খুলনা প্রতিনিধি

উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি মেনে নেওয়ায় খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বিজয় মিছিল করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ক্যাম্পাসে স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সামনে থেকে মিছিলটি বের হয়।
মিছিলটি দুর্বার বাংলা পাদদেশের সামনে দিয়ে প্রশাসনিক ভবন প্রদক্ষিণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে অবস্থান নেয়। এ সময় হাতে জাতীয় পতাকা ও ফিলিস্তিনের পতাকা শোভা পাচ্ছিল।
শিক্ষার্থীরা স্লোগান দেন, ‘রাজনীতির আস্তানা, কুয়েটে হবে না’, ‘শিক্ষা-সন্ত্রাস একসঙ্গে চলে না’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে’, ‘লেগেছে রে, লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’, ‘তোমার-আমার বাংলায় স্বৈরাচারের ঠাঁই নাই’, ‘দালালি না রাজপথ, রাজপথ, রাজপথ’, ‘আমার সোনার বাংলায় স্বৈরাচারের ঠাঁই নাই’, ‘স্বৈরাচারের ঠিকানা, এই কুয়েটে হবে না’, ‘হইহই, রইরই স্বৈরাচার গেলি কই?’ ‘হইহই, রইরই সন্ত্রাসীরা গেলি কই?’
পরে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে ব্রিফিং করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল বিভাগের ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী মোহন, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. রাহাতুল ইসলাম, ইইই বিভাগের ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী ওবায়দুল ইসলাম, লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী তৌফিকুল ইসলাম ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী ঝলক।
ব্রিফিংয়ে বক্তারা আহত শিক্ষার্থী, খোলা আকাশের নিচে রাত্রি যাপনকারী শিক্ষার্থী, অনশনে থাকা শিক্ষার্থী, শিক্ষা উপদেষ্টা, ইউজিসির সদস্যসহ বিভিন্ন মিডিয়ার সাংবাদিকদের ধন্যবাদ জানান।
এর আগে পূর্বনির্ধারিত বিজয় মিছিলকে কেন্দ্র করে বিকেল ৪টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক হল থেকে শিক্ষার্থীরা স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সামনে জড়ো হতে থাকেন। আধা ঘণ্টা সেখানে তাঁরা নেচে-গেয়ে উচ্ছ্বাস ও উল্লাস প্রকাশ করেন। বিজয় মিছিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী অংশ নেন।

উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি মেনে নেওয়ায় খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বিজয় মিছিল করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ক্যাম্পাসে স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সামনে থেকে মিছিলটি বের হয়।
মিছিলটি দুর্বার বাংলা পাদদেশের সামনে দিয়ে প্রশাসনিক ভবন প্রদক্ষিণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে অবস্থান নেয়। এ সময় হাতে জাতীয় পতাকা ও ফিলিস্তিনের পতাকা শোভা পাচ্ছিল।
শিক্ষার্থীরা স্লোগান দেন, ‘রাজনীতির আস্তানা, কুয়েটে হবে না’, ‘শিক্ষা-সন্ত্রাস একসঙ্গে চলে না’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে’, ‘লেগেছে রে, লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’, ‘তোমার-আমার বাংলায় স্বৈরাচারের ঠাঁই নাই’, ‘দালালি না রাজপথ, রাজপথ, রাজপথ’, ‘আমার সোনার বাংলায় স্বৈরাচারের ঠাঁই নাই’, ‘স্বৈরাচারের ঠিকানা, এই কুয়েটে হবে না’, ‘হইহই, রইরই স্বৈরাচার গেলি কই?’ ‘হইহই, রইরই সন্ত্রাসীরা গেলি কই?’
পরে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে ব্রিফিং করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল বিভাগের ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী মোহন, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. রাহাতুল ইসলাম, ইইই বিভাগের ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী ওবায়দুল ইসলাম, লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী তৌফিকুল ইসলাম ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী ঝলক।
ব্রিফিংয়ে বক্তারা আহত শিক্ষার্থী, খোলা আকাশের নিচে রাত্রি যাপনকারী শিক্ষার্থী, অনশনে থাকা শিক্ষার্থী, শিক্ষা উপদেষ্টা, ইউজিসির সদস্যসহ বিভিন্ন মিডিয়ার সাংবাদিকদের ধন্যবাদ জানান।
এর আগে পূর্বনির্ধারিত বিজয় মিছিলকে কেন্দ্র করে বিকেল ৪টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক হল থেকে শিক্ষার্থীরা স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সামনে জড়ো হতে থাকেন। আধা ঘণ্টা সেখানে তাঁরা নেচে-গেয়ে উচ্ছ্বাস ও উল্লাস প্রকাশ করেন। বিজয় মিছিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী অংশ নেন।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে