মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি

মানিকগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলার অভিযোগে সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, সাবেক পুলিশ সুপার গোলাম আজাদ খানসহ ২১৭ জনের নামে মামলা হয়েছে। আজ সোমবার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন ছাত্র প্রতিনিধি মেহেরাব হোসাইন। মামলায় অজ্ঞাতনামা আরও ১০০ থেকে ১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
বাকি আসামিরা হলেন সাবেক এমপি এস এম জাহিদ, নাঈমুর রহমান দুর্জয়, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট গোলাম মহিউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম, সাবেক পৌর মেয়র রমজান আলী, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সুলতানুল আজম খান আপেল, সাংগঠনিক সম্পাদক সুদেব সাহা, দপ্তর সম্পাদক এহতেশাম খান ভুনু, শিবালয় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজাউল ইসলাম খান জানু, মানিকগঞ্জ জেলা যুবলীগের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক রাজা, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আফসার উদ্দিন সরকার, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার, জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক সুমি খানম, সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি খলিলুর রহমান প্রমুখ।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতা জেলা আইনজীবী সমিতি ১ নম্বর ভবনের সামনে হতে প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে পায়ে হেঁটে খালপাড় ব্রিজের দিকে যায়। এ সময় আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা আসামিরা বিভিন্ন প্রকার আগ্নেয়াস্ত্রসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আশপাশে মহড়া দিতে থাকেন।
আসামিরা হামলা চালিয়ে আন্দোলনকারী মো. আরমান হোসাইন, হাসনা হেনা, মাহফুজ হোসাইন, তন্ময়সহ কয়েকজনকে কুপিয়ে রক্তাক্ত ও গুরুতর জখম করেন। এ সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান এবং দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করতে থাকেন। আসামিদের হামলায় মো. আরমান হোসাইন ও হাসনা হেনাকে মৃত ভেবে ফেলে রেখে চলে গেলে শিক্ষার্থীরা তাঁদের উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।
এ বিষয় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমান উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার তদন্তের বিষয়ে আদালত থেকে এখন পর্যন্ত আমরা কোনো নির্দেশনা পাইনি। আদালতের নির্দেশনা পেলে তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন পাঠানো হবে।’

মানিকগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলার অভিযোগে সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, সাবেক পুলিশ সুপার গোলাম আজাদ খানসহ ২১৭ জনের নামে মামলা হয়েছে। আজ সোমবার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন ছাত্র প্রতিনিধি মেহেরাব হোসাইন। মামলায় অজ্ঞাতনামা আরও ১০০ থেকে ১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
বাকি আসামিরা হলেন সাবেক এমপি এস এম জাহিদ, নাঈমুর রহমান দুর্জয়, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট গোলাম মহিউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম, সাবেক পৌর মেয়র রমজান আলী, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সুলতানুল আজম খান আপেল, সাংগঠনিক সম্পাদক সুদেব সাহা, দপ্তর সম্পাদক এহতেশাম খান ভুনু, শিবালয় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজাউল ইসলাম খান জানু, মানিকগঞ্জ জেলা যুবলীগের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক রাজা, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আফসার উদ্দিন সরকার, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার, জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক সুমি খানম, সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি খলিলুর রহমান প্রমুখ।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতা জেলা আইনজীবী সমিতি ১ নম্বর ভবনের সামনে হতে প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে পায়ে হেঁটে খালপাড় ব্রিজের দিকে যায়। এ সময় আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা আসামিরা বিভিন্ন প্রকার আগ্নেয়াস্ত্রসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আশপাশে মহড়া দিতে থাকেন।
আসামিরা হামলা চালিয়ে আন্দোলনকারী মো. আরমান হোসাইন, হাসনা হেনা, মাহফুজ হোসাইন, তন্ময়সহ কয়েকজনকে কুপিয়ে রক্তাক্ত ও গুরুতর জখম করেন। এ সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান এবং দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করতে থাকেন। আসামিদের হামলায় মো. আরমান হোসাইন ও হাসনা হেনাকে মৃত ভেবে ফেলে রেখে চলে গেলে শিক্ষার্থীরা তাঁদের উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।
এ বিষয় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমান উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার তদন্তের বিষয়ে আদালত থেকে এখন পর্যন্ত আমরা কোনো নির্দেশনা পাইনি। আদালতের নির্দেশনা পেলে তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন পাঠানো হবে।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৮ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে