Ajker Patrika

থামছেই না শ্রমিক বিক্ষোভ, আশুলিয়ায় বন্ধ ৭৯ পোশাক কারখানা

নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধি, সাভার (ঢাকা) 
থামছেই না শ্রমিক বিক্ষোভ, আশুলিয়ায় বন্ধ ৭৯ পোশাক কারখানা

নানা উদ্যোগেও থামানো যাচ্ছে না আশুলিয়ার শ্রমিক অসন্তোষ। বিক্ষোভের মুখে গতকাল সোমবারও অর্ধশতাধিক পোশাক কারখানায় ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে ৭৯টি কারখানা বন্ধ ছিল। তবে অন্য কারখানাগুলোয় উৎপাদন অব্যাহত রয়েছে।

গতকাল সহিংসতার ঘটনা না ঘটলেও আগের দিন সন্ধ্যায় ইয়ারপুর ইউনিয়নের শিমুলতলা এলাকার ইউফোরিয়া অ্যাপারেলস কারখানার শ্রমিকদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা র‍্যাবের একটি গাড়ি ভাঙচুর করে আগুন দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ ছাড়া সেনাবাহিনীর একটি গাড়িতেও ইটপাটকেল ছোড়া হয় বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

শ্রমিক ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, রোববার কারখানাটির শ্রমিকদের বেতন দেওয়ার কথা ছিল। ওই দিন বিকেলে বেতন না পেলে শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয়। পরে সন্ধ্যায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকদের তোপের মুখে পড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

র‍্যাব ৪ সিপিসি ২ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর জালিস মাহমুদ খান বলেন, ‘যারা দুষ্কৃতকারী ছিল, তারা আমাদের র‍্যাবের একটি গাড়ি ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করে। পরে আমরা আগুন নেভাতে সমর্থ হই। তারা সেনাবাহিনীর একটি গাড়িতেও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। আমাদের বেশ কয়েকজন সদস্য সামান্য আহত হয়েছে।’
রোববারের ঘটনার পর গতকাল আশুলিয়ার শিল্পাঞ্চলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারি আরও বাড়ানো হয়েছে। গতকাল পুরো শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক উপস্থিতি চোখে পড়ে।

কারখানা সূত্রে জানা যায়, রোববারের সহিংস ঘটনার পরে রাতে বিজিএমইএতে সভা হয়। ওই সভায় সোমবার কিছু কারখানা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়।

পুলিশ জানায়, সোমবার সকালে বেশ কয়েকটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা কাজে যোগ না দিয়ে কারখানা থেকে বের হয়ে আসেন। এমন পরিস্থিতিতে সেই সব কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়। এ ছাড়া কিছু কারখানা নানা কারণে আগে থেকেই বন্ধ ছিল। সব মিলিয়ে গতকাল ৭৯টি কারখানায় উৎপাদন বন্ধ ছিল। এগুলোর মধ্যে অধিকাংশ কারখানায় গতকাল ছুটি ঘোষণা করা হয়। সাভার, আশুলিয়া ও ধামরাইয়ের বাকি সব কারখানা চালু রয়েছে।

বাংলাদেশ গার্মেন্টস ও সোয়েটার্স শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের আইনবিষয়ক সম্পাদক খায়রুল মামুন মিন্টু বলেন, ‘সাভার, আশুলিয়া ও ধামরাইয়ে ১ হাজার ২০০টি পোশাক কারখানা রয়েছে। বেশির ভাগ কারখানার পরিবেশই শান্ত রয়েছে। যেসব কারখানার মালিকদের আন্তরিকতার ঘাটতি রয়েছে, সেই সব কারখানায় সমস্যা হচ্ছে।’
খায়রুল মামুন মিন্টু আরও বলেন, মালিকেরা শ্রমিকদের সঙ্গে বসে সমন্বয় করে টিফিন ও হাজিরা বোনাসের টাকা কিছুটা বাড়াতে পারেন। এ ছাড়া শ্রমিকদের বাকি দাবি তো শ্রম আইন অনুযায়ী। শ্রম আইনের সঠিক বাস্তবায়ন হলে সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।’

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি কারখানার মালিক বলেন, ‘শ্রম আইন ও সরকারি সিদ্ধান্ত মেনেই শ্রমিকদের বেতন-ভাতাসহ নানা সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। শ্রমিকেরা তা মেনেই কাজ করছিলেন। কিন্তু দেশের চলমান পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে কিছু কারখানার শ্রমিকেরা নানা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন। দিন দিন তা বৃদ্ধি পাচ্ছে।’

ওই মালিক আরও বলেন, মূলত সহিংসতা এড়াতে কারখানা ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়। কারণ, শ্রমিকেরা সহিংস হয়ে উঠলে সহসাই তাদের নিবৃত্ত করা যায় না।’
শিল্প পুলিশ ১-এর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ সারোয়ার আলম বলেন, আগে থেকে বন্ধ এবং গতকাল ছুটি দিয়েছে—এগুলো মিলিয়ে বন্ধ কারখানার সংখ্যা ৭৯। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সোনারগাঁয়ে লরি বিকল: ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১০ কিলোমিটার যানজট

সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫: ৫১
যানজটে স্থবির ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। আজ দুপুরে তোলা। ছবি: আজকের পত্রিকা
যানজটে স্থবির ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। আজ দুপুরে তোলা। ছবি: আজকের পত্রিকা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ অংশে প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। মঙ্গলবার গভীর রাতে একটি মালবাহী লরি বিকল হয়ে পড়ায় যান চলাচল ধীরগতির হয়। এর জেরে বুধবার দুপুর পর্যন্ত যানজট অব্যাহত আছে।

বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মহাসড়কের চট্টগ্রামমুখী লেনে যানজট দেখা গেছে। মেঘনা ঘাট থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত বিভিন্ন অংশে যানবাহন ধীরগতিতে চলাচল করছে। কোথাও কোথাও যান চলাচল প্রায় বন্ধ হয়ে রয়েছে।

এতে যাত্রীদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে রোগী ও শিশুদের নিয়ে চলাচলকারীরা বিপাকে পড়েছেন।

চাঁদপুরগামী যাত্রী শামশুল আলম বলেন, ‘সকাল সাড়ে ১০টায় রওনা হয়ে এখন পর্যন্ত মদনপুর পর্যন্ত আসতে পেরেছি। যেখানে দুই ঘণ্টায় পৌঁছানোর কথা, সেখানে পাঁচ ঘণ্টাতেও গন্তব্যে পৌঁছাতে পারব কি না, জানি না।’

কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদির জিলানী বলেন, ‘গত রাতে মদনপুর এলাকায় একটি বড় লরি বিকল হয়ে পড়েছিল। কিছুক্ষণ আগে সেটি মহাসড়ক থেকে সরানো হয়েছে। লরি বিকলের কারণেই যানবাহন চলাচল ধীর হয়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। বর্তমানে যানজট ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মুন্সিগঞ্জে সেনাবাহিনীর অভিযানে ককটেল-বিয়ারসহ ৩ জন আটক

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
আটক করা তিনজন। ছবি: সংগৃহীত
আটক করা তিনজন। ছবি: সংগৃহীত

মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লাকান্দিতে সহিংসতা ও নাশকতামূলক কার্যকলাপে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ককটেল, বিয়ার, দেশীয় অস্ত্রসহ তিনজনকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের নতুন আমঘাটা গ্রামে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। আটক ব্যক্তিরা হলেন আবুল কালাম দেওয়ান (৫৮), মামুন দেওয়ান (৪৮) ও রিয়াদ হোসাইন (২৫)।

অভিযানকালে তাঁদের কাছ থেকে দুটি ককটেল, একটি বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট, দুটি গ্যাস মাস্ক, একটি চায়নিজ কুড়াল, চারটি দেশীয় ধারালো অস্ত্র এবং চার ক্যান বিয়ার উদ্ধার করা হয়।

মুন্সিগঞ্জ সদর আর্মি ক্যাম্পের কমান্ডার ক্যাপ্টেন মো. তানজিমুল হাসান হাউলিদারের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সদর দপ্তর ৯৯ কম্পোজিট ব্রিগেডের অধীন মুন্সিগঞ্জ সদর আর্মি ক্যাম্পের নেতৃত্বে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত নতুন আমঘাটা গ্রামে তল্লাশি চালানো হয়।

সেনাবাহিনী জানায়, আটক মামুন দেওয়ান মোল্লাকান্দিতে সংঘটিত একটি হত্যা মামলার পলাতক আসামি। এ ছাড়া আটক ব্যক্তিরা শীর্ষ সন্ত্রাসী আতিক মল্লিক গ্রুপের সদস্য এবং এলাকায় বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন।

পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আটক ব্যক্তিদের এবং উদ্ধার করা আলামত মুন্সিগঞ্জ সদর থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বগুড়াজুড়ে শোক, বন্ধ মার্কেট ও দোকানপাট

বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়া শহরের অনেক মার্কেটের প্রধান ফটকে আজ তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
বগুড়া শহরের অনেক মার্কেটের প্রধান ফটকে আজ তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বগুড়াজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। শোক প্রকাশের অংশ হিসেবে বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) সকাল থেকে শহরের বিভিন্ন মার্কেট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়েছে।

সকালে শহরের কালীতলা, থানা রোড, কবি নজরুল ইসলাম সড়ক ও কাঁঠালতলা এলাকার নিউমার্কেট, ছহির উদ্দিন মার্কেট, পুকুরপাড় নিউমার্কেট, বিআরটিসি শপিং কমপ্লেক্সসহ অধিকাংশ মার্কেট বন্ধ থাকতে দেখা যায়। শহরের প্রধান কাঁচাবাজার রাজাবাজার ও ফতেহ আলী বাজারেও দোকানপাট বন্ধ ছিল। অনেক মার্কেটের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে।

বগুড়া বিআরটিসি শপিং কমপ্লেক্সের সভাপতি আসাদুল হক কাজল জানান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশের অংশ হিসেবে এই মার্কেটের তিন শতাধিক দোকান বুধবার সারা দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

একই চিত্র দেখা গেছে শহরতলির ছোট-বড় মার্কেটগুলোতে। বিভিন্ন মার্কেটের প্রবেশমুখে কালো পতাকা ও জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে। ব্যবসায়ী নেতারা জানান, খালেদা জিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁরা স্বেচ্ছায় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখেছেন।

এদিকে সরকারিভাবে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় সরকারি-বেসরকারি অফিস ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ রয়েছে। এ কারণে শহরের রাস্তাঘাটে জনসমাগম তুলনামূলক কম দেখা গেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

থানা কমপ্লেক্সের ভেতরে গরু চরাতে নিষেধ করায় পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে জখম

চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি 
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫: ৪৪
আটক করা অভিযুক্ত যুবক বাহাদুর হোসেন বাদল। ছবি: আজকের পত্রিকা
আটক করা অভিযুক্ত যুবক বাহাদুর হোসেন বাদল। ছবি: আজকের পত্রিকা

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম মডেল থানা কমপ্লেক্সের ভেতরে গরু চরাতে বাধা দেওয়ায় এক পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে যুবকের বিরুদ্ধে।

এই অভিযোগে অভিযুক্ত যুবককে আটক করা হয়েছে। অভিযুক্ত যুবক বাহাদুর হোসেন বাদল পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষ্মীপুর গ্রামের মানিক মিয়ার ছেলে। আহত পুলিশ সদস্যের নাম শরীফুল ইসলাম। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে থানা কমপ্লেক্সের ভেতরে এই ঘটনা ঘটে।

থানা সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত বাদলের বাড়ি থানা কমপ্লেক্সের পাশেই। তিনি প্রায়ই গৃহপালিত গরু নিয়ে থানা কমপ্লেক্সের ভেতরে প্রবেশ করে ঘাস খাওয়াতেন। এতে থানার ভেতরের ফুলবাগান ও ফলদ গাছ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল। বিষয়টি নজরে এলে পুলিশ সদস্য শরীফুল ইসলাম তাঁকে একাধিকবার নিষেধ করেন।

মঙ্গলবার দুপুরে নিষেধ অমান্য করে বাদল আবারও গরু নিয়ে থানা কমপ্লেক্সে ঢুকলে শরীফুল ইসলাম বাধা দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে বাদল দা দিয়ে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করেন। পুলিশ সদস্যের চিৎকার শুনে অন্য পুলিশ সদস্যরা এগিয়ে এসে তাঁকে উদ্ধার করে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।

চৌদ্দগ্রাম মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) গুলজার আলম বলেন, অভিযুক্ত যুবক দীর্ঘদিন ধরে থানার ভেতরে গরু চরাতেন। আগেও তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে সতর্ক করা হয়েছিল। মঙ্গলবার ফের একই ঘটনা ঘটালে বাধা দেওয়ায় তিনি হামলা করেন। আহত পুলিশ সদস্য শরীফুল ইসলাম বাদী হয়ে অভিযুক্ত যুবকের বিরুদ্ধে আজ বুধবার সকালে মামলা করেছেন। তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হচ্ছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত