মনজুরুল ইসলাম, ঢাকা

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের কার্গো ভিলেজের আমদানি কার্গো (পণ্য) কমপ্লেক্সে বিভিন্ন আমদানি পণ্যের পাশাপাশি মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্যও মজুত ছিল। স্তূপাকারে ছিল দীর্ঘ দিন ধরে বাজেয়াপ্ত পুরোনো ও নষ্ট মালামাল। ঢাকা কাস্টমস সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ফায়ার সার্ভিসের সূত্র বলেছে, দাহ্য রাসায়নিক পদার্থের কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খেতে হয়েছে। রাসায়নিক পণ্য থাকায় ক্ষতির পরিমাণও বেড়েছে।
আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে গত শনিবার বেলা আড়াইটার দিকে সূত্রপাত হওয়া আগুন প্রায় ২৭ ঘণ্টা পর গতকাল রোববার পুরোপুরি নেভাতে সক্ষম হয়েছে ফায়ার সার্ভিস। আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের ৩৭টি ইউনিট, সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিজিবি কাজ করে।
সূত্র জানায়, শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্সে কী পরিমাণ মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্য আছে, তা নিরূপণে গত মে মাসে একটি প্রতিবেদন তৈরি করে ঢাকা কাস্টমস। প্রতিবেদন তৈরিতে ছিলেন কাস্টমসের পাঁচ কর্মকর্তা, নেতৃত্বে ছিলেন এআরও ফরিদ উদ্দিন। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্সে রাসায়নিক পণ্যের মধ্যে ছিল জিংক ক্লোরাইড (যা ধুলা বা ধোঁয়ার সঙ্গে নিশ্বাসের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা করতে পারে), কেমিক্যাল পাউডার, অতি দাহ্য এভারক্লিয়ার, উচ্চমাত্রার বিষাক্ত কীটনাশক ক্লোরপাইরিফস, জৈব রঞ্জক রিঅ্যাকটিভ ডাইসসহ বেশ কিছু ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য। এ ছাড়া ছিল বেশ কয়েক ধরনের মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য।
সূত্র জানায়, আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে আমদানি করা অন্যান্য পণ্যের সঙ্গেই ঝুঁকিপূর্ণ পণ্যও রাখা হয়। তবে ঝুঁকির বিষয়টি মাথায় রেখে এসব পণ্যের জন্য পৃথক স্থান নির্ধারণ করার কথা ছিল। কিন্তু পরে তা করা হয়নি। সবশেষ গত ডিসেম্বরেও এমন উদ্যোগ নেওয়া হলেও আলোর মুখ দেখেনি।
উড়োজাহাজ থেকে পণ্য নামানো থেকে শুরু করে আমদানিকারকের হাতে বুঝিয়ে দেওয়া পর্যন্ত দায়িত্বে থাকে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের। পণ্য নামানো, স্ক্যানিং, ওজন, হ্যান্ডলিং, স্টোরেজ, বিলিং ও ডকুমেন্টেশন—সবই বিমান বাংলাদেশের কাজ। আমদানিকারক নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পণ্য খালাস না করলে প্রতিদিনের জন্য আলাদা ফিও নেয় তারা।
ঝুঁকিপূর্ণ পণ্যের জন্য আলাদা স্থান নির্ধারণের বিষয়ে বিমান বাংলাদেশও অবগত। তবে এ বিষয়ে বিমানের কারও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
বিমান বাংলাদেশের একাধিক সূত্র জানায়, আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে কোনো পণ্য আসার সঙ্গে সঙ্গে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে জানানো হয়। নিয়ম অনুযায়ী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে মালপত্র বুঝে নিতে হয়। কেউ পণ্য না নিলে ২১ কার্যদিবস পর তা বাজেয়াপ্ত হিসেবে বিবেচিত হয়। এরপর কাস্টমস কর্তৃপক্ষ তা নিলাম করে। কার্গো কমপ্লেক্সে দীর্ঘদিন ধরে যেসব মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্য রয়েছে, সেগুলো নিলাম করে ধ্বংস করা কাস্টমসের আওতাধীন। বিমান বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দফায় দফায় তাগাদা দেওয়ার পরও কাস্টমস এসব পণ্য নিলাম করেনি।
এ বিষয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কোনো কর্মকর্তা নাম প্রকাশ করে বক্তব্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) অবকাঠামো, নিরাপত্তা ও কার্গো টার্মিনাল ব্যবস্থাপনা তদারকি করে। এ জন্য বিমানবন্দর ব্যবহার, নিরাপত্তা যাচাই, স্ক্যানিং ও পার্কিং চার্জ নেয় বেবিচক।
ঢাকা কাস্টম হাউসের উপকমিশনার মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটি বৈঠকে ঝুঁকিপূর্ণ পণ্যের জন্য আলাদা স্থান নির্ধারণের বিষয়ে আলোচনা হয়েছিল। তবে এরপর কী হয়েছে তা জানা নেই।
কাস্টমস সূত্র জানায়, এসব সামগ্রী বিপজ্জনক ও আগুন লাগার ঝুঁকি রয়েছে বলে ঢাকা কাস্টম হাউসের পক্ষ থেকে বেবিচককে একাধিকবার জানানো হয়েছিল। এগুলো দ্রুত সরানো না হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানানো হলেও দীর্ঘদিন সরানোর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে বেবিচকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও কেউ বক্তব্য দেননি।
রপ্তানিকারকেরা দীর্ঘদিন ধরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লজিস্টিক অদক্ষতা ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামো নিয়ে অভিযোগ করছেন। সীমিত স্থান ও অপর্যাপ্ত গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং ব্যবস্থার কারণে পণ্যবাহী বড় উড়োজাহাজের পরিচালনাও সীমিত। রপ্তানিকারকদের অভিযোগ, বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয়হীনতা, উদাসীনতা এবং অব্যবস্থাপনাই এই বিপর্যয়ের পেছনে মূল ভূমিকা রেখেছে।
গত শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে মালামাল খালাস বন্ধ ছিল। ফলে কমপ্লেক্সের গুদামে মজুত থাকা বিপুল পরিমাণ রাসায়নিক, গার্মেন্টস পণ্য ও ওষুধশিল্পের কাঁচামাল পুড়ে গেছে।
