
সরকার পতনের পালাবদলে বিভিন্ন অভিযোগ ও দাবিতে ফুঁসছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গতকাল সংস্থাটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা রাজস্ব ভবনে তাঁদের পুঞ্জীভূত বেশ কিছু দাবি ও ক্ষোভে সোচ্চার হয়েছেন। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এরই মধ্যে সংস্থাটির চেয়ারম্যান পদত্যাগ করেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। সব দাবিদাওয়া নিয়ে একটি খোলাচিঠিও প্রকাশ করেছেন তাঁরা। এবারের মূল দাবি এনবিআরের চেয়ারম্যান সংস্থার কর্মকর্তাদের থেকেই করতে হবে। বৈষম্যবিরোধী রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তা ও কর্মচারীর ব্যানারে তাঁরা এই খোলাচিঠি প্রকাশ করেন।
এনবিআর সূত্রে জানা যায়, গতকাল ভবনে বিক্ষোভ করেন কাস্টমস ও আবগারি ক্যাডার কর্মকর্তা সমিতির সদস্য ও কর্মচারী সমিতির সদস্যরা। পরে কর ক্যাডারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাও পৃথকভাবে বিক্ষোভ করেন। বিক্ষোভে কাস্টমস ও আবগারি ক্যাডার সমিতির প্রতিনিধি ও সাবেক এনবিআরের সদস্য হুমায়ুন কবির, বর্তমান সদস্য ড. শহীদুল ইসলাম, হোসেন আহমেদসহ কর্মচারী সমিতির সদস্যরা অংশ নেন। তাঁরা এনবিআরে বিভিন্ন অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতা বন্ধের দাবি জানান। প্রায় একই দাবি করেন কর ক্যাডারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাও। তাঁদের পক্ষ থেকে প্রকাশ করা খোলাচিঠিতে বলা হয়েছে, এনবিআর কাস্টমস ও কর ক্যাডারের ভেতর থেকেই চেয়ারম্যান করতে হবে। তাঁদের প্রস্তাব, শুল্ক ও আবগারি ক্যাডার থেকে দুই বছরের জন্য ও আয়কর ক্যাডার থেকে দুই বছরের জন্য সদস্যদের পালাক্রমে চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হোক। তাঁদের আক্ষেপ, অন্য ক্যাডারের কর্মকর্তারা রাজস্ব কর্মকর্তাদের কষ্ট বুঝতে চান না।
তাঁরা আরও অভিযোগ করেন, মাঠপর্যায় থেকে কেন্দ্রীয় পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী সবার সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে। নিচের সারির কর্মচারীদের নিয়মমতো অফিসে আসতে হয়। যদিও বড় কর্তারা যখন-তখন আসেন। নিচের সারির কর্মচারীদের কথায় কথায় বদলি ও বরখাস্ত করা হয়।
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অভিযোগ, অনেক কর্মকর্তা আছেন নামে নন-টেকার (যাঁরা ঘুষ নেন না, তাঁরা এনবিআরে নন-টেকার নামে পরিচিত); কিন্তু তাঁদের বিমানভাড়া, বাসার খরচ ও অবাধে অফিসের গাড়ি ব্যবহারসহ সব সুবিধা দেওয়া হয়। বেতনের টাকা তুলতে হয় না।
কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দাবি করেন, যাঁদের জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে পদোন্নতি দেওয়া হয়নি, তাঁদের আগে পদোন্নতি দিতে হবে। সেই সঙ্গে যথাসময়ে পদোন্নতি দিতে হবে। ফাইল আটকে রাখা যাবে না; যথাসময়ে পদোন্নতির পরীক্ষা নিতে হবে; যথাসময়ে ডিপিসি করতে হবে; যথাসময়ে নিয়োগ দিতে হবে; নিয়মমাফিক বদলি ও পদায়ন করতে হবে; কোনো ধরনের বদলি-বাণিজ্য মেনে নেওয়া হবে না; বদলি ও পদায়নের ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রী উভয়ে চাকরিজীবী হলে তাঁদের সুবিধামতো জায়গায় বদলি করতে হবে; সামান্য কারণে কর্মচারীদের বদলি করা যাবে না; ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের খারাপ আচরণ, কর্মচারীদের শোকজ দেওয়া বা বরখাস্ত বন্ধ করতে হবে; প্রত্যেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর দাপ্তরিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
এ ব্যাপারে গতকাল এনবিআরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমরা চাই, এনবিআর চালাবে এর কর্মকর্তারা। এটা দীর্ঘদিনের দাবি। বাইরে থেকে এখানে যাঁরা আসেন, তাঁরা বুঝতে বুঝতেই অনেক সময় চলে যায়।

সরকার পতনের পালাবদলে বিভিন্ন অভিযোগ ও দাবিতে ফুঁসছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গতকাল সংস্থাটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা রাজস্ব ভবনে তাঁদের পুঞ্জীভূত বেশ কিছু দাবি ও ক্ষোভে সোচ্চার হয়েছেন। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এরই মধ্যে সংস্থাটির চেয়ারম্যান পদত্যাগ করেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। সব দাবিদাওয়া নিয়ে একটি খোলাচিঠিও প্রকাশ করেছেন তাঁরা। এবারের মূল দাবি এনবিআরের চেয়ারম্যান সংস্থার কর্মকর্তাদের থেকেই করতে হবে। বৈষম্যবিরোধী রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তা ও কর্মচারীর ব্যানারে তাঁরা এই খোলাচিঠি প্রকাশ করেন।
এনবিআর সূত্রে জানা যায়, গতকাল ভবনে বিক্ষোভ করেন কাস্টমস ও আবগারি ক্যাডার কর্মকর্তা সমিতির সদস্য ও কর্মচারী সমিতির সদস্যরা। পরে কর ক্যাডারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাও পৃথকভাবে বিক্ষোভ করেন। বিক্ষোভে কাস্টমস ও আবগারি ক্যাডার সমিতির প্রতিনিধি ও সাবেক এনবিআরের সদস্য হুমায়ুন কবির, বর্তমান সদস্য ড. শহীদুল ইসলাম, হোসেন আহমেদসহ কর্মচারী সমিতির সদস্যরা অংশ নেন। তাঁরা এনবিআরে বিভিন্ন অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতা বন্ধের দাবি জানান। প্রায় একই দাবি করেন কর ক্যাডারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাও। তাঁদের পক্ষ থেকে প্রকাশ করা খোলাচিঠিতে বলা হয়েছে, এনবিআর কাস্টমস ও কর ক্যাডারের ভেতর থেকেই চেয়ারম্যান করতে হবে। তাঁদের প্রস্তাব, শুল্ক ও আবগারি ক্যাডার থেকে দুই বছরের জন্য ও আয়কর ক্যাডার থেকে দুই বছরের জন্য সদস্যদের পালাক্রমে চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হোক। তাঁদের আক্ষেপ, অন্য ক্যাডারের কর্মকর্তারা রাজস্ব কর্মকর্তাদের কষ্ট বুঝতে চান না।
তাঁরা আরও অভিযোগ করেন, মাঠপর্যায় থেকে কেন্দ্রীয় পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী সবার সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে। নিচের সারির কর্মচারীদের নিয়মমতো অফিসে আসতে হয়। যদিও বড় কর্তারা যখন-তখন আসেন। নিচের সারির কর্মচারীদের কথায় কথায় বদলি ও বরখাস্ত করা হয়।
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অভিযোগ, অনেক কর্মকর্তা আছেন নামে নন-টেকার (যাঁরা ঘুষ নেন না, তাঁরা এনবিআরে নন-টেকার নামে পরিচিত); কিন্তু তাঁদের বিমানভাড়া, বাসার খরচ ও অবাধে অফিসের গাড়ি ব্যবহারসহ সব সুবিধা দেওয়া হয়। বেতনের টাকা তুলতে হয় না।
কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দাবি করেন, যাঁদের জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে পদোন্নতি দেওয়া হয়নি, তাঁদের আগে পদোন্নতি দিতে হবে। সেই সঙ্গে যথাসময়ে পদোন্নতি দিতে হবে। ফাইল আটকে রাখা যাবে না; যথাসময়ে পদোন্নতির পরীক্ষা নিতে হবে; যথাসময়ে ডিপিসি করতে হবে; যথাসময়ে নিয়োগ দিতে হবে; নিয়মমাফিক বদলি ও পদায়ন করতে হবে; কোনো ধরনের বদলি-বাণিজ্য মেনে নেওয়া হবে না; বদলি ও পদায়নের ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রী উভয়ে চাকরিজীবী হলে তাঁদের সুবিধামতো জায়গায় বদলি করতে হবে; সামান্য কারণে কর্মচারীদের বদলি করা যাবে না; ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের খারাপ আচরণ, কর্মচারীদের শোকজ দেওয়া বা বরখাস্ত বন্ধ করতে হবে; প্রত্যেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর দাপ্তরিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
এ ব্যাপারে গতকাল এনবিআরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমরা চাই, এনবিআর চালাবে এর কর্মকর্তারা। এটা দীর্ঘদিনের দাবি। বাইরে থেকে এখানে যাঁরা আসেন, তাঁরা বুঝতে বুঝতেই অনেক সময় চলে যায়।

সরকার পতনের পালাবদলে বিভিন্ন অভিযোগ ও দাবিতে ফুঁসছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গতকাল সংস্থাটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা রাজস্ব ভবনে তাঁদের পুঞ্জীভূত বেশ কিছু দাবি ও ক্ষোভে সোচ্চার হয়েছেন। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এরই মধ্যে সংস্থাটির চেয়ারম্যান পদত্যাগ করেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। সব দাবিদাওয়া নিয়ে একটি খোলাচিঠিও প্রকাশ করেছেন তাঁরা। এবারের মূল দাবি এনবিআরের চেয়ারম্যান সংস্থার কর্মকর্তাদের থেকেই করতে হবে। বৈষম্যবিরোধী রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তা ও কর্মচারীর ব্যানারে তাঁরা এই খোলাচিঠি প্রকাশ করেন।
এনবিআর সূত্রে জানা যায়, গতকাল ভবনে বিক্ষোভ করেন কাস্টমস ও আবগারি ক্যাডার কর্মকর্তা সমিতির সদস্য ও কর্মচারী সমিতির সদস্যরা। পরে কর ক্যাডারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাও পৃথকভাবে বিক্ষোভ করেন। বিক্ষোভে কাস্টমস ও আবগারি ক্যাডার সমিতির প্রতিনিধি ও সাবেক এনবিআরের সদস্য হুমায়ুন কবির, বর্তমান সদস্য ড. শহীদুল ইসলাম, হোসেন আহমেদসহ কর্মচারী সমিতির সদস্যরা অংশ নেন। তাঁরা এনবিআরে বিভিন্ন অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতা বন্ধের দাবি জানান। প্রায় একই দাবি করেন কর ক্যাডারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাও। তাঁদের পক্ষ থেকে প্রকাশ করা খোলাচিঠিতে বলা হয়েছে, এনবিআর কাস্টমস ও কর ক্যাডারের ভেতর থেকেই চেয়ারম্যান করতে হবে। তাঁদের প্রস্তাব, শুল্ক ও আবগারি ক্যাডার থেকে দুই বছরের জন্য ও আয়কর ক্যাডার থেকে দুই বছরের জন্য সদস্যদের পালাক্রমে চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হোক। তাঁদের আক্ষেপ, অন্য ক্যাডারের কর্মকর্তারা রাজস্ব কর্মকর্তাদের কষ্ট বুঝতে চান না।
তাঁরা আরও অভিযোগ করেন, মাঠপর্যায় থেকে কেন্দ্রীয় পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী সবার সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে। নিচের সারির কর্মচারীদের নিয়মমতো অফিসে আসতে হয়। যদিও বড় কর্তারা যখন-তখন আসেন। নিচের সারির কর্মচারীদের কথায় কথায় বদলি ও বরখাস্ত করা হয়।
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অভিযোগ, অনেক কর্মকর্তা আছেন নামে নন-টেকার (যাঁরা ঘুষ নেন না, তাঁরা এনবিআরে নন-টেকার নামে পরিচিত); কিন্তু তাঁদের বিমানভাড়া, বাসার খরচ ও অবাধে অফিসের গাড়ি ব্যবহারসহ সব সুবিধা দেওয়া হয়। বেতনের টাকা তুলতে হয় না।
কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দাবি করেন, যাঁদের জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে পদোন্নতি দেওয়া হয়নি, তাঁদের আগে পদোন্নতি দিতে হবে। সেই সঙ্গে যথাসময়ে পদোন্নতি দিতে হবে। ফাইল আটকে রাখা যাবে না; যথাসময়ে পদোন্নতির পরীক্ষা নিতে হবে; যথাসময়ে ডিপিসি করতে হবে; যথাসময়ে নিয়োগ দিতে হবে; নিয়মমাফিক বদলি ও পদায়ন করতে হবে; কোনো ধরনের বদলি-বাণিজ্য মেনে নেওয়া হবে না; বদলি ও পদায়নের ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রী উভয়ে চাকরিজীবী হলে তাঁদের সুবিধামতো জায়গায় বদলি করতে হবে; সামান্য কারণে কর্মচারীদের বদলি করা যাবে না; ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের খারাপ আচরণ, কর্মচারীদের শোকজ দেওয়া বা বরখাস্ত বন্ধ করতে হবে; প্রত্যেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর দাপ্তরিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
এ ব্যাপারে গতকাল এনবিআরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমরা চাই, এনবিআর চালাবে এর কর্মকর্তারা। এটা দীর্ঘদিনের দাবি। বাইরে থেকে এখানে যাঁরা আসেন, তাঁরা বুঝতে বুঝতেই অনেক সময় চলে যায়।

সরকার পতনের পালাবদলে বিভিন্ন অভিযোগ ও দাবিতে ফুঁসছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গতকাল সংস্থাটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা রাজস্ব ভবনে তাঁদের পুঞ্জীভূত বেশ কিছু দাবি ও ক্ষোভে সোচ্চার হয়েছেন। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এরই মধ্যে সংস্থাটির চেয়ারম্যান পদত্যাগ করেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। সব দাবিদাওয়া নিয়ে একটি খোলাচিঠিও প্রকাশ করেছেন তাঁরা। এবারের মূল দাবি এনবিআরের চেয়ারম্যান সংস্থার কর্মকর্তাদের থেকেই করতে হবে। বৈষম্যবিরোধী রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তা ও কর্মচারীর ব্যানারে তাঁরা এই খোলাচিঠি প্রকাশ করেন।
এনবিআর সূত্রে জানা যায়, গতকাল ভবনে বিক্ষোভ করেন কাস্টমস ও আবগারি ক্যাডার কর্মকর্তা সমিতির সদস্য ও কর্মচারী সমিতির সদস্যরা। পরে কর ক্যাডারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাও পৃথকভাবে বিক্ষোভ করেন। বিক্ষোভে কাস্টমস ও আবগারি ক্যাডার সমিতির প্রতিনিধি ও সাবেক এনবিআরের সদস্য হুমায়ুন কবির, বর্তমান সদস্য ড. শহীদুল ইসলাম, হোসেন আহমেদসহ কর্মচারী সমিতির সদস্যরা অংশ নেন। তাঁরা এনবিআরে বিভিন্ন অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতা বন্ধের দাবি জানান। প্রায় একই দাবি করেন কর ক্যাডারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাও। তাঁদের পক্ষ থেকে প্রকাশ করা খোলাচিঠিতে বলা হয়েছে, এনবিআর কাস্টমস ও কর ক্যাডারের ভেতর থেকেই চেয়ারম্যান করতে হবে। তাঁদের প্রস্তাব, শুল্ক ও আবগারি ক্যাডার থেকে দুই বছরের জন্য ও আয়কর ক্যাডার থেকে দুই বছরের জন্য সদস্যদের পালাক্রমে চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হোক। তাঁদের আক্ষেপ, অন্য ক্যাডারের কর্মকর্তারা রাজস্ব কর্মকর্তাদের কষ্ট বুঝতে চান না।
তাঁরা আরও অভিযোগ করেন, মাঠপর্যায় থেকে কেন্দ্রীয় পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী সবার সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে। নিচের সারির কর্মচারীদের নিয়মমতো অফিসে আসতে হয়। যদিও বড় কর্তারা যখন-তখন আসেন। নিচের সারির কর্মচারীদের কথায় কথায় বদলি ও বরখাস্ত করা হয়।
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অভিযোগ, অনেক কর্মকর্তা আছেন নামে নন-টেকার (যাঁরা ঘুষ নেন না, তাঁরা এনবিআরে নন-টেকার নামে পরিচিত); কিন্তু তাঁদের বিমানভাড়া, বাসার খরচ ও অবাধে অফিসের গাড়ি ব্যবহারসহ সব সুবিধা দেওয়া হয়। বেতনের টাকা তুলতে হয় না।
কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দাবি করেন, যাঁদের জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে পদোন্নতি দেওয়া হয়নি, তাঁদের আগে পদোন্নতি দিতে হবে। সেই সঙ্গে যথাসময়ে পদোন্নতি দিতে হবে। ফাইল আটকে রাখা যাবে না; যথাসময়ে পদোন্নতির পরীক্ষা নিতে হবে; যথাসময়ে ডিপিসি করতে হবে; যথাসময়ে নিয়োগ দিতে হবে; নিয়মমাফিক বদলি ও পদায়ন করতে হবে; কোনো ধরনের বদলি-বাণিজ্য মেনে নেওয়া হবে না; বদলি ও পদায়নের ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রী উভয়ে চাকরিজীবী হলে তাঁদের সুবিধামতো জায়গায় বদলি করতে হবে; সামান্য কারণে কর্মচারীদের বদলি করা যাবে না; ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের খারাপ আচরণ, কর্মচারীদের শোকজ দেওয়া বা বরখাস্ত বন্ধ করতে হবে; প্রত্যেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর দাপ্তরিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
এ ব্যাপারে গতকাল এনবিআরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমরা চাই, এনবিআর চালাবে এর কর্মকর্তারা। এটা দীর্ঘদিনের দাবি। বাইরে থেকে এখানে যাঁরা আসেন, তাঁরা বুঝতে বুঝতেই অনেক সময় চলে যায়।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৪ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজন ও জনস্বার্থে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি সেদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। প্রতি কেজি চালের দাম ধরা হয়েছে ৪২ টাকা ৯৮ পয়সা। এ ছাড়া সৌদি আরব থেকে ৮০ হাজার টন ইউরিয়া সার আমদানি, দেশের বিভিন্ন স্থানে সার সংরক্ষণের জন্য বাফার গুদাম নির্মাণ, পটুয়াখালীর রাবনাবাদ...
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

সরকার পতনের পালাবদলে বিভিন্ন অভিযোগ ও দাবিতে ফুঁসছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গতকাল সংস্থাটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা রাজস্ব ভবনে তাঁদের পুঞ্জীভূত বেশ কিছু দাবি ও ক্ষোভে সোচ্চার হয়েছেন। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এরই মধ্যে সংস্থাটির চেয়ারম্যান পদত্যাগ করেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। সব দাবিদাওয়া নিয়ে একটি খোলাচিঠ
০৮ আগস্ট ২০২৪
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৪ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজন ও জনস্বার্থে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি সেদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। প্রতি কেজি চালের দাম ধরা হয়েছে ৪২ টাকা ৯৮ পয়সা। এ ছাড়া সৌদি আরব থেকে ৮০ হাজার টন ইউরিয়া সার আমদানি, দেশের বিভিন্ন স্থানে সার সংরক্ষণের জন্য বাফার গুদাম নির্মাণ, পটুয়াখালীর রাবনাবাদ...
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

সরকার পতনের পালাবদলে বিভিন্ন অভিযোগ ও দাবিতে ফুঁসছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গতকাল সংস্থাটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা রাজস্ব ভবনে তাঁদের পুঞ্জীভূত বেশ কিছু দাবি ও ক্ষোভে সোচ্চার হয়েছেন। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এরই মধ্যে সংস্থাটির চেয়ারম্যান পদত্যাগ করেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। সব দাবিদাওয়া নিয়ে একটি খোলাচিঠ
০৮ আগস্ট ২০২৪
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৩ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৪ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজন ও জনস্বার্থে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি সেদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। প্রতি কেজি চালের দাম ধরা হয়েছে ৪২ টাকা ৯৮ পয়সা। এ ছাড়া সৌদি আরব থেকে ৮০ হাজার টন ইউরিয়া সার আমদানি, দেশের বিভিন্ন স্থানে সার সংরক্ষণের জন্য বাফার গুদাম নির্মাণ, পটুয়াখালীর রাবনাবাদ...
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

সরকার পতনের পালাবদলে বিভিন্ন অভিযোগ ও দাবিতে ফুঁসছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গতকাল সংস্থাটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা রাজস্ব ভবনে তাঁদের পুঞ্জীভূত বেশ কিছু দাবি ও ক্ষোভে সোচ্চার হয়েছেন। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এরই মধ্যে সংস্থাটির চেয়ারম্যান পদত্যাগ করেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। সব দাবিদাওয়া নিয়ে একটি খোলাচিঠ
০৮ আগস্ট ২০২৪
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজন ও জনস্বার্থে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি সেদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। প্রতি কেজি চালের দাম ধরা হয়েছে ৪২ টাকা ৯৮ পয়সা। এ ছাড়া সৌদি আরব থেকে ৮০ হাজার টন ইউরিয়া সার আমদানি, দেশের বিভিন্ন স্থানে সার সংরক্ষণের জন্য বাফার গুদাম নির্মাণ, পটুয়াখালীর রাবনাবাদ...
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজন ও জনস্বার্থে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি সেদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। প্রতি কেজি চালের দাম ধরা হয়েছে ৪২ টাকা ৯৮ পয়সা। এ ছাড়া সৌদি আরব থেকে ৮০ হাজার টন ইউরিয়া সার আমদানি, দেশের বিভিন্ন স্থানে সার সংরক্ষণের জন্য বাফার গুদাম নির্মাণ, পটুয়াখালীর রাবনাবাদ নদীর ওপর সেতু নির্মাণ, দক্ষিণ কোরিয়া থেকে এক কার্গো এলএনজি আমদানিসহ একাধিক ক্রয়প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
সভা শেষে সাংবাদিকদের অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির চিকিৎসার জন্য টাকাপয়সা কোনো ব্যাপার না। অর্থ মন্ত্রণালয়ের নিজস্ব বাজেট (রাষ্ট্রীয় কোষাগার) থেকে তাঁর চিকিৎসার অর্থ দেওয়া হবে। ওসমান হাদিকে বাইরে পাঠানোর জন্য কাল যখন মেসেজ এল, আমরা বলেছি, টাকাপয়সা কোনো ব্যাপার না। উই উইল গিভ অ্যালোকেশন (আমরা বরাদ্দ দেব)।’
ভারত থেকে চাল আমদানি
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, ২০২৫–২৬ অর্থবছরে আন্তর্জাতিক উৎস থেকে ৯ লাখ টন চাল আমদানির অনুমোদনের অংশ হিসেবে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি সেদ্ধ চাল কেনা হবে। আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রে ছয়টি প্রস্তাব পাওয়া যায়, যার মধ্যে সর্বনিম্ন দরদাতা ভারতের এম/এস বাগাদিয়া ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেডের কাছ থেকে প্রতি টন ৩৫১ দশমিক ১১ মার্কিন ডলারে চাল কেনার সিদ্ধান্ত হয়। এতে মোট ব্যয় হবে ১ কোটি ৭৫ লাখ ৫৫ হাজার ৫০০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২১৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
সৌদি আরব থেকে ইউরিয়া সার
সরকার সৌদি আরবের সাবিক অ্যাগ্রো নিউট্রিয়েন্টস কোম্পানি থেকে ৮০ হাজার টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে। প্রতি টন সারের দাম ধরা হয়েছে ৪১৩ দশমিক ৪৬ মার্কিন ডলার। এতে দুই দফায় মোট ব্যয় হবে প্রায় ৪০৬ কোটি টাকা। ২০২৫–২৬ অর্থবছরে সাবিকের সঙ্গে ৬ লাখ ৩০ হাজার টন সার আমদানির চুক্তি রয়েছে বলে জানা গেছে।
বাফার গুদাম নির্মাণ
সার সংরক্ষণ ও বিতরণব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে নওগাঁ ও বগুড়া জেলায় দুটি বাফার গুদাম নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়েছে। নওগাঁয় ২৫ হাজার টন ধারণক্ষমতার একটি গুদাম নির্মাণে ব্যয় হবে ৫৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা এবং বগুড়ায় ২০ হাজার টন ধারণক্ষমতার গুদাম নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৯ কোটি ২৮ লাখ টাকা। এসব গুদামে স্টিল স্ট্রাকচার, অফিস কাম গেস্টহাউস, আনসার ব্যারাক, সাবস্টেশন, জেনারেটর, সোলার সিস্টেমসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে।
রাবনাবাদ নদীর ওপর সেতু
পটুয়াখালীর লেবুখালী–বাউফল–গলাচিপা–আমড়াগাছিয়া সড়কে রাবনাবাদ নদীর ওপর ৮৮২ দশমিক ৮১ মিটার দীর্ঘ একটি সেতু নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ১৬৪ কোটি ৪ লাখ টাকা। প্রকল্পের আওতায় সংযোগ সড়ক, কালভার্ট, টোল প্লাজা ও আলোকসজ্জার কাজও থাকবে।
দক্ষিণ কোরিয়া থেকে এলএনজি
দেশের জ্বালানি চাহিদা মেটাতে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে এক কার্গো তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এম/এস পোসকো ইন্টারন্যাশনাল করপোরেশন থেকে স্পট মার্কেটের মাধ্যমে এই এলএনজি কেনা হবে। এতে ব্যয় হবে প্রায় ৪২০ কোটি টাকা। প্রতি এমএমবিটিইউ এলএনজির দাম ধরা হয়েছে ৯ দশমিক ৯৯ মার্কিন ডলার।

রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজন ও জনস্বার্থে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি সেদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। প্রতি কেজি চালের দাম ধরা হয়েছে ৪২ টাকা ৯৮ পয়সা। এ ছাড়া সৌদি আরব থেকে ৮০ হাজার টন ইউরিয়া সার আমদানি, দেশের বিভিন্ন স্থানে সার সংরক্ষণের জন্য বাফার গুদাম নির্মাণ, পটুয়াখালীর রাবনাবাদ নদীর ওপর সেতু নির্মাণ, দক্ষিণ কোরিয়া থেকে এক কার্গো এলএনজি আমদানিসহ একাধিক ক্রয়প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
সভা শেষে সাংবাদিকদের অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির চিকিৎসার জন্য টাকাপয়সা কোনো ব্যাপার না। অর্থ মন্ত্রণালয়ের নিজস্ব বাজেট (রাষ্ট্রীয় কোষাগার) থেকে তাঁর চিকিৎসার অর্থ দেওয়া হবে। ওসমান হাদিকে বাইরে পাঠানোর জন্য কাল যখন মেসেজ এল, আমরা বলেছি, টাকাপয়সা কোনো ব্যাপার না। উই উইল গিভ অ্যালোকেশন (আমরা বরাদ্দ দেব)।’
ভারত থেকে চাল আমদানি
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, ২০২৫–২৬ অর্থবছরে আন্তর্জাতিক উৎস থেকে ৯ লাখ টন চাল আমদানির অনুমোদনের অংশ হিসেবে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি সেদ্ধ চাল কেনা হবে। আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রে ছয়টি প্রস্তাব পাওয়া যায়, যার মধ্যে সর্বনিম্ন দরদাতা ভারতের এম/এস বাগাদিয়া ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেডের কাছ থেকে প্রতি টন ৩৫১ দশমিক ১১ মার্কিন ডলারে চাল কেনার সিদ্ধান্ত হয়। এতে মোট ব্যয় হবে ১ কোটি ৭৫ লাখ ৫৫ হাজার ৫০০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২১৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
সৌদি আরব থেকে ইউরিয়া সার
সরকার সৌদি আরবের সাবিক অ্যাগ্রো নিউট্রিয়েন্টস কোম্পানি থেকে ৮০ হাজার টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে। প্রতি টন সারের দাম ধরা হয়েছে ৪১৩ দশমিক ৪৬ মার্কিন ডলার। এতে দুই দফায় মোট ব্যয় হবে প্রায় ৪০৬ কোটি টাকা। ২০২৫–২৬ অর্থবছরে সাবিকের সঙ্গে ৬ লাখ ৩০ হাজার টন সার আমদানির চুক্তি রয়েছে বলে জানা গেছে।
বাফার গুদাম নির্মাণ
সার সংরক্ষণ ও বিতরণব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে নওগাঁ ও বগুড়া জেলায় দুটি বাফার গুদাম নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়েছে। নওগাঁয় ২৫ হাজার টন ধারণক্ষমতার একটি গুদাম নির্মাণে ব্যয় হবে ৫৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা এবং বগুড়ায় ২০ হাজার টন ধারণক্ষমতার গুদাম নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৯ কোটি ২৮ লাখ টাকা। এসব গুদামে স্টিল স্ট্রাকচার, অফিস কাম গেস্টহাউস, আনসার ব্যারাক, সাবস্টেশন, জেনারেটর, সোলার সিস্টেমসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে।
রাবনাবাদ নদীর ওপর সেতু
পটুয়াখালীর লেবুখালী–বাউফল–গলাচিপা–আমড়াগাছিয়া সড়কে রাবনাবাদ নদীর ওপর ৮৮২ দশমিক ৮১ মিটার দীর্ঘ একটি সেতু নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ১৬৪ কোটি ৪ লাখ টাকা। প্রকল্পের আওতায় সংযোগ সড়ক, কালভার্ট, টোল প্লাজা ও আলোকসজ্জার কাজও থাকবে।
দক্ষিণ কোরিয়া থেকে এলএনজি
দেশের জ্বালানি চাহিদা মেটাতে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে এক কার্গো তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এম/এস পোসকো ইন্টারন্যাশনাল করপোরেশন থেকে স্পট মার্কেটের মাধ্যমে এই এলএনজি কেনা হবে। এতে ব্যয় হবে প্রায় ৪২০ কোটি টাকা। প্রতি এমএমবিটিইউ এলএনজির দাম ধরা হয়েছে ৯ দশমিক ৯৯ মার্কিন ডলার।

সরকার পতনের পালাবদলে বিভিন্ন অভিযোগ ও দাবিতে ফুঁসছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গতকাল সংস্থাটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা রাজস্ব ভবনে তাঁদের পুঞ্জীভূত বেশ কিছু দাবি ও ক্ষোভে সোচ্চার হয়েছেন। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এরই মধ্যে সংস্থাটির চেয়ারম্যান পদত্যাগ করেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। সব দাবিদাওয়া নিয়ে একটি খোলাচিঠ
০৮ আগস্ট ২০২৪
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৪ ঘণ্টা আগে