Ajker Patrika

পুলিশের মনিটরিং সেলের নজরদারিতে সংবাদমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া: শরীয়তপুরের এসপি

গোসাইরহাট (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি
আপডেট : ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০৯: ২৫
পুলিশের মনিটরিং সেলের নজরদারিতে সংবাদমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া: শরীয়তপুরের এসপি

শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার মো. সাইফুল হক বলেছেন, ‘জেলা পুলিশের মিডিয়া মনিটরিং সেল আছে, যেখানে প্রতিনিয়ত আমরা শরীয়তপুরে ইলেকট্রনিক, প্রিন্ট ও সোশ্যাল মিডিয়াতে কে কী লিখছে, কী পোস্ট করছে, তা আমরা মনিটর করছি। বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়াতে কী লাইক দিচ্ছি, কী শেয়ার দিচ্ছি, কী পোস্ট করছি, কী কমেন্ট করছি সে ব্যাপারে আমরা সতর্ক, সজাগ এবং সচেতন থাকব।’

বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে গোসাইরহাট উপজেলা সামাজিক-সম্প্রীতি কমিটির আয়োজনে সরকারি শামসুর রহমান কলেজ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত এক সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসপি এ কথা বলেন।

দুর্নীতি, ধর্মীয় উগ্রবাদ, সহিংসতা, সন্ত্রাসবাদ, নারী নির্যাতন, মাদক, বাল্যবিবাহ বিরোধী ও সামাজিক-সম্প্রতি রক্ষার্থে আয়োজন করা হয় ওই সমাবেশ।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাফী বিন কবিরের সভাপতিত্বে ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুজন দাশ গুপ্তের সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে দেন জেলা পুলিশ সুপার মো. সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্ববোধ না থাকলে মানুষ একে অন্যকে ভালোবাসে না। অন্যের কল্যাণ কামনা করে না। স্বীয় স্বার্থ হাসিলের জন্য অন্যের প্রতি অন্যায়, অত্যাচার ও নির্যাতন করতেও দ্বিধাবোধ করে না।’ 

সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক মো. পারভেজ হাসান বলেন, ‘প্রতিটি ধর্মেই সম্প্রীতির কথা আছে। ইসলাম ধর্মে অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার কথা বলা আছে। পবিত্র কোরআন ও হাদিসেও সম্প্রীতি বিনষ্টকারীদের ব্যাপারে কঠোর শাস্তির কথা বলা হয়েছে। তাই নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন সমাজ গঠনে যথাযথভাবে এগুলো অনুশীলন করতে হবে।’ 

সামাজিক-সম্প্রীতি কমিটির অনুষ্ঠানে অতিথিরাসামাজিক-সম্প্রীতি সমাবেশে নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধ সম্পন্ন সমাজ গঠনের আহ্বান জানান বক্তারা। তাঁরা বলেন, আমাদের সমাজে বহু ধর্ম, ভাষা ও জাতির বসবাস। সমাজে বসবাসরত সব সম্প্রদায়ের মধ্যে পারস্পরিক ঐক্য, সংহতি ও সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে বসবাস করলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় থাকে।

সমাবেশে অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন— অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গোসাইরহাট সার্কেল) আবু সাঈদ, সরকারি শামসুর রহমান কলেজের অধ্যক্ষ মো. ফজলুল হক, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শেখ মো. আবুল খায়ের ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাজমা বেগম, গোসাইরহাট থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম সিকদার প্রমুখ। 

এ ছাড়া সমাবেশে বীর মুক্তিযোদ্ধা, রাজনৈতিক নেতা, মসজিদের ইমাম, মন্দিরের পুরোহিত, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন, পেশাজীবী, সাংবাদিক, বিভিন্ন স্কুল, মাদ্রাসা ও কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সর্বস্তরের জনগণ অংশ নেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জুমার নামাজের পর আরও উত্তাল শাহবাগ, বড় হচ্ছে জমায়েত

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪: ৪১
হাদির হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল শাহবাগ চত্বর। ছবি: আজকের পত্রিকা
হাদির হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল শাহবাগ চত্বর। ছবি: আজকের পত্রিকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে রাজধানীর শাহবাগ। বেশ কিছু সংখ্যক মানুষ শাহবাগেই জুমার নামাজ পড়েছেন। নামাজ শেষে আশপাশ থেকে আরও লোকজন সেখানে যোগ দিচ্ছে।

জমায়েত থেকে হাদির নামে বিভিন্ন স্লোগান দেওয়া হচ্ছে। ওসমান হাদিকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে শায়িত করার দাবিও উঠেছে জমায়েত থেকে। হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার না করা পর্যন্ত শাহবাগ না ছাড়ার ঘোষণা দেওয়া হচ্ছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে হাদির মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই শাহবাগে জড়ো হতে থাকেন সাধারণ ছাত্র-জনতা। রাতভর বিক্ষোভ চলে।

তবে শুক্রবার দুপুরের দিকে শাহবাগের অবস্থান কর্মসূচি বাতিল করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম আজ বেলা ১২টা ৪৫ মিনিটের দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে বলেন, ‘জুম্মার নামাজের পর যেকোনো কর্মসূচিতে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করুন। গতকালের মতো ভাঙচুর ও নাশকতা করার পরিকল্পনা রয়েছে জুলাই বিরোধী শক্তিগুলোর। আমরা যেকোনো প্রকার ভায়োলেন্স ও নাশকতার বিরুদ্ধে।’

বায়তুল মোকাররম থেকে শাহবাগ অভিমুখে যাচ্ছে খণ্ড খণ্ড মিছিল। ছবি: আজকের পত্রিকা
বায়তুল মোকাররম থেকে শাহবাগ অভিমুখে যাচ্ছে খণ্ড খণ্ড মিছিল। ছবি: আজকের পত্রিকা

এদিকে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম থেকে বের হওয়া মিছিলগুলো শাহবাগ অভিমুখে রওনা হয়েছে। জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররম থেকে বিভিন্ন ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদে ফরিদপুরে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান

ফরিদপুর প্রতিনিধি
আজ বেলা ১১টা থেকে ফরিদপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ বেলা ১১টা থেকে ফরিদপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদ এবং ফরিদপুরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ছাত্র-জনতা। তাঁরা জানিয়েছেন, দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলবে।

আজ শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা। এর আগে ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত তাঁরা সেখানে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন এবং পরবর্তী কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে তা সাময়িকভাবে শেষ করেন।

অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ছাত্র-জনতা বিভিন্ন স্লোগান দেন। এ সময় ভারতীয় আধিপত্যবিরোধী স্লোগানে কর্মসূচিস্থল মুখর হয়ে ওঠে।

জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক কাজী রিয়াজ বলেন, ‘আওয়ামী লীগ-সংশ্লিষ্ট নেতা-কর্মীদের এখনো কেন গ্রেপ্তার করা হয়নি এবং অস্ত্র উদ্ধারে দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ কেন নেই—এর জবাব প্রশাসনকে দিতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘হাদি ভাইয়ের হত্যাকারীদের এখনো আইনের আওতায় আনা হয়নি। ফরিদপুরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে আমরা ১২ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছিলাম। কিন্তু এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো কার্যক্রম দেখা যাচ্ছে না। যতক্ষণ পর্যন্ত বিচার নিশ্চিত ও গ্রেপ্তার কার্যক্রম শুরু না হবে, ততক্ষণ আমরা অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাব।’

আরও বক্তব্য দেন জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিব সোহেল রানা, মুখ্য সংগঠক আনিসুর রহমান সজল, জুলাই আন্দোলনের সমন্বয়ক আবরার নাদিম ইতু, জনি বিশ্বাস, শাহ মো. আরাফাতসহ আরও অনেকে।

বক্তারা বলেন, ‘আমরা অনেকে ঘরে ফিরে গিয়েছিলাম, কিন্তু ওরা আমাদের ছাড়বে না। আমাদের আর ঘরে ফেরা যাবে না।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

আবারও ভাঙা হচ্ছে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়ি

নিজম্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির তৃতীয় তলার বিভিন্ন দেয়াল হাতুড়ি পিটিয়ে ভেঙেছে একদল বিক্ষুব্ধ জনতা। ছবি: আজকের পত্রিকা
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির তৃতীয় তলার বিভিন্ন দেয়াল হাতুড়ি পিটিয়ে ভেঙেছে একদল বিক্ষুব্ধ জনতা। ছবি: আজকের পত্রিকা

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি আবারও ভাঙছে একদল বিক্ষুব্ধ জনতা। তিন তলা বাড়িটির তৃতীয় তলার বিভিন্ন দেয়াল হাতুড়ি পিটিয়ে ভাঙছে বলে সরেজমিনে তারা।

আজ শুক্রবার বেলা ১২টায় ‎সরজমিনে দেখা যায়, প্রায় ৩০-৪০ জন যুবক ৩২ নম্বর বাড়ির তৃতীয় তলায় অবস্থান করছে। ৮-১০টি হাতুড়ি দিয়ে এদের মধ্যে কয়েকজন বাড়িটির দেয়াল ভাঙছে। কেউ ইট নিচে ফেলছে, কেউ কেউ আবার স্লোগান দিচ্ছে।

এ সময়—‘নারায়ে তকবির, আল্লাহু আকবার, ইনকিলাব জিন্দাবাদ, আওয়ামী লীগের কেবলা, মুজিববাদের কেবলা; ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’ স্লোগান দেয়।

‎‎এ সময়, বাড়িটির পাশের ছয় তলা ভবনটিও ভাঙতে দেখা যায়। ভবনটির ছয় তলা, পাঁচ তলার দেয়াল হাতুড়ি দিয়ে ভাঙতে দেওয়া যায় কয়েকজনকে। ভবনটি জাদুঘর ছিল।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শুক্রবার সকাল ৮টার পর থেকে কিছু বিক্ষুব্ধ লোকজন জড়ো হতে থাকে। এরপর ১০-১২টি হাতুড়ি দিয়ে ভাঙা শুরু করে। ‎বিক্ষুব্ধরা বলেন, আওয়ামী লীগ, মুজিববাদ ও ফ্যাসিস্টদের কেবলা এই বাড়ি। সেই বাড়ি আমরা গুঁড়িয়ে দেব। ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে (শরিফ ওসমান) হাদি ইনসাফের লড়াই করেছে। হাদির খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করতে হবে।

‎‎মেহেদী হাসান নামের এক বিক্ষোভকারী বলেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে ওসমান হাদি লড়াই করেছেন। তাকে যেন আমরা ভুলে না যাই। তার খুনিদের গ্রেপ্তার করতে হবে।’

‎‎এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ শুরু হয়। রাত পৌনে ১টার দিকে বিক্ষুব্ধ একদল লোকজন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর চালায়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ওসমান হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে দশমিনায় গণঅধিকার পরিষদের কালো পতাকা মিছিল

দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি 
আজ বেলা ১১টার দিকে দশমিনা গণঅধিকার পরিষদের অস্থায়ী কার্যালয় থেকে মিছিলটি শুরু হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ বেলা ১১টার দিকে দশমিনা গণঅধিকার পরিষদের অস্থায়ী কার্যালয় থেকে মিছিলটি শুরু হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলা গণঅধিকার পরিষদ কালো পতাকা মিছিল করেছে। শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার গণঅধিকার পরিষদের অস্থায়ী কার্যালয় থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর গণঅধিকার পরিষদের সহসভাপতি মিজানুর রহমান হাওলাদার, উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি লিয়ার হোসেন হাওলাদার, সহসভাপতি রফিক মহল্লাদার, সাধারণ সম্পাদক মিলন মিয়া, দশমিনা উপজেলা যুবঅধিকার পরিষদের সভাপতি ইমরান শাহিন, সাধারণ সম্পাদক রিয়াদ মাহমুদসহ উপজেলা ও ইউনিয়ন গণঅধিকার পরিষদের নেতারা।

কালো পতাকা মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে ঢাকা মহানগর উত্তর গণঅধিকার পরিষদের সহসভাপতি বলেন, ‘স্বৈচার আওয়ামী লীগ সরকার দেশ থেকে পালালেও তাদের দোসর সারা দেশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। একজন জুলাই আন্দোলনের মহানায়ককে এভাবে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা মানে দেশের সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে। আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে প্রভাবিত করার জন্য স্বৈরাচার শেখ হাসিনার খুনিরা এই অপকর্মে লিপ্ত। গণঅধিকার পরিষদের স্পষ্ট কথা, খুনিদের দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাই।’

পরে শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে দশমিনা গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত