সাদ্দাম হোসেন, আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)

যানজট এড়িয়ে দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছাতে ট্রেনে ভ্রমণই যাত্রীদের কাছে জনপ্রিয়। কিন্তু এই ভ্রমণ এখন ভীতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাথর নিক্ষেপে যাত্রীদের হতাহত হওয়ার ঘটনা ঘটছে প্রায়ই। এদিকে পুলিশের কড়া নজরদারি, ধরিয়ে দিতে পারলে পুরস্কারের ঘোষণা দেওয়ার পরও থামছে না পূর্বাঞ্চল রেলপথে চলাচলকারী বিভিন্ন ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আখাউড়া হয়ে চট্টগ্রাম-সিলেট, ঢাকা-চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম-ময়মনসিংহ রেলপথে চলাচলকারী আন্তনগর ও মেইল ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের বেশ কিছু আলোচিত ঘটনা ঘটেছে।
দুর্বৃত্তদের ট্রেনে পাথর ছোড়ার ঘটনা বর্তমানে ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। এতে ট্রেনের দায়িত্বরত গার্ড, চালকসহ ট্রেন যাত্রীরা আহত হচ্ছে। এতে কেউ চোখ হারিয়েছেন, এমনকি মৃত্যুবরণের ঘটনাও ঘটেছে। চলতি মাসের ৫ জানুয়ারি ট্রেনে দুর্বৃত্তদের ছোড়া পাথরে জখম হয়েছেন সহকারী ট্রেনচালক তৌহিদুল মুরসালিন। এতে জানালার কাচ ভেঙে ট্রেনের সহকারী চালক তৌহিদুল মুরসালিনের মাথার এক পাশ ফেটে যায়।
আহত সহকারী ট্রেনচালক তৌহিদুল মুরসালিন বলেন, ‘সকাল সাড়ে ৭টায় সিলেট থেকে ৯৫২ নম্বর তেলবাহী ট্রেন নিয়ে আখাউড়া আসছিলেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মনতলা স্টেশনের আউটারে পৌঁছার পর হঠাৎ করে ইঞ্জিনে কয়েকটি ঢিল পড়ে। এ সময় একটি পাথর আমার মাথায় এসে পড়ে। এতে আমার কপালের এক পাশ ফেটে যায়। পরে মনতলা স্টেশনে একটি ফার্মেসিতে প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়া হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য রাত সাড়ে ৯টার দিকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পর সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক আঘাতের স্থানে দুটি সেলাই দেন। তিনি আরও বলেন, কুয়াশার কারণে কে বা কারা পাথর ছুড়েছে দেখতে পাইনি।’
২০২১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর ঢাকা থেকে আখাউড়া অভিমুখী তিতাস কমিউটার ট্রেনে রাত পৌনে ১০টার দিকে আখাউড়া রেল সেকশনের পাঘাচং রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় দুর্বৃত্তের ছোড়া পাথরের আঘাতে জসিম উদ্দিন নামে এক যুবক গুরুতর আহত হন। পেশায় তিনি একজন হকার।
২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী আন্তনগর মহানগর গোধূলি এক্সপ্রেস ট্রেনে সন্ধ্যায় আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে প্রবেশকালে দক্ষিণ আউটার সিগন্যাল এলাকায় লাদেন (২০), হৃদয় (১৯) এবং আতিক (২০) এলোপাতাড়িভাবে ওই ট্রেনে পাথর ছুড়ে মারে। ট্রেনটি আখাউড়া স্টেশনে যাত্রাবিরতি দিলে ট্রেনযাত্রীরা ঘটনাটি কর্তব্যরত স্টেশন ডিউটিরত রেলওয়ে পুলিশকে জানায়। পরে তারা ওই তিন যুবককে আটক করেন।
এই রকম একাধিক আটকের ঘটনা ঘটেছে পূর্বাঞ্চল রেলপথের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায়। রেলওয়ে আইনের ১২৭ ধারা অনুযায়ী, ট্রেনে পাথর ছোড়া হলে সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদণ্ডসহ ১০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান আছে। ৩০২ ধারা অনুযায়ী, পাথর নিক্ষেপে কারও মৃত্যু হলে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রয়েছে।
তবে এসব আইনে কারও শাস্তি হয়েছে, এমন নজির নেই।
স্থানীয়রা বলছে, যারা চলন্ত ট্রেনে পাথর ছুড়ছে, তারা সেটাকে অপরাধ বলে মনে করে না। শুধু আনন্দ পেতে অনেকে এই কাজ করছে। আবার অনেকে হয়তো ভাবে, পাথর ছোড়া হলে ট্রেন থামবে কিংবা কিছু জিনিসপত্র কুড়িয়ে পাওয়া যাবে। মূলত, এটা করে তারা অসুস্থ আনন্দ পাচ্ছে।
এমন ঘটনা রোধে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ তৎপর থাকলেও এসব অন্যায় করা ব্যক্তিদের শনাক্ত করা যাচ্ছে না। জিআরপি সূত্রে জানা যায়, ট্রেনে পাথর ছোড়ার ঘটনায় জড়িত ৮০ ভাগই বস্তির শিশু-কিশোর এবং মাদকাসক্ত ব্যক্তি। বস্তির শিশুদের আটক করা হলেও প্রমাণের অভাবে মুচলেকা নিয়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, গত নয় মাসে রেলওয়ের বিভিন্ন রুটে ১১০টি চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে পাথর নিক্ষেপের এসব ঘটনায় আহত হয়েছেন ২৯ জন যাত্রী। ট্রেনের জানালার গ্লাস ভেঙেছে ১০৩ টি। এদিকে রেলওয়ে কন্ট্রোল রুম (ঢাকা বিভাগ) সূত্র জানায়, আখাউড়া-সিলেট, আখাউড়া-ময়মনসিংহ ও আখাউড়া-ঢাকা রেলপথে ২০২১ সালে এক বছরে এ রেলপথের চলন্ত ট্রেনে ৩৯টা পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। এতে ট্রেন যাত্রী, গার্ড, চালক আহত হওয়া ছাড়াও ট্রেন সম্পদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।
আখাউড়া রেলওয়ে থানার ওসি মাজহারুল করিম আজকের পত্রিকাকে জানান, চলন্ত ট্রেনে পাথর ছোড়া মারাত্মক অপরাধ। এতে যেমন রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতি হচ্ছে তেমনি বিপন্ন হচ্ছে মানুষের জীবন। জনগণকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এ রকম কোনো দুষ্কৃতকারীকে দেখা মাত্র যেন তাদের ধরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে সোপর্দ করা হয়। এ ছাড়া রেলওয়ে জংশন এলাকায় রেলওয়ে থানার আয়োজনে স্টেশনে চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ, বিনা টিকিটে রেল ভ্রমণ, ট্রেনে অবৈধ মালামাল পরিবহন, চোরাচালান, জঙ্গিবাদ, নারী নির্যাতন, ইভটিজিং রোধে বিট পুলিশিং সভাও করছি আমরা।

যানজট এড়িয়ে দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছাতে ট্রেনে ভ্রমণই যাত্রীদের কাছে জনপ্রিয়। কিন্তু এই ভ্রমণ এখন ভীতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাথর নিক্ষেপে যাত্রীদের হতাহত হওয়ার ঘটনা ঘটছে প্রায়ই। এদিকে পুলিশের কড়া নজরদারি, ধরিয়ে দিতে পারলে পুরস্কারের ঘোষণা দেওয়ার পরও থামছে না পূর্বাঞ্চল রেলপথে চলাচলকারী বিভিন্ন ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আখাউড়া হয়ে চট্টগ্রাম-সিলেট, ঢাকা-চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম-ময়মনসিংহ রেলপথে চলাচলকারী আন্তনগর ও মেইল ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের বেশ কিছু আলোচিত ঘটনা ঘটেছে।
দুর্বৃত্তদের ট্রেনে পাথর ছোড়ার ঘটনা বর্তমানে ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। এতে ট্রেনের দায়িত্বরত গার্ড, চালকসহ ট্রেন যাত্রীরা আহত হচ্ছে। এতে কেউ চোখ হারিয়েছেন, এমনকি মৃত্যুবরণের ঘটনাও ঘটেছে। চলতি মাসের ৫ জানুয়ারি ট্রেনে দুর্বৃত্তদের ছোড়া পাথরে জখম হয়েছেন সহকারী ট্রেনচালক তৌহিদুল মুরসালিন। এতে জানালার কাচ ভেঙে ট্রেনের সহকারী চালক তৌহিদুল মুরসালিনের মাথার এক পাশ ফেটে যায়।
আহত সহকারী ট্রেনচালক তৌহিদুল মুরসালিন বলেন, ‘সকাল সাড়ে ৭টায় সিলেট থেকে ৯৫২ নম্বর তেলবাহী ট্রেন নিয়ে আখাউড়া আসছিলেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মনতলা স্টেশনের আউটারে পৌঁছার পর হঠাৎ করে ইঞ্জিনে কয়েকটি ঢিল পড়ে। এ সময় একটি পাথর আমার মাথায় এসে পড়ে। এতে আমার কপালের এক পাশ ফেটে যায়। পরে মনতলা স্টেশনে একটি ফার্মেসিতে প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়া হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য রাত সাড়ে ৯টার দিকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পর সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক আঘাতের স্থানে দুটি সেলাই দেন। তিনি আরও বলেন, কুয়াশার কারণে কে বা কারা পাথর ছুড়েছে দেখতে পাইনি।’
২০২১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর ঢাকা থেকে আখাউড়া অভিমুখী তিতাস কমিউটার ট্রেনে রাত পৌনে ১০টার দিকে আখাউড়া রেল সেকশনের পাঘাচং রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় দুর্বৃত্তের ছোড়া পাথরের আঘাতে জসিম উদ্দিন নামে এক যুবক গুরুতর আহত হন। পেশায় তিনি একজন হকার।
২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী আন্তনগর মহানগর গোধূলি এক্সপ্রেস ট্রেনে সন্ধ্যায় আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে প্রবেশকালে দক্ষিণ আউটার সিগন্যাল এলাকায় লাদেন (২০), হৃদয় (১৯) এবং আতিক (২০) এলোপাতাড়িভাবে ওই ট্রেনে পাথর ছুড়ে মারে। ট্রেনটি আখাউড়া স্টেশনে যাত্রাবিরতি দিলে ট্রেনযাত্রীরা ঘটনাটি কর্তব্যরত স্টেশন ডিউটিরত রেলওয়ে পুলিশকে জানায়। পরে তারা ওই তিন যুবককে আটক করেন।
এই রকম একাধিক আটকের ঘটনা ঘটেছে পূর্বাঞ্চল রেলপথের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায়। রেলওয়ে আইনের ১২৭ ধারা অনুযায়ী, ট্রেনে পাথর ছোড়া হলে সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদণ্ডসহ ১০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান আছে। ৩০২ ধারা অনুযায়ী, পাথর নিক্ষেপে কারও মৃত্যু হলে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রয়েছে।
তবে এসব আইনে কারও শাস্তি হয়েছে, এমন নজির নেই।
স্থানীয়রা বলছে, যারা চলন্ত ট্রেনে পাথর ছুড়ছে, তারা সেটাকে অপরাধ বলে মনে করে না। শুধু আনন্দ পেতে অনেকে এই কাজ করছে। আবার অনেকে হয়তো ভাবে, পাথর ছোড়া হলে ট্রেন থামবে কিংবা কিছু জিনিসপত্র কুড়িয়ে পাওয়া যাবে। মূলত, এটা করে তারা অসুস্থ আনন্দ পাচ্ছে।
এমন ঘটনা রোধে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ তৎপর থাকলেও এসব অন্যায় করা ব্যক্তিদের শনাক্ত করা যাচ্ছে না। জিআরপি সূত্রে জানা যায়, ট্রেনে পাথর ছোড়ার ঘটনায় জড়িত ৮০ ভাগই বস্তির শিশু-কিশোর এবং মাদকাসক্ত ব্যক্তি। বস্তির শিশুদের আটক করা হলেও প্রমাণের অভাবে মুচলেকা নিয়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, গত নয় মাসে রেলওয়ের বিভিন্ন রুটে ১১০টি চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে পাথর নিক্ষেপের এসব ঘটনায় আহত হয়েছেন ২৯ জন যাত্রী। ট্রেনের জানালার গ্লাস ভেঙেছে ১০৩ টি। এদিকে রেলওয়ে কন্ট্রোল রুম (ঢাকা বিভাগ) সূত্র জানায়, আখাউড়া-সিলেট, আখাউড়া-ময়মনসিংহ ও আখাউড়া-ঢাকা রেলপথে ২০২১ সালে এক বছরে এ রেলপথের চলন্ত ট্রেনে ৩৯টা পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। এতে ট্রেন যাত্রী, গার্ড, চালক আহত হওয়া ছাড়াও ট্রেন সম্পদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।
আখাউড়া রেলওয়ে থানার ওসি মাজহারুল করিম আজকের পত্রিকাকে জানান, চলন্ত ট্রেনে পাথর ছোড়া মারাত্মক অপরাধ। এতে যেমন রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতি হচ্ছে তেমনি বিপন্ন হচ্ছে মানুষের জীবন। জনগণকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এ রকম কোনো দুষ্কৃতকারীকে দেখা মাত্র যেন তাদের ধরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে সোপর্দ করা হয়। এ ছাড়া রেলওয়ে জংশন এলাকায় রেলওয়ে থানার আয়োজনে স্টেশনে চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ, বিনা টিকিটে রেল ভ্রমণ, ট্রেনে অবৈধ মালামাল পরিবহন, চোরাচালান, জঙ্গিবাদ, নারী নির্যাতন, ইভটিজিং রোধে বিট পুলিশিং সভাও করছি আমরা।

পার্বত্য চট্টগ্রামের বিশাল পাহাড়ি এলাকার তিনটি সংসদীয় আসনের মধ্যে একটি খাগড়াছড়ি। আসনটিতে বিভিন্ন দলের হেভিওয়েট প্রার্থীর পাশাপাশি স্বতন্ত্র ও আঞ্চলিক দলের প্রার্থীরাও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। স্বতন্ত্র ও আঞ্চলিক দলের এসব প্রার্থী হেভিওয়েটদের জয়ে বড় বাধা হতে পারে বলে আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
২৭ মিনিট আগে
হাসান মামুন বলেন, ‘সবকিছু বুঝলাম, তাই বলে মজলুম নেত্রীর ইন্তেকালের দিনে দলের ও রাজপথের মজলুম নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা? ক্ষমতার মোহে আল্লাহর আরশ কাঁপানোর মতো বেপরোয়া হলেন?’
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ শফিকুল ইসলাম (৩৫) মারা গেছেন। মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। নিহত শফিকুল ইসলাম আব্দুল সামেদ ও রোকেয়া বেগম দম্পতির ছেলে। তাঁরা গাজীপুর সিটি করপোরেশনের টঙ্গী পূর্ব এলাকায় বসবাস করেন।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীতে জাতীয় সংসদ ভবনের পাশে জিয়া উদ্যানে অবস্থিত শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কবরের ঠিক পূর্ব পাশে ৪ ফুট বাই ৭ ফুট নতুন কবর খোঁড়া হচ্ছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জন্য। সেখানেই তাঁকে সমাহিত করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির ১ আসন
নীরব চৌধুরী বিটন, খাগড়াছড়ি

পার্বত্য চট্টগ্রামের বিশাল পাহাড়ি এলাকার তিনটি সংসদীয় আসনের মধ্যে একটি খাগড়াছড়ি। আসনটিতে বিভিন্ন দলের হেভিওয়েট প্রার্থীর পাশাপাশি স্বতন্ত্র ও আঞ্চলিক দলের প্রার্থীরাও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। স্বতন্ত্র ও আঞ্চলিক দলের এসব প্রার্থী হেভিওয়েটদের জয়ে বড় বাধা হতে পারে বলে আভাস পাওয়া যাচ্ছে। সবুজ পাহাড়ের রাজনীতির হিসাবনিকাশ বুঝতে মূল রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি আঞ্চলিক দলগুলোর ভোটের অঙ্ক কষতে হয় বিশ্লেষকদের। ভোটের সময় সেই অঙ্কে যুক্ত হয় পাহাড়ি-বাঙালি সমীকরণ। এবার জয়ের সমীকরণ পাল্টে দিতে পারে পাহাড়ি ভোটাররা।
২৯৮ নম্বর খাগড়াছড়ি আসনে বিএনপি, জামায়াত, স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ১৬ জন। তাঁরা হলেন বিএনপির প্রার্থী আব্দুল ওয়াদুদ ভূঁইয়া, জামায়াতের এয়াকুব আলী, ইসলামী আন্দোলনের মো. কাউসার, ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশের নুর ইসলাম। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী সমীরণ দেওয়ান, সন্তোষিত চাকমা, লাব্রিচাই মারমা, ধর্ম জ্যোতি চাকমা, সোনা রতন চাকমা, স্বতন্ত্র প্রার্থী জিরুনা ত্রিপুরা, জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী মিথিলা রোয়াজা, খেলাফতে মজলিস মনোনীত আনোয়ার হোসাইন মিয়াজী, গণঅধিকার পরিষদ মনোনীত দীনময় রোয়াজা, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ মনোনীত মো. মোস্তাফা, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টি মনোনীত উশোপ্রু মারমা। এদিকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত প্রার্থী মনজিলা সুলতানা ঝুমা।
জানা গেছে, বিএনপি, জামায়াতসহ কয়েকটি দল প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও বেশ কৌশলী এবং শক্তিশালী। কারণ পাহাড়ি ভোটার। স্থানীয় আঞ্চলিক দল ও আঞ্চলিকতার প্রশ্নে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ভোটের বাক্সে বেশ এককাট্টা স্থানীয় ভোটাররা।
এদিকে পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) নির্বাচনের ব্যাপারে আগে নীরব থাকলেও এখন তারা অনেকটা সরব। পাহাড়ের আরেক শক্তিশালী রাজনৈতিক সংগঠন জনসংহতি সমিতি জেএসএস (এমএন লারমা) সরাসরি ভোটে না এলেও পছন্দের প্রার্থীদের সমর্থন দেওয়ার কথা বলছে। ফলে জাতীয় রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য জয়ে আশার বাতিঘরে কিছুটা হতাশাও বেশ প্রকাশ্যে। এ ছাড়া প্রার্থীর যোগ্যতা, ভোটারদের বিগত দিনের বিশ্লেষণ এবং হিসাবনিকাশে জয়ে পদে পদে বাধার সম্মুখীন হতে পারে আশাবাদী দলগুলো।
আঞ্চলিক দলগুলো নির্বাচনের ঘোষণা দেওয়ার আগপর্যন্ত পাহাড়ের ভোটের যে সমীকরণ ছিল; এখন সেটা পাল্টে গেছে। কারণ আঞ্চলিক দলগুলো নির্বাচনে না এলে ভোটের মাঠ অনেকটা বিএনপি ও জামায়াতের দখলেই থাকত। কিন্তু ইউপিডিএফ ও জেএসএসের নির্বাচনে থাকার ঘোষণা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নতুন মাত্রা দিয়েছে।
বিশ্লেষকদের ধারণা, আগামী নির্বাচন সরল-দ্বিমুখী লড়াইয়ের বদলে কোথাও কোথাও কঠিন-ত্রিমুখী লড়াইয়ে পরিণত হতে পারে। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বিএনপি। যদিও আওয়ামী লীগহীন এই নির্বাচনে বিএনপি সারা দেশেই বড় জয়ের আশা করছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের সমর্থকদের ভোট কোন বাক্সে পড়বে, সেটিও দেখার পালা এবার।
পাল্টে যাওয়া সমীকরণ
এ আসনে বিএনপির প্রার্থী ও সাবেক সংসদ সদস্য খাগড়াছড়িতে জেলা বিএনপির সভাপতি ওয়াদুদ ভূঁইয়া প্রার্থী ঘোষণার আগ থেকেই গণসংযোগে রয়েছেন। প্রার্থিতা ও তফসিল ঘোষণার পর প্রচারে আরও সরব হয়ে উঠেছেন তিনি। ইউপিডিএফ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণার আগপর্যন্ত এখানে ওয়াদুদ ভূঁইয়ার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত এয়াকুব আলীকে ধরা হলেও এখন সমীকরণ পাল্টে গেছে।
বিএনপির প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়া বলেন, ‘আমি আগেও জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছি। জনগণ আমাকে চিনে। জেলার বেশির ভাগ সড়ক, স্কুল, মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দির, বিহার আমার সময়ে নির্মিত হয়েছে। পাহাড়ি-বাঙালি উভয় জনগোষ্ঠীর মানুষ আমাকে সমর্থন দিয়েছে। এরই মধ্যে চাকমা ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর মানুষ স্বতন্ত্রভাবে আমার সমর্থনে সমাবেশও করেছে।’
জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী এয়াকুব আলী বলেন, ‘আমরা এমন একটি বাংলাদেশ তৈরি করব, যেখানে নির্ভয়ে, নির্বিঘ্নে, নিরাপত্তা নিয়ে ভয়হীন দেশে ইনসাফের সঙ্গে বসবাস করবে। পাহাড়ি-বাঙালি মিলেমিশে তৈরি হবে এক সম্প্রীতির বাংলাদেশ।’
জনসংহতি সমিতির (এমএন লারমা) কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সুধাকর ত্রিপুরা বলেন, ‘আমরা নির্বাচনমুখী দল। তবে এই নির্বাচনে আমরা সরাসরি কোনো প্রার্থী না দিলেও কোনো না কোনো প্রার্থীকে সমর্থন দেব। তবে কোনো দলকে নয়। খাগড়াছড়ির এবার পরিস্থিতি আগের চেয়ে কিছুটা ভিন্ন।’
পাহাড়িদের দীর্ঘদিনের ভূমি, নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক অধিকারসংক্রান্ত সমস্যাগুলো সমাধানে জাতীয় দলগুলোর আন্তরিকতা নিয়ে অভিযোগও বেশ পুরোনো। এই প্রেক্ষাপটে নাগরিক সমাজের উদ্যোগে পাহাড়ি জনগোষ্ঠী থেকে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিষয়টিকে বেশ গুরুত্বসহকারে দেখছেন স্থানীয় পাহাড়ি ভোটাররা। এখানেই তাঁরা এককাট্টা।

পার্বত্য চট্টগ্রামের বিশাল পাহাড়ি এলাকার তিনটি সংসদীয় আসনের মধ্যে একটি খাগড়াছড়ি। আসনটিতে বিভিন্ন দলের হেভিওয়েট প্রার্থীর পাশাপাশি স্বতন্ত্র ও আঞ্চলিক দলের প্রার্থীরাও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। স্বতন্ত্র ও আঞ্চলিক দলের এসব প্রার্থী হেভিওয়েটদের জয়ে বড় বাধা হতে পারে বলে আভাস পাওয়া যাচ্ছে। সবুজ পাহাড়ের রাজনীতির হিসাবনিকাশ বুঝতে মূল রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি আঞ্চলিক দলগুলোর ভোটের অঙ্ক কষতে হয় বিশ্লেষকদের। ভোটের সময় সেই অঙ্কে যুক্ত হয় পাহাড়ি-বাঙালি সমীকরণ। এবার জয়ের সমীকরণ পাল্টে দিতে পারে পাহাড়ি ভোটাররা।
২৯৮ নম্বর খাগড়াছড়ি আসনে বিএনপি, জামায়াত, স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ১৬ জন। তাঁরা হলেন বিএনপির প্রার্থী আব্দুল ওয়াদুদ ভূঁইয়া, জামায়াতের এয়াকুব আলী, ইসলামী আন্দোলনের মো. কাউসার, ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশের নুর ইসলাম। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী সমীরণ দেওয়ান, সন্তোষিত চাকমা, লাব্রিচাই মারমা, ধর্ম জ্যোতি চাকমা, সোনা রতন চাকমা, স্বতন্ত্র প্রার্থী জিরুনা ত্রিপুরা, জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী মিথিলা রোয়াজা, খেলাফতে মজলিস মনোনীত আনোয়ার হোসাইন মিয়াজী, গণঅধিকার পরিষদ মনোনীত দীনময় রোয়াজা, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ মনোনীত মো. মোস্তাফা, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টি মনোনীত উশোপ্রু মারমা। এদিকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত প্রার্থী মনজিলা সুলতানা ঝুমা।
জানা গেছে, বিএনপি, জামায়াতসহ কয়েকটি দল প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও বেশ কৌশলী এবং শক্তিশালী। কারণ পাহাড়ি ভোটার। স্থানীয় আঞ্চলিক দল ও আঞ্চলিকতার প্রশ্নে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ভোটের বাক্সে বেশ এককাট্টা স্থানীয় ভোটাররা।
এদিকে পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) নির্বাচনের ব্যাপারে আগে নীরব থাকলেও এখন তারা অনেকটা সরব। পাহাড়ের আরেক শক্তিশালী রাজনৈতিক সংগঠন জনসংহতি সমিতি জেএসএস (এমএন লারমা) সরাসরি ভোটে না এলেও পছন্দের প্রার্থীদের সমর্থন দেওয়ার কথা বলছে। ফলে জাতীয় রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য জয়ে আশার বাতিঘরে কিছুটা হতাশাও বেশ প্রকাশ্যে। এ ছাড়া প্রার্থীর যোগ্যতা, ভোটারদের বিগত দিনের বিশ্লেষণ এবং হিসাবনিকাশে জয়ে পদে পদে বাধার সম্মুখীন হতে পারে আশাবাদী দলগুলো।
আঞ্চলিক দলগুলো নির্বাচনের ঘোষণা দেওয়ার আগপর্যন্ত পাহাড়ের ভোটের যে সমীকরণ ছিল; এখন সেটা পাল্টে গেছে। কারণ আঞ্চলিক দলগুলো নির্বাচনে না এলে ভোটের মাঠ অনেকটা বিএনপি ও জামায়াতের দখলেই থাকত। কিন্তু ইউপিডিএফ ও জেএসএসের নির্বাচনে থাকার ঘোষণা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নতুন মাত্রা দিয়েছে।
বিশ্লেষকদের ধারণা, আগামী নির্বাচন সরল-দ্বিমুখী লড়াইয়ের বদলে কোথাও কোথাও কঠিন-ত্রিমুখী লড়াইয়ে পরিণত হতে পারে। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বিএনপি। যদিও আওয়ামী লীগহীন এই নির্বাচনে বিএনপি সারা দেশেই বড় জয়ের আশা করছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের সমর্থকদের ভোট কোন বাক্সে পড়বে, সেটিও দেখার পালা এবার।
পাল্টে যাওয়া সমীকরণ
এ আসনে বিএনপির প্রার্থী ও সাবেক সংসদ সদস্য খাগড়াছড়িতে জেলা বিএনপির সভাপতি ওয়াদুদ ভূঁইয়া প্রার্থী ঘোষণার আগ থেকেই গণসংযোগে রয়েছেন। প্রার্থিতা ও তফসিল ঘোষণার পর প্রচারে আরও সরব হয়ে উঠেছেন তিনি। ইউপিডিএফ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণার আগপর্যন্ত এখানে ওয়াদুদ ভূঁইয়ার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত এয়াকুব আলীকে ধরা হলেও এখন সমীকরণ পাল্টে গেছে।
বিএনপির প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়া বলেন, ‘আমি আগেও জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছি। জনগণ আমাকে চিনে। জেলার বেশির ভাগ সড়ক, স্কুল, মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দির, বিহার আমার সময়ে নির্মিত হয়েছে। পাহাড়ি-বাঙালি উভয় জনগোষ্ঠীর মানুষ আমাকে সমর্থন দিয়েছে। এরই মধ্যে চাকমা ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর মানুষ স্বতন্ত্রভাবে আমার সমর্থনে সমাবেশও করেছে।’
জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী এয়াকুব আলী বলেন, ‘আমরা এমন একটি বাংলাদেশ তৈরি করব, যেখানে নির্ভয়ে, নির্বিঘ্নে, নিরাপত্তা নিয়ে ভয়হীন দেশে ইনসাফের সঙ্গে বসবাস করবে। পাহাড়ি-বাঙালি মিলেমিশে তৈরি হবে এক সম্প্রীতির বাংলাদেশ।’
জনসংহতি সমিতির (এমএন লারমা) কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সুধাকর ত্রিপুরা বলেন, ‘আমরা নির্বাচনমুখী দল। তবে এই নির্বাচনে আমরা সরাসরি কোনো প্রার্থী না দিলেও কোনো না কোনো প্রার্থীকে সমর্থন দেব। তবে কোনো দলকে নয়। খাগড়াছড়ির এবার পরিস্থিতি আগের চেয়ে কিছুটা ভিন্ন।’
পাহাড়িদের দীর্ঘদিনের ভূমি, নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক অধিকারসংক্রান্ত সমস্যাগুলো সমাধানে জাতীয় দলগুলোর আন্তরিকতা নিয়ে অভিযোগও বেশ পুরোনো। এই প্রেক্ষাপটে নাগরিক সমাজের উদ্যোগে পাহাড়ি জনগোষ্ঠী থেকে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিষয়টিকে বেশ গুরুত্বসহকারে দেখছেন স্থানীয় পাহাড়ি ভোটাররা। এখানেই তাঁরা এককাট্টা।

দুর্বৃত্তদের ট্রেনে পাথর ছোড়ার ঘটনা বর্তমানে ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। এতে ট্রেনের দায়িত্বরত গার্ড, চালকসহ ট্রেন যাত্রীরা আহত হচ্ছে। এতে কেউ চোখ হারিয়েছেন, এমনকি মৃত্যুবরণের ঘটনাও ঘটেছে
০৮ জানুয়ারি ২০২২
হাসান মামুন বলেন, ‘সবকিছু বুঝলাম, তাই বলে মজলুম নেত্রীর ইন্তেকালের দিনে দলের ও রাজপথের মজলুম নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা? ক্ষমতার মোহে আল্লাহর আরশ কাঁপানোর মতো বেপরোয়া হলেন?’
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ শফিকুল ইসলাম (৩৫) মারা গেছেন। মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। নিহত শফিকুল ইসলাম আব্দুল সামেদ ও রোকেয়া বেগম দম্পতির ছেলে। তাঁরা গাজীপুর সিটি করপোরেশনের টঙ্গী পূর্ব এলাকায় বসবাস করেন।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীতে জাতীয় সংসদ ভবনের পাশে জিয়া উদ্যানে অবস্থিত শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কবরের ঠিক পূর্ব পাশে ৪ ফুট বাই ৭ ফুট নতুন কবর খোঁড়া হচ্ছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জন্য। সেখানেই তাঁকে সমাহিত করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালী প্রতিনিধি

পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী ও সদ্য বহিষ্কৃত বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য হাসান মামুন কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
মঙ্গলবার রাত ৮টা ৩৪ মিনিটে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে হাসান মামুন বলেন, ‘সবকিছু বুঝলাম, তাই বলে মজলুম নেত্রীর ইন্তেকালের দিনে দলের ও রাজপথের মজলুম নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা? ক্ষমতার মোহে আল্লাহর আরশ কাঁপানোর মতো বেপরোয়া হলেন?’
এর আগে সন্ধ্যা ৭টা ১৪ মিনিটে আরেক পোস্টে হাসান মামুন বলেন, বিএনপি থেকে বহিষ্কারের আগেই তিনি দল থেকে পদত্যাগ করেছেন। এ-সংক্রান্ত দুটি ছবি তিনি পোস্ট করেন, যেখানে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের স্ক্রিনশট সংযুক্ত ছিল। পোস্টে তিনি উল্লেখ করেন, ২৮ ডিসেম্বর তিনি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
পরে সন্ধ্যা ৭টা ২৬ মিনিটে দেওয়া আরেক পোস্টে হাসান মামুন লেখেন, ‘বিএনপির সিদ্ধান্ত পূর্বনির্ধারিত। আমি আগেই পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি। নেতা-কর্মীদের সর্বোচ্চ ধৈর্য ধারণ ও ঐক্যবদ্ধ থাকার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
রাত ৮টা ৩৮ মিনিটে দেওয়া পৃথক এক পোস্টে হাসান মামুন প্রশ্ন তোলেন, ‘ময়মনসিংহের ফখরুদ্দিন বাচ্চুকে বহিষ্কার, তার বিরুদ্ধে দলীয়ভাবে মামলা করার কত দিন পরে ডেকে এনে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার ও সঙ্গে মনোনয়ন দেওয়া হলো?’
এরপর রাত ৮টা ৪০ মিনিটে আরেক পোস্টে হাসান মামুন লেখেন, ‘বিএনপির সকল সিদ্ধান্তের প্রতি সম্মান প্রদর্শনপূর্বক নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
উল্লেখ্য, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে পটুয়াখালী-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন হাসান মামুন। তবে দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আসনটি গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে ছেড়ে দেয় বিএনপি। এরপরও দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন এবং সোমবার মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। একই সঙ্গে তিনি নিজ উদ্যোগে সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু করেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, এসব কর্মকাণ্ড বিএনপির গঠনতন্ত্র ও শৃঙ্খলার পরিপন্থী হওয়ায় আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে হাসান মামুনকে দলের সব পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়।

পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী ও সদ্য বহিষ্কৃত বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য হাসান মামুন কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
মঙ্গলবার রাত ৮টা ৩৪ মিনিটে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে হাসান মামুন বলেন, ‘সবকিছু বুঝলাম, তাই বলে মজলুম নেত্রীর ইন্তেকালের দিনে দলের ও রাজপথের মজলুম নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা? ক্ষমতার মোহে আল্লাহর আরশ কাঁপানোর মতো বেপরোয়া হলেন?’
এর আগে সন্ধ্যা ৭টা ১৪ মিনিটে আরেক পোস্টে হাসান মামুন বলেন, বিএনপি থেকে বহিষ্কারের আগেই তিনি দল থেকে পদত্যাগ করেছেন। এ-সংক্রান্ত দুটি ছবি তিনি পোস্ট করেন, যেখানে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের স্ক্রিনশট সংযুক্ত ছিল। পোস্টে তিনি উল্লেখ করেন, ২৮ ডিসেম্বর তিনি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
পরে সন্ধ্যা ৭টা ২৬ মিনিটে দেওয়া আরেক পোস্টে হাসান মামুন লেখেন, ‘বিএনপির সিদ্ধান্ত পূর্বনির্ধারিত। আমি আগেই পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি। নেতা-কর্মীদের সর্বোচ্চ ধৈর্য ধারণ ও ঐক্যবদ্ধ থাকার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
রাত ৮টা ৩৮ মিনিটে দেওয়া পৃথক এক পোস্টে হাসান মামুন প্রশ্ন তোলেন, ‘ময়মনসিংহের ফখরুদ্দিন বাচ্চুকে বহিষ্কার, তার বিরুদ্ধে দলীয়ভাবে মামলা করার কত দিন পরে ডেকে এনে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার ও সঙ্গে মনোনয়ন দেওয়া হলো?’
এরপর রাত ৮টা ৪০ মিনিটে আরেক পোস্টে হাসান মামুন লেখেন, ‘বিএনপির সকল সিদ্ধান্তের প্রতি সম্মান প্রদর্শনপূর্বক নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
উল্লেখ্য, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে পটুয়াখালী-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন হাসান মামুন। তবে দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আসনটি গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে ছেড়ে দেয় বিএনপি। এরপরও দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন এবং সোমবার মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। একই সঙ্গে তিনি নিজ উদ্যোগে সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু করেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, এসব কর্মকাণ্ড বিএনপির গঠনতন্ত্র ও শৃঙ্খলার পরিপন্থী হওয়ায় আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে হাসান মামুনকে দলের সব পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়।

দুর্বৃত্তদের ট্রেনে পাথর ছোড়ার ঘটনা বর্তমানে ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। এতে ট্রেনের দায়িত্বরত গার্ড, চালকসহ ট্রেন যাত্রীরা আহত হচ্ছে। এতে কেউ চোখ হারিয়েছেন, এমনকি মৃত্যুবরণের ঘটনাও ঘটেছে
০৮ জানুয়ারি ২০২২
পার্বত্য চট্টগ্রামের বিশাল পাহাড়ি এলাকার তিনটি সংসদীয় আসনের মধ্যে একটি খাগড়াছড়ি। আসনটিতে বিভিন্ন দলের হেভিওয়েট প্রার্থীর পাশাপাশি স্বতন্ত্র ও আঞ্চলিক দলের প্রার্থীরাও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। স্বতন্ত্র ও আঞ্চলিক দলের এসব প্রার্থী হেভিওয়েটদের জয়ে বড় বাধা হতে পারে বলে আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
২৭ মিনিট আগে
জুলাই আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ শফিকুল ইসলাম (৩৫) মারা গেছেন। মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। নিহত শফিকুল ইসলাম আব্দুল সামেদ ও রোকেয়া বেগম দম্পতির ছেলে। তাঁরা গাজীপুর সিটি করপোরেশনের টঙ্গী পূর্ব এলাকায় বসবাস করেন।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীতে জাতীয় সংসদ ভবনের পাশে জিয়া উদ্যানে অবস্থিত শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কবরের ঠিক পূর্ব পাশে ৪ ফুট বাই ৭ ফুট নতুন কবর খোঁড়া হচ্ছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জন্য। সেখানেই তাঁকে সমাহিত করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

জুলাই আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ শফিকুল ইসলাম (৩৫) মারা গেছেন। মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
নিহত শফিকুল ইসলাম আব্দুল সামেদ ও রোকেয়া বেগম দম্পতির ছেলে। তাঁরা গাজীপুর সিটি করপোরেশনের টঙ্গী পূর্ব এলাকায় বসবাস করেন। তিনি গাজীপুরের গেজেটভুক্ত জুলাই যোদ্ধা। হালুয়াঘাট উপজেলার দর্শারপাড় গ্রামের বাসিন্দা।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান চলাকালে গত বছরের ৫ আগস্ট দুপুরে উত্তরা আজমপুরে ডান পায়ের ঊরুতে গুলিবিদ্ধ হন শফিকুল। তিনি দীর্ঘদিন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। পরে সরকার তাঁকে দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য পাঠাতে সব কাগজপত্র ব্যবস্থা করলে তিনি দেশের বাইরে চিকিৎসা নিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। সম্প্রতি তাঁর জ্বর ও অন্যান্য শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গতকাল সোমবার গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শফিকুল ইসলাম মারা যান।
এদিকে তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। স্বজন, সহযোদ্ধা ও এলাকাবাসী তাঁকে একজন সাহসী জুলাই যোদ্ধা হিসেবে স্মরণ করছে।
হালুয়াঘাট জুলাই শহীদ ও আহত সেলের প্রতিনিধি রিদওয়ান সিদ্দিকী জানান, শহীদ শফিকের জানাজা নামাজ বুধবার সকাল ১০টায় হালুয়াঘাট উপজেলার দর্শারপাড় মামা পাগলা মাজার মসজিদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে তাঁকে হালুয়াঘাটে নিজ এলাকায় দাফন করা হবে।
ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি নুরুল ইসলাম সাদ্দাম ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, আজ হলুয়াঘাটের এক আহত জুলাই যোদ্ধা শফিকুল ইন্তেকাল করেছেন। তিনি গুলিবিদ্ধ অবস্থায় প্রায় দেড় বছর ধরে চিকিৎসাধীন ছিলেন। আল্লাহ তাআলা তাঁকে শহীদ হিসেবে কবুল করুন।
নিহত শফিকুলের ছোট বোনের স্বামী শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, ‘হালুয়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মরদেহ হালুয়াঘাটে নেওয়ার জন্য একটি ফ্রিজিং অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। আমরা গাজীপুরে শফিকের জানাজা শেষে হালুয়াঘাটের উদ্দেশে রওনা হই। বুধবার জানাজা শেষে তাঁর দাফন করা হবে।’
শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া আরও বলেন, সরকার থেকে বিদেশে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছিল। তবে জুলাই যোদ্ধা শফিক বিদেশ যেতে অপারগতা প্রকাশ করেন। সম্প্রতি গুলির স্থানে ইনফেকশন হয়, যে কারণে জ্বর আসে। পরে সোমবার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শফিক মারা যান। চিকিৎসক জানিয়েছেন, নিউমোনিয়া ও গুলির স্থানে ইনফেকশনের কারণে তিনি মারা গেছেন।
হালুয়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফেরদৌস আলম বলেন, জুলাই যোদ্ধা শফিক গাজীপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।
এ বিষয়ে হালুয়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আলিনুর খান বলেন, মৃত্যুর খবর পেয়ে মরদেহে হালুয়াঘাটে আনার জন্য ফ্রিজিং অ্যাম্বুলেন্স দেওয়া হয়েছে। বুধবার সকাল ১০টায় তাঁর জানাজা হবে। সেখানে উপস্থিত থেকে যথাযথ মর্যাদায় তাঁকে দাফন করা হবে। একই সঙ্গে নিহতের পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

জুলাই আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ শফিকুল ইসলাম (৩৫) মারা গেছেন। মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
নিহত শফিকুল ইসলাম আব্দুল সামেদ ও রোকেয়া বেগম দম্পতির ছেলে। তাঁরা গাজীপুর সিটি করপোরেশনের টঙ্গী পূর্ব এলাকায় বসবাস করেন। তিনি গাজীপুরের গেজেটভুক্ত জুলাই যোদ্ধা। হালুয়াঘাট উপজেলার দর্শারপাড় গ্রামের বাসিন্দা।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান চলাকালে গত বছরের ৫ আগস্ট দুপুরে উত্তরা আজমপুরে ডান পায়ের ঊরুতে গুলিবিদ্ধ হন শফিকুল। তিনি দীর্ঘদিন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। পরে সরকার তাঁকে দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য পাঠাতে সব কাগজপত্র ব্যবস্থা করলে তিনি দেশের বাইরে চিকিৎসা নিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। সম্প্রতি তাঁর জ্বর ও অন্যান্য শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গতকাল সোমবার গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শফিকুল ইসলাম মারা যান।
এদিকে তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। স্বজন, সহযোদ্ধা ও এলাকাবাসী তাঁকে একজন সাহসী জুলাই যোদ্ধা হিসেবে স্মরণ করছে।
হালুয়াঘাট জুলাই শহীদ ও আহত সেলের প্রতিনিধি রিদওয়ান সিদ্দিকী জানান, শহীদ শফিকের জানাজা নামাজ বুধবার সকাল ১০টায় হালুয়াঘাট উপজেলার দর্শারপাড় মামা পাগলা মাজার মসজিদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে তাঁকে হালুয়াঘাটে নিজ এলাকায় দাফন করা হবে।
ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি নুরুল ইসলাম সাদ্দাম ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, আজ হলুয়াঘাটের এক আহত জুলাই যোদ্ধা শফিকুল ইন্তেকাল করেছেন। তিনি গুলিবিদ্ধ অবস্থায় প্রায় দেড় বছর ধরে চিকিৎসাধীন ছিলেন। আল্লাহ তাআলা তাঁকে শহীদ হিসেবে কবুল করুন।
নিহত শফিকুলের ছোট বোনের স্বামী শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, ‘হালুয়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মরদেহ হালুয়াঘাটে নেওয়ার জন্য একটি ফ্রিজিং অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। আমরা গাজীপুরে শফিকের জানাজা শেষে হালুয়াঘাটের উদ্দেশে রওনা হই। বুধবার জানাজা শেষে তাঁর দাফন করা হবে।’
শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া আরও বলেন, সরকার থেকে বিদেশে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছিল। তবে জুলাই যোদ্ধা শফিক বিদেশ যেতে অপারগতা প্রকাশ করেন। সম্প্রতি গুলির স্থানে ইনফেকশন হয়, যে কারণে জ্বর আসে। পরে সোমবার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শফিক মারা যান। চিকিৎসক জানিয়েছেন, নিউমোনিয়া ও গুলির স্থানে ইনফেকশনের কারণে তিনি মারা গেছেন।
হালুয়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফেরদৌস আলম বলেন, জুলাই যোদ্ধা শফিক গাজীপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।
এ বিষয়ে হালুয়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আলিনুর খান বলেন, মৃত্যুর খবর পেয়ে মরদেহে হালুয়াঘাটে আনার জন্য ফ্রিজিং অ্যাম্বুলেন্স দেওয়া হয়েছে। বুধবার সকাল ১০টায় তাঁর জানাজা হবে। সেখানে উপস্থিত থেকে যথাযথ মর্যাদায় তাঁকে দাফন করা হবে। একই সঙ্গে নিহতের পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

দুর্বৃত্তদের ট্রেনে পাথর ছোড়ার ঘটনা বর্তমানে ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। এতে ট্রেনের দায়িত্বরত গার্ড, চালকসহ ট্রেন যাত্রীরা আহত হচ্ছে। এতে কেউ চোখ হারিয়েছেন, এমনকি মৃত্যুবরণের ঘটনাও ঘটেছে
০৮ জানুয়ারি ২০২২
পার্বত্য চট্টগ্রামের বিশাল পাহাড়ি এলাকার তিনটি সংসদীয় আসনের মধ্যে একটি খাগড়াছড়ি। আসনটিতে বিভিন্ন দলের হেভিওয়েট প্রার্থীর পাশাপাশি স্বতন্ত্র ও আঞ্চলিক দলের প্রার্থীরাও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। স্বতন্ত্র ও আঞ্চলিক দলের এসব প্রার্থী হেভিওয়েটদের জয়ে বড় বাধা হতে পারে বলে আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
২৭ মিনিট আগে
হাসান মামুন বলেন, ‘সবকিছু বুঝলাম, তাই বলে মজলুম নেত্রীর ইন্তেকালের দিনে দলের ও রাজপথের মজলুম নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা? ক্ষমতার মোহে আল্লাহর আরশ কাঁপানোর মতো বেপরোয়া হলেন?’
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীতে জাতীয় সংসদ ভবনের পাশে জিয়া উদ্যানে অবস্থিত শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কবরের ঠিক পূর্ব পাশে ৪ ফুট বাই ৭ ফুট নতুন কবর খোঁড়া হচ্ছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জন্য। সেখানেই তাঁকে সমাহিত করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

রাজধানী ঢাকায় জাতীয় সংসদ ভবনের পাশে জিয়া উদ্যানে অবস্থিত শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কবরের ঠিক পূর্ব পাশে ৪ ফুট বাই ৭ ফুট নতুন কবর খোঁড়া হচ্ছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জন্য। সেখানেই তাঁকে সমাহিত করা হবে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. খালেকুজ্জামান চৌধুরী।
প্রকৌশলী মো. খালেকুজ্জমান চৌধুরী বলেন, যে স্থাপত্য প্রকৌশল সংস্থা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে আর্কিটেক্টের কাজ করেছিল, সে সংস্থাকে দিয়েই এবার বেগম খালেদা জিয়ার কবর খোঁড়ানো ও বাঁধাই করা হচ্ছে, যাতে মূল নকশায় কোনো ধরনের পরিবর্তন না আসে।
বসত আর্কিটেক্ট প্রকৌশল সংস্থার প্রধান প্রকৌশলী মাসুদুর রহমান জানিয়েছেন, তাঁরা ২০০২ সালে জাতীয় সংসদ ভবনের পাশে জিয়া উদ্যানের এই মাজার নতুনভাবে সংস্কার করেন। যেখানে একটি অতি সুন্দর ব্রিজ নির্মাণসহ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজার ও মাজার প্রাঙ্গণ ফুটিয়ে তোলা হয়। আজ সেই সুন্দর স্থাপনার অবয়ব ঠিক রেখেই শহীদ জিয়ার কবরের ঠিক পূর্ব পাশে বেগম খালেদা জিয়ার জন্য নতুন করে খবর খোঁড়া হচ্ছে।

গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. খালেকুজ্জমান চৌধুরী জানান, আজ মঙ্গলবার রাতেই তাঁরা কবর খোঁড়া ও তাতে মার্বেল পাথর স্থাপন করাসহ আনুষঙ্গিক কাজ সেরে ফেলতে চান। কাল সকাল নাগাদ হয়তো কিছু কাজ করা হতে পারে।
এক প্রশ্নের জবাবে বসত আর্কিটেক্ট প্রকৌশল সংস্থার প্রধান প্রকৌশলী মাসুদুর রহমান বলেন, ২০০২ সালে যখন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজার সংস্কার করা হয়, তখন সেভাবে কোনো নির্দেশনা তাঁরা পাননি। নাহয় তখনই বেগম খালেদা জিয়ার কবরের জন্য সেভাবে জায়গা রেখে দুটি কবরের জায়গা করে রাখতে পারতেন।
এখন কেন করছেন, এর জবাবে মাসুদুর রহমান জানান, আগে সেভাবে নির্দেশনা ছিল না। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁদের আজ সকালে শহীদ জিয়ার কবরের পাশে বেগম খালেদা জিয়ার কবর খোঁড়ার জন্য অনুরোধ করা হলে তাঁরা সেভাবে কাজ শুরু করেন।
প্রকৌশলী মাসুদুর রহমান আরও জানান, তাঁর সৌভাগ্য হয়েছিল শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কবরের ডিজাইনসহ স্থাপত্যশৈলী নির্মাণের। সেই সৌভাগ্যক্রমে এবার বেগম খালেদা জিয়ার কবরের স্থাপত্যশৈলীর কাজ করার সৌভাগ্য হয়েছে।
মাসুদুর রহমান জানান, শহীদ জিয়ার মতো বেগম খালেদা জিয়ার কবরেও সেই সাধারণ মার্বেল পাথর ব্যবহার করা হবে এবং একই ডিজাইনে থাকবে সবুজ ঘাস। তিনি আরও জানান, খালেদা জিয়ার নতুন কবরের জন্য শহীদ জিয়ার মাজারের মূল নকশায় কোনো পরিবর্তন হবে না।

রাজধানী ঢাকায় জাতীয় সংসদ ভবনের পাশে জিয়া উদ্যানে অবস্থিত শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কবরের ঠিক পূর্ব পাশে ৪ ফুট বাই ৭ ফুট নতুন কবর খোঁড়া হচ্ছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জন্য। সেখানেই তাঁকে সমাহিত করা হবে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. খালেকুজ্জামান চৌধুরী।
প্রকৌশলী মো. খালেকুজ্জমান চৌধুরী বলেন, যে স্থাপত্য প্রকৌশল সংস্থা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে আর্কিটেক্টের কাজ করেছিল, সে সংস্থাকে দিয়েই এবার বেগম খালেদা জিয়ার কবর খোঁড়ানো ও বাঁধাই করা হচ্ছে, যাতে মূল নকশায় কোনো ধরনের পরিবর্তন না আসে।
বসত আর্কিটেক্ট প্রকৌশল সংস্থার প্রধান প্রকৌশলী মাসুদুর রহমান জানিয়েছেন, তাঁরা ২০০২ সালে জাতীয় সংসদ ভবনের পাশে জিয়া উদ্যানের এই মাজার নতুনভাবে সংস্কার করেন। যেখানে একটি অতি সুন্দর ব্রিজ নির্মাণসহ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজার ও মাজার প্রাঙ্গণ ফুটিয়ে তোলা হয়। আজ সেই সুন্দর স্থাপনার অবয়ব ঠিক রেখেই শহীদ জিয়ার কবরের ঠিক পূর্ব পাশে বেগম খালেদা জিয়ার জন্য নতুন করে খবর খোঁড়া হচ্ছে।

গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. খালেকুজ্জমান চৌধুরী জানান, আজ মঙ্গলবার রাতেই তাঁরা কবর খোঁড়া ও তাতে মার্বেল পাথর স্থাপন করাসহ আনুষঙ্গিক কাজ সেরে ফেলতে চান। কাল সকাল নাগাদ হয়তো কিছু কাজ করা হতে পারে।
এক প্রশ্নের জবাবে বসত আর্কিটেক্ট প্রকৌশল সংস্থার প্রধান প্রকৌশলী মাসুদুর রহমান বলেন, ২০০২ সালে যখন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজার সংস্কার করা হয়, তখন সেভাবে কোনো নির্দেশনা তাঁরা পাননি। নাহয় তখনই বেগম খালেদা জিয়ার কবরের জন্য সেভাবে জায়গা রেখে দুটি কবরের জায়গা করে রাখতে পারতেন।
এখন কেন করছেন, এর জবাবে মাসুদুর রহমান জানান, আগে সেভাবে নির্দেশনা ছিল না। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁদের আজ সকালে শহীদ জিয়ার কবরের পাশে বেগম খালেদা জিয়ার কবর খোঁড়ার জন্য অনুরোধ করা হলে তাঁরা সেভাবে কাজ শুরু করেন।
প্রকৌশলী মাসুদুর রহমান আরও জানান, তাঁর সৌভাগ্য হয়েছিল শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কবরের ডিজাইনসহ স্থাপত্যশৈলী নির্মাণের। সেই সৌভাগ্যক্রমে এবার বেগম খালেদা জিয়ার কবরের স্থাপত্যশৈলীর কাজ করার সৌভাগ্য হয়েছে।
মাসুদুর রহমান জানান, শহীদ জিয়ার মতো বেগম খালেদা জিয়ার কবরেও সেই সাধারণ মার্বেল পাথর ব্যবহার করা হবে এবং একই ডিজাইনে থাকবে সবুজ ঘাস। তিনি আরও জানান, খালেদা জিয়ার নতুন কবরের জন্য শহীদ জিয়ার মাজারের মূল নকশায় কোনো পরিবর্তন হবে না।

দুর্বৃত্তদের ট্রেনে পাথর ছোড়ার ঘটনা বর্তমানে ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। এতে ট্রেনের দায়িত্বরত গার্ড, চালকসহ ট্রেন যাত্রীরা আহত হচ্ছে। এতে কেউ চোখ হারিয়েছেন, এমনকি মৃত্যুবরণের ঘটনাও ঘটেছে
০৮ জানুয়ারি ২০২২
পার্বত্য চট্টগ্রামের বিশাল পাহাড়ি এলাকার তিনটি সংসদীয় আসনের মধ্যে একটি খাগড়াছড়ি। আসনটিতে বিভিন্ন দলের হেভিওয়েট প্রার্থীর পাশাপাশি স্বতন্ত্র ও আঞ্চলিক দলের প্রার্থীরাও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। স্বতন্ত্র ও আঞ্চলিক দলের এসব প্রার্থী হেভিওয়েটদের জয়ে বড় বাধা হতে পারে বলে আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
২৭ মিনিট আগে
হাসান মামুন বলেন, ‘সবকিছু বুঝলাম, তাই বলে মজলুম নেত্রীর ইন্তেকালের দিনে দলের ও রাজপথের মজলুম নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা? ক্ষমতার মোহে আল্লাহর আরশ কাঁপানোর মতো বেপরোয়া হলেন?’
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ শফিকুল ইসলাম (৩৫) মারা গেছেন। মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। নিহত শফিকুল ইসলাম আব্দুল সামেদ ও রোকেয়া বেগম দম্পতির ছেলে। তাঁরা গাজীপুর সিটি করপোরেশনের টঙ্গী পূর্ব এলাকায় বসবাস করেন।
১ ঘণ্টা আগে