ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

‘সুদখোরদের অত্যাচারে বাঁচতে পারলাম না। আমার জানাজা হবে কি না জানি না। যদি হয়, তখন সব সুদখোরেরা টাকা চাইতে এলে আমার শরীরটা কেটে ওদের দিয়ে দেবেন।’ গতকাল শুক্রবার দুপুরের ঝিনাইদহে নিজের বাড়ি থেকে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় তাঁর শার্টের পকেট থেকে উদ্ধার হওয়া চিরকুটে ছিল এসব লেখা।
ওই ব্যক্তি বিভিন্ন জনের কাছ থেকে নেওয়া ঋণের সুদের চাপে আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা পুলিশ ও স্থানীয়দের। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে পুলিশ।
ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৫৫)। তিনি ঝিনাইদহ সদর উপজেলার হলিধানী এলাকার শহীদুল ইসলামের ছেলে।
স্থানীয়রা বলছেন, সিরাজুল ইসলাম দীর্ঘদিন সৌদি আরবে শ্রমিকের কাজ করেছেন। কয়েক বছর আগে দেশে ফিরে হলিধানী এলাকায় একটি কনফেকশনারির দোকান করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। হঠাৎ করে তাঁর দুই ছেলেকে বিদেশ পাঠাতে গিয়ে তিনি ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন। এরপর থেকে চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন তিনি। তাঁর দোকানে টাকার জন্য প্রায়ই বিভিন্ন লোক আসতেন এবং খুব খারাপ ব্যবহার করতেন।
সিরাজুল ইসলামের পকেট থেকে উদ্ধার হওয়া চিরকুটে লেখা ছিল—‘সুদখোরদের অত্যাচারে বাঁচতে পারলাম না। আমার জায়গা-জমি-বাড়ি সব বিক্রি করে দিয়েছি। একেকজনের কাছ থেকে যে টাকা নেওয়া, তার সাত-আট-দশগুণ পরিমাণ টাকা দিয়েও রেহাই দিল না তারা। কেউ কেস করেছে, কেউ কেউ অপমান-অপদস্থ করেছে। আমি আর সহ্য করতে পারছি না, তাই বিদায় নিলাম। আমার জানাজা হবে কি না, জানি না। যদি হয়, তখন সব সুদখোররা টাকা চাইতে এলে, আমার শরীরটাকে কেটে ওদেরকে দিয়ে দেবেন। এই সুদখোরদের বিচার আল্লাহ করবে। সুদখোরদের নাম বললাম না, কিন্তু তারা সবাই টাকার জন্য আসবে, তখন বুঝতে পারবেন তারা কারা। আমি ক্ষমার অযোগ্য, তবু ক্ষমা করে দেবেন।’
এ বিষয়ে সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী ছফুরা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার দুই ছেলেকে বিদেশে পাঠাতে গিয়ে অনেকের কাছ থেকে ঋণ নিতে হয়েছিল। সেই সব ঋণের টাকা এখন দ্বিগুণের থেকেও বেশি হয়ে গেছে। আমার স্বামী এই টাকা পরিশোধ করা নিয়ে সব সময় খুবই চিন্তায় থাকত।’
তিনি আরও বলেন, ‘এর মধ্যে যাদের কাছ থেকে ঋণ নেওয়া হয়েছিল, তারা আমার স্বামীকে বিভিন্নভাবে অপমান-অপদস্থ করে আসছিল। মাঝেমধ্যে অনেকে ফোন দিয়ে গালিগালাজও করত। সর্বশেষ শুক্রবার সকালেও টাকার জন্য তাঁকে প্রচণ্ড গালিগালাজ করেছিল। পরে আমরা বাড়িতে সবাই যখন কাজে ব্যস্ত, সেই সুযোগে আমার স্বামী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। আমি এসব সুদখোরের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মো. সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুদের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় সুদখোরদের চাপে আত্মহত্যা করেছেন—এমন একটি চিঠি সিরাজুল ইসলামের পকেটে পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখব।’

‘সুদখোরদের অত্যাচারে বাঁচতে পারলাম না। আমার জানাজা হবে কি না জানি না। যদি হয়, তখন সব সুদখোরেরা টাকা চাইতে এলে আমার শরীরটা কেটে ওদের দিয়ে দেবেন।’ গতকাল শুক্রবার দুপুরের ঝিনাইদহে নিজের বাড়ি থেকে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় তাঁর শার্টের পকেট থেকে উদ্ধার হওয়া চিরকুটে ছিল এসব লেখা।
ওই ব্যক্তি বিভিন্ন জনের কাছ থেকে নেওয়া ঋণের সুদের চাপে আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা পুলিশ ও স্থানীয়দের। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে পুলিশ।
ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৫৫)। তিনি ঝিনাইদহ সদর উপজেলার হলিধানী এলাকার শহীদুল ইসলামের ছেলে।
স্থানীয়রা বলছেন, সিরাজুল ইসলাম দীর্ঘদিন সৌদি আরবে শ্রমিকের কাজ করেছেন। কয়েক বছর আগে দেশে ফিরে হলিধানী এলাকায় একটি কনফেকশনারির দোকান করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। হঠাৎ করে তাঁর দুই ছেলেকে বিদেশ পাঠাতে গিয়ে তিনি ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন। এরপর থেকে চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন তিনি। তাঁর দোকানে টাকার জন্য প্রায়ই বিভিন্ন লোক আসতেন এবং খুব খারাপ ব্যবহার করতেন।
সিরাজুল ইসলামের পকেট থেকে উদ্ধার হওয়া চিরকুটে লেখা ছিল—‘সুদখোরদের অত্যাচারে বাঁচতে পারলাম না। আমার জায়গা-জমি-বাড়ি সব বিক্রি করে দিয়েছি। একেকজনের কাছ থেকে যে টাকা নেওয়া, তার সাত-আট-দশগুণ পরিমাণ টাকা দিয়েও রেহাই দিল না তারা। কেউ কেস করেছে, কেউ কেউ অপমান-অপদস্থ করেছে। আমি আর সহ্য করতে পারছি না, তাই বিদায় নিলাম। আমার জানাজা হবে কি না, জানি না। যদি হয়, তখন সব সুদখোররা টাকা চাইতে এলে, আমার শরীরটাকে কেটে ওদেরকে দিয়ে দেবেন। এই সুদখোরদের বিচার আল্লাহ করবে। সুদখোরদের নাম বললাম না, কিন্তু তারা সবাই টাকার জন্য আসবে, তখন বুঝতে পারবেন তারা কারা। আমি ক্ষমার অযোগ্য, তবু ক্ষমা করে দেবেন।’
এ বিষয়ে সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী ছফুরা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার দুই ছেলেকে বিদেশে পাঠাতে গিয়ে অনেকের কাছ থেকে ঋণ নিতে হয়েছিল। সেই সব ঋণের টাকা এখন দ্বিগুণের থেকেও বেশি হয়ে গেছে। আমার স্বামী এই টাকা পরিশোধ করা নিয়ে সব সময় খুবই চিন্তায় থাকত।’
তিনি আরও বলেন, ‘এর মধ্যে যাদের কাছ থেকে ঋণ নেওয়া হয়েছিল, তারা আমার স্বামীকে বিভিন্নভাবে অপমান-অপদস্থ করে আসছিল। মাঝেমধ্যে অনেকে ফোন দিয়ে গালিগালাজও করত। সর্বশেষ শুক্রবার সকালেও টাকার জন্য তাঁকে প্রচণ্ড গালিগালাজ করেছিল। পরে আমরা বাড়িতে সবাই যখন কাজে ব্যস্ত, সেই সুযোগে আমার স্বামী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। আমি এসব সুদখোরের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মো. সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুদের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় সুদখোরদের চাপে আত্মহত্যা করেছেন—এমন একটি চিঠি সিরাজুল ইসলামের পকেটে পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখব।’
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

‘সুদখোরদের অত্যাচারে বাঁচতে পারলাম না। আমার জানাজা হবে কি না জানি না। যদি হয়, তখন সব সুদখোরেরা টাকা চাইতে এলে আমার শরীরটা কেটে ওদের দিয়ে দেবেন।’ গতকাল শুক্রবার দুপুরের ঝিনাইদহে নিজের বাড়ি থেকে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় তাঁর শার্টের পকেট থেকে উদ্ধার হওয়া চিরকুটে ছিল এসব লেখা।
ওই ব্যক্তি বিভিন্ন জনের কাছ থেকে নেওয়া ঋণের সুদের চাপে আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা পুলিশ ও স্থানীয়দের। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে পুলিশ।
ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৫৫)। তিনি ঝিনাইদহ সদর উপজেলার হলিধানী এলাকার শহীদুল ইসলামের ছেলে।
স্থানীয়রা বলছেন, সিরাজুল ইসলাম দীর্ঘদিন সৌদি আরবে শ্রমিকের কাজ করেছেন। কয়েক বছর আগে দেশে ফিরে হলিধানী এলাকায় একটি কনফেকশনারির দোকান করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। হঠাৎ করে তাঁর দুই ছেলেকে বিদেশ পাঠাতে গিয়ে তিনি ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন। এরপর থেকে চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন তিনি। তাঁর দোকানে টাকার জন্য প্রায়ই বিভিন্ন লোক আসতেন এবং খুব খারাপ ব্যবহার করতেন।
সিরাজুল ইসলামের পকেট থেকে উদ্ধার হওয়া চিরকুটে লেখা ছিল—‘সুদখোরদের অত্যাচারে বাঁচতে পারলাম না। আমার জায়গা-জমি-বাড়ি সব বিক্রি করে দিয়েছি। একেকজনের কাছ থেকে যে টাকা নেওয়া, তার সাত-আট-দশগুণ পরিমাণ টাকা দিয়েও রেহাই দিল না তারা। কেউ কেস করেছে, কেউ কেউ অপমান-অপদস্থ করেছে। আমি আর সহ্য করতে পারছি না, তাই বিদায় নিলাম। আমার জানাজা হবে কি না, জানি না। যদি হয়, তখন সব সুদখোররা টাকা চাইতে এলে, আমার শরীরটাকে কেটে ওদেরকে দিয়ে দেবেন। এই সুদখোরদের বিচার আল্লাহ করবে। সুদখোরদের নাম বললাম না, কিন্তু তারা সবাই টাকার জন্য আসবে, তখন বুঝতে পারবেন তারা কারা। আমি ক্ষমার অযোগ্য, তবু ক্ষমা করে দেবেন।’
এ বিষয়ে সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী ছফুরা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার দুই ছেলেকে বিদেশে পাঠাতে গিয়ে অনেকের কাছ থেকে ঋণ নিতে হয়েছিল। সেই সব ঋণের টাকা এখন দ্বিগুণের থেকেও বেশি হয়ে গেছে। আমার স্বামী এই টাকা পরিশোধ করা নিয়ে সব সময় খুবই চিন্তায় থাকত।’
তিনি আরও বলেন, ‘এর মধ্যে যাদের কাছ থেকে ঋণ নেওয়া হয়েছিল, তারা আমার স্বামীকে বিভিন্নভাবে অপমান-অপদস্থ করে আসছিল। মাঝেমধ্যে অনেকে ফোন দিয়ে গালিগালাজও করত। সর্বশেষ শুক্রবার সকালেও টাকার জন্য তাঁকে প্রচণ্ড গালিগালাজ করেছিল। পরে আমরা বাড়িতে সবাই যখন কাজে ব্যস্ত, সেই সুযোগে আমার স্বামী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। আমি এসব সুদখোরের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মো. সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুদের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় সুদখোরদের চাপে আত্মহত্যা করেছেন—এমন একটি চিঠি সিরাজুল ইসলামের পকেটে পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখব।’

‘সুদখোরদের অত্যাচারে বাঁচতে পারলাম না। আমার জানাজা হবে কি না জানি না। যদি হয়, তখন সব সুদখোরেরা টাকা চাইতে এলে আমার শরীরটা কেটে ওদের দিয়ে দেবেন।’ গতকাল শুক্রবার দুপুরের ঝিনাইদহে নিজের বাড়ি থেকে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় তাঁর শার্টের পকেট থেকে উদ্ধার হওয়া চিরকুটে ছিল এসব লেখা।
ওই ব্যক্তি বিভিন্ন জনের কাছ থেকে নেওয়া ঋণের সুদের চাপে আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা পুলিশ ও স্থানীয়দের। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে পুলিশ।
ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৫৫)। তিনি ঝিনাইদহ সদর উপজেলার হলিধানী এলাকার শহীদুল ইসলামের ছেলে।
স্থানীয়রা বলছেন, সিরাজুল ইসলাম দীর্ঘদিন সৌদি আরবে শ্রমিকের কাজ করেছেন। কয়েক বছর আগে দেশে ফিরে হলিধানী এলাকায় একটি কনফেকশনারির দোকান করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। হঠাৎ করে তাঁর দুই ছেলেকে বিদেশ পাঠাতে গিয়ে তিনি ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন। এরপর থেকে চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন তিনি। তাঁর দোকানে টাকার জন্য প্রায়ই বিভিন্ন লোক আসতেন এবং খুব খারাপ ব্যবহার করতেন।
সিরাজুল ইসলামের পকেট থেকে উদ্ধার হওয়া চিরকুটে লেখা ছিল—‘সুদখোরদের অত্যাচারে বাঁচতে পারলাম না। আমার জায়গা-জমি-বাড়ি সব বিক্রি করে দিয়েছি। একেকজনের কাছ থেকে যে টাকা নেওয়া, তার সাত-আট-দশগুণ পরিমাণ টাকা দিয়েও রেহাই দিল না তারা। কেউ কেস করেছে, কেউ কেউ অপমান-অপদস্থ করেছে। আমি আর সহ্য করতে পারছি না, তাই বিদায় নিলাম। আমার জানাজা হবে কি না, জানি না। যদি হয়, তখন সব সুদখোররা টাকা চাইতে এলে, আমার শরীরটাকে কেটে ওদেরকে দিয়ে দেবেন। এই সুদখোরদের বিচার আল্লাহ করবে। সুদখোরদের নাম বললাম না, কিন্তু তারা সবাই টাকার জন্য আসবে, তখন বুঝতে পারবেন তারা কারা। আমি ক্ষমার অযোগ্য, তবু ক্ষমা করে দেবেন।’
এ বিষয়ে সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী ছফুরা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার দুই ছেলেকে বিদেশে পাঠাতে গিয়ে অনেকের কাছ থেকে ঋণ নিতে হয়েছিল। সেই সব ঋণের টাকা এখন দ্বিগুণের থেকেও বেশি হয়ে গেছে। আমার স্বামী এই টাকা পরিশোধ করা নিয়ে সব সময় খুবই চিন্তায় থাকত।’
তিনি আরও বলেন, ‘এর মধ্যে যাদের কাছ থেকে ঋণ নেওয়া হয়েছিল, তারা আমার স্বামীকে বিভিন্নভাবে অপমান-অপদস্থ করে আসছিল। মাঝেমধ্যে অনেকে ফোন দিয়ে গালিগালাজও করত। সর্বশেষ শুক্রবার সকালেও টাকার জন্য তাঁকে প্রচণ্ড গালিগালাজ করেছিল। পরে আমরা বাড়িতে সবাই যখন কাজে ব্যস্ত, সেই সুযোগে আমার স্বামী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। আমি এসব সুদখোরের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মো. সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুদের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় সুদখোরদের চাপে আত্মহত্যা করেছেন—এমন একটি চিঠি সিরাজুল ইসলামের পকেটে পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখব।’

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক যুবকের বিরুদ্ধে। উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় মাদার্শা খালের পাড় থেকে এ মাটি কাটা হচ্ছে। এতে খালের পার্শ্ববর্তী ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
৬ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে একটি দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম মোহাম্মদ সেলিম (৪১)।
১০ মিনিট আগে
গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা শহরের ১ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির অদূরে চৌরাস্তার মোড়ে আব্দুর রহমানকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যা ৭টার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
৩০ মিনিট আগে
মো. আক্তারুজ্জামান জানান, গত বছর চার বিঘা জমিতে লাউ চাষ করে প্রায় ১৮ লাখ টাকা বিক্রি করেছিলেন। চলতি বছর জমির পরিমাণ বাড়িয়ে পাঁচ বিঘা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এ বছরও ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা বিক্রির আশা করছি।’
১ ঘণ্টা আগেসাতকানিয়া (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক যুবকের বিরুদ্ধে। উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় মাদার্শা খালের পাড় থেকে এ মাটি কাটা হচ্ছে। এতে খালের পার্শ্ববর্তী ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বেশ কিছুদিন ধরে মাদার্শা খালের একপাশের পাড় থেকে মাটি কেটে পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন গ্রামে ঘরের ভিটা ভরাটের জন্য বিক্রি করা হচ্ছে। রাতের আঁধারে ভেকু (এক্সকাভেটর) দিয়ে খালের পাড়ের এ মাটি কাটা হচ্ছে। খাল পাড় কেটে মাটি নিয়ে যাওয়ার কারণে পাশের ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার পাশাপাশি খালের স্বাভাবিক পানি প্রবাহ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, নাদিমুল হাসান চৌধুরী নামের পার্শ্ববর্তী এলাকার এক ব্যক্তি তাঁর সহযোগীদের মাধ্যমে খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রি করে চলেছেন। এতে আলী হোসেন নামের একজন কৃষকের বাদামখেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওই ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে ক্ষতিপূরণ হিসেবে কিছু টাকা দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ হোসেন বলেন, অবিলম্বে খালের পাড় কাটা বন্ধ করে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগতভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে। আর ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়াসহ কেটে নেওয়া খালপাড় স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিতে হবে। অন্যথায় আগামী বর্ষা মৌসুমে খালটির গতিপথ পরিবর্তন হয়ে আশপাশের এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক আলী হোসেন বলেন, ‘ওই খালের পাড়ঘেঁষে বাদামের চাষ করেছিলাম। খাল পাড় থেকে মাটি কেটে বিক্রি করার কারণে আমার বাদামখেতটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ সময় আমি তাঁদের বাধা দিয়েছিলাম। পরে তাঁরা আমাকে ২০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ হিসেবে দিয়েছেন।’
মাটি বিক্রির সঙ্গে জড়িত নাদিমুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘খালের দুই পাড়েই আমাদের জমি রয়েছে। গত বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ি ঢলে খালের একপাশে পলি জমে বিশাল মাটির স্তূপ তৈরি হয়েছিল। এ কারণে খালের অন্যপাশের জমি ভেঙে বিলীন হয়ে যাচ্ছিল। তাই জমির ভাঙন রোধে স্তূপ হয়ে থাকা পাশের কিছু মাটি কেটে অন্য জায়গায় সরিয়ে নিয়েছি।’
সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোন্দকার মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘ইতিমধ্যে বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত হয়েছি। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করার পর খালের পাড়ের মাটি কাটার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক যুবকের বিরুদ্ধে। উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় মাদার্শা খালের পাড় থেকে এ মাটি কাটা হচ্ছে। এতে খালের পার্শ্ববর্তী ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বেশ কিছুদিন ধরে মাদার্শা খালের একপাশের পাড় থেকে মাটি কেটে পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন গ্রামে ঘরের ভিটা ভরাটের জন্য বিক্রি করা হচ্ছে। রাতের আঁধারে ভেকু (এক্সকাভেটর) দিয়ে খালের পাড়ের এ মাটি কাটা হচ্ছে। খাল পাড় কেটে মাটি নিয়ে যাওয়ার কারণে পাশের ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার পাশাপাশি খালের স্বাভাবিক পানি প্রবাহ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, নাদিমুল হাসান চৌধুরী নামের পার্শ্ববর্তী এলাকার এক ব্যক্তি তাঁর সহযোগীদের মাধ্যমে খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রি করে চলেছেন। এতে আলী হোসেন নামের একজন কৃষকের বাদামখেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওই ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে ক্ষতিপূরণ হিসেবে কিছু টাকা দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ হোসেন বলেন, অবিলম্বে খালের পাড় কাটা বন্ধ করে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগতভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে। আর ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়াসহ কেটে নেওয়া খালপাড় স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিতে হবে। অন্যথায় আগামী বর্ষা মৌসুমে খালটির গতিপথ পরিবর্তন হয়ে আশপাশের এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক আলী হোসেন বলেন, ‘ওই খালের পাড়ঘেঁষে বাদামের চাষ করেছিলাম। খাল পাড় থেকে মাটি কেটে বিক্রি করার কারণে আমার বাদামখেতটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ সময় আমি তাঁদের বাধা দিয়েছিলাম। পরে তাঁরা আমাকে ২০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ হিসেবে দিয়েছেন।’
মাটি বিক্রির সঙ্গে জড়িত নাদিমুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘খালের দুই পাড়েই আমাদের জমি রয়েছে। গত বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ি ঢলে খালের একপাশে পলি জমে বিশাল মাটির স্তূপ তৈরি হয়েছিল। এ কারণে খালের অন্যপাশের জমি ভেঙে বিলীন হয়ে যাচ্ছিল। তাই জমির ভাঙন রোধে স্তূপ হয়ে থাকা পাশের কিছু মাটি কেটে অন্য জায়গায় সরিয়ে নিয়েছি।’
সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোন্দকার মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘ইতিমধ্যে বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত হয়েছি। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করার পর খালের পাড়ের মাটি কাটার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সুদখোরদের অত্যাচারে বাঁচতে পারলাম না। আমার জায়গা-জমি-বাড়ি সব বিক্রি করে দিয়েছি। একেক জনের কাছ থেকে যে টাকা নেওয়া, তার সাত-আট-দশগুণ পরিমাণ টাকা দিয়েও রেহাই দিল না তারা। কেউ কেস করেছে, কেউ কেউ অপমান-অপদস্থ করেছে। আমি আর সহ্য করতে পারছি না, তাই...
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে একটি দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম মোহাম্মদ সেলিম (৪১)।
১০ মিনিট আগে
গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা শহরের ১ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির অদূরে চৌরাস্তার মোড়ে আব্দুর রহমানকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যা ৭টার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
৩০ মিনিট আগে
মো. আক্তারুজ্জামান জানান, গত বছর চার বিঘা জমিতে লাউ চাষ করে প্রায় ১৮ লাখ টাকা বিক্রি করেছিলেন। চলতি বছর জমির পরিমাণ বাড়িয়ে পাঁচ বিঘা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এ বছরও ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা বিক্রির আশা করছি।’
১ ঘণ্টা আগেসাতকানিয়া ( চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা

চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে একটি দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম মোহাম্মদ সেলিম (৪১)। গতকাল রোববার বিকেলে উপজেলার পশ্চিম ঢেমশা ইউনিয়নের দৌলতপাড়ার ইছামতি আলীনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত মোহাম্মদ সেলিম পশ্চিম ঢেমশা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের দৌলতপাড়ার ইছামতি আলীনগর এলাকার মৃত মোহাম্মদ ইসহাকের ছেলে।
সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল হক বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ মোহাম্মদ সেলিম নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় অস্ত্র আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে একটি দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম মোহাম্মদ সেলিম (৪১)। গতকাল রোববার বিকেলে উপজেলার পশ্চিম ঢেমশা ইউনিয়নের দৌলতপাড়ার ইছামতি আলীনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত মোহাম্মদ সেলিম পশ্চিম ঢেমশা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের দৌলতপাড়ার ইছামতি আলীনগর এলাকার মৃত মোহাম্মদ ইসহাকের ছেলে।
সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল হক বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ মোহাম্মদ সেলিম নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় অস্ত্র আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

সুদখোরদের অত্যাচারে বাঁচতে পারলাম না। আমার জায়গা-জমি-বাড়ি সব বিক্রি করে দিয়েছি। একেক জনের কাছ থেকে যে টাকা নেওয়া, তার সাত-আট-দশগুণ পরিমাণ টাকা দিয়েও রেহাই দিল না তারা। কেউ কেস করেছে, কেউ কেউ অপমান-অপদস্থ করেছে। আমি আর সহ্য করতে পারছি না, তাই...
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক যুবকের বিরুদ্ধে। উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় মাদার্শা খালের পাড় থেকে এ মাটি কাটা হচ্ছে। এতে খালের পার্শ্ববর্তী ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
৬ মিনিট আগে
গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা শহরের ১ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির অদূরে চৌরাস্তার মোড়ে আব্দুর রহমানকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যা ৭টার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
৩০ মিনিট আগে
মো. আক্তারুজ্জামান জানান, গত বছর চার বিঘা জমিতে লাউ চাষ করে প্রায় ১৮ লাখ টাকা বিক্রি করেছিলেন। চলতি বছর জমির পরিমাণ বাড়িয়ে পাঁচ বিঘা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এ বছরও ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা বিক্রির আশা করছি।’
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জ শহরে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় বসে থাকা অবস্থায় আব্দুর রহমান (২০) নামের এক কলেজছাত্রকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করলেও আটক ব্যক্তিদের নাম-ঠিকানা জানাননি।
এর আগে গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা শহরের ১ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির অদূরে চৌরাস্তার মোড়ে আব্দুর রহমানকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যা ৭টার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত আব্দুর রহমান সিরাজগঞ্জ সদরের সয়াধানগড়া খানপাড়া মহল্লার রেজাউল করিমের ছেলে। তিনি ইসলামিয়া সরকারি কলেজের এইচএসসি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
পুলিশ জানায়, ঘটনার একটি সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। ফুটেজে দেখা যায়, একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় সামনে ও পেছন দিক থেকে কয়েকজন যুবক দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আব্দুর রহমানের ওপর একাধিকবার আঘাত করে। পরে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
নিহতের চাচা সোহাগ জানান, বিকেলে আব্দুর রহমান চৌরাস্তা এলাকায় প্রাইভেট পড়তে গিয়েছিল। সন্ধ্যার দিকে হাসপাতাল থেকে ফোন পেয়ে সেখানে গিয়ে জানতে পারেন, তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, কারা বা কী কারণে হামলা চালিয়েছে, সে বিষয়ে তাঁরা কিছু জানেন না।
সিরাজগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি চলছে। মরদেহটি এখনো হাসপাতাল মর্গে আছে।

সিরাজগঞ্জ শহরে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় বসে থাকা অবস্থায় আব্দুর রহমান (২০) নামের এক কলেজছাত্রকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করলেও আটক ব্যক্তিদের নাম-ঠিকানা জানাননি।
এর আগে গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা শহরের ১ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির অদূরে চৌরাস্তার মোড়ে আব্দুর রহমানকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যা ৭টার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত আব্দুর রহমান সিরাজগঞ্জ সদরের সয়াধানগড়া খানপাড়া মহল্লার রেজাউল করিমের ছেলে। তিনি ইসলামিয়া সরকারি কলেজের এইচএসসি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
পুলিশ জানায়, ঘটনার একটি সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। ফুটেজে দেখা যায়, একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় সামনে ও পেছন দিক থেকে কয়েকজন যুবক দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আব্দুর রহমানের ওপর একাধিকবার আঘাত করে। পরে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
নিহতের চাচা সোহাগ জানান, বিকেলে আব্দুর রহমান চৌরাস্তা এলাকায় প্রাইভেট পড়তে গিয়েছিল। সন্ধ্যার দিকে হাসপাতাল থেকে ফোন পেয়ে সেখানে গিয়ে জানতে পারেন, তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, কারা বা কী কারণে হামলা চালিয়েছে, সে বিষয়ে তাঁরা কিছু জানেন না।
সিরাজগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি চলছে। মরদেহটি এখনো হাসপাতাল মর্গে আছে।

সুদখোরদের অত্যাচারে বাঁচতে পারলাম না। আমার জায়গা-জমি-বাড়ি সব বিক্রি করে দিয়েছি। একেক জনের কাছ থেকে যে টাকা নেওয়া, তার সাত-আট-দশগুণ পরিমাণ টাকা দিয়েও রেহাই দিল না তারা। কেউ কেস করেছে, কেউ কেউ অপমান-অপদস্থ করেছে। আমি আর সহ্য করতে পারছি না, তাই...
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক যুবকের বিরুদ্ধে। উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় মাদার্শা খালের পাড় থেকে এ মাটি কাটা হচ্ছে। এতে খালের পার্শ্ববর্তী ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
৬ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে একটি দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম মোহাম্মদ সেলিম (৪১)।
১০ মিনিট আগে
মো. আক্তারুজ্জামান জানান, গত বছর চার বিঘা জমিতে লাউ চাষ করে প্রায় ১৮ লাখ টাকা বিক্রি করেছিলেন। চলতি বছর জমির পরিমাণ বাড়িয়ে পাঁচ বিঘা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এ বছরও ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা বিক্রির আশা করছি।’
১ ঘণ্টা আগেরাতুল মণ্ডল, শ্রীপুর (গাজীপুর)

গাজীপুরের শ্রীপুরে বসতবাড়ির চারপাশে পাঁচ বিঘা জমিতে হাইব্রিড জাতের লাউ চাষ করে সফলতার নজির গড়েছেন আক্তার-মর্জিনা দম্পতি। বাড়ির আঙিনা ও পুকুরপাড়জুড়ে মাচায় ঝুলছে শীতকালীন সারি সারি লাউ। সমন্বিত কৃষি খামারের মাধ্যমে তাঁরা স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছেন।
মো. আক্তারুজ্জামান ও মর্জিনা আক্তার উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের টেংরা গ্রামের বাসিন্দা। চার মেয়েকে নিয়ে তাঁদের সংসার। কৃষিকাজই এখন তাঁদের আয়ের প্রধান উৎস।
নিজেদের সফলতার গল্প বলতে গিয়ে মর্জিনা আক্তার বলেন, ২০২২ সাল থেকে তিনি বাড়ির আশপাশে লাউসহ বিভিন্ন শাকসবজি চাষ শুরু করেন। ২০২৩ সালে চাষের পরিধি বাড়ান। এতে ভালো ফলন পাওয়ায় চলতি বছর আশপাশের পাঁচ বিঘা জমি লিজ নিয়ে হাইব্রিড জাতের লাউ চাষ করেছেন। ইতিমধ্যে লাউ বিক্রি শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, ‘সবকিছু ঠিক থাকলে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকার লাউ বিক্রি করতে পারব বলে আশা করছি। এই আয় দিয়েই আমার সন্তানদের পড়াশোনা ও সংসার চলছে।’
মো. আক্তারুজ্জামান জানান, গত বছর চার বিঘা জমিতে লাউ চাষ করে প্রায় ১৮ লাখ টাকা বিক্রি করেছিলেন। চলতি বছর জমির পরিমাণ বাড়িয়ে পাঁচ বিঘা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এ বছরও ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা বিক্রির আশা করছি।’
সরেজমিন লাউবাগান ঘুরে দেখা যায়, স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে বাগানের পরিচর্যায় ব্যস্ত। কীটনাশকের ব্যবহার কমাতে আক্রান্ত লাউ ও শুকনো পাতা কেটে ফেলছেন। পাশাপাশি নিয়মিত জৈব সার ব্যবহার করছেন। বসতবাড়ির চারপাশ ও পুকুরের পাশে মাচায় ঝুলে আছে শত শত লাউ।

শ্রীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুমাইয়া সুলতানা বলেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ২০ শতাংশ জমিতে লাউ চাষের একটি প্রদর্শনী পেয়েছিলেন আক্তার-মর্জিনা দম্পতি। এতে উৎসাহিত হয়ে তাঁরা আরও পাঁচ বিঘা জমিতে লাউ চাষ করেছেন এবং বাম্পার ফলন পেয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ‘এই দম্পতি এরই মধ্যে স্বাবলম্বী হয়েছেন। ভবিষ্যতেও যাতে এই চাষাবাদ ধরে রাখতে পারেন, সে জন্য কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে নিয়মিত পরামর্শ ও সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে বসতবাড়ির চারপাশে পাঁচ বিঘা জমিতে হাইব্রিড জাতের লাউ চাষ করে সফলতার নজির গড়েছেন আক্তার-মর্জিনা দম্পতি। বাড়ির আঙিনা ও পুকুরপাড়জুড়ে মাচায় ঝুলছে শীতকালীন সারি সারি লাউ। সমন্বিত কৃষি খামারের মাধ্যমে তাঁরা স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছেন।
মো. আক্তারুজ্জামান ও মর্জিনা আক্তার উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের টেংরা গ্রামের বাসিন্দা। চার মেয়েকে নিয়ে তাঁদের সংসার। কৃষিকাজই এখন তাঁদের আয়ের প্রধান উৎস।
নিজেদের সফলতার গল্প বলতে গিয়ে মর্জিনা আক্তার বলেন, ২০২২ সাল থেকে তিনি বাড়ির আশপাশে লাউসহ বিভিন্ন শাকসবজি চাষ শুরু করেন। ২০২৩ সালে চাষের পরিধি বাড়ান। এতে ভালো ফলন পাওয়ায় চলতি বছর আশপাশের পাঁচ বিঘা জমি লিজ নিয়ে হাইব্রিড জাতের লাউ চাষ করেছেন। ইতিমধ্যে লাউ বিক্রি শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, ‘সবকিছু ঠিক থাকলে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকার লাউ বিক্রি করতে পারব বলে আশা করছি। এই আয় দিয়েই আমার সন্তানদের পড়াশোনা ও সংসার চলছে।’
মো. আক্তারুজ্জামান জানান, গত বছর চার বিঘা জমিতে লাউ চাষ করে প্রায় ১৮ লাখ টাকা বিক্রি করেছিলেন। চলতি বছর জমির পরিমাণ বাড়িয়ে পাঁচ বিঘা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এ বছরও ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা বিক্রির আশা করছি।’
সরেজমিন লাউবাগান ঘুরে দেখা যায়, স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে বাগানের পরিচর্যায় ব্যস্ত। কীটনাশকের ব্যবহার কমাতে আক্রান্ত লাউ ও শুকনো পাতা কেটে ফেলছেন। পাশাপাশি নিয়মিত জৈব সার ব্যবহার করছেন। বসতবাড়ির চারপাশ ও পুকুরের পাশে মাচায় ঝুলে আছে শত শত লাউ।

শ্রীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুমাইয়া সুলতানা বলেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ২০ শতাংশ জমিতে লাউ চাষের একটি প্রদর্শনী পেয়েছিলেন আক্তার-মর্জিনা দম্পতি। এতে উৎসাহিত হয়ে তাঁরা আরও পাঁচ বিঘা জমিতে লাউ চাষ করেছেন এবং বাম্পার ফলন পেয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ‘এই দম্পতি এরই মধ্যে স্বাবলম্বী হয়েছেন। ভবিষ্যতেও যাতে এই চাষাবাদ ধরে রাখতে পারেন, সে জন্য কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে নিয়মিত পরামর্শ ও সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে।’

সুদখোরদের অত্যাচারে বাঁচতে পারলাম না। আমার জায়গা-জমি-বাড়ি সব বিক্রি করে দিয়েছি। একেক জনের কাছ থেকে যে টাকা নেওয়া, তার সাত-আট-দশগুণ পরিমাণ টাকা দিয়েও রেহাই দিল না তারা। কেউ কেস করেছে, কেউ কেউ অপমান-অপদস্থ করেছে। আমি আর সহ্য করতে পারছি না, তাই...
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় খালের পাড় কেটে মাটি বিক্রির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক যুবকের বিরুদ্ধে। উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় মাদার্শা খালের পাড় থেকে এ মাটি কাটা হচ্ছে। এতে খালের পার্শ্ববর্তী ফসলি জমি ভেঙে খালে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
৬ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে একটি দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক, ২০টি কার্তুজ ও দুটি দাসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম মোহাম্মদ সেলিম (৪১)।
১০ মিনিট আগে
গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা শহরের ১ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির অদূরে চৌরাস্তার মোড়ে আব্দুর রহমানকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যা ৭টার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
৩০ মিনিট আগে