কক্সবাজার প্রতিনিধি

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে সাগর বেশ উত্তাল। দু-তিন ধরে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৩ থেকে ৪ ফুট উচ্চতায় উপকূলে আছড়ে পড়ছে। এতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের কয়েকটি স্থানে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে সড়কের ১৫-১৬টি স্থান ভেঙেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে এ ভাঙন শুরু হয়।
এর মধ্যে টেকনাফের মুন্ডার ডেইল ও ক্ষুরের মুখ এলাকায় দুই কিলোমিটার সড়কে ৪টি বড় ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে। পশ্চিম মুন্ডার ডেইল এলাকায় ৫০ ও ১০০ মিটার সড়ক প্রায় সাগরে বিলীন হয়ে গেছে। পাশের ক্ষুরের মুখ এলাকায়ও একইভাবে পিচঢালা সড়কের অর্ধেক সাগরে চলে গেছে।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও এলাকার লোকজন আশঙ্কা করছেন, দ্রুত ভাঙন ঠেকানো না গেলে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। পাশাপাশি সেখানকার প্রায় দুই হাজার পরিবার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
কক্সবাজার শহর থেকে টেকনাফ পর্যন্ত ৮৪ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভ সড়ক। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের একটি ইউনিট সড়কটির দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা সড়কের ভাঙন ঠেকানোর কাজ শুরু করেছেন। তবে জোয়ার এলে কাজ বন্ধ রাখতে হচ্ছে।
আজ শুক্রবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, মেরিন ড্রাইভের হিমছড়ি, ইনানীর পাটুয়ারটেক ও টেকনাফ অংশের কয়েকটি স্থান ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে। সাগরের ঢেউয়ের চাপে এসব এলাকায় জিওটিউব ছিঁড়ে সড়কে আছড়ে পড়ছে।
টেকনাফের মুন্ডার ডেইলে দেখা যায়, ১০০ থেকে ১৫০ মিটার সড়ক কিছু অর্ধেক বা আরও বেশি সাগরের ভাঙনে বিলীন হয়েছে। গত বছরও বর্ষা মৌসুমে একই এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছিল।
স্থানীয় লোকজন অভিযোগ করেন, সাগর থেকে দু-তিন বছর ধরে প্রভাবশালীরা অবাধে বালু উত্তোলন করছে। এতে এখানে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
টেকনাফ উপকূলীয় বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা বশির আহমেদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কের বিভিন্ন অংশে সাগরের ভাঙনে ঝাউগাছ উপড়ে গেছে।
সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. সেলিম বলেন, দ্রুত ভাঙন ঠেকানো সম্ভব না হলে সাবরাং ট্যুরিজম পার্ক ও অর্থনৈতিক অঞ্চলের সঙ্গে মেরিন ড্রাইভ সড়কে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। তাঁর মতে, আজ-কালের মধ্যে ভাঙা অংশগুলো মেরামত করে বন্ধ করতে না পারলে জোয়ারের আঘাতে সড়কটি বিলীন হয়ে যেতে পারে।
কক্সবাজার নাগরিক ফোরামের সভাপতি আনম হেলাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভাঙন রোধে সমুদ্র ও পরিবেশবিজ্ঞানী এবং সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। তাহলে ভবিষ্যতে ভাঙন রোধ টেকসই হবে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দু-তিন দিন ধরে পূর্ণিমার প্রভাবে জোয়ারের পানির উচ্চতা স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েক ফুট বেড়েছে। এতে মেরিন ড্রাইভের বিভিন্ন অংশে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে ভাঙন ঠেকাতে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোর কাজ শুরু করেছে।
কক্সবাজার সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শাহে আরেফিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কটি এখনো সেনাবাহিনী দেখভাল করে থাকে। ভাঙন ঠেকানোর কাজও সেনাবাহিনীর অধীনে হবে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে সাগর বেশ উত্তাল। দু-তিন ধরে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৩ থেকে ৪ ফুট উচ্চতায় উপকূলে আছড়ে পড়ছে। এতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের কয়েকটি স্থানে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে সড়কের ১৫-১৬টি স্থান ভেঙেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে এ ভাঙন শুরু হয়।
এর মধ্যে টেকনাফের মুন্ডার ডেইল ও ক্ষুরের মুখ এলাকায় দুই কিলোমিটার সড়কে ৪টি বড় ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে। পশ্চিম মুন্ডার ডেইল এলাকায় ৫০ ও ১০০ মিটার সড়ক প্রায় সাগরে বিলীন হয়ে গেছে। পাশের ক্ষুরের মুখ এলাকায়ও একইভাবে পিচঢালা সড়কের অর্ধেক সাগরে চলে গেছে।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও এলাকার লোকজন আশঙ্কা করছেন, দ্রুত ভাঙন ঠেকানো না গেলে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। পাশাপাশি সেখানকার প্রায় দুই হাজার পরিবার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
কক্সবাজার শহর থেকে টেকনাফ পর্যন্ত ৮৪ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভ সড়ক। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের একটি ইউনিট সড়কটির দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা সড়কের ভাঙন ঠেকানোর কাজ শুরু করেছেন। তবে জোয়ার এলে কাজ বন্ধ রাখতে হচ্ছে।
আজ শুক্রবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, মেরিন ড্রাইভের হিমছড়ি, ইনানীর পাটুয়ারটেক ও টেকনাফ অংশের কয়েকটি স্থান ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে। সাগরের ঢেউয়ের চাপে এসব এলাকায় জিওটিউব ছিঁড়ে সড়কে আছড়ে পড়ছে।
টেকনাফের মুন্ডার ডেইলে দেখা যায়, ১০০ থেকে ১৫০ মিটার সড়ক কিছু অর্ধেক বা আরও বেশি সাগরের ভাঙনে বিলীন হয়েছে। গত বছরও বর্ষা মৌসুমে একই এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছিল।
স্থানীয় লোকজন অভিযোগ করেন, সাগর থেকে দু-তিন বছর ধরে প্রভাবশালীরা অবাধে বালু উত্তোলন করছে। এতে এখানে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
টেকনাফ উপকূলীয় বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা বশির আহমেদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কের বিভিন্ন অংশে সাগরের ভাঙনে ঝাউগাছ উপড়ে গেছে।
সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. সেলিম বলেন, দ্রুত ভাঙন ঠেকানো সম্ভব না হলে সাবরাং ট্যুরিজম পার্ক ও অর্থনৈতিক অঞ্চলের সঙ্গে মেরিন ড্রাইভ সড়কে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। তাঁর মতে, আজ-কালের মধ্যে ভাঙা অংশগুলো মেরামত করে বন্ধ করতে না পারলে জোয়ারের আঘাতে সড়কটি বিলীন হয়ে যেতে পারে।
কক্সবাজার নাগরিক ফোরামের সভাপতি আনম হেলাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভাঙন রোধে সমুদ্র ও পরিবেশবিজ্ঞানী এবং সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। তাহলে ভবিষ্যতে ভাঙন রোধ টেকসই হবে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দু-তিন দিন ধরে পূর্ণিমার প্রভাবে জোয়ারের পানির উচ্চতা স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েক ফুট বেড়েছে। এতে মেরিন ড্রাইভের বিভিন্ন অংশে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে ভাঙন ঠেকাতে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোর কাজ শুরু করেছে।
কক্সবাজার সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শাহে আরেফিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কটি এখনো সেনাবাহিনী দেখভাল করে থাকে। ভাঙন ঠেকানোর কাজও সেনাবাহিনীর অধীনে হবে।
কক্সবাজার প্রতিনিধি

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে সাগর বেশ উত্তাল। দু-তিন ধরে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৩ থেকে ৪ ফুট উচ্চতায় উপকূলে আছড়ে পড়ছে। এতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের কয়েকটি স্থানে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে সড়কের ১৫-১৬টি স্থান ভেঙেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে এ ভাঙন শুরু হয়।
এর মধ্যে টেকনাফের মুন্ডার ডেইল ও ক্ষুরের মুখ এলাকায় দুই কিলোমিটার সড়কে ৪টি বড় ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে। পশ্চিম মুন্ডার ডেইল এলাকায় ৫০ ও ১০০ মিটার সড়ক প্রায় সাগরে বিলীন হয়ে গেছে। পাশের ক্ষুরের মুখ এলাকায়ও একইভাবে পিচঢালা সড়কের অর্ধেক সাগরে চলে গেছে।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও এলাকার লোকজন আশঙ্কা করছেন, দ্রুত ভাঙন ঠেকানো না গেলে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। পাশাপাশি সেখানকার প্রায় দুই হাজার পরিবার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
কক্সবাজার শহর থেকে টেকনাফ পর্যন্ত ৮৪ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভ সড়ক। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের একটি ইউনিট সড়কটির দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা সড়কের ভাঙন ঠেকানোর কাজ শুরু করেছেন। তবে জোয়ার এলে কাজ বন্ধ রাখতে হচ্ছে।
আজ শুক্রবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, মেরিন ড্রাইভের হিমছড়ি, ইনানীর পাটুয়ারটেক ও টেকনাফ অংশের কয়েকটি স্থান ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে। সাগরের ঢেউয়ের চাপে এসব এলাকায় জিওটিউব ছিঁড়ে সড়কে আছড়ে পড়ছে।
টেকনাফের মুন্ডার ডেইলে দেখা যায়, ১০০ থেকে ১৫০ মিটার সড়ক কিছু অর্ধেক বা আরও বেশি সাগরের ভাঙনে বিলীন হয়েছে। গত বছরও বর্ষা মৌসুমে একই এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছিল।
স্থানীয় লোকজন অভিযোগ করেন, সাগর থেকে দু-তিন বছর ধরে প্রভাবশালীরা অবাধে বালু উত্তোলন করছে। এতে এখানে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
টেকনাফ উপকূলীয় বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা বশির আহমেদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কের বিভিন্ন অংশে সাগরের ভাঙনে ঝাউগাছ উপড়ে গেছে।
সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. সেলিম বলেন, দ্রুত ভাঙন ঠেকানো সম্ভব না হলে সাবরাং ট্যুরিজম পার্ক ও অর্থনৈতিক অঞ্চলের সঙ্গে মেরিন ড্রাইভ সড়কে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। তাঁর মতে, আজ-কালের মধ্যে ভাঙা অংশগুলো মেরামত করে বন্ধ করতে না পারলে জোয়ারের আঘাতে সড়কটি বিলীন হয়ে যেতে পারে।
কক্সবাজার নাগরিক ফোরামের সভাপতি আনম হেলাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভাঙন রোধে সমুদ্র ও পরিবেশবিজ্ঞানী এবং সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। তাহলে ভবিষ্যতে ভাঙন রোধ টেকসই হবে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দু-তিন দিন ধরে পূর্ণিমার প্রভাবে জোয়ারের পানির উচ্চতা স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েক ফুট বেড়েছে। এতে মেরিন ড্রাইভের বিভিন্ন অংশে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে ভাঙন ঠেকাতে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোর কাজ শুরু করেছে।
কক্সবাজার সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শাহে আরেফিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কটি এখনো সেনাবাহিনী দেখভাল করে থাকে। ভাঙন ঠেকানোর কাজও সেনাবাহিনীর অধীনে হবে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে সাগর বেশ উত্তাল। দু-তিন ধরে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৩ থেকে ৪ ফুট উচ্চতায় উপকূলে আছড়ে পড়ছে। এতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের কয়েকটি স্থানে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে সড়কের ১৫-১৬টি স্থান ভেঙেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে এ ভাঙন শুরু হয়।
এর মধ্যে টেকনাফের মুন্ডার ডেইল ও ক্ষুরের মুখ এলাকায় দুই কিলোমিটার সড়কে ৪টি বড় ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে। পশ্চিম মুন্ডার ডেইল এলাকায় ৫০ ও ১০০ মিটার সড়ক প্রায় সাগরে বিলীন হয়ে গেছে। পাশের ক্ষুরের মুখ এলাকায়ও একইভাবে পিচঢালা সড়কের অর্ধেক সাগরে চলে গেছে।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও এলাকার লোকজন আশঙ্কা করছেন, দ্রুত ভাঙন ঠেকানো না গেলে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। পাশাপাশি সেখানকার প্রায় দুই হাজার পরিবার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
কক্সবাজার শহর থেকে টেকনাফ পর্যন্ত ৮৪ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভ সড়ক। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের একটি ইউনিট সড়কটির দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা সড়কের ভাঙন ঠেকানোর কাজ শুরু করেছেন। তবে জোয়ার এলে কাজ বন্ধ রাখতে হচ্ছে।
আজ শুক্রবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, মেরিন ড্রাইভের হিমছড়ি, ইনানীর পাটুয়ারটেক ও টেকনাফ অংশের কয়েকটি স্থান ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে। সাগরের ঢেউয়ের চাপে এসব এলাকায় জিওটিউব ছিঁড়ে সড়কে আছড়ে পড়ছে।
টেকনাফের মুন্ডার ডেইলে দেখা যায়, ১০০ থেকে ১৫০ মিটার সড়ক কিছু অর্ধেক বা আরও বেশি সাগরের ভাঙনে বিলীন হয়েছে। গত বছরও বর্ষা মৌসুমে একই এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছিল।
স্থানীয় লোকজন অভিযোগ করেন, সাগর থেকে দু-তিন বছর ধরে প্রভাবশালীরা অবাধে বালু উত্তোলন করছে। এতে এখানে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
টেকনাফ উপকূলীয় বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা বশির আহমেদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কের বিভিন্ন অংশে সাগরের ভাঙনে ঝাউগাছ উপড়ে গেছে।
সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. সেলিম বলেন, দ্রুত ভাঙন ঠেকানো সম্ভব না হলে সাবরাং ট্যুরিজম পার্ক ও অর্থনৈতিক অঞ্চলের সঙ্গে মেরিন ড্রাইভ সড়কে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। তাঁর মতে, আজ-কালের মধ্যে ভাঙা অংশগুলো মেরামত করে বন্ধ করতে না পারলে জোয়ারের আঘাতে সড়কটি বিলীন হয়ে যেতে পারে।
কক্সবাজার নাগরিক ফোরামের সভাপতি আনম হেলাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভাঙন রোধে সমুদ্র ও পরিবেশবিজ্ঞানী এবং সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। তাহলে ভবিষ্যতে ভাঙন রোধ টেকসই হবে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দু-তিন দিন ধরে পূর্ণিমার প্রভাবে জোয়ারের পানির উচ্চতা স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েক ফুট বেড়েছে। এতে মেরিন ড্রাইভের বিভিন্ন অংশে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে ভাঙন ঠেকাতে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোর কাজ শুরু করেছে।
কক্সবাজার সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শাহে আরেফিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কটি এখনো সেনাবাহিনী দেখভাল করে থাকে। ভাঙন ঠেকানোর কাজও সেনাবাহিনীর অধীনে হবে।

রাজশাহী জেলায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে নতুন বই পৌঁছাতে শুরু করেছে। প্রাথমিক পর্যায়ের চাহিদার শতভাগ বই ইতিমধ্যে রাজশাহী এসেছে বলে জানিয়েছে জেলা শিক্ষা কার্যালয়। তবে মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর সব বই পৌঁছায়নি। প্রথম ধাপে ষষ্ঠ শ্রেণির সব বই এবং নবম শ্রেণির কিছু বই এসেছে।
৯ মিনিট আগে
বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগে
খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী জেলায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে নতুন বই পৌঁছাতে শুরু করেছে। প্রাথমিক পর্যায়ের চাহিদার শতভাগ বই ইতিমধ্যে রাজশাহী এসেছে বলে জানিয়েছে জেলা শিক্ষা কার্যালয়। তবে মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর সব বই পৌঁছায়নি। প্রথম ধাপে ষষ্ঠ শ্রেণির সব বই এবং নবম শ্রেণির কিছু বই এসেছে। সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির বই এখনো উপজেলা পর্যায়ে না পৌঁছানোয় বিতরণ শুরু হয়নি।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রাক-প্রাথমিক পর্যায়ে জেলায় বই দরকার ৪১ হাজার ৬৪০ সেট। আর প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত দরকার ১১ লাখ ১৯ হাজার ২০৪টি বই। এরই মধ্যে চাহিদার সব বই পাওয়া গেছে। ২১ ডিসেম্বর থেকে বইগুলো স্কুলে স্কুলে পাঠানো শুরু হয়েছে।
এদিকে জেলা শিক্ষা কার্যালয় জানিয়েছে, জেলায় ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠ্যবইয়ের চাহিদা প্রায় ২২ লাখ ৭ হাজার। সব বই এখনো পাওয়া যায়নি। যেগুলো এসেছে, সেগুলো উপজেলা শিক্ষা কার্যালয় থেকে স্কুলে স্কুলে বিতরণ করা হচ্ছে। বাকি বই আসার পরপরই বিতরণ করা হবে।
গত বুধবার রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলা শিক্ষা কার্যালয় থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের বই বিতরণ করতে দেখা যায়। বই সংগ্রহ করতে আসা শিক্ষকেরা জানান, গত শিক্ষাবর্ষে তিন-চার মাস দেরিতে সম্পূর্ণ বই হাতে পাওয়ায় পাঠদান কার্যক্রম চরমভাবে ব্যাহত হয়েছিল। এবার শিক্ষাবর্ষের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের হাতে হাতে সব বই পৌঁছানোর প্রত্যাশা করছেন তাঁরা।
গোদাগাড়ী উপজেলা শিক্ষা অফিস জানিয়েছে, প্রথম ধাপে ষষ্ঠ শ্রেণির সব বই এবং নবম শ্রেণির কিছু বই সরবরাহ করা হয়েছে। তবে সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির বই এখনো উপজেলা পর্যায়ে না পৌঁছানোয় সেগুলো বিতরণ শুরু হয়নি। আগামী সপ্তাহের মধ্যে অবশিষ্ট বই পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এ কে এম আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবার প্রাথমিকের বই নিয়ে কোনো সংকট নেই। আমাদের চাহিদার শতভাগ বই আমরা পেয়েছি। এবার বছরের প্রথম দিনই শিক্ষার্থীরা হাতে নতুন বই পাবে।’
রাজশাহী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জায়েদুর রহমান বলেন, ‘নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরুর আগেই শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ণ পাঠ্যবই হাতে পাবে। তবে বই উৎসবের মাধ্যমে বিতরণ করা হবে কি না, সে বিষয়ে এখনো কোনো নির্দেশনা পাওয়া যায়নি।’

রাজশাহী জেলায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে নতুন বই পৌঁছাতে শুরু করেছে। প্রাথমিক পর্যায়ের চাহিদার শতভাগ বই ইতিমধ্যে রাজশাহী এসেছে বলে জানিয়েছে জেলা শিক্ষা কার্যালয়। তবে মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর সব বই পৌঁছায়নি। প্রথম ধাপে ষষ্ঠ শ্রেণির সব বই এবং নবম শ্রেণির কিছু বই এসেছে। সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির বই এখনো উপজেলা পর্যায়ে না পৌঁছানোয় বিতরণ শুরু হয়নি।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রাক-প্রাথমিক পর্যায়ে জেলায় বই দরকার ৪১ হাজার ৬৪০ সেট। আর প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত দরকার ১১ লাখ ১৯ হাজার ২০৪টি বই। এরই মধ্যে চাহিদার সব বই পাওয়া গেছে। ২১ ডিসেম্বর থেকে বইগুলো স্কুলে স্কুলে পাঠানো শুরু হয়েছে।
এদিকে জেলা শিক্ষা কার্যালয় জানিয়েছে, জেলায় ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠ্যবইয়ের চাহিদা প্রায় ২২ লাখ ৭ হাজার। সব বই এখনো পাওয়া যায়নি। যেগুলো এসেছে, সেগুলো উপজেলা শিক্ষা কার্যালয় থেকে স্কুলে স্কুলে বিতরণ করা হচ্ছে। বাকি বই আসার পরপরই বিতরণ করা হবে।
গত বুধবার রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলা শিক্ষা কার্যালয় থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের বই বিতরণ করতে দেখা যায়। বই সংগ্রহ করতে আসা শিক্ষকেরা জানান, গত শিক্ষাবর্ষে তিন-চার মাস দেরিতে সম্পূর্ণ বই হাতে পাওয়ায় পাঠদান কার্যক্রম চরমভাবে ব্যাহত হয়েছিল। এবার শিক্ষাবর্ষের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের হাতে হাতে সব বই পৌঁছানোর প্রত্যাশা করছেন তাঁরা।
গোদাগাড়ী উপজেলা শিক্ষা অফিস জানিয়েছে, প্রথম ধাপে ষষ্ঠ শ্রেণির সব বই এবং নবম শ্রেণির কিছু বই সরবরাহ করা হয়েছে। তবে সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির বই এখনো উপজেলা পর্যায়ে না পৌঁছানোয় সেগুলো বিতরণ শুরু হয়নি। আগামী সপ্তাহের মধ্যে অবশিষ্ট বই পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এ কে এম আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবার প্রাথমিকের বই নিয়ে কোনো সংকট নেই। আমাদের চাহিদার শতভাগ বই আমরা পেয়েছি। এবার বছরের প্রথম দিনই শিক্ষার্থীরা হাতে নতুন বই পাবে।’
রাজশাহী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জায়েদুর রহমান বলেন, ‘নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরুর আগেই শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ণ পাঠ্যবই হাতে পাবে। তবে বই উৎসবের মাধ্যমে বিতরণ করা হবে কি না, সে বিষয়ে এখনো কোনো নির্দেশনা পাওয়া যায়নি।’

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে সাগর বেশ উত্তাল। দু-তিন ধরে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৩ থেকে ৪ ফুট উচ্চতায় উপকূলে আছড়ে পড়ছে। এতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের কয়েকটি স্থানে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে সড়কের ১৫-১৬টি স্থানে ভেঙেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে এ ভাঙন দেখা
০৪ আগস্ট ২০২৩
বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগে
খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার প্রতিনিধি

বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন। বরাবরের মতোই অবকাশযাপনে ভ্রমণপিপাসুরা এবারও দেশের প্রধান পর্যটনকেন্দ্র কক্সবাজারে ছুটে এসেছেন।
পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, শনিবার পর্যন্ত অন্তত ৫ লাখ পর্যটক কক্সবাজারে ভ্রমণ করবেন। তবে শনিবারেই চাপ কমবে না। পর্যটকের এই ঢল আগামী ১ জানুয়ারি পর্যন্ত থাকবে। এর মধ্যে ৩১ ডিসেম্বর কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে পুরোনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে পর্যটকেরা ভিড় করবেন।
হোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসের মালিকেরা বলছেন, বুধবার বিকেল থেকেই দেশের নানা প্রান্ত থেকে পর্যটকেরা কক্সবাজারমুখী হয়েছেন। ইতিমধ্যে হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসগুলোয় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউস অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক করিম উল্লাহ কলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামী শনিবার পর্যন্ত শহরের তারকা মানের হোটেলগুলোয় শতভাগ কক্ষ বুকিং রয়েছে। মাঝারি মানের হোটেল ও রিসোর্টগুলোয় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে।
সাগরপারের তারকা মানের হোটেল কক্স টুডেতে কক্ষ আছে ২৪৫টি। তাদের প্রায় সব কক্ষ শনিবার পর্যন্ত বুকিং আছে। হোটেলটির মহাব্যবস্থাপক (রিজার্ভেশন) আবু তালেব শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিন দিনের ছুটিতে আশানুরূপ পর্যটক ভ্রমণে এসেছেন।
কক্সবাজার শহর, মেরিন ড্রাইভ, সেন্ট মার্টিন ও আশপাশের এলাকার ৬০০ হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট, গেস্ট হাউসে প্রায় দুই লাখ পর্যটকের রাতযাপনের সুযোগ আছে। হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন, বছরের শেষ সময়ে আশানুরূপ পর্যটকের সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। বিপুল পর্যটক সমাগমে যেন কেউ থাকা-খাওয়ায় বাড়তি অর্থ আদায় না করে তার জন্য পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয়েছে।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সমুদ্রসৈকতের কলাতলী, লাবণী ও সুগন্ধা পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে, পর্যটকের আনাগোনায় তিন কিলোমিটার সৈকত মুখর। কোথাও তিল ধারণের ঠাঁই নেই। শান্ত সৈকতে কেউ গোসলে নেমেছেন, কেউ জেটস্কি করে দূর সাগরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কেউ আবার চেয়ার-ছাতায় বসে প্রিয়জনদের সঙ্গে সমুদ্র দর্শনে সময় কাটাচ্ছেন। গোসলে নামা বিপুল পর্যটকদের নানাভাবে সতর্ক করছেন লাইফগার্ড ও বিচকর্মীরা। এ দিন সকাল থেকেই পর্যটকের বাড়তি চাপে কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে কলাতলী সড়ক, মেরিন ড্রাইভ ও শহরের প্রধান সড়কে যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
পর্যটকেরা শহরের এই তিন পয়েন্টের পাশাপাশি মেরিন ড্রাইভ ধরে দরিয়ানগর, হিমছড়ি, ইনানী, পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সৈকতে ভিড় করছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সহকারী সুপারভাইজার বেলাল হোসেন।
কুমিল্লার হোমনা থেকে পরিবার নিয়ে বেড়াতে এসেছেন সরকারি কর্মকর্তা আবিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। এর মধ্যে বড়দিনের সঙ্গে সাপ্তাহিক ছুটি পড়েছে। ফলে বাচ্চাদের নিয়ে তিন দিনের জন্য ঘুরতে বেরিয়ে পড়লাম।’ তাঁর মতো পরিবার নিয়ে অনেকেই বেড়ানোর জন্য বের হয়েছেন।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের প্রধান ও অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছুটিতে পর্যটকদের চাপ বাড়বে—বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সার্বক্ষণিক টহলে রয়েছেন। কোথাও পর্যটক হয়রানির খবর পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন। বরাবরের মতোই অবকাশযাপনে ভ্রমণপিপাসুরা এবারও দেশের প্রধান পর্যটনকেন্দ্র কক্সবাজারে ছুটে এসেছেন।
পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, শনিবার পর্যন্ত অন্তত ৫ লাখ পর্যটক কক্সবাজারে ভ্রমণ করবেন। তবে শনিবারেই চাপ কমবে না। পর্যটকের এই ঢল আগামী ১ জানুয়ারি পর্যন্ত থাকবে। এর মধ্যে ৩১ ডিসেম্বর কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে পুরোনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে পর্যটকেরা ভিড় করবেন।
হোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসের মালিকেরা বলছেন, বুধবার বিকেল থেকেই দেশের নানা প্রান্ত থেকে পর্যটকেরা কক্সবাজারমুখী হয়েছেন। ইতিমধ্যে হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসগুলোয় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউস অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক করিম উল্লাহ কলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামী শনিবার পর্যন্ত শহরের তারকা মানের হোটেলগুলোয় শতভাগ কক্ষ বুকিং রয়েছে। মাঝারি মানের হোটেল ও রিসোর্টগুলোয় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে।
সাগরপারের তারকা মানের হোটেল কক্স টুডেতে কক্ষ আছে ২৪৫টি। তাদের প্রায় সব কক্ষ শনিবার পর্যন্ত বুকিং আছে। হোটেলটির মহাব্যবস্থাপক (রিজার্ভেশন) আবু তালেব শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিন দিনের ছুটিতে আশানুরূপ পর্যটক ভ্রমণে এসেছেন।
কক্সবাজার শহর, মেরিন ড্রাইভ, সেন্ট মার্টিন ও আশপাশের এলাকার ৬০০ হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট, গেস্ট হাউসে প্রায় দুই লাখ পর্যটকের রাতযাপনের সুযোগ আছে। হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন, বছরের শেষ সময়ে আশানুরূপ পর্যটকের সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। বিপুল পর্যটক সমাগমে যেন কেউ থাকা-খাওয়ায় বাড়তি অর্থ আদায় না করে তার জন্য পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয়েছে।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সমুদ্রসৈকতের কলাতলী, লাবণী ও সুগন্ধা পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে, পর্যটকের আনাগোনায় তিন কিলোমিটার সৈকত মুখর। কোথাও তিল ধারণের ঠাঁই নেই। শান্ত সৈকতে কেউ গোসলে নেমেছেন, কেউ জেটস্কি করে দূর সাগরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কেউ আবার চেয়ার-ছাতায় বসে প্রিয়জনদের সঙ্গে সমুদ্র দর্শনে সময় কাটাচ্ছেন। গোসলে নামা বিপুল পর্যটকদের নানাভাবে সতর্ক করছেন লাইফগার্ড ও বিচকর্মীরা। এ দিন সকাল থেকেই পর্যটকের বাড়তি চাপে কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে কলাতলী সড়ক, মেরিন ড্রাইভ ও শহরের প্রধান সড়কে যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
পর্যটকেরা শহরের এই তিন পয়েন্টের পাশাপাশি মেরিন ড্রাইভ ধরে দরিয়ানগর, হিমছড়ি, ইনানী, পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সৈকতে ভিড় করছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সহকারী সুপারভাইজার বেলাল হোসেন।
কুমিল্লার হোমনা থেকে পরিবার নিয়ে বেড়াতে এসেছেন সরকারি কর্মকর্তা আবিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। এর মধ্যে বড়দিনের সঙ্গে সাপ্তাহিক ছুটি পড়েছে। ফলে বাচ্চাদের নিয়ে তিন দিনের জন্য ঘুরতে বেরিয়ে পড়লাম।’ তাঁর মতো পরিবার নিয়ে অনেকেই বেড়ানোর জন্য বের হয়েছেন।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের প্রধান ও অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছুটিতে পর্যটকদের চাপ বাড়বে—বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সার্বক্ষণিক টহলে রয়েছেন। কোথাও পর্যটক হয়রানির খবর পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে সাগর বেশ উত্তাল। দু-তিন ধরে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৩ থেকে ৪ ফুট উচ্চতায় উপকূলে আছড়ে পড়ছে। এতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের কয়েকটি স্থানে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে সড়কের ১৫-১৬টি স্থানে ভেঙেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে এ ভাঙন দেখা
০৪ আগস্ট ২০২৩
রাজশাহী জেলায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে নতুন বই পৌঁছাতে শুরু করেছে। প্রাথমিক পর্যায়ের চাহিদার শতভাগ বই ইতিমধ্যে রাজশাহী এসেছে বলে জানিয়েছে জেলা শিক্ষা কার্যালয়। তবে মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর সব বই পৌঁছায়নি। প্রথম ধাপে ষষ্ঠ শ্রেণির সব বই এবং নবম শ্রেণির কিছু বই এসেছে।
৯ মিনিট আগে
সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগে
খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেসিলেট প্রতিনিধি

সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
পুলিশ জানায়, বুধবার বিকেলে সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানাধীন কানিশাইল ১ নম্বর রোডের মারুফ টি স্টল নামক দোকানে অভিযান পরিচালনা করে তির শিলং-জাতীয় জুয়া খেলা অবস্থায় তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানাধীন কানিশাইলের সজীব মিয়ার কলোনির রমিজ আলীর ছেলে তাহের মিয়া (৩০), উসমান মিয়ার ছেলে শামীম (২০), ইমন মিয়ার কলোনির মো. আব্দুল করিম তালুকদারের ছেলে মো. স্বপন মিয়া (৫৫), রঙ্গ মিয়ার ছেলে জসিম (৪৫), জামাল উদ্দিনের ছেলে আল আমিন (২৭), আব্দুর রশিদের ছেলে মো. বাদল (৩৮) এবং আবুল কালামের ছেলে সুজাত মিয়া (৩৫)।
মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম জানান, তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
পুলিশ জানায়, বুধবার বিকেলে সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানাধীন কানিশাইল ১ নম্বর রোডের মারুফ টি স্টল নামক দোকানে অভিযান পরিচালনা করে তির শিলং-জাতীয় জুয়া খেলা অবস্থায় তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানাধীন কানিশাইলের সজীব মিয়ার কলোনির রমিজ আলীর ছেলে তাহের মিয়া (৩০), উসমান মিয়ার ছেলে শামীম (২০), ইমন মিয়ার কলোনির মো. আব্দুল করিম তালুকদারের ছেলে মো. স্বপন মিয়া (৫৫), রঙ্গ মিয়ার ছেলে জসিম (৪৫), জামাল উদ্দিনের ছেলে আল আমিন (২৭), আব্দুর রশিদের ছেলে মো. বাদল (৩৮) এবং আবুল কালামের ছেলে সুজাত মিয়া (৩৫)।
মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম জানান, তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে সাগর বেশ উত্তাল। দু-তিন ধরে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৩ থেকে ৪ ফুট উচ্চতায় উপকূলে আছড়ে পড়ছে। এতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের কয়েকটি স্থানে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে সড়কের ১৫-১৬টি স্থানে ভেঙেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে এ ভাঙন দেখা
০৪ আগস্ট ২০২৩
রাজশাহী জেলায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে নতুন বই পৌঁছাতে শুরু করেছে। প্রাথমিক পর্যায়ের চাহিদার শতভাগ বই ইতিমধ্যে রাজশাহী এসেছে বলে জানিয়েছে জেলা শিক্ষা কার্যালয়। তবে মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর সব বই পৌঁছায়নি। প্রথম ধাপে ষষ্ঠ শ্রেণির সব বই এবং নবম শ্রেণির কিছু বই এসেছে।
৯ মিনিট আগে
বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রিয়াদ শিউলী বেগমের একমাত্র ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ২ লাখ ৫ হাজার ৮০ টাকা, দুটি আইফোন, একটি স্মার্টফোন ও একটি এয়ারপড জব্দ করা হয়।
র্যাবের পাঠানো বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানা গেছে, নিহত শিউলি বেগম সৌদি আরবপ্রবাসী ছিলেন। গত ২৭ অক্টোবর দুই মাসের ছুটিতে বাংলাদেশে আসেন। পরে নগরীর ট্যাংক রোডের বাসিন্দা রবিউল ইসলামের বাড়ির নিচতলায় ছেলে রিয়াদ খান এবং দ্বিতীয় স্বামী সাগরকে নিয়ে বসবাস শুরু করেন।
দেশে আসার ১০-১২ দিন পরে উত্তরা ব্যাংক খুলনা শাখা থেকে পৌনে ৭ লাখ টাকা উত্তোলন করে আলমারিতে রেখে দেন।
৯ ডিসেম্বর রাতে শিউলী বেগমের বড় মেয়ে রুবিনা আক্তার এবং তাঁর স্বামী রাজিব রাতের খাবার খেয়ে বাড়িতে চলে যান। ১০ ডিসেম্বর সকাল থেকে শিউলী বেগমকে ফোনে না পেয়ে রুবিনা আক্তারকে খোঁজ নিতে বলেন তাঁর স্বামী।
কিন্তু খোঁজ নিয়ে তাঁর সন্ধান না পেয়ে ওই দিন রাতে স্থানীয়দের সহায়তায় তালা ভেঙে ঘর থেকে শিউলী বেগমের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
পরে তাঁর ঘর থেকে পৌনে ৭ লাখ টাকা উধাও হয়ে যায়। শিউলী বেগম হত্যার পর থেকে একমাত্র ছেলে রিয়াদ খানেরও কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই রায়হান গাজী বাদী হয়ে শিউলী বেগমের ছেলে রিয়াদ খানকে আসামি করে মামলা করেন। উন্নত প্রযুক্তির সহায়তায় র্যাব খুলনা-৬ ও ৭-এর একটি দল তাঁকে ফেনী সদর থেকে গ্রেপ্তার করে।

খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রিয়াদ শিউলী বেগমের একমাত্র ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ২ লাখ ৫ হাজার ৮০ টাকা, দুটি আইফোন, একটি স্মার্টফোন ও একটি এয়ারপড জব্দ করা হয়।
র্যাবের পাঠানো বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানা গেছে, নিহত শিউলি বেগম সৌদি আরবপ্রবাসী ছিলেন। গত ২৭ অক্টোবর দুই মাসের ছুটিতে বাংলাদেশে আসেন। পরে নগরীর ট্যাংক রোডের বাসিন্দা রবিউল ইসলামের বাড়ির নিচতলায় ছেলে রিয়াদ খান এবং দ্বিতীয় স্বামী সাগরকে নিয়ে বসবাস শুরু করেন।
দেশে আসার ১০-১২ দিন পরে উত্তরা ব্যাংক খুলনা শাখা থেকে পৌনে ৭ লাখ টাকা উত্তোলন করে আলমারিতে রেখে দেন।
৯ ডিসেম্বর রাতে শিউলী বেগমের বড় মেয়ে রুবিনা আক্তার এবং তাঁর স্বামী রাজিব রাতের খাবার খেয়ে বাড়িতে চলে যান। ১০ ডিসেম্বর সকাল থেকে শিউলী বেগমকে ফোনে না পেয়ে রুবিনা আক্তারকে খোঁজ নিতে বলেন তাঁর স্বামী।
কিন্তু খোঁজ নিয়ে তাঁর সন্ধান না পেয়ে ওই দিন রাতে স্থানীয়দের সহায়তায় তালা ভেঙে ঘর থেকে শিউলী বেগমের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
পরে তাঁর ঘর থেকে পৌনে ৭ লাখ টাকা উধাও হয়ে যায়। শিউলী বেগম হত্যার পর থেকে একমাত্র ছেলে রিয়াদ খানেরও কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই রায়হান গাজী বাদী হয়ে শিউলী বেগমের ছেলে রিয়াদ খানকে আসামি করে মামলা করেন। উন্নত প্রযুক্তির সহায়তায় র্যাব খুলনা-৬ ও ৭-এর একটি দল তাঁকে ফেনী সদর থেকে গ্রেপ্তার করে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে সাগর বেশ উত্তাল। দু-তিন ধরে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৩ থেকে ৪ ফুট উচ্চতায় উপকূলে আছড়ে পড়ছে। এতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের কয়েকটি স্থানে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে সড়কের ১৫-১৬টি স্থানে ভেঙেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে এ ভাঙন দেখা
০৪ আগস্ট ২০২৩
রাজশাহী জেলায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে নতুন বই পৌঁছাতে শুরু করেছে। প্রাথমিক পর্যায়ের চাহিদার শতভাগ বই ইতিমধ্যে রাজশাহী এসেছে বলে জানিয়েছে জেলা শিক্ষা কার্যালয়। তবে মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর সব বই পৌঁছায়নি। প্রথম ধাপে ষষ্ঠ শ্রেণির সব বই এবং নবম শ্রেণির কিছু বই এসেছে।
৯ মিনিট আগে
বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগে