সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

অর্থ আত্মসাতের মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন বিএনপির নেতা আসলাম চৌধুরীর ছোট ভাই মো. আমজাদ হোসেন চৌধুরী (৫২)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইমিগ্রেশন পুলিশের সহায়তায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে দুদক। গ্রেপ্তারের পর তাঁকে রাতেই সীতাকুণ্ড থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক শেখ গোলাম মাওলা।
শেখ গোলাম মাওলা জানান, আমজাদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের মামলাসহ ১৫টি ওয়ারেন্ট রয়েছে। এসব মামলায় তাঁর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ছিল। দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি চিঠির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছিল। কিন্তু মামলা থেকে রেহাই পেতে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর থেকে দুবাইয়ে পালিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। তাঁর পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি গোপন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পেরে বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের সহায়তায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন বণিক জানান, গ্রেপ্তার হওয়া আমজাদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে ২০১৬ সালের ১৬ জুলাই পারিবারিক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান রাইজিং স্টিল মিল লিমিটেডের নামে এবি ব্যাংক আগ্রাবাদ শাখা থেকে ৩২৫ কোটি ৭৬ লাখ ৩০ হাজার ৯৫৫ টাকা ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করার অভিযোগে মামলা দায়ের করে দুদক। মামলায় আমজাদ ছাড়াও তাঁর ভাই বিএনপির নেতা আসলাম চৌধুরী, জসিম উদ্দিন চৌধুরী ও জামিলা নাজনিল মাওলাকেও আসামি করা হয়। এ ছাড়া একই ব্যক্তিরা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নাম করে হালিশহরের সাউথ ইস্ট ব্যাংক থেকে ১৪৮ কোটি ২০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগের ঘটনায় ২০১৬ সালের ২৬ ডিসেম্বর হালিশহর থানায় আরেকটি মামলা দায়ের করে দুদক। তারা অর্থ আত্মসাৎসহ ১৫টি মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি। গ্রেপ্তার আমজাদ হোসেন চৌধুরীসহ অভিযুক্ত সবার বিরুদ্ধে ১৫টি মামলায় ওয়ারেন্ট জারি করা ছিল।
সুমন বণিক আরও জানান, মামলার পর থেকে পলাতক ছিলেন আমজাদ হোসেন চৌধুরী। তাঁকে গ্রেপ্তারে ২০২১ সালের ২৬ জানুয়ারি দুদকের প্রধান কার্যালয়ের মানি লন্ডারিং শাখা দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করে বিমানবন্দরসহ সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরে চিঠি দেয়। বৃহস্পতিবার রাতে দেশ ছেড়ে দুবাইয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টাকালে বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। আজ শুক্রবার সকালে তাঁকে এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

অর্থ আত্মসাতের মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন বিএনপির নেতা আসলাম চৌধুরীর ছোট ভাই মো. আমজাদ হোসেন চৌধুরী (৫২)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইমিগ্রেশন পুলিশের সহায়তায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে দুদক। গ্রেপ্তারের পর তাঁকে রাতেই সীতাকুণ্ড থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক শেখ গোলাম মাওলা।
শেখ গোলাম মাওলা জানান, আমজাদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের মামলাসহ ১৫টি ওয়ারেন্ট রয়েছে। এসব মামলায় তাঁর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ছিল। দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি চিঠির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছিল। কিন্তু মামলা থেকে রেহাই পেতে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর থেকে দুবাইয়ে পালিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। তাঁর পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি গোপন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পেরে বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের সহায়তায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন বণিক জানান, গ্রেপ্তার হওয়া আমজাদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে ২০১৬ সালের ১৬ জুলাই পারিবারিক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান রাইজিং স্টিল মিল লিমিটেডের নামে এবি ব্যাংক আগ্রাবাদ শাখা থেকে ৩২৫ কোটি ৭৬ লাখ ৩০ হাজার ৯৫৫ টাকা ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করার অভিযোগে মামলা দায়ের করে দুদক। মামলায় আমজাদ ছাড়াও তাঁর ভাই বিএনপির নেতা আসলাম চৌধুরী, জসিম উদ্দিন চৌধুরী ও জামিলা নাজনিল মাওলাকেও আসামি করা হয়। এ ছাড়া একই ব্যক্তিরা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নাম করে হালিশহরের সাউথ ইস্ট ব্যাংক থেকে ১৪৮ কোটি ২০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগের ঘটনায় ২০১৬ সালের ২৬ ডিসেম্বর হালিশহর থানায় আরেকটি মামলা দায়ের করে দুদক। তারা অর্থ আত্মসাৎসহ ১৫টি মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি। গ্রেপ্তার আমজাদ হোসেন চৌধুরীসহ অভিযুক্ত সবার বিরুদ্ধে ১৫টি মামলায় ওয়ারেন্ট জারি করা ছিল।
সুমন বণিক আরও জানান, মামলার পর থেকে পলাতক ছিলেন আমজাদ হোসেন চৌধুরী। তাঁকে গ্রেপ্তারে ২০২১ সালের ২৬ জানুয়ারি দুদকের প্রধান কার্যালয়ের মানি লন্ডারিং শাখা দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করে বিমানবন্দরসহ সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরে চিঠি দেয়। বৃহস্পতিবার রাতে দেশ ছেড়ে দুবাইয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টাকালে বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। আজ শুক্রবার সকালে তাঁকে এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে