জাবি প্রতিনিধি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন একদল শিক্ষার্থী। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে এই মানববন্ধন করা হয়।
এ সময় বক্তারা দাবি করেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ত্রুটিপূর্ণ ভর্তি পদ্ধতি ধীর গতির হওয়ায় নবীন শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু হতে দেরি হয়। একক প্রশ্নপত্র ও একক মেধাতালিকার মাধ্যমে প্রথম ভাগেই ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের দাবি করা হয়। এ ছাড়া নবীন শিক্ষার্থীদের সশরীরে শিক্ষা কার্যক্রম এবং অতিসত্বর ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার প্রক্রিয়া শুরুর আহ্বান জানান।
মানববন্ধনে সাহিত্য সংগঠন চিরকুটের সাংগঠনিক সম্পাদক আহসান লাবীব বলেন, ‘জাবি প্রশাসন পাঠদান ব্যতীত সবকিছু করতে আগ্রহী। হলে আসনের অভাবে নাকি নতুন শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু করতে পারছে না। আবার প্রশাসন হল থেকে অছাত্রদের বের করতে পারে না। একটি বা দু’টি বিজ্ঞপ্তি দেয়ালে টাঙিয়ে দিয়ে তারা তাদের দায়িত্ব শেষ করে।’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সংগঠক সোহাগি সামিয়া বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আগে থেকেই বলেছে, নতুন ছয়টি হল তৈরি হয়ে গেলে আর গণ রুম থাকবে না। দুর্ভাগ্যবশত বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থীদের এখনো গণ রুমে থাকতে হচ্ছে। ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থীদের গণ রুমের মাধ্যমেই সশরীরে ক্লাস শুরু করতে হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আর এখন ২০২২-২৩ সেশনের শিক্ষার্থীদের ছয় মাস ঘরে বসিয়ে রেখে অনলাইনে ক্লাস শুরু করেছে। অনলাইনে পাঠদানের কারণে শিক্ষার গুণগতমান নিচে নেমে গেছে। নবীনতম শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ক্লাস নিলে তাদের পড়াশোনার গুণগত মান হারাবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ ছাত্র ইউনিয়নের আহ্বায়ক আলিফ মাহমুদ বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাজ ভালো গবেষক তৈরি করা, শিক্ষার মান উন্নয়ন করা। কিন্তু জাবি প্রশাসন যেসব উপায়ে অর্থ উপার্জন করা যায়, সেগুলো নিয়েই ব্যস্ত। অথচ তারা ভর্তি পরীক্ষার পরে ছয় মাস প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ঘরে বসিয়ে রেখেছে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট জাবি শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী অনেক আনন্দ নিয়েই নতুন হলগুলো উদ্বোধন করলেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন হলগুলো এখনো চালু করতে পারেনি। প্রশাসন তার নিজের স্বার্থের জন্য যেকোনো কাজে যুক্ত হতে পারে। এই প্রশাসনের মাথায় তড়িঘড়ি করে রাতের আঁধারে গাছ কেটে নতুন ভবন নির্মাণ এবং কীভাবে অর্থ লুটপাট করা যায় সে বুদ্ধি আসে। কিন্তু এটা আসে না কীভাবে দ্রুততম সময়ে ক্লাস শুরু করা যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘যখন অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পরবর্তী সেশনের জন্য ভর্তি পরীক্ষার দিনক্ষণ চূড়ান্ত করে ফেলেছে, তখনো জাবি প্রশাসন ভর্তি পদ্ধতি নির্ধারণ কিংবা ভর্তি পরীক্ষার কোন প্রক্রিয়া শুরু করতে পারেনি। এর মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দেউলিয়াত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটে।’
মানববন্ধন সঞ্চালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ ছাত্র ইউনিয়নের যুগ্ম আহ্বায়ক হাসিব জামান।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন একদল শিক্ষার্থী। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে এই মানববন্ধন করা হয়।
এ সময় বক্তারা দাবি করেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ত্রুটিপূর্ণ ভর্তি পদ্ধতি ধীর গতির হওয়ায় নবীন শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু হতে দেরি হয়। একক প্রশ্নপত্র ও একক মেধাতালিকার মাধ্যমে প্রথম ভাগেই ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের দাবি করা হয়। এ ছাড়া নবীন শিক্ষার্থীদের সশরীরে শিক্ষা কার্যক্রম এবং অতিসত্বর ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার প্রক্রিয়া শুরুর আহ্বান জানান।
মানববন্ধনে সাহিত্য সংগঠন চিরকুটের সাংগঠনিক সম্পাদক আহসান লাবীব বলেন, ‘জাবি প্রশাসন পাঠদান ব্যতীত সবকিছু করতে আগ্রহী। হলে আসনের অভাবে নাকি নতুন শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু করতে পারছে না। আবার প্রশাসন হল থেকে অছাত্রদের বের করতে পারে না। একটি বা দু’টি বিজ্ঞপ্তি দেয়ালে টাঙিয়ে দিয়ে তারা তাদের দায়িত্ব শেষ করে।’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সংগঠক সোহাগি সামিয়া বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আগে থেকেই বলেছে, নতুন ছয়টি হল তৈরি হয়ে গেলে আর গণ রুম থাকবে না। দুর্ভাগ্যবশত বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থীদের এখনো গণ রুমে থাকতে হচ্ছে। ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থীদের গণ রুমের মাধ্যমেই সশরীরে ক্লাস শুরু করতে হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আর এখন ২০২২-২৩ সেশনের শিক্ষার্থীদের ছয় মাস ঘরে বসিয়ে রেখে অনলাইনে ক্লাস শুরু করেছে। অনলাইনে পাঠদানের কারণে শিক্ষার গুণগতমান নিচে নেমে গেছে। নবীনতম শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ক্লাস নিলে তাদের পড়াশোনার গুণগত মান হারাবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ ছাত্র ইউনিয়নের আহ্বায়ক আলিফ মাহমুদ বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাজ ভালো গবেষক তৈরি করা, শিক্ষার মান উন্নয়ন করা। কিন্তু জাবি প্রশাসন যেসব উপায়ে অর্থ উপার্জন করা যায়, সেগুলো নিয়েই ব্যস্ত। অথচ তারা ভর্তি পরীক্ষার পরে ছয় মাস প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ঘরে বসিয়ে রেখেছে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট জাবি শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী অনেক আনন্দ নিয়েই নতুন হলগুলো উদ্বোধন করলেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন হলগুলো এখনো চালু করতে পারেনি। প্রশাসন তার নিজের স্বার্থের জন্য যেকোনো কাজে যুক্ত হতে পারে। এই প্রশাসনের মাথায় তড়িঘড়ি করে রাতের আঁধারে গাছ কেটে নতুন ভবন নির্মাণ এবং কীভাবে অর্থ লুটপাট করা যায় সে বুদ্ধি আসে। কিন্তু এটা আসে না কীভাবে দ্রুততম সময়ে ক্লাস শুরু করা যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘যখন অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পরবর্তী সেশনের জন্য ভর্তি পরীক্ষার দিনক্ষণ চূড়ান্ত করে ফেলেছে, তখনো জাবি প্রশাসন ভর্তি পদ্ধতি নির্ধারণ কিংবা ভর্তি পরীক্ষার কোন প্রক্রিয়া শুরু করতে পারেনি। এর মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দেউলিয়াত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটে।’
মানববন্ধন সঞ্চালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ ছাত্র ইউনিয়নের যুগ্ম আহ্বায়ক হাসিব জামান।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে