আজকের পত্রিকা ডেস্ক

নির্বাচনের ঠিক আগমুহূর্তে নাটকীয় মোড় নিল নবগঠিত দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অভ্যন্তরীণ রাজনীতি। জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতা এবং দলের শীর্ষ নেতাদের ‘মাইনাস পলিটিকস’-এর অভিযোগ তুলে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন দলটির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন।
আজ রোববার এক দীর্ঘ ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে তিনি দল ছাড়ার পাশাপাশি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন।
তাজনূভা জাবীন তাঁর পোস্টে অভিযোগ করেন, জামায়াতের সঙ্গে এই জোট কোনো আকস্মিক রাজনৈতিক কৌশল নয়, বরং এটি একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। তিনি লিখেছেন, ‘পুরো জুলাইকে (গণ-অভ্যুত্থান) রাজনৈতিক কৌশলের নাম করে তুলে দেওয়া হচ্ছে জামায়াতের হাতে।’
তাঁর দাবি, এনসিপির স্বকীয়তা বিসর্জন দিয়ে প্রথম নির্বাচনেই কেন জামায়াতের ওপর নির্ভরশীল হতে হলো, তা নিয়ে দলে কোনো জবাবদিহি নেই। তিনি আরও বলেন, যেখানে এনসিপিকে জামায়াতের ‘বি টিম’ বা ‘অন্য দোকান’ বলা হয়, সেখানে আগে নিজের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা না করে কেন ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য জামায়াতকে বেছে নেওয়া হলো, তা প্রশ্নবিদ্ধ।
তাজনূভা জাবীন বলেন, সারা দেশ থেকে ১২৫ জনকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের ডাক দিয়ে শেষ মুহূর্তে মাত্র ৩০টি আসনে সমঝোতা করা হয়েছে। বাকিদের নির্বাচন করতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং এই বিষয়টি একদম শেষ সময় পর্যন্ত ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে, যাতে কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও দাঁড়াতে না পারে। তার ভাষায়, ‘পুরো আগোছালো করে চোখের পলকে ডিসওউন করে দিয়েছে।’
দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কড়া সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘এক শীর্ষ নেতা আরেক শীর্ষ নেতার সাথে যে মাইনাসের রাজনীতি করে ওখানে, সেটা ভয়ংকর। এরা নিজেদের মধ্যে রাজনীতি করতে এত ব্যস্ত যে এরা কখনো দেশের জন্য নতুন কোনো রাজনীতি করতে পারবে না।’ তিনি আরও অভিযোগ করেন, এনসিপির নেতারা জুলাইয়ের স্পিরিটকে চর্চা করেন না, বরং নিজেদের ফায়দাতে ‘ব্যবহার’ করেন। যারা দলের নীতিকথা বলেন, তাঁদের ‘আবেগি’ তকমা দিয়ে থামিয়ে দেওয়া হয়।
তাজনূভা জানিয়েছেন, তিনি স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করবেন না। কারণ, সেটির কোনো পরিবেশ রাখা হয়নি। নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য সংগৃহীত মানুষের অনুদান (ডোনেশন) তিনি একে একে সবাইকে ফেরত দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘নিজেরও ভালো লাগছে না এভাবে ছেড়ে যেতে। কিন্তু এই দল ছেড়ে দেওয়া ছাড়া আমার সামনে আর কোনো সম্মানজনক অপশন নাই।’
যুগ্ম আহ্বায়ক তাসনিম জারার পর তাজনূভা জাবীনের এই পদত্যাগ এনসিপির ‘মধ্যপন্থা’ ও ‘নতুন বন্দোবস্ত’-এর রাজনীতিকে বড় ধরনের প্রশ্নের মুখে ফেলল। বিশেষ করে গণ-অভ্যুত্থান থেকে জন্ম নেওয়া একটি দল কেন প্রথম ভোটেই পুরোনো মেরুকরণে আটকা পড়ল, তা নিয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে।

নির্বাচনের ঠিক আগমুহূর্তে নাটকীয় মোড় নিল নবগঠিত দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অভ্যন্তরীণ রাজনীতি। জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতা এবং দলের শীর্ষ নেতাদের ‘মাইনাস পলিটিকস’-এর অভিযোগ তুলে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন দলটির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন।
আজ রোববার এক দীর্ঘ ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে তিনি দল ছাড়ার পাশাপাশি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন।
তাজনূভা জাবীন তাঁর পোস্টে অভিযোগ করেন, জামায়াতের সঙ্গে এই জোট কোনো আকস্মিক রাজনৈতিক কৌশল নয়, বরং এটি একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। তিনি লিখেছেন, ‘পুরো জুলাইকে (গণ-অভ্যুত্থান) রাজনৈতিক কৌশলের নাম করে তুলে দেওয়া হচ্ছে জামায়াতের হাতে।’
তাঁর দাবি, এনসিপির স্বকীয়তা বিসর্জন দিয়ে প্রথম নির্বাচনেই কেন জামায়াতের ওপর নির্ভরশীল হতে হলো, তা নিয়ে দলে কোনো জবাবদিহি নেই। তিনি আরও বলেন, যেখানে এনসিপিকে জামায়াতের ‘বি টিম’ বা ‘অন্য দোকান’ বলা হয়, সেখানে আগে নিজের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা না করে কেন ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য জামায়াতকে বেছে নেওয়া হলো, তা প্রশ্নবিদ্ধ।
তাজনূভা জাবীন বলেন, সারা দেশ থেকে ১২৫ জনকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের ডাক দিয়ে শেষ মুহূর্তে মাত্র ৩০টি আসনে সমঝোতা করা হয়েছে। বাকিদের নির্বাচন করতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং এই বিষয়টি একদম শেষ সময় পর্যন্ত ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে, যাতে কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও দাঁড়াতে না পারে। তার ভাষায়, ‘পুরো আগোছালো করে চোখের পলকে ডিসওউন করে দিয়েছে।’
দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কড়া সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘এক শীর্ষ নেতা আরেক শীর্ষ নেতার সাথে যে মাইনাসের রাজনীতি করে ওখানে, সেটা ভয়ংকর। এরা নিজেদের মধ্যে রাজনীতি করতে এত ব্যস্ত যে এরা কখনো দেশের জন্য নতুন কোনো রাজনীতি করতে পারবে না।’ তিনি আরও অভিযোগ করেন, এনসিপির নেতারা জুলাইয়ের স্পিরিটকে চর্চা করেন না, বরং নিজেদের ফায়দাতে ‘ব্যবহার’ করেন। যারা দলের নীতিকথা বলেন, তাঁদের ‘আবেগি’ তকমা দিয়ে থামিয়ে দেওয়া হয়।
তাজনূভা জানিয়েছেন, তিনি স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করবেন না। কারণ, সেটির কোনো পরিবেশ রাখা হয়নি। নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য সংগৃহীত মানুষের অনুদান (ডোনেশন) তিনি একে একে সবাইকে ফেরত দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘নিজেরও ভালো লাগছে না এভাবে ছেড়ে যেতে। কিন্তু এই দল ছেড়ে দেওয়া ছাড়া আমার সামনে আর কোনো সম্মানজনক অপশন নাই।’
যুগ্ম আহ্বায়ক তাসনিম জারার পর তাজনূভা জাবীনের এই পদত্যাগ এনসিপির ‘মধ্যপন্থা’ ও ‘নতুন বন্দোবস্ত’-এর রাজনীতিকে বড় ধরনের প্রশ্নের মুখে ফেলল। বিশেষ করে গণ-অভ্যুত্থান থেকে জন্ম নেওয়া একটি দল কেন প্রথম ভোটেই পুরোনো মেরুকরণে আটকা পড়ল, তা নিয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলীয় সভায় হাসান আল মামুনকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। তাকেই পূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হবে কিনা তা পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
১৭ মিনিট আগে
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, জীবনে প্রথমবারের মতো গুলশান কার্যালয়ে গিয়েছেন তারেক রহমান। গুলশান কার্যালয়ে তারেক রহমানের আজই তাঁর প্রথম অফিস। কার্যালয়ে আসার পর তারেক রহমান তাঁর নিজের কক্ষে নির্ধারিত চেয়ারে বসেন।
৪০ মিনিট আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন মেরুকরণের আভাস দিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির কেন্দ্রীয় পর্যায়ের দায়িত্বশীল নেতারা একযোগে নির্বাচনী সমঝোতা বা জোট গঠনের পক্ষে তাঁদের পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছেন।
৪৪ মিনিট আগে
পদত্যাগ ও আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার ঘোষণার পর জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন এবার দিলেন নতুন ঘোষণা। আজ রোববার আরেকটি ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, দল ছাড়লেও রাজনীতি ছাড়ছেন না তিনি।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে রাশেদ খানের পদত্যাগের পর বর্তমান সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুনকে দলটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে দলটির সর্বোচ্চ ফোরামের অনলাইন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় উচ্চতর পরিষদ, নির্বাহী কমিটি এবং বিভিন্ন ইউনিট প্রধানেরা উপস্থিত ছিলেন। সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। হাসান আল মামুন ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনের আহ্বায়ক ছিলেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলীয় সভায় হাসান আল মামুনকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। তাকেই পূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হবে কিনা তা পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
গতকাল শনিবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রাশেদ খানের বিএনপিতে যোগদানের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। ঝিনাইদহ-৪ আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করবেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে রাশেদ খানের বিএনপিতে যোগদানের খবর জানান দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। একই সঙ্গে বিএনপি থেকে তাঁর মনোনয়নেরও ঘোষণা দেন। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদও উপস্থিত ছিলেন।

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে রাশেদ খানের পদত্যাগের পর বর্তমান সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুনকে দলটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে দলটির সর্বোচ্চ ফোরামের অনলাইন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় উচ্চতর পরিষদ, নির্বাহী কমিটি এবং বিভিন্ন ইউনিট প্রধানেরা উপস্থিত ছিলেন। সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। হাসান আল মামুন ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনের আহ্বায়ক ছিলেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলীয় সভায় হাসান আল মামুনকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। তাকেই পূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হবে কিনা তা পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
গতকাল শনিবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রাশেদ খানের বিএনপিতে যোগদানের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। ঝিনাইদহ-৪ আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করবেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে রাশেদ খানের বিএনপিতে যোগদানের খবর জানান দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। একই সঙ্গে বিএনপি থেকে তাঁর মনোনয়নেরও ঘোষণা দেন। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদও উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচনের ঠিক আগমুহূর্তে নাটকীয় মোড় নিল নবগঠিত দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অভ্যন্তরীণ রাজনীতি। জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতা এবং দলের শীর্ষ নেতাদের ‘মাইনাস পলিটিকস’-এর অভিযোগ তুলে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন দলটির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, জীবনে প্রথমবারের মতো গুলশান কার্যালয়ে গিয়েছেন তারেক রহমান। গুলশান কার্যালয়ে তারেক রহমানের আজই তাঁর প্রথম অফিস। কার্যালয়ে আসার পর তারেক রহমান তাঁর নিজের কক্ষে নির্ধারিত চেয়ারে বসেন।
৪০ মিনিট আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন মেরুকরণের আভাস দিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির কেন্দ্রীয় পর্যায়ের দায়িত্বশীল নেতারা একযোগে নির্বাচনী সমঝোতা বা জোট গঠনের পক্ষে তাঁদের পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছেন।
৪৪ মিনিট আগে
পদত্যাগ ও আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার ঘোষণার পর জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন এবার দিলেন নতুন ঘোষণা। আজ রোববার আরেকটি ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, দল ছাড়লেও রাজনীতি ছাড়ছেন না তিনি।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে গেছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ কার্যালয়ে এটাই তাঁর প্রথম আসা।
আজ রোববার বেলা ১টা ৪২ মিনিটে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের গাড়ি গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে প্রবেশ করে। তিনি গুলশান অ্যাভিনিউয়ের বাসা থেকে এ অফিসে আসেন।
কার্যালয়ে পৌঁছালে তাঁকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও রুহুল কবির রিজভী ফুল দিয়ে অভ্যর্থনা জানান।
এ সময় দলের মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, মিডিয়া সেলের সদস্য আতিকুর রহমান রুমন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহদী আমিন, চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের কর্মকর্তারাসহ বগুড়া জেলার নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
তাঁদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে কার্যালয়ের দোতলায় নিজের চেম্বারে গিয়ে বসেন তারেক রহমান। নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়েও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের জন্য আলাদা চেম্বার করা হয়েছে।
লন্ডন থেকে ১৭ বছর পর গত বৃহস্পতিবার দেশে ফেরেন তারেক রহমান। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য সুপ্রিম কোর্টের জামিন নিয়ে সপরিবারে লন্ডনে যান তিনি।

বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে গেছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ কার্যালয়ে এটাই তাঁর প্রথম আসা।
আজ রোববার বেলা ১টা ৪২ মিনিটে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের গাড়ি গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে প্রবেশ করে। তিনি গুলশান অ্যাভিনিউয়ের বাসা থেকে এ অফিসে আসেন।
কার্যালয়ে পৌঁছালে তাঁকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও রুহুল কবির রিজভী ফুল দিয়ে অভ্যর্থনা জানান।
এ সময় দলের মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, মিডিয়া সেলের সদস্য আতিকুর রহমান রুমন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহদী আমিন, চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের কর্মকর্তারাসহ বগুড়া জেলার নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
তাঁদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে কার্যালয়ের দোতলায় নিজের চেম্বারে গিয়ে বসেন তারেক রহমান। নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়েও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের জন্য আলাদা চেম্বার করা হয়েছে।
লন্ডন থেকে ১৭ বছর পর গত বৃহস্পতিবার দেশে ফেরেন তারেক রহমান। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য সুপ্রিম কোর্টের জামিন নিয়ে সপরিবারে লন্ডনে যান তিনি।

নির্বাচনের ঠিক আগমুহূর্তে নাটকীয় মোড় নিল নবগঠিত দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অভ্যন্তরীণ রাজনীতি। জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতা এবং দলের শীর্ষ নেতাদের ‘মাইনাস পলিটিকস’-এর অভিযোগ তুলে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন দলটির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন।
২ ঘণ্টা আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলীয় সভায় হাসান আল মামুনকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। তাকেই পূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হবে কিনা তা পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
১৭ মিনিট আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন মেরুকরণের আভাস দিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির কেন্দ্রীয় পর্যায়ের দায়িত্বশীল নেতারা একযোগে নির্বাচনী সমঝোতা বা জোট গঠনের পক্ষে তাঁদের পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছেন।
৪৪ মিনিট আগে
পদত্যাগ ও আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার ঘোষণার পর জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন এবার দিলেন নতুন ঘোষণা। আজ রোববার আরেকটি ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, দল ছাড়লেও রাজনীতি ছাড়ছেন না তিনি।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন মেরুকরণের আভাস দিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির কেন্দ্রীয় পর্যায়ের দায়িত্বশীল নেতারা একযোগে নির্বাচনী সমঝোতা বা জোট গঠনের পক্ষে তাঁদের পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। দলের আদর্শ, লক্ষ্য এবং ভবিষ্যৎ কৌশলগত অবস্থান সমুন্নত রাখতেই এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করেন তাঁরা।
সম্প্রতি দলের আহ্বায়কের কাছে পাঠানো এক লিখিত চিঠিতে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির বিশ্লেষণ তুলে ধরেন। তাঁরা উল্লেখ করেন, দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনর্গঠন, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারকে টেকসই করা এবং একটি জনমুখী ও দায়বদ্ধ রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এনসিপির জন্য সময়োপযোগী রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এখন সময়ের দাবি।
লিখিত চিঠিতে নেতারা বলেন, দলীয় ও জাতীয় স্বার্থের পাশাপাশি গণতান্ত্রিক রূপান্তরের বৃহত্তর লক্ষ্যকে সামনে রেখে এনসিপি যদি কোনো রাজনৈতিক দল বা জোটের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতায় পৌঁছায় কিংবা নতুন কোনো জোট গঠন করে, তবে তাতে তাঁদের পূর্ণ সমর্থন ও সম্মতি থাকবে। বিশেষ করে নির্বাহী কাউন্সিলের সুপারিশের ভিত্তিতে দলের আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব কর্তৃক গৃহীত যেকোনো সিদ্ধান্তের প্রতি তারা সুস্পষ্ট আস্থা জ্ঞাপন করেছেন।
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা বিশ্বাস করেন, আহ্বায়কের দূরদর্শী নেতৃত্ব ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞার মাধ্যমে দলটি একটি গ্রহণযোগ্য ও ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে সক্ষম হবে। এই পদক্ষেপ এনসিপিকে সাংগঠনিকভাবে আরও শক্তিশালী করবে এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে দলের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে বলে তাঁরা মনে করছেন।
উল্লেখ্য, গত কয়েকদিন ধরেই রাজনৈতিক মহলে জামায়াতের ইসলামীর সঙ্গে এনসিপির সম্ভাব্য জোট গঠন নিয়ে নানা গুঞ্জন চলছিল। এ নিয়ে দলের মধ্যে মতবিরোধ চরমে পৌঁছেছে। এরই মধ্যে দুই যুগ্ম আহ্বায়ক তাসনিম জারা ও তাজনূভা জাবীন পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন।
নেতারা চিঠিতে লিখেছেন—
মাননীয় আহ্বায়ক,
সবিনয় নিবেদন এই যে, আমরা নিম্নস্বাক্ষরকারীগণ জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর কেন্দ্রীয় পর্যায়ের দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ হিসেবে দলীয় আদর্শ, লক্ষ্য ও ভবিষ্যৎ কৌশলগত অবস্থানকে সমুন্নত রাখার স্বার্থে এই মতামত পেশ করছি।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনর্গঠন, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারকে টেকসই করা এবং একটি জনমুখী ও দায়বদ্ধ রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনৈতিকভাবে সময়োপযোগী ও কৌশলগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে আমরা মনে করি। সে প্রেক্ষিতে, দলীয় স্বার্থ, জাতীয় স্বার্থ এবং গণতান্ত্রিক রূপান্তরের বৃহত্তর লক্ষ্যকে সামনে রেখে এনসিপি যদি কোনো রাজনৈতিক দল বা জোটের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা কিংবা জোট গঠনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, সে বিষয়ে আমাদের পূর্ণ সমর্থন ও সম্মতি রয়েছে। নির্বাহী কাউন্সিলের সুপারিশের আলোকে আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব কর্তৃক গৃহীত যেকোনো জোট বা নির্বাচনী সমঝোতা সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের প্রতি আমাদের সুস্পষ্ট সমর্থন ও আস্থা রয়েছে।
আমরা বিশ্বাস করি, আপনার দূরদর্শী নেতৃত্ব ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞার মাধ্যমে এনসিপি একটি সময়োপযোগী, গ্রহণযোগ্য ও ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্তে উপনীত হবে যা দলকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করবে এবং জনগণের আস্থা আরও সুদৃঢ় করবে।
এই বিষয়ে আপনি প্রয়োজনীয় ও যথোপযুক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন এই প্রত্যাশা রেখে আমাদের সম্মতির বিষয়টি সদয় অবগতির জন্য উপস্থাপন করা হলো।
চিঠিতে স্বাক্ষরকারী:
১/ আরিফুল ইসলাম আদীব - সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক।
২/ জাবেদ রাসিন - যুগ্ম আহ্বায়ক।
৩/ মাহমুদা আলম মিতু -যুগ্ম মুখ্য সংগঠক
৪/ আলী নাছের খান
৫/ তাহসীন রিয়াজ
৬/ মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া
৭/ মাহিন সরকার
৮/ আশিকিন আলম
৯/ সারোয়ার তুষার
১০/ এহতেশাম হক
১১/ কৈলাশ চন্দ্র রবিদাস
১২/ ডা: মো: আব্দুল আহাদ
১৩/ মশিউর রহমান
১৪/ আশরাফ উদ্দীন মাহদী
১৫/ আলাউদ্দীন মোহাম্মদ
১৬। আতিক মুজাহিদ
১৭/ দিলশানা পারুল
১৮) এম এম শোয়াইব
১৯) মো: সোহেল রানা
২০ মো: রফিকুল ইসলাম কনক
২১) গোলাম মর্তুজা সেলিম
২২) জয়নাল আবেদীন শিশির
২৩) আবু সাঈদ লিয়ন
২৪) ডা. মনিরুজ্জামান
২৫) আবু সাঈদ মুসা
২৬) মাহবুব আলম
২৭) ইয়াহিয়া জিসান
২৮) ডা. আব্দুল আহাদ
২৯) সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া
৩০) মো: আরফুল দরিয়া
৩১) মুফতি ইনজাম
৩২) এহতেশামুল হক
৩৩) ইফতেখারুল ইসলাম
৩৪) আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জিহান
৩৫) হাফসা জাহান
৩৬) রাসেল আহমেদ
৩৭) জুবাইরুল আলম মানিক
৩৮) আসাদুল ইসলাম মুকুল
৩৯) মুফতি ইনজিমামুল ইসলাম
৪০) ইসমাইল হোসেন সিরাজী,
৪১) তুহিন মাহমুদ
৪২) মশিউর আমিন শুভ
৪৩) আজাদ আহমেদ পাটওয়ারী
৪৪) তানজিল মাহমুদ
৪৫) তৌহিদ হোসেন মজুমদার
৪৬) হিফজুর রহমান বকুল
৪৭) মুকুল আহমেদ
৪৮) আরিফুর রহমান তুহিন
৪৯) ফয়সাল মাহমুদ শান্ত
৫০) নাহিদ উদ্দিন তারেক
৫১) নফিউল ইসলাম
৫২) প্রীতম সোহাগ
৫৩) ইমরান নাঈম
৫৪) সানাউল্লাহ খান
৫৫) মো: আতাউল্লাহ
৫৬) এহসানুল মাহবুব জোবায়ের
৫৭) আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল
৫৮) ভীমপাল্লী ডেভিড রাজু
৫৯) আহমেদুর রহমান তনু
৬০) আসাদুল্লাহ আল গালিব
৬১/মো:রাসেল মোল্লা
৬২) সাকিব শাহরিয়ার
৬৩) সাকিব মাহদি
৬৪) ফিহাদুর রহমান দিবস
৬৫) ইমরান তুহিন
৬৬) জোবাইরুল হাসান আরিফ
৬৭) মোল্লা মোহাম্মদ ফারুক এহসান
৬৮) মশিউর রহমান রায়হান
৬৯) অ্যাডভোকেট সাকিল আহমদ
৭০) ডা. জাহিদুল বারী
৭১) মো: ফাহিম রহমান খান পাঠান
৭২) সাইফুল ইসলাম
৭৩) প্লাবন তারিক
৭৪) ব্যারিস্টার নুরুল হুদা জুনেদ
৭৫) ইমরান শাহরিয়ার
৭৬) সাইফুল ইসলাম
৭৭) ডা. মিনহাজুল আবেদীন
৭৮. আকরাম হোসেন (রাজ)
৭৯. আল আমিন আহমেদ টুটুল
৮০. খায়রুল কবির
৮১. মো. আব্দুর রহমান
৮২. সাগুফতা বুশরা মিশমা
৮৩. এডভোকেট মো: ছেফায়েত উল্যা
৮৪. মশিউর রহমান
৮৫. মনজিলা ঝুমা
৮৬. তৌহিদ আহমেদ আশিক
৮৭. আকরাম হুসেইন
৮৮. মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন
৮৯. আব্দুল্লাহ আল মুহিম
৯০. মোল্যা রহমাতুল্লাহ
৯১. জামিল হিজাযী (সাইয়েদ জামিল)
৯২. জায়েদ বিন নাসের
৯৩. আব্দুল্লাহ আল মামুন
৯৪. মোঃ আব্দুল মুনঈম
৯৫. তানহা শান্তা
৯৬. আব্দুল্লাহিল মামুন নিলয়
৯৭. নিজাম উদ্দিন
৯৮. এডভোকেট তারিকুল ইসলাম, আহ্বায়ক, যুবশক্তি -
৯৯. ডা. জাহিদুল ইসলাম, সেক্রেটারি, যুবশক্তি।
১০০. আব্দুল হান্নান মাসুদ
১০১. ফরহাদ সোহেল, মুখ্য সংগঠক, যুবশক্তি।
১০২. এডভোকেট আব্দুল্লাহ আল আমিন
১০৩. এডভোকেট জহিরুল ইসলাম
১০৪. আবু সাইদ সুজা উদ্দিন
১০৫. প্রীতম দাস
১০৬. এডভোকেট হুমায়রা নূর
১০৭. নাহিদা বুশরা
১০৮. খোকন চন্দ্র বর্মণ
১০৯. সাইফুল্লাহ হায়দার
১১০.জাহিদুল ইসলাম সৈকত
১১১. মো: মেসবাহ কামাল
১১২. ইঞ্জিনিয়ার আবুল বাশার
১১৩. মো: নাজমুল হাসান সোহাগ
১১৪. মো: দিদার শাহ্

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন মেরুকরণের আভাস দিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির কেন্দ্রীয় পর্যায়ের দায়িত্বশীল নেতারা একযোগে নির্বাচনী সমঝোতা বা জোট গঠনের পক্ষে তাঁদের পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। দলের আদর্শ, লক্ষ্য এবং ভবিষ্যৎ কৌশলগত অবস্থান সমুন্নত রাখতেই এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করেন তাঁরা।
সম্প্রতি দলের আহ্বায়কের কাছে পাঠানো এক লিখিত চিঠিতে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির বিশ্লেষণ তুলে ধরেন। তাঁরা উল্লেখ করেন, দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনর্গঠন, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারকে টেকসই করা এবং একটি জনমুখী ও দায়বদ্ধ রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এনসিপির জন্য সময়োপযোগী রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এখন সময়ের দাবি।
লিখিত চিঠিতে নেতারা বলেন, দলীয় ও জাতীয় স্বার্থের পাশাপাশি গণতান্ত্রিক রূপান্তরের বৃহত্তর লক্ষ্যকে সামনে রেখে এনসিপি যদি কোনো রাজনৈতিক দল বা জোটের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতায় পৌঁছায় কিংবা নতুন কোনো জোট গঠন করে, তবে তাতে তাঁদের পূর্ণ সমর্থন ও সম্মতি থাকবে। বিশেষ করে নির্বাহী কাউন্সিলের সুপারিশের ভিত্তিতে দলের আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব কর্তৃক গৃহীত যেকোনো সিদ্ধান্তের প্রতি তারা সুস্পষ্ট আস্থা জ্ঞাপন করেছেন।
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা বিশ্বাস করেন, আহ্বায়কের দূরদর্শী নেতৃত্ব ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞার মাধ্যমে দলটি একটি গ্রহণযোগ্য ও ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে সক্ষম হবে। এই পদক্ষেপ এনসিপিকে সাংগঠনিকভাবে আরও শক্তিশালী করবে এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে দলের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে বলে তাঁরা মনে করছেন।
উল্লেখ্য, গত কয়েকদিন ধরেই রাজনৈতিক মহলে জামায়াতের ইসলামীর সঙ্গে এনসিপির সম্ভাব্য জোট গঠন নিয়ে নানা গুঞ্জন চলছিল। এ নিয়ে দলের মধ্যে মতবিরোধ চরমে পৌঁছেছে। এরই মধ্যে দুই যুগ্ম আহ্বায়ক তাসনিম জারা ও তাজনূভা জাবীন পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন।
নেতারা চিঠিতে লিখেছেন—
মাননীয় আহ্বায়ক,
সবিনয় নিবেদন এই যে, আমরা নিম্নস্বাক্ষরকারীগণ জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর কেন্দ্রীয় পর্যায়ের দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ হিসেবে দলীয় আদর্শ, লক্ষ্য ও ভবিষ্যৎ কৌশলগত অবস্থানকে সমুন্নত রাখার স্বার্থে এই মতামত পেশ করছি।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনর্গঠন, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারকে টেকসই করা এবং একটি জনমুখী ও দায়বদ্ধ রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনৈতিকভাবে সময়োপযোগী ও কৌশলগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে আমরা মনে করি। সে প্রেক্ষিতে, দলীয় স্বার্থ, জাতীয় স্বার্থ এবং গণতান্ত্রিক রূপান্তরের বৃহত্তর লক্ষ্যকে সামনে রেখে এনসিপি যদি কোনো রাজনৈতিক দল বা জোটের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা কিংবা জোট গঠনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, সে বিষয়ে আমাদের পূর্ণ সমর্থন ও সম্মতি রয়েছে। নির্বাহী কাউন্সিলের সুপারিশের আলোকে আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব কর্তৃক গৃহীত যেকোনো জোট বা নির্বাচনী সমঝোতা সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের প্রতি আমাদের সুস্পষ্ট সমর্থন ও আস্থা রয়েছে।
আমরা বিশ্বাস করি, আপনার দূরদর্শী নেতৃত্ব ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞার মাধ্যমে এনসিপি একটি সময়োপযোগী, গ্রহণযোগ্য ও ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্তে উপনীত হবে যা দলকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করবে এবং জনগণের আস্থা আরও সুদৃঢ় করবে।
এই বিষয়ে আপনি প্রয়োজনীয় ও যথোপযুক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন এই প্রত্যাশা রেখে আমাদের সম্মতির বিষয়টি সদয় অবগতির জন্য উপস্থাপন করা হলো।
চিঠিতে স্বাক্ষরকারী:
১/ আরিফুল ইসলাম আদীব - সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক।
২/ জাবেদ রাসিন - যুগ্ম আহ্বায়ক।
৩/ মাহমুদা আলম মিতু -যুগ্ম মুখ্য সংগঠক
৪/ আলী নাছের খান
৫/ তাহসীন রিয়াজ
৬/ মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া
৭/ মাহিন সরকার
৮/ আশিকিন আলম
৯/ সারোয়ার তুষার
১০/ এহতেশাম হক
১১/ কৈলাশ চন্দ্র রবিদাস
১২/ ডা: মো: আব্দুল আহাদ
১৩/ মশিউর রহমান
১৪/ আশরাফ উদ্দীন মাহদী
১৫/ আলাউদ্দীন মোহাম্মদ
১৬। আতিক মুজাহিদ
১৭/ দিলশানা পারুল
১৮) এম এম শোয়াইব
১৯) মো: সোহেল রানা
২০ মো: রফিকুল ইসলাম কনক
২১) গোলাম মর্তুজা সেলিম
২২) জয়নাল আবেদীন শিশির
২৩) আবু সাঈদ লিয়ন
২৪) ডা. মনিরুজ্জামান
২৫) আবু সাঈদ মুসা
২৬) মাহবুব আলম
২৭) ইয়াহিয়া জিসান
২৮) ডা. আব্দুল আহাদ
২৯) সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া
৩০) মো: আরফুল দরিয়া
৩১) মুফতি ইনজাম
৩২) এহতেশামুল হক
৩৩) ইফতেখারুল ইসলাম
৩৪) আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জিহান
৩৫) হাফসা জাহান
৩৬) রাসেল আহমেদ
৩৭) জুবাইরুল আলম মানিক
৩৮) আসাদুল ইসলাম মুকুল
৩৯) মুফতি ইনজিমামুল ইসলাম
৪০) ইসমাইল হোসেন সিরাজী,
৪১) তুহিন মাহমুদ
৪২) মশিউর আমিন শুভ
৪৩) আজাদ আহমেদ পাটওয়ারী
৪৪) তানজিল মাহমুদ
৪৫) তৌহিদ হোসেন মজুমদার
৪৬) হিফজুর রহমান বকুল
৪৭) মুকুল আহমেদ
৪৮) আরিফুর রহমান তুহিন
৪৯) ফয়সাল মাহমুদ শান্ত
৫০) নাহিদ উদ্দিন তারেক
৫১) নফিউল ইসলাম
৫২) প্রীতম সোহাগ
৫৩) ইমরান নাঈম
৫৪) সানাউল্লাহ খান
৫৫) মো: আতাউল্লাহ
৫৬) এহসানুল মাহবুব জোবায়ের
৫৭) আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল
৫৮) ভীমপাল্লী ডেভিড রাজু
৫৯) আহমেদুর রহমান তনু
৬০) আসাদুল্লাহ আল গালিব
৬১/মো:রাসেল মোল্লা
৬২) সাকিব শাহরিয়ার
৬৩) সাকিব মাহদি
৬৪) ফিহাদুর রহমান দিবস
৬৫) ইমরান তুহিন
৬৬) জোবাইরুল হাসান আরিফ
৬৭) মোল্লা মোহাম্মদ ফারুক এহসান
৬৮) মশিউর রহমান রায়হান
৬৯) অ্যাডভোকেট সাকিল আহমদ
৭০) ডা. জাহিদুল বারী
৭১) মো: ফাহিম রহমান খান পাঠান
৭২) সাইফুল ইসলাম
৭৩) প্লাবন তারিক
৭৪) ব্যারিস্টার নুরুল হুদা জুনেদ
৭৫) ইমরান শাহরিয়ার
৭৬) সাইফুল ইসলাম
৭৭) ডা. মিনহাজুল আবেদীন
৭৮. আকরাম হোসেন (রাজ)
৭৯. আল আমিন আহমেদ টুটুল
৮০. খায়রুল কবির
৮১. মো. আব্দুর রহমান
৮২. সাগুফতা বুশরা মিশমা
৮৩. এডভোকেট মো: ছেফায়েত উল্যা
৮৪. মশিউর রহমান
৮৫. মনজিলা ঝুমা
৮৬. তৌহিদ আহমেদ আশিক
৮৭. আকরাম হুসেইন
৮৮. মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন
৮৯. আব্দুল্লাহ আল মুহিম
৯০. মোল্যা রহমাতুল্লাহ
৯১. জামিল হিজাযী (সাইয়েদ জামিল)
৯২. জায়েদ বিন নাসের
৯৩. আব্দুল্লাহ আল মামুন
৯৪. মোঃ আব্দুল মুনঈম
৯৫. তানহা শান্তা
৯৬. আব্দুল্লাহিল মামুন নিলয়
৯৭. নিজাম উদ্দিন
৯৮. এডভোকেট তারিকুল ইসলাম, আহ্বায়ক, যুবশক্তি -
৯৯. ডা. জাহিদুল ইসলাম, সেক্রেটারি, যুবশক্তি।
১০০. আব্দুল হান্নান মাসুদ
১০১. ফরহাদ সোহেল, মুখ্য সংগঠক, যুবশক্তি।
১০২. এডভোকেট আব্দুল্লাহ আল আমিন
১০৩. এডভোকেট জহিরুল ইসলাম
১০৪. আবু সাইদ সুজা উদ্দিন
১০৫. প্রীতম দাস
১০৬. এডভোকেট হুমায়রা নূর
১০৭. নাহিদা বুশরা
১০৮. খোকন চন্দ্র বর্মণ
১০৯. সাইফুল্লাহ হায়দার
১১০.জাহিদুল ইসলাম সৈকত
১১১. মো: মেসবাহ কামাল
১১২. ইঞ্জিনিয়ার আবুল বাশার
১১৩. মো: নাজমুল হাসান সোহাগ
১১৪. মো: দিদার শাহ্

নির্বাচনের ঠিক আগমুহূর্তে নাটকীয় মোড় নিল নবগঠিত দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অভ্যন্তরীণ রাজনীতি। জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতা এবং দলের শীর্ষ নেতাদের ‘মাইনাস পলিটিকস’-এর অভিযোগ তুলে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন দলটির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন।
২ ঘণ্টা আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলীয় সভায় হাসান আল মামুনকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। তাকেই পূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হবে কিনা তা পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
১৭ মিনিট আগে
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, জীবনে প্রথমবারের মতো গুলশান কার্যালয়ে গিয়েছেন তারেক রহমান। গুলশান কার্যালয়ে তারেক রহমানের আজই তাঁর প্রথম অফিস। কার্যালয়ে আসার পর তারেক রহমান তাঁর নিজের কক্ষে নির্ধারিত চেয়ারে বসেন।
৪০ মিনিট আগে
পদত্যাগ ও আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার ঘোষণার পর জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন এবার দিলেন নতুন ঘোষণা। আজ রোববার আরেকটি ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, দল ছাড়লেও রাজনীতি ছাড়ছেন না তিনি।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পদত্যাগ ও আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার ঘোষণার পর জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন এবার দিলেন নতুন ঘোষণা। আজ রোববার আরেকটি ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, দল ছাড়লেও রাজনীতি ছাড়ছেন না তিনি।
এই স্ট্যাটাসে তাজনূভা বলেন, ‘আরেকটা কথা, আমি এনসিপি ছেড়েছি, রাজনীতি নয়। সংসদ পর্যন্ত যাওয়ার জন্য যে লড়াইটা চালাতে হয় এরা একটাও সে লড়াই করে নাই। লড়াই, সংগ্রাম, মজলুম ছাড়া সংসদে যাওয়া টেকসই না, জনপ্রতিনিধি হওয়া টেকসই না। আমি টেকসই কিছু চাই। এই পদত্যাগের মধ্য দিয়ে আমার আসল লড়াই শুরু। আমার রাজনীতির শেষ না, এটা শুরু।’
এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এক দীর্ঘ স্ট্যাটাসে তাজনূভা জাবীন জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতা এবং দলের শীর্ষ নেতাদের ‘মাইনাস পলিটিকস’-এর অভিযোগ তুলে পদত্যাগের ঘোষণা দেন। তিনি অভিযোগ করেন, জামায়াতের সঙ্গে এই জোট কোনো আকস্মিক রাজনৈতিক কৌশল নয়, বরং এটি একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। তিনি বলেন, ‘পুরো জুলাইকে (গণ-অভ্যুত্থান) রাজনৈতিক কৌশলের নাম করে তুলে দেওয়া হচ্ছে জামায়াতের হাতে।’
তাজনূভা জাবীন ঢাকা-১৭ (গুলশান-বনানী-ক্যান্টনমেন্ট) আসনে এনসিপির সম্ভাব্য প্রার্থী ছিলেন। এই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রোববার সকালে তাঁর পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে।

পদত্যাগ ও আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার ঘোষণার পর জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন এবার দিলেন নতুন ঘোষণা। আজ রোববার আরেকটি ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, দল ছাড়লেও রাজনীতি ছাড়ছেন না তিনি।
এই স্ট্যাটাসে তাজনূভা বলেন, ‘আরেকটা কথা, আমি এনসিপি ছেড়েছি, রাজনীতি নয়। সংসদ পর্যন্ত যাওয়ার জন্য যে লড়াইটা চালাতে হয় এরা একটাও সে লড়াই করে নাই। লড়াই, সংগ্রাম, মজলুম ছাড়া সংসদে যাওয়া টেকসই না, জনপ্রতিনিধি হওয়া টেকসই না। আমি টেকসই কিছু চাই। এই পদত্যাগের মধ্য দিয়ে আমার আসল লড়াই শুরু। আমার রাজনীতির শেষ না, এটা শুরু।’
এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এক দীর্ঘ স্ট্যাটাসে তাজনূভা জাবীন জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতা এবং দলের শীর্ষ নেতাদের ‘মাইনাস পলিটিকস’-এর অভিযোগ তুলে পদত্যাগের ঘোষণা দেন। তিনি অভিযোগ করেন, জামায়াতের সঙ্গে এই জোট কোনো আকস্মিক রাজনৈতিক কৌশল নয়, বরং এটি একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। তিনি বলেন, ‘পুরো জুলাইকে (গণ-অভ্যুত্থান) রাজনৈতিক কৌশলের নাম করে তুলে দেওয়া হচ্ছে জামায়াতের হাতে।’
তাজনূভা জাবীন ঢাকা-১৭ (গুলশান-বনানী-ক্যান্টনমেন্ট) আসনে এনসিপির সম্ভাব্য প্রার্থী ছিলেন। এই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রোববার সকালে তাঁর পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে।

নির্বাচনের ঠিক আগমুহূর্তে নাটকীয় মোড় নিল নবগঠিত দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অভ্যন্তরীণ রাজনীতি। জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতা এবং দলের শীর্ষ নেতাদের ‘মাইনাস পলিটিকস’-এর অভিযোগ তুলে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন দলটির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন।
২ ঘণ্টা আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলীয় সভায় হাসান আল মামুনকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। তাকেই পূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হবে কিনা তা পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
১৭ মিনিট আগে
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, জীবনে প্রথমবারের মতো গুলশান কার্যালয়ে গিয়েছেন তারেক রহমান। গুলশান কার্যালয়ে তারেক রহমানের আজই তাঁর প্রথম অফিস। কার্যালয়ে আসার পর তারেক রহমান তাঁর নিজের কক্ষে নির্ধারিত চেয়ারে বসেন।
৪০ মিনিট আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন মেরুকরণের আভাস দিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির কেন্দ্রীয় পর্যায়ের দায়িত্বশীল নেতারা একযোগে নির্বাচনী সমঝোতা বা জোট গঠনের পক্ষে তাঁদের পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছেন।
৪৪ মিনিট আগে