ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় উপজেলায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করতে পরিদর্শনে নেমেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। আজ শনিবার সকালে তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেন ইউএনও। এ সময় এক প্রাথমিক ও দুটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছয়জন শিক্ষক নির্ধারিত সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উপস্থিত না হওয়ায় কারণ দর্শানোর জন্য প্রধান শিক্ষককে নির্দেশনা দেন।
জানা গেছে, করোনা পরবর্তীতে শিক্ষার মান সঠিকভাবে পরিচালিত হচ্ছে কিনা পর্যবেক্ষণ করতে ইউএনও প্রতিদিনই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করছেন। উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরকারের লাখ লাখ টাকা ব্যয়ে স্থাপিত কম্পিউটার ল্যাব ব্যবহার বা অকেজো হয়ে রয়েছে কিনা, শিক্ষকদের উপস্থিতির জন্য ডিজিটাল হাজিরা মেশিনে হাজিরা দেওয়া হচ্ছে কিনা বা রিপোর্ট দেখা বা বের করার সিস্টেমে সমস্যা রয়েছে কিনা এগুলো পর্যবেক্ষণ করছেন। এ ছাড়াও শিক্ষার্থীদের স্কুল ড্রেস ও বিদ্যালয়ের পরিচ্ছন্নতা ঠিক রাখতে স্কুল প্রধানদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পরিদর্শনের দিন ছয়জন শিক্ষক নির্ধারিত সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উপস্থিত না হওয়ায় কারণ দর্শানোর জন্য প্রধান শিক্ষককে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ভেড়ামারা উপজেলা ইউএনও দীনেশ সরকার বলেন, আজ সকালে তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করি। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উপস্থিত না হওয়ায় ছয়জন শিক্ষককে কারণ দর্শানোর জন্য প্রধান শিক্ষককে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নির্বাহী কর্মকর্তা আরও বলেন, ক্লাস যখনই থাকুক না কেন সরকারি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রতিষ্ঠানে আসা, পেশার সঙ্গে মানানসই পোশাক পরিধান নিশ্চিত করা। এ ছাড়াও বিদ্যালয়ের পরিবেশ সুন্দর রাখার জন্য উপজেলার সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানগণকে অনুরোধ করেছি। পরিদর্শন অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় উপজেলায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করতে পরিদর্শনে নেমেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। আজ শনিবার সকালে তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেন ইউএনও। এ সময় এক প্রাথমিক ও দুটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছয়জন শিক্ষক নির্ধারিত সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উপস্থিত না হওয়ায় কারণ দর্শানোর জন্য প্রধান শিক্ষককে নির্দেশনা দেন।
জানা গেছে, করোনা পরবর্তীতে শিক্ষার মান সঠিকভাবে পরিচালিত হচ্ছে কিনা পর্যবেক্ষণ করতে ইউএনও প্রতিদিনই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করছেন। উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরকারের লাখ লাখ টাকা ব্যয়ে স্থাপিত কম্পিউটার ল্যাব ব্যবহার বা অকেজো হয়ে রয়েছে কিনা, শিক্ষকদের উপস্থিতির জন্য ডিজিটাল হাজিরা মেশিনে হাজিরা দেওয়া হচ্ছে কিনা বা রিপোর্ট দেখা বা বের করার সিস্টেমে সমস্যা রয়েছে কিনা এগুলো পর্যবেক্ষণ করছেন। এ ছাড়াও শিক্ষার্থীদের স্কুল ড্রেস ও বিদ্যালয়ের পরিচ্ছন্নতা ঠিক রাখতে স্কুল প্রধানদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পরিদর্শনের দিন ছয়জন শিক্ষক নির্ধারিত সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উপস্থিত না হওয়ায় কারণ দর্শানোর জন্য প্রধান শিক্ষককে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ভেড়ামারা উপজেলা ইউএনও দীনেশ সরকার বলেন, আজ সকালে তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করি। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উপস্থিত না হওয়ায় ছয়জন শিক্ষককে কারণ দর্শানোর জন্য প্রধান শিক্ষককে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নির্বাহী কর্মকর্তা আরও বলেন, ক্লাস যখনই থাকুক না কেন সরকারি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রতিষ্ঠানে আসা, পেশার সঙ্গে মানানসই পোশাক পরিধান নিশ্চিত করা। এ ছাড়াও বিদ্যালয়ের পরিবেশ সুন্দর রাখার জন্য উপজেলার সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানগণকে অনুরোধ করেছি। পরিদর্শন অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
৩ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৬ ঘণ্টা আগে