অনলাইন ডেস্ক
তৃতীয় ধাপে বাদ পড়া চলমান বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান নিয়েছে বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা শিক্ষকেরা দ্বিতীয় দিনের মতো এই অবস্থান কর্মসূচি পালন করে।
অবস্থান কর্মসূচিতে শিক্ষকেরা জানান, তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার ২০১৩ সালের ৯ জানুয়ারি সারা দেশের ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের ঘোষণা করেন। কিন্তু সমপর্যায় যোগ্য থাকা সত্ত্বেও শুধুমাত্র রাজনৈতিক কারণে সারা দেশে তিন পার্বত্য জেলা ও ছিটমহলসহ প্রায় ৪ হাজারের বেশি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ হতে বঞ্চিত হয়।
বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি সভাপতি মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘জাতীয়করণের দাবিতে বিগত ২০১৫ সাল থেকে দীর্ঘদিন যাবৎ আন্দোলন ও শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করে। ২০১৮ সালে ১৮ দিন ২০১৯ সালে ৫৬ দিন জাতীয় প্রেসক্লাবে অনশন পালন করে ১৮ সালে অনশন চলাকালীন সময়ে তৎকালীন সচিব আকরাম আল হাসান আন্দোলনরত শিক্ষকদের নিকট আসে এবং আশ্বস্ত করেন ৬ মাসের মধ্যে বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণের আওতাভুক্ত ব্যবস্থা করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু ২০২০ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ক্ষমতার অপব্যবহার করে এক বিজ্ঞপ্তি জারি করে। যাতে উল্লেখ ছিল-আর কোনো বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের আপাতত সুযোগ নেই। আমরা ফ্যাসিস্ট সরকারের মদদপুষ্ট সাবেক সচিবের বিজ্ঞপ্তি বাতিলসহ বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণের আওতাভুক্ত করার জোর দাবি জানাচ্ছি।’
অবস্থান কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য দেন—বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির মহাসচিব মো. ফিরোজ উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আলী লিটন প্রমুখ।
তৃতীয় ধাপে বাদ পড়া চলমান বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান নিয়েছে বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা শিক্ষকেরা দ্বিতীয় দিনের মতো এই অবস্থান কর্মসূচি পালন করে।
অবস্থান কর্মসূচিতে শিক্ষকেরা জানান, তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার ২০১৩ সালের ৯ জানুয়ারি সারা দেশের ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের ঘোষণা করেন। কিন্তু সমপর্যায় যোগ্য থাকা সত্ত্বেও শুধুমাত্র রাজনৈতিক কারণে সারা দেশে তিন পার্বত্য জেলা ও ছিটমহলসহ প্রায় ৪ হাজারের বেশি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ হতে বঞ্চিত হয়।
বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি সভাপতি মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘জাতীয়করণের দাবিতে বিগত ২০১৫ সাল থেকে দীর্ঘদিন যাবৎ আন্দোলন ও শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করে। ২০১৮ সালে ১৮ দিন ২০১৯ সালে ৫৬ দিন জাতীয় প্রেসক্লাবে অনশন পালন করে ১৮ সালে অনশন চলাকালীন সময়ে তৎকালীন সচিব আকরাম আল হাসান আন্দোলনরত শিক্ষকদের নিকট আসে এবং আশ্বস্ত করেন ৬ মাসের মধ্যে বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণের আওতাভুক্ত ব্যবস্থা করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু ২০২০ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ক্ষমতার অপব্যবহার করে এক বিজ্ঞপ্তি জারি করে। যাতে উল্লেখ ছিল-আর কোনো বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের আপাতত সুযোগ নেই। আমরা ফ্যাসিস্ট সরকারের মদদপুষ্ট সাবেক সচিবের বিজ্ঞপ্তি বাতিলসহ বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণের আওতাভুক্ত করার জোর দাবি জানাচ্ছি।’
অবস্থান কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য দেন—বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির মহাসচিব মো. ফিরোজ উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আলী লিটন প্রমুখ।
পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী স্থাপনাগুলোর ধ্বংস ঠেকানো যাচ্ছে না। ঈদের ছুটিতে বেশ কয়েকটি ভবন ভাঙা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হস্তক্ষেপে কিছু স্থাপনা ভাঙার কাজ স্থগিত হয়েছে। সাধারণত ছুটির সময়গুলোতে ভবন ভাঙার কাজ করা হয়ে থাকে। কারণ এ সময় অফিস বন্ধ থাকে, তদারকিও কম থাকে।
৪ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারে ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল। এটি এ জেলার মানুষের চিকিৎসাসেবার একমাত্র ভরসাস্থল। তবে এই ভরসার জায়গায় কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না সাধারণ রোগীরা। প্রতিষ্ঠার ৪১ বছর পার হলেও ২০২৫ সালে এসে মাত্র ৪১ জন চিকিৎসক দিয়ে ধুঁকে ধুঁকে চলছে হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম।
৫ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর বলদিয়া ইউনিয়নে ভিজিএফের (ভালনারেবল গ্রুপ ফিডিং) তালিকায় দুস্থদের বাদ দিয়ে সচ্ছলদের অন্তর্ভুক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। এতে ঈদ উপলক্ষে দেওয়া ভিজিএফের চাল পায়নি দুস্থরা। ঈদুল আজহার আগের দিন ভিজিএফের চাল বিতরণ শেষ করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছর ভাঙনে সংকুচিত হচ্ছে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। এ বছর বর্ষার শুরুতে ভাঙনের কবলে পড়েছে সৈকতের সবুজ বেষ্টনী হিসেবে পরিচিত ঝাউবাগান। গত ১৫ দিনে কক্সবাজার শহর থেকে টেকনাফ পর্যন্ত অন্তত ২০টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে সৈকততীরের দৃষ্টিনন্দন ঝাউবন সাগরে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগে