কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি

অবশেষে শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবায় নির্মাণাধীন অংশের কাজ। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে আলোচনা শেষে গত শুক্রবার থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে শুরু হয়েছে বাধার মুখে বন্ধ থাকা সীমান্ত ঘেঁষা রেলপথের কাজ।
জানা যায়, প্রকল্পের কাজ চলাকালে গত ৪ এপ্রিল ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ বাধা দেওয়ায় কাজ বন্ধ রাখে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। দীর্ঘ প্রায় ৯ মাস কাজ বন্ধ থাকার পর একটি রেলওয়ে লাইন, সেতুসহ দুটি আধুনিক রেলওয়ে স্টেশনের নির্মাণ পুনরায় শুরু হওয়ায় স্থানীয়দের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
বিএসএফের দাবি ছিল, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের শূন্যরেখার দেড় শত গজের ভেতরে কাজ হচ্ছে। এ কারণে চলমান কাজ বন্ধ করে দেয় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ রেলওয়ের সিভিল ডিপার্টমেন্টের প্রকৌশলী সোহেল রানা বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় রেলওয়ে সম্প্রসারিত ডুয়েলগেজ রেলপথ প্রকল্পের নির্মাণাধীন কাজ গত এপ্রিল মাস থেকে কসবা, সালদানদী ও মন্দাবাগ ৩টি পয়েন্টের কাজ ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর বাধায় বন্ধ হয়ে যায়। আন্তর্জাতিক সীমানার অজুহাতে কাজ বন্ধ হয়ে গেলে রেললাইনের পাশে লাল নিশানা টানিয়ে সতর্কতা জারি করে বিএসএফ। এ বিষয়টি নিয়ে উভয় দেশের রাষ্ট্রীয় ও নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে আলোচনা হয়। বিষয়টি সমাধানের পর অবশেষে গত শুক্রবার থেকে কাজ পুনরায় শুরু হয়েছে। কাজ শুরু হওয়ায় ২০২৩ সালের জুন মাসের মধ্যে কুমিল্লা থেকে আখাউড়া পর্যন্ত ৪৭ কিলোমিটার চলমান ডুয়েলগেজ প্রকল্পের কাজ শেষ হতে পারে বলে আশাবাদী রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার ওপর দিয়ে অবস্থিত ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের সম্প্রসারিত ডুয়েলগেজ রেলপথ প্রকল্পের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল।

অবশেষে শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবায় নির্মাণাধীন অংশের কাজ। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে আলোচনা শেষে গত শুক্রবার থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে শুরু হয়েছে বাধার মুখে বন্ধ থাকা সীমান্ত ঘেঁষা রেলপথের কাজ।
জানা যায়, প্রকল্পের কাজ চলাকালে গত ৪ এপ্রিল ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ বাধা দেওয়ায় কাজ বন্ধ রাখে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। দীর্ঘ প্রায় ৯ মাস কাজ বন্ধ থাকার পর একটি রেলওয়ে লাইন, সেতুসহ দুটি আধুনিক রেলওয়ে স্টেশনের নির্মাণ পুনরায় শুরু হওয়ায় স্থানীয়দের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
বিএসএফের দাবি ছিল, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের শূন্যরেখার দেড় শত গজের ভেতরে কাজ হচ্ছে। এ কারণে চলমান কাজ বন্ধ করে দেয় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ রেলওয়ের সিভিল ডিপার্টমেন্টের প্রকৌশলী সোহেল রানা বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় রেলওয়ে সম্প্রসারিত ডুয়েলগেজ রেলপথ প্রকল্পের নির্মাণাধীন কাজ গত এপ্রিল মাস থেকে কসবা, সালদানদী ও মন্দাবাগ ৩টি পয়েন্টের কাজ ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর বাধায় বন্ধ হয়ে যায়। আন্তর্জাতিক সীমানার অজুহাতে কাজ বন্ধ হয়ে গেলে রেললাইনের পাশে লাল নিশানা টানিয়ে সতর্কতা জারি করে বিএসএফ। এ বিষয়টি নিয়ে উভয় দেশের রাষ্ট্রীয় ও নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে আলোচনা হয়। বিষয়টি সমাধানের পর অবশেষে গত শুক্রবার থেকে কাজ পুনরায় শুরু হয়েছে। কাজ শুরু হওয়ায় ২০২৩ সালের জুন মাসের মধ্যে কুমিল্লা থেকে আখাউড়া পর্যন্ত ৪৭ কিলোমিটার চলমান ডুয়েলগেজ প্রকল্পের কাজ শেষ হতে পারে বলে আশাবাদী রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার ওপর দিয়ে অবস্থিত ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের সম্প্রসারিত ডুয়েলগেজ রেলপথ প্রকল্পের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৩ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে