নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পরপর দুটি বিকট শব্দ, কেঁপে ওঠে পুরো পুরান ঢাকা। প্রচণ্ড বিস্ফোরণে মুহূর্তেই ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয় সিদ্দিক বাজারের তিনটি ভবন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ধসে পড়া দেয়ালের নিচে চাপা পড়ে ১০টি প্রাণ ঝরে পড়ে। শুধু ভবনের ভেতরেই নয়, বাইরে সড়কেও মানুষের মৃত্যু হয়।
এদের মধ্যে পথচারী, বাসযাত্রী, দোকান কর্মচারী ও ব্যাংকের কর্মচারী রয়েছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শী ও উদ্ধারকর্মীরা জানান।
আজ মঙ্গলবার বিকাল ৪টা ৫০ মিনিটে সিদ্দিক বাজারে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণির ৫ ও ৬ নম্বর ভবনে বিস্ফোরণ হয়। ভবন দুটির পাশেই একটি বিদ্যুতের ট্রান্সমিটার ছিল, সেটিও বিস্ফোরিত হয়।
৫ নম্বর ভবনটি পাঁচতলা, আর কুইন সেনিটেরি মার্কেট নামে পরিচিতি ৬ নম্বর ভবনটি আট তলা। এই ভবনের বেইজমেন্টে বিস্ফোরণ হয়েছে বলে ধারণা করছে ফায়ার সার্ভিস।

কুইন সেনিটেরি মার্কেট ভবনের মালিক রেজাউর রহমান নামে প্রয়াত একজন। তাঁর তিন ছেলে ওয়াহিদুর রহমান, মশিউর রহমান ও মতিউর রহমান উত্তরাধিকার সূত্রে মালিক। মেজো ভাই মশিউর লন্ডনপ্রবাসী। বাকি দুই ভাই ভবনটি পরিচালনা করেন।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ওয়াহিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিস্ফোরণের শব্দে ভবন কেঁপে উঠে, সিঁড়ি ভেঙে যায়। পরে ছাদে গিয়ে পাশের ভবন দিয়ে নিচে নেমে আসি। সবাই তখন চিৎকার করে কাঁদছিল। বড় দুটি শব্দ হয়েছে; মুহূর্তেই আমার কান বন্ধ হয়ে যায়।’
ওয়াহিদুর জানান, ভবনটির বেইজমেন্ট থেকে তৃতীয় তলা পর্যন্ত স্যানিটারি পণ্যের দোকান। চার তলা থেকে আবাসিক ফ্ল্যাট। দুই ইউনিট করে মোট আটটি ফ্ল্যাট রয়েছে। তিনি সপরিবারে ভবনের চার তলায় থাকেন।

ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেসন্স ও ম্যান্টেনেন্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘ভবনের সেফটি ট্যাংক থেকে বিস্ফোরণ হয়েছে বলে আমাদের প্রাথমিক ধারণা। তবে তদন্তের পর কারণ জানা যাবে।’
সরেজমিনে দেখা যায়, গুলিস্তান বিআরটিসির বাস স্ট্যান্ডের পর সদরঘাটের দিকে যেতে একটি ভবন রেখেই হাতের বামপাশে তিনটি ভবনেরই দেয়াল ভেঙে পড়েছে; ভাঙা কাচ সড়কে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। ভবন তিনটি ঘিরে রেখেছে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসেরর সদস্যরা।
সড়কটি সারা দিন যানজট লেগেই থাকে; বিভিন্ন রুটের বাস চলাচল করে। পথচারী, রিকশাযাত্রী, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে স্যানিটারি জিনিসপত্র কিনতে এখানে খুচরা দোকানিরাও আসেন।

রাজধানীর মালিবাগ থেকে আসা ফয়সাল নামে এক দোকান কর্মচারী রিকশা ভ্যানে করে বৈদ্যুতিক ফ্যান নিয়ে ফিরছিলেন। বিস্ফোরণের সময় তিনি ঘটনাস্থলের আশেপাশে ছিলেন, তার ভ্যানটি ২০ গজের মতো দূরে দাঁড়ানো ছিল।
ঘটনার বর্ননা দিয়ে ফয়সাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিকট দুটি শব্দ হল, এরপর কানে কিছু আর শুনিনি। কেবল দেখলাম ধুলা, সবাই জিরো পয়েন্টের দিকে দৌড়াচ্ছে। চিৎকার করছে মানুষ। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ভবনের সামনে এসে দেখি আমার ফ্যানসহ ভ্যান পরে আছে; ভ্যান চালককে পাচ্ছি না।’
ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (অপরাধ) বিপ্লব কুমরা সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখনো ভবনের বেইজমেন্ট ধ্বংস্তুপ হয়ে আছে। প্রতিটি তলায় উদ্ধার অভিযান চলছে। অনেকেই আটকা থাকতে পারেন বলে ফায়ার সার্ভিসের ধারণা।

বিস্ফোরণের ঘটনায় হাসপাতালে মোট ১৫ জনের মরদেহ রয়েছে বলে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া জানিয়েছেন। এদের মধ্যে ১০ জনের লাশ ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করেছে। বাকিরা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। অর্ধশতাধিকের বেশি আহত ব্যক্তি জরুরি বিভাগে রয়েছেন।
আরেকটি ভবনের নীচ তলায় স্যানিটারির দোকান, দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম তলা পর্যন্ত ব্রাক ব্যাংকের গুলিস্তান শাখার অফিস। এই ভবন থেকেও একজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বামপাশের সাত তলা ভবনটির ক্ষতি তুলনামূলক কম হয়েছে। ভবন তিনটি থেকে সবাইকে সরিয়ে নিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। প্রতিটি তলায় তল্লাশি করে দেখছে ফায়ার সার্ভিস।
বিশেষশজ্ঞ প্রকৌশলী আসার পর ফের উদ্ধার অভিযান শুরু হবে। ফায়ার সার্ভিস বলছে, ভবনটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ছাড়া ভেতরে অভিযান চালানো ঝুকিপূর্ণ হতে পারে।
উদ্ধার অভিযানের জন্য ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। ঘটনার পর পুরো গুলিস্তান ও সিদ্দিক বাজার বিদ্যুৎবিহীন রয়েছে।

