যশোর প্রতিনিধি
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) শিক্ষকসহ তিনজনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব স্বাক্ষরিত পৃথক তিনটি আদেশে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
বরখাস্তরা হলেন অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল কবীর জাহিদ, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিইসি) বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গালিব এবং ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের রিসার্চ অফিসার (চলতি দায়িত্ব) এবং টেকনিক্যাল অফিসার মো. হেলালুল ইসলাম।
এর মধ্যে ওই দুই অধ্যাপক রাজনীতিক পটপরিবর্তনের পর পদত্যাগকারী ভিসি ড. মো. আনোয়ার হোসেনের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। তাঁরা ভিসির অনিয়ম-দুর্নীতি সহযোগী ছিলেন বলে ক্যাম্পাসে দুই খলিফা হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন।
এদিকে প্রফেসর গালিবের বরখাস্তের আদেশকে অবৈধ দাবি করে গতকাল শুক্রবার ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিইসি) বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
বিভাগের শিক্ষার্থীদের ধারণা, গালিবের এই বরখাস্তের পেছনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ইন্ধন রয়েছে। এ নিয়ে সিএসই বিভাগের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধীদের দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। তাঁর বহিষ্কার নিয়ে ছাত্ররা দুটি পক্ষ বিভক্ত হয়ে পড়েছেন।
একপক্ষের শিক্ষার্থীরা জানান, ৫ আগস্টের পর সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পদত্যাগ করেন। একপর্যায়ে তাঁর সহযোগী প্রফেসর ড. ইকবাল কবীর জাহিদও ক্যাম্পাস ছাড়তে বাধ্য হন। কিন্তু বহাল তবিয়তে ছিলেন অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গালিব।
এ বিষয়ে অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গালিব বলেন, ‘সাময়িক বহিষ্কারের চিঠি পেয়ে অবাক হয়েছি। আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়েই বহিষ্কারের চিঠি হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। যা বাংলাদেশের আইনেরও পরিপন্থী।’
অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো অনিয়ম, দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নই। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করেছি। কাজের অভিজ্ঞতা ছিল। কর্তৃপক্ষ আমাকে যে কাজ দিয়েছি, আমি করেছি। লিফট ক্রয়-সংক্রান্ত টেন্ডার প্রক্রিয়া আমি জড়িত ছিলাম না। আমি যে কমিটিতে ছিলাম, সেটা একার কমিটি নয়। আরও অনেকেই ছিলেন। তা ছাড়া ওই কমিটি ছিল সর্বশেষ ধাপের। স্ত্রীর চাকরি-সংক্রান্ত বিষয়ে আমার কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। পরীক্ষা দিয়েছে, কর্তৃপক্ষ তার নিয়োগ দিয়েছে।’
যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল মজিদ বলেন, ‘তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো প্রাথমিক প্রমাণিত হয়েছে। রিজেন্ট বোর্ডের সভায় সকলের সিদ্ধান্তে, দুই শিক্ষক ও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) শিক্ষকসহ তিনজনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব স্বাক্ষরিত পৃথক তিনটি আদেশে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
বরখাস্তরা হলেন অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল কবীর জাহিদ, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিইসি) বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গালিব এবং ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের রিসার্চ অফিসার (চলতি দায়িত্ব) এবং টেকনিক্যাল অফিসার মো. হেলালুল ইসলাম।
