চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের রাস্তা শ্রেণিভুক্ত জমি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সেমিপাকা দোকানঘর নির্মাণের জন্য লিজ দিয়েছে জেলা পরিষদ। এ জমি নয়জনকে লিজ দিয়ে প্রায় ৩০ লাখ টাকা নেওয়া হয়েছে। যদিও প্রত্যেক লিজ গ্রহীতার প্রতি মাসে মাত্র ১ হাজার ৫৩০ টাকা করে সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার কথা হয়েছে। লিজ গ্রহীতাদের কাছ থেকে ৩ লাখ বা তারও বেশি টাকা নিয়েছেন জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার মো. শফিকুল ইসলাম। এ টাকা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ প্রশাসক, সার্ভেয়ার ও প্রকৌশল বিভাগের মধ্যে ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
একাধিক লিজ গ্রহীতা বলেছেন, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে লিজ নিয়ে মার্কেট নির্মাণ করছেন। নয়জন লিজ গ্রহীতা প্রত্যেকে ৩ লাখ ১৮ হাজার ৫০০ টাকা করে দিয়ে দোকানঘর নির্মাণের জন্য প্লট নিয়েছেন। এখন নিজ খরচে দোকানঘর নির্মাণ করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শহরের ফায়ার সার্ভিস মোড়ে জেলা পরিষদের মালিকানাধীন রাস্তার জমিতে মার্কেট নির্মাণ না করার নির্দেশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। সড়ক বিভাগ থেকেও মার্কেট নির্মাণ না করতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনা আর সড়ক ও জনপথ বিভাগের অনুরোধ উপেক্ষা করে চলছে ‘জেলা পরিষদ মিনি মার্কেট’ নির্মাণকাজ। সেখানে নয়টি দোকান নির্মাণ হচ্ছে। দোকান নির্মাণের ফলে আঞ্চলিক মহাসড়কের ফায়ার সার্ভিস মোড়ের বাঁক সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় দুর্ঘটনা প্রবণ হয়ে ওঠার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম স্বাক্ষরিত পত্রে বলা হয়েছে, সড়ক বিভাগের পক্ষ থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস মোড় সংলগ্ন স্থানে মিনি মার্কেট নির্মাণ না করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। পত্র পর্যালোচনায় প্রতীয়মান হয়—বর্ণিত স্থানে মার্কেট নির্মিত হলে দৃষ্টি প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়ে সড়ক নিরাপত্তা বিঘ্নিতসহ মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। সার্বিক দিক বিবেচনায় জনস্বার্থে মার্কেট নির্মাণকাজ বন্ধ করার অনুরোধ করা হলো।
তবে নির্দেশনার তোয়াক্কা করছে না জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ। গতকাল সোমবার দুপুরেও মার্কেটে নির্মাণশ্রমিকদের কাজ করতে দেখা গেছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সানজিদা আফরীন ঝিনুক স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়েছে, ফায়ার সার্ভিস মোড়ে আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে যদি মিনি মার্কেট নির্মাণ করা হয়, তাহলে যানবাহন চালক এবং পথচারী চলাচলের সময় বিপরীত দিক থেকে আসা যানবাহন দৃশ্যমান হবে না। এর ফলে সড়ক নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। মার্কেটটি নির্মিত হলে সড়ক সংলগ্ন ফুটপাতে পথচারী চলাচল ব্যাহত হবে। তখন জনগণ রাস্তার ওপর দিয়েই চলাচল করবে। এতে জানমালের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। মহাসড়ক আইনেও মহাসড়কের উভয় পাশে ভূমির প্রান্তসীমা থেকে ১০ মিটারের মধ্যে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না।
রাস্তা শ্রেণিভুক্ত জমিতে বেআইনিভাবে মার্কেট নির্মাণ বন্ধে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর আসনের সংসদ সদস্য মো. হারুনুর রশীদ। অভিযোগে তিনি বলেছেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ‘নবাবগঞ্জ উত্তর মল্লিক গোমস্তাপুর (ত-৬৮০৬) সড়ক’ সংলগ্ন ফায়ার সার্ভিস মোড়ে রাস্তা শ্রেণিভুক্ত দাগের অংশে জেলা পরিষদ বেআইনিভাবে দোকানঘর নির্মাণকাজ করছে। যানজট নিরসনে শত শত কোটি টাকা ব্যয়ে এ রাস্তাটি প্রশস্তকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। সেখানে টার্নিং পয়েন্টের ওপর রাস্তা শ্রেণিভুক্ত জায়গায় এভাবে দোকানঘর নির্মাণ করে বন্দোবস্ত দেওয়া একেবারে অন্যায় ও বেআইনি।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের জেলা পরিষদ শাখা অভিযোগটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। উপসচিব মোহাম্মদ তানভীর আজম ছিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের পরিচালককে সরেজমিন তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, গত ৭ আগস্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পরিষদের মালিকানাধীন জমি একসনা বন্দোবস্ত অনুমোদন করেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আফাজ উদ্দীন। ৩১ জুলাই অনুষ্ঠিত জেলা পরিষদের ৩৯ তম মাসিক সভার সিদ্ধান্ত এটি। যদিও জেলা পরিষদ উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির ৪০ তম মাসিক সভায় এই রাস্তা শ্রেণিভুক্ত জায়গায় দোকানঘর নির্মাণ কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে মতামত দেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মো. হারুনুর রশীদ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দোকানঘর নির্মাণের জন্য ফায়ার সার্ভিস মোড়ের জমি একসনা বন্দোবস্ত দেওয়া হয়েছে। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে নয়জনকে ১৭০ বর্গফুটের প্লট দেওয়া হয়েছে। প্রতি বছর প্রত্যেক জনের কাছ থেকে ১ হাজার ৫৩০ টাকা করে সরকারি কোষাগারে জমে হবে।’ তবে লিজ গ্রহীতাদের কাছে ৩ লাখ টাকা করে নেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শফিকুল ইসলাম।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আফাজ উদ্দীন বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি তদন্ত করছে। লিজ গ্রহীতারা আদালতে মামলাও করেছেন। এ বিষয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই।’
রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার পরিচালক (যুগ্ম সচিব) মো. এনামুল হক বলেন, ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের ফায়ার সার্ভিস মোড়ে হুজরাপুর মৌজার রাস্তা শ্রেণিভুক্ত জমিতে দোকানঘর নির্মাণের অভিযোগ তদন্তের নির্দেশনার কপি হাতে পেয়েছি। সরেজমিন তদন্ত করে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।’
জেলা পরিষদের এমন কর্মকাণ্ডে ক্ষোভ প্রকাশ করে সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ বলেন, ‘জেলা পরিষদ উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির ৪০ তম মাসিক সভায় আমি উপস্থিত ছিলাম। সভায় বিষয়টি উত্থাপিত হলে শহরের অভ্যন্তরে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, ডায়াবেটিস সেন্টার, বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন রাস্তা শ্রেণিভুক্ত এমন জায়গায় দোকানঘর নির্মাণ কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে মতামত দিই। মতামত উপেক্ষা করে, রাস্তার জমিতে দোকানঘর নির্মাণ বেআইনি জেনেও লিজ দিয়েছে জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ। সেখানে দোকানঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের রাস্তা শ্রেণিভুক্ত জমি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সেমিপাকা দোকানঘর নির্মাণের জন্য লিজ দিয়েছে জেলা পরিষদ। এ জমি নয়জনকে লিজ দিয়ে প্রায় ৩০ লাখ টাকা নেওয়া হয়েছে। যদিও প্রত্যেক লিজ গ্রহীতার প্রতি মাসে মাত্র ১ হাজার ৫৩০ টাকা করে সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার কথা হয়েছে। লিজ গ্রহীতাদের কাছ থেকে ৩ লাখ বা তারও বেশি টাকা নিয়েছেন জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার মো. শফিকুল ইসলাম। এ টাকা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ প্রশাসক, সার্ভেয়ার ও প্রকৌশল বিভাগের মধ্যে ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
একাধিক লিজ গ্রহীতা বলেছেন, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে লিজ নিয়ে মার্কেট নির্মাণ করছেন। নয়জন লিজ গ্রহীতা প্রত্যেকে ৩ লাখ ১৮ হাজার ৫০০ টাকা করে দিয়ে দোকানঘর নির্মাণের জন্য প্লট নিয়েছেন। এখন নিজ খরচে দোকানঘর নির্মাণ করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শহরের ফায়ার সার্ভিস মোড়ে জেলা পরিষদের মালিকানাধীন রাস্তার জমিতে মার্কেট নির্মাণ না করার নির্দেশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। সড়ক বিভাগ থেকেও মার্কেট নির্মাণ না করতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনা আর সড়ক ও জনপথ বিভাগের অনুরোধ উপেক্ষা করে চলছে ‘জেলা পরিষদ মিনি মার্কেট’ নির্মাণকাজ। সেখানে নয়টি দোকান নির্মাণ হচ্ছে। দোকান নির্মাণের ফলে আঞ্চলিক মহাসড়কের ফায়ার সার্ভিস মোড়ের বাঁক সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় দুর্ঘটনা প্রবণ হয়ে ওঠার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম স্বাক্ষরিত পত্রে বলা হয়েছে, সড়ক বিভাগের পক্ষ থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস মোড় সংলগ্ন স্থানে মিনি মার্কেট নির্মাণ না করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। পত্র পর্যালোচনায় প্রতীয়মান হয়—বর্ণিত স্থানে মার্কেট নির্মিত হলে দৃষ্টি প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়ে সড়ক নিরাপত্তা বিঘ্নিতসহ মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। সার্বিক দিক বিবেচনায় জনস্বার্থে মার্কেট নির্মাণকাজ বন্ধ করার অনুরোধ করা হলো।
তবে নির্দেশনার তোয়াক্কা করছে না জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ। গতকাল সোমবার দুপুরেও মার্কেটে নির্মাণশ্রমিকদের কাজ করতে দেখা গেছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সানজিদা আফরীন ঝিনুক স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়েছে, ফায়ার সার্ভিস মোড়ে আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে যদি মিনি মার্কেট নির্মাণ করা হয়, তাহলে যানবাহন চালক এবং পথচারী চলাচলের সময় বিপরীত দিক থেকে আসা যানবাহন দৃশ্যমান হবে না। এর ফলে সড়ক নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। মার্কেটটি নির্মিত হলে সড়ক সংলগ্ন ফুটপাতে পথচারী চলাচল ব্যাহত হবে। তখন জনগণ রাস্তার ওপর দিয়েই চলাচল করবে। এতে জানমালের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। মহাসড়ক আইনেও মহাসড়কের উভয় পাশে ভূমির প্রান্তসীমা থেকে ১০ মিটারের মধ্যে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না।
রাস্তা শ্রেণিভুক্ত জমিতে বেআইনিভাবে মার্কেট নির্মাণ বন্ধে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর আসনের সংসদ সদস্য মো. হারুনুর রশীদ। অভিযোগে তিনি বলেছেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ‘নবাবগঞ্জ উত্তর মল্লিক গোমস্তাপুর (ত-৬৮০৬) সড়ক’ সংলগ্ন ফায়ার সার্ভিস মোড়ে রাস্তা শ্রেণিভুক্ত দাগের অংশে জেলা পরিষদ বেআইনিভাবে দোকানঘর নির্মাণকাজ করছে। যানজট নিরসনে শত শত কোটি টাকা ব্যয়ে এ রাস্তাটি প্রশস্তকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। সেখানে টার্নিং পয়েন্টের ওপর রাস্তা শ্রেণিভুক্ত জায়গায় এভাবে দোকানঘর নির্মাণ করে বন্দোবস্ত দেওয়া একেবারে অন্যায় ও বেআইনি।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের জেলা পরিষদ শাখা অভিযোগটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। উপসচিব মোহাম্মদ তানভীর আজম ছিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের পরিচালককে সরেজমিন তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, গত ৭ আগস্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পরিষদের মালিকানাধীন জমি একসনা বন্দোবস্ত অনুমোদন করেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আফাজ উদ্দীন। ৩১ জুলাই অনুষ্ঠিত জেলা পরিষদের ৩৯ তম মাসিক সভার সিদ্ধান্ত এটি। যদিও জেলা পরিষদ উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির ৪০ তম মাসিক সভায় এই রাস্তা শ্রেণিভুক্ত জায়গায় দোকানঘর নির্মাণ কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে মতামত দেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মো. হারুনুর রশীদ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দোকানঘর নির্মাণের জন্য ফায়ার সার্ভিস মোড়ের জমি একসনা বন্দোবস্ত দেওয়া হয়েছে। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে নয়জনকে ১৭০ বর্গফুটের প্লট দেওয়া হয়েছে। প্রতি বছর প্রত্যেক জনের কাছ থেকে ১ হাজার ৫৩০ টাকা করে সরকারি কোষাগারে জমে হবে।’ তবে লিজ গ্রহীতাদের কাছে ৩ লাখ টাকা করে নেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শফিকুল ইসলাম।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আফাজ উদ্দীন বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি তদন্ত করছে। লিজ গ্রহীতারা আদালতে মামলাও করেছেন। এ বিষয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই।’
রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার পরিচালক (যুগ্ম সচিব) মো. এনামুল হক বলেন, ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের ফায়ার সার্ভিস মোড়ে হুজরাপুর মৌজার রাস্তা শ্রেণিভুক্ত জমিতে দোকানঘর নির্মাণের অভিযোগ তদন্তের নির্দেশনার কপি হাতে পেয়েছি। সরেজমিন তদন্ত করে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।’
জেলা পরিষদের এমন কর্মকাণ্ডে ক্ষোভ প্রকাশ করে সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ বলেন, ‘জেলা পরিষদ উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির ৪০ তম মাসিক সভায় আমি উপস্থিত ছিলাম। সভায় বিষয়টি উত্থাপিত হলে শহরের অভ্যন্তরে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, ডায়াবেটিস সেন্টার, বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন রাস্তা শ্রেণিভুক্ত এমন জায়গায় দোকানঘর নির্মাণ কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে মতামত দিই। মতামত উপেক্ষা করে, রাস্তার জমিতে দোকানঘর নির্মাণ বেআইনি জেনেও লিজ দিয়েছে জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ। সেখানে দোকানঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।’

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
২১ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
২৪ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মনোনয়ন দাখিল করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে যান সাঈদ আল নোমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে শতাধিক নেতা-কর্মী ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ বাধা দিলে দুই পক্ষের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। পরে সাঈদ আল নোমান কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তবে শুধু সাঈদ আল নোমানই নন, মনোনয়ন জমা দিতে আসা প্রায় সব প্রার্থীই কর্মী-সমর্থক পরিবেষ্টিত হয়ে এসেছেন।
এ ব্যাপারে সাঈদ আল নোমান বলেন, ‘এটা একদিকে যেমন প্রাপ্তির, অন্যদিকে বিব্রতকরও। এটা বাবার সময় থেকে দেখে আসছি।’ এমন পরিস্থিতির জন্য বিব্রতবোধ করার কথাও জানান তিনি।
নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার সময় প্রার্থী বা তাঁর প্রস্তাবক, সমর্থকসহ পাঁচজনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবেন না; এ সময় কোনো ধরনের মিছিল, শোডউন করলে আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. মো. জিয়াউদ্দিনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর একান্ত সচিব মো. রিদুয়ানুল ইসলাম জানান, ‘স্যার (বিভাগীয় কমিশনার) মনোনয়নপত্র জমা নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এই বিষয়ে তিনি পরে কথা বলবেন।’

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মনোনয়ন দাখিল করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে যান সাঈদ আল নোমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে শতাধিক নেতা-কর্মী ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ বাধা দিলে দুই পক্ষের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। পরে সাঈদ আল নোমান কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তবে শুধু সাঈদ আল নোমানই নন, মনোনয়ন জমা দিতে আসা প্রায় সব প্রার্থীই কর্মী-সমর্থক পরিবেষ্টিত হয়ে এসেছেন।
এ ব্যাপারে সাঈদ আল নোমান বলেন, ‘এটা একদিকে যেমন প্রাপ্তির, অন্যদিকে বিব্রতকরও। এটা বাবার সময় থেকে দেখে আসছি।’ এমন পরিস্থিতির জন্য বিব্রতবোধ করার কথাও জানান তিনি।
নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার সময় প্রার্থী বা তাঁর প্রস্তাবক, সমর্থকসহ পাঁচজনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবেন না; এ সময় কোনো ধরনের মিছিল, শোডউন করলে আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. মো. জিয়াউদ্দিনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর একান্ত সচিব মো. রিদুয়ানুল ইসলাম জানান, ‘স্যার (বিভাগীয় কমিশনার) মনোনয়নপত্র জমা নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এই বিষয়ে তিনি পরে কথা বলবেন।’

স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনা আর সড়ক ও জনপথ বিভাগের অনুরোধ উপেক্ষা করে চলছে ‘জেলা পরিষদ মিনি মার্কেট’ নির্মাণকাজ। সেখানে নয়টি দোকান নির্মাণ হচ্ছে। দোকান নির্মাণের ফলে আঞ্চলিক মহাসড়কের ফায়ার সার্ভিস মোড়ের বাঁক সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় দুর্ঘটনা প্রবণ হয়ে ওঠার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
২৪ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
আটক যুবকের নাম মো. আরাফাত জামান (৩৯)। তিনি ধানমন্ডীর জিগাতলা এলাকার বাসিন্দা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কর্মসূচি চলাকালে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও উপস্থিত সাধারণ জনতা সন্দেহজনক আচরণের কারণে ওই যুবককে আটক করে। পরে তাঁর হেফাজত থেকে একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং পরে পুলিশে দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ইনকিলাব মঞ্চের উদ্যোগে অবরোধ কর্মসূচি থেকে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও সাধারণ জনতা খেলনা পিস্তলসহ একজনকে আটক করে। ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়েছে।

রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
আটক যুবকের নাম মো. আরাফাত জামান (৩৯)। তিনি ধানমন্ডীর জিগাতলা এলাকার বাসিন্দা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কর্মসূচি চলাকালে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও উপস্থিত সাধারণ জনতা সন্দেহজনক আচরণের কারণে ওই যুবককে আটক করে। পরে তাঁর হেফাজত থেকে একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং পরে পুলিশে দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ইনকিলাব মঞ্চের উদ্যোগে অবরোধ কর্মসূচি থেকে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও সাধারণ জনতা খেলনা পিস্তলসহ একজনকে আটক করে। ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়েছে।

স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনা আর সড়ক ও জনপথ বিভাগের অনুরোধ উপেক্ষা করে চলছে ‘জেলা পরিষদ মিনি মার্কেট’ নির্মাণকাজ। সেখানে নয়টি দোকান নির্মাণ হচ্ছে। দোকান নির্মাণের ফলে আঞ্চলিক মহাসড়কের ফায়ার সার্ভিস মোড়ের বাঁক সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় দুর্ঘটনা প্রবণ হয়ে ওঠার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
২১ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
২৪ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৯ মিনিট আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি

পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের। শীত থেকে বাঁচার মতো প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ও নেই শ্রমিকদের। একই সঙ্গে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাগানের বয়স্ক থেকে শিশুরা।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে।
সূর্যের দেখা না মেলায় ও ঘন কুয়াশা থাকায় মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এই ঠান্ডার মধ্যেই গাছ-গাছালিতে ঘেরা চা-বাগানগুলোয় সকাল থেকে কাজে নেমে পড়ছেন চা-শ্রমিকের। তাঁদের পরনে নেই পর্যাপ্ত গরম কাপড়। অনেকে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
চা-শ্রমিকেরা জানান, শীতের কারণে অনেক কষ্টে পড়েছেন তাঁরা। বাগান কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো শীতবস্ত্র দেয় না। আর নিজেদের স্বল্প আয় দিয়ে গরম কাপড় কেনার সাধ্যও তাঁদের নেই। রাতে ঠান্ডার জন্য অনেকেই ঘুমাতে পারেন না। শীত নিবারণে ঘরের ভেতরে ও বাইরে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে রাত কাটাতে হয়। কেউ কেউ বস্তা বিছিয়ে ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেন।
শমশেরনগর চা-বাগানের চা-শ্রমিক গীতা রবিদাস ও মায়া রবিদাস বলেন, ‘এই শীতে কাজ করা অনেক কষ্টের। আমরা চা-শ্রমিকেরা কোনো শীতবস্ত্র পাই না। বাগানের শ্রমিকদের অবস্থা খুবই করুণ। ঠান্ডায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
চা-শ্রমিকনেতা সীতারাম বিন বলেন, ‘প্রতিবছর শীতের সময় চা-শ্রমিকদের বেশি কষ্ট হয়। এমনিতেই শ্রীমঙ্গলসহ পুরো মৌলভীবাজার জেলায় শীত বেশি পড়ে। এ জেলায় ৯২টি চা-বাগান রয়েছে। কোনো বাগানের শ্রমিকদের পর্যাপ্ত গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডার কারণে অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন চা-শ্রমিকেরা। বিশেষ করে শীতে বাগানের শিশু ও বৃদ্ধরা অনেক কষ্টে আছেন।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, কয়েক দিন ধরেই এই অঞ্চলে শীতের দাপট বেড়েছে। বিশেষ করে রাতে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আরও কয়েক দিন একই রকম তাপমাত্রা থাকবে।
শীতের দাপট বাড়ার সঙ্গে ঠান্ডার রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষ করে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। অনেকেই চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটছেন। কেউ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরছেন।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন মো. মামুনুর রহমান বলেন, শীতের মধ্যে সবাইকে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরতে হবে। বিশেষ করে এ সময় শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। তাদেরকে বেশি করে গরম কাপড় পরিধান করে রাখতে হবে।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক তৌহিদুজ্জামান পাভেল বলেন, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। কেউ আবেদন করলে তাদের শীতবস্ত্র দেব।’

পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের। শীত থেকে বাঁচার মতো প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ও নেই শ্রমিকদের। একই সঙ্গে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাগানের বয়স্ক থেকে শিশুরা।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে।
সূর্যের দেখা না মেলায় ও ঘন কুয়াশা থাকায় মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এই ঠান্ডার মধ্যেই গাছ-গাছালিতে ঘেরা চা-বাগানগুলোয় সকাল থেকে কাজে নেমে পড়ছেন চা-শ্রমিকের। তাঁদের পরনে নেই পর্যাপ্ত গরম কাপড়। অনেকে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
চা-শ্রমিকেরা জানান, শীতের কারণে অনেক কষ্টে পড়েছেন তাঁরা। বাগান কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো শীতবস্ত্র দেয় না। আর নিজেদের স্বল্প আয় দিয়ে গরম কাপড় কেনার সাধ্যও তাঁদের নেই। রাতে ঠান্ডার জন্য অনেকেই ঘুমাতে পারেন না। শীত নিবারণে ঘরের ভেতরে ও বাইরে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে রাত কাটাতে হয়। কেউ কেউ বস্তা বিছিয়ে ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেন।
শমশেরনগর চা-বাগানের চা-শ্রমিক গীতা রবিদাস ও মায়া রবিদাস বলেন, ‘এই শীতে কাজ করা অনেক কষ্টের। আমরা চা-শ্রমিকেরা কোনো শীতবস্ত্র পাই না। বাগানের শ্রমিকদের অবস্থা খুবই করুণ। ঠান্ডায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
চা-শ্রমিকনেতা সীতারাম বিন বলেন, ‘প্রতিবছর শীতের সময় চা-শ্রমিকদের বেশি কষ্ট হয়। এমনিতেই শ্রীমঙ্গলসহ পুরো মৌলভীবাজার জেলায় শীত বেশি পড়ে। এ জেলায় ৯২টি চা-বাগান রয়েছে। কোনো বাগানের শ্রমিকদের পর্যাপ্ত গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডার কারণে অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন চা-শ্রমিকেরা। বিশেষ করে শীতে বাগানের শিশু ও বৃদ্ধরা অনেক কষ্টে আছেন।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, কয়েক দিন ধরেই এই অঞ্চলে শীতের দাপট বেড়েছে। বিশেষ করে রাতে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আরও কয়েক দিন একই রকম তাপমাত্রা থাকবে।
শীতের দাপট বাড়ার সঙ্গে ঠান্ডার রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষ করে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। অনেকেই চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটছেন। কেউ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরছেন।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন মো. মামুনুর রহমান বলেন, শীতের মধ্যে সবাইকে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরতে হবে। বিশেষ করে এ সময় শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। তাদেরকে বেশি করে গরম কাপড় পরিধান করে রাখতে হবে।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক তৌহিদুজ্জামান পাভেল বলেন, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। কেউ আবেদন করলে তাদের শীতবস্ত্র দেব।’

স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনা আর সড়ক ও জনপথ বিভাগের অনুরোধ উপেক্ষা করে চলছে ‘জেলা পরিষদ মিনি মার্কেট’ নির্মাণকাজ। সেখানে নয়টি দোকান নির্মাণ হচ্ছে। দোকান নির্মাণের ফলে আঞ্চলিক মহাসড়কের ফায়ার সার্ভিস মোড়ের বাঁক সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় দুর্ঘটনা প্রবণ হয়ে ওঠার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
২১ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৯ মিনিট আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
এ ছাড়া বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আখতারুল আলম ফারুক, খেলাফত মজলিসের মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের মো. নূরে আলম সিদ্দিকী।
অপর দিকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন প্রয়াত প্রকৌশলী শামছ উদ্দিনের স্ত্রী অধ্যক্ষ আখতার সুলতানা, ছেলে তানভীর আহমেদ রানা ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল করিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, এই আসনে নির্বাচনের জন্য ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন, তাঁর মধ্যে আটজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলনকে মনোনয়ন দিলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থকেরা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা জামায়াত মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তন ও অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থনে ‘ফুলবাড়িয়া ঐক্যবদ্ধ জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
এরপর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ও সদস্যপদ (রুকনিয়াত) স্থগিত করে জামায়াতে ইসলামী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দল আমাকে মূল্যায়ন না করলেও মানুষের ভালোবাসায় প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে সাধারণ মানুষ আমার ওপর আস্থা রাখবে।’
উল্লেখ্য, একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসন। মোট ভোটার ৪ লাখ ১২ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার ৪৭৯ জন পুরুষ ও ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬২ জন নারী এবং হিজড়া দুজন।

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
এ ছাড়া বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আখতারুল আলম ফারুক, খেলাফত মজলিসের মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের মো. নূরে আলম সিদ্দিকী।
অপর দিকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন প্রয়াত প্রকৌশলী শামছ উদ্দিনের স্ত্রী অধ্যক্ষ আখতার সুলতানা, ছেলে তানভীর আহমেদ রানা ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল করিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, এই আসনে নির্বাচনের জন্য ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন, তাঁর মধ্যে আটজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলনকে মনোনয়ন দিলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থকেরা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা জামায়াত মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তন ও অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থনে ‘ফুলবাড়িয়া ঐক্যবদ্ধ জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
এরপর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ও সদস্যপদ (রুকনিয়াত) স্থগিত করে জামায়াতে ইসলামী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দল আমাকে মূল্যায়ন না করলেও মানুষের ভালোবাসায় প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে সাধারণ মানুষ আমার ওপর আস্থা রাখবে।’
উল্লেখ্য, একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসন। মোট ভোটার ৪ লাখ ১২ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার ৪৭৯ জন পুরুষ ও ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬২ জন নারী এবং হিজড়া দুজন।

স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনা আর সড়ক ও জনপথ বিভাগের অনুরোধ উপেক্ষা করে চলছে ‘জেলা পরিষদ মিনি মার্কেট’ নির্মাণকাজ। সেখানে নয়টি দোকান নির্মাণ হচ্ছে। দোকান নির্মাণের ফলে আঞ্চলিক মহাসড়কের ফায়ার সার্ভিস মোড়ের বাঁক সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় দুর্ঘটনা প্রবণ হয়ে ওঠার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
২১ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
২৪ মিনিট আগে