পরপর দুটি বিকট শব্দ, কেঁপে ওঠে পুরো পুরান ঢাকা। প্রচণ্ড বিস্ফোরণে মুহূর্তেই ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয় সিদ্দিক বাজারের তিনটি ভবন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ধসে পড়া দেয়ালের নিচে চাপা পড়ে ১০টি প্রাণ ঝরে পড়ে। শুধু ভবনের ভেতরেই নয়, বাইরে সড়কেও মানুষের মৃত্যু হয়।
এদের মধ্যে পথচারী, বাসযাত্রী, দোকান কর্মচারী ও ব্যাংকের কর্মচারী রয়েছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শী ও উদ্ধারকর্মীরা জানান।
আজ মঙ্গলবার বিকাল ৪টা ৫০ মিনিটে সিদ্দিক বাজারে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণির ৫ ও ৬ নম্বর ভবনে বিস্ফোরণ হয়। ভবন দুটির পাশেই একটি বিদ্যুতের ট্রান্সমিটার ছিল, সেটিও বিস্ফোরিত হয়।
৫ নম্বর ভবনটি পাঁচতলা, আর কুইন সেনিটেরি মার্কেট নামে পরিচিতি ৬ নম্বর ভবনটি আট তলা। এই ভবনের বেইজমেন্টে বিস্ফোরণ হয়েছে বলে ধারণা করছে ফায়ার সার্ভিস।

কুইন সেনিটেরি মার্কেট ভবনের মালিক রেজাউর রহমান নামে প্রয়াত একজন। তাঁর তিন ছেলে ওয়াহিদুর রহমান, মশিউর রহমান ও মতিউর রহমান উত্তরাধিকার সূত্রে মালিক। মেজো ভাই মশিউর লন্ডনপ্রবাসী। বাকি দুই ভাই ভবনটি পরিচালনা করেন।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ওয়াহিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিস্ফোরণের শব্দে ভবন কেঁপে উঠে, সিঁড়ি ভেঙে যায়। পরে ছাদে গিয়ে পাশের ভবন দিয়ে নিচে নেমে আসি। সবাই তখন চিৎকার করে কাঁদছিল। বড় দুটি শব্দ হয়েছে; মুহূর্তেই আমার কান বন্ধ হয়ে যায়।’
ওয়াহিদুর জানান, ভবনটির বেইজমেন্ট থেকে তৃতীয় তলা পর্যন্ত স্যানিটারি পণ্যের দোকান। চার তলা থেকে আবাসিক ফ্ল্যাট। দুই ইউনিট করে মোট আটটি ফ্ল্যাট রয়েছে। তিনি সপরিবারে ভবনের চার তলায় থাকেন।

ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেসন্স ও ম্যান্টেনেন্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘ভবনের সেফটি ট্যাংক থেকে বিস্ফোরণ হয়েছে বলে আমাদের প্রাথমিক ধারণা। তবে তদন্তের পর কারণ জানা যাবে।’
সরেজমিনে দেখা যায়, গুলিস্তান বিআরটিসির বাস স্ট্যান্ডের পর সদরঘাটের দিকে যেতে একটি ভবন রেখেই হাতের বামপাশে তিনটি ভবনেরই দেয়াল ভেঙে পড়েছে; ভাঙা কাচ সড়কে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। ভবন তিনটি ঘিরে রেখেছে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসেরর সদস্যরা।
সড়কটি সারা দিন যানজট লেগেই থাকে; বিভিন্ন রুটের বাস চলাচল করে। পথচারী, রিকশাযাত্রী, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে স্যানিটারি জিনিসপত্র কিনতে এখানে খুচরা দোকানিরাও আসেন।

রাজধানীর মালিবাগ থেকে আসা ফয়সাল নামে এক দোকান কর্মচারী রিকশা ভ্যানে করে বৈদ্যুতিক ফ্যান নিয়ে ফিরছিলেন। বিস্ফোরণের সময় তিনি ঘটনাস্থলের আশেপাশে ছিলেন, তার ভ্যানটি ২০ গজের মতো দূরে দাঁড়ানো ছিল।
ঘটনার বর্ননা দিয়ে ফয়সাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিকট দুটি শব্দ হল, এরপর কানে কিছু আর শুনিনি। কেবল দেখলাম ধুলা, সবাই জিরো পয়েন্টের দিকে দৌড়াচ্ছে। চিৎকার করছে মানুষ। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ভবনের সামনে এসে দেখি আমার ফ্যানসহ ভ্যান পরে আছে; ভ্যান চালককে পাচ্ছি না।’
ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (অপরাধ) বিপ্লব কুমরা সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখনো ভবনের বেইজমেন্ট ধ্বংস্তুপ হয়ে আছে। প্রতিটি তলায় উদ্ধার অভিযান চলছে। অনেকেই আটকা থাকতে পারেন বলে ফায়ার সার্ভিসের ধারণা।

বিস্ফোরণের ঘটনায় হাসপাতালে মোট ১৫ জনের মরদেহ রয়েছে বলে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া জানিয়েছেন। এদের মধ্যে ১০ জনের লাশ ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করেছে। বাকিরা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। অর্ধশতাধিকের বেশি আহত ব্যক্তি জরুরি বিভাগে রয়েছেন।
আরেকটি ভবনের নীচ তলায় স্যানিটারির দোকান, দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম তলা পর্যন্ত ব্রাক ব্যাংকের গুলিস্তান শাখার অফিস। এই ভবন থেকেও একজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বামপাশের সাত তলা ভবনটির ক্ষতি তুলনামূলক কম হয়েছে। ভবন তিনটি থেকে সবাইকে সরিয়ে নিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। প্রতিটি তলায় তল্লাশি করে দেখছে ফায়ার সার্ভিস।
বিশেষশজ্ঞ প্রকৌশলী আসার পর ফের উদ্ধার অভিযান শুরু হবে। ফায়ার সার্ভিস বলছে, ভবনটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ছাড়া ভেতরে অভিযান চালানো ঝুকিপূর্ণ হতে পারে।
উদ্ধার অভিযানের জন্য ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। ঘটনার পর পুরো গুলিস্তান ও সিদ্দিক বাজার বিদ্যুৎবিহীন রয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পরপর দুটি বিকট শব্দ, কেঁপে ওঠে পুরো পুরান ঢাকা। প্রচণ্ড বিস্ফোরণে মুহূর্তেই ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয় সিদ্দিক বাজারের তিনটি ভবন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ধসে পড়া দেয়ালের নিচে চাপা পড়ে ১০টি প্রাণ ঝরে পড়ে। শুধু ভবনের ভেতরেই নয়, বাইরে সড়কেও মানুষের মৃত্যু হয়।
এদের মধ্যে পথচারী, বাসযাত্রী, দোকান কর্মচারী ও ব্যাংকের কর্মচারী রয়েছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শী ও উদ্ধারকর্মীরা জানান।
আজ মঙ্গলবার বিকাল ৪টা ৫০ মিনিটে সিদ্দিক বাজারে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণির ৫ ও ৬ নম্বর ভবনে বিস্ফোরণ হয়। ভবন দুটির পাশেই একটি বিদ্যুতের ট্রান্সমিটার ছিল, সেটিও বিস্ফোরিত হয়।
৫ নম্বর ভবনটি পাঁচতলা, আর কুইন সেনিটেরি মার্কেট নামে পরিচিতি ৬ নম্বর ভবনটি আট তলা। এই ভবনের বেইজমেন্টে বিস্ফোরণ হয়েছে বলে ধারণা করছে ফায়ার সার্ভিস।

কুইন সেনিটেরি মার্কেট ভবনের মালিক রেজাউর রহমান নামে প্রয়াত একজন। তাঁর তিন ছেলে ওয়াহিদুর রহমান, মশিউর রহমান ও মতিউর রহমান উত্তরাধিকার সূত্রে মালিক। মেজো ভাই মশিউর লন্ডনপ্রবাসী। বাকি দুই ভাই ভবনটি পরিচালনা করেন।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ওয়াহিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিস্ফোরণের শব্দে ভবন কেঁপে উঠে, সিঁড়ি ভেঙে যায়। পরে ছাদে গিয়ে পাশের ভবন দিয়ে নিচে নেমে আসি। সবাই তখন চিৎকার করে কাঁদছিল। বড় দুটি শব্দ হয়েছে; মুহূর্তেই আমার কান বন্ধ হয়ে যায়।’
ওয়াহিদুর জানান, ভবনটির বেইজমেন্ট থেকে তৃতীয় তলা পর্যন্ত স্যানিটারি পণ্যের দোকান। চার তলা থেকে আবাসিক ফ্ল্যাট। দুই ইউনিট করে মোট আটটি ফ্ল্যাট রয়েছে। তিনি সপরিবারে ভবনের চার তলায় থাকেন।

ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেসন্স ও ম্যান্টেনেন্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘ভবনের সেফটি ট্যাংক থেকে বিস্ফোরণ হয়েছে বলে আমাদের প্রাথমিক ধারণা। তবে তদন্তের পর কারণ জানা যাবে।’
সরেজমিনে দেখা যায়, গুলিস্তান বিআরটিসির বাস স্ট্যান্ডের পর সদরঘাটের দিকে যেতে একটি ভবন রেখেই হাতের বামপাশে তিনটি ভবনেরই দেয়াল ভেঙে পড়েছে; ভাঙা কাচ সড়কে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। ভবন তিনটি ঘিরে রেখেছে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসেরর সদস্যরা।
সড়কটি সারা দিন যানজট লেগেই থাকে; বিভিন্ন রুটের বাস চলাচল করে। পথচারী, রিকশাযাত্রী, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে স্যানিটারি জিনিসপত্র কিনতে এখানে খুচরা দোকানিরাও আসেন।

রাজধানীর মালিবাগ থেকে আসা ফয়সাল নামে এক দোকান কর্মচারী রিকশা ভ্যানে করে বৈদ্যুতিক ফ্যান নিয়ে ফিরছিলেন। বিস্ফোরণের সময় তিনি ঘটনাস্থলের আশেপাশে ছিলেন, তার ভ্যানটি ২০ গজের মতো দূরে দাঁড়ানো ছিল।
ঘটনার বর্ননা দিয়ে ফয়সাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিকট দুটি শব্দ হল, এরপর কানে কিছু আর শুনিনি। কেবল দেখলাম ধুলা, সবাই জিরো পয়েন্টের দিকে দৌড়াচ্ছে। চিৎকার করছে মানুষ। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ভবনের সামনে এসে দেখি আমার ফ্যানসহ ভ্যান পরে আছে; ভ্যান চালককে পাচ্ছি না।’
ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (অপরাধ) বিপ্লব কুমরা সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখনো ভবনের বেইজমেন্ট ধ্বংস্তুপ হয়ে আছে। প্রতিটি তলায় উদ্ধার অভিযান চলছে। অনেকেই আটকা থাকতে পারেন বলে ফায়ার সার্ভিসের ধারণা।

বিস্ফোরণের ঘটনায় হাসপাতালে মোট ১৫ জনের মরদেহ রয়েছে বলে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া জানিয়েছেন। এদের মধ্যে ১০ জনের লাশ ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করেছে। বাকিরা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। অর্ধশতাধিকের বেশি আহত ব্যক্তি জরুরি বিভাগে রয়েছেন।
আরেকটি ভবনের নীচ তলায় স্যানিটারির দোকান, দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম তলা পর্যন্ত ব্রাক ব্যাংকের গুলিস্তান শাখার অফিস। এই ভবন থেকেও একজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বামপাশের সাত তলা ভবনটির ক্ষতি তুলনামূলক কম হয়েছে। ভবন তিনটি থেকে সবাইকে সরিয়ে নিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। প্রতিটি তলায় তল্লাশি করে দেখছে ফায়ার সার্ভিস।
বিশেষশজ্ঞ প্রকৌশলী আসার পর ফের উদ্ধার অভিযান শুরু হবে। ফায়ার সার্ভিস বলছে, ভবনটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ছাড়া ভেতরে অভিযান চালানো ঝুকিপূর্ণ হতে পারে।
উদ্ধার অভিযানের জন্য ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। ঘটনার পর পুরো গুলিস্তান ও সিদ্দিক বাজার বিদ্যুৎবিহীন রয়েছে।

পরপর দুটি বিকট শব্দ, কেঁপে ওঠে পুরো পুরান ঢাকা। প্রচণ্ড বিস্ফোরণে মুহূর্তেই ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয় সিদ্দিক বাজারের তিনটি ভবন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ধসে পড়া দেয়ালের নিচে চাপা পড়ে ১০টি প্রাণ ঝরে পড়ে। শুধু ভবনের ভেতরেই নয়, বাইরে সড়কেও মানুষের মৃত্যু হয়।
এদের মধ্যে পথচারী, বাসযাত্রী, দোকান কর্মচারী ও ব্যাংকের কর্মচারী রয়েছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শী ও উদ্ধারকর্মীরা জানান।
আজ মঙ্গলবার বিকাল ৪টা ৫০ মিনিটে সিদ্দিক বাজারে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণির ৫ ও ৬ নম্বর ভবনে বিস্ফোরণ হয়। ভবন দুটির পাশেই একটি বিদ্যুতের ট্রান্সমিটার ছিল, সেটিও বিস্ফোরিত হয়।
৫ নম্বর ভবনটি পাঁচতলা, আর কুইন সেনিটেরি মার্কেট নামে পরিচিতি ৬ নম্বর ভবনটি আট তলা। এই ভবনের বেইজমেন্টে বিস্ফোরণ হয়েছে বলে ধারণা করছে ফায়ার সার্ভিস।

কুইন সেনিটেরি মার্কেট ভবনের মালিক রেজাউর রহমান নামে প্রয়াত একজন। তাঁর তিন ছেলে ওয়াহিদুর রহমান, মশিউর রহমান ও মতিউর রহমান উত্তরাধিকার সূত্রে মালিক। মেজো ভাই মশিউর লন্ডনপ্রবাসী। বাকি দুই ভাই ভবনটি পরিচালনা করেন।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ওয়াহিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিস্ফোরণের শব্দে ভবন কেঁপে উঠে, সিঁড়ি ভেঙে যায়। পরে ছাদে গিয়ে পাশের ভবন দিয়ে নিচে নেমে আসি। সবাই তখন চিৎকার করে কাঁদছিল। বড় দুটি শব্দ হয়েছে; মুহূর্তেই আমার কান বন্ধ হয়ে যায়।’
ওয়াহিদুর জানান, ভবনটির বেইজমেন্ট থেকে তৃতীয় তলা পর্যন্ত স্যানিটারি পণ্যের দোকান। চার তলা থেকে আবাসিক ফ্ল্যাট। দুই ইউনিট করে মোট আটটি ফ্ল্যাট রয়েছে। তিনি সপরিবারে ভবনের চার তলায় থাকেন।

ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেসন্স ও ম্যান্টেনেন্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘ভবনের সেফটি ট্যাংক থেকে বিস্ফোরণ হয়েছে বলে আমাদের প্রাথমিক ধারণা। তবে তদন্তের পর কারণ জানা যাবে।’
সরেজমিনে দেখা যায়, গুলিস্তান বিআরটিসির বাস স্ট্যান্ডের পর সদরঘাটের দিকে যেতে একটি ভবন রেখেই হাতের বামপাশে তিনটি ভবনেরই দেয়াল ভেঙে পড়েছে; ভাঙা কাচ সড়কে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। ভবন তিনটি ঘিরে রেখেছে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসেরর সদস্যরা।
সড়কটি সারা দিন যানজট লেগেই থাকে; বিভিন্ন রুটের বাস চলাচল করে। পথচারী, রিকশাযাত্রী, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে স্যানিটারি জিনিসপত্র কিনতে এখানে খুচরা দোকানিরাও আসেন।

রাজধানীর মালিবাগ থেকে আসা ফয়সাল নামে এক দোকান কর্মচারী রিকশা ভ্যানে করে বৈদ্যুতিক ফ্যান নিয়ে ফিরছিলেন। বিস্ফোরণের সময় তিনি ঘটনাস্থলের আশেপাশে ছিলেন, তার ভ্যানটি ২০ গজের মতো দূরে দাঁড়ানো ছিল।
ঘটনার বর্ননা দিয়ে ফয়সাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিকট দুটি শব্দ হল, এরপর কানে কিছু আর শুনিনি। কেবল দেখলাম ধুলা, সবাই জিরো পয়েন্টের দিকে দৌড়াচ্ছে। চিৎকার করছে মানুষ। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ভবনের সামনে এসে দেখি আমার ফ্যানসহ ভ্যান পরে আছে; ভ্যান চালককে পাচ্ছি না।’
ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (অপরাধ) বিপ্লব কুমরা সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখনো ভবনের বেইজমেন্ট ধ্বংস্তুপ হয়ে আছে। প্রতিটি তলায় উদ্ধার অভিযান চলছে। অনেকেই আটকা থাকতে পারেন বলে ফায়ার সার্ভিসের ধারণা।

বিস্ফোরণের ঘটনায় হাসপাতালে মোট ১৫ জনের মরদেহ রয়েছে বলে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া জানিয়েছেন। এদের মধ্যে ১০ জনের লাশ ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করেছে। বাকিরা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। অর্ধশতাধিকের বেশি আহত ব্যক্তি জরুরি বিভাগে রয়েছেন।
আরেকটি ভবনের নীচ তলায় স্যানিটারির দোকান, দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম তলা পর্যন্ত ব্রাক ব্যাংকের গুলিস্তান শাখার অফিস। এই ভবন থেকেও একজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বামপাশের সাত তলা ভবনটির ক্ষতি তুলনামূলক কম হয়েছে। ভবন তিনটি থেকে সবাইকে সরিয়ে নিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। প্রতিটি তলায় তল্লাশি করে দেখছে ফায়ার সার্ভিস।
বিশেষশজ্ঞ প্রকৌশলী আসার পর ফের উদ্ধার অভিযান শুরু হবে। ফায়ার সার্ভিস বলছে, ভবনটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ছাড়া ভেতরে অভিযান চালানো ঝুকিপূর্ণ হতে পারে।
উদ্ধার অভিযানের জন্য ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। ঘটনার পর পুরো গুলিস্তান ও সিদ্দিক বাজার বিদ্যুৎবিহীন রয়েছে।

যশোরের কেশবপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে পিস্তল, গুলি, রামদা, চাকু, মাদক ও বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জামসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের যশোর আদালতে সোপর্দ করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা হয়েছে।
২১ মিনিট আগে
বগুড়ায় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান (৩৮)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম হাট এলাকায় ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে। আহত জিয়াউর রহমান বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
২৪ মিনিট আগে
বরিশালের বিসিক শিল্পনগরীর খান সন্স গ্রুপের একটি সুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে আকস্মিকভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়লে কারখানায় থাকা শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। প্রায় আড়াই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট।
২৬ মিনিট আগে
মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় খাঁচা থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল ‘ডেইজি’ নামের একটি সিংহী। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হয়ে আসে। প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টার পর চেতনানাশক প্রয়োগ করে তাকে পুনরায় খাঁচায় ফিরিয়ে আনা হয়।
১ ঘণ্টা আগেকেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি

যশোরের কেশবপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে পিস্তল, গুলি, রামদা, চাকু, মাদক ও বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জামসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের যশোর আদালতে সোপর্দ করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, উপজেলার ভোগতী ও আলতাপোল এলাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে যৌথ বাহিনীর পৃথক অভিযানে পৌরসভার ভোগতী এলাকার আলমগীর হোসেনের (৪০) কাছ থেকে একটি পিস্তল, পাঁচটি গুলি, একটি ম্যাগাজিনসহ বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া ভোগতী এলাকার জাহাঙ্গীর হোসেন পলাশ (৩৫) ও মূলগ্রামের রাসেলের (২৩) কাছ থেকে ৩০ পিস ইয়াবা, একটি রামদা, একটি চাকু, একটি চায়নিজ কুড়াল, একটি বার্মিজ চাকু, দুটি ইলেকট্রিক শক মেশিন ও একটি চাপাতি এবং আলতাপোল এলাকার উজ্জ্বল বিশ্বাসের (৩৯) কাছ থেকে একটি রামদা, তিনটি হাঁসুয়া ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
জানা গেছে, জাহাঙ্গীর হোসেন পলাশ পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক এবং আলমগীর হোসেন ও উজ্জ্বল বিশ্বাস পৌর যুবদল থেকে বহিষ্কৃত।
কেশবপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হেলাল উজ্জামান বলেন, গ্রেপ্তার ওই চারজনের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে আলাদা দুটি মামলা হয়। আজ সন্ধ্যায় তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

যশোরের কেশবপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে পিস্তল, গুলি, রামদা, চাকু, মাদক ও বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জামসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের যশোর আদালতে সোপর্দ করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, উপজেলার ভোগতী ও আলতাপোল এলাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে যৌথ বাহিনীর পৃথক অভিযানে পৌরসভার ভোগতী এলাকার আলমগীর হোসেনের (৪০) কাছ থেকে একটি পিস্তল, পাঁচটি গুলি, একটি ম্যাগাজিনসহ বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া ভোগতী এলাকার জাহাঙ্গীর হোসেন পলাশ (৩৫) ও মূলগ্রামের রাসেলের (২৩) কাছ থেকে ৩০ পিস ইয়াবা, একটি রামদা, একটি চাকু, একটি চায়নিজ কুড়াল, একটি বার্মিজ চাকু, দুটি ইলেকট্রিক শক মেশিন ও একটি চাপাতি এবং আলতাপোল এলাকার উজ্জ্বল বিশ্বাসের (৩৯) কাছ থেকে একটি রামদা, তিনটি হাঁসুয়া ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
জানা গেছে, জাহাঙ্গীর হোসেন পলাশ পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক এবং আলমগীর হোসেন ও উজ্জ্বল বিশ্বাস পৌর যুবদল থেকে বহিষ্কৃত।
কেশবপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হেলাল উজ্জামান বলেন, গ্রেপ্তার ওই চারজনের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে আলাদা দুটি মামলা হয়। আজ সন্ধ্যায় তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

পরপর দুটি বিকট শব্দ, কেঁপে ওঠে পুরো পুরান ঢাকা। প্রচণ্ড বিস্ফোরণে মুহূর্তেই ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয় সিদ্দিক বাজারের তিনটি ভবন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ধসে পড়া দেয়ালের নিচে চাপা পড়ে ১০টি প্রাণ ঝরে পড়ে। শুধু ভবনের ভেতরেই নয়, বাইরে সড়কেও মানুষের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে পথচারী, বাসযাত্রী, দোকান কর্মচারী ও ব্যাংক
০৭ মার্চ ২০২৩
বগুড়ায় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান (৩৮)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম হাট এলাকায় ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে। আহত জিয়াউর রহমান বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
২৪ মিনিট আগে
বরিশালের বিসিক শিল্পনগরীর খান সন্স গ্রুপের একটি সুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে আকস্মিকভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়লে কারখানায় থাকা শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। প্রায় আড়াই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট।
২৬ মিনিট আগে
মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় খাঁচা থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল ‘ডেইজি’ নামের একটি সিংহী। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হয়ে আসে। প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টার পর চেতনানাশক প্রয়োগ করে তাকে পুনরায় খাঁচায় ফিরিয়ে আনা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ায় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান (৩৮)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম হাট এলাকায় ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে। আহত জিয়াউর রহমান বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
জানা গেছে, জিয়াউর রহমান বগুড়া সদরের সাবগ্রাম ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক। অভিযুক্ত যুবদল নেতা সজীব সাবগ্রাম ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জিয়াউর রহমান বলেন, ‘সাবগ্রাম হাট এলাকায় কথা-কাটাকাটির জেরে সজীব আমাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে।’
স্থানীয়রা জানান, এক মাস আগে সাবগ্রামে ছাত্রদল নেতাকে ছুরিকাঘাতের ঘটনার জেরে সজীবের সঙ্গে জিয়াউরের বিরোধ দেখা দেয়। এর জেরে গতকাল রাতে জিয়াউরকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
জানতে চাইলে বগুড়া সদর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক অতুল চন্দ্র দাস বলেন, ‘জিয়াউরকে ছিনতাইকারীরা ছুরিকাহত করেছে বলে শুনেছি।’ ঘটনার পর থেকে যুবদল নেতা সজীব মোবাইল ফোন বন্ধ করে আত্মগোপনে থাকায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে বগুড়া শহরের নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মাসুদ রানা বলেন, রাতে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, দলীয় কোন্দলের জের ধরে জিয়াউরকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে।
বগুড়া সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জিয়াউর রহমানের খোঁজখবর নেওয়া হয়েছে। থানায় অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বগুড়ায় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান (৩৮)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম হাট এলাকায় ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে। আহত জিয়াউর রহমান বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
জানা গেছে, জিয়াউর রহমান বগুড়া সদরের সাবগ্রাম ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক। অভিযুক্ত যুবদল নেতা সজীব সাবগ্রাম ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জিয়াউর রহমান বলেন, ‘সাবগ্রাম হাট এলাকায় কথা-কাটাকাটির জেরে সজীব আমাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে।’
স্থানীয়রা জানান, এক মাস আগে সাবগ্রামে ছাত্রদল নেতাকে ছুরিকাঘাতের ঘটনার জেরে সজীবের সঙ্গে জিয়াউরের বিরোধ দেখা দেয়। এর জেরে গতকাল রাতে জিয়াউরকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
জানতে চাইলে বগুড়া সদর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক অতুল চন্দ্র দাস বলেন, ‘জিয়াউরকে ছিনতাইকারীরা ছুরিকাহত করেছে বলে শুনেছি।’ ঘটনার পর থেকে যুবদল নেতা সজীব মোবাইল ফোন বন্ধ করে আত্মগোপনে থাকায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে বগুড়া শহরের নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মাসুদ রানা বলেন, রাতে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, দলীয় কোন্দলের জের ধরে জিয়াউরকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে।
বগুড়া সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জিয়াউর রহমানের খোঁজখবর নেওয়া হয়েছে। থানায় অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

পরপর দুটি বিকট শব্দ, কেঁপে ওঠে পুরো পুরান ঢাকা। প্রচণ্ড বিস্ফোরণে মুহূর্তেই ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয় সিদ্দিক বাজারের তিনটি ভবন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ধসে পড়া দেয়ালের নিচে চাপা পড়ে ১০টি প্রাণ ঝরে পড়ে। শুধু ভবনের ভেতরেই নয়, বাইরে সড়কেও মানুষের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে পথচারী, বাসযাত্রী, দোকান কর্মচারী ও ব্যাংক
০৭ মার্চ ২০২৩
যশোরের কেশবপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে পিস্তল, গুলি, রামদা, চাকু, মাদক ও বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জামসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের যশোর আদালতে সোপর্দ করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা হয়েছে।
২১ মিনিট আগে
বরিশালের বিসিক শিল্পনগরীর খান সন্স গ্রুপের একটি সুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে আকস্মিকভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়লে কারখানায় থাকা শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। প্রায় আড়াই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট।
২৬ মিনিট আগে
মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় খাঁচা থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল ‘ডেইজি’ নামের একটি সিংহী। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হয়ে আসে। প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টার পর চেতনানাশক প্রয়োগ করে তাকে পুনরায় খাঁচায় ফিরিয়ে আনা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

