চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গার বড় বাজারের মাথাভাঙ্গা ব্রিজের নিচে শুক্রবার ভোর থেকেই জমে ওঠে এক ব্যতিক্রমী হাট—‘পাখির হাট’। সপ্তাহে এক দিন বসা এই হাটের মূল আকর্ষণ কবুতর, তবে মাঝে মাঝে টিয়া, লাভবার্ড, সাদা ঘুঘু, কোয়েল, এমনকি খরগোশও বিক্রি হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, দূরদূরান্ত থেকে ক্রেতা-বিক্রেতারা ভোর ৬টা থেকেই ভিড় জমাতে থাকেন। কেউ আসেন শখে, কেউ ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে। হাটে দেশি কবুতরের পাশাপাশি ভারতীয় জাতের কাশুড়ি, কালদম ও কামাগার প্রজাতির কবুতরও দেখা গেছে। দামও প্রজাতি ও মানভেদে ২০০ টাকা থেকে শুরু করে ১ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত ওঠানামা করে।
মেহেরপুর থেকে আসা বিক্রেতা লাল মিয়া বলেন, ‘আমার কাছে কাশুড়ি, কালদম, কামাগার জাতের কবুতর আছে। দাম হাঁকছি ১ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত। দেশি কবুতরও এনেছি, যার দাম ২০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে। এই হাটে প্রথম এসেছি, ভালোই লাগছে।’
স্থানীয় বিক্রেতা সোনা মিয়া বলেন, ‘শখে কবুতর পুষতে গিয়ে এখন এটিই আমার পেশায় পরিণত হয়েছে। ভালো জাতের কবুতর পেলেই কিনে রাখি, পরে লাভে বিক্রি করি।’
শখের কবুতর কিনতে এসেছিলেন সদর উপজেলার হিজলগাড়ী গ্রামের আসলাম হোসেন। তিনি বলেন, ‘নর কবুতরটি ভালো লাগায় দরদাম করে ৩৫০ টাকায় কিনেছি, যদিও বিক্রেতা ৬০০ টাকা চেয়েছিলেন।’
এদিকে, সাপ্তাহিক এই হাটের রক্ষণাবেক্ষণে কাজ করছেন স্থানীয় কিছু কর্মী। তাঁদেরই একজন শাহারুক ইকবাল জ্যাকি বলেন, ‘চুয়াডাঙ্গা কবুতর হাট’ নামে প্রায় দুই বছর আগে এই হাটের উদ্বোধন করা হয়। এটি ইজারা কিংবা খাজনা আওতার বাইরে পরিচালিত হচ্ছে। প্রতিটি হাটবারে এখানে গড়ে ২০০ থেকে ৩০০ জোড়া কবুতর বিক্রি হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন বিদেশি জাতের পাখি বিক্রির জন্য নিয়ে আসেন বিক্রেতারা।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে মুক্ষী, লোটন, বাজী কবুতর, সাদা ঘুঘু, লাভবার্ড, কোয়েলসহ নানা রঙের এবং প্রজাতির পাখি বিক্রি হয়। এমনকি বিভিন্ন প্রজাতির খরগোশও এখানে বেচাকেনা হয়। দিনে দিনে হাটের পরিসর ও ক্রেতার সংখ্যা বাড়ছে, আমরা চেষ্টা করছি হাটের পরিবেশ ভালো রাখতে। বিক্রেতাদের থেকে সর্বোচ্চ ১০ টাকা করে নেওয়া হয়, হাটের পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের পারিশ্রমিকে ব্যয়ের জন্য।’
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, ‘হাটটি দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। হাটটি আলাদা করে ইজারা দেওয়া হয় না। তবে বড় বাজার কাঁচাবাজার ইজারার সঙ্গে হাটটিকেও ধরা হয়। আমরা হাটটির উন্নয়নে আরও কাজ করব।’
চুয়াডাঙ্গার বড় বাজারের মাথাভাঙ্গা ব্রিজের নিচে শুক্রবার ভোর থেকেই জমে ওঠে এক ব্যতিক্রমী হাট—‘পাখির হাট’। সপ্তাহে এক দিন বসা এই হাটের মূল আকর্ষণ কবুতর, তবে মাঝে মাঝে টিয়া, লাভবার্ড, সাদা ঘুঘু, কোয়েল, এমনকি খরগোশও বিক্রি হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, দূরদূরান্ত থেকে ক্রেতা-বিক্রেতারা ভোর ৬টা থেকেই ভিড় জমাতে থাকেন। কেউ আসেন শখে, কেউ ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে। হাটে দেশি কবুতরের পাশাপাশি ভারতীয় জাতের কাশুড়ি, কালদম ও কামাগার প্রজাতির কবুতরও দেখা গেছে। দামও প্রজাতি ও মানভেদে ২০০ টাকা থেকে শুরু করে ১ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত ওঠানামা করে।
মেহেরপুর থেকে আসা বিক্রেতা লাল মিয়া বলেন, ‘আমার কাছে কাশুড়ি, কালদম, কামাগার জাতের কবুতর আছে। দাম হাঁকছি ১ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত। দেশি কবুতরও এনেছি, যার দাম ২০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে। এই হাটে প্রথম এসেছি, ভালোই লাগছে।’
স্থানীয় বিক্রেতা সোনা মিয়া বলেন, ‘শখে কবুতর পুষতে গিয়ে এখন এটিই আমার পেশায় পরিণত হয়েছে। ভালো জাতের কবুতর পেলেই কিনে রাখি, পরে লাভে বিক্রি করি।’
শখের কবুতর কিনতে এসেছিলেন সদর উপজেলার হিজলগাড়ী গ্রামের আসলাম হোসেন। তিনি বলেন, ‘নর কবুতরটি ভালো লাগায় দরদাম করে ৩৫০ টাকায় কিনেছি, যদিও বিক্রেতা ৬০০ টাকা চেয়েছিলেন।’
এদিকে, সাপ্তাহিক এই হাটের রক্ষণাবেক্ষণে কাজ করছেন স্থানীয় কিছু কর্মী। তাঁদেরই একজন শাহারুক ইকবাল জ্যাকি বলেন, ‘চুয়াডাঙ্গা কবুতর হাট’ নামে প্রায় দুই বছর আগে এই হাটের উদ্বোধন করা হয়। এটি ইজারা কিংবা খাজনা আওতার বাইরে পরিচালিত হচ্ছে। প্রতিটি হাটবারে এখানে গড়ে ২০০ থেকে ৩০০ জোড়া কবুতর বিক্রি হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন বিদেশি জাতের পাখি বিক্রির জন্য নিয়ে আসেন বিক্রেতারা।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে মুক্ষী, লোটন, বাজী কবুতর, সাদা ঘুঘু, লাভবার্ড, কোয়েলসহ নানা রঙের এবং প্রজাতির পাখি বিক্রি হয়। এমনকি বিভিন্ন প্রজাতির খরগোশও এখানে বেচাকেনা হয়। দিনে দিনে হাটের পরিসর ও ক্রেতার সংখ্যা বাড়ছে, আমরা চেষ্টা করছি হাটের পরিবেশ ভালো রাখতে। বিক্রেতাদের থেকে সর্বোচ্চ ১০ টাকা করে নেওয়া হয়, হাটের পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের পারিশ্রমিকে ব্যয়ের জন্য।’
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, ‘হাটটি দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। হাটটি আলাদা করে ইজারা দেওয়া হয় না। তবে বড় বাজার কাঁচাবাজার ইজারার সঙ্গে হাটটিকেও ধরা হয়। আমরা হাটটির উন্নয়নে আরও কাজ করব।’
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৩২ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে