ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি

স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া। আধা পাকা আউশ ধান ও আবাদ হওয়া রোপা আমনের খেত ভেসে যায়। ফলে এখনো অনেক জমি পড়ে আছে। কিছু জমিতে বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় দেরিতে চাষ করা হয় আমন। সেগুলো এখনো পরিপক্ব হয়নি। আউশ ও আমনের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পড়ে থাকা জমিতে বীজতলা বানিয়ে আগাম বোরো চাষে নেমেছেন কৃষকেরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে আগাম বোরো ধানের বীজতলা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। কেউ ট্রাক্টর দিয়ে, কেউ কোদাল, কেউবা আবার লাঙল দিয়ে মাটি তৈরি করছেন। অনেকেই আবার বীজতলায় সেচ দিচ্ছেন, মই দিয়ে সমান করছেন মাটি। কৃষানিরা ধানবীজ এনে কৃষকের হাতে তুলে দিচ্ছেন, কৃষক জমিতে বীজ ছিটিয়ে দিচ্ছেন।
এ বছর বন্যার ক্ষতি কাটিয়ে সর্বোচ্চ পরিমাণ জমিতে বোরো চাষের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর ৮ হাজার ৫৮০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের জন্য ৪০৬ হেক্টর জমিতে বোরোর বীজতলা তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৮০ হেক্টর জমিতে বীজ বপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫০ হেক্টর জমি উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের পরামর্শে আদর্শ বীজতলা করা হয়েছে। চলতি বছর ৩০০ হেক্টর জমিতে আদর্শ বীজতলা তৈরির আশাবাদ রয়েছে কৃষি কার্যালয়ের।
কৃষকেরা জানান, আগে বীজ বপন করতে পারলে ধানের চারা সতেজ ও সুন্দর হয়। আগাম বীজতলার চারা রোপণ করলে ধানের ফলন ভালো হয়।
উপজেলার দুলালপুর গ্রামের কৃষক কামাল হোসেন জানান, তিনি এবার তিন বিঘা জমিতে বোরো ধান চাষের প্রস্তুতি নিয়েছেন। এখন বীজতলা তৈরি করছেন। দুই দিন পর বীজতলায় বীজ বপন করবেন।
একই গ্রামের কৃষক শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘আমার জমিতে হাইব্রিড জাতের বোরো ধান চাষাবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই লক্ষ্যে বীজতলা তৈরি করছি।’
শানু মিয়া বলেন, ‘আমি এবার কৃষি প্রণোদনা হিসেবে বোরো বীজ ও সার পেয়েছি। এখন বীজতলা তৈরি করে এসব বীজ ছিটাচ্ছি।’
ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘আমি দুই বিঘা জমিতে বোরো ধান চাষাবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কৃষি অফিস থেকে পাওয়া ধানবীজ বীজতলায় বপন করেছি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বীজতলা থেকে ভালো চারা পাওয়ার আশা করছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা বলেন, চলতি বছর বন্যার কারণে কৃষকেরা ক্ষতির সম্মুখীন হন। এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে কৃষকদের বিনা মূল্যে বীজ ও সার সহায়তা দেওয়া হয়েছে। ৬ হাজার ৫০০ কৃষককে উচ্চ ফলনশীল জাতের উফসি ধান বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে এবং ১ হাজার ৪০০ কৃষককে হাইব্রিড জাতের ধান বীজ দেওয়া হয়েছে।
মাসুদ রানা আরও বলেন, ‘উপজেলা কৃষি কার্যালয় ও উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের সার্বক্ষণিক পরামর্শ প্রদানসহ মাঠপর্যায়ে কাজ করছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আশা করছি কৃষকেরা বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারবেন।’

স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া। আধা পাকা আউশ ধান ও আবাদ হওয়া রোপা আমনের খেত ভেসে যায়। ফলে এখনো অনেক জমি পড়ে আছে। কিছু জমিতে বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় দেরিতে চাষ করা হয় আমন। সেগুলো এখনো পরিপক্ব হয়নি। আউশ ও আমনের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পড়ে থাকা জমিতে বীজতলা বানিয়ে আগাম বোরো চাষে নেমেছেন কৃষকেরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে আগাম বোরো ধানের বীজতলা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। কেউ ট্রাক্টর দিয়ে, কেউ কোদাল, কেউবা আবার লাঙল দিয়ে মাটি তৈরি করছেন। অনেকেই আবার বীজতলায় সেচ দিচ্ছেন, মই দিয়ে সমান করছেন মাটি। কৃষানিরা ধানবীজ এনে কৃষকের হাতে তুলে দিচ্ছেন, কৃষক জমিতে বীজ ছিটিয়ে দিচ্ছেন।
এ বছর বন্যার ক্ষতি কাটিয়ে সর্বোচ্চ পরিমাণ জমিতে বোরো চাষের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর ৮ হাজার ৫৮০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের জন্য ৪০৬ হেক্টর জমিতে বোরোর বীজতলা তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৮০ হেক্টর জমিতে বীজ বপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫০ হেক্টর জমি উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের পরামর্শে আদর্শ বীজতলা করা হয়েছে। চলতি বছর ৩০০ হেক্টর জমিতে আদর্শ বীজতলা তৈরির আশাবাদ রয়েছে কৃষি কার্যালয়ের।
কৃষকেরা জানান, আগে বীজ বপন করতে পারলে ধানের চারা সতেজ ও সুন্দর হয়। আগাম বীজতলার চারা রোপণ করলে ধানের ফলন ভালো হয়।
উপজেলার দুলালপুর গ্রামের কৃষক কামাল হোসেন জানান, তিনি এবার তিন বিঘা জমিতে বোরো ধান চাষের প্রস্তুতি নিয়েছেন। এখন বীজতলা তৈরি করছেন। দুই দিন পর বীজতলায় বীজ বপন করবেন।
একই গ্রামের কৃষক শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘আমার জমিতে হাইব্রিড জাতের বোরো ধান চাষাবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই লক্ষ্যে বীজতলা তৈরি করছি।’
শানু মিয়া বলেন, ‘আমি এবার কৃষি প্রণোদনা হিসেবে বোরো বীজ ও সার পেয়েছি। এখন বীজতলা তৈরি করে এসব বীজ ছিটাচ্ছি।’
ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘আমি দুই বিঘা জমিতে বোরো ধান চাষাবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কৃষি অফিস থেকে পাওয়া ধানবীজ বীজতলায় বপন করেছি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বীজতলা থেকে ভালো চারা পাওয়ার আশা করছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা বলেন, চলতি বছর বন্যার কারণে কৃষকেরা ক্ষতির সম্মুখীন হন। এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে কৃষকদের বিনা মূল্যে বীজ ও সার সহায়তা দেওয়া হয়েছে। ৬ হাজার ৫০০ কৃষককে উচ্চ ফলনশীল জাতের উফসি ধান বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে এবং ১ হাজার ৪০০ কৃষককে হাইব্রিড জাতের ধান বীজ দেওয়া হয়েছে।
মাসুদ রানা আরও বলেন, ‘উপজেলা কৃষি কার্যালয় ও উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের সার্বক্ষণিক পরামর্শ প্রদানসহ মাঠপর্যায়ে কাজ করছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আশা করছি কৃষকেরা বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারবেন।’
ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি

স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া। আধা পাকা আউশ ধান ও আবাদ হওয়া রোপা আমনের খেত ভেসে যায়। ফলে এখনো অনেক জমি পড়ে আছে। কিছু জমিতে বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় দেরিতে চাষ করা হয় আমন। সেগুলো এখনো পরিপক্ব হয়নি। আউশ ও আমনের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পড়ে থাকা জমিতে বীজতলা বানিয়ে আগাম বোরো চাষে নেমেছেন কৃষকেরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে আগাম বোরো ধানের বীজতলা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। কেউ ট্রাক্টর দিয়ে, কেউ কোদাল, কেউবা আবার লাঙল দিয়ে মাটি তৈরি করছেন। অনেকেই আবার বীজতলায় সেচ দিচ্ছেন, মই দিয়ে সমান করছেন মাটি। কৃষানিরা ধানবীজ এনে কৃষকের হাতে তুলে দিচ্ছেন, কৃষক জমিতে বীজ ছিটিয়ে দিচ্ছেন।
এ বছর বন্যার ক্ষতি কাটিয়ে সর্বোচ্চ পরিমাণ জমিতে বোরো চাষের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর ৮ হাজার ৫৮০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের জন্য ৪০৬ হেক্টর জমিতে বোরোর বীজতলা তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৮০ হেক্টর জমিতে বীজ বপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫০ হেক্টর জমি উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের পরামর্শে আদর্শ বীজতলা করা হয়েছে। চলতি বছর ৩০০ হেক্টর জমিতে আদর্শ বীজতলা তৈরির আশাবাদ রয়েছে কৃষি কার্যালয়ের।
কৃষকেরা জানান, আগে বীজ বপন করতে পারলে ধানের চারা সতেজ ও সুন্দর হয়। আগাম বীজতলার চারা রোপণ করলে ধানের ফলন ভালো হয়।
উপজেলার দুলালপুর গ্রামের কৃষক কামাল হোসেন জানান, তিনি এবার তিন বিঘা জমিতে বোরো ধান চাষের প্রস্তুতি নিয়েছেন। এখন বীজতলা তৈরি করছেন। দুই দিন পর বীজতলায় বীজ বপন করবেন।
একই গ্রামের কৃষক শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘আমার জমিতে হাইব্রিড জাতের বোরো ধান চাষাবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই লক্ষ্যে বীজতলা তৈরি করছি।’
শানু মিয়া বলেন, ‘আমি এবার কৃষি প্রণোদনা হিসেবে বোরো বীজ ও সার পেয়েছি। এখন বীজতলা তৈরি করে এসব বীজ ছিটাচ্ছি।’
ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘আমি দুই বিঘা জমিতে বোরো ধান চাষাবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কৃষি অফিস থেকে পাওয়া ধানবীজ বীজতলায় বপন করেছি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বীজতলা থেকে ভালো চারা পাওয়ার আশা করছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা বলেন, চলতি বছর বন্যার কারণে কৃষকেরা ক্ষতির সম্মুখীন হন। এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে কৃষকদের বিনা মূল্যে বীজ ও সার সহায়তা দেওয়া হয়েছে। ৬ হাজার ৫০০ কৃষককে উচ্চ ফলনশীল জাতের উফসি ধান বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে এবং ১ হাজার ৪০০ কৃষককে হাইব্রিড জাতের ধান বীজ দেওয়া হয়েছে।
মাসুদ রানা আরও বলেন, ‘উপজেলা কৃষি কার্যালয় ও উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের সার্বক্ষণিক পরামর্শ প্রদানসহ মাঠপর্যায়ে কাজ করছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আশা করছি কৃষকেরা বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারবেন।’

স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া। আধা পাকা আউশ ধান ও আবাদ হওয়া রোপা আমনের খেত ভেসে যায়। ফলে এখনো অনেক জমি পড়ে আছে। কিছু জমিতে বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় দেরিতে চাষ করা হয় আমন। সেগুলো এখনো পরিপক্ব হয়নি। আউশ ও আমনের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পড়ে থাকা জমিতে বীজতলা বানিয়ে আগাম বোরো চাষে নেমেছেন কৃষকেরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে আগাম বোরো ধানের বীজতলা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। কেউ ট্রাক্টর দিয়ে, কেউ কোদাল, কেউবা আবার লাঙল দিয়ে মাটি তৈরি করছেন। অনেকেই আবার বীজতলায় সেচ দিচ্ছেন, মই দিয়ে সমান করছেন মাটি। কৃষানিরা ধানবীজ এনে কৃষকের হাতে তুলে দিচ্ছেন, কৃষক জমিতে বীজ ছিটিয়ে দিচ্ছেন।
এ বছর বন্যার ক্ষতি কাটিয়ে সর্বোচ্চ পরিমাণ জমিতে বোরো চাষের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর ৮ হাজার ৫৮০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের জন্য ৪০৬ হেক্টর জমিতে বোরোর বীজতলা তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৮০ হেক্টর জমিতে বীজ বপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫০ হেক্টর জমি উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের পরামর্শে আদর্শ বীজতলা করা হয়েছে। চলতি বছর ৩০০ হেক্টর জমিতে আদর্শ বীজতলা তৈরির আশাবাদ রয়েছে কৃষি কার্যালয়ের।
কৃষকেরা জানান, আগে বীজ বপন করতে পারলে ধানের চারা সতেজ ও সুন্দর হয়। আগাম বীজতলার চারা রোপণ করলে ধানের ফলন ভালো হয়।
উপজেলার দুলালপুর গ্রামের কৃষক কামাল হোসেন জানান, তিনি এবার তিন বিঘা জমিতে বোরো ধান চাষের প্রস্তুতি নিয়েছেন। এখন বীজতলা তৈরি করছেন। দুই দিন পর বীজতলায় বীজ বপন করবেন।
একই গ্রামের কৃষক শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘আমার জমিতে হাইব্রিড জাতের বোরো ধান চাষাবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই লক্ষ্যে বীজতলা তৈরি করছি।’
শানু মিয়া বলেন, ‘আমি এবার কৃষি প্রণোদনা হিসেবে বোরো বীজ ও সার পেয়েছি। এখন বীজতলা তৈরি করে এসব বীজ ছিটাচ্ছি।’
ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘আমি দুই বিঘা জমিতে বোরো ধান চাষাবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কৃষি অফিস থেকে পাওয়া ধানবীজ বীজতলায় বপন করেছি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বীজতলা থেকে ভালো চারা পাওয়ার আশা করছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা বলেন, চলতি বছর বন্যার কারণে কৃষকেরা ক্ষতির সম্মুখীন হন। এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে কৃষকদের বিনা মূল্যে বীজ ও সার সহায়তা দেওয়া হয়েছে। ৬ হাজার ৫০০ কৃষককে উচ্চ ফলনশীল জাতের উফসি ধান বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে এবং ১ হাজার ৪০০ কৃষককে হাইব্রিড জাতের ধান বীজ দেওয়া হয়েছে।
মাসুদ রানা আরও বলেন, ‘উপজেলা কৃষি কার্যালয় ও উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের সার্বক্ষণিক পরামর্শ প্রদানসহ মাঠপর্যায়ে কাজ করছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আশা করছি কৃষকেরা বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারবেন।’

রাজধানীর শাহজাহানপুরের গুলবাগে লিফট মেরামতের কাজ করার সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে ইব্রাহিম খলিল অপু (২৫) নামে এক ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মনু নদের বেড়িবাঁধের মাটি কাটার সময় মাটি ধসে পড়ে রণ মালাকার (৪০) নামে এক দিনমজুর মারা গেছেন। রোববার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের রণচাপ গ্রামের মনু নদের তীরবর্তী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া রণ মালাকার রণচাপ গ্রামেরই বাসিন্দা।
৪ মিনিট আগে
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
১৪ মিনিট আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্র-জনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেঢামেক প্রতিবেদক

রাজধানীর শাহজাহানপুরের গুলবাগে লিফট মেরামতের কাজ করার সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে ইব্রাহিম খলিল অপু (২৫) নামে এক ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু হয়েছে।
আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় সহকর্মীরা তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক বেলা ১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালে নিয়ে আসা সহকর্মী মো. মারুফ জানান, শাহজাহানপুরের গুলবাগের আনন্দকানন বাসার লিফট মেরামতের কাজ করার সময় বিদ্যুতায়িত হন অপু। জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
নিহতের স্ত্রী শিমু জানান, তাঁদের বাসা যাত্রাবাড়ীর মৃধাবাড়ি এলাকায়। ইলেকট্রিশিয়ানের কাজ করতেন তাঁর স্বামী। সকালে কাজের উদ্দেশে বাসা থেকে বের হয়েছিলেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।

রাজধানীর শাহজাহানপুরের গুলবাগে লিফট মেরামতের কাজ করার সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে ইব্রাহিম খলিল অপু (২৫) নামে এক ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু হয়েছে।
আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় সহকর্মীরা তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক বেলা ১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালে নিয়ে আসা সহকর্মী মো. মারুফ জানান, শাহজাহানপুরের গুলবাগের আনন্দকানন বাসার লিফট মেরামতের কাজ করার সময় বিদ্যুতায়িত হন অপু। জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
নিহতের স্ত্রী শিমু জানান, তাঁদের বাসা যাত্রাবাড়ীর মৃধাবাড়ি এলাকায়। ইলেকট্রিশিয়ানের কাজ করতেন তাঁর স্বামী। সকালে কাজের উদ্দেশে বাসা থেকে বের হয়েছিলেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।

স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া। আধা পাকা আউশ ধান ও আবাদ হওয়া রোপা আমনের ধানের খেতে ভেসে যায়। ফলে এখনো অনেক জমি পড়ে আছে।
০৫ ডিসেম্বর ২০২৪
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মনু নদের বেড়িবাঁধের মাটি কাটার সময় মাটি ধসে পড়ে রণ মালাকার (৪০) নামে এক দিনমজুর মারা গেছেন। রোববার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের রণচাপ গ্রামের মনু নদের তীরবর্তী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া রণ মালাকার রণচাপ গ্রামেরই বাসিন্দা।
৪ মিনিট আগে
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
১৪ মিনিট আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্র-জনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মনু নদের বেড়িবাঁধের মাটি কাটার সময় মাটি ধসে পড়ে রণ মালাকার (৪০) নামে এক দিনমজুর মারা গেছেন। রোববার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের রণচাপ গ্রামের মনু নদের তীরবর্তী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া রণ মালাকার রণচাপ গ্রামেরই বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বর্ষা মৌসুমে রণচাপ গ্রামের নিচু জমিতে পানি জমে দীর্ঘ সময় জলাবদ্ধ থাকে। এতে আমন ফসল আবাদ ব্যাহত হয়েছিল। পানি নিষ্কাশনের উদ্দেশ্যে স্থানীয় লোকজন মনু নদের বেড়িবাঁধ কেটে একটি পাইপ বসানোর উদ্যোগ নেন। এ জন্য রোববার রাত ২টার দিকে একটি খননযন্ত্র (এক্সকাভেটর) ভাড়া করে বেড়িবাঁধ কাটার কাজ শুরু করা হয়।
ওই সময় রণ মালাকার কোদাল দিয়ে কাটা অংশের নিচের মাটি সমান করছিলেন। একপর্যায়ে ওপরে স্তূপ করে রাখা মাটি ধসে তাঁর শরীরের ওপর পড়ে। প্রায় এক ঘণ্টা খননযন্ত্র দিয়ে মাটি সরানোর পর তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
হাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য বিধান দত্ত বলেন, ‘গভীর রাতে স্থানীয় লোকজন কাজ করছিলেন। মাটি চাপা পড়ে রণ মালাকার মারা গেছেন। তিনি পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ছিলেন।’
কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান মোল্লা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মনু নদের বেড়িবাঁধের মাটি কাটার সময় মাটি ধসে পড়ে রণ মালাকার (৪০) নামে এক দিনমজুর মারা গেছেন। রোববার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের রণচাপ গ্রামের মনু নদের তীরবর্তী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া রণ মালাকার রণচাপ গ্রামেরই বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বর্ষা মৌসুমে রণচাপ গ্রামের নিচু জমিতে পানি জমে দীর্ঘ সময় জলাবদ্ধ থাকে। এতে আমন ফসল আবাদ ব্যাহত হয়েছিল। পানি নিষ্কাশনের উদ্দেশ্যে স্থানীয় লোকজন মনু নদের বেড়িবাঁধ কেটে একটি পাইপ বসানোর উদ্যোগ নেন। এ জন্য রোববার রাত ২টার দিকে একটি খননযন্ত্র (এক্সকাভেটর) ভাড়া করে বেড়িবাঁধ কাটার কাজ শুরু করা হয়।
ওই সময় রণ মালাকার কোদাল দিয়ে কাটা অংশের নিচের মাটি সমান করছিলেন। একপর্যায়ে ওপরে স্তূপ করে রাখা মাটি ধসে তাঁর শরীরের ওপর পড়ে। প্রায় এক ঘণ্টা খননযন্ত্র দিয়ে মাটি সরানোর পর তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
হাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য বিধান দত্ত বলেন, ‘গভীর রাতে স্থানীয় লোকজন কাজ করছিলেন। মাটি চাপা পড়ে রণ মালাকার মারা গেছেন। তিনি পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ছিলেন।’
কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান মোল্লা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।

স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া। আধা পাকা আউশ ধান ও আবাদ হওয়া রোপা আমনের ধানের খেতে ভেসে যায়। ফলে এখনো অনেক জমি পড়ে আছে।
০৫ ডিসেম্বর ২০২৪
রাজধানীর শাহজাহানপুরের গুলবাগে লিফট মেরামতের কাজ করার সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে ইব্রাহিম খলিল অপু (২৫) নামে এক ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
১৪ মিনিট আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্র-জনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নভেম্বর মাসে দেশে ৫২৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৫০৭ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন ৮৯৯ জন। এর মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ২০১ জন এবং আহত ১৭১ জন; যা মোট দুর্ঘটনার ৩৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ, নিহতের ৪১ দশমিক ১০ শতাংশ ও আহতের ২০ দশমিক ৮২ শতাংশ।
আজ সোমবার বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌপথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে সংগঠনটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
দুর্ঘটনার শিকার ৭৪৬টি যানবাহনের পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে মোটরসাইকেল ৩১ দশমিক ২৩ শতাংশ, ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ড ভ্যান ও লরি ২০ দশমিক ২৪ শতাংশ, বাস ১৩ শতাংশ, ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক ১৩ দশমিক ১৩ শতাংশ, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ৭ দশমিক ১০ শতাংশ, নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা ৯ দশমিক ১১ শতাংশ এবং কার-জিপ-মাইক্রোবাস ৬ দশমিক ১৬ শতাংশ।
দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা যায়, মোট দুর্ঘটনার ৪৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ গাড়িচাপা দেওয়ার ঘটনা, ২৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়া, ৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ অন্যান্য কারণে, শূন্য দশমিক ৫৭ শতাংশ চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে এবং শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ ট্রেন-যানবাহন সংঘর্ষে ঘটে।
স্থানভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ৩৮ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ দুর্ঘটনা জাতীয় মহাসড়কে, ২৪ দশমিক ৭১ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে এবং ৩০ দশমিক ২২ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকা মহানগরীতে ৫ দশমিক ১৩ শতাংশ, চট্টগ্রাম মহানগরীতে শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ এবং রেল ক্রসিংয়ে শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির মতে, সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে—বর্ষায় ক্ষতিগ্রস্ত সড়কে গর্ত, মহাসড়কে অবাধে মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত যান চলাচল, পর্যাপ্ত রোড সাইন ও সড়কবাতির অভাব, মিডিয়ান ও ডিভাইডার না থাকা, নির্মাণ ও যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য, উল্টো পথে চলাচল, অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন এবং বেপরোয়া ও বিশ্রামহীনভাবে গাড়ি চালানো।
দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সংগঠনটি কয়েকটি সুপারিশ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে—সড়ক নিরাপত্তায় রাজনৈতিক অঙ্গীকার জোরদার, মহাসড়কে পর্যাপ্ত আলোকসজ্জা, দক্ষ চালক তৈরি ও ডিজিটাল ফিটনেস ব্যবস্থা, সার্ভিস লেন ও ফুটপাত নির্মাণ, চাঁদাবাজি বন্ধ, সড়ক পরিবহন আইন ডিজিটালভাবে প্রয়োগ, আধুনিক বাস নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা, মানসম্মত সড়ক নির্মাণ ও নিয়মিত রোড সেফটি অডিট, মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহন স্ক্র্যাপ করা এবং মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত রিকশার আমদানি ও নিবন্ধন নিয়ন্ত্রণ।

নভেম্বর মাসে দেশে ৫২৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৫০৭ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন ৮৯৯ জন। এর মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ২০১ জন এবং আহত ১৭১ জন; যা মোট দুর্ঘটনার ৩৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ, নিহতের ৪১ দশমিক ১০ শতাংশ ও আহতের ২০ দশমিক ৮২ শতাংশ।
আজ সোমবার বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌপথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে সংগঠনটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
দুর্ঘটনার শিকার ৭৪৬টি যানবাহনের পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে মোটরসাইকেল ৩১ দশমিক ২৩ শতাংশ, ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ড ভ্যান ও লরি ২০ দশমিক ২৪ শতাংশ, বাস ১৩ শতাংশ, ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক ১৩ দশমিক ১৩ শতাংশ, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ৭ দশমিক ১০ শতাংশ, নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা ৯ দশমিক ১১ শতাংশ এবং কার-জিপ-মাইক্রোবাস ৬ দশমিক ১৬ শতাংশ।
দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা যায়, মোট দুর্ঘটনার ৪৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ গাড়িচাপা দেওয়ার ঘটনা, ২৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়া, ৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ অন্যান্য কারণে, শূন্য দশমিক ৫৭ শতাংশ চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে এবং শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ ট্রেন-যানবাহন সংঘর্ষে ঘটে।
স্থানভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ৩৮ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ দুর্ঘটনা জাতীয় মহাসড়কে, ২৪ দশমিক ৭১ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে এবং ৩০ দশমিক ২২ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকা মহানগরীতে ৫ দশমিক ১৩ শতাংশ, চট্টগ্রাম মহানগরীতে শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ এবং রেল ক্রসিংয়ে শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির মতে, সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে—বর্ষায় ক্ষতিগ্রস্ত সড়কে গর্ত, মহাসড়কে অবাধে মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত যান চলাচল, পর্যাপ্ত রোড সাইন ও সড়কবাতির অভাব, মিডিয়ান ও ডিভাইডার না থাকা, নির্মাণ ও যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য, উল্টো পথে চলাচল, অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন এবং বেপরোয়া ও বিশ্রামহীনভাবে গাড়ি চালানো।
দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সংগঠনটি কয়েকটি সুপারিশ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে—সড়ক নিরাপত্তায় রাজনৈতিক অঙ্গীকার জোরদার, মহাসড়কে পর্যাপ্ত আলোকসজ্জা, দক্ষ চালক তৈরি ও ডিজিটাল ফিটনেস ব্যবস্থা, সার্ভিস লেন ও ফুটপাত নির্মাণ, চাঁদাবাজি বন্ধ, সড়ক পরিবহন আইন ডিজিটালভাবে প্রয়োগ, আধুনিক বাস নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা, মানসম্মত সড়ক নির্মাণ ও নিয়মিত রোড সেফটি অডিট, মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহন স্ক্র্যাপ করা এবং মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত রিকশার আমদানি ও নিবন্ধন নিয়ন্ত্রণ।

স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া। আধা পাকা আউশ ধান ও আবাদ হওয়া রোপা আমনের ধানের খেতে ভেসে যায়। ফলে এখনো অনেক জমি পড়ে আছে।
০৫ ডিসেম্বর ২০২৪
রাজধানীর শাহজাহানপুরের গুলবাগে লিফট মেরামতের কাজ করার সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে ইব্রাহিম খলিল অপু (২৫) নামে এক ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মনু নদের বেড়িবাঁধের মাটি কাটার সময় মাটি ধসে পড়ে রণ মালাকার (৪০) নামে এক দিনমজুর মারা গেছেন। রোববার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের রণচাপ গ্রামের মনু নদের তীরবর্তী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া রণ মালাকার রণচাপ গ্রামেরই বাসিন্দা।
৪ মিনিট আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্র-জনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্র-জনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
গত শুক্রবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন পুরানা পল্টন এলাকায় শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হন। এ ঘটনার প্রতিবাদে এবং দেশে নৈরাজ্যের অভিযোগে গতকাল রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ এই ঘেরাও কর্মসূচির ডাক দেন।
বিক্ষোভকারীদের মূল দাবিগুলো হলো—শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার; দেশব্যাপী অভিযান চালিয়ে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার; নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির ব্যবস্থা করা।
আজ সোমবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিমুখে রওনা দেন।
ছাত্র-জনতা বেলা ১টা ২০ মিনিটের দিকে দোয়েল চত্বরে এসে প্রথম পুলিশি বাধার সম্মুখীন হন। এ সময় তারা ব্যারিকেড ভেঙে সামনে এগিয়ে যায়। এরপর হাইকোর্ট মাজারের সামনে এসে বিক্ষোভকারীরা দ্বিতীয় দফা পুলিশের ব্যারিকেডের মুখে পড়ে। এই ব্যারিকেডও ভেঙে ছাত্র-জনতা মূল সড়কে চলে আসে।
বেলা ১টা ২৭ মিনিটে ছাত্র-জনতা শিক্ষা ভবনসংলগ্ন সচিবালয় অভিমুখে যাওয়ার সড়কে এসে তৃতীয়বারের মতো পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। এই ব্যারিকেড টপকাতে না পেরে তারা সেখানেই অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকে।
মূল বিক্ষোভকারীরা শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থানকালে বেলা ১টা ৪৫ মিনিটের দিকে ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয়ের উদ্দেশে রওনা হন। প্রতিনিধিদলটি কার্যালয়ে গিয়ে বিক্ষোভকারীদের দাবিদাওয়া তুলে ধরবেন বলে জানা যায়।
এদিকে, উন্নত চিকিৎসার জন্য শরিফ ওসমান হাদিকে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আজ বেলা ১টা ৫৫ মিনিটে তাঁকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।

ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্র-জনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
গত শুক্রবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন পুরানা পল্টন এলাকায় শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হন। এ ঘটনার প্রতিবাদে এবং দেশে নৈরাজ্যের অভিযোগে গতকাল রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ এই ঘেরাও কর্মসূচির ডাক দেন।
বিক্ষোভকারীদের মূল দাবিগুলো হলো—শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার; দেশব্যাপী অভিযান চালিয়ে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার; নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির ব্যবস্থা করা।
আজ সোমবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিমুখে রওনা দেন।
ছাত্র-জনতা বেলা ১টা ২০ মিনিটের দিকে দোয়েল চত্বরে এসে প্রথম পুলিশি বাধার সম্মুখীন হন। এ সময় তারা ব্যারিকেড ভেঙে সামনে এগিয়ে যায়। এরপর হাইকোর্ট মাজারের সামনে এসে বিক্ষোভকারীরা দ্বিতীয় দফা পুলিশের ব্যারিকেডের মুখে পড়ে। এই ব্যারিকেডও ভেঙে ছাত্র-জনতা মূল সড়কে চলে আসে।
বেলা ১টা ২৭ মিনিটে ছাত্র-জনতা শিক্ষা ভবনসংলগ্ন সচিবালয় অভিমুখে যাওয়ার সড়কে এসে তৃতীয়বারের মতো পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। এই ব্যারিকেড টপকাতে না পেরে তারা সেখানেই অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকে।
মূল বিক্ষোভকারীরা শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থানকালে বেলা ১টা ৪৫ মিনিটের দিকে ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয়ের উদ্দেশে রওনা হন। প্রতিনিধিদলটি কার্যালয়ে গিয়ে বিক্ষোভকারীদের দাবিদাওয়া তুলে ধরবেন বলে জানা যায়।
এদিকে, উন্নত চিকিৎসার জন্য শরিফ ওসমান হাদিকে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আজ বেলা ১টা ৫৫ মিনিটে তাঁকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।

স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া। আধা পাকা আউশ ধান ও আবাদ হওয়া রোপা আমনের ধানের খেতে ভেসে যায়। ফলে এখনো অনেক জমি পড়ে আছে।
০৫ ডিসেম্বর ২০২৪
রাজধানীর শাহজাহানপুরের গুলবাগে লিফট মেরামতের কাজ করার সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে ইব্রাহিম খলিল অপু (২৫) নামে এক ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মনু নদের বেড়িবাঁধের মাটি কাটার সময় মাটি ধসে পড়ে রণ মালাকার (৪০) নামে এক দিনমজুর মারা গেছেন। রোববার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের রণচাপ গ্রামের মনু নদের তীরবর্তী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া রণ মালাকার রণচাপ গ্রামেরই বাসিন্দা।
৪ মিনিট আগে
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
১৪ মিনিট আগে