নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

গত সরকারের আমলে চট্টগ্রামের বিভিন্ন থানার দায়িত্ব পালনকারী (ওসি) পুলিশ পরিদর্শক মো. নেজাম উদ্দিনকে হেনস্তা করেছে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা-কর্মীরা। খবর পেয়ে পাঁচলাইশ থানা-পুলিশ আহত অবস্থায় তাঁকে হেফাজতে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করেছে। আজ সোমবার নগরীর পাঁচলাইশ প্রেসিডেন্সি স্কুলের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে এ ঘটনার দুটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রকাশ্যে একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে (ওসি) হেনস্তা এবং এর ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় সমালোচনা তৈরি হয়েছে।
পুলিশ জানায়, পরিদর্শক নেজাম উদ্দিন স্কুল থেকে তাঁর ছেলেকে আনতে গেলে এ ঘটনা ঘটে। অপর দিকে, হামলাকারীদের অভিযোগ, গত সরকারের আমলে ওসি থাকাকালে বিএনপিসহ অঙ্গসংগঠনটির নেতা-কর্মীরা তাঁর হাতে অমানুষিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নগরীর চকবাজার থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব শহীদুল ইসলাম শহীদের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা ওসি নেজামকে দেখতে পেয়ে আটক করে। এ সময় ওসিকে মারধর ও লাঞ্ছনার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লাইভ করেন শহীদুল ইসলাম শহীদসহ আরও কয়েকজন। মুহূর্তেই ভিডিওটি ভাইরাল হয়।
৫৪ সেকেন্ডের প্রথম ভিডিওতে দেখা যায়, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা শহীদ ওসি নেজাম উদ্দিনের ছেঁড়া শার্টের কলার ধরে টানাটানি করতে দেখা যায়। ওসি নেজাম সবার সামনে তাঁকে লাঞ্ছিত না করতে বারবার অনুরোধ করেছিলেন।
এ সময় শহীদকে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় গালি দিয়ে বলতে শোনা যায়, ‘তোর কারণে আমি বাচ্চা দেখতে পারিনি, আমি আমার বাচ্চার মুখ দেখতে পারি নাই’ বলে ওসি নেজামকে গলা চেপে ধরে মারধর করেন। এর আগে ওসি নেজাম স্কুলটিতে তাঁর ছেলে আছে জানিয়ে তাঁকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য আকুতি-মিনতি করেন।
৩ মিনিটের আরেকটি ভিডিওতে এক ব্যক্তি ওসি নেজামকে ধরা হয়েছে বলে নেতা-কর্মী সবাইকে নগরীর পাঁচলাইশ থানার সামনে চলে আসতে বলেন। ভিডিওতে ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘এই হচ্ছে ওসি নেজাম, শাহাদাত ভাইকে যে লাঞ্ছিত করেছিল, আমাদের কর্মসূচি পালন করতে দেয়নি, আমাদের ১৫ বছর কষ্ট দিয়েছে।’
এ সময় ওসি নেজামের কাছে এসে প্রেসিডেন্সি স্কুলের একজন নিরাপত্তাকর্মী তাঁর ছেলেকে নেওয়ার বিষয় নিয়ে কথা বলেন, তাঁকে ওসি নেজাম বলেন, ‘বাচ্চা তোমাদের কাছে রেখে দাও। বাচ্চার মা এখনো আসেনি।’
খবর পেয়ে পাঁচলাইশ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিদর্শক নেজাম উদ্দিনকে নিজেদের হেফাজতে নেয়। পরে থানার সামনে স্বেচ্ছাসেবক দলের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী বিক্ষোভ করতে দেখা যায়।

পাঁচলাইশ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সাজ্জাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্যারকে আমাদের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।’
প্রকাশ্যে পুলিশ কর্মকর্তাকে হেনস্তার বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু বলেন, ‘দেশে সরকার আছে, আইন আছে। এভাবে ব্যক্তিগতভাবে আইন হাতে নেওয়ার সুযোগ নেই। এ বিষয়ে আমরা তদন্ত করে দেখব। তদন্তে যাঁরা জড়িত থাকবে, তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, পরিদর্শক নেজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি, সদরঘাট, বাকলিয়া ও সর্বশেষ তিনি ২০২৩ সালে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন চলাকালীন ডিসেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া থানার ওসির দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া তিনি চট্টগ্রামে পিবিআই ও নগর গোয়েন্দা পুলিশে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি কুমিল্লার সিআইডিতে কর্মরত আছেন।

গত সরকারের আমলে চট্টগ্রামের বিভিন্ন থানার দায়িত্ব পালনকারী (ওসি) পুলিশ পরিদর্শক মো. নেজাম উদ্দিনকে হেনস্তা করেছে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা-কর্মীরা। খবর পেয়ে পাঁচলাইশ থানা-পুলিশ আহত অবস্থায় তাঁকে হেফাজতে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করেছে। আজ সোমবার নগরীর পাঁচলাইশ প্রেসিডেন্সি স্কুলের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে এ ঘটনার দুটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রকাশ্যে একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে (ওসি) হেনস্তা এবং এর ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় সমালোচনা তৈরি হয়েছে।
পুলিশ জানায়, পরিদর্শক নেজাম উদ্দিন স্কুল থেকে তাঁর ছেলেকে আনতে গেলে এ ঘটনা ঘটে। অপর দিকে, হামলাকারীদের অভিযোগ, গত সরকারের আমলে ওসি থাকাকালে বিএনপিসহ অঙ্গসংগঠনটির নেতা-কর্মীরা তাঁর হাতে অমানুষিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নগরীর চকবাজার থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব শহীদুল ইসলাম শহীদের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা ওসি নেজামকে দেখতে পেয়ে আটক করে। এ সময় ওসিকে মারধর ও লাঞ্ছনার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লাইভ করেন শহীদুল ইসলাম শহীদসহ আরও কয়েকজন। মুহূর্তেই ভিডিওটি ভাইরাল হয়।
৫৪ সেকেন্ডের প্রথম ভিডিওতে দেখা যায়, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা শহীদ ওসি নেজাম উদ্দিনের ছেঁড়া শার্টের কলার ধরে টানাটানি করতে দেখা যায়। ওসি নেজাম সবার সামনে তাঁকে লাঞ্ছিত না করতে বারবার অনুরোধ করেছিলেন।
এ সময় শহীদকে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় গালি দিয়ে বলতে শোনা যায়, ‘তোর কারণে আমি বাচ্চা দেখতে পারিনি, আমি আমার বাচ্চার মুখ দেখতে পারি নাই’ বলে ওসি নেজামকে গলা চেপে ধরে মারধর করেন। এর আগে ওসি নেজাম স্কুলটিতে তাঁর ছেলে আছে জানিয়ে তাঁকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য আকুতি-মিনতি করেন।
৩ মিনিটের আরেকটি ভিডিওতে এক ব্যক্তি ওসি নেজামকে ধরা হয়েছে বলে নেতা-কর্মী সবাইকে নগরীর পাঁচলাইশ থানার সামনে চলে আসতে বলেন। ভিডিওতে ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘এই হচ্ছে ওসি নেজাম, শাহাদাত ভাইকে যে লাঞ্ছিত করেছিল, আমাদের কর্মসূচি পালন করতে দেয়নি, আমাদের ১৫ বছর কষ্ট দিয়েছে।’
এ সময় ওসি নেজামের কাছে এসে প্রেসিডেন্সি স্কুলের একজন নিরাপত্তাকর্মী তাঁর ছেলেকে নেওয়ার বিষয় নিয়ে কথা বলেন, তাঁকে ওসি নেজাম বলেন, ‘বাচ্চা তোমাদের কাছে রেখে দাও। বাচ্চার মা এখনো আসেনি।’
খবর পেয়ে পাঁচলাইশ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিদর্শক নেজাম উদ্দিনকে নিজেদের হেফাজতে নেয়। পরে থানার সামনে স্বেচ্ছাসেবক দলের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী বিক্ষোভ করতে দেখা যায়।

পাঁচলাইশ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সাজ্জাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্যারকে আমাদের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।’
প্রকাশ্যে পুলিশ কর্মকর্তাকে হেনস্তার বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু বলেন, ‘দেশে সরকার আছে, আইন আছে। এভাবে ব্যক্তিগতভাবে আইন হাতে নেওয়ার সুযোগ নেই। এ বিষয়ে আমরা তদন্ত করে দেখব। তদন্তে যাঁরা জড়িত থাকবে, তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, পরিদর্শক নেজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি, সদরঘাট, বাকলিয়া ও সর্বশেষ তিনি ২০২৩ সালে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন চলাকালীন ডিসেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া থানার ওসির দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া তিনি চট্টগ্রামে পিবিআই ও নগর গোয়েন্দা পুলিশে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি কুমিল্লার সিআইডিতে কর্মরত আছেন।

এসময় আদালতের অনুমতি নিয়ে নুরুজ্জামান বলেন, ‘আমি গাড়ি ভাড়া দিয়ে বিপদে পড়ে গেছি। আমি হোয়াটসঅ্যাপে রেন্ট এ কারের ব্যবসা করি। এর জন্য ফয়সালের সঙ্গে আমার নয় মাসের পরিচয়। তবে গত তিন মাস তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না। ওইদিন হঠাৎ করে ফয়সাল আমাকে গাড়ি পাঠাতে বললে আমি পাঠাই। কারণ এটা আমার ব্যবসা।
৪ মিনিট আগে
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
২১ মিনিট আগে
চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যাচেষ্টা মামলার মূল আসামি ফয়সাল করিম মাসুদকে পালাতে সহায়তা করা মাইক্রোবাসচালক নুরুজ্জামান নোমানী ওরফে উজ্জ্বলকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলাম আজ বুধবার এ নির্দেশ দেন।
রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকী আদালতে নুরুজ্জামানের রিমান্ড চেয়ে বলেন, ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টা মামলায় এরই মধ্যে ফয়সালের বাবা-মাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে এই আসামিকেও (নুরুজ্জামান) ঘটনার মধ্যে পাওয়া গেছে। ওইদিন ফয়সাল তাঁর বোনের বাসা থেকে বের হয়ে যাওয়ার সময় এই আসামি তাঁকে গাড়ি দিয়ে পালাতে সাহায্য করে। প্রধান আসামি এখনো গ্রেপ্তার হয়নি। এমনকি তাঁর অবস্থানও নিশ্চিত না। এজন্য আসামিকে রিমান্ডে নিলে সব জানা যাবে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শুনানিতে বলেন, ফয়সালকে মাইক্রোবাসে পালাতে সুযোগ করে দেন নুরুজ্জামান। অস্ত্র কোথায় আছে–এটা বের করার জন্য তাঁর রিমান্ড প্রয়োজন।
এসময় আদালতের অনুমতি নিয়ে নুরুজ্জামান বলেন, ‘আমি গাড়ি ভাড়া দিয়ে বিপদে পড়ে গেছি। আমি হোয়াটসঅ্যাপে রেন্ট এ কারের ব্যবসা করি। এর জন্য ফয়সালের সঙ্গে আমার নয় মাসের পরিচয়। তবে গত তিন মাস তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না। ওইদিন হঠাৎ করে ফয়সাল আমাকে গাড়ি পাঠাতে বললে আমি পাঠাই। কারণ এটা আমার ব্যবসা। এখন সে গাড়ি নিয়ে কি করবে–সেটা তো আমি জানি না।’
পরে আদালত আসামিকে বলেন, ‘রিমান্ড মানে শাস্তি না। আপনি তদন্ত কর্মকর্তাকে সহযোগিতা করবেন।’
নুরুজ্জামানকে গতকাল ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে আটক করে ডিবি পুলিশ। পরে হাদিকে হত্যাচেষ্টা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ বিকেলে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ এরপর নুরুজ্জামানকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। শুনানি শেষে ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
এই মামলার মূল আসামি ফয়সালের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙা কবিরকেও গতকাল ৭ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
মূল আসামির স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু ও বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমাকে এরই মধ্যে গ্রেপ্তার করে গত সোমবার রিমান্ডে নেয় পুলিশ। এর আগের দিন হাদিকে হত্যাচেষ্টায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিক আব্দুল হান্নানকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকায় গত শুক্রবার জুমার নামাজের পর একটি চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে রিকশায় থাকা ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। সংকটাপন্ন অবস্থায় তাঁকে গত সোমবার উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যাচেষ্টা মামলার মূল আসামি ফয়সাল করিম মাসুদকে পালাতে সহায়তা করা মাইক্রোবাসচালক নুরুজ্জামান নোমানী ওরফে উজ্জ্বলকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলাম আজ বুধবার এ নির্দেশ দেন।
রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকী আদালতে নুরুজ্জামানের রিমান্ড চেয়ে বলেন, ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টা মামলায় এরই মধ্যে ফয়সালের বাবা-মাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে এই আসামিকেও (নুরুজ্জামান) ঘটনার মধ্যে পাওয়া গেছে। ওইদিন ফয়সাল তাঁর বোনের বাসা থেকে বের হয়ে যাওয়ার সময় এই আসামি তাঁকে গাড়ি দিয়ে পালাতে সাহায্য করে। প্রধান আসামি এখনো গ্রেপ্তার হয়নি। এমনকি তাঁর অবস্থানও নিশ্চিত না। এজন্য আসামিকে রিমান্ডে নিলে সব জানা যাবে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শুনানিতে বলেন, ফয়সালকে মাইক্রোবাসে পালাতে সুযোগ করে দেন নুরুজ্জামান। অস্ত্র কোথায় আছে–এটা বের করার জন্য তাঁর রিমান্ড প্রয়োজন।
এসময় আদালতের অনুমতি নিয়ে নুরুজ্জামান বলেন, ‘আমি গাড়ি ভাড়া দিয়ে বিপদে পড়ে গেছি। আমি হোয়াটসঅ্যাপে রেন্ট এ কারের ব্যবসা করি। এর জন্য ফয়সালের সঙ্গে আমার নয় মাসের পরিচয়। তবে গত তিন মাস তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না। ওইদিন হঠাৎ করে ফয়সাল আমাকে গাড়ি পাঠাতে বললে আমি পাঠাই। কারণ এটা আমার ব্যবসা। এখন সে গাড়ি নিয়ে কি করবে–সেটা তো আমি জানি না।’
পরে আদালত আসামিকে বলেন, ‘রিমান্ড মানে শাস্তি না। আপনি তদন্ত কর্মকর্তাকে সহযোগিতা করবেন।’
নুরুজ্জামানকে গতকাল ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে আটক করে ডিবি পুলিশ। পরে হাদিকে হত্যাচেষ্টা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ বিকেলে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ এরপর নুরুজ্জামানকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। শুনানি শেষে ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
এই মামলার মূল আসামি ফয়সালের ঘনিষ্ঠ সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙা কবিরকেও গতকাল ৭ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
মূল আসামির স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু ও বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমাকে এরই মধ্যে গ্রেপ্তার করে গত সোমবার রিমান্ডে নেয় পুলিশ। এর আগের দিন হাদিকে হত্যাচেষ্টায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিক আব্দুল হান্নানকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকায় গত শুক্রবার জুমার নামাজের পর একটি চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে রিকশায় থাকা ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। সংকটাপন্ন অবস্থায় তাঁকে গত সোমবার উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়।

স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব শহীদুল ইসলাম শহীদের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা ওসি নেজামকে দেখতে পেয়ে আটক করে। এ সময় ওসিকে মারধর ও লাঞ্ছনার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লাইভ করেন শহীদুল ইসলাম শহীদসহ আরও কয়েকজন। মুহূর্তেই ভিডিওটি ভাইরাল হয়।
০৬ জানুয়ারি ২০২৫
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
২১ মিনিট আগে
চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা মহানগরীর নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আজ বুধবার থেকে চেকপোস্ট ব্যবস্থা জোরদার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
বিকেল ৪টা থেকে নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশ ও সংযোগ সড়কে এসব চেকপোস্ট পরিচালনা করা হচ্ছে বলে এক বার্তায় জানিয়েছে ডিএমপি।
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
চেকপোস্টগুলোতে যানবাহন ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তল্লাশি চালানো হচ্ছে। নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি যেকোনো ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে বার্তায় জানিয়েছে ডিএমপি।

ঢাকা মহানগরীর নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আজ বুধবার থেকে চেকপোস্ট ব্যবস্থা জোরদার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
বিকেল ৪টা থেকে নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশ ও সংযোগ সড়কে এসব চেকপোস্ট পরিচালনা করা হচ্ছে বলে এক বার্তায় জানিয়েছে ডিএমপি।
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
চেকপোস্টগুলোতে যানবাহন ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তল্লাশি চালানো হচ্ছে। নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি যেকোনো ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে বার্তায় জানিয়েছে ডিএমপি।

স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব শহীদুল ইসলাম শহীদের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা ওসি নেজামকে দেখতে পেয়ে আটক করে। এ সময় ওসিকে মারধর ও লাঞ্ছনার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লাইভ করেন শহীদুল ইসলাম শহীদসহ আরও কয়েকজন। মুহূর্তেই ভিডিওটি ভাইরাল হয়।
০৬ জানুয়ারি ২০২৫
এসময় আদালতের অনুমতি নিয়ে নুরুজ্জামান বলেন, ‘আমি গাড়ি ভাড়া দিয়ে বিপদে পড়ে গেছি। আমি হোয়াটসঅ্যাপে রেন্ট এ কারের ব্যবসা করি। এর জন্য ফয়সালের সঙ্গে আমার নয় মাসের পরিচয়। তবে গত তিন মাস তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না। ওইদিন হঠাৎ করে ফয়সাল আমাকে গাড়ি পাঠাতে বললে আমি পাঠাই। কারণ এটা আমার ব্যবসা।
৪ মিনিট আগে
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
২১ মিনিট আগে
চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা ও মেয়েকে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন গৃহকর্মী আয়েশা আক্তার।
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
ছয় দিনের রিমান্ড শেষে আজ দুপুরে আয়েশাকে আদালতে হাজির করে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ। এরপর তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার এসআই মো. সহিদুল ওসমান মাসুম ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন জানান। আবেদন অনুযায়ী জবানবন্দি গ্রহণ করেন আদালত। পরে আয়েশাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে গত সোমবার আয়েশার স্বামী জামাল শিকদার রাব্বি দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
মোহাম্মদপুরের শাহজাহান রোডে ১৪ তলার একটি আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় ৮ ডিসেম্বর সকালে লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। সেদিন রাতে গৃহকর্মী আয়েশাকে আসামি করে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন লায়লা আফরোজের স্বামী স্কুলশিক্ষক আ জ ম আজিজুল ইসলাম।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ৮ ডিসেম্বর সকাল ৭টার দিকে বাসা থেকে উত্তরায় স্কুলের উদ্দেশে রওনা দেন আজিজুল ইসলাম। সেখানে পৌঁছানোর পর স্ত্রীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও তাঁকে পাননি তিনি। পরে বাসায় ফিরে স্ত্রী ও মেয়েকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পান।
সাভার থেকে ১০ ডিসেম্বর রাব্বিকে এবং ঝালকাঠির নলছিটি থেকে আয়েশাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন আয়েশাকে ছয় দিন ও রাব্বিকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
জানা গেছে, আয়েশা আজ জবানবন্দিতে বলেছেন, তিনি লায়লা আফরোজ ও নাফিসাকে খুন করেন। ওই বাসায় কাজে যোগদানের পর দুই হাজার টাকা চুরি করেন আয়েশা। ঘটনার দিন সকালে তিনি ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন চুরি করতে গেলে লায়লা আফরোজ তাঁকে ধরে ফেলেন। পেছন থেকে ধরার কারণে আয়েশা হাতে থাকা ছুরি দিয়ে লায়লা আফরোজকে আঘাত করেন। পরে নাফিসা এগিয়ে এলে তাকেও ছুরিকাঘাত করা হয়।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা ও মেয়েকে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন গৃহকর্মী আয়েশা আক্তার।
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
ছয় দিনের রিমান্ড শেষে আজ দুপুরে আয়েশাকে আদালতে হাজির করে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ। এরপর তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার এসআই মো. সহিদুল ওসমান মাসুম ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন জানান। আবেদন অনুযায়ী জবানবন্দি গ্রহণ করেন আদালত। পরে আয়েশাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে গত সোমবার আয়েশার স্বামী জামাল শিকদার রাব্বি দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
মোহাম্মদপুরের শাহজাহান রোডে ১৪ তলার একটি আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় ৮ ডিসেম্বর সকালে লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। সেদিন রাতে গৃহকর্মী আয়েশাকে আসামি করে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন লায়লা আফরোজের স্বামী স্কুলশিক্ষক আ জ ম আজিজুল ইসলাম।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ৮ ডিসেম্বর সকাল ৭টার দিকে বাসা থেকে উত্তরায় স্কুলের উদ্দেশে রওনা দেন আজিজুল ইসলাম। সেখানে পৌঁছানোর পর স্ত্রীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও তাঁকে পাননি তিনি। পরে বাসায় ফিরে স্ত্রী ও মেয়েকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পান।
সাভার থেকে ১০ ডিসেম্বর রাব্বিকে এবং ঝালকাঠির নলছিটি থেকে আয়েশাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন আয়েশাকে ছয় দিন ও রাব্বিকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
জানা গেছে, আয়েশা আজ জবানবন্দিতে বলেছেন, তিনি লায়লা আফরোজ ও নাফিসাকে খুন করেন। ওই বাসায় কাজে যোগদানের পর দুই হাজার টাকা চুরি করেন আয়েশা। ঘটনার দিন সকালে তিনি ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন চুরি করতে গেলে লায়লা আফরোজ তাঁকে ধরে ফেলেন। পেছন থেকে ধরার কারণে আয়েশা হাতে থাকা ছুরি দিয়ে লায়লা আফরোজকে আঘাত করেন। পরে নাফিসা এগিয়ে এলে তাকেও ছুরিকাঘাত করা হয়।

স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব শহীদুল ইসলাম শহীদের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা ওসি নেজামকে দেখতে পেয়ে আটক করে। এ সময় ওসিকে মারধর ও লাঞ্ছনার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লাইভ করেন শহীদুল ইসলাম শহীদসহ আরও কয়েকজন। মুহূর্তেই ভিডিওটি ভাইরাল হয়।
০৬ জানুয়ারি ২০২৫
এসময় আদালতের অনুমতি নিয়ে নুরুজ্জামান বলেন, ‘আমি গাড়ি ভাড়া দিয়ে বিপদে পড়ে গেছি। আমি হোয়াটসঅ্যাপে রেন্ট এ কারের ব্যবসা করি। এর জন্য ফয়সালের সঙ্গে আমার নয় মাসের পরিচয়। তবে গত তিন মাস তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না। ওইদিন হঠাৎ করে ফয়সাল আমাকে গাড়ি পাঠাতে বললে আমি পাঠাই। কারণ এটা আমার ব্যবসা।
৪ মিনিট আগে
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
প্রথম মামলায় এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদকে প্রধান আসামি করে জনতা ব্যাংক ও এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ৩৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদক চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ মামলা দুটির বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়েছে, এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের নামে জনতা ব্যাংক থেকে কোভিড প্রণোদনা, লেটার অব ট্রাস্ট রিসিপ্টসহ (এলটিআর) বিভিন্ন উপায়ে ঋণ নিয়ে সুদে-আসলে ২ হাজার ৩২ কোটি ৩০ লাখ ৪৫ হাজার ৯১৮ টাকা ৪০ পয়সা আত্মসাৎ করা হয়েছে। ২০০৯ সালের ২৫ আগস্ট থেকে চলতি বছরের ৬ মার্চ পর্যন্ত সময়ে এসব ঋণ নেওয়া হয়েছিল।
এ মামলায় সাইফুল আলম মাসুদকে ওই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আবদুল্লাহ হাসান, সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাশেদুল আলমসহ এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কয়েকজন পরিচালক এবং জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তাদের আসামি করা হয়েছে।
অন্যদিকে এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেডের নামে ঋণ নিয়ে সুদে-আসলে ১ হাজার ১৫২ কোটি ৫১ লাখ ১৪ হাজার ১০৭ টাকা ৫২ পয়সা আত্মসাতের অভিযোগে আরও একটি মামলা করা হয়। এ মামলায় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক শাহানা ফেরদৌসকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
এ মামলায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিসকাত আহমেদসহ ৩২ জনকে আসামি করা হয়েছে, যাঁদের মধ্যে ২৯ জনই জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা বলে জানিয়েছে দুদক।
অভিযোগ অনুযায়ী, ২০০৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ৬ মার্চ পর্যন্ত সময়ে বিভিন্ন কৌশলে এসব ঋণ আত্মসাৎ করা হয়।
উল্লেখ্য, এর আগে ৭ ডিসেম্বর জনতা ব্যাংকের ১ হাজার ৯৬৩ কোটি টাকা আত্মসাতের ঘটনায় এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা করে দুদক।
দুদকের তথ্য অনুযায়ী, জনতা ব্যাংকের দুটি শাখা থেকে এস আলম গ্রুপ মোট প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে, যার মধ্যে ১১ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা নেওয়া হয়েছে ব্যাংকটির সাধারণ বিমা শাখা থেকে।

চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
প্রথম মামলায় এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদকে প্রধান আসামি করে জনতা ব্যাংক ও এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ৩৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদক চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ মামলা দুটির বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়েছে, এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের নামে জনতা ব্যাংক থেকে কোভিড প্রণোদনা, লেটার অব ট্রাস্ট রিসিপ্টসহ (এলটিআর) বিভিন্ন উপায়ে ঋণ নিয়ে সুদে-আসলে ২ হাজার ৩২ কোটি ৩০ লাখ ৪৫ হাজার ৯১৮ টাকা ৪০ পয়সা আত্মসাৎ করা হয়েছে। ২০০৯ সালের ২৫ আগস্ট থেকে চলতি বছরের ৬ মার্চ পর্যন্ত সময়ে এসব ঋণ নেওয়া হয়েছিল।
এ মামলায় সাইফুল আলম মাসুদকে ওই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আবদুল্লাহ হাসান, সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাশেদুল আলমসহ এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কয়েকজন পরিচালক এবং জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তাদের আসামি করা হয়েছে।
অন্যদিকে এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেডের নামে ঋণ নিয়ে সুদে-আসলে ১ হাজার ১৫২ কোটি ৫১ লাখ ১৪ হাজার ১০৭ টাকা ৫২ পয়সা আত্মসাতের অভিযোগে আরও একটি মামলা করা হয়। এ মামলায় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক শাহানা ফেরদৌসকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
এ মামলায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিসকাত আহমেদসহ ৩২ জনকে আসামি করা হয়েছে, যাঁদের মধ্যে ২৯ জনই জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা বলে জানিয়েছে দুদক।
অভিযোগ অনুযায়ী, ২০০৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ৬ মার্চ পর্যন্ত সময়ে বিভিন্ন কৌশলে এসব ঋণ আত্মসাৎ করা হয়।
উল্লেখ্য, এর আগে ৭ ডিসেম্বর জনতা ব্যাংকের ১ হাজার ৯৬৩ কোটি টাকা আত্মসাতের ঘটনায় এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা করে দুদক।
দুদকের তথ্য অনুযায়ী, জনতা ব্যাংকের দুটি শাখা থেকে এস আলম গ্রুপ মোট প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে, যার মধ্যে ১১ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা নেওয়া হয়েছে ব্যাংকটির সাধারণ বিমা শাখা থেকে।

স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব শহীদুল ইসলাম শহীদের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা ওসি নেজামকে দেখতে পেয়ে আটক করে। এ সময় ওসিকে মারধর ও লাঞ্ছনার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লাইভ করেন শহীদুল ইসলাম শহীদসহ আরও কয়েকজন। মুহূর্তেই ভিডিওটি ভাইরাল হয়।
০৬ জানুয়ারি ২০২৫
এসময় আদালতের অনুমতি নিয়ে নুরুজ্জামান বলেন, ‘আমি গাড়ি ভাড়া দিয়ে বিপদে পড়ে গেছি। আমি হোয়াটসঅ্যাপে রেন্ট এ কারের ব্যবসা করি। এর জন্য ফয়সালের সঙ্গে আমার নয় মাসের পরিচয়। তবে গত তিন মাস তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না। ওইদিন হঠাৎ করে ফয়সাল আমাকে গাড়ি পাঠাতে বললে আমি পাঠাই। কারণ এটা আমার ব্যবসা।
৪ মিনিট আগে
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
২১ মিনিট আগে