কর্ণফুলী(চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে বাড়ির ছাদে খেলতে গিয়ে আসিম বিন সাইফ (১৩) নামের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক শিশু মারা গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে উপজেলার বড়উঠান ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইউসুফ মোহাম্মদের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু স্থানীয় মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনের ছেলে। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে সে সবার বড়।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, আজ বিকেল পৌন ৫টার সময় তিনতলা ভবনের ছাদের ওপর কাপড় শুকানোর টিনশেডের ঘরে খেলছিল আসিমসহ চারজন। ওই সময় ওই ভবনের পাশের কবরস্থানের একটি গাছ কাটছিলেন লোকজন। গাছ কাটার সময় একটি ডাল ওই টিনশেডের ঘরে পড়লে আসিম চাপা পড়ে এবং কাপড় শুকানোর রশিতে পেঁচিয়ে যায়। পরে আসিমের সঙ্গে খেলারত আসিমের ছোট ভাই আয়ানসহ তিনজন নিচে পরিবারকে খবর দিলে তাকে উদ্ধার করে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার পর আজ রাত ৮টার দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, পরিবারের লোকজন আহাজারি করছিলেন। ওই সময় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।
নিহত শিশুর ছোট ভাই আয়ান বিন সাইফ বলে, ‘আমরা চারজন খেলা করছিলাম। ওই সময় হঠাৎ একটি ডাল টিনের ঘরে পড়ে আর ভাইয়া টিনের নিচে চাপা পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে সে মারা যায়।’
নিহত শিশুর চাচা গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘আমরা ঘরে আম খাচ্ছিলাম। তখন আওয়াজ শুনে ছাদে উঠে দেখি আসিম টিনের চালের নিচে চাপা পড়ে গলায় কাপড় শুকানোর রশি পেঁচিয়ে রয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাই। কিন্তু তাকে বাঁচাতে পারিনি।’
কর্ণফুলী থানার শাহমীরপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ রিয়াদুল ইসলাম জানান, সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে আত্মীয়দের সঙ্গে কথা বলে ময়নাতদন্তসহ আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে বাড়ির ছাদে খেলতে গিয়ে আসিম বিন সাইফ (১৩) নামের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক শিশু মারা গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে উপজেলার বড়উঠান ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইউসুফ মোহাম্মদের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু স্থানীয় মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনের ছেলে। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে সে সবার বড়।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, আজ বিকেল পৌন ৫টার সময় তিনতলা ভবনের ছাদের ওপর কাপড় শুকানোর টিনশেডের ঘরে খেলছিল আসিমসহ চারজন। ওই সময় ওই ভবনের পাশের কবরস্থানের একটি গাছ কাটছিলেন লোকজন। গাছ কাটার সময় একটি ডাল ওই টিনশেডের ঘরে পড়লে আসিম চাপা পড়ে এবং কাপড় শুকানোর রশিতে পেঁচিয়ে যায়। পরে আসিমের সঙ্গে খেলারত আসিমের ছোট ভাই আয়ানসহ তিনজন নিচে পরিবারকে খবর দিলে তাকে উদ্ধার করে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার পর আজ রাত ৮টার দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, পরিবারের লোকজন আহাজারি করছিলেন। ওই সময় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।
নিহত শিশুর ছোট ভাই আয়ান বিন সাইফ বলে, ‘আমরা চারজন খেলা করছিলাম। ওই সময় হঠাৎ একটি ডাল টিনের ঘরে পড়ে আর ভাইয়া টিনের নিচে চাপা পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে সে মারা যায়।’
নিহত শিশুর চাচা গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘আমরা ঘরে আম খাচ্ছিলাম। তখন আওয়াজ শুনে ছাদে উঠে দেখি আসিম টিনের চালের নিচে চাপা পড়ে গলায় কাপড় শুকানোর রশি পেঁচিয়ে রয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাই। কিন্তু তাকে বাঁচাতে পারিনি।’
কর্ণফুলী থানার শাহমীরপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ রিয়াদুল ইসলাম জানান, সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে আত্মীয়দের সঙ্গে কথা বলে ময়নাতদন্তসহ আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কলমাকান্দা উপজেলায় প্রধান শিক্ষকের ১৭২টি পদের মধ্যে ১৩৩টি, দুর্গাপুর ১২৬টির মধ্যে ৩৬টি, আটপাড়া ১০৩টির মধ্যে ৫৯টি, কেন্দুয়া ১৮২টির মধ্যে ৫৮টি, সদরে ২০১টির মধ্যে ৫৭টি, বারহাট্টায় ১০৯টির মধ্যে ৫০টি, পূর্বধলায় ১৭৫টির মধ্যে ৯৮টি, মদনে ৯৩টির মধ্যে ৩৮, মোহনগঞ্জ ৮৯টির মধ্যে ৪১টি এবং খালিয়াজুরিতে ৬৩টির মধ্যে
১৯ মিনিট আগেগাজীপুরের কালীগঞ্জে একসময়কার খরস্রোতা একটি গুরুত্বপূর্ণ খাল এখন দখল ও দূষণে মৃতপ্রায়। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আমলে খনন হওয়া এই খালটি বর্তমানে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। শীতলক্ষ্যা নদী থেকে শুরু হয়ে দক্ষিণ ভাদার্ত্তি ও তুমলিয়া মিশনের পাশ ঘেঁষে বক্তারপুরের রাঙ্গামাটিয়া হয়ে বিল বেলাই পর্যন্ত বিস্তৃত খালটি
২২ মিনিট আগেরাজধানীর রামপুরা ব্রিজসংলগ্ন নড়াই খাল যেন মশার কারখানায় পরিণত হয়েছে। খালটির স্থির পানিতে সারা বছরই চোখে পড়ে মশার লার্ভা। নিকটবর্তী জিরানি খালেরও একই দশা। এতে খাল দুটি হয়ে উঠছে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও মশাবাহিত অন্যান্য রোগ বিস্তারের উৎস। মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ এ দুটি খালসংলগ্ন বনশ্রী, আফতাবনগর ও নন্দীপাড়া
৫ ঘণ্টা আগেমৎস্য ও বন্য প্রাণীর প্রজনন, বংশ বৃদ্ধি ও বিচরণ কার্যক্রমের সুরক্ষার জন্য ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত টানা তিন মাস বনজীবীদের সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা চলছে। কিন্তু এই সময়ে থেমে নেই হরিণশিকারিরা। তাঁরা নানা কৌশলে বন থেকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে এনে মাংস বিক্রি করছেন চড়া দামে। চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম
৬ ঘণ্টা আগে