মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি

বরিশালের মুলাদীতে ভোটকেন্দ্র এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সফিপুর ইউনিয়নের পাতারচর লক্ষ্মীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকায় ১২-১৩টি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ওই সময় কেন্দ্রে থাকা ভোটারদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং প্রিসাইডিং অফিসার ভোটগ্রহণ বন্ধ করে দেন।
পরে স্ট্রাইকিং ফোর্স ভোট কেন্দ্রে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করলে ১৫-২০ মিনিট ভোটগ্রহণ শুরু করেন কর্মকর্তারা। ভোটকেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকা বরিশাল জেলা গোয়েন্দা শাখার সহকারী উপ-পরিদর্শক রাজিব চন্দ্র পাল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ভোটার জাকির হোসেন বলেন, রোববার সকাল ৮টা থেকে পাতারচর লক্ষ্মীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পূর্ব পার্শ্বের ভবনে পুরুষ এবং পশ্চিম পার্শ্বের ভবনে নারীদের ভোটগ্রহণ শুরু করেন কর্মকর্তারা। বেলা ১১টার দিকে পূর্ব পার্শ্বের ভবনে পুরুষ ভোটারদের মধ্যে কথার কাটা-কাটি ও ধ্বস্তাধস্তি হয়। ওই সময়ে বিদ্যালয় এলাকায় কে বা কারা ১২-১৩টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে অন্যান্য ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কেন্দ্রের এক ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তা বলেন, ককটেল বিস্ফোরণে ভোট কক্ষে থাকা কর্মকর্তা ও ভোটারদের মাঝে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। পরে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ভোটগ্রহণ বন্ধ করে স্ট্রাইকিং ফোর্সকে অবহিত করেন। স্ট্রাইকিং ফোর্স ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করলে ১৫-২০ মিনিট পরে পুনঃরায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়।
বরিশাল জেলা গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) রাজিব চন্দ্র পাল বলেন, ভোট কেন্দ্রের মধ্যে কয়েকজন ভোটারের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়েছিল। ওই সময় বহিরাগতরা ভোট কেন্দ্র এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ করে আতঙ্কের সৃষ্টি করে। পরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়।

বরিশালের মুলাদীতে ভোটকেন্দ্র এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সফিপুর ইউনিয়নের পাতারচর লক্ষ্মীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকায় ১২-১৩টি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ওই সময় কেন্দ্রে থাকা ভোটারদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং প্রিসাইডিং অফিসার ভোটগ্রহণ বন্ধ করে দেন।
পরে স্ট্রাইকিং ফোর্স ভোট কেন্দ্রে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করলে ১৫-২০ মিনিট ভোটগ্রহণ শুরু করেন কর্মকর্তারা। ভোটকেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকা বরিশাল জেলা গোয়েন্দা শাখার সহকারী উপ-পরিদর্শক রাজিব চন্দ্র পাল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ভোটার জাকির হোসেন বলেন, রোববার সকাল ৮টা থেকে পাতারচর লক্ষ্মীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পূর্ব পার্শ্বের ভবনে পুরুষ এবং পশ্চিম পার্শ্বের ভবনে নারীদের ভোটগ্রহণ শুরু করেন কর্মকর্তারা। বেলা ১১টার দিকে পূর্ব পার্শ্বের ভবনে পুরুষ ভোটারদের মধ্যে কথার কাটা-কাটি ও ধ্বস্তাধস্তি হয়। ওই সময়ে বিদ্যালয় এলাকায় কে বা কারা ১২-১৩টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে অন্যান্য ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কেন্দ্রের এক ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তা বলেন, ককটেল বিস্ফোরণে ভোট কক্ষে থাকা কর্মকর্তা ও ভোটারদের মাঝে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। পরে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ভোটগ্রহণ বন্ধ করে স্ট্রাইকিং ফোর্সকে অবহিত করেন। স্ট্রাইকিং ফোর্স ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করলে ১৫-২০ মিনিট পরে পুনঃরায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়।
বরিশাল জেলা গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) রাজিব চন্দ্র পাল বলেন, ভোট কেন্দ্রের মধ্যে কয়েকজন ভোটারের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়েছিল। ওই সময় বহিরাগতরা ভোট কেন্দ্র এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ করে আতঙ্কের সৃষ্টি করে। পরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৪ ঘণ্টা আগে