বগুড়া প্রতিনিধি

মুহুর্মুহু ডিম নিক্ষেপ আর মিছিলের মুখে আওয়ামী লীগ নেতা আবু সুফিয়ান শফিক ও তাঁর স্ত্রী লিপি আক্তারকে আদালতে হাজির না করে কারাগারে নিয়ে গেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বগুড়ার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত চত্বরে শফিক ও তাঁর স্ত্রীকে বহনকারী প্রিজন ভ্যানে ডিম নিক্ষেপ করে যুবদল ও ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা।
বগুড়া সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু সুফিয়ান শফিক ও তাঁর স্ত্রী বগুড়া জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও বগুড়া জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য লিপি আক্তার গত ৫ আগস্টের পর থেকে আত্মগোপন করেন। গতকাল বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।
এরপর বগুড়া সদর থানা-পুলিশের একটি দল তাদের বগুড়ায় নিয়ে আসে। সন্ধ্যায় শফিক ও তাঁর স্ত্রীকে আদালতে হাজির করা হবে এমন সংবাদে বগুড়া শহর যুবদলের সভাপতি আহসান হাবিব মমি ও জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক এমআর হাসান পলাশের নেতৃত্বে নেতা কর্মীরা আদালত চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে।
এ সময় আদালত চত্বরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ অবস্থান নেয়। সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিটে শফিক ও তাঁর স্ত্রী লিপি আক্তারকে বহনকারী প্রিজন ভ্যান আদালত চত্বরে পৌঁছালে মিছিল থেকে প্রিজন ভ্যান লক্ষ্য করে ডিম নিক্ষেপ শুরু করা হয়। একপর্যায়ে তাঁদের আদালতে না তুলে পুলিশ ও সেনাসদস্যদের পাহারায় প্রিজন ভ্যান কারাগারের দিকে চলে যায়।
বগুড়া শহর যুবদলের সভাপতি আহসান হাবিব মমি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নেতা শফিক গত ১৫ বছরে আমাদের ওপর জুলুম নির্যাতন করেছে। এ ছাড়া তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান থেকে লুটপাট করে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছে। ৫ আগস্টের পর তিনি স্ত্রীসহ আত্মগোপন করেন। আজকে তাঁকে কারাগারে আনার খবর পেয়ে যুবদল ও ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা প্রতিবাদ হিসেবে বিক্ষোভ মিছিল করে এবং তাকে লক্ষ্য করে ডিম নিক্ষেপ করা হয়।’
বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মঈনুদ্দিন বলেন, নিরাপত্তার কারণে শফিক ও তাঁর স্ত্রীকে আদালতে হাজির না করেই কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।

মুহুর্মুহু ডিম নিক্ষেপ আর মিছিলের মুখে আওয়ামী লীগ নেতা আবু সুফিয়ান শফিক ও তাঁর স্ত্রী লিপি আক্তারকে আদালতে হাজির না করে কারাগারে নিয়ে গেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বগুড়ার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত চত্বরে শফিক ও তাঁর স্ত্রীকে বহনকারী প্রিজন ভ্যানে ডিম নিক্ষেপ করে যুবদল ও ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা।
বগুড়া সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু সুফিয়ান শফিক ও তাঁর স্ত্রী বগুড়া জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও বগুড়া জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য লিপি আক্তার গত ৫ আগস্টের পর থেকে আত্মগোপন করেন। গতকাল বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।
এরপর বগুড়া সদর থানা-পুলিশের একটি দল তাদের বগুড়ায় নিয়ে আসে। সন্ধ্যায় শফিক ও তাঁর স্ত্রীকে আদালতে হাজির করা হবে এমন সংবাদে বগুড়া শহর যুবদলের সভাপতি আহসান হাবিব মমি ও জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক এমআর হাসান পলাশের নেতৃত্বে নেতা কর্মীরা আদালত চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে।
এ সময় আদালত চত্বরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ অবস্থান নেয়। সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিটে শফিক ও তাঁর স্ত্রী লিপি আক্তারকে বহনকারী প্রিজন ভ্যান আদালত চত্বরে পৌঁছালে মিছিল থেকে প্রিজন ভ্যান লক্ষ্য করে ডিম নিক্ষেপ শুরু করা হয়। একপর্যায়ে তাঁদের আদালতে না তুলে পুলিশ ও সেনাসদস্যদের পাহারায় প্রিজন ভ্যান কারাগারের দিকে চলে যায়।
বগুড়া শহর যুবদলের সভাপতি আহসান হাবিব মমি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নেতা শফিক গত ১৫ বছরে আমাদের ওপর জুলুম নির্যাতন করেছে। এ ছাড়া তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান থেকে লুটপাট করে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছে। ৫ আগস্টের পর তিনি স্ত্রীসহ আত্মগোপন করেন। আজকে তাঁকে কারাগারে আনার খবর পেয়ে যুবদল ও ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা প্রতিবাদ হিসেবে বিক্ষোভ মিছিল করে এবং তাকে লক্ষ্য করে ডিম নিক্ষেপ করা হয়।’
বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মঈনুদ্দিন বলেন, নিরাপত্তার কারণে শফিক ও তাঁর স্ত্রীকে আদালতে হাজির না করেই কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৩ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে