জবি প্রতিনিধি

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীর মৃত্যু ও হামলার বিচারের দাবিতে পুরান ঢাকার ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ঘেরাও করেছে রাজধানীর ৩৫টির বেশি কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা হাসপাতালের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেয় এবং নামফলক ভেঙে ফেলে।
আজ রোববার পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা দুপুর ১২টার কিছু পরে হাসপাতালের সামনে জড়ো হয়।
এর মধ্যে ঢাকা কলেজ, ঢাকা আইডিয়াল কলেজ, সিটি কলেজ, গিয়াসউদ্দিন কলেজ, সরকারি তোলারাম কলেজ, ইমপিরিয়াল কলেজ, বোরহানউদ্দিন কলেজ, বিজ্ঞান কলেজ, দনিয়া কলেজ, লালবাগ সরকারি কলেজ, উদয়ন কলেজ, আদমজী, নটর ডেম, রাজারবাগ কলেজ, নূর মোহাম্মদ, মুন্সি আব্দুর রউফ কলেজ, সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, গ্রিন লাইন পলিটেকনিক, ঢাকা পলিটেকনিক, মাহবুবুর রহমান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিসহ রাজধানীর বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদে অংশ নিয়েছে।
ডিএমআরসির শিক্ষার্থী তন্ময় আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণে আমাদের সহপাঠী অভিজিৎ হাওলাদারের মৃত্যু ও আমাদের ওপর হামলার বিচারের দাবিতে আজ সব কলেজের শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়েছে। আমরা সুষ্ঠু বিচার চাই।

শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে জানায়, গত ১৮ নভেম্বর ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ড. মাহাবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) এইসএসসি ব্যাচ ২০২৪–এর শিক্ষার্থী অভিজিৎ মারা যায়। এর এক দিন আগে ডেঙ্গু আক্রান্ত অভিজিতের প্লাটিলেট কমে গেলে পরিবার তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে নিতে চায়, কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাধা দেয়। অভিজিৎ মারা গেলে টাকা দাবি করে লাশ আটকে রাখে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ২০ নভেম্বর ডিএমআরসি কলেজের শিক্ষার্থীরা লাশ নিতে এলে না দেওয়ায় শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ শুরু করে। সন্ধ্যার পর পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ করে সরিয়ে দেয়। পরদিন ২১ নভেম্বর ডিএমআরসির শিক্ষার্থীরা আবার ন্যাশনাল মেডিকেলে এলে কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজ ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাদের ওপর হামলা করে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। এতে পঞ্চাশের অধিক শিক্ষার্থী আহত হয়। এদিন বিকেলে ফের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পুলিশ।
কোতোয়ালি জোনের এসি ফজলুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। আশপাশের উৎসুক জনতাকে নিরাপদে সরিয়ে দিয়েছি।

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীর মৃত্যু ও হামলার বিচারের দাবিতে পুরান ঢাকার ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ঘেরাও করেছে রাজধানীর ৩৫টির বেশি কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা হাসপাতালের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেয় এবং নামফলক ভেঙে ফেলে।
আজ রোববার পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা দুপুর ১২টার কিছু পরে হাসপাতালের সামনে জড়ো হয়।
এর মধ্যে ঢাকা কলেজ, ঢাকা আইডিয়াল কলেজ, সিটি কলেজ, গিয়াসউদ্দিন কলেজ, সরকারি তোলারাম কলেজ, ইমপিরিয়াল কলেজ, বোরহানউদ্দিন কলেজ, বিজ্ঞান কলেজ, দনিয়া কলেজ, লালবাগ সরকারি কলেজ, উদয়ন কলেজ, আদমজী, নটর ডেম, রাজারবাগ কলেজ, নূর মোহাম্মদ, মুন্সি আব্দুর রউফ কলেজ, সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, গ্রিন লাইন পলিটেকনিক, ঢাকা পলিটেকনিক, মাহবুবুর রহমান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিসহ রাজধানীর বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদে অংশ নিয়েছে।
ডিএমআরসির শিক্ষার্থী তন্ময় আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণে আমাদের সহপাঠী অভিজিৎ হাওলাদারের মৃত্যু ও আমাদের ওপর হামলার বিচারের দাবিতে আজ সব কলেজের শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়েছে। আমরা সুষ্ঠু বিচার চাই।

শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে জানায়, গত ১৮ নভেম্বর ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ড. মাহাবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) এইসএসসি ব্যাচ ২০২৪–এর শিক্ষার্থী অভিজিৎ মারা যায়। এর এক দিন আগে ডেঙ্গু আক্রান্ত অভিজিতের প্লাটিলেট কমে গেলে পরিবার তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে নিতে চায়, কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাধা দেয়। অভিজিৎ মারা গেলে টাকা দাবি করে লাশ আটকে রাখে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ২০ নভেম্বর ডিএমআরসি কলেজের শিক্ষার্থীরা লাশ নিতে এলে না দেওয়ায় শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ শুরু করে। সন্ধ্যার পর পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ করে সরিয়ে দেয়। পরদিন ২১ নভেম্বর ডিএমআরসির শিক্ষার্থীরা আবার ন্যাশনাল মেডিকেলে এলে কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজ ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাদের ওপর হামলা করে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। এতে পঞ্চাশের অধিক শিক্ষার্থী আহত হয়। এদিন বিকেলে ফের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পুলিশ।
কোতোয়ালি জোনের এসি ফজলুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। আশপাশের উৎসুক জনতাকে নিরাপদে সরিয়ে দিয়েছি।
জবি প্রতিনিধি

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীর মৃত্যু ও হামলার বিচারের দাবিতে পুরান ঢাকার ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ঘেরাও করেছে রাজধানীর ৩৫টির বেশি কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা হাসপাতালের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেয় এবং নামফলক ভেঙে ফেলে।
আজ রোববার পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা দুপুর ১২টার কিছু পরে হাসপাতালের সামনে জড়ো হয়।
এর মধ্যে ঢাকা কলেজ, ঢাকা আইডিয়াল কলেজ, সিটি কলেজ, গিয়াসউদ্দিন কলেজ, সরকারি তোলারাম কলেজ, ইমপিরিয়াল কলেজ, বোরহানউদ্দিন কলেজ, বিজ্ঞান কলেজ, দনিয়া কলেজ, লালবাগ সরকারি কলেজ, উদয়ন কলেজ, আদমজী, নটর ডেম, রাজারবাগ কলেজ, নূর মোহাম্মদ, মুন্সি আব্দুর রউফ কলেজ, সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, গ্রিন লাইন পলিটেকনিক, ঢাকা পলিটেকনিক, মাহবুবুর রহমান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিসহ রাজধানীর বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদে অংশ নিয়েছে।
ডিএমআরসির শিক্ষার্থী তন্ময় আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণে আমাদের সহপাঠী অভিজিৎ হাওলাদারের মৃত্যু ও আমাদের ওপর হামলার বিচারের দাবিতে আজ সব কলেজের শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়েছে। আমরা সুষ্ঠু বিচার চাই।

শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে জানায়, গত ১৮ নভেম্বর ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ড. মাহাবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) এইসএসসি ব্যাচ ২০২৪–এর শিক্ষার্থী অভিজিৎ মারা যায়। এর এক দিন আগে ডেঙ্গু আক্রান্ত অভিজিতের প্লাটিলেট কমে গেলে পরিবার তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে নিতে চায়, কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাধা দেয়। অভিজিৎ মারা গেলে টাকা দাবি করে লাশ আটকে রাখে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ২০ নভেম্বর ডিএমআরসি কলেজের শিক্ষার্থীরা লাশ নিতে এলে না দেওয়ায় শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ শুরু করে। সন্ধ্যার পর পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ করে সরিয়ে দেয়। পরদিন ২১ নভেম্বর ডিএমআরসির শিক্ষার্থীরা আবার ন্যাশনাল মেডিকেলে এলে কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজ ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাদের ওপর হামলা করে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। এতে পঞ্চাশের অধিক শিক্ষার্থী আহত হয়। এদিন বিকেলে ফের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পুলিশ।
কোতোয়ালি জোনের এসি ফজলুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। আশপাশের উৎসুক জনতাকে নিরাপদে সরিয়ে দিয়েছি।

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীর মৃত্যু ও হামলার বিচারের দাবিতে পুরান ঢাকার ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ঘেরাও করেছে রাজধানীর ৩৫টির বেশি কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা হাসপাতালের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেয় এবং নামফলক ভেঙে ফেলে।
আজ রোববার পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা দুপুর ১২টার কিছু পরে হাসপাতালের সামনে জড়ো হয়।
এর মধ্যে ঢাকা কলেজ, ঢাকা আইডিয়াল কলেজ, সিটি কলেজ, গিয়াসউদ্দিন কলেজ, সরকারি তোলারাম কলেজ, ইমপিরিয়াল কলেজ, বোরহানউদ্দিন কলেজ, বিজ্ঞান কলেজ, দনিয়া কলেজ, লালবাগ সরকারি কলেজ, উদয়ন কলেজ, আদমজী, নটর ডেম, রাজারবাগ কলেজ, নূর মোহাম্মদ, মুন্সি আব্দুর রউফ কলেজ, সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, গ্রিন লাইন পলিটেকনিক, ঢাকা পলিটেকনিক, মাহবুবুর রহমান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিসহ রাজধানীর বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদে অংশ নিয়েছে।
ডিএমআরসির শিক্ষার্থী তন্ময় আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণে আমাদের সহপাঠী অভিজিৎ হাওলাদারের মৃত্যু ও আমাদের ওপর হামলার বিচারের দাবিতে আজ সব কলেজের শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়েছে। আমরা সুষ্ঠু বিচার চাই।

শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে জানায়, গত ১৮ নভেম্বর ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ড. মাহাবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) এইসএসসি ব্যাচ ২০২৪–এর শিক্ষার্থী অভিজিৎ মারা যায়। এর এক দিন আগে ডেঙ্গু আক্রান্ত অভিজিতের প্লাটিলেট কমে গেলে পরিবার তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে নিতে চায়, কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাধা দেয়। অভিজিৎ মারা গেলে টাকা দাবি করে লাশ আটকে রাখে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ২০ নভেম্বর ডিএমআরসি কলেজের শিক্ষার্থীরা লাশ নিতে এলে না দেওয়ায় শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ শুরু করে। সন্ধ্যার পর পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ করে সরিয়ে দেয়। পরদিন ২১ নভেম্বর ডিএমআরসির শিক্ষার্থীরা আবার ন্যাশনাল মেডিকেলে এলে কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজ ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাদের ওপর হামলা করে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। এতে পঞ্চাশের অধিক শিক্ষার্থী আহত হয়। এদিন বিকেলে ফের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পুলিশ।
কোতোয়ালি জোনের এসি ফজলুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। আশপাশের উৎসুক জনতাকে নিরাপদে সরিয়ে দিয়েছি।

ট্রলারটি তল্লাশি করে ৭ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৬ শিশুসহ মোট ১৭ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা।
৩ মিনিট আগে
বগুড়ার সোনাতলায় ট্রেনে কাটা পড়ে মা-ছেলে মারা গেছেন। এ সময় তাঁদেরকে উদ্ধার করতে গিয়ে আরও এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন রনি বেগম (৩০) ও তাঁর ছেলে ইয়াসিন আরাফাত (১০)। তাঁরা পার্শ্ববর্তী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দৌহাইল গ্রামের বাসিন্দা।
২৫ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া স্টেশনে সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে চকরিয়া রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের এক যাত্রীকে লক্ষ্য করে এক তরুণ ডিম বিক্রেতা পাথর নিক্ষেপ করেন। এতে ট্রেনের খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
৩৪ মিনিট আগে
চাঁদপুরের হাইমচর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টায় বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদী বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) বাবু লাল বৈদ্য বাদী হয়ে হাইমচর থানায় এই মামলা করেন।
১ ঘণ্টা আগেটেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের টেকনাফে সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের সময় মানবপাচার চক্রের হাত থেকে ১৭ জনকে উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
টেকনাফ–২ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যেম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান জানান, গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত ১টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে টেকনাফের মেরিন ড্রাইভসংলগ্ন রাজারছড়া এলাকায় অভিযান চালায় বিজিবি। এ সময় একটি ট্রলারকে ঘিরে ফেলে বিজিবি সদস্যরা। বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে পাচারকারী চক্রের সদস্যরা রাতের অন্ধকারে সাঁতরে পালিয়ে যায়। পরে ট্রলারটি তল্লাশি করে ৭ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৬ শিশুসহ মোট ১৭ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, উন্নত জীবন, উচ্চ বেতনের চাকরি ও স্বল্প খরচে বিদেশে যাওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে মানব পাচারকারী চক্রটি তাঁদের সাগরপথে মালয়েশিয়ায় পাচারের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। উদ্ধারকৃত ব্যক্তিদেরকে টেকনাফ মডেল থানায় হস্তান্তর করা হবে বলেও জানান তিনি।

কক্সবাজারের টেকনাফে সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের সময় মানবপাচার চক্রের হাত থেকে ১৭ জনকে উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
টেকনাফ–২ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যেম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান জানান, গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত ১টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে টেকনাফের মেরিন ড্রাইভসংলগ্ন রাজারছড়া এলাকায় অভিযান চালায় বিজিবি। এ সময় একটি ট্রলারকে ঘিরে ফেলে বিজিবি সদস্যরা। বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে পাচারকারী চক্রের সদস্যরা রাতের অন্ধকারে সাঁতরে পালিয়ে যায়। পরে ট্রলারটি তল্লাশি করে ৭ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৬ শিশুসহ মোট ১৭ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, উন্নত জীবন, উচ্চ বেতনের চাকরি ও স্বল্প খরচে বিদেশে যাওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে মানব পাচারকারী চক্রটি তাঁদের সাগরপথে মালয়েশিয়ায় পাচারের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। উদ্ধারকৃত ব্যক্তিদেরকে টেকনাফ মডেল থানায় হস্তান্তর করা হবে বলেও জানান তিনি।

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীর মৃত্যু ও হামলার বিচারের দাবিতে পুরান ঢাকার ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ঘেরাও করেছে রাজধানীর ৩৫ টির বেশি কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা হাসপাতালের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেয় এবং নামফলক ভেঙে ফেলে।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
বগুড়ার সোনাতলায় ট্রেনে কাটা পড়ে মা-ছেলে মারা গেছেন। এ সময় তাঁদেরকে উদ্ধার করতে গিয়ে আরও এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন রনি বেগম (৩০) ও তাঁর ছেলে ইয়াসিন আরাফাত (১০)। তাঁরা পার্শ্ববর্তী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দৌহাইল গ্রামের বাসিন্দা।
২৫ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া স্টেশনে সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে চকরিয়া রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের এক যাত্রীকে লক্ষ্য করে এক তরুণ ডিম বিক্রেতা পাথর নিক্ষেপ করেন। এতে ট্রেনের খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
৩৪ মিনিট আগে
চাঁদপুরের হাইমচর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টায় বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদী বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) বাবু লাল বৈদ্য বাদী হয়ে হাইমচর থানায় এই মামলা করেন।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ার সোনাতলায় ট্রেনে কাটা পড়ে মা-ছেলে মারা গেছেন। এ সময় তাঁদেরকে উদ্ধার করতে গিয়ে আরও এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন রনি বেগম (৩০) ও তাঁর ছেলে ইয়াসিন আরাফাত (১০)। তাঁরা পার্শ্ববর্তী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দৌহাইল গ্রামের বাসিন্দা। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সোনাতলা রেলস্টেশনের অদূরে ছয়ঘড়িয়াপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রনি বেগম তাঁর ছেলেকে নিয়ে সোনাতলা বাজারে কোচিং সেন্টারে যাচ্ছিলেন। রেললাইনের পাশ দিয়ে হাঁটার সময় লালমনিরহাটগামী পদ্মরাগ ট্রেন দেখে রনি বেগম আত্মহত্যার জন্য ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় ছেলে ইয়াসিন আরাফাত তার মাকে উদ্ধার করতে গেলে মা-ছেলে দুজনেই ট্রেনের নিচে কাটা পড়েন। এই দৃশ্য দেখে পথচারী তাজুল ইসলাম (৬৫) মা-ছেলেকে উদ্ধার করতে গেলে তিনিও ট্রেনের ধাক্কায় আহত হন। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করে।
পুলিশ জানায়, নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে, রনি বেগম মানসিক রোগী ছিলেন। তিনি এর আগেও বাড়িতে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন।
সোনাতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন জানান, মা-ছেলের লাশ উদ্ধার করে পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে। রেলওয়ে পুলিশ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেবে।

বগুড়ার সোনাতলায় ট্রেনে কাটা পড়ে মা-ছেলে মারা গেছেন। এ সময় তাঁদেরকে উদ্ধার করতে গিয়ে আরও এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন রনি বেগম (৩০) ও তাঁর ছেলে ইয়াসিন আরাফাত (১০)। তাঁরা পার্শ্ববর্তী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দৌহাইল গ্রামের বাসিন্দা। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সোনাতলা রেলস্টেশনের অদূরে ছয়ঘড়িয়াপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রনি বেগম তাঁর ছেলেকে নিয়ে সোনাতলা বাজারে কোচিং সেন্টারে যাচ্ছিলেন। রেললাইনের পাশ দিয়ে হাঁটার সময় লালমনিরহাটগামী পদ্মরাগ ট্রেন দেখে রনি বেগম আত্মহত্যার জন্য ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় ছেলে ইয়াসিন আরাফাত তার মাকে উদ্ধার করতে গেলে মা-ছেলে দুজনেই ট্রেনের নিচে কাটা পড়েন। এই দৃশ্য দেখে পথচারী তাজুল ইসলাম (৬৫) মা-ছেলেকে উদ্ধার করতে গেলে তিনিও ট্রেনের ধাক্কায় আহত হন। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করে।
পুলিশ জানায়, নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে, রনি বেগম মানসিক রোগী ছিলেন। তিনি এর আগেও বাড়িতে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন।
সোনাতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন জানান, মা-ছেলের লাশ উদ্ধার করে পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে। রেলওয়ে পুলিশ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেবে।

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীর মৃত্যু ও হামলার বিচারের দাবিতে পুরান ঢাকার ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ঘেরাও করেছে রাজধানীর ৩৫ টির বেশি কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা হাসপাতালের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেয় এবং নামফলক ভেঙে ফেলে।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
ট্রলারটি তল্লাশি করে ৭ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৬ শিশুসহ মোট ১৭ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা।
৩ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া স্টেশনে সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে চকরিয়া রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের এক যাত্রীকে লক্ষ্য করে এক তরুণ ডিম বিক্রেতা পাথর নিক্ষেপ করেন। এতে ট্রেনের খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
৩৪ মিনিট আগে
চাঁদপুরের হাইমচর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টায় বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদী বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) বাবু লাল বৈদ্য বাদী হয়ে হাইমচর থানায় এই মামলা করেন।
১ ঘণ্টা আগেচকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের চকরিয়া স্টেশনে সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে চকরিয়া রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের এক যাত্রীকে লক্ষ্য করে এক তরুণ ডিম বিক্রেতা পাথর নিক্ষেপ করেন। এতে ট্রেনের খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
চকরিয়া রেলস্টেশন সূত্রে জানা যায়, কক্সবাজার থেকে ছেড়ে আসা সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনটি চকরিয়া রেলস্টেশনে পৌঁছায় শনিবার রাত পৌনে ১১টায়। এ সময় একজন ভাসমান ডিম বিক্রেতা ট্রেনে ডিম বিক্রি করছিলেন। একজন যাত্রী ওই বগিতে ডিম বিক্রেতাকে যেতে নিষেধ করেন। এতে ডিম বিক্রেতার সঙ্গে ওই যাত্রীর কথা-কাটাকাটি হয়।
একপর্যায়ে দুজনের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে ট্রেনের অন্য যাত্রীরা এগিয়ে এলে ডিম বিক্রেতা চলে যান। এরপর ট্রেন চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা দিলে ডিম বিক্রেতা বগি লক্ষ্য করে পাথর ছুড়ে মারেন। পাথরটি ট্রেনের খাবারের কোচের জানালায় লাগলে কাচ ভেঙে যায়। এতে খাবারের কোচের একজন সহকারী সামান্য আহত হন।
এ ব্যাপারে চকরিয়া রেলস্টেশনের ইনচার্জ মো. ফরহাদ বিন জাফর চৌধুরী বলেন, সৈকত এক্সপ্রেস চকরিয়া স্টেশনে পৌঁছানোর পর এক যাত্রী ডিম বিক্রেতাকে বগিতে যেতে বারণ করেন। এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে যাত্রীর সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন। এরপর ট্রেনটি ছেড়ে যাওয়ার সময় ওই ডিম বিক্রেতা বগিতে পাথর ছুড়ে মারেন, সেটি লেগে খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
ফরহাদ আরও বলেন, এই ঘটনার খবর পাওয়ার পর স্টেশনের সিসিটিভি ক্যামেরায় দেখে পাথর নিক্ষেপকারী ওই ডিম বিক্রেতাকে শনাক্ত করা হয়। তাঁর নাম মনসুর আলম। তাঁর বাড়ি সাহারবিল আব্দুল জব্বার সিকদারপাড়া গ্রামে। এ বিষয়ে রেল প্রশাসন ও রেল পুলিশকে জানানো হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

কক্সবাজারের চকরিয়া স্টেশনে সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে চকরিয়া রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের এক যাত্রীকে লক্ষ্য করে এক তরুণ ডিম বিক্রেতা পাথর নিক্ষেপ করেন। এতে ট্রেনের খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
চকরিয়া রেলস্টেশন সূত্রে জানা যায়, কক্সবাজার থেকে ছেড়ে আসা সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনটি চকরিয়া রেলস্টেশনে পৌঁছায় শনিবার রাত পৌনে ১১টায়। এ সময় একজন ভাসমান ডিম বিক্রেতা ট্রেনে ডিম বিক্রি করছিলেন। একজন যাত্রী ওই বগিতে ডিম বিক্রেতাকে যেতে নিষেধ করেন। এতে ডিম বিক্রেতার সঙ্গে ওই যাত্রীর কথা-কাটাকাটি হয়।
একপর্যায়ে দুজনের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে ট্রেনের অন্য যাত্রীরা এগিয়ে এলে ডিম বিক্রেতা চলে যান। এরপর ট্রেন চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা দিলে ডিম বিক্রেতা বগি লক্ষ্য করে পাথর ছুড়ে মারেন। পাথরটি ট্রেনের খাবারের কোচের জানালায় লাগলে কাচ ভেঙে যায়। এতে খাবারের কোচের একজন সহকারী সামান্য আহত হন।
এ ব্যাপারে চকরিয়া রেলস্টেশনের ইনচার্জ মো. ফরহাদ বিন জাফর চৌধুরী বলেন, সৈকত এক্সপ্রেস চকরিয়া স্টেশনে পৌঁছানোর পর এক যাত্রী ডিম বিক্রেতাকে বগিতে যেতে বারণ করেন। এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে যাত্রীর সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন। এরপর ট্রেনটি ছেড়ে যাওয়ার সময় ওই ডিম বিক্রেতা বগিতে পাথর ছুড়ে মারেন, সেটি লেগে খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
ফরহাদ আরও বলেন, এই ঘটনার খবর পাওয়ার পর স্টেশনের সিসিটিভি ক্যামেরায় দেখে পাথর নিক্ষেপকারী ওই ডিম বিক্রেতাকে শনাক্ত করা হয়। তাঁর নাম মনসুর আলম। তাঁর বাড়ি সাহারবিল আব্দুল জব্বার সিকদারপাড়া গ্রামে। এ বিষয়ে রেল প্রশাসন ও রেল পুলিশকে জানানো হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীর মৃত্যু ও হামলার বিচারের দাবিতে পুরান ঢাকার ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ঘেরাও করেছে রাজধানীর ৩৫ টির বেশি কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা হাসপাতালের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেয় এবং নামফলক ভেঙে ফেলে।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
ট্রলারটি তল্লাশি করে ৭ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৬ শিশুসহ মোট ১৭ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা।
৩ মিনিট আগে
বগুড়ার সোনাতলায় ট্রেনে কাটা পড়ে মা-ছেলে মারা গেছেন। এ সময় তাঁদেরকে উদ্ধার করতে গিয়ে আরও এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন রনি বেগম (৩০) ও তাঁর ছেলে ইয়াসিন আরাফাত (১০)। তাঁরা পার্শ্ববর্তী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দৌহাইল গ্রামের বাসিন্দা।
২৫ মিনিট আগে
চাঁদপুরের হাইমচর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টায় বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদী বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) বাবু লাল বৈদ্য বাদী হয়ে হাইমচর থানায় এই মামলা করেন।
১ ঘণ্টা আগেচাঁদপুর প্রতিনিধি

চাঁদপুরের হাইমচর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টায় বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদীবন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) বাবু লাল বৈদ্য বাদী হয়ে হাইমচর থানায় এই মামলা করেন। এতে ৮ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং অন্য ১০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি।
মামলায় নাম উল্লেখ করা আসামিরা হলেন মো. ফিরোজ খান (৫৩), মো. কামাল হোসেন (৫৫), মো. মনিরুল ইসলাম (৪৩), মো. সুলতান খান (৪৫), মো. মিন্টু (২৮), মো. সোহেল (৪০), মহিন হাওলাদার (২৫) ও মো. মনিরুজ্জামান (৪০)। এই আটজন এমভি জাকির সম্রাট-৩ ও অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের কর্মচারী। মামলায় আরও ১০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
এদিকে আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে এই ঘটনায় গ্রেপ্তার অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের চার কর্মচারী মিন্টু, সোহেল, মহিন হাওলাদার ও মনিরুজ্জামানকে চাঁদপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
হাইমচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হাসান বলেন, বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদীবন্দরের পক্ষে দায়ের করা মামলার তদন্ত ও পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালনা করবে নৌ পুলিশ।
নৌ পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের গ্রেপ্তার চার আসামিকে ঝালকাঠি থেকে গতকাল চাঁদপুর নৌ থানায় আনা হয়। আজ তাদেরকে চাঁদপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তার কার্যক্রম অব্যাহত আছে।
উল্লেখ্য, এর আগে বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী লঞ্চ এমভি জাকির সম্রাট-৩ ও বরিশালগামী অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে দুই লঞ্চের সংঘর্ষে চার যাত্রী নিহত এবং আহত হয় বেশ কয়েকজন।

চাঁদপুরের হাইমচর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টায় বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদীবন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) বাবু লাল বৈদ্য বাদী হয়ে হাইমচর থানায় এই মামলা করেন। এতে ৮ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং অন্য ১০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি।
মামলায় নাম উল্লেখ করা আসামিরা হলেন মো. ফিরোজ খান (৫৩), মো. কামাল হোসেন (৫৫), মো. মনিরুল ইসলাম (৪৩), মো. সুলতান খান (৪৫), মো. মিন্টু (২৮), মো. সোহেল (৪০), মহিন হাওলাদার (২৫) ও মো. মনিরুজ্জামান (৪০)। এই আটজন এমভি জাকির সম্রাট-৩ ও অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের কর্মচারী। মামলায় আরও ১০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
এদিকে আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে এই ঘটনায় গ্রেপ্তার অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের চার কর্মচারী মিন্টু, সোহেল, মহিন হাওলাদার ও মনিরুজ্জামানকে চাঁদপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
হাইমচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হাসান বলেন, বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদীবন্দরের পক্ষে দায়ের করা মামলার তদন্ত ও পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালনা করবে নৌ পুলিশ।
নৌ পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের গ্রেপ্তার চার আসামিকে ঝালকাঠি থেকে গতকাল চাঁদপুর নৌ থানায় আনা হয়। আজ তাদেরকে চাঁদপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তার কার্যক্রম অব্যাহত আছে।
উল্লেখ্য, এর আগে বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী লঞ্চ এমভি জাকির সম্রাট-৩ ও বরিশালগামী অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে দুই লঞ্চের সংঘর্ষে চার যাত্রী নিহত এবং আহত হয় বেশ কয়েকজন।

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীর মৃত্যু ও হামলার বিচারের দাবিতে পুরান ঢাকার ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ঘেরাও করেছে রাজধানীর ৩৫ টির বেশি কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা হাসপাতালের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেয় এবং নামফলক ভেঙে ফেলে।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
ট্রলারটি তল্লাশি করে ৭ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৬ শিশুসহ মোট ১৭ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা।
৩ মিনিট আগে
বগুড়ার সোনাতলায় ট্রেনে কাটা পড়ে মা-ছেলে মারা গেছেন। এ সময় তাঁদেরকে উদ্ধার করতে গিয়ে আরও এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন রনি বেগম (৩০) ও তাঁর ছেলে ইয়াসিন আরাফাত (১০)। তাঁরা পার্শ্ববর্তী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দৌহাইল গ্রামের বাসিন্দা।
২৫ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া স্টেশনে সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে চকরিয়া রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের এক যাত্রীকে লক্ষ্য করে এক তরুণ ডিম বিক্রেতা পাথর নিক্ষেপ করেন। এতে ট্রেনের খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
৩৪ মিনিট আগে