নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি

পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্তির ঘোষণার পর গতকাল রোববার সন্ধ্যায় আনন্দ মিছিল করেছে পদপ্রত্যাশী ছাত্র নেতা-কর্মীরা। গতকাল বিকেলে পিরোজপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি অনিরুজ্জামান অনিক এবং সাধারণ সম্পাদক ইফতেখার মাহমুদ সজল স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত করা হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের কার্যক্রম দীর্ঘদিন ধরে নিষ্ক্রিয়। সভাপতি ইতিমধ্যে বিয়ে করেছেন এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ গ্রহণ করেছেন। সাধারণ সম্পাদক ছাত্রলীগের কার্যক্রম থেকে দীর্ঘদিন ধরে নিষ্ক্রিয় আছেন। জেলা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে সাংগঠনিক কার্যক্রমে সক্রিয় হতে অনুরোধ করা হলেও তিনি তেমন সারা দেননি। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জাতীয় সম্মেলনের প্রস্তুতি উপলক্ষে বর্ধিত সভায়ও অনুপস্থিত ছিলেন। এই পরিস্থিতিতে সাংগঠনিক কার্যক্রম গতিশীল করার জন্য পিরোজপুর জেলা ছাত্রলীগের বর্ধিত সভায় নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্তির সিদ্ধান্ত হয়।
এ নিয়ে জানতে চাইলে সদ্য বিলুপ্ত নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও নেছারাবাদ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান রনি দত্ত জয় বলেন, ‘আমি বিবাহিত। এই কারণেই নাকি ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছে। আমি তো লুকিয়ে বিয়ে করিনি। আমি সবাইকে বিয়ের দাওয়াত দিয়েছি। সবাই জানে আমি বিবাহিত। তা ছাড়া, উপজেলার স্বরূপকাঠি পৌর ছাত্রলীগের কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বে থাকা দুজন লোক বিবাহিত। উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি সর্বদাই চাঙা।’
এ ব্যাপারে পিরোজপুর জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামল দত্ত বলেন, ‘নিষ্ক্রিয় থাকা সত্ত্বেও কমিটি আঁকড়ে ছিলেন সভাপতি। তাই দলের নেতৃত্বের বিকাশ ঘটছিল না। বিবাহিত, ছাত্রত্ব না থাকা, এক পদ থেকে আরেক পদে যোগদান, দলে নিষ্ক্রিয়তার কারণে পিরোজপুর জেলা ছাত্রলীগের বর্ধিত সভায় নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছে।’
২০১৭ সালের ২২ জুলাই নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা হয়। সে কমিটিতে রনি দত্ত জয়কে সভাপতি এবং ইমরান আহমেদ ইমুকে সম্পাদক করা হয়েছিল।

পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্তির ঘোষণার পর গতকাল রোববার সন্ধ্যায় আনন্দ মিছিল করেছে পদপ্রত্যাশী ছাত্র নেতা-কর্মীরা। গতকাল বিকেলে পিরোজপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি অনিরুজ্জামান অনিক এবং সাধারণ সম্পাদক ইফতেখার মাহমুদ সজল স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত করা হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের কার্যক্রম দীর্ঘদিন ধরে নিষ্ক্রিয়। সভাপতি ইতিমধ্যে বিয়ে করেছেন এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ গ্রহণ করেছেন। সাধারণ সম্পাদক ছাত্রলীগের কার্যক্রম থেকে দীর্ঘদিন ধরে নিষ্ক্রিয় আছেন। জেলা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে সাংগঠনিক কার্যক্রমে সক্রিয় হতে অনুরোধ করা হলেও তিনি তেমন সারা দেননি। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জাতীয় সম্মেলনের প্রস্তুতি উপলক্ষে বর্ধিত সভায়ও অনুপস্থিত ছিলেন। এই পরিস্থিতিতে সাংগঠনিক কার্যক্রম গতিশীল করার জন্য পিরোজপুর জেলা ছাত্রলীগের বর্ধিত সভায় নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্তির সিদ্ধান্ত হয়।
এ নিয়ে জানতে চাইলে সদ্য বিলুপ্ত নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও নেছারাবাদ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান রনি দত্ত জয় বলেন, ‘আমি বিবাহিত। এই কারণেই নাকি ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছে। আমি তো লুকিয়ে বিয়ে করিনি। আমি সবাইকে বিয়ের দাওয়াত দিয়েছি। সবাই জানে আমি বিবাহিত। তা ছাড়া, উপজেলার স্বরূপকাঠি পৌর ছাত্রলীগের কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বে থাকা দুজন লোক বিবাহিত। উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি সর্বদাই চাঙা।’
এ ব্যাপারে পিরোজপুর জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামল দত্ত বলেন, ‘নিষ্ক্রিয় থাকা সত্ত্বেও কমিটি আঁকড়ে ছিলেন সভাপতি। তাই দলের নেতৃত্বের বিকাশ ঘটছিল না। বিবাহিত, ছাত্রত্ব না থাকা, এক পদ থেকে আরেক পদে যোগদান, দলে নিষ্ক্রিয়তার কারণে পিরোজপুর জেলা ছাত্রলীগের বর্ধিত সভায় নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছে।’
২০১৭ সালের ২২ জুলাই নেছারাবাদ উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা হয়। সে কমিটিতে রনি দত্ত জয়কে সভাপতি এবং ইমরান আহমেদ ইমুকে সম্পাদক করা হয়েছিল।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
২ ঘণ্টা আগে