উপকূলীয় জেলা বরগুনা
মনোতোষ হাওলাদার, বরগুনা

সুপেয় পানির সংকট নেই, এমন বাড়িতেও বৃষ্টির পানি ধরে রাখার জন্য ট্যাংক রাখা হয়েছে। এমন ট্যাংক দেওয়ার জন্য নেওয়া হয়েছে ঘুষ। এদিকে যেসব ট্যাংক দেওয়া হয়েছে, সেগুলো নিম্নমানের। কিছুদিন পরই সেসব ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
এমন চিত্র উপকূলীয় জেলা বরগুনার। যেখানে সুপেয় পানির তীব্র সংকট। এই সংকট নিরসনে অর্থ ব্যয় করা হলেও সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্নীতির কারণে সুফল পায়নি ভুক্তভোগীরা।
শীত ও গ্রীষ্মে পানির চরম সংকটে ভোগে উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা। এই সংকট দূর করতে ‘উপকূলীয় জেলাসমূহে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের মাধ্যমে পানি সরবরাহ প্রকল্প’ নামে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছিল সাবেক আওয়ামী লীগ সরকার। অনুসন্ধানে দেখা যায়, তালিকা প্রস্তুত থেকে ট্যাংক বিতরণ পর্যন্ত পাঁচটি ধাপে দুর্নীতি হয়েছে। ঠিকাদারের সঙ্গে সমন্বয় করে খোদ জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা অনেকটা না দেখার ভান করে আছেন দৃশ্যমান এসব দুর্নীতির ক্ষেত্রে।
পাঁচটি ধাপে ভয়াবহ দুর্নীতি
বরগুনায় উপকূলে বসবাসরত অন্তত ছয় লাখ মানুষ সুপেয় পানির সংকটে রয়েছে। এ সংকট নিরসনে ২০২২-২৩ ও ২৩-২৪ অর্থবছরে পৃথকভাবে তিনটি প্যাকেজে ৭ হাজার ৫৬০ জনের নামের সুপারিশ করেন তৎকালীন বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, বরগুনা সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম, বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন, বামনা উপজেলা চেয়ারম্যান সাইতুল ইসলাম লিটু ও প্রকল্পের আওতাধীন ইউপি চেয়ারম্যান এবং সদস্যরা।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, পাথরঘাটার চরদুয়ানী, কালমেঘা, পাথরঘাটা সদর ও কাঁঠালতলি ইউনিয়ন, বরগুনা সদরের নলটোনা ও এম বালিয়াতলী ও বামনার ডৌয়াতলা ইউনিয়নে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের তালিকায় নাম নিশ্চিত করতে ৩ থেকে ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে গ্রাহকের কাছ থেকে। যারা টাকা দিতে পারেনি, তাদের নাম আসেনি তালিকায়।
পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা ও প্রকল্পের আওতায় সুবিধাভোগীরা বলছেন, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গোলাম কবিরকে টাকা দিতে হয়েছে এই প্রকল্পের তালিকায় নাম ওঠাতে। তবে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী রাইসুল ইসলামের দাবি করেন, ‘প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। এখনো কাজ চলমান আছে।’
তথ্য অধিকার আইনে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, গত দুই অর্থবছরে পৃথকভাবে তিনটি প্যাকেজে ৩৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকায় টেন্ডার পায় বরগুনার কামাল এন্টারপ্রাইজ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী কামাল হোসেন বলেন, ‘কিছু প্ল্যাটফর্ম বৃষ্টির মৌসুমে নির্মাণ করা হয়েছে, তাই সমস্যা হয়েছে। এ ছাড়া তালিকাভুক্ত সবাই ট্যাংকসহ সবকিছুই পাবেন, একটু সময় লাগবে।’
অনুসন্ধানে দেখা যায়, টেন্ডারের প্রথম বিল উত্তোলনের জন্য কিছু কিছু বাড়িতে ৩ হাজার লিটার পানি ধারণক্ষমতার ট্যাংক রাখার প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছেন ঠিকাদার। তবে নিম্নমানের কাজ করায় ট্যাংক স্থাপনের আগেই ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে সেসব প্ল্যাটফর্ম। যেমন পাথরঘাটার চরদুয়ানী এলাকার মোস্তফা হাওলাদার বাড়ির মসজিদের সামনে এবং মিল্টন সমাদ্দারের বাড়ির মন্দিরের পেছনে দুটি ট্যাংক এবং শেড পাওয়ার কথা থাকলেও মসজিদ ও মন্দির ঘুরে দেখা যায়, আড়াই বছর আগে ট্যাংক রাখার প্ল্যাটফর্ম করে চলে গেছে ঠিকাদার। এ ছাড়া কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
ঠিকাদারের কথার সঙ্গে কাজের মিল নেই আরও বেশ কিছু জায়গায়। বরগুনা সদরের ৯ নম্বর এম বালিয়াতলী ইউনিয়নের মাইঠা এলাকা। এই এলাকায় সুপেয় পানির কোনো সংকট নেই। অধিকাংশ বাড়িতে রয়েছে গভীর নলকূপ। এই এলাকার সচ্ছল বাসিন্দা আবুল হোসেন, ফরহাদ হোসেন, মনির খান, শহিদুল ইসলামসহ অসংখ্য পরিবারের নাম রয়েছে ওই তালিকায়। অথচ তালিকাভুক্তদের অনেকের বাড়িতে গভীর নলকূপ ও সুপেয় পানির পুকুর রয়েছে।
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, ‘আমি সদ্য দায়িত্ব নিয়েছি। বিষয়গুলো আমাকে জানতে হবে। না জেনে এ বিষয়ে কিছু বলা ঠিক হবে না।’
ভুগছে জনসাধারণ
বরগুনার পাথরঘাটার পদ্দা বেড়িবাঁধ থেকে পাশের গ্রামের পদ্দা এলাকায় সুপেয় পানি আনতে যান ৬০ বছরের বৃদ্ধ ধলু মিয়া। এক শিক্ষকের উদ্যোগে ব্যক্তিগতভাবে স্থাপন করা ফিল্টার থেকে প্রতিদিন ৩৫ লিটার সুপেয় পানির জার কাঁধে নিয়ে হেঁটে বাড়ি ফেরেন তিনি। শুধু ধলুই নন, পদ্দা গ্রামের অধিকাংশ বাসিন্দার সুপেয় পানি সংগ্রহের চিত্র এটি। কখনো দিনের শুরুতে আবার কখনো দিনের শেষে লাইনে দাঁড়িয়ে সুপেয় পানি সংগ্রহ করতে হয় তাঁদের।
এলাকাবাসী জানান, পানিতে লবণাক্ততা ও নলকূপ স্থাপনের সুযোগ না থাকায় বৃষ্টি মৌসুম শেষ হলেই এভাবে ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের। পদ্দা এলাকার ধলু মিয়া বলেন, ‘আমরা গরিবেরা এই প্রকল্পের সুবিধা পাই না। কারণ, টাকার বিনিময়ে তালিকা করেছে আওয়ামী লীগ সরকার ও তার চ্যালারা।’

সুপেয় পানির সংকট নেই, এমন বাড়িতেও বৃষ্টির পানি ধরে রাখার জন্য ট্যাংক রাখা হয়েছে। এমন ট্যাংক দেওয়ার জন্য নেওয়া হয়েছে ঘুষ। এদিকে যেসব ট্যাংক দেওয়া হয়েছে, সেগুলো নিম্নমানের। কিছুদিন পরই সেসব ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
এমন চিত্র উপকূলীয় জেলা বরগুনার। যেখানে সুপেয় পানির তীব্র সংকট। এই সংকট নিরসনে অর্থ ব্যয় করা হলেও সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্নীতির কারণে সুফল পায়নি ভুক্তভোগীরা।
শীত ও গ্রীষ্মে পানির চরম সংকটে ভোগে উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা। এই সংকট দূর করতে ‘উপকূলীয় জেলাসমূহে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের মাধ্যমে পানি সরবরাহ প্রকল্প’ নামে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছিল সাবেক আওয়ামী লীগ সরকার। অনুসন্ধানে দেখা যায়, তালিকা প্রস্তুত থেকে ট্যাংক বিতরণ পর্যন্ত পাঁচটি ধাপে দুর্নীতি হয়েছে। ঠিকাদারের সঙ্গে সমন্বয় করে খোদ জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা অনেকটা না দেখার ভান করে আছেন দৃশ্যমান এসব দুর্নীতির ক্ষেত্রে।
পাঁচটি ধাপে ভয়াবহ দুর্নীতি
বরগুনায় উপকূলে বসবাসরত অন্তত ছয় লাখ মানুষ সুপেয় পানির সংকটে রয়েছে। এ সংকট নিরসনে ২০২২-২৩ ও ২৩-২৪ অর্থবছরে পৃথকভাবে তিনটি প্যাকেজে ৭ হাজার ৫৬০ জনের নামের সুপারিশ করেন তৎকালীন বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, বরগুনা সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম, বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন, বামনা উপজেলা চেয়ারম্যান সাইতুল ইসলাম লিটু ও প্রকল্পের আওতাধীন ইউপি চেয়ারম্যান এবং সদস্যরা।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, পাথরঘাটার চরদুয়ানী, কালমেঘা, পাথরঘাটা সদর ও কাঁঠালতলি ইউনিয়ন, বরগুনা সদরের নলটোনা ও এম বালিয়াতলী ও বামনার ডৌয়াতলা ইউনিয়নে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের তালিকায় নাম নিশ্চিত করতে ৩ থেকে ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে গ্রাহকের কাছ থেকে। যারা টাকা দিতে পারেনি, তাদের নাম আসেনি তালিকায়।
পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা ও প্রকল্পের আওতায় সুবিধাভোগীরা বলছেন, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গোলাম কবিরকে টাকা দিতে হয়েছে এই প্রকল্পের তালিকায় নাম ওঠাতে। তবে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী রাইসুল ইসলামের দাবি করেন, ‘প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। এখনো কাজ চলমান আছে।’
তথ্য অধিকার আইনে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, গত দুই অর্থবছরে পৃথকভাবে তিনটি প্যাকেজে ৩৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকায় টেন্ডার পায় বরগুনার কামাল এন্টারপ্রাইজ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী কামাল হোসেন বলেন, ‘কিছু প্ল্যাটফর্ম বৃষ্টির মৌসুমে নির্মাণ করা হয়েছে, তাই সমস্যা হয়েছে। এ ছাড়া তালিকাভুক্ত সবাই ট্যাংকসহ সবকিছুই পাবেন, একটু সময় লাগবে।’
অনুসন্ধানে দেখা যায়, টেন্ডারের প্রথম বিল উত্তোলনের জন্য কিছু কিছু বাড়িতে ৩ হাজার লিটার পানি ধারণক্ষমতার ট্যাংক রাখার প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছেন ঠিকাদার। তবে নিম্নমানের কাজ করায় ট্যাংক স্থাপনের আগেই ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে সেসব প্ল্যাটফর্ম। যেমন পাথরঘাটার চরদুয়ানী এলাকার মোস্তফা হাওলাদার বাড়ির মসজিদের সামনে এবং মিল্টন সমাদ্দারের বাড়ির মন্দিরের পেছনে দুটি ট্যাংক এবং শেড পাওয়ার কথা থাকলেও মসজিদ ও মন্দির ঘুরে দেখা যায়, আড়াই বছর আগে ট্যাংক রাখার প্ল্যাটফর্ম করে চলে গেছে ঠিকাদার। এ ছাড়া কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
ঠিকাদারের কথার সঙ্গে কাজের মিল নেই আরও বেশ কিছু জায়গায়। বরগুনা সদরের ৯ নম্বর এম বালিয়াতলী ইউনিয়নের মাইঠা এলাকা। এই এলাকায় সুপেয় পানির কোনো সংকট নেই। অধিকাংশ বাড়িতে রয়েছে গভীর নলকূপ। এই এলাকার সচ্ছল বাসিন্দা আবুল হোসেন, ফরহাদ হোসেন, মনির খান, শহিদুল ইসলামসহ অসংখ্য পরিবারের নাম রয়েছে ওই তালিকায়। অথচ তালিকাভুক্তদের অনেকের বাড়িতে গভীর নলকূপ ও সুপেয় পানির পুকুর রয়েছে।
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, ‘আমি সদ্য দায়িত্ব নিয়েছি। বিষয়গুলো আমাকে জানতে হবে। না জেনে এ বিষয়ে কিছু বলা ঠিক হবে না।’
ভুগছে জনসাধারণ
বরগুনার পাথরঘাটার পদ্দা বেড়িবাঁধ থেকে পাশের গ্রামের পদ্দা এলাকায় সুপেয় পানি আনতে যান ৬০ বছরের বৃদ্ধ ধলু মিয়া। এক শিক্ষকের উদ্যোগে ব্যক্তিগতভাবে স্থাপন করা ফিল্টার থেকে প্রতিদিন ৩৫ লিটার সুপেয় পানির জার কাঁধে নিয়ে হেঁটে বাড়ি ফেরেন তিনি। শুধু ধলুই নন, পদ্দা গ্রামের অধিকাংশ বাসিন্দার সুপেয় পানি সংগ্রহের চিত্র এটি। কখনো দিনের শুরুতে আবার কখনো দিনের শেষে লাইনে দাঁড়িয়ে সুপেয় পানি সংগ্রহ করতে হয় তাঁদের।
এলাকাবাসী জানান, পানিতে লবণাক্ততা ও নলকূপ স্থাপনের সুযোগ না থাকায় বৃষ্টি মৌসুম শেষ হলেই এভাবে ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের। পদ্দা এলাকার ধলু মিয়া বলেন, ‘আমরা গরিবেরা এই প্রকল্পের সুবিধা পাই না। কারণ, টাকার বিনিময়ে তালিকা করেছে আওয়ামী লীগ সরকার ও তার চ্যালারা।’

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৭ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৮ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেটঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

সুপেয় পানির সংকট নেই, এমন বাড়িতেও বৃষ্টির পানি ধরে রাখার জন্য ট্যাংক রাখা হয়েছে। এমন ট্যাংক দেওয়ার জন্য নেওয়া হয়েছে ঘুষ। এদিকে যেসব ট্যাংক দেওয়া হয়েছে, সেগুলো নিম্নমানের। কিছুদিন পরই সেসব ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
১৯ মে ২০২৫
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৮ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

সুপেয় পানির সংকট নেই, এমন বাড়িতেও বৃষ্টির পানি ধরে রাখার জন্য ট্যাংক রাখা হয়েছে। এমন ট্যাংক দেওয়ার জন্য নেওয়া হয়েছে ঘুষ। এদিকে যেসব ট্যাংক দেওয়া হয়েছে, সেগুলো নিম্নমানের। কিছুদিন পরই সেসব ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
১৯ মে ২০২৫
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৭ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

সুপেয় পানির সংকট নেই, এমন বাড়িতেও বৃষ্টির পানি ধরে রাখার জন্য ট্যাংক রাখা হয়েছে। এমন ট্যাংক দেওয়ার জন্য নেওয়া হয়েছে ঘুষ। এদিকে যেসব ট্যাংক দেওয়া হয়েছে, সেগুলো নিম্নমানের। কিছুদিন পরই সেসব ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
১৯ মে ২০২৫
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৭ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৮ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

সুপেয় পানির সংকট নেই, এমন বাড়িতেও বৃষ্টির পানি ধরে রাখার জন্য ট্যাংক রাখা হয়েছে। এমন ট্যাংক দেওয়ার জন্য নেওয়া হয়েছে ঘুষ। এদিকে যেসব ট্যাংক দেওয়া হয়েছে, সেগুলো নিম্নমানের। কিছুদিন পরই সেসব ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
১৯ মে ২০২৫
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৭ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৮ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে