নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষায় নতুন পার্সোনাল ডেটা প্রটেকশন আইন প্রণয়নের কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি বলেছেন, তথ্যের অপব্যবহার ঠেকাতে ন্যাশনাল ডেটা গভর্ন্যান্স অথরিটি গঠনের কথা চিন্তাভাবনা করছে সরকার।
আজ শনিবার সকালে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি) আয়োজিত ‘বাংলাদেশের গণমাধ্যম সাম্প্রতিক অপতথ্যের গতিপ্রকৃতি’ শীর্ষক সেমিনারে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এসব কথা বলেন।
ফয়েজ আহমদ বলেন, ‘সরকার এমন এক আইনি কাঠামো গড়ে তুলতে চায়, যেখানে ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন এনআইডি, মোবাইল ফোন নম্বর, লোকেশন, বায়োমেট্রিক, ছবি, ভিডিও, যোগাযোগের ইতিহাস—এসব স্পষ্ট শ্রেণিবিন্যাসের মধ্যে পড়বে। এসব তথ্যকে ‘রেস্ট্রিকটেড, কনফিডেনশিয়াল, প্রাইভেট ও পাবলিক’—এই চার শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।
‘রেস্ট্রিকটেড তথ্য, যেমন—জাতীয় নিরাপত্তা, সামরিক বা পররাষ্ট্রসংক্রান্ত, সেগুলো দেশের বাইরে সংরক্ষণ একেবারেই নিষিদ্ধ থাকবে। কনফিডেনশিয়াল তথ্য, যেমন—হেলথ রেকর্ডস বা ফিন্যান্সিয়াল ডেটা ব্যবহার করা যাবে নির্ধারিত শর্তে এবং স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে।’
বিদেশি প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো যাতে বাংলাদেশের নাগরিকদের ব্যক্তিগত শনাক্তকরণ তথ্য দেশের বাইরে নিতে না পারে, সে জন্য কঠোর বিধিনিষেধ আনা হচ্ছে বলে জানান বিশেষ সহকারী।
ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইনের প্রয়োগ ও তদারকির জন্য সরকার ‘ন্যাশনাল ডেটা গভর্ন্যান্স অথরিটি’ গঠনের চিন্তা করছে বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে বিশেষ সহকারী জানান, কোন প্রতিষ্ঠান কী ধরনের তথ্য সংরক্ষণ করবে, সে বিষয়ে অনুমোদন দেওয়া হবে এর কাজ। কোন ধরনের সফটওয়্যার বা ভেন্ডর ব্যবহার করা যাবে, তা নির্ধারণ করা; সরকারের মন্ত্রণালয় ও দপ্তরগুলো যেন নিরাপদভাবে তথ্য প্রক্রিয়া করে, তা নিশ্চিত করা এবং তথ্যফাঁস বা অবৈধ স্থানান্তর রোধে নজরদারি চালাবে এই কর্তৃপক্ষ।
ফয়েজ আহমদ বলেন, দেশের কোটি কোটি মানুষের এনআইডি, ফোন নম্বর, ঠিকানা ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এসব তথ্য দিয়ে ফেক এনআইডি তৈরি করে জালিয়াতির সুযোগ তৈরি হচ্ছে।
পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে এই ঝুঁকি আরও বাড়বে বলে এ সময় আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন পিআইবির মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ।
ফারুক ওয়াসিফ বলেন, অপতথ্যকে শুধু ফ্যাক্টচেক দিয়ে মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। এটাকে সামাজিক আন্দোলনে রূপ দিতে হবে।

নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষায় নতুন পার্সোনাল ডেটা প্রটেকশন আইন প্রণয়নের কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি বলেছেন, তথ্যের অপব্যবহার ঠেকাতে ন্যাশনাল ডেটা গভর্ন্যান্স অথরিটি গঠনের কথা চিন্তাভাবনা করছে সরকার।
আজ শনিবার সকালে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি) আয়োজিত ‘বাংলাদেশের গণমাধ্যম সাম্প্রতিক অপতথ্যের গতিপ্রকৃতি’ শীর্ষক সেমিনারে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এসব কথা বলেন।
ফয়েজ আহমদ বলেন, ‘সরকার এমন এক আইনি কাঠামো গড়ে তুলতে চায়, যেখানে ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন এনআইডি, মোবাইল ফোন নম্বর, লোকেশন, বায়োমেট্রিক, ছবি, ভিডিও, যোগাযোগের ইতিহাস—এসব স্পষ্ট শ্রেণিবিন্যাসের মধ্যে পড়বে। এসব তথ্যকে ‘রেস্ট্রিকটেড, কনফিডেনশিয়াল, প্রাইভেট ও পাবলিক’—এই চার শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।
‘রেস্ট্রিকটেড তথ্য, যেমন—জাতীয় নিরাপত্তা, সামরিক বা পররাষ্ট্রসংক্রান্ত, সেগুলো দেশের বাইরে সংরক্ষণ একেবারেই নিষিদ্ধ থাকবে। কনফিডেনশিয়াল তথ্য, যেমন—হেলথ রেকর্ডস বা ফিন্যান্সিয়াল ডেটা ব্যবহার করা যাবে নির্ধারিত শর্তে এবং স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে।’
বিদেশি প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো যাতে বাংলাদেশের নাগরিকদের ব্যক্তিগত শনাক্তকরণ তথ্য দেশের বাইরে নিতে না পারে, সে জন্য কঠোর বিধিনিষেধ আনা হচ্ছে বলে জানান বিশেষ সহকারী।
ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইনের প্রয়োগ ও তদারকির জন্য সরকার ‘ন্যাশনাল ডেটা গভর্ন্যান্স অথরিটি’ গঠনের চিন্তা করছে বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে বিশেষ সহকারী জানান, কোন প্রতিষ্ঠান কী ধরনের তথ্য সংরক্ষণ করবে, সে বিষয়ে অনুমোদন দেওয়া হবে এর কাজ। কোন ধরনের সফটওয়্যার বা ভেন্ডর ব্যবহার করা যাবে, তা নির্ধারণ করা; সরকারের মন্ত্রণালয় ও দপ্তরগুলো যেন নিরাপদভাবে তথ্য প্রক্রিয়া করে, তা নিশ্চিত করা এবং তথ্যফাঁস বা অবৈধ স্থানান্তর রোধে নজরদারি চালাবে এই কর্তৃপক্ষ।
ফয়েজ আহমদ বলেন, দেশের কোটি কোটি মানুষের এনআইডি, ফোন নম্বর, ঠিকানা ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এসব তথ্য দিয়ে ফেক এনআইডি তৈরি করে জালিয়াতির সুযোগ তৈরি হচ্ছে।
পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে এই ঝুঁকি আরও বাড়বে বলে এ সময় আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন পিআইবির মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ।
ফারুক ওয়াসিফ বলেন, অপতথ্যকে শুধু ফ্যাক্টচেক দিয়ে মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। এটাকে সামাজিক আন্দোলনে রূপ দিতে হবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ-সাতকানিয়া আংশিক) আসনে নির্বাচনী লড়াই থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী ডা. মো. শাহাদাৎ হোসেন।
৪ মিনিট আগে
পরিবেশ রক্ষায় জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার সদর উপজেলার ভপলা এলাকায় অবস্থিত মেসার্স ফাইজুল ব্রিকস নামের অবৈধ ইটভাটা চিমনিসহ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
১১ মিনিট আগে
দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে তাঁর জন্মস্থান দিনাজপুরে। খালেদা জিয়ার পৈতৃক নিবাস দিনাজপুর শহরের বালুবাড়ি এলাকায়।
১৬ মিনিট আগে
গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২টি বিদেশি পিস্তল, ৪টি ম্যাগাজিন, ২৪টি গুলিসহ মোসলেম উদ্দিন মিয়া ওরফে মিয়া কসাই (৪০) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩৯ মিনিট আগেচন্দনাইশ (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ-সাতকানিয়া আংশিক) আসনে নির্বাচনী লড়াই থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী ডা. মো. শাহাদাৎ হোসেন। জোটগত সিদ্ধান্তের প্রতি সম্মান জানিয়ে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান ড. কর্নেল অলি আহমদের (বীর বিক্রম) ছেলে ওমর ফারুকের পক্ষে তিনি নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের এই ঘোষণা দেন।
গতকাল সোমবার রাতে মো. শাহাদাৎ হোসেন তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক প্রোফাইলে একটি পোস্টের মাধ্যমে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের কথা জানান। দীর্ঘ ১০ মাস ১২ দিন প্রচার-প্রচারণা চালানোর পর সংগঠনের সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ আনুগত্য প্রকাশ করে তিনি লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ! দীর্ঘ ১০ মাস ১২ দিন পর আজ এক বড় জবাবদিহিতার জিম্মাদারি থেকে মুক্তি পেলাম। জোটের বৃহৎ স্বার্থে জনগণের ব্যাপক চাহিদা থাকা সত্ত্বেও আমরা সকলেই সংগঠনের সিদ্ধান্তের প্রতি পরিপূর্ণ আনুগত্য প্রদর্শন করলাম। ইনসাফের বাংলাদেশ গড়তে আমরা সর্বদা একযোগে কাজ করব ইনশা আল্লাহ।’
শাহাদাৎ হোসেন জামায়াতে ইসলামীর কোনো পদ-পদবিতে না থাকলেও দলের একজন একনিষ্ঠ সমর্থক হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছিলেন এবং মাঠপর্যায়ে ব্যাপক জনমত তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিলেন। নিজের আসনটি তিনি অলি আহমদের ছেলের জন্য সহজে ছেড়ে দিতে রাজি হবেন কি না, তা নিয়ে স্থানীয় রাজনীতিতে ব্যাপক কৌতূহল ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত তাঁর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তকে জোটের ঐক্য সুসংহত করার একটি বড় পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ-সাতকানিয়া আংশিক) আসনে নির্বাচনী লড়াই থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী ডা. মো. শাহাদাৎ হোসেন। জোটগত সিদ্ধান্তের প্রতি সম্মান জানিয়ে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান ড. কর্নেল অলি আহমদের (বীর বিক্রম) ছেলে ওমর ফারুকের পক্ষে তিনি নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের এই ঘোষণা দেন।
গতকাল সোমবার রাতে মো. শাহাদাৎ হোসেন তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক প্রোফাইলে একটি পোস্টের মাধ্যমে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের কথা জানান। দীর্ঘ ১০ মাস ১২ দিন প্রচার-প্রচারণা চালানোর পর সংগঠনের সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ আনুগত্য প্রকাশ করে তিনি লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ! দীর্ঘ ১০ মাস ১২ দিন পর আজ এক বড় জবাবদিহিতার জিম্মাদারি থেকে মুক্তি পেলাম। জোটের বৃহৎ স্বার্থে জনগণের ব্যাপক চাহিদা থাকা সত্ত্বেও আমরা সকলেই সংগঠনের সিদ্ধান্তের প্রতি পরিপূর্ণ আনুগত্য প্রদর্শন করলাম। ইনসাফের বাংলাদেশ গড়তে আমরা সর্বদা একযোগে কাজ করব ইনশা আল্লাহ।’
শাহাদাৎ হোসেন জামায়াতে ইসলামীর কোনো পদ-পদবিতে না থাকলেও দলের একজন একনিষ্ঠ সমর্থক হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছিলেন এবং মাঠপর্যায়ে ব্যাপক জনমত তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিলেন। নিজের আসনটি তিনি অলি আহমদের ছেলের জন্য সহজে ছেড়ে দিতে রাজি হবেন কি না, তা নিয়ে স্থানীয় রাজনীতিতে ব্যাপক কৌতূহল ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত তাঁর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তকে জোটের ঐক্য সুসংহত করার একটি বড় পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘সরকার এমন এক আইনি কাঠামো গড়ে তুলতে চায়, যেখানে ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন এনআইডি, মোবাইল ফোন নম্বর, লোকেশন, বায়োমেট্রিক, ছবি, ভিডিও, যোগাযোগের ইতিহাস—এসব স্পষ্ট শ্রেণিবিন্যাসের মধ্যে পড়বে। এসব তথ্যকে ‘রেস্ট্রিকটেড, কনফিডেনশিয়াল, প্রাইভেট ও পাবলিক’—এই চার শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।
২৮ জুন ২০২৫
পরিবেশ রক্ষায় জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার সদর উপজেলার ভপলা এলাকায় অবস্থিত মেসার্স ফাইজুল ব্রিকস নামের অবৈধ ইটভাটা চিমনিসহ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
১১ মিনিট আগে
দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে তাঁর জন্মস্থান দিনাজপুরে। খালেদা জিয়ার পৈতৃক নিবাস দিনাজপুর শহরের বালুবাড়ি এলাকায়।
১৬ মিনিট আগে
গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২টি বিদেশি পিস্তল, ৪টি ম্যাগাজিন, ২৪টি গুলিসহ মোসলেম উদ্দিন মিয়া ওরফে মিয়া কসাই (৪০) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩৯ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

পরিবেশ রক্ষায় জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার সদর উপজেলার ভপলা এলাকায় অবস্থিত মেসার্স ফাইজুল ব্রিকস নামের অবৈধ ইটভাটা চিমনিসহ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন অনুযায়ী ভাটামালিককে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানটি পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আক্তারুজ্জামান। প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন পরিবেশ অধিদপ্তর ঠাকুরগাঁও জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. তামিম হাসান। অভিযানে পুলিশ, আনসার, সেনাবাহিনী এবং ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা সার্বিক সহযোগিতা করেন।
পরিবেশ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, পরিবেশ ছাড়পত্র ছাড়া এবং নিষিদ্ধ এলাকায় গড়ে ওঠা এই ইটভাটা দীর্ঘদিন ধরে কার্যক্রম চালিয়ে আসছিল। এতে ফসলি জমির ফসল ও মাটির উর্বরতা নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি বায়ুদূষণ বাড়ছিল। অভিযানে ভাটার চুল্লি ভেঙে ফেলা হয় এবং কাঁচা ইট নষ্ট করে দেওয়া হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আক্তারুজ্জামান জানান, পরিবেশ ও জনস্বার্থ রক্ষায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। আইন অমান্যকারী কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

পরিবেশ রক্ষায় জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার সদর উপজেলার ভপলা এলাকায় অবস্থিত মেসার্স ফাইজুল ব্রিকস নামের অবৈধ ইটভাটা চিমনিসহ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন অনুযায়ী ভাটামালিককে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানটি পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আক্তারুজ্জামান। প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন পরিবেশ অধিদপ্তর ঠাকুরগাঁও জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. তামিম হাসান। অভিযানে পুলিশ, আনসার, সেনাবাহিনী এবং ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা সার্বিক সহযোগিতা করেন।
পরিবেশ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, পরিবেশ ছাড়পত্র ছাড়া এবং নিষিদ্ধ এলাকায় গড়ে ওঠা এই ইটভাটা দীর্ঘদিন ধরে কার্যক্রম চালিয়ে আসছিল। এতে ফসলি জমির ফসল ও মাটির উর্বরতা নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি বায়ুদূষণ বাড়ছিল। অভিযানে ভাটার চুল্লি ভেঙে ফেলা হয় এবং কাঁচা ইট নষ্ট করে দেওয়া হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আক্তারুজ্জামান জানান, পরিবেশ ও জনস্বার্থ রক্ষায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। আইন অমান্যকারী কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘সরকার এমন এক আইনি কাঠামো গড়ে তুলতে চায়, যেখানে ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন এনআইডি, মোবাইল ফোন নম্বর, লোকেশন, বায়োমেট্রিক, ছবি, ভিডিও, যোগাযোগের ইতিহাস—এসব স্পষ্ট শ্রেণিবিন্যাসের মধ্যে পড়বে। এসব তথ্যকে ‘রেস্ট্রিকটেড, কনফিডেনশিয়াল, প্রাইভেট ও পাবলিক’—এই চার শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।
২৮ জুন ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ-সাতকানিয়া আংশিক) আসনে নির্বাচনী লড়াই থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী ডা. মো. শাহাদাৎ হোসেন।
৪ মিনিট আগে
দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে তাঁর জন্মস্থান দিনাজপুরে। খালেদা জিয়ার পৈতৃক নিবাস দিনাজপুর শহরের বালুবাড়ি এলাকায়।
১৬ মিনিট আগে
গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২টি বিদেশি পিস্তল, ৪টি ম্যাগাজিন, ২৪টি গুলিসহ মোসলেম উদ্দিন মিয়া ওরফে মিয়া কসাই (৪০) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩৯ মিনিট আগেদিনাজপুর প্রতিনিধি

দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দিনাজপুরে। খালেদা জিয়ার পৈতৃক নিবাস দিনাজপুর শহরের বালুবাড়ি এলাকায়। এই বালুবাড়ি এলাকায় তৈয়বা ভিলা বাড়িতেই কেটেছে খালেদা জিয়ার শৈশব ও কৈশোরের দিনগুলো। আজ সকাল থেকে তৈয়বা ভিলার সামনে জড়ো হয়েছেন শোকার্ত স্থানীয় মানুষ, দলীয় নেতা-কর্মী ও গণমাধ্যমকর্মীরা।
খালেদা জিয়ার পারিবারিক নাম খালেদা খানম পুতুল। উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, ১৯৪৫ সালের ১৫ আগস্ট দিনাজপুরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাবা ইস্কান্দার মজুমদার ও মা তৈয়বা মজুমদার। বর্তমানে খালেদা জিয়ার স্মৃতিবিজড়িত তৈয়বা ভিলায় বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার করা হয়েছে।
আজ সকালে খালেদা জিয়ার মৃত্যুর খবর শুনে শহরের জেলমোড় এলাকায় দলীয় কার্যালয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীরা ছুটে যান ।
দলীয় কার্যালয় ও বালুবাড়ির পৈতৃক নিবাসে কোরআন তেলাওয়াতের আয়োজন করা হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়ার আপন খালাতো ভাই আবু তাহের আবু বলেন, ‘তিনি (খালেদা জিয়া) ছিলেন আমাদের অভিভাবক। নিজের আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে তিনি ছিলেন খুবই আন্তরিক। ১৯৯১ সালের তিনি যখন প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দিনাজপুরে এলেন, এসে আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, কিরে পটল কেমন আছিস? তিনি আদর করে আমাকে পটল বলে ডাকতেন। তিনি বাসায় এলে সবার কথা শুনতেন। সবশেষ ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে একবার দিনাজপুর গোরে শহীদ ময়দানে এক জনসভায় এসেছিলেন তিনি। তারও আগে ২০০৮ সালে মায়ের মৃত্যুর সময় একবার দিনাজপুরে এসেছিলেন।’
পাঁচ বছর বয়সে দিনাজপুর মিশন স্কুলে শিক্ষাজীবন শুরু হয় খালেদা জিয়ার। এরপর ১৯৬০ সালে ভর্তি হন দিনাজপুর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে।
সেখান থেকেই ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। পরবর্তীকালে ভর্তি হন দিনাজপুর সরকারি কলেজে (পূর্বের নাম সুরেন্দ্রনাথ কলেজ)।

তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে দিনাজপুর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজমা ইয়াসমিনবলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া দিনাজপুরের গর্ব, দেশের গর্ব। আমরা গর্ব করে বলি, তিনি এই বিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেছেন। প্রথম নারী হিসেবে দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ আজকে একজন অভিভাবক হারাল।’
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো নিজের জন্মস্থানে প্রার্থী হয়েছিলেন খালেদা জিয়া। ২৮ ডিসেম্বর জেলা বিএনপির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ দলীয় নেতা-কর্মীরা তাঁর পক্ষে মনোনয়নপত্র জমাও দিয়েছিলেন। দিনাজপুর-৩ আসনে দলের
চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অংশগ্রহণের কথা শুনে সব বিভেদ ভুলে একাট্টা হয়েছিলেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। প্রত্যেকে নিজ নিজ জায়গা থেকে প্রিয় নেত্রীর পক্ষে প্রচারণাও চালিয়েছেন।
তাঁর মৃত্যুতে জেলা বিএনপির সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন দুলাল বলেন, ‘বাংলাদেশের অবিসংবাদিত আপসহীন নেত্রীকে হারিয়ে দেশ আজ একজন
অভিভাবককে হারাল। এই শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়। সবশেষ তিনি অসুস্থ হওয়ার কয়েক দিন আগে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে প্রিয় নেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। দিনাজপুরের মানুষ তাঁকে প্রার্থী হিসেবে পেয়ে ভীষণ উচ্ছ্বসিত ছিলেন। দিনাজপুরের উন্নয়নে
স্বাক্ষর রেখে গেলেন। জাতির বড় প্রয়োজনের সময় আমরা তাঁকে হারালাম। এই দেশ জাতির ইতিহাসে তিনি কিংবদন্তী।’
জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি মো. মোকাররম হোসেন বলেন, ‘আমরা আমাদের অভিভাবককে হারিয়ে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছি। দলের সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মী সবাই শোকে মুহ্যমান হয়ে পড়েছে। জেলার সকল এলাকা থেকে নেতা-কর্মীরা তাঁর জানাজায় শরিক হওয়ার জন্য রাজধানীর পথে রওনা দিতে শুরু করেছে। তাঁর মৃত্যু আমাদের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।’

দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দিনাজপুরে। খালেদা জিয়ার পৈতৃক নিবাস দিনাজপুর শহরের বালুবাড়ি এলাকায়। এই বালুবাড়ি এলাকায় তৈয়বা ভিলা বাড়িতেই কেটেছে খালেদা জিয়ার শৈশব ও কৈশোরের দিনগুলো। আজ সকাল থেকে তৈয়বা ভিলার সামনে জড়ো হয়েছেন শোকার্ত স্থানীয় মানুষ, দলীয় নেতা-কর্মী ও গণমাধ্যমকর্মীরা।
খালেদা জিয়ার পারিবারিক নাম খালেদা খানম পুতুল। উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, ১৯৪৫ সালের ১৫ আগস্ট দিনাজপুরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাবা ইস্কান্দার মজুমদার ও মা তৈয়বা মজুমদার। বর্তমানে খালেদা জিয়ার স্মৃতিবিজড়িত তৈয়বা ভিলায় বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার করা হয়েছে।
আজ সকালে খালেদা জিয়ার মৃত্যুর খবর শুনে শহরের জেলমোড় এলাকায় দলীয় কার্যালয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীরা ছুটে যান ।
দলীয় কার্যালয় ও বালুবাড়ির পৈতৃক নিবাসে কোরআন তেলাওয়াতের আয়োজন করা হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়ার আপন খালাতো ভাই আবু তাহের আবু বলেন, ‘তিনি (খালেদা জিয়া) ছিলেন আমাদের অভিভাবক। নিজের আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে তিনি ছিলেন খুবই আন্তরিক। ১৯৯১ সালের তিনি যখন প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দিনাজপুরে এলেন, এসে আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, কিরে পটল কেমন আছিস? তিনি আদর করে আমাকে পটল বলে ডাকতেন। তিনি বাসায় এলে সবার কথা শুনতেন। সবশেষ ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে একবার দিনাজপুর গোরে শহীদ ময়দানে এক জনসভায় এসেছিলেন তিনি। তারও আগে ২০০৮ সালে মায়ের মৃত্যুর সময় একবার দিনাজপুরে এসেছিলেন।’
