Ajker Patrika

রিকশায় বসা হাদিকে গুলি করে মোটরসাইকেলে আসা দুই যুবক

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬: ৪৪
শরিফ ওসমান হাদি। ছবি: সংগৃহীত
শরিফ ওসমান হাদি। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা–৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর রাজধানীর বিজয়নগরে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

ঢামেক হাসপাতালে হাদির সঙ্গী ও সমর্থকদের ভিড় জমেছে। তাঁর সতীর্থরা জানান, তিনি জরুরি বিভাগে রয়েছেন, প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। চিকিৎসকেরা ‘বি নেগেটিভ’ রক্ত জোগাড় করতে বলেছেন।কে মোটরসাইকেলে এসে দুই যুবক গুলি করে পালিয়ে যান। সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হচ্ছে এবং হামলাকারীদের শনাক্তে চেষ্টা চলছে।

ঢামেক হাসপাতালে হাদির সঙ্গী ও সমর্থকদের ভিড় জমেছে। তাঁর সতীর্থরা জানান, তিনি জরুরি বিভাগে রয়েছেন, প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। চিকিৎসকেরা ‘বি নেগেটিভ’ রক্ত জোগাড় করতে বলেছেন।

ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের এসআই মো. সেলিম বলেন, হাদির মাথা থেকে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, মাথায় গুলি লেগেছে। তাঁকে জরুরি বিভাগের ওয়ান-স্টপ ইমার্জেন্সি অ্যান্ড ক্যাজুয়ালটি সার্ভিস (ওসেক) ইউনিটে নেওয়া হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির সবাই লাপাত্তা

নেত্রকোনা প্রতিনিধি
মোহনগঞ্জ থানা। ছবি: আজকের পত্রিকা
মোহনগঞ্জ থানা। ছবি: আজকের পত্রিকা

নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে রাহিমা আক্তার (২৬) নামে এক গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গৃহবধূর স্বামী মুনসুর মিয়াসহ (৩২) পরিবারের সবাই পলাতক রয়েছেন। আজ শুক্রবার বিকেলে মোহনগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শফিকুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার জয়পুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত মুনসুর মিয়া উপজেলার জয়পুর গ্রামের রঙ্গ মিয়ার ছেলে।

আর নিহত রাহিমা আক্তার একই গ্রামের মো. আবুল হাশেমের মেয়ে।

১০ বছর আগে মুনসুর মিয়ার সঙ্গে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় রাহিমার। তাঁদের সংসারে আট বছর ও তিন বছর বয়সী দুটি ছেলেসন্তান রয়েছে।

নিহত রাহিমার বাবা আবুল হাশেম বলেন, ‘মুনসুর মিয়ার জুয়া খেলার অভ্যাস রয়েছে। জুয়ায় হেরে বাসায় গিয়ে রাহিমাকে মারধর করত। গতকাল সন্ধ্যায় জুয়ায় হেরে বাসায় গিয়ে রাহিমাকে বেধড়ক মারধর করে মুনসুর। একপর্যায়ে রহিমা অচেতন হয়ে গেলে তাকে মোহনগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় মুনসুর ও তার পরিবারের লোকজন। চিকিৎসক রাহিমাকে মৃত ঘোষণা করলে মুনসুর ও পরিবারের লোকজন লাশ রেখে পালিয়ে যায়।’

তিনি আরও বলেন, ‘খবর পেয়ে দৌড়ে হাসপাতালে যাই। পরে রাতে লাশ বাড়িতে নিয়ে এসেছি। খবর পেয়ে পুলিশ এসে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেছে। আজ সকালে লাশের ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। লাশ নিয়ে সন্ধ্যার দিকে বাড়ি ফিরব। রাতে এ ঘটনায় মামলা করা হবে। আমার মেয়ের হত্যার বিচার চাই।’

মোহনগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শফিকুজ্জামান বলেন, ‘রাহিমার মুখ দিয়ে ফেনা বের হতে দেখা গেছে। তিনি বিষ পান করে থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে এখনো কেউ থানায় অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হাদি ‘লাইফ সাপোর্টে’

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬: ৪৬
ওসমান হাদি। ছবি: সংগৃহীত
ওসমান হাদি। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ‘লাইফ সাপোর্ট’ দেওয়া হয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁর অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’ বলে জানিয়েছে। তাঁর মাথার ভেতরে বুলেটটি আটকে আছে।

আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরের বক্স কালভার্ট এলাকায় ওসমান হাদি হামলার শিকার হন। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান গণমাধ্যমকে জানান, দুপুর ২টা ২৫ মিনিটের দিকে একটি মোটরসাইকেলে করে দুজন দুর্বৃত্ত এসে হাদিকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে এবং দ্রুত পালিয়ে যায়।

গুরুতর আহত অবস্থায় শরিফ ওসমান হাদিকে তাৎক্ষণিকভাবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ঢামেক হাসপাতালের পরিচালকের দপ্তর থেকে জানানো হয়, হাদির অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন (ক্রিটিক্যাল) এবং বুলেটটি মাথার ভেতরে থাকায় তাঁকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে।

গুলিবিদ্ধ হওয়ার সময় শরিফ ওসমান হাদির পেছনের রিকশায় ছিলেন মো. রাফি। তিনি হামলার ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, ‘জুমার নামাজ শেষে আমরা হাইকোর্টের দিকে আসছিলাম। রিকশায় ছিলাম। বিজয়নগর আসতেই একটা মোটরসাইকেলে করে দুজন এসে হাদি ভাইয়ের ওপর গুলি ছুড়ে পালিয়ে যায়। আমি ভাইয়ের পেছনের রিকশায় ছিলাম।’

এদিকে, ঢাকা-৮ আসনে সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থীর ওপর দুর্বৃত্তদের এমন হামলায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি অবিলম্বে এই ঘটনার দ্রুত ও ব্যাপক তদন্ত চালানোর জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টা নির্দেশ দিয়েছেন যেন হামলায় জড়িত সবাইকে দ্রুত শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হয়।

এই ঘটনায় রাজনৈতিক নেতারা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে দ্রুত অপরাধীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জনগণ যাদের সমর্থন দেবে, তারাই জিতবে: পঞ্চগড়ে সারজিস আলম

পঞ্চগড় প্রতিনিধি 
এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। ছবি: আজকের পত্রিকা
এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। ছবি: আজকের পত্রিকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘পেশিশক্তির প্রয়োগ, জোর করে ভোট নেওয়া, যেকোনো মূল্যে জিততে হবে—এই ধরনের মানসিকতা থেকে বের হয়ে এসে জনগণের কাছে আমরা যাই। জনগণ যাদের সমর্থন দিবে, তারাই জিতবে।’

আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকালে পঞ্চগড় প্রশাসক কার্যালয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্বাচনী আচরণবিধি বিষয়ে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সারজিস এ কথা বলেন।

সারজিস আলম বলেন, ‘আমাদের (এনসিপি) জায়গা থেকে এখন পর্যন্ত ৩০০ আসনে আমরা মনোনয়ন দিয়ে আমাদের মতো করে নির্বাচনকালীন প্রস্তুতি এবং সামগ্রিকভাবে সাংগঠনিক অবস্থাকে শক্তিশালী করে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার দিকে মনোনিবেশ করছি। এর মধ্যবর্তী সময়ে যদি বাংলাদেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে আমাদের এই ধরনের সংস্কারের সামনে রেখে এবং বাংলাদেশের সার্বিক যে অবস্থা, সেই অবস্থাকে অগ্রগতির দিকে রেখে যদি কোনো একটি রাজনৈতিক জোটের সঙ্গে, দলের সঙ্গে অ্যালায়েন্সের আলোচনা সামনে আসে, সেই আলোচনা হয়তো অগ্রসর হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত এ রকম কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি যে, কোন জোটে যাব কিংবা যাব না। আমরা আমাদের মতো করে নির্বাচনকেন্দ্রিক যে প্রস্তুতি, সেটি নিচ্ছি।’

দুই ছাত্র উপদেষ্টার এনসিপিতে আসার প্রসঙ্গে সারজিস আলম বলেন, ‘আমাদের অভ্যুত্থানে দুজন সহযোদ্ধা ছাত্র উপদেষ্টা ছিলেন। তাঁদের মধ্যে একজন আসিফ মাহমুদ। আমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি, তিনি ঢাকা-১০ আসনে তাঁর জায়গা থেকে নির্বাচন করবেন। আমরা এনসিপির পক্ষ থেকে অবশ্যই স্বাগত জানাই। আমরা চাই যে তিনি আমাদের পূর্বের সহযোদ্ধা, তিনি আমাদের এনসিপিতে আসুক এবং এনসিপির পক্ষ থেকে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। পাশাপাশি আমাদের আরেকজন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি তাঁর জায়গা থেকে এখনো কিন্তু নির্বাচন যে করবেন কিংবা কোন আসনে করবেন, এ বিষয়ে স্পষ্ট এখনো বক্তব্য দেননি। আমরা প্রত্যাশা করব, তিনিও এনসিপিতে আসবেন। এনসিপির হয়ে যেকোনো একটি আসনে নির্বাচন করে আগামী জাতীয় সংসদে প্রতিনিধিত্ব করবেন।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আওয়ামী লীগ নিজেরাই নিজেদের নির্বাচন থেকে আউট করেছে: শফিকুল আলম

শরীয়তপুর প্রতিনিধি
আজ দুপুরে শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার সুরেশ্বর দরবার শরিফ জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন শফিকুল আলম। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ দুপুরে শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার সুরেশ্বর দরবার শরিফ জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন শফিকুল আলম। ছবি: আজকের পত্রিকা

আওয়ামী লীগ নিজেরাই নিজেদের নির্বাচন থেকে আউট করেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘নির্বাচন প্রতিহতের কোনো চান্স দেখি না। পৃথিবীর কোনো শক্তি নাই নির্বাচন প্রতিহত করবে। দেশের মানুষ নির্বাচনের জন্য অধীর আগ্রহে আছে। স্বৈরাচারের সাড়ে ১৫ বছর দেশের মানুষ একটা ভালো নির্বাচন পায়নি। মানুষ একটা ভালো ইলেকশন চায়। সে জন্য সবাই ওয়েট করছে। আর যারা পতিত স্বৈরাচারের পার্টি, তারা নিজেরাই নিজেদের নির্বাচন থেকে আউট করে দিয়েছে।’ আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার সুরেশ্বর দরবার শরিফ জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

মোহাম্মদ শফিকুল আলম বলেন, ‘একটি পলিটিক্যাল পার্টির আইডেনটিটি হচ্ছে সে প্রটেস্ট করবে শান্তিপূর্ণভাবে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সেটা না করে রাইফেল-পিস্তল নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়েছে বাচ্চা-বাচ্চা ছেলেদের খুন করার জন্য। তারা ভেবেছিল যে অনেক লোককে খুন করলে মানুষ ১৫ বছর যেমন চুপ ছিল, আরও ১৫ বছর চুপ থাকবে। কিন্তু পুরো জাতি যে জেগে গিয়েছিল, সেটা তাদের খেয়াল ছিল না।’

প্রেস সচিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটা টেররিস্ট পার্টি। যখনই যেখানে বিরোধী দল বা কেউ আন্দোলন করেছে, সেখানেই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ সন্ত্রাসী হামলা করেছে। এখানে হাজারো নিদর্শন আছে, প্রত্যেকটা ক্যাম্পাস তারা টেররাইস্ট করে রেখেছিল। ক্যাম্পাসে কাউকেই রাজনীতি করতে দেয়নি ছাত্রলীগ। তাদের কে ডেমোক্রেটিকস রাইটস দেবে?’

আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘যারা নির্বাচনের বিরোধিতা করে মিছিল করবে, তাদের প্রত্যেককেই কঠোরভাবে আইনের আওতায় আনা হবে। এ ব্যাপারে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। আওয়ামী লীগ নির্বাচনে আসার কোনো প্রশ্নই আসে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘কোনো কিছুই নির্বাচনের জন্য চ্যালেঞ্জ না। বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচনের জন্য অধীর আগ্রহে আছে। যারা আইন হাতে তুলে নেওয়ার চেষ্টা করবে, তাদের কঠোর হাতে দমন করা হবে। যারা ইললিগ্যাল দাবি নিয়ে মাঠে নামবে, তাদের প্রতিও সরকার কঠোর হবে। আপনারা জানেন গতকাল সচিবালয়ে ১১ জনকে অ্যারেস্ট করা হয়েছে।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এর আগেও বলেছি, ইনশা আল্লাহ পৃথিবীর এমন কোনো শক্তি নাই—এই নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত