নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম নগরীতে পারিবারিক কলহের জেরে ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার ঘটনায় স্বামীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার বেলা ২টায় চট্টগ্রাম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা ৬ষ্ঠ আদালতের বিচারক বেগম সিরাজাম মুনীরা আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন—রিদোয়ানুল হক (৩০)। তিনি কক্সবাজার জেলার মহেশখালী থানার চালিয়াতলী গ্রামের মোক্তার আহাম্মদের ছেলে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি আইনজীবী দীর্ঘতম বড়ুয়া।
আইনজীবী দীর্ঘতম বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১৬ সালে ১৫ অক্টোবর স্ত্রী শানু আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ ওঠে আসামি রিদোয়ানুল হকের বিরুদ্ধে। এই খুনের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় রিদোয়ানুলকে একমাত্র আসামি করে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। পরে ২০১৭ সালে ১৯ জুলাই আদালতে আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠনপূর্বক বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। এ মামলায় মোট ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়।’
আইনজীবী দীর্ঘতম বড়ুয়া আরও বলেন, ‘আদালতে এ মামলায় আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায়, বুধবার আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। সেই সঙ্গে তাঁকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেন।’
মামলার নথি থেকে জানা গেছে, নিহত শানু আক্তার ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। তিনি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার ধামরাইহাট গ্রামের মৃত আব্দুল ছাত্তারের মেয়ে। ২০১৬ সালে ১৫ অক্টোবর নগরীর চান্দগাঁও থানাধীন পশ্চিম মোহরা এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় শানু আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়। পরে তাঁর লাশটি বাথরুমের দরজার সঙ্গে ঝুলিয়ে আত্মহত্যার নাটক সাজিয়ে নিহতের পরিবারকে ফোন করে জানিয়ে, পালিয়ে যান স্বামী রিদোয়ানুল হক। পরদিন ১৬ অক্টোবর রিদোয়ানুলকে আসামি করে নিহতের ভাই মো. ইসকান্দর চান্দগাঁও থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, বিভিন্ন মেয়ের সঙ্গে রিদোয়ানুলের অবৈধ সম্পর্কের বিষয়ে প্রতিবাদ করায় শানু আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়।
ওই বছর ২৫ অক্টোবর পুলিশ অভিযান চালিয়ে আসামি রিদোয়ানুলকে গ্রেপ্তার করেন। এরপর থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন। বুধবার রায়ের সময় তাঁকে চট্টগ্রাম কারাগার থেকে আদালতে নিয়ে আসা হয়।

চট্টগ্রাম নগরীতে পারিবারিক কলহের জেরে ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার ঘটনায় স্বামীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার বেলা ২টায় চট্টগ্রাম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা ৬ষ্ঠ আদালতের বিচারক বেগম সিরাজাম মুনীরা আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন—রিদোয়ানুল হক (৩০)। তিনি কক্সবাজার জেলার মহেশখালী থানার চালিয়াতলী গ্রামের মোক্তার আহাম্মদের ছেলে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি আইনজীবী দীর্ঘতম বড়ুয়া।
আইনজীবী দীর্ঘতম বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১৬ সালে ১৫ অক্টোবর স্ত্রী শানু আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ ওঠে আসামি রিদোয়ানুল হকের বিরুদ্ধে। এই খুনের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় রিদোয়ানুলকে একমাত্র আসামি করে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। পরে ২০১৭ সালে ১৯ জুলাই আদালতে আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠনপূর্বক বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। এ মামলায় মোট ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়।’
আইনজীবী দীর্ঘতম বড়ুয়া আরও বলেন, ‘আদালতে এ মামলায় আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায়, বুধবার আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। সেই সঙ্গে তাঁকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেন।’
মামলার নথি থেকে জানা গেছে, নিহত শানু আক্তার ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। তিনি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার ধামরাইহাট গ্রামের মৃত আব্দুল ছাত্তারের মেয়ে। ২০১৬ সালে ১৫ অক্টোবর নগরীর চান্দগাঁও থানাধীন পশ্চিম মোহরা এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় শানু আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়। পরে তাঁর লাশটি বাথরুমের দরজার সঙ্গে ঝুলিয়ে আত্মহত্যার নাটক সাজিয়ে নিহতের পরিবারকে ফোন করে জানিয়ে, পালিয়ে যান স্বামী রিদোয়ানুল হক। পরদিন ১৬ অক্টোবর রিদোয়ানুলকে আসামি করে নিহতের ভাই মো. ইসকান্দর চান্দগাঁও থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, বিভিন্ন মেয়ের সঙ্গে রিদোয়ানুলের অবৈধ সম্পর্কের বিষয়ে প্রতিবাদ করায় শানু আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়।
ওই বছর ২৫ অক্টোবর পুলিশ অভিযান চালিয়ে আসামি রিদোয়ানুলকে গ্রেপ্তার করেন। এরপর থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন। বুধবার রায়ের সময় তাঁকে চট্টগ্রাম কারাগার থেকে আদালতে নিয়ে আসা হয়।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে