দৌলতখান (ভোলা) প্রতিনিধি

ভোলার দৌলতখান বাজারে শীতকালীন আগাম সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম কমেনি। শীতকালীন আগাম সবজির দাম এখনো সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে।
সরেজমিন উপজেলার বিভিন্ন সবজিবাজারে গিয়ে দেখা গেছে, বাজারে শীতের আগাম নানা ধরনের সবজি চলে এসেছে। তবে পাইকারি বাজারের চেয়ে খুচরা বাজারে অনেক বেশি দামে সবজি বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি শিম পাইকারি বাজারে ৪০-৪৫ টাকা, খুচরা ৫৫-৬০ টাকা; ঢ্যাঁড়স পাইকারি ৩০-৩৫ টাকা, খুচরা ৪৫-৫০ টাকা; বাঁধাকপি পাইকারি ২৩-২৫ টাকা, খুচরা ৪০ টাকা; ফুলকপি পাইকারি ৩০ টাকা, খুচরা ৪০-৪৫ টাকা; মুলা পাইকারি ১৮ টাকা, খুচরা ২৫-৩০ টাকা; বেগুন পাইকারি ৩০ টাকা, খুচরা ৪০ টাকা; কাঁচা মরিচ পাইকারি ৫০-৫৫ টাকা, খুচরা ৮০-১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি সাইজের একটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকা দরে। এ ছাড়া লাউশাক, লালশাক, পালংশাক, মুলাশাক আঁটিপ্রতি ১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
ক্রেতারা বলছেন, এমনিতেই বর্তমানে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম চড়া। বিশেষ করে চাল ও তেলের বাড়তি দামে নাভিশ্বাস উঠেছে মানুষের। এর সঙ্গে সবজির দামও নাগালের বাইরে। তবে কাঁচা মরিচ এখনো চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। এতে দিশেহারা অবস্থা সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের।
খুচরা বিক্রেতারা বলেন, পাইকারি বাজারে সবজির দাম বেশি। ফলে সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম কমেনি।
দৌলতখান বাজারের পাইকারি সবজি ব্যবসায়ী মো. আবদুল্লাহ বলেন, স্থানীয় চাষিদের চাষের সবজি এখনো বাজারে আসেনি। যশোরসহ বিভিন্ন জেলা থেকে সবজি ভোলার বিভিন্ন বাজারে আসছে, তাই দাম বেশি।
কাঁচাবাজারসহ নিত্যপণ্যের দাম নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে দৌলতখান বাজারে আসা ক্রেতা ফয়জুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে পর্যাপ্ত শীতের সবজি আছে, কিন্তু দাম কমাচ্ছেন না বিক্রেতারা। অন্যদিকে, চড়া দামে মুরগি বিক্রি হচ্ছে। এখন ডিমের দামও বাড়িয়েছে। এভাবে সবকিছুর দাম ইচ্ছামতো বাড়িয়ে আমাদের মতো মধ্যবিত্তদের দুর্ভোগে ফেলছেন তাঁরা। আমরা এর প্রতিকার চাই।
অপর এক ক্রেতা আবুল কালাম সাইয়্যেদুর রহমান বলেন, বাজারে সবজির অস্বাভাবিক দাম। সবজি কিনতেই অনেক টাকা খরচ হয়। অন্যান্য নিত্যপণ্যের দামও অনেক বেশি। যাঁদের আয় নির্দিষ্ট, তাঁদের বাজার করতে অনেক হিমশিম খেতে হচ্ছে।

ভোলার দৌলতখান বাজারে শীতকালীন আগাম সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম কমেনি। শীতকালীন আগাম সবজির দাম এখনো সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে।
সরেজমিন উপজেলার বিভিন্ন সবজিবাজারে গিয়ে দেখা গেছে, বাজারে শীতের আগাম নানা ধরনের সবজি চলে এসেছে। তবে পাইকারি বাজারের চেয়ে খুচরা বাজারে অনেক বেশি দামে সবজি বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি শিম পাইকারি বাজারে ৪০-৪৫ টাকা, খুচরা ৫৫-৬০ টাকা; ঢ্যাঁড়স পাইকারি ৩০-৩৫ টাকা, খুচরা ৪৫-৫০ টাকা; বাঁধাকপি পাইকারি ২৩-২৫ টাকা, খুচরা ৪০ টাকা; ফুলকপি পাইকারি ৩০ টাকা, খুচরা ৪০-৪৫ টাকা; মুলা পাইকারি ১৮ টাকা, খুচরা ২৫-৩০ টাকা; বেগুন পাইকারি ৩০ টাকা, খুচরা ৪০ টাকা; কাঁচা মরিচ পাইকারি ৫০-৫৫ টাকা, খুচরা ৮০-১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি সাইজের একটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকা দরে। এ ছাড়া লাউশাক, লালশাক, পালংশাক, মুলাশাক আঁটিপ্রতি ১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
ক্রেতারা বলছেন, এমনিতেই বর্তমানে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম চড়া। বিশেষ করে চাল ও তেলের বাড়তি দামে নাভিশ্বাস উঠেছে মানুষের। এর সঙ্গে সবজির দামও নাগালের বাইরে। তবে কাঁচা মরিচ এখনো চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। এতে দিশেহারা অবস্থা সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের।
খুচরা বিক্রেতারা বলেন, পাইকারি বাজারে সবজির দাম বেশি। ফলে সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম কমেনি।
দৌলতখান বাজারের পাইকারি সবজি ব্যবসায়ী মো. আবদুল্লাহ বলেন, স্থানীয় চাষিদের চাষের সবজি এখনো বাজারে আসেনি। যশোরসহ বিভিন্ন জেলা থেকে সবজি ভোলার বিভিন্ন বাজারে আসছে, তাই দাম বেশি।
কাঁচাবাজারসহ নিত্যপণ্যের দাম নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে দৌলতখান বাজারে আসা ক্রেতা ফয়জুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে পর্যাপ্ত শীতের সবজি আছে, কিন্তু দাম কমাচ্ছেন না বিক্রেতারা। অন্যদিকে, চড়া দামে মুরগি বিক্রি হচ্ছে। এখন ডিমের দামও বাড়িয়েছে। এভাবে সবকিছুর দাম ইচ্ছামতো বাড়িয়ে আমাদের মতো মধ্যবিত্তদের দুর্ভোগে ফেলছেন তাঁরা। আমরা এর প্রতিকার চাই।
অপর এক ক্রেতা আবুল কালাম সাইয়্যেদুর রহমান বলেন, বাজারে সবজির অস্বাভাবিক দাম। সবজি কিনতেই অনেক টাকা খরচ হয়। অন্যান্য নিত্যপণ্যের দামও অনেক বেশি। যাঁদের আয় নির্দিষ্ট, তাঁদের বাজার করতে অনেক হিমশিম খেতে হচ্ছে।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
২২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে