ফরিদপুর প্রতিনিধি

বাংলাদেশ রেলওয়ের দক্ষিণ অঞ্চলের আঞ্চলিক সদর দপ্তর (জিএম কার্যালয়) ফরিদপুর জেলা সদরে প্রতিষ্ঠার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। এ সময় জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন তাঁরা।
আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে ফরিদপুরবাসীর ব্যানারে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন শতাধিক মানুষ।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, ফরিদপুরে বাংলাদেশ রেলওয়ের অনেক জায়গা অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছে, যা দক্ষিণ অঞ্চলের আঞ্চলিক সদর দপ্তরের সকল অবকাঠামো নির্মাণকাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে ভূমি অধিগ্রহণের মতো কোনো জটিলতায় পড়তে হবে না।
স্মারকলিপিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকা থেকে পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে ভাঙ্গা হয়ে ফরিদপুর-রাজবাড়ী হয়ে পশ্চিমাঞ্চলের জেলার সঙ্গে রেলওয়ের নির্বিঘ্নে যাতায়াতের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। রাজধানী থেকে দক্ষিণাঞ্চল হয়ে পশ্চিমাঞ্চলের জনপদের সংযুক্তিকরণ একটি অভাবনীয় ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। সে ক্ষেত্রে ফরিদপুরের বর্তমান রেলস্টেশনটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
মানববন্ধন চলাকালে স্থানীয় বাসিন্দা রফিক উদ্দিন আহমেদ পোকন বলেন, ‘২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশনা দিয়েছিলেন রেলওয়ের দক্ষিণ আঞ্চলিক অফিস ফরিদপুরে হবে। কিন্তু আজ আমরা দেখতে পাচ্ছি, ফরিদপুরকে বঞ্চিত করার লক্ষ্যে কিছু কৌশলধারী ষড়যন্ত্র করে এই অফিসটি খুলনা নিয়ে যাওয়ার পাঁয়তারা করছেন। তাঁদের স্পষ্ট বলতে চাই, প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশনার পরেও যদি আপনারা ধৃষ্টতা দেখান তাহলে ফরিদপুরের আপামর জনগণ এর বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবে।’
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন ফরিদপুর পৌরসভার ২৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সৈয়দ আল-আউয়াল হোসেন তনু, ১৯ নম্বর কাউন্সিলর মাহমুদ রেজা ও মহিলা সদস্য জয়গুন বেগম।
এ সময় সৈয়দ আল-আউয়াল হোসেন তনু বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি রেলওয়ের দক্ষিণ অঞ্চলের সদর দপ্তর ফরিদপুরে হবে না। আগামীকাল ফরিদপুরবাসীর ভাগ্যোন্নয়নে ভাঙ্গায় আসবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর কাছে আমাদের জোর দাবি, তিনি যেন ফরিদপুরবাসীর এই প্রাণের দাবি মূল্যায়ন করেন। রেলওয়ের এই অফিস যেন ফরিদপুরেই হয়। আগামীকালই এর প্রতিফলন দেখব বলে আশা ব্যক্ত করছি।’

বাংলাদেশ রেলওয়ের দক্ষিণ অঞ্চলের আঞ্চলিক সদর দপ্তর (জিএম কার্যালয়) ফরিদপুর জেলা সদরে প্রতিষ্ঠার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। এ সময় জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন তাঁরা।
আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে ফরিদপুরবাসীর ব্যানারে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন শতাধিক মানুষ।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, ফরিদপুরে বাংলাদেশ রেলওয়ের অনেক জায়গা অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছে, যা দক্ষিণ অঞ্চলের আঞ্চলিক সদর দপ্তরের সকল অবকাঠামো নির্মাণকাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে ভূমি অধিগ্রহণের মতো কোনো জটিলতায় পড়তে হবে না।
স্মারকলিপিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকা থেকে পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে ভাঙ্গা হয়ে ফরিদপুর-রাজবাড়ী হয়ে পশ্চিমাঞ্চলের জেলার সঙ্গে রেলওয়ের নির্বিঘ্নে যাতায়াতের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। রাজধানী থেকে দক্ষিণাঞ্চল হয়ে পশ্চিমাঞ্চলের জনপদের সংযুক্তিকরণ একটি অভাবনীয় ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। সে ক্ষেত্রে ফরিদপুরের বর্তমান রেলস্টেশনটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
মানববন্ধন চলাকালে স্থানীয় বাসিন্দা রফিক উদ্দিন আহমেদ পোকন বলেন, ‘২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশনা দিয়েছিলেন রেলওয়ের দক্ষিণ আঞ্চলিক অফিস ফরিদপুরে হবে। কিন্তু আজ আমরা দেখতে পাচ্ছি, ফরিদপুরকে বঞ্চিত করার লক্ষ্যে কিছু কৌশলধারী ষড়যন্ত্র করে এই অফিসটি খুলনা নিয়ে যাওয়ার পাঁয়তারা করছেন। তাঁদের স্পষ্ট বলতে চাই, প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশনার পরেও যদি আপনারা ধৃষ্টতা দেখান তাহলে ফরিদপুরের আপামর জনগণ এর বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবে।’
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন ফরিদপুর পৌরসভার ২৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সৈয়দ আল-আউয়াল হোসেন তনু, ১৯ নম্বর কাউন্সিলর মাহমুদ রেজা ও মহিলা সদস্য জয়গুন বেগম।
এ সময় সৈয়দ আল-আউয়াল হোসেন তনু বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি রেলওয়ের দক্ষিণ অঞ্চলের সদর দপ্তর ফরিদপুরে হবে না। আগামীকাল ফরিদপুরবাসীর ভাগ্যোন্নয়নে ভাঙ্গায় আসবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর কাছে আমাদের জোর দাবি, তিনি যেন ফরিদপুরবাসীর এই প্রাণের দাবি মূল্যায়ন করেন। রেলওয়ের এই অফিস যেন ফরিদপুরেই হয়। আগামীকালই এর প্রতিফলন দেখব বলে আশা ব্যক্ত করছি।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৫ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে