ঢাবি সংবাদদাতা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজা শেষে তাঁকে মা-বাবার কবরের পাশে চিরশায়িত করা হয়।
তবে দুবারের উপাচার্য ও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব পালন করা এই বরেণ্য শিক্ষকের জানাজা ক্যাম্পাসে না হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সমালোচনা করেছেন সহকর্মী ও শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দাবি করেছে, জানাজা কোথায় হবে, সে সিদ্ধান্ত পারিবারিকভাবে নেওয়া হয়েছে। পরিবারের সঙ্গে প্রশাসনের একাধিকবার যোগাযোগ হয়েছে। পরিবার ক্যাম্পাসের বাইরে জানাজার আয়োজন করার পক্ষে ছিল। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরিবারের এ সিদ্ধান্তকেই সাধুবাদ জানিয়েছে। তবে প্রশাসন এক দিনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটি ঘোষণার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে।
অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের ছোট ভাই সাইফুল্লাহ সিদ্দিক গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আজকের পত্রিকা'কে জানান, বাদ জুমা রাজধানীর ধানমন্ডি ঈদগাহ মাঠে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চাইলে ক্যাম্পাসে ঢাবির সাবেক এই উপাচার্যের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হতে পারে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, সাবেক উপাচার্যের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে আগামী রোববার (১৬ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয় এক দিনের ছুটি ঘোষণার বিষয়ে আলোচনা চলছে।
আরেফিন সিদ্দিকের জানাজা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে না হওয়ার বিষয়টি ভালোভাবে নেননি তাঁর সহকর্মী, ছাত্র-ছাত্রী ও শুভানুধ্যায়ীরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক শিক্ষক বলেন, ‘পারিবারিকভাবে ধানমন্ডি ঈদগাহ মাঠে জানাজার আয়োজন করা হয়েছে। এটি সম্পূর্ণ পারিবারিক উদ্যোগ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনেরও তো এ জায়গায় দায়িত্ব আছে। তারা নিজ উদ্যোগেই ক্যাম্পাসে জানাজা আয়োজন করতে পারত।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই শিক্ষক বলেন, ‘সাংবাদিকতা বিভাগের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে জানাজার বিষয়ে যোগাযোগ করেছে। কিন্তু নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্যাম্পাসে জানাজার আয়োজন থেকে পিছিয়ে গেছে।’
সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজার আগে সেন্ট্রাল রোডে আরেফিন সিদ্দিকের বাড়ির কাছে মসজিদের সামনে তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে জানাজা শেষে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান। বক্তব্যের পর অনেকে নিয়াজ আহমদ খানের কাছে প্রশ্ন তোলেন, কেন আরেফিন সিদ্দিকের জানাজা ক্যাম্পাসে হবে না? উপাচার্য খান এ প্রশ্নের জবাব না দিয়ে গাড়িতে উঠে স্থান ত্যাগ করেন।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাবেরী গায়েন ফেসবুকে এক পোস্টে বলেন, ‘এই ক্যাম্পাস একজন শিক্ষকের ঠিকানা। সেই ঠিকানায় ঢুকতে না দেওয়া তাঁর অধিকার অস্বীকার করা।’
আরেফিন সিদ্দিক বিভাগে কাবেরী গায়েনের সরাসরি শিক্ষক ছিলেন। কাবেরী বলেন, ‘স্যারের দুই দফায় ভিসির পরিচয় রাজনৈতিক। প্রশাসন আসে, প্রশাসন যায়। প্রশাসনের এই আসা-যাওয়া রাজনীতির হাত ধরেই। সে নিয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক তাঁর আজীবনের কর্মভূমিতে প্রবেশের অনুমতি পাবেন না—এমন সিদ্ধান্ত শিক্ষকসমাজের জন্যই আত্মঘাতী।’
ঢাবি পাবলিক রিলেশনস বিভাগের প্রধানের বরাত দিয়ে যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক খোরশেদ আলম ফেসবুকে লিখেছেন, আরেফিন স্যারের জানাজা ঢাবি থেকে বিশ্ববিদ্যালয় অথরিটির কোনো বাধা/অসহযোগিতা নেই। স্যারের পরিবার সেলফ-সেন্সরড হয়ে ঢাবিতে জানাজার আয়োজন করছেন না।
পোস্টের কমেন্টে সামি আল মেহেদি নামের এক শিক্ষার্থী লিখেছেন, ‘স্যার, আপনি যদি বলেন, ওনার জানাজা ক্যাম্পাসে না হওয়ার পেছনে একমাত্র কারণ পরিবারের সিদ্ধান্ত, সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় বা আরও কারও কোনো ধরনের ন্যূনতম প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সিদ্ধান্ত বা প্রভাব বা পরিস্থিতির দোহাই নাই; তাহলে আমার কিছু বলার নাই।’
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ফাহমিদুল হক এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেন, ‘অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও উপাচার্য ছিলেন। তাঁর ঢাবি ক্যাম্পাসে জানাজা না হওয়া খুব খারাপ দৃষ্টান্ত হলো।ভবিষ্যতে কারও কারও ভাগ্যে একই ঘটনা ঘটবে। ‘পরিবার চায়নি’ একটা চালাকির কথা। পরিবার কেন চায়নি, সেটা বুঝতে পারলে আসল বিষয় বোঝা যাবে।’
কাজী ইমরুল কবির সুমন নামের এক ব্যক্তি ফেসবুকে লিখেছেন, ধানমন্ডি ঈদগাহ ময়দান এবং আজিমপুর কবরস্থানে শিক্ষার্থীদের কোপের মুখে পড়েন বর্তমান ঢাবি উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান। এ সময় উপাচার্য খানের উদ্দেশে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বলতে থাকেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি মনিরুজ্জামান মিঞা স্যারের জানাজা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজন করেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ভিসি ড. আরেফিন সিদ্দিক স্যার। আজ আপনি উনার জানাজা পড়তে দিলেন না ভিসি হয়েও। আপনার জানাজাও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হতে দেব না আমরা।’
আরও খবর পড়ুন:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজা শেষে তাঁকে মা-বাবার কবরের পাশে চিরশায়িত করা হয়।
তবে দুবারের উপাচার্য ও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব পালন করা এই বরেণ্য শিক্ষকের জানাজা ক্যাম্পাসে না হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সমালোচনা করেছেন সহকর্মী ও শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দাবি করেছে, জানাজা কোথায় হবে, সে সিদ্ধান্ত পারিবারিকভাবে নেওয়া হয়েছে। পরিবারের সঙ্গে প্রশাসনের একাধিকবার যোগাযোগ হয়েছে। পরিবার ক্যাম্পাসের বাইরে জানাজার আয়োজন করার পক্ষে ছিল। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরিবারের এ সিদ্ধান্তকেই সাধুবাদ জানিয়েছে। তবে প্রশাসন এক দিনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটি ঘোষণার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে।
অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের ছোট ভাই সাইফুল্লাহ সিদ্দিক গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আজকের পত্রিকা'কে জানান, বাদ জুমা রাজধানীর ধানমন্ডি ঈদগাহ মাঠে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চাইলে ক্যাম্পাসে ঢাবির সাবেক এই উপাচার্যের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হতে পারে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, সাবেক উপাচার্যের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে আগামী রোববার (১৬ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয় এক দিনের ছুটি ঘোষণার বিষয়ে আলোচনা চলছে।
আরেফিন সিদ্দিকের জানাজা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে না হওয়ার বিষয়টি ভালোভাবে নেননি তাঁর সহকর্মী, ছাত্র-ছাত্রী ও শুভানুধ্যায়ীরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক শিক্ষক বলেন, ‘পারিবারিকভাবে ধানমন্ডি ঈদগাহ মাঠে জানাজার আয়োজন করা হয়েছে। এটি সম্পূর্ণ পারিবারিক উদ্যোগ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনেরও তো এ জায়গায় দায়িত্ব আছে। তারা নিজ উদ্যোগেই ক্যাম্পাসে জানাজা আয়োজন করতে পারত।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই শিক্ষক বলেন, ‘সাংবাদিকতা বিভাগের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে জানাজার বিষয়ে যোগাযোগ করেছে। কিন্তু নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্যাম্পাসে জানাজার আয়োজন থেকে পিছিয়ে গেছে।’
সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজার আগে সেন্ট্রাল রোডে আরেফিন সিদ্দিকের বাড়ির কাছে মসজিদের সামনে তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে জানাজা শেষে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান। বক্তব্যের পর অনেকে নিয়াজ আহমদ খানের কাছে প্রশ্ন তোলেন, কেন আরেফিন সিদ্দিকের জানাজা ক্যাম্পাসে হবে না? উপাচার্য খান এ প্রশ্নের জবাব না দিয়ে গাড়িতে উঠে স্থান ত্যাগ করেন।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাবেরী গায়েন ফেসবুকে এক পোস্টে বলেন, ‘এই ক্যাম্পাস একজন শিক্ষকের ঠিকানা। সেই ঠিকানায় ঢুকতে না দেওয়া তাঁর অধিকার অস্বীকার করা।’
আরেফিন সিদ্দিক বিভাগে কাবেরী গায়েনের সরাসরি শিক্ষক ছিলেন। কাবেরী বলেন, ‘স্যারের দুই দফায় ভিসির পরিচয় রাজনৈতিক। প্রশাসন আসে, প্রশাসন যায়। প্রশাসনের এই আসা-যাওয়া রাজনীতির হাত ধরেই। সে নিয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক তাঁর আজীবনের কর্মভূমিতে প্রবেশের অনুমতি পাবেন না—এমন সিদ্ধান্ত শিক্ষকসমাজের জন্যই আত্মঘাতী।’
ঢাবি পাবলিক রিলেশনস বিভাগের প্রধানের বরাত দিয়ে যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক খোরশেদ আলম ফেসবুকে লিখেছেন, আরেফিন স্যারের জানাজা ঢাবি থেকে বিশ্ববিদ্যালয় অথরিটির কোনো বাধা/অসহযোগিতা নেই। স্যারের পরিবার সেলফ-সেন্সরড হয়ে ঢাবিতে জানাজার আয়োজন করছেন না।
পোস্টের কমেন্টে সামি আল মেহেদি নামের এক শিক্ষার্থী লিখেছেন, ‘স্যার, আপনি যদি বলেন, ওনার জানাজা ক্যাম্পাসে না হওয়ার পেছনে একমাত্র কারণ পরিবারের সিদ্ধান্ত, সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় বা আরও কারও কোনো ধরনের ন্যূনতম প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সিদ্ধান্ত বা প্রভাব বা পরিস্থিতির দোহাই নাই; তাহলে আমার কিছু বলার নাই।’
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ফাহমিদুল হক এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেন, ‘অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও উপাচার্য ছিলেন। তাঁর ঢাবি ক্যাম্পাসে জানাজা না হওয়া খুব খারাপ দৃষ্টান্ত হলো।ভবিষ্যতে কারও কারও ভাগ্যে একই ঘটনা ঘটবে। ‘পরিবার চায়নি’ একটা চালাকির কথা। পরিবার কেন চায়নি, সেটা বুঝতে পারলে আসল বিষয় বোঝা যাবে।’
কাজী ইমরুল কবির সুমন নামের এক ব্যক্তি ফেসবুকে লিখেছেন, ধানমন্ডি ঈদগাহ ময়দান এবং আজিমপুর কবরস্থানে শিক্ষার্থীদের কোপের মুখে পড়েন বর্তমান ঢাবি উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান। এ সময় উপাচার্য খানের উদ্দেশে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বলতে থাকেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি মনিরুজ্জামান মিঞা স্যারের জানাজা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজন করেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ভিসি ড. আরেফিন সিদ্দিক স্যার। আজ আপনি উনার জানাজা পড়তে দিলেন না ভিসি হয়েও। আপনার জানাজাও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হতে দেব না আমরা।’
আরও খবর পড়ুন:
অস্তিত্বহীন, নামসর্বস্ব দুটি প্রতিষ্ঠানের নামে প্রায় ১ হাজার ১০২ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে এস আলম গ্রুপ ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম, তাঁর সহযোগী, ব্যাংকটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ৬৮ জনকে আসামি করে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৩১ মিনিট আগেশহীদ শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডের বিচার, প্রশাসনিক ব্যর্থতা এবং নিরাপদ ক্যাম্পাস গঠনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফ্যাসিবাদবিরোধী শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার (১৯ মে) বিকেল ৪টা ৩০ মিনিটে ঢাবি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে তাঁরা এ সংবাদ সম্মেলন করেন।
৩২ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগানে ঝটিকা মিছিল হয়েছে। আজ সোমবার (১৯ মে) বিকেলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উত্তরার ১ নম্বর সেক্টরের জামে মসজিদ থেকে মিছিলটি বের হয়। কয়েক মিনিটের মিছিলটি স্কলাসটিকা স্কুল পর্যন্ত গিয়ে শেষ হয়।
৪২ মিনিট আগেরংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার বালারহাট ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবুল হাসনাত রতনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার রাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে