
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলীর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর। একই সঙ্গে তাঁকে মূল পদে যোগদানের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

উপাচার্যসহ শিক্ষক লাঞ্ছিতের সাত মাস পর ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করেছে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া ৩২ জনকে সতর্ক করা হয়েছে।

অবস্থান কর্মসূচিতে কুয়েট শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক সাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা উপাচার্যকে তিন সপ্তাহ সময় দিয়ে ক্লাসে ফিরেছি। কিন্তু এই সময়ে লাঞ্ছনায় জড়িত কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আগামী ২৬ আগস্টের মধ্যে পদক্ষেপ না নিলে আমরা কঠোর হতে বাধ্য হব। এ ছাড়া আগামী ২৫ ও ২৬ আগস্ট আবারও একই কর্মসূচি

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) রোকেয়া হলের ৩৪ লাখ টাকা এক দিনে ব্যাংক থেকে তুলে হল প্রভোস্ট তাঁর পারিবারিক কাজে ব্যবহার করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ খবর জানাজানি হওয়ার পর আগামী ৬ মাসের মধ্যে এই টাকা হলে ফেরত দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।