ঢাবি সংবাদদাতা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজা শেষে তাঁকে মা-বাবার কবরের পাশে চিরশায়িত করা হয়।
তবে দুবারের উপাচার্য ও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব পালন করা এই বরেণ্য শিক্ষকের জানাজা ক্যাম্পাসে না হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সমালোচনা করেছেন সহকর্মী ও শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দাবি করেছে, জানাজা কোথায় হবে, সে সিদ্ধান্ত পারিবারিকভাবে নেওয়া হয়েছে। পরিবারের সঙ্গে প্রশাসনের একাধিকবার যোগাযোগ হয়েছে। পরিবার ক্যাম্পাসের বাইরে জানাজার আয়োজন করার পক্ষে ছিল। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরিবারের এ সিদ্ধান্তকেই সাধুবাদ জানিয়েছে। তবে প্রশাসন এক দিনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটি ঘোষণার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে।
অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের ছোট ভাই সাইফুল্লাহ সিদ্দিক গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আজকের পত্রিকা'কে জানান, বাদ জুমা রাজধানীর ধানমন্ডি ঈদগাহ মাঠে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চাইলে ক্যাম্পাসে ঢাবির সাবেক এই উপাচার্যের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হতে পারে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, সাবেক উপাচার্যের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে আগামী রোববার (১৬ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয় এক দিনের ছুটি ঘোষণার বিষয়ে আলোচনা চলছে।
আরেফিন সিদ্দিকের জানাজা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে না হওয়ার বিষয়টি ভালোভাবে নেননি তাঁর সহকর্মী, ছাত্র-ছাত্রী ও শুভানুধ্যায়ীরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক শিক্ষক বলেন, ‘পারিবারিকভাবে ধানমন্ডি ঈদগাহ মাঠে জানাজার আয়োজন করা হয়েছে। এটি সম্পূর্ণ পারিবারিক উদ্যোগ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনেরও তো এ জায়গায় দায়িত্ব আছে। তারা নিজ উদ্যোগেই ক্যাম্পাসে জানাজা আয়োজন করতে পারত।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই শিক্ষক বলেন, ‘সাংবাদিকতা বিভাগের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে জানাজার বিষয়ে যোগাযোগ করেছে। কিন্তু নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্যাম্পাসে জানাজার আয়োজন থেকে পিছিয়ে গেছে।’
সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজার আগে সেন্ট্রাল রোডে আরেফিন সিদ্দিকের বাড়ির কাছে মসজিদের সামনে তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে জানাজা শেষে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান। বক্তব্যের পর অনেকে নিয়াজ আহমদ খানের কাছে প্রশ্ন তোলেন, কেন আরেফিন সিদ্দিকের জানাজা ক্যাম্পাসে হবে না? উপাচার্য খান এ প্রশ্নের জবাব না দিয়ে গাড়িতে উঠে স্থান ত্যাগ করেন।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাবেরী গায়েন ফেসবুকে এক পোস্টে বলেন, ‘এই ক্যাম্পাস একজন শিক্ষকের ঠিকানা। সেই ঠিকানায় ঢুকতে না দেওয়া তাঁর অধিকার অস্বীকার করা।’
আরেফিন সিদ্দিক বিভাগে কাবেরী গায়েনের সরাসরি শিক্ষক ছিলেন। কাবেরী বলেন, ‘স্যারের দুই দফায় ভিসির পরিচয় রাজনৈতিক। প্রশাসন আসে, প্রশাসন যায়। প্রশাসনের এই আসা-যাওয়া রাজনীতির হাত ধরেই। সে নিয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক তাঁর আজীবনের কর্মভূমিতে প্রবেশের অনুমতি পাবেন না—এমন সিদ্ধান্ত শিক্ষকসমাজের জন্যই আত্মঘাতী।’

ঢাবি পাবলিক রিলেশনস বিভাগের প্রধানের বরাত দিয়ে যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক খোরশেদ আলম ফেসবুকে লিখেছেন, আরেফিন স্যারের জানাজা ঢাবি থেকে বিশ্ববিদ্যালয় অথরিটির কোনো বাধা/অসহযোগিতা নেই। স্যারের পরিবার সেলফ-সেন্সরড হয়ে ঢাবিতে জানাজার আয়োজন করছেন না।
পোস্টের কমেন্টে সামি আল মেহেদি নামের এক শিক্ষার্থী লিখেছেন, ‘স্যার, আপনি যদি বলেন, ওনার জানাজা ক্যাম্পাসে না হওয়ার পেছনে একমাত্র কারণ পরিবারের সিদ্ধান্ত, সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় বা আরও কারও কোনো ধরনের ন্যূনতম প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সিদ্ধান্ত বা প্রভাব বা পরিস্থিতির দোহাই নাই; তাহলে আমার কিছু বলার নাই।’
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ফাহমিদুল হক এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেন, ‘অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও উপাচার্য ছিলেন। তাঁর ঢাবি ক্যাম্পাসে জানাজা না হওয়া খুব খারাপ দৃষ্টান্ত হলো।ভবিষ্যতে কারও কারও ভাগ্যে একই ঘটনা ঘটবে। ‘পরিবার চায়নি’ একটা চালাকির কথা। পরিবার কেন চায়নি, সেটা বুঝতে পারলে আসল বিষয় বোঝা যাবে।’
কাজী ইমরুল কবির সুমন নামের এক ব্যক্তি ফেসবুকে লিখেছেন, ধানমন্ডি ঈদগাহ ময়দান এবং আজিমপুর কবরস্থানে শিক্ষার্থীদের কোপের মুখে পড়েন বর্তমান ঢাবি উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান। এ সময় উপাচার্য খানের উদ্দেশে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বলতে থাকেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি মনিরুজ্জামান মিঞা স্যারের জানাজা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজন করেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ভিসি ড. আরেফিন সিদ্দিক স্যার। আজ আপনি উনার জানাজা পড়তে দিলেন না ভিসি হয়েও। আপনার জানাজাও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হতে দেব না আমরা।’
আরও খবর পড়ুন:

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজা শেষে তাঁকে মা-বাবার কবরের পাশে চিরশায়িত করা হয়।
তবে দুবারের উপাচার্য ও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব পালন করা এই বরেণ্য শিক্ষকের জানাজা ক্যাম্পাসে না হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সমালোচনা করেছেন সহকর্মী ও শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দাবি করেছে, জানাজা কোথায় হবে, সে সিদ্ধান্ত পারিবারিকভাবে নেওয়া হয়েছে। পরিবারের সঙ্গে প্রশাসনের একাধিকবার যোগাযোগ হয়েছে। পরিবার ক্যাম্পাসের বাইরে জানাজার আয়োজন করার পক্ষে ছিল। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরিবারের এ সিদ্ধান্তকেই সাধুবাদ জানিয়েছে। তবে প্রশাসন এক দিনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটি ঘোষণার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে।
অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের ছোট ভাই সাইফুল্লাহ সিদ্দিক গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আজকের পত্রিকা'কে জানান, বাদ জুমা রাজধানীর ধানমন্ডি ঈদগাহ মাঠে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চাইলে ক্যাম্পাসে ঢাবির সাবেক এই উপাচার্যের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হতে পারে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, সাবেক উপাচার্যের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে আগামী রোববার (১৬ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয় এক দিনের ছুটি ঘোষণার বিষয়ে আলোচনা চলছে।
আরেফিন সিদ্দিকের জানাজা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে না হওয়ার বিষয়টি ভালোভাবে নেননি তাঁর সহকর্মী, ছাত্র-ছাত্রী ও শুভানুধ্যায়ীরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক শিক্ষক বলেন, ‘পারিবারিকভাবে ধানমন্ডি ঈদগাহ মাঠে জানাজার আয়োজন করা হয়েছে। এটি সম্পূর্ণ পারিবারিক উদ্যোগ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনেরও তো এ জায়গায় দায়িত্ব আছে। তারা নিজ উদ্যোগেই ক্যাম্পাসে জানাজা আয়োজন করতে পারত।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই শিক্ষক বলেন, ‘সাংবাদিকতা বিভাগের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে জানাজার বিষয়ে যোগাযোগ করেছে। কিন্তু নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্যাম্পাসে জানাজার আয়োজন থেকে পিছিয়ে গেছে।’
সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজার আগে সেন্ট্রাল রোডে আরেফিন সিদ্দিকের বাড়ির কাছে মসজিদের সামনে তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে জানাজা শেষে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান। বক্তব্যের পর অনেকে নিয়াজ আহমদ খানের কাছে প্রশ্ন তোলেন, কেন আরেফিন সিদ্দিকের জানাজা ক্যাম্পাসে হবে না? উপাচার্য খান এ প্রশ্নের জবাব না দিয়ে গাড়িতে উঠে স্থান ত্যাগ করেন।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাবেরী গায়েন ফেসবুকে এক পোস্টে বলেন, ‘এই ক্যাম্পাস একজন শিক্ষকের ঠিকানা। সেই ঠিকানায় ঢুকতে না দেওয়া তাঁর অধিকার অস্বীকার করা।’
আরেফিন সিদ্দিক বিভাগে কাবেরী গায়েনের সরাসরি শিক্ষক ছিলেন। কাবেরী বলেন, ‘স্যারের দুই দফায় ভিসির পরিচয় রাজনৈতিক। প্রশাসন আসে, প্রশাসন যায়। প্রশাসনের এই আসা-যাওয়া রাজনীতির হাত ধরেই। সে নিয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক তাঁর আজীবনের কর্মভূমিতে প্রবেশের অনুমতি পাবেন না—এমন সিদ্ধান্ত শিক্ষকসমাজের জন্যই আত্মঘাতী।’

ঢাবি পাবলিক রিলেশনস বিভাগের প্রধানের বরাত দিয়ে যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক খোরশেদ আলম ফেসবুকে লিখেছেন, আরেফিন স্যারের জানাজা ঢাবি থেকে বিশ্ববিদ্যালয় অথরিটির কোনো বাধা/অসহযোগিতা নেই। স্যারের পরিবার সেলফ-সেন্সরড হয়ে ঢাবিতে জানাজার আয়োজন করছেন না।
পোস্টের কমেন্টে সামি আল মেহেদি নামের এক শিক্ষার্থী লিখেছেন, ‘স্যার, আপনি যদি বলেন, ওনার জানাজা ক্যাম্পাসে না হওয়ার পেছনে একমাত্র কারণ পরিবারের সিদ্ধান্ত, সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় বা আরও কারও কোনো ধরনের ন্যূনতম প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সিদ্ধান্ত বা প্রভাব বা পরিস্থিতির দোহাই নাই; তাহলে আমার কিছু বলার নাই।’
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ফাহমিদুল হক এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেন, ‘অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও উপাচার্য ছিলেন। তাঁর ঢাবি ক্যাম্পাসে জানাজা না হওয়া খুব খারাপ দৃষ্টান্ত হলো।ভবিষ্যতে কারও কারও ভাগ্যে একই ঘটনা ঘটবে। ‘পরিবার চায়নি’ একটা চালাকির কথা। পরিবার কেন চায়নি, সেটা বুঝতে পারলে আসল বিষয় বোঝা যাবে।’
কাজী ইমরুল কবির সুমন নামের এক ব্যক্তি ফেসবুকে লিখেছেন, ধানমন্ডি ঈদগাহ ময়দান এবং আজিমপুর কবরস্থানে শিক্ষার্থীদের কোপের মুখে পড়েন বর্তমান ঢাবি উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান। এ সময় উপাচার্য খানের উদ্দেশে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বলতে থাকেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি মনিরুজ্জামান মিঞা স্যারের জানাজা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজন করেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ভিসি ড. আরেফিন সিদ্দিক স্যার। আজ আপনি উনার জানাজা পড়তে দিলেন না ভিসি হয়েও। আপনার জানাজাও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হতে দেব না আমরা।’
আরও খবর পড়ুন:
ঢাবি সংবাদদাতা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজা শেষে তাঁকে মা-বাবার কবরের পাশে চিরশায়িত করা হয়।
তবে দুবারের উপাচার্য ও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব পালন করা এই বরেণ্য শিক্ষকের জানাজা ক্যাম্পাসে না হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সমালোচনা করেছেন সহকর্মী ও শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দাবি করেছে, জানাজা কোথায় হবে, সে সিদ্ধান্ত পারিবারিকভাবে নেওয়া হয়েছে। পরিবারের সঙ্গে প্রশাসনের একাধিকবার যোগাযোগ হয়েছে। পরিবার ক্যাম্পাসের বাইরে জানাজার আয়োজন করার পক্ষে ছিল। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরিবারের এ সিদ্ধান্তকেই সাধুবাদ জানিয়েছে। তবে প্রশাসন এক দিনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটি ঘোষণার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে।
অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের ছোট ভাই সাইফুল্লাহ সিদ্দিক গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আজকের পত্রিকা'কে জানান, বাদ জুমা রাজধানীর ধানমন্ডি ঈদগাহ মাঠে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চাইলে ক্যাম্পাসে ঢাবির সাবেক এই উপাচার্যের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হতে পারে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, সাবেক উপাচার্যের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে আগামী রোববার (১৬ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয় এক দিনের ছুটি ঘোষণার বিষয়ে আলোচনা চলছে।
আরেফিন সিদ্দিকের জানাজা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে না হওয়ার বিষয়টি ভালোভাবে নেননি তাঁর সহকর্মী, ছাত্র-ছাত্রী ও শুভানুধ্যায়ীরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক শিক্ষক বলেন, ‘পারিবারিকভাবে ধানমন্ডি ঈদগাহ মাঠে জানাজার আয়োজন করা হয়েছে। এটি সম্পূর্ণ পারিবারিক উদ্যোগ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনেরও তো এ জায়গায় দায়িত্ব আছে। তারা নিজ উদ্যোগেই ক্যাম্পাসে জানাজা আয়োজন করতে পারত।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই শিক্ষক বলেন, ‘সাংবাদিকতা বিভাগের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে জানাজার বিষয়ে যোগাযোগ করেছে। কিন্তু নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্যাম্পাসে জানাজার আয়োজন থেকে পিছিয়ে গেছে।’
সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজার আগে সেন্ট্রাল রোডে আরেফিন সিদ্দিকের বাড়ির কাছে মসজিদের সামনে তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে জানাজা শেষে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান। বক্তব্যের পর অনেকে নিয়াজ আহমদ খানের কাছে প্রশ্ন তোলেন, কেন আরেফিন সিদ্দিকের জানাজা ক্যাম্পাসে হবে না? উপাচার্য খান এ প্রশ্নের জবাব না দিয়ে গাড়িতে উঠে স্থান ত্যাগ করেন।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাবেরী গায়েন ফেসবুকে এক পোস্টে বলেন, ‘এই ক্যাম্পাস একজন শিক্ষকের ঠিকানা। সেই ঠিকানায় ঢুকতে না দেওয়া তাঁর অধিকার অস্বীকার করা।’
আরেফিন সিদ্দিক বিভাগে কাবেরী গায়েনের সরাসরি শিক্ষক ছিলেন। কাবেরী বলেন, ‘স্যারের দুই দফায় ভিসির পরিচয় রাজনৈতিক। প্রশাসন আসে, প্রশাসন যায়। প্রশাসনের এই আসা-যাওয়া রাজনীতির হাত ধরেই। সে নিয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক তাঁর আজীবনের কর্মভূমিতে প্রবেশের অনুমতি পাবেন না—এমন সিদ্ধান্ত শিক্ষকসমাজের জন্যই আত্মঘাতী।’

ঢাবি পাবলিক রিলেশনস বিভাগের প্রধানের বরাত দিয়ে যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক খোরশেদ আলম ফেসবুকে লিখেছেন, আরেফিন স্যারের জানাজা ঢাবি থেকে বিশ্ববিদ্যালয় অথরিটির কোনো বাধা/অসহযোগিতা নেই। স্যারের পরিবার সেলফ-সেন্সরড হয়ে ঢাবিতে জানাজার আয়োজন করছেন না।
পোস্টের কমেন্টে সামি আল মেহেদি নামের এক শিক্ষার্থী লিখেছেন, ‘স্যার, আপনি যদি বলেন, ওনার জানাজা ক্যাম্পাসে না হওয়ার পেছনে একমাত্র কারণ পরিবারের সিদ্ধান্ত, সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় বা আরও কারও কোনো ধরনের ন্যূনতম প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সিদ্ধান্ত বা প্রভাব বা পরিস্থিতির দোহাই নাই; তাহলে আমার কিছু বলার নাই।’
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ফাহমিদুল হক এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেন, ‘অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও উপাচার্য ছিলেন। তাঁর ঢাবি ক্যাম্পাসে জানাজা না হওয়া খুব খারাপ দৃষ্টান্ত হলো।ভবিষ্যতে কারও কারও ভাগ্যে একই ঘটনা ঘটবে। ‘পরিবার চায়নি’ একটা চালাকির কথা। পরিবার কেন চায়নি, সেটা বুঝতে পারলে আসল বিষয় বোঝা যাবে।’
