Ajker Patrika

পুলিশি বাধায় থেমে গেল ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের দাবিতে নামা গানের মিছিল

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ২৪ নভেম্বর ২০২৩, ২২: ৩২
পুলিশি বাধায় থেমে গেল ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের দাবিতে নামা গানের মিছিল

পুলিশি বাধায় মাঝ পথে থেমে গেল ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের দাবিতে গানের মিছিল। শাহবাগ থেকে শহীদ নূর হোসেন চত্বরমুখী প্রতিবাদী এই গানের মিছিল রাজধানীর রমনা পার্ক সংলগ্ন ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের সামনে আটকে দেয় পুলিশ। 

আজ শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে ‘লেখক-শিল্পী-শিক্ষক-সাংবাদিক’ ব্যানারে আয়োজন করা হয় এই গানের মিছিল। শাহবাগ থেকে মূল সড়ক ধরে মিছিলটি এগোতে থাকে জিরো পয়েন্ট শহীদ নূর হোসেন চত্বরের দিকে। এ সময় কবি নজরুলের ‘কারার ওই লৌহ কপাট’ গানটি কোরাস করে গাইছিলেন অংশগ্রহণকারীরা। অনেকের হাতেই ছিল গিটার, করতাল, হাত বাঁয়া, বাঁশি ও মাউথ অর্গানের মতো বাদ্যযন্ত্র। 

মিছিলটি শিশুপার্কের সামনে দিয়ে গলফ ক্লাব মোড় হয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের সামনে পৌঁছালে পুলিশি বাঁধার মুখে পড়ে বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে। এ সময় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে যুক্তিতর্কে জড়ায় মিছিলকারীরা। একপর্যায়ে রাস্তা থেকে সরে গিয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের মূল ফটকের সামনে ৫ মিনিট অবস্থান নিয়ে কোরাস গান করেন তাঁরা। তারপরই আনুষ্ঠানিক সমাপ্তির ঘোষণা আসে আয়োজকদের পক্ষ থেকে। কয়েকজন বিক্ষিপ্তভাবে সরকার ও প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে স্লোগানও ধরেন। 

মাঝ পথে মিছিলটি থামিয়ে দেওয়াকে বর্তমান দেশের মতপ্রকাশ ও ভোটাধিকারের স্বাধীনতার চিত্ররই একটি নমুনা মনে করছেন এই মিছিলের আয়োজকেরা। আয়োজকদের একজন লেখক ও সাংবাদিক মাহবুব মোর্শেদ বলেন, ‘ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার দাবিতে লেখক, শিল্পী, সাংবাদিক ও শিক্ষকেরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছে। এর আগেও আমরা একটা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করেছি শাহবাগে।

ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের দাবিতে জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে ‘লেখক-শিল্পী-শিক্ষক-সাংবাদিক’ ব্যানারে বের হওয়া গানের মিছিলআজ আমাদের গানের মিছিল ছিল নূর হোসেন চত্বর পর্যন্ত কিন্তু আপনারা তো দেখলেনই কীভাবে আমাদের মিছিলটি আঁটকায় দিল। তাঁরা কিছুতেই আমাদের সামনে যেতে দেবে না। তাঁরা আসলে শান্তিপূর্ণ একটা গানের মিছিলকেও ভয় পাচ্ছে। ফলে এটা খুবই দুঃখজনক! কারণ তাঁদের চাওয়া অনুযায়ী, ইচ্ছা অনুযায়ী একটি তফসিল ঘোষণা হয়েছে। এর মধ্যে গানের মিছিলের মতো শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতেও যদি বাধা দেয় এটা খুবই দুঃখজনক।’ 

আয়োজকদের একজন লেখক ও গবেষক রাখাল রাহা বলেন, ‘আমরা কবি, শিল্পী, সাংবাদিক, লেখক ও শিক্ষক সমাবেশ মতপ্রকাশ ও ভোটাধিকারের দাবি নিয়ে সমবেত হয়েছিলাম। মাঝপথে তাঁরা ব্যারিকেড দিয়ে এটা থামিয়ে দেন। আমরা পুলিশের সঙ্গে ওরকম পলিটিক্যাল ধস্তাধস্তি করার মতো কোনো আন্দোলন করছি না। এই সব পরিস্থিতিতে এক ধরনের অ্যাকাডেমিক কথা বলতে চেয়েছি।’ 

তবে পুলিশ বলছে, শুক্রবার ছুটির দিনে নগরবাসীর নির্বিঘ্ন চলাচল ও পাশের রমনা পার্কে আসা দর্শনার্থীদের অসুবিধার কথা ভেবে সড়ক থেকে এই মিছিল সরিয়ে নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছিল আয়োজকদের। তাঁরা এই অনুরোধ মেনে মিছিলটি মাঝপথে শেষ করেছেন। 

ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের দাবিতে জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে ‘লেখক-শিল্পী-শিক্ষক-সাংবাদিক’ ব্যানারে বের হওয়া গানের মিছিলএ বিষয়ে কথা হয় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা জোনের পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) শাহ আলম মোহাম্মদ আক্তারুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘শুক্রবার দিন নগরবাসী ঘুরতে বের হয়। তাঁদের নির্বিঘ্নে চলাচল ও পাশের পার্কে (রমনা পার্ক) আসা দর্শনার্থীদের অসুবিধা বিবেচনায় আয়োজকদের অনুরোধ করা হয়েছিল। তাঁরা সেটা মেনে এখানে মিছিলটি শেষ করেন। এটাকে বাধা দেওয়া বলা যায় না। মিছিলটি নূর হোসেন চত্বর পর্যন্ত গেলে অনেক যানজটের সৃষ্টি হতো’।

এই গানের মিছিলে উপস্থিত ছিলেন ফারজানা ওয়াহিদ (সায়ান), শিল্পী অরূপ রাহী, শিল্পী অমল আকাশ, কবি ফেরদৌস আরা রুমী, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক এহসান মাহমুদ, শিল্পী বীথি ঘোষ, সাংবাদিক সালাহ উদ্দিন শুভ্র, শিল্পী দীনা তাজরীন, অভিনেতা দীপক কুমার গোস্বামী, লেখক রেহনুমা আহমেদসহ আরও অনেকে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মির্জাপুরে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের চালক নিহত

মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় এক মোটরসাইকেলের চালক নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের দেওহাটা ফ্লাইওভারের পশ্চিম পাশে এই দুর্ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে নিহত ব্যক্তির নাম জানা যায়নি। তবে তিনি গোড়াই সাউথ ইস্ট কারখানার কর্মী বলে জানতে পেরেছে পুলিশ।

জানা গেছে, সকাল সোয়া ৭টার দিকে সকালে মোটরসাইকেল চালিয়ে মহাসড়কের ধীরগতির লেন দিয়ে ঢাকার দিকে যাচ্ছিলেন চালক। মহাসড়কের দেওহাটা ফ্লাইওভারের কাছে পৌঁছালে টাঙ্গাইল থেকে ছেড়ে আসা আলোকিত মধুপুর নামে যাত্রীবাহী বাস মহাসড়ক ছেড়ে ধীরগতির লেনে ঢুকে পড়ে মোটরসাইকেলটিকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে মোটরসাইকেলের চালক নিহত হন।

দেওহাটা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক গিয়াসউদ্দিন জানান, নিহত ব্যক্তি গোড়াই সাউথ ইস্ট কারখানায় চাকরি করতেন বলে জানতে পেরেছেন। বাসটি জব্দ করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ভালুকায় সহকর্মীর গুলিতে আনসার সদস্য নিহত, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১: ৪০
ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বজেন্দ্র দাসকে মৃত ঘোষণা করেন। ছবি: আজকের পত্রিকা
ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বজেন্দ্র দাসকে মৃত ঘোষণা করেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

ময়মনসিংহের ভালুকায় পোশাক কারখানায় সহকর্মীর গুলিতে বজেন্দ্র বিশ্বাস (৪০) নামের এক আনসার সদস্য নিহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রাত ৭টায় উপজেলার মেহরাবাড়ি এলাকায় লাবিব গ্রুপের প্রতিষ্ঠান সুলতানা সোয়েটার্স লিমিটেড কারখানায় এই ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত সহকর্মী আনসার সদস্য নোমান মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

নিহত আনসার সদস্য বজেন্দ্র বিশ্বাস সিলেট সদর উপজেলার কাদিরপুর গ্রামের পবিত্র বিশ্বাসের ছেলে। অভিযুক্ত নোমান মিয়া সুনামগঞ্জ জেলার তাহেরপুর থানার বালুটুরি বাজার এলাকার লুৎফর রহমানের ছেলে। দুজনই সুলতানা সোয়েটার্স লিমিটেড কারখানায় কর্মরত ছিলেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, কারখানাটিতে ২০ জন আনসার সদস্য কর্মরত ছিলেন। ঘটনার সময় আনসার সদস্য নোমান মিয়া ও বজেন্দ্র দাস একসঙ্গে বসেছিলেন। এ সময় অসাবধানতাবশত নোমান মিয়ার হাতে থাকা শটগান থেকে গুলি বের হলে বজেন্দ্র দাসের বাঁ ঊরুতে গুলি লাগে এবং তিনি গুরুতর আহত হন। পরে সহকর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ঘটনার পর অভিযুক্ত নোমান মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে এবং বিষয়টি গভীরভাবে তদন্ত করা হচ্ছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নড়াইলে দুটি আসনে ২৪ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা

নড়াইল প্রতিনিধি 
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯: ৩৪
নড়াইল-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ড. এ জেড এম ফরিদুজ্জামান ফরহাদ মনোনয়নপত্র জমা দেন। ছবি: আজকের পত্রিকা
নড়াইল-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ড. এ জেড এম ফরিদুজ্জামান ফরহাদ মনোনয়নপত্র জমা দেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

নড়াইলের দুটি সংসদীয় আসনে বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদ, জাতীয় পার্টি, স্বতন্ত্রসহ মোট ২৪ জন প্রার্থী গতকাল সোমবার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ডক্টর মোহাম্মদ আবদুল ছালাম জানান, মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টা পর্যন্ত ২৪ জন প্রার্থী তাঁদের মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে নড়াইল-১ আসনে ১৫ জন প্রার্থী এবং নড়াইল-২ আসনে ৯ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

নড়াইল-১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম, জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী হিসেবে মাওলানা মো. ওবায়দুল্লাহ কায়সার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী হিসেবে মাওলানা আব্দুল আজিজ, জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে মিলটন মোল্যা, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অধ্যাপক বি এম নাগিব হোসেন, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) এস এম সাজ্জাদ হোসেন, সুকেশ সাহা আনন্দসহ ১৫ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

নড়াইল-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে ড. এ জেড এম ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী আতাউর রহমান বাচ্চু, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী অধ্যক্ষ মাওলানা তাজুল ইসলাম, গণঅধিকার পরিষদ প্রার্থী হিসেবে নূর ইসলাম, জাতীয় পার্টির প্রার্থী খন্দকার ফায়েকুজ্জামান ফিরোজ, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মনিরুল ইসলাম, ফরিদা ইয়াসমিনসহ ৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

আচরণবিধি মেনে প্রার্থীরা তাঁদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এ সময় রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের বাইরে দলীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের অংশগ্রহণে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খুলনায় দেশীয় অস্ত্র, গুলি ও মাদকসহ গ্রেপ্তার ৫

খুলনা প্রতিনিধি
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০: ০১
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

খুলনায় দেশীয় অস্ত্র, গুলি ও মাদকসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথ বাহিনী। গতকাল সোমবার ভোরে নগরীর লবণচরা থানার মতিয়াখালী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। বর্তমানে তাঁরা পুলিশি হেফাজতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন লবণচরা থানার মতিয়াখালী এলাকার বাসিন্দা আবুল বাশারের ছেলে ইমন শরীফ, একই এলাকার বাসিন্দা আজিজুলের ছেলে সবুজ সাহা, সোনাডাঙ্গা থানা এলাকার বাসিন্দা হাবিব হাওলাদারের ছেলে ফারুখ হোসেন, পিরোজপুর জেলার কাউখালী উপজেলার কাউখালী এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ আলীর ছেলে শাহরিয়ার এবং জয়কুল এলাকার বাসিন্দা হারুনুর রশিদের ছেলে সজল খান।

জানতে চাইলে লবণচরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. তুহিনুজ্জামান বলেন, মেজর মাসুকের নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী শিপইয়ার্ড এলাকার মতিয়াখালী এলাকায় অভিযান চালিয়ে উল্লিখিত আসমিদের আটক করে। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে শটগানের ৬টি গুলি, ২টি বিদেশি মদের বোতল, ২টি ধারলো ছুরি এবং ১১টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করে। মাদক ও অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে তাঁদের বিরুদ্ধ মামলা দায়ের করে। আসামিরা শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় তাঁদেরকে পুলিশি হেফাজতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত