নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর বেইলি রোডের একটি সাততলা ভবনে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ভয়াবহ আগুনের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। দগ্ধ হয়েছেন আরও ২২ জন। আগুন থেকে বাঁচতে তাড়াহুড়ো করে নামার সময় আহত হন ১০-১৫ জন।
মরদেহ এবং দগ্ধ ও আহতদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে দগ্ধ কয়েকজনকে বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে অনেকের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
রাত দেড়টার দিকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন ঢাকা মেডিকেলে যান। জরুরি বিভাগের সামনে তিনি সাংবাদিকদের জানান, তখন পর্যন্ত ৪৩ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা মেডিকেলে ৩৩ জন এবং বার্নে আছে ১০ জনের মরদেহ। আহত ও দগ্ধদের মধ্যে ২২ জনকে দুই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এঁদের সবার শ্বাসনালি পুড়ে গেছে। সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক।
এর আগে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. আলাউদ্দিন বলেন, ‘৩০ জনের বেশি লাশ এসেছে। আমরা একটা পর্যায়ে গুনতে পারিনি। নির্দিষ্ট করে এখন বলতে পারছি না।’
জানা গেছে, গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনটি সাততলা। এর নিচ থেকে ওপর পর্যন্ত পুরোটাই বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত হয়। এর মধ্যে নিচতলায় একাধিক কাপড়ের দোকান ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস পণ্যের যন্ত্রাংশ বিক্রি হয়। দ্বিতীয় তলা থেকে শুরু করে ওপরের দিকে কাচ্চিভাই, কেএফসি ও পিজ্জা ইনসহ বেশ কয়েকটি রেস্তোরাঁ রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, নিচতলা থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়।
ফায়ার সার্ভিস কর্মী ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গেছে, রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন লাগে। নিচতলায় লাগা আগুন দ্রুত ওপরের দিকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে ভবনে আটকে পড়ে অনেক মানুষ। আতঙ্কিত লোকজন ওপরের দিকে উঠে যান। ভবনে থাকা বিভিন্ন দোকান ও রেস্তোরাঁর কর্মী এবং সেখানে যাওয়া ব্যক্তিরা আগুনের মুখে আটকা পড়েন।
ধারণা করা হচ্ছে, আটকে পড়াদের অনেকে রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছিলেন। তাঁরাই মূলত সেখানে আটকা পড়েন। এই অবস্থায় ভবনের তিনতলা এবং সাততলায় আটকে পড়ারা উদ্ধারের আকুতি জানাতে থাকেন। তাঁদের ডাকে সাড়া দিয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে উদ্ধার অভিযান শুরু করেন। ফায়ার সার্ভিসের টার্ন টেবল লেডার (টিটিএল) ব্যবহার করে আটকে পড়াদের নামিয়ে আনার কাজ শুরু করেন। ফায়ারের ১২টি ইউনিট কাজ করে ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার পর ১২টার দিকে ভবনের সামনে অবস্থান করতে দেখা যায় ফায়ার সার্ভিসের বিশেষায়িত গাড়ি ‘রেফ্রিজারেটেড স্টোরেজ ট্রাক’। এটি মূলত মরদেহ বহনের গাড়ি। এই গাড়িতে করে মরদেহ নেওয়া হয় হাসপাতালে। ভবনের নিচে ততক্ষণে হতাহতদের স্বজনদের আর্তনাদ-চিৎকারে আশপাশের পরিবেশ ভারী হয়ে ওঠে। তখনো অনেকে দিকভ্রান্তের মতো ছুটছেন স্বজনদের খোঁজে। নানাজনের কাছে গিয়ে তারা সন্ধান করছেন আপনজনদের। তাঁদের ফোনে ফোন করছেন। কোনো হদিস না পেয়ে কেউ কেউ হাসপাতালের দিকে ছুটছেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে ততক্ষণে সারি সারি লাশ। রাজ্যের উদ্বেগ ও অজানা আতঙ্ক নিয়ে বাইরে স্বজনদের আহাজারি।
রাত সাড়ে ১২টার দিকে মুক্তা দাস নামের এক নারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সন্ধ্যা ৭টার দিকে তাঁর খালাতো বোন পরিবার নিয়ে ভবনের সেখানে একটি রেস্তোরাঁয় খেতে এসেছিলেন বলে জানতে পেরেছেন। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না, ফোন বন্ধ রয়েছে। খালাতো বোন ও ভাগনিকে খুঁজে পাচ্ছেন না।
বোনকে খুঁজতে আসা সাফায়েত নামের এক ব্যক্তি বলেন, তাঁর বোনের নাম লামিশা। সে বুয়েটের শিক্ষার্থী। রাতে দোতলায় রেস্টুরেন্টে খেতে এসেছিলেন। এরপর তিনি শুনতে পান রেস্টুরেন্টে আগুন লেগেছে। তবে এসে তাঁকে ফোনে পাচ্ছেন না।
রাত ১২টার দিকে ঘটনাস্থলে যান ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন। ওই সময় তিনি সেখানে সাংবাদিকদের বলেন, ‘৭৫ জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৪২ জন অচেতন। এ ছাড়া ঘটনাস্থল থেকে ৩ জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে।
এর আগে ওই ভবনে আগুনে আটকে পড়া অন্তত ৬৮ জনকে জীবিত উদ্ধার করেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। আর আগুন লাগার পর তাড়াহুড়ো করে নামতে গিয়ে কয়েকজন আহত হন। তাঁদের মধ্যে ১০ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁরা হলেন শাকিল (২৪), উজ্জল (২৩), জোবায়ের (২১), ওমর ফারুক (৪৩), শাকিল (২২) ও জুয়েল (৩০), দ্বীন ইসলাম (৩০), ইকবাল হোসেন (২৪) ও ইমরান (১৩)।
ভবনটির নিচতলায় স্যামসাং ও গেজেট অ্যান্ড গিয়ার নামক দুটি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের প্রায় দুই কোটি টাকার মালামাল রয়েছে। ভেতরে কী হয়েছে এখনো আমরা জানি না।’
আরও পড়ুন—

রাজধানীর বেইলি রোডের একটি সাততলা ভবনে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ভয়াবহ আগুনের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। দগ্ধ হয়েছেন আরও ২২ জন। আগুন থেকে বাঁচতে তাড়াহুড়ো করে নামার সময় আহত হন ১০-১৫ জন।
মরদেহ এবং দগ্ধ ও আহতদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে দগ্ধ কয়েকজনকে বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে অনেকের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
রাত দেড়টার দিকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন ঢাকা মেডিকেলে যান। জরুরি বিভাগের সামনে তিনি সাংবাদিকদের জানান, তখন পর্যন্ত ৪৩ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা মেডিকেলে ৩৩ জন এবং বার্নে আছে ১০ জনের মরদেহ। আহত ও দগ্ধদের মধ্যে ২২ জনকে দুই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এঁদের সবার শ্বাসনালি পুড়ে গেছে। সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক।
এর আগে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. আলাউদ্দিন বলেন, ‘৩০ জনের বেশি লাশ এসেছে। আমরা একটা পর্যায়ে গুনতে পারিনি। নির্দিষ্ট করে এখন বলতে পারছি না।’
জানা গেছে, গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনটি সাততলা। এর নিচ থেকে ওপর পর্যন্ত পুরোটাই বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত হয়। এর মধ্যে নিচতলায় একাধিক কাপড়ের দোকান ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস পণ্যের যন্ত্রাংশ বিক্রি হয়। দ্বিতীয় তলা থেকে শুরু করে ওপরের দিকে কাচ্চিভাই, কেএফসি ও পিজ্জা ইনসহ বেশ কয়েকটি রেস্তোরাঁ রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, নিচতলা থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়।
ফায়ার সার্ভিস কর্মী ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গেছে, রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন লাগে। নিচতলায় লাগা আগুন দ্রুত ওপরের দিকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে ভবনে আটকে পড়ে অনেক মানুষ। আতঙ্কিত লোকজন ওপরের দিকে উঠে যান। ভবনে থাকা বিভিন্ন দোকান ও রেস্তোরাঁর কর্মী এবং সেখানে যাওয়া ব্যক্তিরা আগুনের মুখে আটকা পড়েন।
ধারণা করা হচ্ছে, আটকে পড়াদের অনেকে রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছিলেন। তাঁরাই মূলত সেখানে আটকা পড়েন। এই অবস্থায় ভবনের তিনতলা এবং সাততলায় আটকে পড়ারা উদ্ধারের আকুতি জানাতে থাকেন। তাঁদের ডাকে সাড়া দিয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে উদ্ধার অভিযান শুরু করেন। ফায়ার সার্ভিসের টার্ন টেবল লেডার (টিটিএল) ব্যবহার করে আটকে পড়াদের নামিয়ে আনার কাজ শুরু করেন। ফায়ারের ১২টি ইউনিট কাজ করে ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার পর ১২টার দিকে ভবনের সামনে অবস্থান করতে দেখা যায় ফায়ার সার্ভিসের বিশেষায়িত গাড়ি ‘রেফ্রিজারেটেড স্টোরেজ ট্রাক’। এটি মূলত মরদেহ বহনের গাড়ি। এই গাড়িতে করে মরদেহ নেওয়া হয় হাসপাতালে। ভবনের নিচে ততক্ষণে হতাহতদের স্বজনদের আর্তনাদ-চিৎকারে আশপাশের পরিবেশ ভারী হয়ে ওঠে। তখনো অনেকে দিকভ্রান্তের মতো ছুটছেন স্বজনদের খোঁজে। নানাজনের কাছে গিয়ে তারা সন্ধান করছেন আপনজনদের। তাঁদের ফোনে ফোন করছেন। কোনো হদিস না পেয়ে কেউ কেউ হাসপাতালের দিকে ছুটছেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে ততক্ষণে সারি সারি লাশ। রাজ্যের উদ্বেগ ও অজানা আতঙ্ক নিয়ে বাইরে স্বজনদের আহাজারি।
রাত সাড়ে ১২টার দিকে মুক্তা দাস নামের এক নারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সন্ধ্যা ৭টার দিকে তাঁর খালাতো বোন পরিবার নিয়ে ভবনের সেখানে একটি রেস্তোরাঁয় খেতে এসেছিলেন বলে জানতে পেরেছেন। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না, ফোন বন্ধ রয়েছে। খালাতো বোন ও ভাগনিকে খুঁজে পাচ্ছেন না।
বোনকে খুঁজতে আসা সাফায়েত নামের এক ব্যক্তি বলেন, তাঁর বোনের নাম লামিশা। সে বুয়েটের শিক্ষার্থী। রাতে দোতলায় রেস্টুরেন্টে খেতে এসেছিলেন। এরপর তিনি শুনতে পান রেস্টুরেন্টে আগুন লেগেছে। তবে এসে তাঁকে ফোনে পাচ্ছেন না।
রাত ১২টার দিকে ঘটনাস্থলে যান ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন। ওই সময় তিনি সেখানে সাংবাদিকদের বলেন, ‘৭৫ জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৪২ জন অচেতন। এ ছাড়া ঘটনাস্থল থেকে ৩ জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে।
এর আগে ওই ভবনে আগুনে আটকে পড়া অন্তত ৬৮ জনকে জীবিত উদ্ধার করেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। আর আগুন লাগার পর তাড়াহুড়ো করে নামতে গিয়ে কয়েকজন আহত হন। তাঁদের মধ্যে ১০ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁরা হলেন শাকিল (২৪), উজ্জল (২৩), জোবায়ের (২১), ওমর ফারুক (৪৩), শাকিল (২২) ও জুয়েল (৩০), দ্বীন ইসলাম (৩০), ইকবাল হোসেন (২৪) ও ইমরান (১৩)।
ভবনটির নিচতলায় স্যামসাং ও গেজেট অ্যান্ড গিয়ার নামক দুটি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের প্রায় দুই কোটি টাকার মালামাল রয়েছে। ভেতরে কী হয়েছে এখনো আমরা জানি না।’
আরও পড়ুন—

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
১ মিনিট আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে