নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার নিয়ে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি আয়োজিত অনুষ্ঠানে কওমি মাদ্রাসা নিয়ে বিষোদ্গার করেছেন সাবেক ছাত্র ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্টরা। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সেমিনার কক্ষে ‘সকল মাদ্রাসার শিক্ষা যুগোপযোগী করা প্রয়োজন’ শীর্ষক এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন।
অনুষ্ঠানে অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট লেখক মাওলানা হাসান রফিক বলেন, ‘কওমি মাদ্রাসায় পড়াকালীন শিশুদের ওপর যৌন নির্যাতনের ভয়াবহতা স্বচক্ষে দেখেছি। কওমি মাদ্রাসায় কমলমতি শিক্ষার্থীদের যৌন হয়রানি খুবই নিন্দনীয় দৃষ্টান্ত। কওমি মাদ্রাসার এসব নির্যাতন একটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করেছে।’
অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট ও কওমি মাদ্রাসার সাবেক ছাত্র ফরহাদ হোসেন ফাহাদ বলেন, ‘মাদ্রাসায় শৈশব থেকেই একটি শিশুকে সাম্প্রদায়িকতা শেখানো হয়। অমুসলিম তো পরের কথা, মুসলিমদের মধ্যে যারা স্কুলে পড়ে তাদের প্রতি শেখানো হয় বিদ্বেষ এবং করা হয় বিভক্তি; শেখানো হয় লৈঙ্গিক বৈষম্য। মাদ্রাসার আরেকটি সমস্যা হলো অমুসলিম বিদ্বেষ। সব সময় অমুসলিমদের নিয়ে বিষোদ্গার করা হয় এবং শেখানো হয় যে অমুসলিম মানে খুব খারাপ।’
এ সময় জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ আন্দোলন বাংলাদেশের সভাপতি মাওলানা এয়াকুব বাদশা বলেন, ‘কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা সংস্কারে আমি সব সময় সোচ্চার ছিলাম। কওমি মাদ্রাসায় অধ্যয়নকালে আমার মাতৃভাষা বাংলাকে নিজ আয়ত্তে আনতে পারিনি। কারণ, আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় পাঠদানের মাধ্যম ছিল উর্দু, ফারসি ও আরবি।’
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন মাওলানা হাসান রফিক। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালন করেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আইটি সেলের সভাপতি শহীদ সন্তান আসিফ মুনীর। এ ছাড়া বক্তব্য দেন শহীদজায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রমুখ।

মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার নিয়ে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি আয়োজিত অনুষ্ঠানে কওমি মাদ্রাসা নিয়ে বিষোদ্গার করেছেন সাবেক ছাত্র ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্টরা। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সেমিনার কক্ষে ‘সকল মাদ্রাসার শিক্ষা যুগোপযোগী করা প্রয়োজন’ শীর্ষক এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন।
অনুষ্ঠানে অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট লেখক মাওলানা হাসান রফিক বলেন, ‘কওমি মাদ্রাসায় পড়াকালীন শিশুদের ওপর যৌন নির্যাতনের ভয়াবহতা স্বচক্ষে দেখেছি। কওমি মাদ্রাসায় কমলমতি শিক্ষার্থীদের যৌন হয়রানি খুবই নিন্দনীয় দৃষ্টান্ত। কওমি মাদ্রাসার এসব নির্যাতন একটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করেছে।’
অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট ও কওমি মাদ্রাসার সাবেক ছাত্র ফরহাদ হোসেন ফাহাদ বলেন, ‘মাদ্রাসায় শৈশব থেকেই একটি শিশুকে সাম্প্রদায়িকতা শেখানো হয়। অমুসলিম তো পরের কথা, মুসলিমদের মধ্যে যারা স্কুলে পড়ে তাদের প্রতি শেখানো হয় বিদ্বেষ এবং করা হয় বিভক্তি; শেখানো হয় লৈঙ্গিক বৈষম্য। মাদ্রাসার আরেকটি সমস্যা হলো অমুসলিম বিদ্বেষ। সব সময় অমুসলিমদের নিয়ে বিষোদ্গার করা হয় এবং শেখানো হয় যে অমুসলিম মানে খুব খারাপ।’
এ সময় জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ আন্দোলন বাংলাদেশের সভাপতি মাওলানা এয়াকুব বাদশা বলেন, ‘কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা সংস্কারে আমি সব সময় সোচ্চার ছিলাম। কওমি মাদ্রাসায় অধ্যয়নকালে আমার মাতৃভাষা বাংলাকে নিজ আয়ত্তে আনতে পারিনি। কারণ, আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় পাঠদানের মাধ্যম ছিল উর্দু, ফারসি ও আরবি।’
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন মাওলানা হাসান রফিক। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালন করেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আইটি সেলের সভাপতি শহীদ সন্তান আসিফ মুনীর। এ ছাড়া বক্তব্য দেন শহীদজায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রমুখ।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
৩ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৫ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৬ ঘণ্টা আগে