আমদানি ও রপ্তানিকারকদের দাবি, এই আগুনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা কাস্টম হাউসের যুগ্ম কমিশনার কামরুল ইসলাম জানান, ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করতে অন্যান্য সংস্থার পাশাপাশি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ একটি কমিটি করে দিয়েছে। কমিটি প্রতিবেদন দিলে ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের কার্গো ভিলেজের আমদানি কার্গো (পণ্য) কমপ্লেক্সে বিভিন্ন আমদানি পণ্যের পাশাপাশি মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্যও মজুত ছিল। স্তূপাকারে ছিল দীর্ঘ দিন ধরে বাজেয়াপ্ত পুরোনো ও নষ্ট মালামাল। ঢাকা কাস্টমস সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ফায়ার সার্ভিসের সূত্র বলেছে, দাহ্য রাসায়নিক পদার্থের কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খেতে হয়েছে। রাসায়নিক পণ্য থাকায় ক্ষতির পরিমাণও বেড়েছে।
আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে গত শনিবার বেলা আড়াইটার দিকে সূত্রপাত হওয়া আগুন প্রায় ২৭ ঘণ্টা পর গতকাল রোববার পুরোপুরি নেভাতে সক্ষম হয়েছে ফায়ার সার্ভিস। আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের ৩৭টি ইউনিট, সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিজিবি কাজ করে।
সূত্র জানায়, শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্সে কী পরিমাণ মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্য আছে, তা নিরূপণে গত মে মাসে একটি প্রতিবেদন তৈরি করে ঢাকা কাস্টমস। প্রতিবেদন তৈরিতে ছিলেন কাস্টমসের পাঁচ কর্মকর্তা, নেতৃত্বে ছিলেন এআরও ফরিদ উদ্দিন। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্সে রাসায়নিক পণ্যের মধ্যে ছিল জিংক ক্লোরাইড (যা ধুলা বা ধোঁয়ার সঙ্গে নিশ্বাসের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা করতে পারে), কেমিক্যাল পাউডার, অতি দাহ্য এভারক্লিয়ার, উচ্চমাত্রার বিষাক্ত কীটনাশক ক্লোরপাইরিফস, জৈব রঞ্জক রিঅ্যাকটিভ ডাইসসহ বেশ কিছু ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য। এ ছাড়া ছিল বেশ কয়েক ধরনের মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য।
সূত্র জানায়, আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে আমদানি করা অন্যান্য পণ্যের সঙ্গেই ঝুঁকিপূর্ণ পণ্যও রাখা হয়। তবে ঝুঁকির বিষয়টি মাথায় রেখে এসব পণ্যের জন্য পৃথক স্থান নির্ধারণ করার কথা ছিল। কিন্তু পরে তা করা হয়নি। সবশেষ গত ডিসেম্বরেও এমন উদ্যোগ নেওয়া হলেও আলোর মুখ দেখেনি।
উড়োজাহাজ থেকে পণ্য নামানো থেকে শুরু করে আমদানিকারকের হাতে বুঝিয়ে দেওয়া পর্যন্ত দায়িত্বে থাকে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের। পণ্য নামানো, স্ক্যানিং, ওজন, হ্যান্ডলিং, স্টোরেজ, বিলিং ও ডকুমেন্টেশন—সবই বিমান বাংলাদেশের কাজ। আমদানিকারক নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পণ্য খালাস না করলে প্রতিদিনের জন্য আলাদা ফিও নেয় তারা।
ঝুঁকিপূর্ণ পণ্যের জন্য আলাদা স্থান নির্ধারণের বিষয়ে বিমান বাংলাদেশও অবগত। তবে এ বিষয়ে বিমানের কারও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
বিমান বাংলাদেশের একাধিক সূত্র জানায়, আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে কোনো পণ্য আসার সঙ্গে সঙ্গে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে জানানো হয়। নিয়ম অনুযায়ী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে মালপত্র বুঝে নিতে হয়। কেউ পণ্য না নিলে ২১ কার্যদিবস পর তা বাজেয়াপ্ত হিসেবে বিবেচিত হয়। এরপর কাস্টমস কর্তৃপক্ষ তা নিলাম করে। কার্গো কমপ্লেক্সে দীর্ঘদিন ধরে যেসব মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্য রয়েছে, সেগুলো নিলাম করে ধ্বংস করা কাস্টমসের আওতাধীন। বিমান বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দফায় দফায় তাগাদা দেওয়ার পরও কাস্টমস এসব পণ্য নিলাম করেনি।
এ বিষয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কোনো কর্মকর্তা নাম প্রকাশ করে বক্তব্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) অবকাঠামো, নিরাপত্তা ও কার্গো টার্মিনাল ব্যবস্থাপনা তদারকি করে। এ জন্য বিমানবন্দর ব্যবহার, নিরাপত্তা যাচাই, স্ক্যানিং ও পার্কিং চার্জ নেয় বেবিচক।
ঢাকা কাস্টম হাউসের উপকমিশনার মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটি বৈঠকে ঝুঁকিপূর্ণ পণ্যের জন্য আলাদা স্থান নির্ধারণের বিষয়ে আলোচনা হয়েছিল। তবে এরপর কী হয়েছে তা জানা নেই।
কাস্টমস সূত্র জানায়, এসব সামগ্রী বিপজ্জনক ও আগুন লাগার ঝুঁকি রয়েছে বলে ঢাকা কাস্টম হাউসের পক্ষ থেকে বেবিচককে একাধিকবার জানানো হয়েছিল। এগুলো দ্রুত সরানো না হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানানো হলেও দীর্ঘদিন সরানোর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে বেবিচকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও কেউ বক্তব্য দেননি।
রপ্তানিকারকেরা দীর্ঘদিন ধরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লজিস্টিক অদক্ষতা ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামো নিয়ে অভিযোগ করছেন। সীমিত স্থান ও অপর্যাপ্ত গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং ব্যবস্থার কারণে পণ্যবাহী বড় উড়োজাহাজের পরিচালনাও সীমিত। রপ্তানিকারকদের অভিযোগ, বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয়হীনতা, উদাসীনতা এবং অব্যবস্থাপনাই এই বিপর্যয়ের পেছনে মূল ভূমিকা রেখেছে।
গত শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে মালামাল খালাস বন্ধ ছিল। ফলে কমপ্লেক্সের গুদামে মজুত থাকা বিপুল পরিমাণ রাসায়নিক, গার্মেন্টস পণ্য ও ওষুধশিল্পের কাঁচামাল পুড়ে গেছে।
আমদানি ও রপ্তানিকারকদের দাবি, এই আগুনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা কাস্টম হাউসের যুগ্ম কমিশনার কামরুল ইসলাম জানান, ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করতে অন্যান্য সংস্থার পাশাপাশি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ একটি কমিটি করে দিয়েছে। কমিটি প্রতিবেদন দিলে ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।
মনজুরুল ইসলাম, ঢাকা

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের কার্গো ভিলেজের আমদানি কার্গো (পণ্য) কমপ্লেক্সে বিভিন্ন আমদানি পণ্যের পাশাপাশি মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্যও মজুত ছিল। স্তূপাকারে ছিল দীর্ঘ দিন ধরে বাজেয়াপ্ত পুরোনো ও নষ্ট মালামাল। ঢাকা কাস্টমস সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ফায়ার সার্ভিসের সূত্র বলেছে, দাহ্য রাসায়নিক পদার্থের কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খেতে হয়েছে। রাসায়নিক পণ্য থাকায় ক্ষতির পরিমাণও বেড়েছে।
আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে গত শনিবার বেলা আড়াইটার দিকে সূত্রপাত হওয়া আগুন প্রায় ২৭ ঘণ্টা পর গতকাল রোববার পুরোপুরি নেভাতে সক্ষম হয়েছে ফায়ার সার্ভিস। আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের ৩৭টি ইউনিট, সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিজিবি কাজ করে।
সূত্র জানায়, শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্সে কী পরিমাণ মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্য আছে, তা নিরূপণে গত মে মাসে একটি প্রতিবেদন তৈরি করে ঢাকা কাস্টমস। প্রতিবেদন তৈরিতে ছিলেন কাস্টমসের পাঁচ কর্মকর্তা, নেতৃত্বে ছিলেন এআরও ফরিদ উদ্দিন। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্সে রাসায়নিক পণ্যের মধ্যে ছিল জিংক ক্লোরাইড (যা ধুলা বা ধোঁয়ার সঙ্গে নিশ্বাসের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা করতে পারে), কেমিক্যাল পাউডার, অতি দাহ্য এভারক্লিয়ার, উচ্চমাত্রার বিষাক্ত কীটনাশক ক্লোরপাইরিফস, জৈব রঞ্জক রিঅ্যাকটিভ ডাইসসহ বেশ কিছু ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য। এ ছাড়া ছিল বেশ কয়েক ধরনের মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য।
সূত্র জানায়, আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে আমদানি করা অন্যান্য পণ্যের সঙ্গেই ঝুঁকিপূর্ণ পণ্যও রাখা হয়। তবে ঝুঁকির বিষয়টি মাথায় রেখে এসব পণ্যের জন্য পৃথক স্থান নির্ধারণ করার কথা ছিল। কিন্তু পরে তা করা হয়নি। সবশেষ গত ডিসেম্বরেও এমন উদ্যোগ নেওয়া হলেও আলোর মুখ দেখেনি।
উড়োজাহাজ থেকে পণ্য নামানো থেকে শুরু করে আমদানিকারকের হাতে বুঝিয়ে দেওয়া পর্যন্ত দায়িত্বে থাকে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের। পণ্য নামানো, স্ক্যানিং, ওজন, হ্যান্ডলিং, স্টোরেজ, বিলিং ও ডকুমেন্টেশন—সবই বিমান বাংলাদেশের কাজ। আমদানিকারক নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পণ্য খালাস না করলে প্রতিদিনের জন্য আলাদা ফিও নেয় তারা।
ঝুঁকিপূর্ণ পণ্যের জন্য আলাদা স্থান নির্ধারণের বিষয়ে বিমান বাংলাদেশও অবগত। তবে এ বিষয়ে বিমানের কারও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
বিমান বাংলাদেশের একাধিক সূত্র জানায়, আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে কোনো পণ্য আসার সঙ্গে সঙ্গে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে জানানো হয়। নিয়ম অনুযায়ী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে মালপত্র বুঝে নিতে হয়। কেউ পণ্য না নিলে ২১ কার্যদিবস পর তা বাজেয়াপ্ত হিসেবে বিবেচিত হয়। এরপর কাস্টমস কর্তৃপক্ষ তা নিলাম করে। কার্গো কমপ্লেক্সে দীর্ঘদিন ধরে যেসব মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্য রয়েছে, সেগুলো নিলাম করে ধ্বংস করা কাস্টমসের আওতাধীন। বিমান বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দফায় দফায় তাগাদা দেওয়ার পরও কাস্টমস এসব পণ্য নিলাম করেনি।
এ বিষয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কোনো কর্মকর্তা নাম প্রকাশ করে বক্তব্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) অবকাঠামো, নিরাপত্তা ও কার্গো টার্মিনাল ব্যবস্থাপনা তদারকি করে। এ জন্য বিমানবন্দর ব্যবহার, নিরাপত্তা যাচাই, স্ক্যানিং ও পার্কিং চার্জ নেয় বেবিচক।
ঢাকা কাস্টম হাউসের উপকমিশনার মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটি বৈঠকে ঝুঁকিপূর্ণ পণ্যের জন্য আলাদা স্থান নির্ধারণের বিষয়ে আলোচনা হয়েছিল। তবে এরপর কী হয়েছে তা জানা নেই।
কাস্টমস সূত্র জানায়, এসব সামগ্রী বিপজ্জনক ও আগুন লাগার ঝুঁকি রয়েছে বলে ঢাকা কাস্টম হাউসের পক্ষ থেকে বেবিচককে একাধিকবার জানানো হয়েছিল। এগুলো দ্রুত সরানো না হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানানো হলেও দীর্ঘদিন সরানোর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে বেবিচকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও কেউ বক্তব্য দেননি।
রপ্তানিকারকেরা দীর্ঘদিন ধরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লজিস্টিক অদক্ষতা ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামো নিয়ে অভিযোগ করছেন। সীমিত স্থান ও অপর্যাপ্ত গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং ব্যবস্থার কারণে পণ্যবাহী বড় উড়োজাহাজের পরিচালনাও সীমিত। রপ্তানিকারকদের অভিযোগ, বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয়হীনতা, উদাসীনতা এবং অব্যবস্থাপনাই এই বিপর্যয়ের পেছনে মূল ভূমিকা রেখেছে।
গত শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে মালামাল খালাস বন্ধ ছিল। ফলে কমপ্লেক্সের গুদামে মজুত থাকা বিপুল পরিমাণ রাসায়নিক, গার্মেন্টস পণ্য ও ওষুধশিল্পের কাঁচামাল পুড়ে গেছে।
আমদানি ও রপ্তানিকারকদের দাবি, এই আগুনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা কাস্টম হাউসের যুগ্ম কমিশনার কামরুল ইসলাম জানান, ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করতে অন্যান্য সংস্থার পাশাপাশি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ একটি কমিটি করে দিয়েছে। কমিটি প্রতিবেদন দিলে ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের কার্গো ভিলেজের আমদানি কার্গো (পণ্য) কমপ্লেক্সে বিভিন্ন আমদানি পণ্যের পাশাপাশি মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্যও মজুত ছিল। স্তূপাকারে ছিল দীর্ঘ দিন ধরে বাজেয়াপ্ত পুরোনো ও নষ্ট মালামাল। ঢাকা কাস্টমস সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ফায়ার সার্ভিসের সূত্র বলেছে, দাহ্য রাসায়নিক পদার্থের কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খেতে হয়েছে। রাসায়নিক পণ্য থাকায় ক্ষতির পরিমাণও বেড়েছে।
আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে গত শনিবার বেলা আড়াইটার দিকে সূত্রপাত হওয়া আগুন প্রায় ২৭ ঘণ্টা পর গতকাল রোববার পুরোপুরি নেভাতে সক্ষম হয়েছে ফায়ার সার্ভিস। আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের ৩৭টি ইউনিট, সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিজিবি কাজ করে।
সূত্র জানায়, শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্সে কী পরিমাণ মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্য আছে, তা নিরূপণে গত মে মাসে একটি প্রতিবেদন তৈরি করে ঢাকা কাস্টমস। প্রতিবেদন তৈরিতে ছিলেন কাস্টমসের পাঁচ কর্মকর্তা, নেতৃত্বে ছিলেন এআরও ফরিদ উদ্দিন। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্সে রাসায়নিক পণ্যের মধ্যে ছিল জিংক ক্লোরাইড (যা ধুলা বা ধোঁয়ার সঙ্গে নিশ্বাসের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা করতে পারে), কেমিক্যাল পাউডার, অতি দাহ্য এভারক্লিয়ার, উচ্চমাত্রার বিষাক্ত কীটনাশক ক্লোরপাইরিফস, জৈব রঞ্জক রিঅ্যাকটিভ ডাইসসহ বেশ কিছু ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য। এ ছাড়া ছিল বেশ কয়েক ধরনের মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য।
সূত্র জানায়, আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে আমদানি করা অন্যান্য পণ্যের সঙ্গেই ঝুঁকিপূর্ণ পণ্যও রাখা হয়। তবে ঝুঁকির বিষয়টি মাথায় রেখে এসব পণ্যের জন্য পৃথক স্থান নির্ধারণ করার কথা ছিল। কিন্তু পরে তা করা হয়নি। সবশেষ গত ডিসেম্বরেও এমন উদ্যোগ নেওয়া হলেও আলোর মুখ দেখেনি।
উড়োজাহাজ থেকে পণ্য নামানো থেকে শুরু করে আমদানিকারকের হাতে বুঝিয়ে দেওয়া পর্যন্ত দায়িত্বে থাকে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের। পণ্য নামানো, স্ক্যানিং, ওজন, হ্যান্ডলিং, স্টোরেজ, বিলিং ও ডকুমেন্টেশন—সবই বিমান বাংলাদেশের কাজ। আমদানিকারক নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পণ্য খালাস না করলে প্রতিদিনের জন্য আলাদা ফিও নেয় তারা।
ঝুঁকিপূর্ণ পণ্যের জন্য আলাদা স্থান নির্ধারণের বিষয়ে বিমান বাংলাদেশও অবগত। তবে এ বিষয়ে বিমানের কারও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
বিমান বাংলাদেশের একাধিক সূত্র জানায়, আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে কোনো পণ্য আসার সঙ্গে সঙ্গে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে জানানো হয়। নিয়ম অনুযায়ী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে মালপত্র বুঝে নিতে হয়। কেউ পণ্য না নিলে ২১ কার্যদিবস পর তা বাজেয়াপ্ত হিসেবে বিবেচিত হয়। এরপর কাস্টমস কর্তৃপক্ষ তা নিলাম করে। কার্গো কমপ্লেক্সে দীর্ঘদিন ধরে যেসব মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্য রয়েছে, সেগুলো নিলাম করে ধ্বংস করা কাস্টমসের আওতাধীন। বিমান বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দফায় দফায় তাগাদা দেওয়ার পরও কাস্টমস এসব পণ্য নিলাম করেনি।
এ বিষয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কোনো কর্মকর্তা নাম প্রকাশ করে বক্তব্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) অবকাঠামো, নিরাপত্তা ও কার্গো টার্মিনাল ব্যবস্থাপনা তদারকি করে। এ জন্য বিমানবন্দর ব্যবহার, নিরাপত্তা যাচাই, স্ক্যানিং ও পার্কিং চার্জ নেয় বেবিচক।
ঢাকা কাস্টম হাউসের উপকমিশনার মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটি বৈঠকে ঝুঁকিপূর্ণ পণ্যের জন্য আলাদা স্থান নির্ধারণের বিষয়ে আলোচনা হয়েছিল। তবে এরপর কী হয়েছে তা জানা নেই।
কাস্টমস সূত্র জানায়, এসব সামগ্রী বিপজ্জনক ও আগুন লাগার ঝুঁকি রয়েছে বলে ঢাকা কাস্টম হাউসের পক্ষ থেকে বেবিচককে একাধিকবার জানানো হয়েছিল। এগুলো দ্রুত সরানো না হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানানো হলেও দীর্ঘদিন সরানোর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে বেবিচকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও কেউ বক্তব্য দেননি।
রপ্তানিকারকেরা দীর্ঘদিন ধরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লজিস্টিক অদক্ষতা ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামো নিয়ে অভিযোগ করছেন। সীমিত স্থান ও অপর্যাপ্ত গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং ব্যবস্থার কারণে পণ্যবাহী বড় উড়োজাহাজের পরিচালনাও সীমিত। রপ্তানিকারকদের অভিযোগ, বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয়হীনতা, উদাসীনতা এবং অব্যবস্থাপনাই এই বিপর্যয়ের পেছনে মূল ভূমিকা রেখেছে।
গত শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে মালামাল খালাস বন্ধ ছিল। ফলে কমপ্লেক্সের গুদামে মজুত থাকা বিপুল পরিমাণ রাসায়নিক, গার্মেন্টস পণ্য ও ওষুধশিল্পের কাঁচামাল পুড়ে গেছে।
আমদানি ও রপ্তানিকারকদের দাবি, এই আগুনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা কাস্টম হাউসের যুগ্ম কমিশনার কামরুল ইসলাম জানান, ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করতে অন্যান্য সংস্থার পাশাপাশি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ একটি কমিটি করে দিয়েছে। কমিটি প্রতিবেদন দিলে ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।

সহকর্মী এবং নিজের বদলি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক লাইভে এসে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক আবুল কাশেম। তিনি বলেন, ‘আমাকে সাড়ে ৪০০ মাইল দূরে বদলি করা হয়েছে। এতে আমি বিচলিত নই।’
২০ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের চলতি মৌসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফসল ঘরে তুলতে দিনরাত ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কৃষকেরা। তবে বাজারে ধানের দাম কম হওয়ায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। কৃষকদের অভিযোগ, বাজারে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাই ফলন ভালো হওয়ার পরও বাজারে ধানের যথার্থ মূল্য...
১ ঘণ্টা আগে
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

সহকর্মী এবং নিজের বদলি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক লাইভে এসে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক আবুল কাশেম। তিনি বলেন, ‘আমাকে সাড়ে ৪০০ মাইল দূরে বদলি করা হয়েছে। এতে আমি বিচলিত নই।’
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ফেসবুক লাইভে এসে আবুল কাশেম বলেন, ‘আমার মতো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের তিন দফা দাবি আদায়ের নেতৃত্ব দেওয়া শতাধিক শিক্ষককে বদলি করা হয়েছে পার্শ্ববর্তী জেলা এবং বিভাগে। আরও অনেককে বদলি করা হতে পারে। এ নিয়ে কেউ বিচলিত হবেন না। প্রয়োজনে আইনি লড়াইয়ে যাব। তবে আন্দোলন থেকে সরে আসব না। আপনাদের পাশে রয়েছি। অবিলম্বে আরও কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা আসবে। সে জন্য যদি জেলেও যেতে হয়, প্রস্তুত রয়েছি।’
এ বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক আবুল কাশেমের সঙ্গে একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।
৪ ডিসেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (পলিসি ও অপারেশন) মাহফুজা খাতুন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার চানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কাশেমকে বরিশাল সদরের চরবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বদলি করা হয়।

সহকর্মী এবং নিজের বদলি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক লাইভে এসে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক আবুল কাশেম। তিনি বলেন, ‘আমাকে সাড়ে ৪০০ মাইল দূরে বদলি করা হয়েছে। এতে আমি বিচলিত নই।’
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ফেসবুক লাইভে এসে আবুল কাশেম বলেন, ‘আমার মতো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের তিন দফা দাবি আদায়ের নেতৃত্ব দেওয়া শতাধিক শিক্ষককে বদলি করা হয়েছে পার্শ্ববর্তী জেলা এবং বিভাগে। আরও অনেককে বদলি করা হতে পারে। এ নিয়ে কেউ বিচলিত হবেন না। প্রয়োজনে আইনি লড়াইয়ে যাব। তবে আন্দোলন থেকে সরে আসব না। আপনাদের পাশে রয়েছি। অবিলম্বে আরও কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা আসবে। সে জন্য যদি জেলেও যেতে হয়, প্রস্তুত রয়েছি।’
এ বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক আবুল কাশেমের সঙ্গে একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।
৪ ডিসেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (পলিসি ও অপারেশন) মাহফুজা খাতুন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার চানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কাশেমকে বরিশাল সদরের চরবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বদলি করা হয়।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের কার্গো ভিলেজের আমদানি কার্গো (পণ্য) কমপ্লেক্সে বিভিন্ন আমদানি পণ্যের পাশাপাশি মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্যও মজুত ছিল। স্তূপাকারে ছিল দীর্ঘ দিন ধরে বাজেয়াপ্ত পুরোনো ও নষ্ট মালামাল। ঢাকা কাস্টমস সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
২০ অক্টোবর ২০২৫
মৌলভীবাজারের চলতি মৌসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফসল ঘরে তুলতে দিনরাত ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কৃষকেরা। তবে বাজারে ধানের দাম কম হওয়ায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। কৃষকদের অভিযোগ, বাজারে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাই ফলন ভালো হওয়ার পরও বাজারে ধানের যথার্থ মূল্য...
১ ঘণ্টা আগে
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেমাহিদুল ইসলাম, মৌলভীবাজার

মৌলভীবাজারের চলতি মৌসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফসল ঘরে তুলতে দিনরাত ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কৃষকেরা। তবে বাজারে ধানের দাম কম হওয়ায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। কৃষকদের অভিযোগ, বাজারে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাই ফলন ভালো হওয়ার পরও বাজারে ধানের যথার্থ মূল্য না পাওয়ায় লোকসানে পড়ছেন তাঁরা।
কৃষকেরা জানান, চলতি আমন মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধানের ফলন অনেক ভালো হয়েছে। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার ধানের দাম অনেক কম। গত বছর বাজারে যেখানে ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় প্রতি মণ ধান বিক্রি হয়েছে, এই বছর মাঝারি শুকনা ধান ৯০০ ও শুকনা ধান ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বীজতলা থেকে শুরু করে ফসল ঘরে তোলার আগপর্যন্ত অনেক শ্রম ও টাকা খরচ করতে হয়েছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ৯৮ হাজার ২০ হেক্টর জমিতে আমন আবাদ করা হয়েছে। এর থেকে ৪ লাখ ৪১ হাজার ৯০ টন ধান উৎপাদন হবে। আর এই ধান থেকে ২ লাখ ৯৫ হাজার ৫৩০ মেট্রিক টন চাল পাওয়া যাবে। ইতিমধ্যে ৬৫ শতাংশ ধান কাটা হয়েছে। আমন ধানের শতভাগ লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে শতভাগ ধান ঘরে তুলতে পারবেন কৃষকেরা।
বাজারে আমন ধানের দাম কম হলেও সরকারিভাবে ভালো দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস সূত্রে জানা গেছে, সরকারিভাবে প্রতি কেজি আমন ধান ৩৪ টাকা মূল্যে ৭৯০ টন, সেদ্ধ চাল ৫০ টাকা কেজি মূল্যে ২ হাজার ৬৭৭ টন ও আতপ চাল ৪৯ টাকা কেজি মূল্যে ৫ হাজার ৬৪৬ টন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।
জেলার কমলগঞ্জ, রাজনগর, কুলাউড়া ও সদর উপজেলার আমনখেত ঘুরে দেখা যায়, কৃষকেরা পাকা আমন ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত। অনেক এলাকায় দ্রুত সময়ে কম্বাইন হারভেস্টারের মাধ্যমে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ একসঙ্গে সেরে নিচ্ছেন কৃষকেরা। এতে সময়, খরচ ও কষ্ট কম করতে হচ্ছে। আবার কেউ কাজের লোক এনে ধান কেটে ফসলের মাঠেই মাড়াই করে সেদ্ধ দিচ্ছেন। অনেক কৃষক মাঠের মধ্যে রাত জেগে ধান সেদ্ধ করছেন। তবে সবকিছু ঠিক থাকলেও ধানের দাম কম থাকায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন কৃষকেরা।
কমলগঞ্জ উপজেলার পতনঊষার ইউনিয়ন কৃষক আনোয়ার খান বলেন, ‘গত বছর আমাদের ধান একেবারেই হয়নি। এ বছর অনেক ভালো ধান হয়েছে। প্রত্যাশার চেয়ে বেশি ফলন হয়েছে। তবে বাজারে ধানের দাম অনেক কম। প্রতি মণ ধান মাত্র ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কৃষিতে আগের চেয়ে অনেক বেশি খরচ বেড়েছে। সে তুলনায় ধানের দাম বাড়েনি।’
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মিলন কান্তি চাকমা বলেন, ‘আমাদের ধান-চাল সংগ্রহের কার্যক্রম ২০ নভেম্বর শুরু হয়েছে; চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। সরকারিভাবে ধানের দাম গত বছরের তুলনায় কেজিপ্রতি ১ টাকা বৃদ্ধি করা হয়েছে। একটা সময় আমরা ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারতাম না; তবে এখন ধান-চালের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়। আশা করি, চলতি মৌসুমে আমাদের লক্ষ্য পূরণ হবে।’
মৌলভীবাজার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. জালাল উদ্দীন বলেন, ‘জেলায় এ বছর খুব ভালো আমন ধান হয়েছে। কৃষকেরা অত্যন্ত উৎসাহ নিয়ে ধান ঘরে তুলছেন। আশা করি, আগামী সপ্তাহের মধ্যে শতভাগ ধান কাটা হয়ে যাবে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ও দিনের বেলা কুয়াশা না থাকায় সহজে কৃষকেরা ধান কাটা, মাড়াই ও সেদ্ধ করতে পারছেন।’

মৌলভীবাজারের চলতি মৌসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফসল ঘরে তুলতে দিনরাত ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কৃষকেরা। তবে বাজারে ধানের দাম কম হওয়ায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। কৃষকদের অভিযোগ, বাজারে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাই ফলন ভালো হওয়ার পরও বাজারে ধানের যথার্থ মূল্য না পাওয়ায় লোকসানে পড়ছেন তাঁরা।
কৃষকেরা জানান, চলতি আমন মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধানের ফলন অনেক ভালো হয়েছে। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার ধানের দাম অনেক কম। গত বছর বাজারে যেখানে ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় প্রতি মণ ধান বিক্রি হয়েছে, এই বছর মাঝারি শুকনা ধান ৯০০ ও শুকনা ধান ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বীজতলা থেকে শুরু করে ফসল ঘরে তোলার আগপর্যন্ত অনেক শ্রম ও টাকা খরচ করতে হয়েছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ৯৮ হাজার ২০ হেক্টর জমিতে আমন আবাদ করা হয়েছে। এর থেকে ৪ লাখ ৪১ হাজার ৯০ টন ধান উৎপাদন হবে। আর এই ধান থেকে ২ লাখ ৯৫ হাজার ৫৩০ মেট্রিক টন চাল পাওয়া যাবে। ইতিমধ্যে ৬৫ শতাংশ ধান কাটা হয়েছে। আমন ধানের শতভাগ লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে শতভাগ ধান ঘরে তুলতে পারবেন কৃষকেরা।
বাজারে আমন ধানের দাম কম হলেও সরকারিভাবে ভালো দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস সূত্রে জানা গেছে, সরকারিভাবে প্রতি কেজি আমন ধান ৩৪ টাকা মূল্যে ৭৯০ টন, সেদ্ধ চাল ৫০ টাকা কেজি মূল্যে ২ হাজার ৬৭৭ টন ও আতপ চাল ৪৯ টাকা কেজি মূল্যে ৫ হাজার ৬৪৬ টন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।
জেলার কমলগঞ্জ, রাজনগর, কুলাউড়া ও সদর উপজেলার আমনখেত ঘুরে দেখা যায়, কৃষকেরা পাকা আমন ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত। অনেক এলাকায় দ্রুত সময়ে কম্বাইন হারভেস্টারের মাধ্যমে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ একসঙ্গে সেরে নিচ্ছেন কৃষকেরা। এতে সময়, খরচ ও কষ্ট কম করতে হচ্ছে। আবার কেউ কাজের লোক এনে ধান কেটে ফসলের মাঠেই মাড়াই করে সেদ্ধ দিচ্ছেন। অনেক কৃষক মাঠের মধ্যে রাত জেগে ধান সেদ্ধ করছেন। তবে সবকিছু ঠিক থাকলেও ধানের দাম কম থাকায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন কৃষকেরা।
কমলগঞ্জ উপজেলার পতনঊষার ইউনিয়ন কৃষক আনোয়ার খান বলেন, ‘গত বছর আমাদের ধান একেবারেই হয়নি। এ বছর অনেক ভালো ধান হয়েছে। প্রত্যাশার চেয়ে বেশি ফলন হয়েছে। তবে বাজারে ধানের দাম অনেক কম। প্রতি মণ ধান মাত্র ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কৃষিতে আগের চেয়ে অনেক বেশি খরচ বেড়েছে। সে তুলনায় ধানের দাম বাড়েনি।’
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মিলন কান্তি চাকমা বলেন, ‘আমাদের ধান-চাল সংগ্রহের কার্যক্রম ২০ নভেম্বর শুরু হয়েছে; চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। সরকারিভাবে ধানের দাম গত বছরের তুলনায় কেজিপ্রতি ১ টাকা বৃদ্ধি করা হয়েছে। একটা সময় আমরা ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারতাম না; তবে এখন ধান-চালের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়। আশা করি, চলতি মৌসুমে আমাদের লক্ষ্য পূরণ হবে।’
মৌলভীবাজার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. জালাল উদ্দীন বলেন, ‘জেলায় এ বছর খুব ভালো আমন ধান হয়েছে। কৃষকেরা অত্যন্ত উৎসাহ নিয়ে ধান ঘরে তুলছেন। আশা করি, আগামী সপ্তাহের মধ্যে শতভাগ ধান কাটা হয়ে যাবে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ও দিনের বেলা কুয়াশা না থাকায় সহজে কৃষকেরা ধান কাটা, মাড়াই ও সেদ্ধ করতে পারছেন।’

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের কার্গো ভিলেজের আমদানি কার্গো (পণ্য) কমপ্লেক্সে বিভিন্ন আমদানি পণ্যের পাশাপাশি মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্যও মজুত ছিল। স্তূপাকারে ছিল দীর্ঘ দিন ধরে বাজেয়াপ্ত পুরোনো ও নষ্ট মালামাল। ঢাকা কাস্টমস সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
২০ অক্টোবর ২০২৫
সহকর্মী এবং নিজের বদলি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক লাইভে এসে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক আবুল কাশেম। তিনি বলেন, ‘আমাকে সাড়ে ৪০০ মাইল দূরে বদলি করা হয়েছে। এতে আমি বিচলিত নই।’
২০ মিনিট আগে
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
গত কয়েক দিন পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১৩ ডিগ্রির ঘরে থাকছে। ফলে বাড়ছে শীতের প্রকোপ। আজ শুক্রবার সকালে পঞ্চগড় সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, হালকা কুয়াশায় ঢাকা চারদিক। সুনসান নীরবতায় গরম কাপড় পরে প্রয়োজনীয় কাজে বের হয়েছে লোকজন। কেউ কেউ মাঠে করছেন হালচাষ। এরই মধ্যে পূর্ব আকাশে সূর্য দেখা দিলেও নেই প্রখর রোদ।
পঞ্চগড় সদর উপজেলার তালমা এলাকার গৃহবধূ নাজমা বেগম বলেন, ‘সকাল-বিকেল খুব ঠান্ডা পড়ে। ঘর থেকে বের হলেই যেন বাতাসে শরীর কেঁপে ওঠে। বাচ্চাদের নিয়ে সবচেয়ে দুশ্চিন্তায় আছি। ঠান্ডা লাগলে হাসপাতালে যেতে হয় বারবার।’
একই এলাকার দিনমজুর মিজানুর রহমান বলেন, ‘শীতে কাজ পাওয়া কষ্ট হয়ে গেছে। সকালে কুয়াশায় কিছু দেখা যায় না, হাত-পা জমে থাকে। ঠান্ডায় শরীর ঠিকমতো সাড়া না দেওয়ায় কাজের গতি কমে গেছে।’
স্কুলছাত্রী তানজিলা আক্তার বলে, ‘সকালে কলেজ ও প্রাইভেটে যেতে খুব সমস্যা হয়। ঠান্ডা এমন যে হাতে গ্লাভস ছাড়া সাইকেল চালানো যায় না। শীত যেমন বাড়ছে, তেমনি অসুস্থ হওয়ার ভয়ও বাড়ছে।’
জেলার আশপাশ এলাকায় বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগী। এতে শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। সর্দি-কাশি, জ্বর, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট ও হঠাৎ তাপমাত্রা পরিবর্তনজনিত অ্যালার্জিতে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
চিকিৎসকেরা বলছেন, দিন-রাতের তাপমাত্রার এই বড় পার্থক্য শরীরের ওপর চাপ ফেলে। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক ও দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন মানুষ বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তাই সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ চিকিৎসকের।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, শীত ধীরে ধীরে নামছে। আজ ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। সামনে শীত আরও তীব্র হতে পারে। শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে।

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
গত কয়েক দিন পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১৩ ডিগ্রির ঘরে থাকছে। ফলে বাড়ছে শীতের প্রকোপ। আজ শুক্রবার সকালে পঞ্চগড় সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, হালকা কুয়াশায় ঢাকা চারদিক। সুনসান নীরবতায় গরম কাপড় পরে প্রয়োজনীয় কাজে বের হয়েছে লোকজন। কেউ কেউ মাঠে করছেন হালচাষ। এরই মধ্যে পূর্ব আকাশে সূর্য দেখা দিলেও নেই প্রখর রোদ।
পঞ্চগড় সদর উপজেলার তালমা এলাকার গৃহবধূ নাজমা বেগম বলেন, ‘সকাল-বিকেল খুব ঠান্ডা পড়ে। ঘর থেকে বের হলেই যেন বাতাসে শরীর কেঁপে ওঠে। বাচ্চাদের নিয়ে সবচেয়ে দুশ্চিন্তায় আছি। ঠান্ডা লাগলে হাসপাতালে যেতে হয় বারবার।’
একই এলাকার দিনমজুর মিজানুর রহমান বলেন, ‘শীতে কাজ পাওয়া কষ্ট হয়ে গেছে। সকালে কুয়াশায় কিছু দেখা যায় না, হাত-পা জমে থাকে। ঠান্ডায় শরীর ঠিকমতো সাড়া না দেওয়ায় কাজের গতি কমে গেছে।’
স্কুলছাত্রী তানজিলা আক্তার বলে, ‘সকালে কলেজ ও প্রাইভেটে যেতে খুব সমস্যা হয়। ঠান্ডা এমন যে হাতে গ্লাভস ছাড়া সাইকেল চালানো যায় না। শীত যেমন বাড়ছে, তেমনি অসুস্থ হওয়ার ভয়ও বাড়ছে।’
জেলার আশপাশ এলাকায় বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগী। এতে শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। সর্দি-কাশি, জ্বর, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট ও হঠাৎ তাপমাত্রা পরিবর্তনজনিত অ্যালার্জিতে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
চিকিৎসকেরা বলছেন, দিন-রাতের তাপমাত্রার এই বড় পার্থক্য শরীরের ওপর চাপ ফেলে। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক ও দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন মানুষ বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তাই সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ চিকিৎসকের।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, শীত ধীরে ধীরে নামছে। আজ ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। সামনে শীত আরও তীব্র হতে পারে। শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের কার্গো ভিলেজের আমদানি কার্গো (পণ্য) কমপ্লেক্সে বিভিন্ন আমদানি পণ্যের পাশাপাশি মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্যও মজুত ছিল। স্তূপাকারে ছিল দীর্ঘ দিন ধরে বাজেয়াপ্ত পুরোনো ও নষ্ট মালামাল। ঢাকা কাস্টমস সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
২০ অক্টোবর ২০২৫
সহকর্মী এবং নিজের বদলি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক লাইভে এসে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক আবুল কাশেম। তিনি বলেন, ‘আমাকে সাড়ে ৪০০ মাইল দূরে বদলি করা হয়েছে। এতে আমি বিচলিত নই।’
২০ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের চলতি মৌসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফসল ঘরে তুলতে দিনরাত ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কৃষকেরা। তবে বাজারে ধানের দাম কম হওয়ায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। কৃষকদের অভিযোগ, বাজারে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাই ফলন ভালো হওয়ার পরও বাজারে ধানের যথার্থ মূল্য...
১ ঘণ্টা আগে
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ প্রতিনিধি

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণ, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
নিহত ওমর আলী কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার হাটবেলাটপুর গ্রামের ছাত্তার শেখের ছেলে।
বারোবাজারের ইসমাইল নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে বারোবাজারে শ্রমিকের কাজ করতাম। কিছুদিন আগে ওমর আলী নছিমন কিনেছে। সে বারোবাজারের মাছের ভাড়া টানে। সকালে তার মোবাইলে ফোন দিলে রিসিভ হচ্ছিল না। পরে জানতে পারি, তাকে হত্যা করা হয়েছে।’
কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, সকালে ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির গলায় ধারালো অস্ত্রের কাটা দাগ রয়েছে। এ ছাড়া রশি দিয়ে তাঁর গলা পেঁচানো। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে।

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণ, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
নিহত ওমর আলী কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার হাটবেলাটপুর গ্রামের ছাত্তার শেখের ছেলে।
বারোবাজারের ইসমাইল নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে বারোবাজারে শ্রমিকের কাজ করতাম। কিছুদিন আগে ওমর আলী নছিমন কিনেছে। সে বারোবাজারের মাছের ভাড়া টানে। সকালে তার মোবাইলে ফোন দিলে রিসিভ হচ্ছিল না। পরে জানতে পারি, তাকে হত্যা করা হয়েছে।’
কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, সকালে ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির গলায় ধারালো অস্ত্রের কাটা দাগ রয়েছে। এ ছাড়া রশি দিয়ে তাঁর গলা পেঁচানো। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের কার্গো ভিলেজের আমদানি কার্গো (পণ্য) কমপ্লেক্সে বিভিন্ন আমদানি পণ্যের পাশাপাশি মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্যও মজুত ছিল। স্তূপাকারে ছিল দীর্ঘ দিন ধরে বাজেয়াপ্ত পুরোনো ও নষ্ট মালামাল। ঢাকা কাস্টমস সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
২০ অক্টোবর ২০২৫
সহকর্মী এবং নিজের বদলি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক লাইভে এসে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক আবুল কাশেম। তিনি বলেন, ‘আমাকে সাড়ে ৪০০ মাইল দূরে বদলি করা হয়েছে। এতে আমি বিচলিত নই।’
২০ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের চলতি মৌসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফসল ঘরে তুলতে দিনরাত ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কৃষকেরা। তবে বাজারে ধানের দাম কম হওয়ায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। কৃষকদের অভিযোগ, বাজারে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাই ফলন ভালো হওয়ার পরও বাজারে ধানের যথার্থ মূল্য...
১ ঘণ্টা আগে
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে