মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি

বরিশালের মুলাদীতে প্রাণী হাসপাতালে জনবল সংকটে ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসা সেবা। কর্মকর্তা, উপ-সহকারী কর্মকর্তাসহ সাতটি পদ শূন্য থাকায় ন্যূনতম সেবা পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন উপজেলার খামার মালিকেরা।
গরু, ছাগল, মুরগি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন প্রায় ১ হাজার খামার মালিক। খামার রক্ষায় স্থানীয় হাতুড়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হচ্ছেন তাঁরা।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল থেকে জানা গেছে, হাসপাতালে এক প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ও সার্জন, তিন উপ-সহকারী কর্মকর্তা (মাঠ সম্প্রসারণ), এক উপ-সহকারী কর্মকর্তা (প্রাণী স্বাস্থ্য) এবং এক এআই, এক প্রাণী মাঠ সহকারী (ভিএফএ), এক ডেসআর, এক অফিস সহকারীসহ ১০ জনের জনবল থাকার কথা। মুলাদী উপজেলা প্রাণী সম্পদ কার্যালয়ে বর্তমানে শুধু এক ভিএফএ, এক ডেসআর ও এক অফিস সহকারী রয়েছেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও সার্জন মো. শাহপরান ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে বদলি হয়ে চলে গেছেন। ফলে উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তাসহ সাতটি পদ শূন্য রয়েছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের তালিকায় উপজেলায় ৩৬০ গরু, ১৮২ ছাগল, ১৭৮ ব্রয়লার মুরগি, এক লেয়ার মুরগি এবং ১৩২টি সোনালি মুরগি খামার রয়েছে। এ ছাড়া তালিকার বাইরেও দেড় শ থেকে ২০০ ছোট খামার রয়েছে। এসব খামারে প্রতিনিয়ত গরু, ছাগল, মুরগির রোগ দেখা দেয় বলে জানিয়েছেন খামার মালিকেরা। কিন্তু তাঁরা উপজেলা প্রাণিসম্পদ হাসপাতাল থেকে ন্যূনতম চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন না।
উপজেলার বাটামারা ইউনিয়নের গরু খামার মালিক মো. মাকসুদুর রহমান বলেন, উপজেলা প্রাণী সম্পদ কার্যালয়ে চিকিৎসক না থাকায় কোনো সেবা পাওয়া যায় না। গরু-ছাগল অসুস্থ হলে এলাকার হাতুড়ে চিকিৎসকের কাছে যেতে হচ্ছে। এতে একদিকে ভালো চিকিৎসা পাওয়া যাচ্ছে না অপরদিকে বাড়তি টাকা খরচ হচ্ছে।
চরডিক্রী গ্রামের মুরগির খামার মালিক মো. সোহেল রানা বলেন, অসুস্থতা দেখা দিলে দ্রুত সব মুরগি আক্রান্ত হয়। প্রাণী হাসপাতাল থেকে ওষুধ কিংবা পরামর্শ পাওয়া যায় না।
এ বিষয়ে বরিশাল জেলা প্রাণী সম্পদ কার্যালয়ের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা সুশান্ত দাস বলেন, পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় প্রাণী চিকিৎসা সেবা কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে। অল্প দিনের মধ্যেই উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাসহ অন্যান্য পদে জনবল দেওয়া হবে।

বরিশালের মুলাদীতে প্রাণী হাসপাতালে জনবল সংকটে ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসা সেবা। কর্মকর্তা, উপ-সহকারী কর্মকর্তাসহ সাতটি পদ শূন্য থাকায় ন্যূনতম সেবা পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন উপজেলার খামার মালিকেরা।
গরু, ছাগল, মুরগি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন প্রায় ১ হাজার খামার মালিক। খামার রক্ষায় স্থানীয় হাতুড়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হচ্ছেন তাঁরা।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল থেকে জানা গেছে, হাসপাতালে এক প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ও সার্জন, তিন উপ-সহকারী কর্মকর্তা (মাঠ সম্প্রসারণ), এক উপ-সহকারী কর্মকর্তা (প্রাণী স্বাস্থ্য) এবং এক এআই, এক প্রাণী মাঠ সহকারী (ভিএফএ), এক ডেসআর, এক অফিস সহকারীসহ ১০ জনের জনবল থাকার কথা। মুলাদী উপজেলা প্রাণী সম্পদ কার্যালয়ে বর্তমানে শুধু এক ভিএফএ, এক ডেসআর ও এক অফিস সহকারী রয়েছেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও সার্জন মো. শাহপরান ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে বদলি হয়ে চলে গেছেন। ফলে উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তাসহ সাতটি পদ শূন্য রয়েছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের তালিকায় উপজেলায় ৩৬০ গরু, ১৮২ ছাগল, ১৭৮ ব্রয়লার মুরগি, এক লেয়ার মুরগি এবং ১৩২টি সোনালি মুরগি খামার রয়েছে। এ ছাড়া তালিকার বাইরেও দেড় শ থেকে ২০০ ছোট খামার রয়েছে। এসব খামারে প্রতিনিয়ত গরু, ছাগল, মুরগির রোগ দেখা দেয় বলে জানিয়েছেন খামার মালিকেরা। কিন্তু তাঁরা উপজেলা প্রাণিসম্পদ হাসপাতাল থেকে ন্যূনতম চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন না।
উপজেলার বাটামারা ইউনিয়নের গরু খামার মালিক মো. মাকসুদুর রহমান বলেন, উপজেলা প্রাণী সম্পদ কার্যালয়ে চিকিৎসক না থাকায় কোনো সেবা পাওয়া যায় না। গরু-ছাগল অসুস্থ হলে এলাকার হাতুড়ে চিকিৎসকের কাছে যেতে হচ্ছে। এতে একদিকে ভালো চিকিৎসা পাওয়া যাচ্ছে না অপরদিকে বাড়তি টাকা খরচ হচ্ছে।
চরডিক্রী গ্রামের মুরগির খামার মালিক মো. সোহেল রানা বলেন, অসুস্থতা দেখা দিলে দ্রুত সব মুরগি আক্রান্ত হয়। প্রাণী হাসপাতাল থেকে ওষুধ কিংবা পরামর্শ পাওয়া যায় না।
এ বিষয়ে বরিশাল জেলা প্রাণী সম্পদ কার্যালয়ের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা সুশান্ত দাস বলেন, পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় প্রাণী চিকিৎসা সেবা কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে। অল্প দিনের মধ্যেই উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাসহ অন্যান্য পদে জনবল দেওয়া হবে।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৫ ঘণ্টা আগে