বরিশালের বিসিক শিল্পনগরীর খান সন্স গ্রুপের একটি সুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে আকস্মিকভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়লে কারখানায় থাকা শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। প্রায় আড়াই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট। তবে এতে কারখানায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে; যদিও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। প্রতিষ্ঠানটির অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র অচল থাকায় আগুন নেভাতে প্রথম দিকে বেগ পেতে হয় বলে জানা গেছে।
কারখানার শ্রমিকেরা জানান, সুতার কারখানা হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। পাশাপাশি অগ্নিনির্বাপণব্যবস্থায় ঘাটতি থাকায় শুরুতে শ্রমিকেরা আগুন নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হন। এতে ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যায়।
কারখানার সিনিয়র ফিটার মো. নাদিম বলেন, হঠাৎ করে আগুন লাগায় শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়েই দেড় শতাধিক শ্রমিককে দ্রুত বাইরে বের করে আনা হয়। ফলে প্রাণহানি থেকে রক্ষা পাওয়া গেছে।
আরও এক সিনিয়র ফিটার রুবেল হোসেন বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে, শর্টসার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত। আগুনে সুতার রিলসহ কারখানার গুরুত্বপূর্ণ অংশ পুড়ে গেছে। অগ্নিনির্বাপণ সিলিন্ডারগুলোর বেশির ভাগেই গ্যাস না থাকায় আমরা আগুন নেভাতে ব্যর্থ হই।’
খান সন্স গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার যতীন্দ্রনাথ মিস্ত্রি জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে। শ্রমিকদের কোনো ক্ষতি না হলেও কারখানার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ পরে নির্ধারণ করা যাবে। অগ্নিনির্বাপণব্যবস্থায় কিছু ঘাটতি থাকতে পারে।
বরিশাল ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ ফারুক হোসেন শিকদার বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, শর্টসার্কিট থেকেই আগুন লেগেছে। আমাদের দুটি ইউনিট দীর্ঘ সময় চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয়ে কাজ চলছে।’

বরিশালের বিসিক শিল্পনগরীর খান সন্স গ্রুপের একটি সুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে আকস্মিকভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়লে কারখানায় থাকা শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। প্রায় আড়াই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট। তবে এতে কারখানায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে; যদিও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। প্রতিষ্ঠানটির অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র অচল থাকায় আগুন নেভাতে প্রথম দিকে বেগ পেতে হয় বলে জানা গেছে।
কারখানার শ্রমিকেরা জানান, সুতার কারখানা হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। পাশাপাশি অগ্নিনির্বাপণব্যবস্থায় ঘাটতি থাকায় শুরুতে শ্রমিকেরা আগুন নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হন। এতে ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যায়।
কারখানার সিনিয়র ফিটার মো. নাদিম বলেন, হঠাৎ করে আগুন লাগায় শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়েই দেড় শতাধিক শ্রমিককে দ্রুত বাইরে বের করে আনা হয়। ফলে প্রাণহানি থেকে রক্ষা পাওয়া গেছে।
আরও এক সিনিয়র ফিটার রুবেল হোসেন বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে, শর্টসার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত। আগুনে সুতার রিলসহ কারখানার গুরুত্বপূর্ণ অংশ পুড়ে গেছে। অগ্নিনির্বাপণ সিলিন্ডারগুলোর বেশির ভাগেই গ্যাস না থাকায় আমরা আগুন নেভাতে ব্যর্থ হই।’
খান সন্স গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার যতীন্দ্রনাথ মিস্ত্রি জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে। শ্রমিকদের কোনো ক্ষতি না হলেও কারখানার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ পরে নির্ধারণ করা যাবে। অগ্নিনির্বাপণব্যবস্থায় কিছু ঘাটতি থাকতে পারে।
বরিশাল ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ ফারুক হোসেন শিকদার বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, শর্টসার্কিট থেকেই আগুন লেগেছে। আমাদের দুটি ইউনিট দীর্ঘ সময় চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয়ে কাজ চলছে।’

পরপর দুটি বিকট শব্দ, কেঁপে ওঠে পুরো পুরান ঢাকা। প্রচণ্ড বিস্ফোরণে মুহূর্তেই ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয় সিদ্দিক বাজারের তিনটি ভবন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ধসে পড়া দেয়ালের নিচে চাপা পড়ে ১০টি প্রাণ ঝরে পড়ে। শুধু ভবনের ভেতরেই নয়, বাইরে সড়কেও মানুষের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে পথচারী, বাসযাত্রী, দোকান কর্মচারী ও ব্যাংক
০৭ মার্চ ২০২৩
যশোরের কেশবপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে পিস্তল, গুলি, রামদা, চাকু, মাদক ও বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জামসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের যশোর আদালতে সোপর্দ করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা হয়েছে।
২১ মিনিট আগে
বগুড়ায় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান (৩৮)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম হাট এলাকায় ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে। আহত জিয়াউর রহমান বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
২৪ মিনিট আগে
মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় খাঁচা থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল ‘ডেইজি’ নামের একটি সিংহী। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হয়ে আসে। প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টার পর চেতনানাশক প্রয়োগ করে তাকে পুনরায় খাঁচায় ফিরিয়ে আনা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় খাঁচা থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল ‘ডেইজি’ নামের একটি সিংহী। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হয়ে আসে। প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টার পর চেতনানাশক প্রয়োগ করে তাকে পুনরায় খাঁচায় ফিরিয়ে আনা হয়।
চিড়িয়াখানার পরিচালক ডা. রফিকুল ইসলাম তালুকদার আজকের পত্রিকাকে জানান, সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হলেও চিড়িয়াখানার ছয় ফুট উঁচু নিরাপত্তা নেটের ভেতরেই ছিল। দর্শনার্থীদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে চেতনানাশক প্রয়োগের পর তাকে খাঁচায় ফেরানো হয়েছে।
রফিকুল ইসলাম তালুকদার জানান, ডেইজিকে অচেতন করতে প্রায় ১৫ মিনিট সময় লাগে। অচেতন হওয়ার পর বিশেষ ব্যবস্থায় তাকে আবার খাঁচায় নেওয়া হয়।
চিড়িয়াখানার পরিচালক আরও বলেন, ‘আতঙ্কিত হওয়ার কিছু ছিল না। পুরো ঘটনাটি নিরাপত্তার সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে।’
সিংহীটি খাঁচা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সম্ভাব্য কারণ সম্পর্কে চিড়িয়াখানার পরিচালক বলেন, ‘আমরা মনে করছি, খাঁচার দরজায় তালা না লাগানোর কারণে এটি হয়ে থাকতে পারে। তা ছাড়া খাঁচার কোথাও ভাঙা পাওয়া যায়নি।’ তিনি আরও জানান, বিষয়টি তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
জাতীয় চিড়িয়াখানার কিউরেটর ডা. আতিকুর রহমান জানান, বেরিয়ে যাওয়ার পর সিংহীটিকে শান্ত রাখতে গরুর মাংস দেওয়া হয়। এরপর বন্দুকের মাধ্যমে চেতনানাশক ইনজেকশন প্রয়োগ করা হয়। সম্পূর্ণ অচেতন হওয়ার পর তাকে খাঁচায় আনা হয়।
কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, ঘটনার পর বিকেলেই চিড়িয়াখানায় থাকা সব দর্শনার্থীকে নিরাপদে বের করে দেওয়া হয় এবং কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বর্তমানে মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় মোট পাঁচটি সিংহ রয়েছে।

মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় খাঁচা থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল ‘ডেইজি’ নামের একটি সিংহী। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হয়ে আসে। প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টার পর চেতনানাশক প্রয়োগ করে তাকে পুনরায় খাঁচায় ফিরিয়ে আনা হয়।
চিড়িয়াখানার পরিচালক ডা. রফিকুল ইসলাম তালুকদার আজকের পত্রিকাকে জানান, সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হলেও চিড়িয়াখানার ছয় ফুট উঁচু নিরাপত্তা নেটের ভেতরেই ছিল। দর্শনার্থীদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে চেতনানাশক প্রয়োগের পর তাকে খাঁচায় ফেরানো হয়েছে।
রফিকুল ইসলাম তালুকদার জানান, ডেইজিকে অচেতন করতে প্রায় ১৫ মিনিট সময় লাগে। অচেতন হওয়ার পর বিশেষ ব্যবস্থায় তাকে আবার খাঁচায় নেওয়া হয়।
চিড়িয়াখানার পরিচালক আরও বলেন, ‘আতঙ্কিত হওয়ার কিছু ছিল না। পুরো ঘটনাটি নিরাপত্তার সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে।’
সিংহীটি খাঁচা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সম্ভাব্য কারণ সম্পর্কে চিড়িয়াখানার পরিচালক বলেন, ‘আমরা মনে করছি, খাঁচার দরজায় তালা না লাগানোর কারণে এটি হয়ে থাকতে পারে। তা ছাড়া খাঁচার কোথাও ভাঙা পাওয়া যায়নি।’ তিনি আরও জানান, বিষয়টি তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
জাতীয় চিড়িয়াখানার কিউরেটর ডা. আতিকুর রহমান জানান, বেরিয়ে যাওয়ার পর সিংহীটিকে শান্ত রাখতে গরুর মাংস দেওয়া হয়। এরপর বন্দুকের মাধ্যমে চেতনানাশক ইনজেকশন প্রয়োগ করা হয়। সম্পূর্ণ অচেতন হওয়ার পর তাকে খাঁচায় আনা হয়।
কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, ঘটনার পর বিকেলেই চিড়িয়াখানায় থাকা সব দর্শনার্থীকে নিরাপদে বের করে দেওয়া হয় এবং কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বর্তমানে মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় মোট পাঁচটি সিংহ রয়েছে।

পরপর দুটি বিকট শব্দ, কেঁপে ওঠে পুরো পুরান ঢাকা। প্রচণ্ড বিস্ফোরণে মুহূর্তেই ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয় সিদ্দিক বাজারের তিনটি ভবন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ধসে পড়া দেয়ালের নিচে চাপা পড়ে ১০টি প্রাণ ঝরে পড়ে। শুধু ভবনের ভেতরেই নয়, বাইরে সড়কেও মানুষের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে পথচারী, বাসযাত্রী, দোকান কর্মচারী ও ব্যাংক
০৭ মার্চ ২০২৩
যশোরের কেশবপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে পিস্তল, গুলি, রামদা, চাকু, মাদক ও বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জামসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের যশোর আদালতে সোপর্দ করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা হয়েছে।
২১ মিনিট আগে
বগুড়ায় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান (৩৮)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম হাট এলাকায় ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে। আহত জিয়াউর রহমান বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
২৪ মিনিট আগে
বরিশালের বিসিক শিল্পনগরীর খান সন্স গ্রুপের একটি সুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে আকস্মিকভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়লে কারখানায় থাকা শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। প্রায় আড়াই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট।
২৬ মিনিট আগে