পাঁচ বছর বয়সে দিনাজপুর মিশন স্কুলে শিক্ষাজীবন শুরু হয় খালেদা জিয়ার। এরপর ১৯৬০ সালে ভর্তি হন দিনাজপুর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে।
সেখান থেকেই ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। পরবর্তীকালে ভর্তি হন দিনাজপুর সরকারি কলেজে (পূর্বের নাম সুরেন্দ্রনাথ কলেজ)।

তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে দিনাজপুর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজমা ইয়াসমিনবলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া দিনাজপুরের গর্ব, দেশের গর্ব। আমরা গর্ব করে বলি, তিনি এই বিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেছেন। প্রথম নারী হিসেবে দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ আজকে একজন অভিভাবক হারাল।’
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো নিজের জন্মস্থানে প্রার্থী হয়েছিলেন খালেদা জিয়া। ২৮ ডিসেম্বর জেলা বিএনপির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ দলীয় নেতা-কর্মীরা তাঁর পক্ষে মনোনয়নপত্র জমাও দিয়েছিলেন। দিনাজপুর-৩ আসনে দলের
চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অংশগ্রহণের কথা শুনে সব বিভেদ ভুলে একাট্টা হয়েছিলেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। প্রত্যেকে নিজ নিজ জায়গা থেকে প্রিয় নেত্রীর পক্ষে প্রচারণাও চালিয়েছেন।
তাঁর মৃত্যুতে জেলা বিএনপির সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন দুলাল বলেন, ‘বাংলাদেশের অবিসংবাদিত আপসহীন নেত্রীকে হারিয়ে দেশ আজ একজন
অভিভাবককে হারাল। এই শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়। সবশেষ তিনি অসুস্থ হওয়ার কয়েক দিন আগে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে প্রিয় নেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। দিনাজপুরের মানুষ তাঁকে প্রার্থী হিসেবে পেয়ে ভীষণ উচ্ছ্বসিত ছিলেন। দিনাজপুরের উন্নয়নে
স্বাক্ষর রেখে গেলেন। জাতির বড় প্রয়োজনের সময় আমরা তাঁকে হারালাম। এই দেশ জাতির ইতিহাসে তিনি কিংবদন্তী।’
জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি মো. মোকাররম হোসেন বলেন, ‘আমরা আমাদের অভিভাবককে হারিয়ে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছি। দলের সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মী সবাই শোকে মুহ্যমান হয়ে পড়েছে। জেলার সকল এলাকা থেকে নেতা-কর্মীরা তাঁর জানাজায় শরিক হওয়ার জন্য রাজধানীর পথে রওনা দিতে শুরু করেছে। তাঁর মৃত্যু আমাদের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।’

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘সরকার এমন এক আইনি কাঠামো গড়ে তুলতে চায়, যেখানে ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন এনআইডি, মোবাইল ফোন নম্বর, লোকেশন, বায়োমেট্রিক, ছবি, ভিডিও, যোগাযোগের ইতিহাস—এসব স্পষ্ট শ্রেণিবিন্যাসের মধ্যে পড়বে। এসব তথ্যকে ‘রেস্ট্রিকটেড, কনফিডেনশিয়াল, প্রাইভেট ও পাবলিক’—এই চার শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।
২৮ জুন ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ-সাতকানিয়া আংশিক) আসনে নির্বাচনী লড়াই থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী ডা. মো. শাহাদাৎ হোসেন।
৪ মিনিট আগে
পরিবেশ রক্ষায় জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার সদর উপজেলার ভপলা এলাকায় অবস্থিত মেসার্স ফাইজুল ব্রিকস নামের অবৈধ ইটভাটা চিমনিসহ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
১১ মিনিট আগে
গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২টি বিদেশি পিস্তল, ৪টি ম্যাগাজিন, ২৪টি গুলিসহ মোসলেম উদ্দিন মিয়া ওরফে মিয়া কসাই (৪০) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩৯ মিনিট আগেগাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২টি বিদেশি পিস্তল, ৪টি ম্যাগাজিন, ২৪টি গুলিসহ মোসলেম উদ্দিন মিয়া ওরফে মিয়া কসাই (৪০) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে মহানগরীর গাছা থানাধীন দক্ষিণ খাইলকুর পূর্বপাড়া এলাকার বগারটেক চায়না ফ্যাক্টরি গলির একটি ভাড়া বাসায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জিএমপি গাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দক্ষিণ খাইলকুর এলাকার তাহেরের বাড়িতে অভিযান চালায়। ওই বাড়ির ভাড়াটিয়া মোসলেম উদ্দিনের কক্ষে তল্লাশি চালিয়ে অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে একটি ৭.৬৫ এমএম ও একটি ৯ এমএম বিদেশি পিস্তল, ৪টি ম্যাগাজিন ও ২৪টি তাজা গুলি।
গ্রেপ্তার মোসলেম উদ্দিন মিয়া ঢাকা মহানগরের হাতিরঝিল থানার মগবাজার নয়াটোলা এলাকার মৃত জালাল মিয়ার ছেলে। পুলিশ জানায়, তিনি এলাকায় ‘মিয়া কসাই’ নামে পরিচিত। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। নতুন করে গাছা থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছে। আসামিকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।

গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২টি বিদেশি পিস্তল, ৪টি ম্যাগাজিন, ২৪টি গুলিসহ মোসলেম উদ্দিন মিয়া ওরফে মিয়া কসাই (৪০) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে মহানগরীর গাছা থানাধীন দক্ষিণ খাইলকুর পূর্বপাড়া এলাকার বগারটেক চায়না ফ্যাক্টরি গলির একটি ভাড়া বাসায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জিএমপি গাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দক্ষিণ খাইলকুর এলাকার তাহেরের বাড়িতে অভিযান চালায়। ওই বাড়ির ভাড়াটিয়া মোসলেম উদ্দিনের কক্ষে তল্লাশি চালিয়ে অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে একটি ৭.৬৫ এমএম ও একটি ৯ এমএম বিদেশি পিস্তল, ৪টি ম্যাগাজিন ও ২৪টি তাজা গুলি।
গ্রেপ্তার মোসলেম উদ্দিন মিয়া ঢাকা মহানগরের হাতিরঝিল থানার মগবাজার নয়াটোলা এলাকার মৃত জালাল মিয়ার ছেলে। পুলিশ জানায়, তিনি এলাকায় ‘মিয়া কসাই’ নামে পরিচিত। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। নতুন করে গাছা থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছে। আসামিকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘সরকার এমন এক আইনি কাঠামো গড়ে তুলতে চায়, যেখানে ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন এনআইডি, মোবাইল ফোন নম্বর, লোকেশন, বায়োমেট্রিক, ছবি, ভিডিও, যোগাযোগের ইতিহাস—এসব স্পষ্ট শ্রেণিবিন্যাসের মধ্যে পড়বে। এসব তথ্যকে ‘রেস্ট্রিকটেড, কনফিডেনশিয়াল, প্রাইভেট ও পাবলিক’—এই চার শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।
২৮ জুন ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ-সাতকানিয়া আংশিক) আসনে নির্বাচনী লড়াই থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী ডা. মো. শাহাদাৎ হোসেন।
৪ মিনিট আগে
পরিবেশ রক্ষায় জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার সদর উপজেলার ভপলা এলাকায় অবস্থিত মেসার্স ফাইজুল ব্রিকস নামের অবৈধ ইটভাটা চিমনিসহ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
১১ মিনিট আগে
দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে তাঁর জন্মস্থান দিনাজপুরে। খালেদা জিয়ার পৈতৃক নিবাস দিনাজপুর শহরের বালুবাড়ি এলাকায়।
১৬ মিনিট আগে