চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জনকে (২৩) একাধিক ছুরিকাঘাত করে তিনজন ডাকাত। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করতে ফুসফুসও ক্ষতবিক্ষত করা হয়।
গতকাল রোববার (১৯ জানুয়ারি) চকরিয়া জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পুলিশের দাখিল করা অভিযোগপত্রে এমন তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী এই অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২৩ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় মাছ ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের বাড়িতে একদল ডাকাত ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে। এমন সংবাদ পেয়ে মেজর উজ্জ্বল মিয়ার নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। যৌথ বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দলের সদস্যরা দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে।
অভিযানে আসা দলটির সম্মুখ সদস্য লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নিজের পরিচয় দিয়ে অগ্রসর হয়ে তাঁদের দাঁড়ানোর জন্য বলেন। একটি ফাঁকা গুলি ছোড়েন। অভিযানে আসা দলের সদস্যদের হত্যার উদ্দেশ্যে এ সময় অস্ত্রধারী ডাকাত হেলাল উদ্দিন, নুরুল আমিন, আব্দুল করিম, মোর্শেদ আলম, নাছির ও মিনহাজ উদ্দিন গুলি করতে করতে দৌড়ে যান। লেফটেন্যান্ট তানজিম ডাকাত দলকে ধাওয়া করলে একটি বাড়ির উঠানের তারের বেড়ায় লেগে ডাকাত মোর্শেদ আলম পড়ে গেলে তাঁকে তিনি (তানজিম) ধরে ফেলেন।
এরপর তিন ডাকাত নুরুল আমিন, নাছির উদ্দিন ও মোর্শেদ আলম মিলে সেনা কর্মকর্তা তানজিমকে জাপটে ধরেন। নুরুল, নাছির ও মোর্শেদ ছুরি দিয়ে তানজিমের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করতে থাকেন। ডাকাতেরা হত্যা নিশ্চিত করতে গলার ডানপাশে ছুরি ঢুকিয়ে তানজিমের ফুসফুস পর্যন্ত ক্ষতবিক্ষত করেন। গায়ে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট থাকলেও তিনজনের ছুরিকাঘাতে তানজিম প্রাণে রক্ষা পাননি।
এ সময় অভিযানকারী দলের সদস্য ও ঘটনাস্থলের পাশ থেকে লোকজন আসতে দেখে তানজিমকে ফেলে ডাকাতেরা উত্তর-পূর্ব দিকে দৌড়ে পালিয়ে যায়। মারাত্মক জখম অবস্থায় তানজিম ছারোয়ারকে উদ্ধার করে প্রথমে মালুমঘাট খ্রিষ্টান মেমোরিয়াল হাসপাতাল এবং সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্সে রামু ক্যান্টনমেন্টের সিএমএইচে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসক তাঁকে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার ৩-৪ দিন আগে থেকে ডাকাত জালাল উদ্দিন, হেলাল উদ্দিন, মো. আরিফ উল্লাহ, আনোয়ার হাকিম, জিয়াবুল করিম, মো. ইসমাইল হোসেন, নুরুল আমিন, নাছির উদ্দিন, আবদুল করিম, মোহাম্মদ সাদেক, আনোয়ারুল ইসলাম, মোর্শেদ আলম, শাহ আলম, আবু হানিফ, এনামুল হক, মো. এনাম, মো. কামাল ও মিনহাজ উদ্দিন একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করছিলেন। এরপর পূর্ব মাইজপাড়ার মাছ ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের বাড়িতে ডাকাতির পরিকল্পনা করেন তাঁরা।
গত বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ৩টার দিকে ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে গিয়ে ডাকাতদের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে নিহত হন সেনা কর্মকর্তা তানজিম ছারোয়ার। এ ঘটনার পর ২৫ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠ ওয়ারেন্ট অফিসার মো. আবদুল্লাহ আল হারুনুর রশিদ বাদী হয়ে ১৭ জনের বিরুদ্ধে ডাকাতির প্রস্তুতিসহ হত্যা মামলা করেন।
ওই দিন চকরিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে একই আসামিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে আরেকটি মামলা করেন। মামলা দুটি তদন্তের দায়িত্ব পান চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী।
চার মাস তদন্ত শেষে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নাম-ঠিকানা সঠিক না থাকা ও সম্পৃক্ততা না পেয়ে এজাহারভুক্ত ছয় আসামিকে বাদ দেন। গ্রেপ্তার আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে প্রাপ্ত তথ্যে ৭ জনকে যুক্ত করে দুটি মামলায় মোট ১৮ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযোগপত্রে নাম আসা আসামিদের মধ্যে আব্দুল করিম, মোর্শেদ আলম, আনোয়ারুল ইসলাম, মিনহাজ উদ্দিন, শাহ আলম ও আবু হানিফ এখনো পলাতক। বাকি আসামি গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন।
এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী বলেন, ‘সেনা কর্মকর্তা তানজিম ছারোয়ার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ১৮ ডাকাত জড়িত। গ্রেপ্তার আসামিদের ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি, আসামিদের কললিস্ট ঘেঁটে ও স্থানীয়দের ভাষ্যমতে তাঁদের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে।’
অরূপ কুমার চৌধুরী আরও বলেন, ‘মামলার এজাহারে ১৭ জন থেকে ৬ আসামিকে বাদ দিয়ে নতুন ৭ জনকে যুক্ত করে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। নতুন ৭ জনের মধ্যে একজন গ্রেপ্তার আছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দিলে আদালত তা গ্রহণ করে পলাতক বাকি ছয় আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও মালপত্র ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন। অভিযোগপত্রভুক্ত বাকি ১২ আসামি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।’

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জনকে (২৩) একাধিক ছুরিকাঘাত করে তিনজন ডাকাত। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করতে ফুসফুসও ক্ষতবিক্ষত করা হয়।
গতকাল রোববার (১৯ জানুয়ারি) চকরিয়া জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পুলিশের দাখিল করা অভিযোগপত্রে এমন তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী এই অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২৩ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় মাছ ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের বাড়িতে একদল ডাকাত ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে। এমন সংবাদ পেয়ে মেজর উজ্জ্বল মিয়ার নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। যৌথ বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দলের সদস্যরা দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে।
অভিযানে আসা দলটির সম্মুখ সদস্য লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নিজের পরিচয় দিয়ে অগ্রসর হয়ে তাঁদের দাঁড়ানোর জন্য বলেন। একটি ফাঁকা গুলি ছোড়েন। অভিযানে আসা দলের সদস্যদের হত্যার উদ্দেশ্যে এ সময় অস্ত্রধারী ডাকাত হেলাল উদ্দিন, নুরুল আমিন, আব্দুল করিম, মোর্শেদ আলম, নাছির ও মিনহাজ উদ্দিন গুলি করতে করতে দৌড়ে যান। লেফটেন্যান্ট তানজিম ডাকাত দলকে ধাওয়া করলে একটি বাড়ির উঠানের তারের বেড়ায় লেগে ডাকাত মোর্শেদ আলম পড়ে গেলে তাঁকে তিনি (তানজিম) ধরে ফেলেন।
এরপর তিন ডাকাত নুরুল আমিন, নাছির উদ্দিন ও মোর্শেদ আলম মিলে সেনা কর্মকর্তা তানজিমকে জাপটে ধরেন। নুরুল, নাছির ও মোর্শেদ ছুরি দিয়ে তানজিমের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করতে থাকেন। ডাকাতেরা হত্যা নিশ্চিত করতে গলার ডানপাশে ছুরি ঢুকিয়ে তানজিমের ফুসফুস পর্যন্ত ক্ষতবিক্ষত করেন। গায়ে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট থাকলেও তিনজনের ছুরিকাঘাতে তানজিম প্রাণে রক্ষা পাননি।
এ সময় অভিযানকারী দলের সদস্য ও ঘটনাস্থলের পাশ থেকে লোকজন আসতে দেখে তানজিমকে ফেলে ডাকাতেরা উত্তর-পূর্ব দিকে দৌড়ে পালিয়ে যায়। মারাত্মক জখম অবস্থায় তানজিম ছারোয়ারকে উদ্ধার করে প্রথমে মালুমঘাট খ্রিষ্টান মেমোরিয়াল হাসপাতাল এবং সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্সে রামু ক্যান্টনমেন্টের সিএমএইচে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসক তাঁকে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার ৩-৪ দিন আগে থেকে ডাকাত জালাল উদ্দিন, হেলাল উদ্দিন, মো. আরিফ উল্লাহ, আনোয়ার হাকিম, জিয়াবুল করিম, মো. ইসমাইল হোসেন, নুরুল আমিন, নাছির উদ্দিন, আবদুল করিম, মোহাম্মদ সাদেক, আনোয়ারুল ইসলাম, মোর্শেদ আলম, শাহ আলম, আবু হানিফ, এনামুল হক, মো. এনাম, মো. কামাল ও মিনহাজ উদ্দিন একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করছিলেন। এরপর পূর্ব মাইজপাড়ার মাছ ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের বাড়িতে ডাকাতির পরিকল্পনা করেন তাঁরা।
গত বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ৩টার দিকে ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে গিয়ে ডাকাতদের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে নিহত হন সেনা কর্মকর্তা তানজিম ছারোয়ার। এ ঘটনার পর ২৫ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠ ওয়ারেন্ট অফিসার মো. আবদুল্লাহ আল হারুনুর রশিদ বাদী হয়ে ১৭ জনের বিরুদ্ধে ডাকাতির প্রস্তুতিসহ হত্যা মামলা করেন।
ওই দিন চকরিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে একই আসামিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে আরেকটি মামলা করেন। মামলা দুটি তদন্তের দায়িত্ব পান চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী।
চার মাস তদন্ত শেষে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নাম-ঠিকানা সঠিক না থাকা ও সম্পৃক্ততা না পেয়ে এজাহারভুক্ত ছয় আসামিকে বাদ দেন। গ্রেপ্তার আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে প্রাপ্ত তথ্যে ৭ জনকে যুক্ত করে দুটি মামলায় মোট ১৮ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযোগপত্রে নাম আসা আসামিদের মধ্যে আব্দুল করিম, মোর্শেদ আলম, আনোয়ারুল ইসলাম, মিনহাজ উদ্দিন, শাহ আলম ও আবু হানিফ এখনো পলাতক। বাকি আসামি গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন।
এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী বলেন, ‘সেনা কর্মকর্তা তানজিম ছারোয়ার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ১৮ ডাকাত জড়িত। গ্রেপ্তার আসামিদের ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি, আসামিদের কললিস্ট ঘেঁটে ও স্থানীয়দের ভাষ্যমতে তাঁদের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে।’
অরূপ কুমার চৌধুরী আরও বলেন, ‘মামলার এজাহারে ১৭ জন থেকে ৬ আসামিকে বাদ দিয়ে নতুন ৭ জনকে যুক্ত করে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। নতুন ৭ জনের মধ্যে একজন গ্রেপ্তার আছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দিলে আদালত তা গ্রহণ করে পলাতক বাকি ছয় আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও মালপত্র ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন। অভিযোগপত্রভুক্ত বাকি ১২ আসামি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।’
চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জনকে (২৩) একাধিক ছুরিকাঘাত করে তিনজন ডাকাত। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করতে ফুসফুসও ক্ষতবিক্ষত করা হয়।
গতকাল রোববার (১৯ জানুয়ারি) চকরিয়া জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পুলিশের দাখিল করা অভিযোগপত্রে এমন তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী এই অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২৩ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় মাছ ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের বাড়িতে একদল ডাকাত ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে। এমন সংবাদ পেয়ে মেজর উজ্জ্বল মিয়ার নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। যৌথ বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দলের সদস্যরা দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে।
অভিযানে আসা দলটির সম্মুখ সদস্য লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নিজের পরিচয় দিয়ে অগ্রসর হয়ে তাঁদের দাঁড়ানোর জন্য বলেন। একটি ফাঁকা গুলি ছোড়েন। অভিযানে আসা দলের সদস্যদের হত্যার উদ্দেশ্যে এ সময় অস্ত্রধারী ডাকাত হেলাল উদ্দিন, নুরুল আমিন, আব্দুল করিম, মোর্শেদ আলম, নাছির ও মিনহাজ উদ্দিন গুলি করতে করতে দৌড়ে যান। লেফটেন্যান্ট তানজিম ডাকাত দলকে ধাওয়া করলে একটি বাড়ির উঠানের তারের বেড়ায় লেগে ডাকাত মোর্শেদ আলম পড়ে গেলে তাঁকে তিনি (তানজিম) ধরে ফেলেন।
এরপর তিন ডাকাত নুরুল আমিন, নাছির উদ্দিন ও মোর্শেদ আলম মিলে সেনা কর্মকর্তা তানজিমকে জাপটে ধরেন। নুরুল, নাছির ও মোর্শেদ ছুরি দিয়ে তানজিমের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করতে থাকেন। ডাকাতেরা হত্যা নিশ্চিত করতে গলার ডানপাশে ছুরি ঢুকিয়ে তানজিমের ফুসফুস পর্যন্ত ক্ষতবিক্ষত করেন। গায়ে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট থাকলেও তিনজনের ছুরিকাঘাতে তানজিম প্রাণে রক্ষা পাননি।
এ সময় অভিযানকারী দলের সদস্য ও ঘটনাস্থলের পাশ থেকে লোকজন আসতে দেখে তানজিমকে ফেলে ডাকাতেরা উত্তর-পূর্ব দিকে দৌড়ে পালিয়ে যায়। মারাত্মক জখম অবস্থায় তানজিম ছারোয়ারকে উদ্ধার করে প্রথমে মালুমঘাট খ্রিষ্টান মেমোরিয়াল হাসপাতাল এবং সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্সে রামু ক্যান্টনমেন্টের সিএমএইচে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসক তাঁকে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার ৩-৪ দিন আগে থেকে ডাকাত জালাল উদ্দিন, হেলাল উদ্দিন, মো. আরিফ উল্লাহ, আনোয়ার হাকিম, জিয়াবুল করিম, মো. ইসমাইল হোসেন, নুরুল আমিন, নাছির উদ্দিন, আবদুল করিম, মোহাম্মদ সাদেক, আনোয়ারুল ইসলাম, মোর্শেদ আলম, শাহ আলম, আবু হানিফ, এনামুল হক, মো. এনাম, মো. কামাল ও মিনহাজ উদ্দিন একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করছিলেন। এরপর পূর্ব মাইজপাড়ার মাছ ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের বাড়িতে ডাকাতির পরিকল্পনা করেন তাঁরা।
গত বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ৩টার দিকে ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে গিয়ে ডাকাতদের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে নিহত হন সেনা কর্মকর্তা তানজিম ছারোয়ার। এ ঘটনার পর ২৫ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠ ওয়ারেন্ট অফিসার মো. আবদুল্লাহ আল হারুনুর রশিদ বাদী হয়ে ১৭ জনের বিরুদ্ধে ডাকাতির প্রস্তুতিসহ হত্যা মামলা করেন।
ওই দিন চকরিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে একই আসামিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে আরেকটি মামলা করেন। মামলা দুটি তদন্তের দায়িত্ব পান চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী।
চার মাস তদন্ত শেষে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নাম-ঠিকানা সঠিক না থাকা ও সম্পৃক্ততা না পেয়ে এজাহারভুক্ত ছয় আসামিকে বাদ দেন। গ্রেপ্তার আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে প্রাপ্ত তথ্যে ৭ জনকে যুক্ত করে দুটি মামলায় মোট ১৮ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযোগপত্রে নাম আসা আসামিদের মধ্যে আব্দুল করিম, মোর্শেদ আলম, আনোয়ারুল ইসলাম, মিনহাজ উদ্দিন, শাহ আলম ও আবু হানিফ এখনো পলাতক। বাকি আসামি গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন।
এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী বলেন, ‘সেনা কর্মকর্তা তানজিম ছারোয়ার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ১৮ ডাকাত জড়িত। গ্রেপ্তার আসামিদের ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি, আসামিদের কললিস্ট ঘেঁটে ও স্থানীয়দের ভাষ্যমতে তাঁদের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে।’
অরূপ কুমার চৌধুরী আরও বলেন, ‘মামলার এজাহারে ১৭ জন থেকে ৬ আসামিকে বাদ দিয়ে নতুন ৭ জনকে যুক্ত করে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। নতুন ৭ জনের মধ্যে একজন গ্রেপ্তার আছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দিলে আদালত তা গ্রহণ করে পলাতক বাকি ছয় আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও মালপত্র ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন। অভিযোগপত্রভুক্ত বাকি ১২ আসামি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।’

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জনকে (২৩) একাধিক ছুরিকাঘাত করে তিনজন ডাকাত। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করতে ফুসফুসও ক্ষতবিক্ষত করা হয়।
গতকাল রোববার (১৯ জানুয়ারি) চকরিয়া জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পুলিশের দাখিল করা অভিযোগপত্রে এমন তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী এই অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২৩ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় মাছ ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের বাড়িতে একদল ডাকাত ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে। এমন সংবাদ পেয়ে মেজর উজ্জ্বল মিয়ার নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। যৌথ বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দলের সদস্যরা দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে।
অভিযানে আসা দলটির সম্মুখ সদস্য লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নিজের পরিচয় দিয়ে অগ্রসর হয়ে তাঁদের দাঁড়ানোর জন্য বলেন। একটি ফাঁকা গুলি ছোড়েন। অভিযানে আসা দলের সদস্যদের হত্যার উদ্দেশ্যে এ সময় অস্ত্রধারী ডাকাত হেলাল উদ্দিন, নুরুল আমিন, আব্দুল করিম, মোর্শেদ আলম, নাছির ও মিনহাজ উদ্দিন গুলি করতে করতে দৌড়ে যান। লেফটেন্যান্ট তানজিম ডাকাত দলকে ধাওয়া করলে একটি বাড়ির উঠানের তারের বেড়ায় লেগে ডাকাত মোর্শেদ আলম পড়ে গেলে তাঁকে তিনি (তানজিম) ধরে ফেলেন।
এরপর তিন ডাকাত নুরুল আমিন, নাছির উদ্দিন ও মোর্শেদ আলম মিলে সেনা কর্মকর্তা তানজিমকে জাপটে ধরেন। নুরুল, নাছির ও মোর্শেদ ছুরি দিয়ে তানজিমের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করতে থাকেন। ডাকাতেরা হত্যা নিশ্চিত করতে গলার ডানপাশে ছুরি ঢুকিয়ে তানজিমের ফুসফুস পর্যন্ত ক্ষতবিক্ষত করেন। গায়ে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট থাকলেও তিনজনের ছুরিকাঘাতে তানজিম প্রাণে রক্ষা পাননি।
এ সময় অভিযানকারী দলের সদস্য ও ঘটনাস্থলের পাশ থেকে লোকজন আসতে দেখে তানজিমকে ফেলে ডাকাতেরা উত্তর-পূর্ব দিকে দৌড়ে পালিয়ে যায়। মারাত্মক জখম অবস্থায় তানজিম ছারোয়ারকে উদ্ধার করে প্রথমে মালুমঘাট খ্রিষ্টান মেমোরিয়াল হাসপাতাল এবং সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্সে রামু ক্যান্টনমেন্টের সিএমএইচে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসক তাঁকে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার ৩-৪ দিন আগে থেকে ডাকাত জালাল উদ্দিন, হেলাল উদ্দিন, মো. আরিফ উল্লাহ, আনোয়ার হাকিম, জিয়াবুল করিম, মো. ইসমাইল হোসেন, নুরুল আমিন, নাছির উদ্দিন, আবদুল করিম, মোহাম্মদ সাদেক, আনোয়ারুল ইসলাম, মোর্শেদ আলম, শাহ আলম, আবু হানিফ, এনামুল হক, মো. এনাম, মো. কামাল ও মিনহাজ উদ্দিন একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করছিলেন। এরপর পূর্ব মাইজপাড়ার মাছ ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের বাড়িতে ডাকাতির পরিকল্পনা করেন তাঁরা।
গত বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ৩টার দিকে ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে গিয়ে ডাকাতদের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে নিহত হন সেনা কর্মকর্তা তানজিম ছারোয়ার। এ ঘটনার পর ২৫ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠ ওয়ারেন্ট অফিসার মো. আবদুল্লাহ আল হারুনুর রশিদ বাদী হয়ে ১৭ জনের বিরুদ্ধে ডাকাতির প্রস্তুতিসহ হত্যা মামলা করেন।
ওই দিন চকরিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে একই আসামিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে আরেকটি মামলা করেন। মামলা দুটি তদন্তের দায়িত্ব পান চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী।
চার মাস তদন্ত শেষে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নাম-ঠিকানা সঠিক না থাকা ও সম্পৃক্ততা না পেয়ে এজাহারভুক্ত ছয় আসামিকে বাদ দেন। গ্রেপ্তার আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে প্রাপ্ত তথ্যে ৭ জনকে যুক্ত করে দুটি মামলায় মোট ১৮ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযোগপত্রে নাম আসা আসামিদের মধ্যে আব্দুল করিম, মোর্শেদ আলম, আনোয়ারুল ইসলাম, মিনহাজ উদ্দিন, শাহ আলম ও আবু হানিফ এখনো পলাতক। বাকি আসামি গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন।
এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চকরিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী বলেন, ‘সেনা কর্মকর্তা তানজিম ছারোয়ার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ১৮ ডাকাত জড়িত। গ্রেপ্তার আসামিদের ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি, আসামিদের কললিস্ট ঘেঁটে ও স্থানীয়দের ভাষ্যমতে তাঁদের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে।’
অরূপ কুমার চৌধুরী আরও বলেন, ‘মামলার এজাহারে ১৭ জন থেকে ৬ আসামিকে বাদ দিয়ে নতুন ৭ জনকে যুক্ত করে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। নতুন ৭ জনের মধ্যে একজন গ্রেপ্তার আছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দিলে আদালত তা গ্রহণ করে পলাতক বাকি ছয় আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও মালপত্র ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন। অভিযোগপত্রভুক্ত বাকি ১২ আসামি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।’

বগুড়ার শাজাহানপুরে বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেল চালানোর সময় ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে রোহান নামের এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছে। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা দেড়টার দিকে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের শাজাহানপুর উপজেলার বি-ব্লক এলাকায় ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
২ মিনিট আগে
রাঙামাটি শহরের দোয়েল চত্বর পুরাতন বাসস্টেশন এলাকায় অগ্নিকাণ্ডে চারটি দোকান ও তিনটি বাস পুড়ে গেছে। গতকাল শনিবার মধ্যরাতে একটি আসবাবপত্রের কারখানা থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১৭ মিনিট আগে
নেত্রকোনার সদর উপজেলায় হেলাল উদ্দিন (৫৮) নামের এক কৃষকের পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে সদর উপজেলার কালিয়ারা গাবরাগাতি ইউনিয়নের নাড়িয়াপাড়া গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১৮ মিনিট আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে মোটরসাইকেল ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের দুই শ্রমিক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে শহরের আলহাজ মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত দুজন হলেন ঈশ্বরদী উপজেলার সলিমপুর ইউনিয়নের জয়নগর গ্রামের শাহজাহান আলীর ছেলে রাব্বি হোসেন (২৭) এবং একই...
২২ মিনিট আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ার শাজাহানপুরে বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেল চালানোর সময় ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে রোহান (১৮)নামের এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছেন। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুজন।
আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা দেড়টার দিকে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের শাজাহানপুর উপজেলার বি-ব্লক এলাকায় ফ্লাইওভারে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রোহান শেরপুর পৌর এলাকার নয়াপাড়ার আশু মিয়ার ছেলে এবং শেরপুর ডিগ্রি কলেজের স্নাতক প্রথম বর্ষের ছাত্র।
শাজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা( ওসি) তৌহিদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকাগামী চালবোঝাই একটি ট্রাক (ঢাকা মেট্রো-ট ২২-৭৯৩৭) মহাসড়ক দিয়ে যাচ্ছিল। একই সময়ে বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেলে দুই যুবক যাচ্ছিলেন। বি-ব্লক ফ্লাইওভারে ওঠার পর হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মোটরসাইকেলটি ট্রাকের পেছনের চাকার নিচে ঢুকে পড়ে। এতে মোটরসাইকেলচালক নিহত হন এবং মারুফ নামের অপর একজন গুরুতর আহত হন। দুর্ঘটনার পরপরই মোটরসাইকেলে আগুন ধরে যায় এবং বিকট শব্দে ট্রাকের একটি চাকা ফেটে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে আগুন ট্রাকে ছড়িয়ে পড়লে চালক ট্রাক থেকে নামার সময় আহত হন। স্থানীয় লোকজন হতাহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করেন। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
শেরপুর হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আল আমিন জানান, ট্রাকটি জব্দ করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। আহত ব্যক্তিদের বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে।

বগুড়ার শাজাহানপুরে বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেল চালানোর সময় ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে রোহান (১৮)নামের এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছেন। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুজন।
আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা দেড়টার দিকে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের শাজাহানপুর উপজেলার বি-ব্লক এলাকায় ফ্লাইওভারে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রোহান শেরপুর পৌর এলাকার নয়াপাড়ার আশু মিয়ার ছেলে এবং শেরপুর ডিগ্রি কলেজের স্নাতক প্রথম বর্ষের ছাত্র।
শাজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা( ওসি) তৌহিদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকাগামী চালবোঝাই একটি ট্রাক (ঢাকা মেট্রো-ট ২২-৭৯৩৭) মহাসড়ক দিয়ে যাচ্ছিল। একই সময়ে বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেলে দুই যুবক যাচ্ছিলেন। বি-ব্লক ফ্লাইওভারে ওঠার পর হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মোটরসাইকেলটি ট্রাকের পেছনের চাকার নিচে ঢুকে পড়ে। এতে মোটরসাইকেলচালক নিহত হন এবং মারুফ নামের অপর একজন গুরুতর আহত হন। দুর্ঘটনার পরপরই মোটরসাইকেলে আগুন ধরে যায় এবং বিকট শব্দে ট্রাকের একটি চাকা ফেটে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে আগুন ট্রাকে ছড়িয়ে পড়লে চালক ট্রাক থেকে নামার সময় আহত হন। স্থানীয় লোকজন হতাহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করেন। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
শেরপুর হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আল আমিন জানান, ট্রাকটি জব্দ করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। আহত ব্যক্তিদের বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে।

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জনকে (২৩) একাধিক ছুরিকাঘাত করে তিনজন ডাকাত। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করতে ফুসফুসও ক্ষতবিক্ষত করা হয়।
২০ জানুয়ারি ২০২৫
রাঙামাটি শহরের দোয়েল চত্বর পুরাতন বাসস্টেশন এলাকায় অগ্নিকাণ্ডে চারটি দোকান ও তিনটি বাস পুড়ে গেছে। গতকাল শনিবার মধ্যরাতে একটি আসবাবপত্রের কারখানা থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১৭ মিনিট আগে
নেত্রকোনার সদর উপজেলায় হেলাল উদ্দিন (৫৮) নামের এক কৃষকের পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে সদর উপজেলার কালিয়ারা গাবরাগাতি ইউনিয়নের নাড়িয়াপাড়া গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১৮ মিনিট আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে মোটরসাইকেল ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের দুই শ্রমিক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে শহরের আলহাজ মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত দুজন হলেন ঈশ্বরদী উপজেলার সলিমপুর ইউনিয়নের জয়নগর গ্রামের শাহজাহান আলীর ছেলে রাব্বি হোসেন (২৭) এবং একই...
২২ মিনিট আগেরাঙামাটি প্রতিনিধি

রাঙামাটি শহরের দোয়েল চত্বর পুরোনো বাসস্টেশন এলাকায় অগ্নিকাণ্ডে চারটি দোকান ও তিনটি বাস পুড়ে গেছে। গতকাল শনিবার মধ্যরাতে একটি আসবাবপত্রের কারখানা থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
খবর পেয়ে স্থানীয় ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী জসিম জানান, শহরের পুরোনো বাসস্টেশনের খাগড়াছড়ি বাস টার্মিনালে মধ্যরাতে আগুন দেখতে পান ব্যবসায়ীরা।
এ সময় দ্রুত দোকান থেকে বের হয়ে রাস্তায় এসে চিৎকার করতে থাকলে লোকজন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান। পরে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে তারা ঘটনাস্থলে এসে চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
ফায়ার সার্ভিসের ইন্সপেক্টর মো. মোরশেদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের তিনটি ইউনিট প্রায় আধা ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। প্রাথমিক অবস্থায় এখনো আগুনের সূত্রপাত ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।’

রাঙামাটি শহরের দোয়েল চত্বর পুরোনো বাসস্টেশন এলাকায় অগ্নিকাণ্ডে চারটি দোকান ও তিনটি বাস পুড়ে গেছে। গতকাল শনিবার মধ্যরাতে একটি আসবাবপত্রের কারখানা থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
খবর পেয়ে স্থানীয় ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী জসিম জানান, শহরের পুরোনো বাসস্টেশনের খাগড়াছড়ি বাস টার্মিনালে মধ্যরাতে আগুন দেখতে পান ব্যবসায়ীরা।
এ সময় দ্রুত দোকান থেকে বের হয়ে রাস্তায় এসে চিৎকার করতে থাকলে লোকজন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান। পরে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে তারা ঘটনাস্থলে এসে চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
ফায়ার সার্ভিসের ইন্সপেক্টর মো. মোরশেদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের তিনটি ইউনিট প্রায় আধা ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। প্রাথমিক অবস্থায় এখনো আগুনের সূত্রপাত ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।’

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জনকে (২৩) একাধিক ছুরিকাঘাত করে তিনজন ডাকাত। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করতে ফুসফুসও ক্ষতবিক্ষত করা হয়।
২০ জানুয়ারি ২০২৫
বগুড়ার শাজাহানপুরে বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেল চালানোর সময় ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে রোহান নামের এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছে। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা দেড়টার দিকে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের শাজাহানপুর উপজেলার বি-ব্লক এলাকায় ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
২ মিনিট আগে
নেত্রকোনার সদর উপজেলায় হেলাল উদ্দিন (৫৮) নামের এক কৃষকের পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে সদর উপজেলার কালিয়ারা গাবরাগাতি ইউনিয়নের নাড়িয়াপাড়া গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১৮ মিনিট আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে মোটরসাইকেল ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের দুই শ্রমিক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে শহরের আলহাজ মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত দুজন হলেন ঈশ্বরদী উপজেলার সলিমপুর ইউনিয়নের জয়নগর গ্রামের শাহজাহান আলীর ছেলে রাব্বি হোসেন (২৭) এবং একই...
২২ মিনিট আগেনেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনার সদর উপজেলায় হেলাল উদ্দিন (৫৮) নামের এক কৃষকের পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে সদর উপজেলার কালিয়ারা গাবরাগাতি ইউনিয়নের নাড়িয়াপাড়া গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত হেলালউদ্দিন সদর উপজেলার নাড়িয়াপাড়া গ্রামের মৃত আশরাফ আলী তালুকদারের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রাতে হেলাল উদ্দিন তাঁর স্ত্রী বেদেনা আক্তারের সঙ্গে একই ঘরে ঘুমিয়েছিলেন। ভোরে স্ত্রী ঘরের বাইরে শৌচাগারে যান। ফিরে এসে স্বামীর গলাকাটা লাশ দেখতে পান। তাঁর চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা ছুটে আসেন এবং পুলিশকে খবর দেন।
স্ত্রী বেদেনা আক্তার বলেন, ‘ভোরে শৌচাগারে যেতে ঘরের বাইরে যাই। কিছুক্ষণ পরে ফিরে এসে তাঁকে (হেলাল) গলাকাটা অবস্থায় দেখতে পাই। এ সময় তাঁর পা ও মুখ কাপড় দিয়ে বাঁধা ছিল।’
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল মামুন সরকার বলেন, হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

নেত্রকোনার সদর উপজেলায় হেলাল উদ্দিন (৫৮) নামের এক কৃষকের পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে সদর উপজেলার কালিয়ারা গাবরাগাতি ইউনিয়নের নাড়িয়াপাড়া গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত হেলালউদ্দিন সদর উপজেলার নাড়িয়াপাড়া গ্রামের মৃত আশরাফ আলী তালুকদারের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রাতে হেলাল উদ্দিন তাঁর স্ত্রী বেদেনা আক্তারের সঙ্গে একই ঘরে ঘুমিয়েছিলেন। ভোরে স্ত্রী ঘরের বাইরে শৌচাগারে যান। ফিরে এসে স্বামীর গলাকাটা লাশ দেখতে পান। তাঁর চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা ছুটে আসেন এবং পুলিশকে খবর দেন।
স্ত্রী বেদেনা আক্তার বলেন, ‘ভোরে শৌচাগারে যেতে ঘরের বাইরে যাই। কিছুক্ষণ পরে ফিরে এসে তাঁকে (হেলাল) গলাকাটা অবস্থায় দেখতে পাই। এ সময় তাঁর পা ও মুখ কাপড় দিয়ে বাঁধা ছিল।’
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল মামুন সরকার বলেন, হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জনকে (২৩) একাধিক ছুরিকাঘাত করে তিনজন ডাকাত। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করতে ফুসফুসও ক্ষতবিক্ষত করা হয়।
২০ জানুয়ারি ২০২৫
বগুড়ার শাজাহানপুরে বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেল চালানোর সময় ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে রোহান নামের এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছে। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা দেড়টার দিকে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের শাজাহানপুর উপজেলার বি-ব্লক এলাকায় ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
২ মিনিট আগে
রাঙামাটি শহরের দোয়েল চত্বর পুরাতন বাসস্টেশন এলাকায় অগ্নিকাণ্ডে চারটি দোকান ও তিনটি বাস পুড়ে গেছে। গতকাল শনিবার মধ্যরাতে একটি আসবাবপত্রের কারখানা থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১৭ মিনিট আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে মোটরসাইকেল ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের দুই শ্রমিক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে শহরের আলহাজ মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত দুজন হলেন ঈশ্বরদী উপজেলার সলিমপুর ইউনিয়নের জয়নগর গ্রামের শাহজাহান আলীর ছেলে রাব্বি হোসেন (২৭) এবং একই...
২২ মিনিট আগেঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি

পাবনার ঈশ্বরদীতে মোটরসাইকেল ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের দুই শ্রমিক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে শহরের আলহাজ মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত দুজন হলেন ঈশ্বরদী উপজেলার সলিমপুর ইউনিয়নের জয়নগর গ্রামের শাহজাহান আলীর ছেলে রাব্বি হোসেন (২৭) এবং একই ইউনিয়নের মানিকনগর গ্রামের গোলাম রসুল মুন্সির ছেলে নিশান মুন্সি (২২)। তাঁরা দুজনই রূপপুর প্রকল্পে কর্মরত ছিলেন এবং ডিউটি শেষে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফিরছিলেন।
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে রাব্বি ও নিশান মোটরসাইকেলে করে বাড়ির পথে রওনা দেন। ঈশ্বরদী শহরের আলহাজ মোড় এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের সঙ্গে তাঁদের মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে দুজনই গুরুতর আহত হন।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আহত দুজনকে উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১১টার দিকে রাব্বি হোসেন মারা যান। আজ রোববার সকালে নিশান মুন্সির মৃত্যু হয়।
ঈশ্বরদী ফায়ার সার্ভিস ও ওয়্যারহাউস ইনচার্জ মীর আমিরুল ইসলাম বলেন, ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মমিনুজ্জামান বলেন, দুর্ঘটনায় নিহত দুজনের মরদেহ আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

পাবনার ঈশ্বরদীতে মোটরসাইকেল ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের দুই শ্রমিক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে শহরের আলহাজ মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত দুজন হলেন ঈশ্বরদী উপজেলার সলিমপুর ইউনিয়নের জয়নগর গ্রামের শাহজাহান আলীর ছেলে রাব্বি হোসেন (২৭) এবং একই ইউনিয়নের মানিকনগর গ্রামের গোলাম রসুল মুন্সির ছেলে নিশান মুন্সি (২২)। তাঁরা দুজনই রূপপুর প্রকল্পে কর্মরত ছিলেন এবং ডিউটি শেষে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফিরছিলেন।
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে রাব্বি ও নিশান মোটরসাইকেলে করে বাড়ির পথে রওনা দেন। ঈশ্বরদী শহরের আলহাজ মোড় এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের সঙ্গে তাঁদের মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে দুজনই গুরুতর আহত হন।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আহত দুজনকে উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১১টার দিকে রাব্বি হোসেন মারা যান। আজ রোববার সকালে নিশান মুন্সির মৃত্যু হয়।
ঈশ্বরদী ফায়ার সার্ভিস ও ওয়্যারহাউস ইনচার্জ মীর আমিরুল ইসলাম বলেন, ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মমিনুজ্জামান বলেন, দুর্ঘটনায় নিহত দুজনের মরদেহ আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়ায় ডাকাতি প্রতিরোধ অভিযানে সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জনকে (২৩) একাধিক ছুরিকাঘাত করে তিনজন ডাকাত। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করতে ফুসফুসও ক্ষতবিক্ষত করা হয়।
২০ জানুয়ারি ২০২৫
বগুড়ার শাজাহানপুরে বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেল চালানোর সময় ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে রোহান নামের এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছে। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা দেড়টার দিকে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের শাজাহানপুর উপজেলার বি-ব্লক এলাকায় ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
২ মিনিট আগে
রাঙামাটি শহরের দোয়েল চত্বর পুরাতন বাসস্টেশন এলাকায় অগ্নিকাণ্ডে চারটি দোকান ও তিনটি বাস পুড়ে গেছে। গতকাল শনিবার মধ্যরাতে একটি আসবাবপত্রের কারখানা থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১৭ মিনিট আগে
নেত্রকোনার সদর উপজেলায় হেলাল উদ্দিন (৫৮) নামের এক কৃষকের পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে সদর উপজেলার কালিয়ারা গাবরাগাতি ইউনিয়নের নাড়িয়াপাড়া গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১৮ মিনিট আগে