এর মধ্যে ওই দুই অধ্যাপক রাজনীতিক পটপরিবর্তনের পর পদত্যাগকারী ভিসি ড. মো. আনোয়ার হোসেনের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। তাঁরা ভিসির অনিয়ম-দুর্নীতি সহযোগী ছিলেন বলে ক্যাম্পাসে দুই খলিফা হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন।
এদিকে প্রফেসর গালিবের বরখাস্তের আদেশকে অবৈধ দাবি করে গতকাল শুক্রবার ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিইসি) বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
বিভাগের শিক্ষার্থীদের ধারণা, গালিবের এই বরখাস্তের পেছনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ইন্ধন রয়েছে। এ নিয়ে সিএসই বিভাগের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধীদের দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। তাঁর বহিষ্কার নিয়ে ছাত্ররা দুটি পক্ষ বিভক্ত হয়ে পড়েছেন।
একপক্ষের শিক্ষার্থীরা জানান, ৫ আগস্টের পর সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পদত্যাগ করেন। একপর্যায়ে তাঁর সহযোগী প্রফেসর ড. ইকবাল কবীর জাহিদও ক্যাম্পাস ছাড়তে বাধ্য হন। কিন্তু বহাল তবিয়তে ছিলেন অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গালিব।
এ বিষয়ে অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গালিব বলেন, ‘সাময়িক বহিষ্কারের চিঠি পেয়ে অবাক হয়েছি। আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়েই বহিষ্কারের চিঠি হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। যা বাংলাদেশের আইনেরও পরিপন্থী।’
অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো অনিয়ম, দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নই। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করেছি। কাজের অভিজ্ঞতা ছিল। কর্তৃপক্ষ আমাকে যে কাজ দিয়েছি, আমি করেছি। লিফট ক্রয়-সংক্রান্ত টেন্ডার প্রক্রিয়া আমি জড়িত ছিলাম না। আমি যে কমিটিতে ছিলাম, সেটা একার কমিটি নয়। আরও অনেকেই ছিলেন। তা ছাড়া ওই কমিটি ছিল সর্বশেষ ধাপের। স্ত্রীর চাকরি-সংক্রান্ত বিষয়ে আমার কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। পরীক্ষা দিয়েছে, কর্তৃপক্ষ তার নিয়োগ দিয়েছে।’
যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল মজিদ বলেন, ‘তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো প্রাথমিক প্রমাণিত হয়েছে। রিজেন্ট বোর্ডের সভায় সকলের সিদ্ধান্তে, দুই শিক্ষক ও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
কাগজে-কলমে মাদ্রাসায় শিক্ষার্থী আছে, কিন্তু বাস্তবে নেই। অধিকাংশ মাদ্রাসার কোনো স্থাপনা নেই। অভিযোগ রয়েছে নামসর্বস্ব এসব স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণের ঘোষণার পর থেকে বরগুনার আমতলী ও তালতলী উপজেলায় দালালেরা মাদ্রাসাপ্রতি ১০ লাখ টাকা আদায় করছে।
১৯ মিনিট আগেসারা দেশে বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএফডিসি) ২০টা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র বা ইউনিট রয়েছে। এর মধ্যে নানা জটিলতায় ৫টির কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। ৯টি চলছে টেনেটুনে। ভালোভাবে চলছে মাত্র ৬টি অবতরণ কেন্দ্র।
১ ঘণ্টা আগেবাঙালি মোটিফ, ভিন্ন ধরনের নকশা, ব্যতিক্রমী কাপড় আর সাশ্রয়ী দামে আজিজ সুপার মার্কেটের কাপড়ের ব্র্যান্ডগুলো হয়ে উঠেছিল বেশ পরিচিত। ঈদ, বৈশাখ, বর্ষা, বসন্ত উৎসবকেন্দ্রিক নির্দিষ্ট নকশা করা কাপড়ের খোঁজে এসব ব্র্যান্ডে ক্রেতাদের ভিড় দেখা যেত। কিন্তু এবার ঈদকেন্দ্রিক ক্রেতাদের সেই আগ্রহ খুব একটা নেই।
১ ঘণ্টা আগেনানা পদের বাহারি ইফতারসামগ্রীর জন্য সিলেট অঞ্চলের বিশেষ পরিচিতি রয়েছে। আর তারই দুই অপরিহার্য অনুষঙ্গ পাতলা খিচুড়ি ও আখনি। সারা দিন রোজা রাখার পর ইফতারে সিলেটিদের এ দুটি খাবারের অন্তত একটি চাই-ই চাই।
২ ঘণ্টা আগে