কাজী ইমরুল কবির সুমন নামের এক ব্যক্তি ফেসবুকে লিখেছেন, ধানমন্ডি ঈদগাহ ময়দান এবং আজিমপুর কবরস্থানে শিক্ষার্থীদের কোপের মুখে পড়েন বর্তমান ঢাবি উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান। এ সময় উপাচার্য খানের উদ্দেশে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বলতে থাকেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি মনিরুজ্জামান মিঞা স্যারের জানাজা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজন করেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ভিসি ড. আরেফিন সিদ্দিক স্যার। আজ আপনি উনার জানাজা পড়তে দিলেন না ভিসি হয়েও। আপনার জানাজাও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হতে দেব না আমরা।’
আরও খবর পড়ুন:

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজা শেষে তাঁকে মা-বাবার কবরের পাশে চিরশায়িত করা হয়।
তবে দুবারের উপাচার্য ও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব পালন করা এই বরেণ্য শিক্ষকের জানাজা ক্যাম্পাসে না হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সমালোচনা করেছেন সহকর্মী ও শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দাবি করেছে, জানাজা কোথায় হবে, সে সিদ্ধান্ত পারিবারিকভাবে নেওয়া হয়েছে। পরিবারের সঙ্গে প্রশাসনের একাধিকবার যোগাযোগ হয়েছে। পরিবার ক্যাম্পাসের বাইরে জানাজার আয়োজন করার পক্ষে ছিল। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরিবারের এ সিদ্ধান্তকেই সাধুবাদ জানিয়েছে। তবে প্রশাসন এক দিনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটি ঘোষণার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে।
অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের ছোট ভাই সাইফুল্লাহ সিদ্দিক গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আজকের পত্রিকা'কে জানান, বাদ জুমা রাজধানীর ধানমন্ডি ঈদগাহ মাঠে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চাইলে ক্যাম্পাসে ঢাবির সাবেক এই উপাচার্যের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হতে পারে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, সাবেক উপাচার্যের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে আগামী রোববার (১৬ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয় এক দিনের ছুটি ঘোষণার বিষয়ে আলোচনা চলছে।
আরেফিন সিদ্দিকের জানাজা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে না হওয়ার বিষয়টি ভালোভাবে নেননি তাঁর সহকর্মী, ছাত্র-ছাত্রী ও শুভানুধ্যায়ীরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক শিক্ষক বলেন, ‘পারিবারিকভাবে ধানমন্ডি ঈদগাহ মাঠে জানাজার আয়োজন করা হয়েছে। এটি সম্পূর্ণ পারিবারিক উদ্যোগ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনেরও তো এ জায়গায় দায়িত্ব আছে। তারা নিজ উদ্যোগেই ক্যাম্পাসে জানাজা আয়োজন করতে পারত।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই শিক্ষক বলেন, ‘সাংবাদিকতা বিভাগের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে জানাজার বিষয়ে যোগাযোগ করেছে। কিন্তু নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্যাম্পাসে জানাজার আয়োজন থেকে পিছিয়ে গেছে।’
সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজার আগে সেন্ট্রাল রোডে আরেফিন সিদ্দিকের বাড়ির কাছে মসজিদের সামনে তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে জানাজা শেষে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান। বক্তব্যের পর অনেকে নিয়াজ আহমদ খানের কাছে প্রশ্ন তোলেন, কেন আরেফিন সিদ্দিকের জানাজা ক্যাম্পাসে হবে না? উপাচার্য খান এ প্রশ্নের জবাব না দিয়ে গাড়িতে উঠে স্থান ত্যাগ করেন।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাবেরী গায়েন ফেসবুকে এক পোস্টে বলেন, ‘এই ক্যাম্পাস একজন শিক্ষকের ঠিকানা। সেই ঠিকানায় ঢুকতে না দেওয়া তাঁর অধিকার অস্বীকার করা।’
আরেফিন সিদ্দিক বিভাগে কাবেরী গায়েনের সরাসরি শিক্ষক ছিলেন। কাবেরী বলেন, ‘স্যারের দুই দফায় ভিসির পরিচয় রাজনৈতিক। প্রশাসন আসে, প্রশাসন যায়। প্রশাসনের এই আসা-যাওয়া রাজনীতির হাত ধরেই। সে নিয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক তাঁর আজীবনের কর্মভূমিতে প্রবেশের অনুমতি পাবেন না—এমন সিদ্ধান্ত শিক্ষকসমাজের জন্যই আত্মঘাতী।’

ঢাবি পাবলিক রিলেশনস বিভাগের প্রধানের বরাত দিয়ে যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক খোরশেদ আলম ফেসবুকে লিখেছেন, আরেফিন স্যারের জানাজা ঢাবি থেকে বিশ্ববিদ্যালয় অথরিটির কোনো বাধা/অসহযোগিতা নেই। স্যারের পরিবার সেলফ-সেন্সরড হয়ে ঢাবিতে জানাজার আয়োজন করছেন না।
পোস্টের কমেন্টে সামি আল মেহেদি নামের এক শিক্ষার্থী লিখেছেন, ‘স্যার, আপনি যদি বলেন, ওনার জানাজা ক্যাম্পাসে না হওয়ার পেছনে একমাত্র কারণ পরিবারের সিদ্ধান্ত, সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় বা আরও কারও কোনো ধরনের ন্যূনতম প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সিদ্ধান্ত বা প্রভাব বা পরিস্থিতির দোহাই নাই; তাহলে আমার কিছু বলার নাই।’
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ফাহমিদুল হক এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেন, ‘অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও উপাচার্য ছিলেন। তাঁর ঢাবি ক্যাম্পাসে জানাজা না হওয়া খুব খারাপ দৃষ্টান্ত হলো।ভবিষ্যতে কারও কারও ভাগ্যে একই ঘটনা ঘটবে। ‘পরিবার চায়নি’ একটা চালাকির কথা। পরিবার কেন চায়নি, সেটা বুঝতে পারলে আসল বিষয় বোঝা যাবে।’
কাজী ইমরুল কবির সুমন নামের এক ব্যক্তি ফেসবুকে লিখেছেন, ধানমন্ডি ঈদগাহ ময়দান এবং আজিমপুর কবরস্থানে শিক্ষার্থীদের কোপের মুখে পড়েন বর্তমান ঢাবি উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান। এ সময় উপাচার্য খানের উদ্দেশে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বলতে থাকেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি মনিরুজ্জামান মিঞা স্যারের জানাজা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজন করেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ভিসি ড. আরেফিন সিদ্দিক স্যার। আজ আপনি উনার জানাজা পড়তে দিলেন না ভিসি হয়েও। আপনার জানাজাও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হতে দেব না আমরা।’
আরও খবর পড়ুন:

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন টিলা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করায় ১৬ জনকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ওই টিলা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
২ মিনিট আগে
টাঙ্গাইল-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে রাজধানীতে নিজ বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
২ মিনিট আগে
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেসিলেট প্রতিনিধি

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন টিলা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করায় ১৬ জনকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ওই টিলা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন খায়েরগাঁওয়ের মো. বাছিরের ছেলে মো. মাহমুদুল (২১), মো. ফসিউদ্দিন মিয়ার ছেলে মো. সাকিবুল হাসান (১৯), দক্ষিণ রাজনগরের মো. শামসুল হকের ছেলে মো. লালন (২০), বাবুল নগরের হাফিজ আশরাফ আলীর ছেলে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন (৩২), চিকাডহরের ইকরাম আলীর ছেলে মো. ইয়াকুব আলী (৩৬), জালিয়ারপাড়ের আব্দুল খালিকের ছেলে মো. কামরুল (২৫), ধুপরীরপাড়ের মৃত আব্দুর রশিদের ছেলে মো. আব্দুল করিম (২৭), পাড়ুয়া মাঝপাড়ার মো. আব্দুল মালেকের ছেলে মো. আবু বক্কর (২২), মৃত মঙ্গল মিয়ার ছেলে মো. শফিক মিয়া (৪২), মো. রুহুল আমিন (৩০), ধনাই মিয়ার ছেলে মো. আখতার মিয়া (২৮), মো. আবু বক্করের ছেলে মো. শরিফ উদ্দিন (১৯), মুহাম্মদ সুলতান উদ্দিন (২২), দক্ষিণ কালীবাড়ির ময়না মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ কামরুজ্জামান (৩০), চিকাডহর গ্রামের মো. আব্দুল জব্বারের ছেলে মোহাম্মদ লাল মিয়া (২৮) ও ভোলাগঞ্জের মৃত আব্দুল মুতালিবের ছেলে মো. আল আমীন হোসেন (৩২)।
পুলিশ জানায়, গতকাল রাতে অভিযান চালিয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানাধীন শাহ আরেফিন টিলা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করার দায়ে ১৬ জনকে আটক করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন টিলা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করায় ১৬ জনকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ওই টিলা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন খায়েরগাঁওয়ের মো. বাছিরের ছেলে মো. মাহমুদুল (২১), মো. ফসিউদ্দিন মিয়ার ছেলে মো. সাকিবুল হাসান (১৯), দক্ষিণ রাজনগরের মো. শামসুল হকের ছেলে মো. লালন (২০), বাবুল নগরের হাফিজ আশরাফ আলীর ছেলে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন (৩২), চিকাডহরের ইকরাম আলীর ছেলে মো. ইয়াকুব আলী (৩৬), জালিয়ারপাড়ের আব্দুল খালিকের ছেলে মো. কামরুল (২৫), ধুপরীরপাড়ের মৃত আব্দুর রশিদের ছেলে মো. আব্দুল করিম (২৭), পাড়ুয়া মাঝপাড়ার মো. আব্দুল মালেকের ছেলে মো. আবু বক্কর (২২), মৃত মঙ্গল মিয়ার ছেলে মো. শফিক মিয়া (৪২), মো. রুহুল আমিন (৩০), ধনাই মিয়ার ছেলে মো. আখতার মিয়া (২৮), মো. আবু বক্করের ছেলে মো. শরিফ উদ্দিন (১৯), মুহাম্মদ সুলতান উদ্দিন (২২), দক্ষিণ কালীবাড়ির ময়না মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ কামরুজ্জামান (৩০), চিকাডহর গ্রামের মো. আব্দুল জব্বারের ছেলে মোহাম্মদ লাল মিয়া (২৮) ও ভোলাগঞ্জের মৃত আব্দুল মুতালিবের ছেলে মো. আল আমীন হোসেন (৩২)।
পুলিশ জানায়, গতকাল রাতে অভিযান চালিয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানাধীন শাহ আরেফিন টিলা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করার দায়ে ১৬ জনকে আটক করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজা শেষে তাঁকে মা-বাবার কবরের পাশে চিরশায়িত করা হয়।
১৪ মার্চ ২০২৫
টাঙ্গাইল-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে রাজধানীতে নিজ বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
২ মিনিট আগে
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইল প্রতিনিধি

টাঙ্গাইল-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে রাজধানীতে নিজ বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। তিনি এক ছেলে, এক মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন, সহকর্মী, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মাহমুদুল হক সানু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদের মৃত্যু হয়। বৃহস্পতিবার (১ জানুয়ারি) বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান ১৯৩৬ সালের ১ মার্চ টাঙ্গাইল সদর উপজেলার মাকোরকোল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদের শাসনামলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। রাজনৈতিক জীবনে ১৯৮৮ সালে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরে ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে বিএনপি থেকে নির্বাচিত হন এবং ২০১২ সালের উপনির্বাচনে পুনরায় সংসদ সদস্য হন।
মাহমুদুল হাসানের মৃত্যুতে টাঙ্গাইলে বিএনপির নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ও টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনে বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী সুলতান সালাউদ্দিন টুকু।
শোকবার্তায় সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান আজীবন আদর্শ টাঙ্গাইল গড়তে নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। তিনি ছিলেন একজন সমাজসেবক, নিষ্ঠাবান ও দায়িত্বশীল মানুষ। শিক্ষা ও সামাজিক উন্নয়নে তাঁর অবদান ছিল অনস্বীকার্য। তাঁর মৃত্যুতে টাঙ্গাইল সদর একজন অভিভাবক হারাল।
সুলতান সালাউদ্দিন টুকু মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

টাঙ্গাইল-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে রাজধানীতে নিজ বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। তিনি এক ছেলে, এক মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন, সহকর্মী, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মাহমুদুল হক সানু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদের মৃত্যু হয়। বৃহস্পতিবার (১ জানুয়ারি) বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান ১৯৩৬ সালের ১ মার্চ টাঙ্গাইল সদর উপজেলার মাকোরকোল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদের শাসনামলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। রাজনৈতিক জীবনে ১৯৮৮ সালে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরে ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে বিএনপি থেকে নির্বাচিত হন এবং ২০১২ সালের উপনির্বাচনে পুনরায় সংসদ সদস্য হন।
মাহমুদুল হাসানের মৃত্যুতে টাঙ্গাইলে বিএনপির নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ও টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনে বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী সুলতান সালাউদ্দিন টুকু।
শোকবার্তায় সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান আজীবন আদর্শ টাঙ্গাইল গড়তে নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। তিনি ছিলেন একজন সমাজসেবক, নিষ্ঠাবান ও দায়িত্বশীল মানুষ। শিক্ষা ও সামাজিক উন্নয়নে তাঁর অবদান ছিল অনস্বীকার্য। তাঁর মৃত্যুতে টাঙ্গাইল সদর একজন অভিভাবক হারাল।
সুলতান সালাউদ্দিন টুকু মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজা শেষে তাঁকে মা-বাবার কবরের পাশে চিরশায়িত করা হয়।
১৪ মার্চ ২০২৫
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন টিলা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করায় ১৬ জনকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ওই টিলা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
২ মিনিট আগে
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আসামিরা বাসে চড়ে পালিয়ে যাচ্ছিলেন বলে জানিয়েছে র্যাব।
গ্রেপ্তার ছয়জন হলেন বাগমারার ভবানীগঞ্জ সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক সমিতির সভাপতি উপজেলার দেউলিয়া গ্রামের বাসিন্দা রেজাউল করিম (৪৭), সাধারণ সম্পাদক মাকিগ্রামের আব্দুল মতিন (৪০), সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক দরগামাড়িয়া গ্রামের রফিকুল ইসলাম ওরফে রফিক (৪০), হেজাতিপাড়া গ্রামের আসাদুল ইসলাম (৩৬), দেউলিয়া গ্রামের হাবিবুর রহমান (৫৫) ও আব্দুল হান্নান (৩৮)।
র্যাব-৫-এর সদর কোম্পানি ও নাটোরের সিপিসি-২-এর যৌথ দল চেকপোস্ট বসিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করে। আজ বুধবার সকালে র্যাব-৫-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। নিহত ভ্যানচালক ওমর ফারুকের বাড়ি চাঁনপাড়া গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মোসলেম সরদার। ছেলে হত্যার ঘটনায় তিনিই মামলা করেছিলেন।
র্যাবের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় ভবানীগঞ্জ সিএনজি স্ট্যান্ডে নিজের ব্যবহৃত ভ্যানগাড়ি রেখে প্রস্রাব করতে যান ওমর ফারুক। কিছুক্ষণ পর ফিরে এলে সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশে সেখানে উপস্থিত অন্য আসামিরা তাঁকে চোর সন্দেহে আটক করেন। এরপর ২০ থেকে ২৫ জন সংঘবদ্ধভাবে ওমর ফারুককে দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে নির্মমভাবে মারধর করেন। নির্যাতনের একপর্যায়ে তাঁকে উলঙ্গ করে দেয়ালের সঙ্গে দাঁড় করিয়ে তাঁর দুই হাত ও দুই পায়ে প্রায় দুই ইঞ্চি লোহার পেরেক ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। মারধরের সময় ওমর ফারুক বারবার পানি চাইলে তাঁকে পানি পর্যন্ত দেওয়া হয়নি।
অত্যাচারে ফারুকের অবস্থা সংকটাপন্ন হয়ে পড়লে আসামিরা ঘটনা ভিন্ন খাতে নেওয়ার উদ্দেশ্যে তাঁকে মিথ্যা মাদক সেবনকারী হিসেবে উপস্থাপন করে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ফারুককে নিতে অস্বীকৃতি জানালে সেখানে উপস্থিত হন বাগমারা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম ভুঞা। তিনি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এক পুরিয়া গাঁজা রাখার অভিযোগে ওমর ফারুককে সাত দিনের কারাদণ্ড দেন।
পরে আহত অবস্থায় ওমর ফারুককে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার গুরুতর আহত অবস্থায়ই তাঁকে কারাগারে গ্রহণ করেন। পরদিন ১৮ ডিসেম্বর তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০ ডিসেম্বর ফারুকের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে বিষয়টি নিয়ে তুমুল আলোচনা শুরু হয়। এরপরই ফারুক হত্যার ঘটনায় মামলা নেয় বাগমারা থানা-পুলিশ।

রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আসামিরা বাসে চড়ে পালিয়ে যাচ্ছিলেন বলে জানিয়েছে র্যাব।
গ্রেপ্তার ছয়জন হলেন বাগমারার ভবানীগঞ্জ সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক সমিতির সভাপতি উপজেলার দেউলিয়া গ্রামের বাসিন্দা রেজাউল করিম (৪৭), সাধারণ সম্পাদক মাকিগ্রামের আব্দুল মতিন (৪০), সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক দরগামাড়িয়া গ্রামের রফিকুল ইসলাম ওরফে রফিক (৪০), হেজাতিপাড়া গ্রামের আসাদুল ইসলাম (৩৬), দেউলিয়া গ্রামের হাবিবুর রহমান (৫৫) ও আব্দুল হান্নান (৩৮)।
র্যাব-৫-এর সদর কোম্পানি ও নাটোরের সিপিসি-২-এর যৌথ দল চেকপোস্ট বসিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করে। আজ বুধবার সকালে র্যাব-৫-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। নিহত ভ্যানচালক ওমর ফারুকের বাড়ি চাঁনপাড়া গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মোসলেম সরদার। ছেলে হত্যার ঘটনায় তিনিই মামলা করেছিলেন।
র্যাবের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় ভবানীগঞ্জ সিএনজি স্ট্যান্ডে নিজের ব্যবহৃত ভ্যানগাড়ি রেখে প্রস্রাব করতে যান ওমর ফারুক। কিছুক্ষণ পর ফিরে এলে সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশে সেখানে উপস্থিত অন্য আসামিরা তাঁকে চোর সন্দেহে আটক করেন। এরপর ২০ থেকে ২৫ জন সংঘবদ্ধভাবে ওমর ফারুককে দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে নির্মমভাবে মারধর করেন। নির্যাতনের একপর্যায়ে তাঁকে উলঙ্গ করে দেয়ালের সঙ্গে দাঁড় করিয়ে তাঁর দুই হাত ও দুই পায়ে প্রায় দুই ইঞ্চি লোহার পেরেক ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। মারধরের সময় ওমর ফারুক বারবার পানি চাইলে তাঁকে পানি পর্যন্ত দেওয়া হয়নি।
অত্যাচারে ফারুকের অবস্থা সংকটাপন্ন হয়ে পড়লে আসামিরা ঘটনা ভিন্ন খাতে নেওয়ার উদ্দেশ্যে তাঁকে মিথ্যা মাদক সেবনকারী হিসেবে উপস্থাপন করে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ফারুককে নিতে অস্বীকৃতি জানালে সেখানে উপস্থিত হন বাগমারা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম ভুঞা। তিনি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এক পুরিয়া গাঁজা রাখার অভিযোগে ওমর ফারুককে সাত দিনের কারাদণ্ড দেন।
পরে আহত অবস্থায় ওমর ফারুককে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার গুরুতর আহত অবস্থায়ই তাঁকে কারাগারে গ্রহণ করেন। পরদিন ১৮ ডিসেম্বর তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০ ডিসেম্বর ফারুকের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে বিষয়টি নিয়ে তুমুল আলোচনা শুরু হয়। এরপরই ফারুক হত্যার ঘটনায় মামলা নেয় বাগমারা থানা-পুলিশ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজা শেষে তাঁকে মা-বাবার কবরের পাশে চিরশায়িত করা হয়।
১৪ মার্চ ২০২৫
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন টিলা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করায় ১৬ জনকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ওই টিলা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
২ মিনিট আগে
টাঙ্গাইল-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে রাজধানীতে নিজ বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টি কেন্দ্রকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টিকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টিকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রগুলো জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সরেজমিন পরিদর্শন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জেলার বিভিন্ন উপজেলার ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনের ছবি পুলিশ প্রশাসনের ফেসবুক পেজে প্রকাশ করা হয়েছে।
জেলায় মোট ভোটারসংখ্যা ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। জেলার ছয়টি আসনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে (শাহজাদপুর উপজেলা)। এই আসনে ভোটার ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৩৮৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৬ হাজার ৪১২ জন ও নারী ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৭২ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের তিনজন।
সবচেয়ে কম ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-১ আসনে (কাজীপুর ও সদর উপজেলার একাংশ)। এখানে ভোটারসংখ্যা ৩ লাখ ৮৫ হাজার ২৪ জন। এখানে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬৭৬ জন ও নারী ভোটার ১ লাখ ৯৫ হাজার ৩৪৪ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের রয়েছেন চারজন।
সিরাজগঞ্জ সদর ও কামারখন্দ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-২ আসনে ভোটার রয়েছেন ৪ লাখ ৬৯ হাজার ৮৭৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৩৫ হাজার ২৪৮ ও নারী ২ লাখ ৩৪ হাজার ৬২৬ এবং তৃতীয় লিঙ্গের চারজন।
রায়গঞ্জ ও তাড়াশ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৪৪ হাজার ৪২৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ও নারী ২ লাখ ২১ হাজার ৬৮৩ এবং তৃতীয় লিঙ্গের সাতজন।
উল্লাপাড়া উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৮২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮০ ও নারী ২ লাখ ৩২ হাজার ১২৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের ১৬ জন।
বেলকুচি ও চৌহালী উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ২৬ হাজার ৩২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ১৮ হাজার ৬৬৪ ও নারী ২ লাখ ৭ হাজার ৬৫৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের দুজন।
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. সাইফুল ইসলাম সানতু আজ বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্রগুলো আমরা পরিদর্শন করছি। সব কেন্দ্র পরিদর্শন শেষ হলে বিস্তারিত জানানো হবে।’
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে কী ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হবে—এ প্রশ্নের জবাবে এসপি বলেন, এ বিষয়েও পরে জানানো হবে।
সিরাজগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মশিউর রহমান বলেন, ‘জেলার ছয়টি আসনে মোট ভোটার ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের তালিকা আমরা করি না। এটা করে পুলিশের ডিএসবি শাখা। তবে আমাদের কাছে সব কেন্দ্রই গুরুত্বপূর্ণ।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টি কেন্দ্রকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টিকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টিকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রগুলো জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সরেজমিন পরিদর্শন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জেলার বিভিন্ন উপজেলার ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনের ছবি পুলিশ প্রশাসনের ফেসবুক পেজে প্রকাশ করা হয়েছে।
জেলায় মোট ভোটারসংখ্যা ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। জেলার ছয়টি আসনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে (শাহজাদপুর উপজেলা)। এই আসনে ভোটার ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৩৮৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৬ হাজার ৪১২ জন ও নারী ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৭২ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের তিনজন।
সবচেয়ে কম ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-১ আসনে (কাজীপুর ও সদর উপজেলার একাংশ)। এখানে ভোটারসংখ্যা ৩ লাখ ৮৫ হাজার ২৪ জন। এখানে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬৭৬ জন ও নারী ভোটার ১ লাখ ৯৫ হাজার ৩৪৪ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের রয়েছেন চারজন।
সিরাজগঞ্জ সদর ও কামারখন্দ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-২ আসনে ভোটার রয়েছেন ৪ লাখ ৬৯ হাজার ৮৭৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৩৫ হাজার ২৪৮ ও নারী ২ লাখ ৩৪ হাজার ৬২৬ এবং তৃতীয় লিঙ্গের চারজন।
রায়গঞ্জ ও তাড়াশ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৪৪ হাজার ৪২৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ও নারী ২ লাখ ২১ হাজার ৬৮৩ এবং তৃতীয় লিঙ্গের সাতজন।
উল্লাপাড়া উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৮২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮০ ও নারী ২ লাখ ৩২ হাজার ১২৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের ১৬ জন।
বেলকুচি ও চৌহালী উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ২৬ হাজার ৩২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ১৮ হাজার ৬৬৪ ও নারী ২ লাখ ৭ হাজার ৬৫৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের দুজন।
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. সাইফুল ইসলাম সানতু আজ বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্রগুলো আমরা পরিদর্শন করছি। সব কেন্দ্র পরিদর্শন শেষ হলে বিস্তারিত জানানো হবে।’
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে কী ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হবে—এ প্রশ্নের জবাবে এসপি বলেন, এ বিষয়েও পরে জানানো হবে।
সিরাজগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মশিউর রহমান বলেন, ‘জেলার ছয়টি আসনে মোট ভোটার ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের তালিকা আমরা করি না। এটা করে পুলিশের ডিএসবি শাখা। তবে আমাদের কাছে সব কেন্দ্রই গুরুত্বপূর্ণ।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের ঈদগাহ মাঠে জানাজা শেষে তাঁকে মা-বাবার কবরের পাশে চিরশায়িত করা হয়।
১৪ মার্চ ২০২৫
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন টিলা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করায় ১৬ জনকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ওই টিলা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
২ মিনিট আগে
টাঙ্গাইল-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে রাজধানীতে নিজ বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
২ মিনিট আগে
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৯ মিনিট আগে