আজকের পত্রিকা ডেস্ক

‘এই দিন দিন না, আরও দিন আছে। সব দিন তো একরকম যায় না। সামনে ভালো দিন আসবে’—আদালতে এ কথা বলেছেন সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমানের আদালতে একটি হত্যা মামলায় রিমান্ড শুনানিকালে এসব কথা বলেন তিনি।
সকাল ৭টার দিকে কামরুল ইসলামকে নিউমার্কেট থানায় করা ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা জোনাল টিমের পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আরিপ তাঁকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন।
আসামিপক্ষে তাঁর আইনজীবী রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করেন।
সকাল ৯টায় কামরুল ইসলামকে আদালতে তোলা হয়। কামরুল ইসলামের পক্ষে তাঁর আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল ও জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা ঘোর বিরোধিতা করেন। পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তাঁর বিভিন্ন ভূমিকা তুলে ধরেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা।
একপর্যায়ে কামরুল ইসলাম আদালতের অনুমতি নিয়ে কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘নিউমার্কেট এলাকা আমার অধীনে না। ওই এলাকার এমপি আমি নিজেও না। এ মামলায় আমাকে ৫৬ নম্বর আসামি করা হয়েছে। আমার নামটি হয়তো শেষ মুহূর্তে ভুলে এজাহারে লিখে দেওয়া হয়েছে।’
কামরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন ছাত্রদের আন্দোলনের বিরুদ্ধে আমি কোনো ভূমিকায় অংশ নেইনি। আমাকে মিথ্যা ভাবে মামলায় আসামি করা হয়েছে।’
এ সময় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা হইচই শুরু করেন। আদালতে উৎসুক কিছু আইনজীবী কামরুল ইসলামকে উদ্দেশ করে গালিগালাজ করেন। ওই সময় কামরুল ইসলাম বলেন, ‘এই দিন দিন না, আরও দিন আছে। সব দিন তো একরকম যায় না। সামনে ভালো দিন আসবে।’
তখন আদালতে উপস্থিত উৎসুক আইনজীবীরা আরও ক্ষিপ্ত হন। পরে আদালত কামরুল ইসলামের ৮ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

‘এই দিন দিন না, আরও দিন আছে। সব দিন তো একরকম যায় না। সামনে ভালো দিন আসবে’—আদালতে এ কথা বলেছেন সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমানের আদালতে একটি হত্যা মামলায় রিমান্ড শুনানিকালে এসব কথা বলেন তিনি।
সকাল ৭টার দিকে কামরুল ইসলামকে নিউমার্কেট থানায় করা ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা জোনাল টিমের পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আরিপ তাঁকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন।
আসামিপক্ষে তাঁর আইনজীবী রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করেন।
সকাল ৯টায় কামরুল ইসলামকে আদালতে তোলা হয়। কামরুল ইসলামের পক্ষে তাঁর আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল ও জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা ঘোর বিরোধিতা করেন। পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তাঁর বিভিন্ন ভূমিকা তুলে ধরেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা।
একপর্যায়ে কামরুল ইসলাম আদালতের অনুমতি নিয়ে কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘নিউমার্কেট এলাকা আমার অধীনে না। ওই এলাকার এমপি আমি নিজেও না। এ মামলায় আমাকে ৫৬ নম্বর আসামি করা হয়েছে। আমার নামটি হয়তো শেষ মুহূর্তে ভুলে এজাহারে লিখে দেওয়া হয়েছে।’
কামরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন ছাত্রদের আন্দোলনের বিরুদ্ধে আমি কোনো ভূমিকায় অংশ নেইনি। আমাকে মিথ্যা ভাবে মামলায় আসামি করা হয়েছে।’
এ সময় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা হইচই শুরু করেন। আদালতে উৎসুক কিছু আইনজীবী কামরুল ইসলামকে উদ্দেশ করে গালিগালাজ করেন। ওই সময় কামরুল ইসলাম বলেন, ‘এই দিন দিন না, আরও দিন আছে। সব দিন তো একরকম যায় না। সামনে ভালো দিন আসবে।’
তখন আদালতে উপস্থিত উৎসুক আইনজীবীরা আরও ক্ষিপ্ত হন। পরে আদালত কামরুল ইসলামের ৮ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
৩ মিনিট আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে