নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বিচার বিভাগ ও গণতন্ত্র ধ্বংসের মূল কারিগর সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের গ্রেপ্তার দাবিতে আগামী ২৯ এপ্রিল সারা দেশের সব জেলা বারে বিক্ষোভ সমাবেশ কর্মসূচির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে আইনজীবী ফোরামের পক্ষ থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
সেই সঙ্গে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, আইনের শাসন ও মানবাধিকার রক্ষায় অবিলম্বে উচ্চ আদালত ও নিম্ন আদালতে ফ্যাসিবাদের দোসর ও চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ ও দলবাজ বিচারকদের অপসারণ দাবি করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে আইনজীবী ফোরামের সভাপতি জয়নুল আবেদীন বলেন, বিচার বিভাগের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় পলাতক শেখ হাসিনা দেশে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠা করেছিল। বিচার বিভাগ তাদের ওপর অর্পিত সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করলে গণতন্ত্র ধ্বংস হতে পারত না। বাংলাদেশের বিচার বিভাগ ও গণতন্ত্র ধ্বংসের মূল কারিগর সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক। অজ্ঞাত কারণে অদ্যাবধি তাঁকে গ্রেপ্তার বা বিচারের মুখোমুখি করা হয়নি। অথচ তাঁর বিচার বাংলাদেশের জনগণের গণদাবি। এ ক্ষেত্রে আইন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কোনো উদ্যোগই এখন পর্যন্ত নেয়নি।
জয়নুল আবেদীন বলেন, বিগত ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকার তার অবৈধ ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করার জন্য নগ্নভাবে আদালতকে ব্যবহার করেছিল। উচ্চ আদালত ও অধস্তন আদালতের বিচারকদের নির্লিপ্ততা ও প্রত্যক্ষ সহযোগিতার কারণে র্যাব, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো গুম, খুন ও নির্যাতন করার উৎসাহ পায়। ফ্যাসিবাদী বিচারকেরা এই দায় এড়াতে পারেন না।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুবউদ্দিন খোকন, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, বারের সাবেক সম্পাদক বদরুদ্দোজা বাদল, রুহুল কুদ্দস কাজল, আবদুল্লাহ আল মামুন, গাজী কামরুল ইসলাম সজল, গাজী তৌহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
দেশের বিচার বিভাগ ও গণতন্ত্র ধ্বংসের মূল কারিগর সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের গ্রেপ্তার দাবিতে আগামী ২৯ এপ্রিল সারা দেশের সব জেলা বারে বিক্ষোভ সমাবেশ কর্মসূচির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে আইনজীবী ফোরামের পক্ষ থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
সেই সঙ্গে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, আইনের শাসন ও মানবাধিকার রক্ষায় অবিলম্বে উচ্চ আদালত ও নিম্ন আদালতে ফ্যাসিবাদের দোসর ও চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ ও দলবাজ বিচারকদের অপসারণ দাবি করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে আইনজীবী ফোরামের সভাপতি জয়নুল আবেদীন বলেন, বিচার বিভাগের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় পলাতক শেখ হাসিনা দেশে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠা করেছিল। বিচার বিভাগ তাদের ওপর অর্পিত সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করলে গণতন্ত্র ধ্বংস হতে পারত না। বাংলাদেশের বিচার বিভাগ ও গণতন্ত্র ধ্বংসের মূল কারিগর সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক। অজ্ঞাত কারণে অদ্যাবধি তাঁকে গ্রেপ্তার বা বিচারের মুখোমুখি করা হয়নি। অথচ তাঁর বিচার বাংলাদেশের জনগণের গণদাবি। এ ক্ষেত্রে আইন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কোনো উদ্যোগই এখন পর্যন্ত নেয়নি।
জয়নুল আবেদীন বলেন, বিগত ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকার তার অবৈধ ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করার জন্য নগ্নভাবে আদালতকে ব্যবহার করেছিল। উচ্চ আদালত ও অধস্তন আদালতের বিচারকদের নির্লিপ্ততা ও প্রত্যক্ষ সহযোগিতার কারণে র্যাব, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো গুম, খুন ও নির্যাতন করার উৎসাহ পায়। ফ্যাসিবাদী বিচারকেরা এই দায় এড়াতে পারেন না।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুবউদ্দিন খোকন, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, বারের সাবেক সম্পাদক বদরুদ্দোজা বাদল, রুহুল কুদ্দস কাজল, আবদুল্লাহ আল মামুন, গাজী কামরুল ইসলাম সজল, গাজী তৌহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
২৬ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে