নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাজধানীর পুরান ঢাকা থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু করেছেন শিয়া মুসলিমরা। আজ রোববার সকাল ১০টায় পুরান ঢাকার হোসেনি দালান ইমামবাড়া থেকে মিছিলটি বের হয়।
কারবালার প্রান্তরে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসাইন (রা.)-এর শাহাদতের স্মরণে পবিত্র আশুরার দিনটি ইসলামের ইতিহাসে এক বেদনাবিধুর ও তাৎপর্যপূর্ণ দিন হিসেবে বিবেচিত। শিয়া মুসলিমেরা হিজরি মহররম মাসের দশম দিন তাজিয়া মিছিলসহ নানা আয়োজনে পালন করে থাকেন।
বাংলাদেশে মহররমের প্রধান তাজিয়া মিছিল হয় পুরান ঢাকার হোসেনি দালান ইমামবাড়া থেকে। দিনটি উপলক্ষে আজ রোববার সকাল থেকেই হোসেনি দালান ইমামবাড়ায় শিয়া মুসলিমদের জড়ো হতে দেখা যায়। কালো কাপড় পরিধান করে কালো ব্যানার, বেহেস্তা (লাল-সবুজ নিশান), পাঞ্জা আলম, ঘোড়াসহ শোকের বিভিন্ন ধরনের উপকরণ নিয়ে অনেকেই মিছিলে অংশ নেন।
আয়োজকেরা জানান, মিছিলটি হোসেনি দালান ইমামবাড়া উত্তর গেট থেকে বের হয়ে হোসেনি দালান রোড, বকশিবাজার লেন, আলিয়া মাদ্রাসা রোড, বকশিবাজার (কলপাড়) মোড়, উমেশ দত্ত রোড, উর্দু রোড মোড়, হরনাথ ঘোষ রোড, লালবাড় চৌরাস্তা মোড়, গোর-এ-শহীদ মাজার মোড়, এতিমখানা মোড়, আজিমপুর চৌরাস্তা মোড়, ইডেন কলেজ, নীলক্ষেত মোড়, মিরপুর রোড, ঢাকা কলেজ, সায়েন্সল্যাব মোড়, ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার ২ নম্বর রোড, বিজিবি ৪ নম্বর গেট, সাত মসজিদ রোড (ঝিগাতলা বাসস্ট্যান্ড) হয়ে বেলা আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি লেকে (অস্থায়ী কারবালা) গিয়ে শেষ হবে।
হোসেনি দালান ইমামবাড়ার সুপারিনটেনডেন্ট এম এম ফিরোজ হোসেন বলেন, ইমাম হোসাইন (রা.)-এর শাহাদতের স্মরণে পবিত্র আশুরা ইসলামের ইতিহাসে এক বেদনাবিধুর ও তাৎপর্যপূর্ণ দিন। কারবালার প্রান্তরের নির্মম ঘটনাকে স্মরণ করছি। সব অত্যাচার ও জুলুমের বিরুদ্ধে আমরা বার্তা দিতে চাই।
মিছিলে অংশ নেওয়া কাজী শাহেদ রেজা পলাশ বলেন, দিনটি উদ্যাপনের মাধ্যমে আমরা কারবালার প্রান্তরে নির্মম ঘটনাকে স্মরণ রাখতে চাই। অত্যাচার, জুলুম ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে আমাদের বার্তা দিতে চাই।
পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাজধানীর পুরান ঢাকা থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু করেছেন শিয়া মুসলিমরা। আজ রোববার সকাল ১০টায় পুরান ঢাকার হোসেনি দালান ইমামবাড়া থেকে মিছিলটি বের হয়।
কারবালার প্রান্তরে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসাইন (রা.)-এর শাহাদতের স্মরণে পবিত্র আশুরার দিনটি ইসলামের ইতিহাসে এক বেদনাবিধুর ও তাৎপর্যপূর্ণ দিন হিসেবে বিবেচিত। শিয়া মুসলিমেরা হিজরি মহররম মাসের দশম দিন তাজিয়া মিছিলসহ নানা আয়োজনে পালন করে থাকেন।
বাংলাদেশে মহররমের প্রধান তাজিয়া মিছিল হয় পুরান ঢাকার হোসেনি দালান ইমামবাড়া থেকে। দিনটি উপলক্ষে আজ রোববার সকাল থেকেই হোসেনি দালান ইমামবাড়ায় শিয়া মুসলিমদের জড়ো হতে দেখা যায়। কালো কাপড় পরিধান করে কালো ব্যানার, বেহেস্তা (লাল-সবুজ নিশান), পাঞ্জা আলম, ঘোড়াসহ শোকের বিভিন্ন ধরনের উপকরণ নিয়ে অনেকেই মিছিলে অংশ নেন।
আয়োজকেরা জানান, মিছিলটি হোসেনি দালান ইমামবাড়া উত্তর গেট থেকে বের হয়ে হোসেনি দালান রোড, বকশিবাজার লেন, আলিয়া মাদ্রাসা রোড, বকশিবাজার (কলপাড়) মোড়, উমেশ দত্ত রোড, উর্দু রোড মোড়, হরনাথ ঘোষ রোড, লালবাড় চৌরাস্তা মোড়, গোর-এ-শহীদ মাজার মোড়, এতিমখানা মোড়, আজিমপুর চৌরাস্তা মোড়, ইডেন কলেজ, নীলক্ষেত মোড়, মিরপুর রোড, ঢাকা কলেজ, সায়েন্সল্যাব মোড়, ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার ২ নম্বর রোড, বিজিবি ৪ নম্বর গেট, সাত মসজিদ রোড (ঝিগাতলা বাসস্ট্যান্ড) হয়ে বেলা আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি লেকে (অস্থায়ী কারবালা) গিয়ে শেষ হবে।
হোসেনি দালান ইমামবাড়ার সুপারিনটেনডেন্ট এম এম ফিরোজ হোসেন বলেন, ইমাম হোসাইন (রা.)-এর শাহাদতের স্মরণে পবিত্র আশুরা ইসলামের ইতিহাসে এক বেদনাবিধুর ও তাৎপর্যপূর্ণ দিন। কারবালার প্রান্তরের নির্মম ঘটনাকে স্মরণ করছি। সব অত্যাচার ও জুলুমের বিরুদ্ধে আমরা বার্তা দিতে চাই।
মিছিলে অংশ নেওয়া কাজী শাহেদ রেজা পলাশ বলেন, দিনটি উদ্যাপনের মাধ্যমে আমরা কারবালার প্রান্তরে নির্মম ঘটনাকে স্মরণ রাখতে চাই। অত্যাচার, জুলুম ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে আমাদের বার্তা দিতে চাই।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা ’ওয়ান টু থ্রি ফোর, চাঁদাবাজ নো মোর; চাঁদাবাজের কালো হাত, ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও; চাঁদাবাজের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না; যুবদলের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
৮ মিনিট আগেউপজেলা বিএনপির একাধিক নেতাকর্মী জানান, কর্নেল (অব.) মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর অনুসারী ও ভাবকী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি পরিচয়ে আব্দুল জলিল শাহ একটি বিজ্ঞপ্তিতে তিনটি স্থানে তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা প্রচারের জন্য সভার আয়োজনের ঘোষণা দেন।
১৯ মিনিট আগেশুক্রবার বিকেলে বাড়ির সামনে মামুন মিয়ার সাথে তার আপন ভাই আল আমিন মিয়া বন্ধকি কচুক্ষেত নিয়ে ঝগড়ায় জড়ায়। তাদের দুই ভাইয়ের ঝগড়া থামানোর জন্য ফুয়াদ মিয়া এগিয়ে গেলে মামুন মিয়া ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। এক পর্যায়ে মামুন হাতে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে ফুয়াদের বুকে আঘাত করে। এতে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি।
২১ মিনিট আগেএ সময় শিক্ষার্থীদের ’সন্ত্রাসীদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’, ’আমার ভাই মরলো কেন? তারেক জিয়া জবাব দে, ইন্টেরিম জবাব দে’, ’বিএনপির অনেক গুন ১০ মাসে ১০০ খুন’, ’পাথর মেরে করছে খুন, বিএনপির অনেক গুন’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
২৬ মিনিট আগে