রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন মো. সুমন মিয়া (৪০) নামে এক বাংলাদেশি শ্রমিক। তিনি মালয়েশিয়ার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর অবস্থা এখন আশঙ্কাজনক।
আজ সোমবার দুপুরে আহতের বাড়ি উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে চলছে স্বজনদের আহাজারি ও কান্নাকাটি।
এ সময় আহতের স্বজন ও প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রবাসী মো. সুমন মিয়া বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে। তিনি পরিবার ও নিজের ভাগ্য বদলাতে ২০১৫ সালে কলিং ভিসায় (শ্রমিক চাহিদার ভিত্তিতে সরকারি ভিসা) মালয়েশিয়ায় যান। গত ১ জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় মোটরসাইকেলযোগে কর্মস্থলে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হন। পরে তাঁকে স্থানীয় ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা হাসপাতালে ভর্তি করেন।
তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন। হাসপাতালের বকেয়া পরিশোধ এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন অনেক টাকা। অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় তাঁকে দ্রুত দেশে ফেরত পাঠানোর জন্যও সুপারিশ করেছেন চিকিৎসকেরা। দরিদ্র পরিবারের পক্ষ থেকে এই বিল পরিশোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি সুমন মিয়ার কিছু হলে পরিবারটি পথে বসে যাবে।
যেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতির চাকা ঘোরে, সেই এক রেমিট্যান্স যোদ্ধা বিনা চিকিৎসায় প্রবাসে মারা যাবে—এমনটি জানিয়ে এ সময় আক্ষেপ প্রকাশ করেন প্রতিবেশীরা।
আহতের স্ত্রী আশামণি বলেন, ‘আমার স্বামী জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দিন পার করছেন। গত ১লা জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় কাজে যাওয়ার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন। পরে ওখানকার পুলিশ উদ্ধার করে হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করান। তিনি এখন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। তিনি সেখানে বৈধ শ্রমিকও নন। স্বামীকে আবার দেখার ভাগ্য আছে কি না জানি না। পরিচিতদের মাধ্যমে খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
আর্তকণ্ঠে আশামণি আরও বলেন, ‘স্বজনদের কাছ থেকে ধার-কর্জ করে বাংলাদেশ থেকে বেশ কিছু টাকা পাঠিয়েছি। টাকা ছাড়া ওখানকার হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পাওয়া সম্ভব না। স্বামীকে বাঁচাতে দেশ ও বিদেশের বিত্তবান দানশীল মানুষের আর্থিক সহায়তা কামনা করছি। মুমূর্ষু অসহায় স্বামীর চিকিৎসা ও দেশে ফেরত আনার জন্য প্রধানমন্ত্রী, প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়সহ আমরা সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।’
সাহায্য করতে চাইলে আশামণি তাঁর নিজের বিকাশ নম্বরে টাকা পাঠানোর জন্য অনুরোধ করেছেন। তাঁর বিকাশ নম্বরটি হলো—০১৭৬৮৯৬০৮৫৩ (পার্সোনাল)।
আহতের ছেলে মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘বাবা মারা গেলে এতিম হয়ে যাব। আর বাবা ডাকতে পারব না। বাবাকে বাঁচাতে সবার কাছে একটু সহযোগিতা কামনা করছি।’
আহতের শ্বশুর কবি আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ‘জামাইয়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে পরিবারের নাওয়া-খাওয়া বন্ধ। বাংলাদেশ থেকে বেশ কিছু টাকা পাঠিয়েছি, কিন্তু তা যথেষ্ট নয়। এমতাবস্থায় সকল হৃদয়বান প্রবাসীদের কাছে সহযোগিতার হাত বাড়ানোর জন্য অনুরোধ করছি।’

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন মো. সুমন মিয়া (৪০) নামে এক বাংলাদেশি শ্রমিক। তিনি মালয়েশিয়ার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর অবস্থা এখন আশঙ্কাজনক।
আজ সোমবার দুপুরে আহতের বাড়ি উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে চলছে স্বজনদের আহাজারি ও কান্নাকাটি।
এ সময় আহতের স্বজন ও প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রবাসী মো. সুমন মিয়া বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে। তিনি পরিবার ও নিজের ভাগ্য বদলাতে ২০১৫ সালে কলিং ভিসায় (শ্রমিক চাহিদার ভিত্তিতে সরকারি ভিসা) মালয়েশিয়ায় যান। গত ১ জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় মোটরসাইকেলযোগে কর্মস্থলে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হন। পরে তাঁকে স্থানীয় ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা হাসপাতালে ভর্তি করেন।
তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন। হাসপাতালের বকেয়া পরিশোধ এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন অনেক টাকা। অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় তাঁকে দ্রুত দেশে ফেরত পাঠানোর জন্যও সুপারিশ করেছেন চিকিৎসকেরা। দরিদ্র পরিবারের পক্ষ থেকে এই বিল পরিশোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি সুমন মিয়ার কিছু হলে পরিবারটি পথে বসে যাবে।
যেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতির চাকা ঘোরে, সেই এক রেমিট্যান্স যোদ্ধা বিনা চিকিৎসায় প্রবাসে মারা যাবে—এমনটি জানিয়ে এ সময় আক্ষেপ প্রকাশ করেন প্রতিবেশীরা।
আহতের স্ত্রী আশামণি বলেন, ‘আমার স্বামী জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দিন পার করছেন। গত ১লা জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় কাজে যাওয়ার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন। পরে ওখানকার পুলিশ উদ্ধার করে হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করান। তিনি এখন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। তিনি সেখানে বৈধ শ্রমিকও নন। স্বামীকে আবার দেখার ভাগ্য আছে কি না জানি না। পরিচিতদের মাধ্যমে খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
আর্তকণ্ঠে আশামণি আরও বলেন, ‘স্বজনদের কাছ থেকে ধার-কর্জ করে বাংলাদেশ থেকে বেশ কিছু টাকা পাঠিয়েছি। টাকা ছাড়া ওখানকার হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পাওয়া সম্ভব না। স্বামীকে বাঁচাতে দেশ ও বিদেশের বিত্তবান দানশীল মানুষের আর্থিক সহায়তা কামনা করছি। মুমূর্ষু অসহায় স্বামীর চিকিৎসা ও দেশে ফেরত আনার জন্য প্রধানমন্ত্রী, প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়সহ আমরা সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।’
সাহায্য করতে চাইলে আশামণি তাঁর নিজের বিকাশ নম্বরে টাকা পাঠানোর জন্য অনুরোধ করেছেন। তাঁর বিকাশ নম্বরটি হলো—০১৭৬৮৯৬০৮৫৩ (পার্সোনাল)।
আহতের ছেলে মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘বাবা মারা গেলে এতিম হয়ে যাব। আর বাবা ডাকতে পারব না। বাবাকে বাঁচাতে সবার কাছে একটু সহযোগিতা কামনা করছি।’
আহতের শ্বশুর কবি আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ‘জামাইয়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে পরিবারের নাওয়া-খাওয়া বন্ধ। বাংলাদেশ থেকে বেশ কিছু টাকা পাঠিয়েছি, কিন্তু তা যথেষ্ট নয়। এমতাবস্থায় সকল হৃদয়বান প্রবাসীদের কাছে সহযোগিতার হাত বাড়ানোর জন্য অনুরোধ করছি।’
রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন মো. সুমন মিয়া (৪০) নামে এক বাংলাদেশি শ্রমিক। তিনি মালয়েশিয়ার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর অবস্থা এখন আশঙ্কাজনক।
আজ সোমবার দুপুরে আহতের বাড়ি উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে চলছে স্বজনদের আহাজারি ও কান্নাকাটি।
এ সময় আহতের স্বজন ও প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রবাসী মো. সুমন মিয়া বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে। তিনি পরিবার ও নিজের ভাগ্য বদলাতে ২০১৫ সালে কলিং ভিসায় (শ্রমিক চাহিদার ভিত্তিতে সরকারি ভিসা) মালয়েশিয়ায় যান। গত ১ জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় মোটরসাইকেলযোগে কর্মস্থলে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হন। পরে তাঁকে স্থানীয় ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা হাসপাতালে ভর্তি করেন।
তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন। হাসপাতালের বকেয়া পরিশোধ এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন অনেক টাকা। অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় তাঁকে দ্রুত দেশে ফেরত পাঠানোর জন্যও সুপারিশ করেছেন চিকিৎসকেরা। দরিদ্র পরিবারের পক্ষ থেকে এই বিল পরিশোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি সুমন মিয়ার কিছু হলে পরিবারটি পথে বসে যাবে।
যেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতির চাকা ঘোরে, সেই এক রেমিট্যান্স যোদ্ধা বিনা চিকিৎসায় প্রবাসে মারা যাবে—এমনটি জানিয়ে এ সময় আক্ষেপ প্রকাশ করেন প্রতিবেশীরা।
আহতের স্ত্রী আশামণি বলেন, ‘আমার স্বামী জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দিন পার করছেন। গত ১লা জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় কাজে যাওয়ার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন। পরে ওখানকার পুলিশ উদ্ধার করে হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করান। তিনি এখন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। তিনি সেখানে বৈধ শ্রমিকও নন। স্বামীকে আবার দেখার ভাগ্য আছে কি না জানি না। পরিচিতদের মাধ্যমে খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
আর্তকণ্ঠে আশামণি আরও বলেন, ‘স্বজনদের কাছ থেকে ধার-কর্জ করে বাংলাদেশ থেকে বেশ কিছু টাকা পাঠিয়েছি। টাকা ছাড়া ওখানকার হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পাওয়া সম্ভব না। স্বামীকে বাঁচাতে দেশ ও বিদেশের বিত্তবান দানশীল মানুষের আর্থিক সহায়তা কামনা করছি। মুমূর্ষু অসহায় স্বামীর চিকিৎসা ও দেশে ফেরত আনার জন্য প্রধানমন্ত্রী, প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়সহ আমরা সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।’
সাহায্য করতে চাইলে আশামণি তাঁর নিজের বিকাশ নম্বরে টাকা পাঠানোর জন্য অনুরোধ করেছেন। তাঁর বিকাশ নম্বরটি হলো—০১৭৬৮৯৬০৮৫৩ (পার্সোনাল)।
আহতের ছেলে মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘বাবা মারা গেলে এতিম হয়ে যাব। আর বাবা ডাকতে পারব না। বাবাকে বাঁচাতে সবার কাছে একটু সহযোগিতা কামনা করছি।’
আহতের শ্বশুর কবি আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ‘জামাইয়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে পরিবারের নাওয়া-খাওয়া বন্ধ। বাংলাদেশ থেকে বেশ কিছু টাকা পাঠিয়েছি, কিন্তু তা যথেষ্ট নয়। এমতাবস্থায় সকল হৃদয়বান প্রবাসীদের কাছে সহযোগিতার হাত বাড়ানোর জন্য অনুরোধ করছি।’

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন মো. সুমন মিয়া (৪০) নামে এক বাংলাদেশি শ্রমিক। তিনি মালয়েশিয়ার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর অবস্থা এখন আশঙ্কাজনক।
আজ সোমবার দুপুরে আহতের বাড়ি উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে চলছে স্বজনদের আহাজারি ও কান্নাকাটি।
এ সময় আহতের স্বজন ও প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রবাসী মো. সুমন মিয়া বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে। তিনি পরিবার ও নিজের ভাগ্য বদলাতে ২০১৫ সালে কলিং ভিসায় (শ্রমিক চাহিদার ভিত্তিতে সরকারি ভিসা) মালয়েশিয়ায় যান। গত ১ জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় মোটরসাইকেলযোগে কর্মস্থলে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হন। পরে তাঁকে স্থানীয় ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা হাসপাতালে ভর্তি করেন।
তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন। হাসপাতালের বকেয়া পরিশোধ এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন অনেক টাকা। অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় তাঁকে দ্রুত দেশে ফেরত পাঠানোর জন্যও সুপারিশ করেছেন চিকিৎসকেরা। দরিদ্র পরিবারের পক্ষ থেকে এই বিল পরিশোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি সুমন মিয়ার কিছু হলে পরিবারটি পথে বসে যাবে।
যেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতির চাকা ঘোরে, সেই এক রেমিট্যান্স যোদ্ধা বিনা চিকিৎসায় প্রবাসে মারা যাবে—এমনটি জানিয়ে এ সময় আক্ষেপ প্রকাশ করেন প্রতিবেশীরা।
আহতের স্ত্রী আশামণি বলেন, ‘আমার স্বামী জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দিন পার করছেন। গত ১লা জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় কাজে যাওয়ার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন। পরে ওখানকার পুলিশ উদ্ধার করে হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করান। তিনি এখন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। তিনি সেখানে বৈধ শ্রমিকও নন। স্বামীকে আবার দেখার ভাগ্য আছে কি না জানি না। পরিচিতদের মাধ্যমে খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
আর্তকণ্ঠে আশামণি আরও বলেন, ‘স্বজনদের কাছ থেকে ধার-কর্জ করে বাংলাদেশ থেকে বেশ কিছু টাকা পাঠিয়েছি। টাকা ছাড়া ওখানকার হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পাওয়া সম্ভব না। স্বামীকে বাঁচাতে দেশ ও বিদেশের বিত্তবান দানশীল মানুষের আর্থিক সহায়তা কামনা করছি। মুমূর্ষু অসহায় স্বামীর চিকিৎসা ও দেশে ফেরত আনার জন্য প্রধানমন্ত্রী, প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়সহ আমরা সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।’
সাহায্য করতে চাইলে আশামণি তাঁর নিজের বিকাশ নম্বরে টাকা পাঠানোর জন্য অনুরোধ করেছেন। তাঁর বিকাশ নম্বরটি হলো—০১৭৬৮৯৬০৮৫৩ (পার্সোনাল)।
আহতের ছেলে মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘বাবা মারা গেলে এতিম হয়ে যাব। আর বাবা ডাকতে পারব না। বাবাকে বাঁচাতে সবার কাছে একটু সহযোগিতা কামনা করছি।’
আহতের শ্বশুর কবি আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ‘জামাইয়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে পরিবারের নাওয়া-খাওয়া বন্ধ। বাংলাদেশ থেকে বেশ কিছু টাকা পাঠিয়েছি, কিন্তু তা যথেষ্ট নয়। এমতাবস্থায় সকল হৃদয়বান প্রবাসীদের কাছে সহযোগিতার হাত বাড়ানোর জন্য অনুরোধ করছি।’

মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম সোসাইটি অব ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজির (সিএসআইসি) উদ্যোগে তৃতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক কার্ডিওভাসকুলার কনফারেন্স ‘কার্ডিকন-২০২৫ ’। ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের রেডিসন ব্লু হোটেলে দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতে দেশি-বিদেশি ৫৫০ শতাধিক চিকিৎসক অংশগ্রহণ করবেন।
৪ মিনিট আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেঘমল্লার বসু বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি রাজাকারের আস্ফালন দেখার জন্য নয়। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের টাউন হল ময়দানের রওশন আলী মঞ্চে ছাত্র ইউনিয়ন যশোরের ১৩তম সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
২৬ মিনিট আগে
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আট দিন পর দেশে এসেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়ন এবং ভারতের বিএসএফের ১৪৬ ব্যাটালিয়নের মধ্যে এক পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে লাশটি হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া বিজিবি-৪৭ ব্যাটালিয়ন।
৩৫ মিনিট আগেফকিরহাট (বাগেরহাট) প্রতিনিধি

মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
আমন ধান কাটার আগেই বিনা চাষে ও রিলে পদ্ধতিতে আগাম সরিষা চাষ করে কৃষকেরা এবার বাড়তি লাভের স্বপ্ন দেখছেন। মাঠজুড়ে ভরে ওঠা সরিষা ফুল ভালো ফলনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছর ফকিরহাটে ১৬৩.৫ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ হয়েছিল। চলতি মৌসুমে আবাদ লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ১৮০ হেক্টর নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি হেক্টরে গড় উৎপাদন ১ দশমিক ২ টন ধরে মোট উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২১৬ টন। তবে মাঠের বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় কৃষক ও কৃষি কর্মকর্তারা আশা করছেন, এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি উৎপাদন হবে। উপজেলার ৩০০ জন কৃষককে বিনা মূল্যে ১ কেজি সরিষা বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি পটাশ সার বিতরণ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে আবাদ হওয়া উল্লেখযোগ্য জাতগুলোর মধ্যে রয়েছে বারি সরিষা-১৪, বারি সরিষা-১৭, বারি সরিষা-২০, বিনা সরিষা-৯ ও বিনা সরিষা-১১।
ফকিরহাটের বিভিন্ন ব্লকের কৃষক জসিম শেখ, মিঠুন দাস ও তপন দাস জানান, একই জমিতে বারবার এক ফসল চাষ করলে জমির উর্বরতা কমে যায়। কৃষি অফিসের পরামর্শে তাঁরা আমন ও বোরো ধানের মাঝখানে সরিষা চাষ শুরু করেছেন। এতে মাটির উর্বরতা বজায় থাকছে, পাশাপাশি কম শ্রম ও কম খরচে বাড়তি ফসল ঘরে তোলা সম্ভব হচ্ছে।
বেতাগা গ্রামের কৃষক পরেশ দাস ও সুধাংশু দাস জানান, আমন ধান থাকা অবস্থাতেই তাঁরা জমিতে বিনা চাষে সরিষা বীজ ছিটিয়ে দেন। সেই সরিষায় এরই মধ্যে ফুল এসেছে। যখন অন্য কৃষকেরা জমি চাষ শুরু করছেন, তখন তাঁদের খেতে সরিষার ফুল ও ফলন গঠন শুরু হয়েছে। আগাম সরিষা আহরণের পর একই জমিতে আবার বোরো ধান চাষ করবেন তাঁরা। এতে বছরে একটি অতিরিক্ত ফসল পাওয়ার পাশাপাশি বাড়তি চাষ, সার এবং ওষুধের খরচও কমবে।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা বিপুল মজুমদার জানান, অধিক লাভজনক হওয়ায় বিনা চাষে সরিষা আবাদে কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যাঁরা এই পদ্ধতিতে চাষ করে সফল হয়েছেন, তাঁদের দেখে অন্য কৃষকেরাও উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শেখ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘সরিষা এখন কৃষকের জন্য লাভজনক একটি মধ্যবর্তী ফসল। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকদের আগ্রহও বেড়েছে।’

মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
আমন ধান কাটার আগেই বিনা চাষে ও রিলে পদ্ধতিতে আগাম সরিষা চাষ করে কৃষকেরা এবার বাড়তি লাভের স্বপ্ন দেখছেন। মাঠজুড়ে ভরে ওঠা সরিষা ফুল ভালো ফলনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছর ফকিরহাটে ১৬৩.৫ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ হয়েছিল। চলতি মৌসুমে আবাদ লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ১৮০ হেক্টর নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি হেক্টরে গড় উৎপাদন ১ দশমিক ২ টন ধরে মোট উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২১৬ টন। তবে মাঠের বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় কৃষক ও কৃষি কর্মকর্তারা আশা করছেন, এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি উৎপাদন হবে। উপজেলার ৩০০ জন কৃষককে বিনা মূল্যে ১ কেজি সরিষা বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি পটাশ সার বিতরণ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে আবাদ হওয়া উল্লেখযোগ্য জাতগুলোর মধ্যে রয়েছে বারি সরিষা-১৪, বারি সরিষা-১৭, বারি সরিষা-২০, বিনা সরিষা-৯ ও বিনা সরিষা-১১।
ফকিরহাটের বিভিন্ন ব্লকের কৃষক জসিম শেখ, মিঠুন দাস ও তপন দাস জানান, একই জমিতে বারবার এক ফসল চাষ করলে জমির উর্বরতা কমে যায়। কৃষি অফিসের পরামর্শে তাঁরা আমন ও বোরো ধানের মাঝখানে সরিষা চাষ শুরু করেছেন। এতে মাটির উর্বরতা বজায় থাকছে, পাশাপাশি কম শ্রম ও কম খরচে বাড়তি ফসল ঘরে তোলা সম্ভব হচ্ছে।
বেতাগা গ্রামের কৃষক পরেশ দাস ও সুধাংশু দাস জানান, আমন ধান থাকা অবস্থাতেই তাঁরা জমিতে বিনা চাষে সরিষা বীজ ছিটিয়ে দেন। সেই সরিষায় এরই মধ্যে ফুল এসেছে। যখন অন্য কৃষকেরা জমি চাষ শুরু করছেন, তখন তাঁদের খেতে সরিষার ফুল ও ফলন গঠন শুরু হয়েছে। আগাম সরিষা আহরণের পর একই জমিতে আবার বোরো ধান চাষ করবেন তাঁরা। এতে বছরে একটি অতিরিক্ত ফসল পাওয়ার পাশাপাশি বাড়তি চাষ, সার এবং ওষুধের খরচও কমবে।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা বিপুল মজুমদার জানান, অধিক লাভজনক হওয়ায় বিনা চাষে সরিষা আবাদে কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যাঁরা এই পদ্ধতিতে চাষ করে সফল হয়েছেন, তাঁদের দেখে অন্য কৃষকেরাও উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শেখ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘সরিষা এখন কৃষকের জন্য লাভজনক একটি মধ্যবর্তী ফসল। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকদের আগ্রহও বেড়েছে।’

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন মো. সুমন মিয়া (৪০) নামে এক বাংলাদেশি শ্রমিক। তিনি মালয়েশিয়ার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর অবস্থা এখন আশঙ্কাজনক।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪
চট্টগ্রাম সোসাইটি অব ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজির (সিএসআইসি) উদ্যোগে তৃতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক কার্ডিওভাসকুলার কনফারেন্স ‘কার্ডিকন-২০২৫ ’। ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের রেডিসন ব্লু হোটেলে দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতে দেশি-বিদেশি ৫৫০ শতাধিক চিকিৎসক অংশগ্রহণ করবেন।
৪ মিনিট আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেঘমল্লার বসু বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি রাজাকারের আস্ফালন দেখার জন্য নয়। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের টাউন হল ময়দানের রওশন আলী মঞ্চে ছাত্র ইউনিয়ন যশোরের ১৩তম সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
২৬ মিনিট আগে
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আট দিন পর দেশে এসেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়ন এবং ভারতের বিএসএফের ১৪৬ ব্যাটালিয়নের মধ্যে এক পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে লাশটি হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া বিজিবি-৪৭ ব্যাটালিয়ন।
৩৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম সোসাইটি অব ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজির (সিএসআইসি) উদ্যোগে তৃতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক কার্ডিওভাসকুলার কনফারেন্স ‘কার্ডিকন-২০২৫ ’। ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের রেডিসন ব্লু হোটেলে দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতে দেশি-বিদেশি ৫৫০ শতাধিক চিকিৎসক অংশগ্রহণ করবেন। উপস্থাপন করা হবে শতাধিক গবেষণাপত্র।
শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ডা. সন্দীপন কনফারেন্স হলে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। ‘শ্রেষ্ঠত্বের দিকে পদক্ষেপ’ প্রতিপাদ্যে আয়োজিত এ সম্মেলনে হৃদরোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক, ক্লিনিক্যাল ও ইন্টারভেনশনাল দিক নিয়ে আলোচনা করা হবে।
আয়োজকেরা জানান, সম্মেলনে পর্তুগাল থেকে অধ্যাপক ফুয়াসটু জে পিন্টু, ইতালি থেকে অধ্যাপক এন্থোনিও কলোম্বো, যুক্তরাষ্ট্র থেকে ডা. রফিক আহমেদ, মালয়েশিয়া থেকে অধ্যাপক ডা. সাজলি সাহলান বিন কাসিম, ভিয়েতনাম থেকে ডা. ফেম নাত মিনহ, পাকিস্তান থেকে ডা. গোলাম হুসাইন সোমরু, নেপাল থেকে ডা. অরুণ মাসকেই এবং ভারত থেকে অধ্যাপক অশোক শেঠসহ বিভিন্ন দেশের অনেক বিশেষজ্ঞ অংশ নেবেন। এ ছাড়া দেশের শীর্ষস্থানীয় হৃদরোগ বিশেষজ্ঞরাও সম্মেলনে তাঁদের গবেষণাপত্র উপস্থাপন করবেন।
সভায় জানানো হয়, কার্ডিকন সেন্ট্রাল অর্গানাইজিং কমিটির কো-অর্ডিনেটর ডা. কাজী শামীম আল মামুনের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন কার্ডিকন সেন্ট্রাল অর্গানাইজিং কমিটির সভাপতি ডা. মো. নূর উদ্দিন তারেক, সিএসআইসি সভাপতি ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহিম চৌধুরী, অর্গানাইজিং কমিটির সেক্রেটারি ডা. আ ই ম নূর উদ্দিন জাহাঙ্গীর, সিএসআইসি জেনারেল সেক্রেটারি ডা. আনিসুল আউয়াল এবং সিএসআইসি জয়েন্ট সেক্রেটারি ও কার্ডিকন অর্গানাইজিং কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এস এম ইফতেখারুল ইসলাম।

চট্টগ্রাম সোসাইটি অব ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজির (সিএসআইসি) উদ্যোগে তৃতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক কার্ডিওভাসকুলার কনফারেন্স ‘কার্ডিকন-২০২৫ ’। ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের রেডিসন ব্লু হোটেলে দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতে দেশি-বিদেশি ৫৫০ শতাধিক চিকিৎসক অংশগ্রহণ করবেন। উপস্থাপন করা হবে শতাধিক গবেষণাপত্র।
শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ডা. সন্দীপন কনফারেন্স হলে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। ‘শ্রেষ্ঠত্বের দিকে পদক্ষেপ’ প্রতিপাদ্যে আয়োজিত এ সম্মেলনে হৃদরোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক, ক্লিনিক্যাল ও ইন্টারভেনশনাল দিক নিয়ে আলোচনা করা হবে।
আয়োজকেরা জানান, সম্মেলনে পর্তুগাল থেকে অধ্যাপক ফুয়াসটু জে পিন্টু, ইতালি থেকে অধ্যাপক এন্থোনিও কলোম্বো, যুক্তরাষ্ট্র থেকে ডা. রফিক আহমেদ, মালয়েশিয়া থেকে অধ্যাপক ডা. সাজলি সাহলান বিন কাসিম, ভিয়েতনাম থেকে ডা. ফেম নাত মিনহ, পাকিস্তান থেকে ডা. গোলাম হুসাইন সোমরু, নেপাল থেকে ডা. অরুণ মাসকেই এবং ভারত থেকে অধ্যাপক অশোক শেঠসহ বিভিন্ন দেশের অনেক বিশেষজ্ঞ অংশ নেবেন। এ ছাড়া দেশের শীর্ষস্থানীয় হৃদরোগ বিশেষজ্ঞরাও সম্মেলনে তাঁদের গবেষণাপত্র উপস্থাপন করবেন।
সভায় জানানো হয়, কার্ডিকন সেন্ট্রাল অর্গানাইজিং কমিটির কো-অর্ডিনেটর ডা. কাজী শামীম আল মামুনের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন কার্ডিকন সেন্ট্রাল অর্গানাইজিং কমিটির সভাপতি ডা. মো. নূর উদ্দিন তারেক, সিএসআইসি সভাপতি ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহিম চৌধুরী, অর্গানাইজিং কমিটির সেক্রেটারি ডা. আ ই ম নূর উদ্দিন জাহাঙ্গীর, সিএসআইসি জেনারেল সেক্রেটারি ডা. আনিসুল আউয়াল এবং সিএসআইসি জয়েন্ট সেক্রেটারি ও কার্ডিকন অর্গানাইজিং কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এস এম ইফতেখারুল ইসলাম।

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন মো. সুমন মিয়া (৪০) নামে এক বাংলাদেশি শ্রমিক। তিনি মালয়েশিয়ার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর অবস্থা এখন আশঙ্কাজনক।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪
মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
২ মিনিট আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেঘমল্লার বসু বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি রাজাকারের আস্ফালন দেখার জন্য নয়। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের টাউন হল ময়দানের রওশন আলী মঞ্চে ছাত্র ইউনিয়ন যশোরের ১৩তম সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
২৬ মিনিট আগে
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আট দিন পর দেশে এসেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়ন এবং ভারতের বিএসএফের ১৪৬ ব্যাটালিয়নের মধ্যে এক পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে লাশটি হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া বিজিবি-৪৭ ব্যাটালিয়ন।
৩৫ মিনিট আগেযশোর প্রতিনিধি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেঘমল্লার বসু বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি রাজাকারের আস্ফালন দেখার জন্য নয়। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের টাউন হল ময়দানের রওশন আলী মঞ্চে ছাত্র ইউনিয়ন যশোরের ১৩তম সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
মেঘমল্লার বসু বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে মুক্তিযুদ্ধের অপূর্ণ যে লড়াই, সেই লড়াইকে পূর্ণতা দেওয়ার কথা বলেই জুলাই আন্দোলনে নেমেছিল জনগণ। কিন্তু একদল বিপথগামী বাংলাদেশবিরোধী শক্তি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর এই চব্বিশকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে দাঁড় করার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। জেলায় জেলায় মহল্লায় তাদের যে অপতৎপরতা, সেটা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা সব জায়গায় বোঝানোর চেষ্টা করছে, জুলাই একাত্তরের লড়াইয়ের উল্টো। ৩০ লাখ মানুষের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে যে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, কেউ যদি ফ্রান্স-আমেরিকায় বসে বলে, বাংলাদেশের শহীদ সংখ্যা দুই হাজার, তাহলে তার মোকাবিলা হবে রাজপথে। তার মোকাবিলা হবে বুদ্ধিবৃত্তিক, সামাজিকভাবে।’
মানুষের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য জনগণ জুলাইয়ে রক্ত দিয়েছিল বলে মন্তব্য করেন মেঘমল্লার বসু। তিনি বলেন, ‘আমরা যখন মহান মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলাম তখন একাত্তরে যুদ্ধের প্রশ্নে যারা বলেছিল, যারা একাত্তরে যুদ্ধে যাচ্ছে, তারা ভারতের দালাল, হিন্দুদের দালাল, সেই একই গোষ্ঠী ২০২৫ দাঁড়িয়ে এই ধর্ম বিক্রির রাজনীতি করছে। আমরা স্পষ্ট বলতে চাই, বাংলাদেশ বহু ধর্মের, মতের দেশ। সেখানে যে যার মতো ধর্ম পালন করবে। তাই কেউ নির্ধারণ করে দিতে পারবে না কে কিসের ধর্ম পালন করবে। ধর্ম চর্চার অধিকার মানুষের নাগরিক অধিকার, মানুষের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য জুলাইয়ে রক্ত দিয়েছিলাম।’
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে সমালোচনা করে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর যে সরকার এল, সেই সরকার প্রথমে অনেক বড় বড় কথা বলেছিল। আওয়ামী লীগের বৈদেশিক নীতি আর এই দেশে চলবে না। আমরা এমন নীতি চাই, যেখানে অন্য রাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক হবে সমমর্যাদাপূর্ণ। বাস্তবে আমরা দেখছি, ভারতের সঙ্গে যেসব অসমচুক্তি হয়েছে, সেই অসমচুক্তি একটিও দূর হয়নি। আদানির কাছ থেকে বেশি বেশি বিদ্যুৎ নেওয়া হচ্ছে। রামপাল চুক্তি এখনো রয়েছে, ভারতের কাছে আম-ইলিশ পাঠিয়ে কূটনীতিক রাজনীতিক এখনো জারি রাখা হয়েছে। সাথে সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাম্রাজ্যবাদী শক্তিদের কাছে দেশ বিক্রির যে পাঁয়তারা, সেটা অব্যাহত রয়েছে। দেশবিরোধী সকল শক্তিকে রুখে দিতে ছাত্র ইউনিয়ন সব সময় রাজপথে থাকবে।’
যশোর জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি আকরাম হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সহসভাপতি নাজিফা জান্নাত, সাধারণ সম্পাদক শিমুল কুম্ভকার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা, সিপিবি যশোর জেলা সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আবু হাসান, উদীচী যশোর সংসদের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান খান বিপ্লব, জেলা বাসদ নেতা ইমরান খান, যশোরের ১৩তম সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আহ্বায়ক রাশেদ খান প্রমুখ। এর আগে বিকেলে জাতীয় সংগীতের সঙ্গে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেঘমল্লার বসু বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি রাজাকারের আস্ফালন দেখার জন্য নয়। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের টাউন হল ময়দানের রওশন আলী মঞ্চে ছাত্র ইউনিয়ন যশোরের ১৩তম সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
মেঘমল্লার বসু বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে মুক্তিযুদ্ধের অপূর্ণ যে লড়াই, সেই লড়াইকে পূর্ণতা দেওয়ার কথা বলেই জুলাই আন্দোলনে নেমেছিল জনগণ। কিন্তু একদল বিপথগামী বাংলাদেশবিরোধী শক্তি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর এই চব্বিশকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে দাঁড় করার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। জেলায় জেলায় মহল্লায় তাদের যে অপতৎপরতা, সেটা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা সব জায়গায় বোঝানোর চেষ্টা করছে, জুলাই একাত্তরের লড়াইয়ের উল্টো। ৩০ লাখ মানুষের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে যে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, কেউ যদি ফ্রান্স-আমেরিকায় বসে বলে, বাংলাদেশের শহীদ সংখ্যা দুই হাজার, তাহলে তার মোকাবিলা হবে রাজপথে। তার মোকাবিলা হবে বুদ্ধিবৃত্তিক, সামাজিকভাবে।’
মানুষের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য জনগণ জুলাইয়ে রক্ত দিয়েছিল বলে মন্তব্য করেন মেঘমল্লার বসু। তিনি বলেন, ‘আমরা যখন মহান মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলাম তখন একাত্তরে যুদ্ধের প্রশ্নে যারা বলেছিল, যারা একাত্তরে যুদ্ধে যাচ্ছে, তারা ভারতের দালাল, হিন্দুদের দালাল, সেই একই গোষ্ঠী ২০২৫ দাঁড়িয়ে এই ধর্ম বিক্রির রাজনীতি করছে। আমরা স্পষ্ট বলতে চাই, বাংলাদেশ বহু ধর্মের, মতের দেশ। সেখানে যে যার মতো ধর্ম পালন করবে। তাই কেউ নির্ধারণ করে দিতে পারবে না কে কিসের ধর্ম পালন করবে। ধর্ম চর্চার অধিকার মানুষের নাগরিক অধিকার, মানুষের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য জুলাইয়ে রক্ত দিয়েছিলাম।’
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে সমালোচনা করে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর যে সরকার এল, সেই সরকার প্রথমে অনেক বড় বড় কথা বলেছিল। আওয়ামী লীগের বৈদেশিক নীতি আর এই দেশে চলবে না। আমরা এমন নীতি চাই, যেখানে অন্য রাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক হবে সমমর্যাদাপূর্ণ। বাস্তবে আমরা দেখছি, ভারতের সঙ্গে যেসব অসমচুক্তি হয়েছে, সেই অসমচুক্তি একটিও দূর হয়নি। আদানির কাছ থেকে বেশি বেশি বিদ্যুৎ নেওয়া হচ্ছে। রামপাল চুক্তি এখনো রয়েছে, ভারতের কাছে আম-ইলিশ পাঠিয়ে কূটনীতিক রাজনীতিক এখনো জারি রাখা হয়েছে। সাথে সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাম্রাজ্যবাদী শক্তিদের কাছে দেশ বিক্রির যে পাঁয়তারা, সেটা অব্যাহত রয়েছে। দেশবিরোধী সকল শক্তিকে রুখে দিতে ছাত্র ইউনিয়ন সব সময় রাজপথে থাকবে।’
যশোর জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি আকরাম হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সহসভাপতি নাজিফা জান্নাত, সাধারণ সম্পাদক শিমুল কুম্ভকার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা, সিপিবি যশোর জেলা সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আবু হাসান, উদীচী যশোর সংসদের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান খান বিপ্লব, জেলা বাসদ নেতা ইমরান খান, যশোরের ১৩তম সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আহ্বায়ক রাশেদ খান প্রমুখ। এর আগে বিকেলে জাতীয় সংগীতের সঙ্গে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা।

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন মো. সুমন মিয়া (৪০) নামে এক বাংলাদেশি শ্রমিক। তিনি মালয়েশিয়ার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর অবস্থা এখন আশঙ্কাজনক।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪
মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম সোসাইটি অব ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজির (সিএসআইসি) উদ্যোগে তৃতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক কার্ডিওভাসকুলার কনফারেন্স ‘কার্ডিকন-২০২৫ ’। ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের রেডিসন ব্লু হোটেলে দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতে দেশি-বিদেশি ৫৫০ শতাধিক চিকিৎসক অংশগ্রহণ করবেন।
৪ মিনিট আগে
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আট দিন পর দেশে এসেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়ন এবং ভারতের বিএসএফের ১৪৬ ব্যাটালিয়নের মধ্যে এক পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে লাশটি হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া বিজিবি-৪৭ ব্যাটালিয়ন।
৩৫ মিনিট আগেদৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আট দিন পর দেশে এসেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়ন এবং ভারতের বিএসএফের ১৪৬ ব্যাটালিয়নের মধ্যে এক পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে লাশটি হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া বিজিবি-৪৭ ব্যাটালিয়ন।
নিহত যুবক হলেন শান্ত ইসলাম (২৫)। তিনি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর গ্রামের শিপন ইসলামের ছেলে।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, ৫ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের অধীন আশ্রয়ণ বিওপি এলাকার সীমান্ত দিয়ে একদল চোরাকারবারি ১৪৬ ব্যাটালিয়ন বিএসএফের নিউ উদয়া ক্যাম্পের দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমান্ত পিলার ১৫৪/৩-এস থেকে আনুমানিক ৫০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে অবৈধভাবে প্রবেশ করে। এ সময় নিউ উদয়া ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা তাদের বাধা দিলে চোরাকারবারিরা বিএসএফ সদস্যদের ওপর হামলা চালায়।
বিএসএফ সদস্যরাও পাল্টা গুলি ছুড়লে শান্ত ইসলাম গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাঁকে আহত অবস্থায় আটক করা হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় শান্তকে ভারতের করিমপুর রুরাল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
শান্ত ইসলামের মৃত্যুর পর বিষয়টি নিয়ে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে একাধিক আলোচনা ও পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ৮ ডিসেম্বর সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠকের পর আজ শনিবার সন্ধ্যায় জামালপুর বিওপি-সংলগ্ন সীমান্ত পিলার ১৫২/৭-এস এলাকায় কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ের সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। পরে সন্ধ্যা ৭টার দিকে প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন শেষে ভারতীয় পুলিশ দৌলতপুর থানা-পুলিশের কাছে শান্ত ইসলামের লাশ হস্তান্তর করে।
দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুর রহমান বলেন, ভারতের অভ্যন্তরে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আজ সন্ধ্যা ৭টার দিকে ভারতের পুলিশ আমাদের কাছে হস্তান্তর করে। পরে আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন শেষে লাশটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আট দিন পর দেশে এসেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়ন এবং ভারতের বিএসএফের ১৪৬ ব্যাটালিয়নের মধ্যে এক পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে লাশটি হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া বিজিবি-৪৭ ব্যাটালিয়ন।
নিহত যুবক হলেন শান্ত ইসলাম (২৫)। তিনি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর গ্রামের শিপন ইসলামের ছেলে।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, ৫ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের অধীন আশ্রয়ণ বিওপি এলাকার সীমান্ত দিয়ে একদল চোরাকারবারি ১৪৬ ব্যাটালিয়ন বিএসএফের নিউ উদয়া ক্যাম্পের দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমান্ত পিলার ১৫৪/৩-এস থেকে আনুমানিক ৫০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে অবৈধভাবে প্রবেশ করে। এ সময় নিউ উদয়া ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা তাদের বাধা দিলে চোরাকারবারিরা বিএসএফ সদস্যদের ওপর হামলা চালায়।
বিএসএফ সদস্যরাও পাল্টা গুলি ছুড়লে শান্ত ইসলাম গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাঁকে আহত অবস্থায় আটক করা হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় শান্তকে ভারতের করিমপুর রুরাল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
শান্ত ইসলামের মৃত্যুর পর বিষয়টি নিয়ে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে একাধিক আলোচনা ও পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ৮ ডিসেম্বর সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠকের পর আজ শনিবার সন্ধ্যায় জামালপুর বিওপি-সংলগ্ন সীমান্ত পিলার ১৫২/৭-এস এলাকায় কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ের সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। পরে সন্ধ্যা ৭টার দিকে প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন শেষে ভারতীয় পুলিশ দৌলতপুর থানা-পুলিশের কাছে শান্ত ইসলামের লাশ হস্তান্তর করে।
দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুর রহমান বলেন, ভারতের অভ্যন্তরে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের লাশ আজ সন্ধ্যা ৭টার দিকে ভারতের পুলিশ আমাদের কাছে হস্তান্তর করে। পরে আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন শেষে লাশটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন মো. সুমন মিয়া (৪০) নামে এক বাংলাদেশি শ্রমিক। তিনি মালয়েশিয়ার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর অবস্থা এখন আশঙ্কাজনক।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪
মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম সোসাইটি অব ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজির (সিএসআইসি) উদ্যোগে তৃতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক কার্ডিওভাসকুলার কনফারেন্স ‘কার্ডিকন-২০২৫ ’। ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের রেডিসন ব্লু হোটেলে দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতে দেশি-বিদেশি ৫৫০ শতাধিক চিকিৎসক অংশগ্রহণ করবেন।
৪ মিনিট আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেঘমল্লার বসু বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি রাজাকারের আস্ফালন দেখার জন্য নয়। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের টাউন হল ময়দানের রওশন আলী মঞ্চে ছাত্র ইউনিয়ন যশোরের ১৩তম সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
২৬ মিনিট আগে