জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম

‘হ্যালো, আই অ্যাম আহমেদ। আই অ্যাম দ্যা লিডার। প্লিজ ফলো দিস লাইন। অ্যান্ড ব্রিং দ্যা শিপ দিস ওয়ে।’ সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাতে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ জিম্মি হওয়ার পর জাহাজটির স্যাটেলাইট টেলিফোন থেকে জলদস্যুর নেতা আহমেদকে কল দেওয়া হয়। তার সঙ্গে কথা বলেন জাহাজটির মাস্টার আব্দুর রশিদ, যিনি জাহাজের মাস্টারকে রুট ম্যাপও পাঠান। মাস্টার সেই রুট ম্যাপ অনুসরণ করে সোমালিয়ায় জলদস্যুদের ডেরায় নিয়ে যান।
জাহাজে ২২ জন জলদস্যু ছিলেন। তাদের সবার হাতে ভারী ভারী অস্ত্র ছিল। এমনকি বিমান বিধ্বংসী অস্ত্রও ছিল বলে জিম্মি থেকে মুক্তি পাওয়া প্রথম শ্রেণির ৫ জন নাবিক জানান। জাহাজে ওই ২২ জন জলদস্যু আবার জাহাজে থাকা তিনজনের কথা মেনে চলতেন। তাঁরা ছিলেন একজন জলদস্যুদের ইনচার্জ মো. আসিফ, আরেকজন ছিলেন কমান্ডার মো. আফসির এবং আরেকজন ছিলেন অনুবাদক আহমেদ উর করিম।
নাবিকেরা জানান, জিম্মি করার পর আহমেদ জাহাজটিকে সোমালিয়ার ডেরায় নিয়ে যেতে বলেন। যেখান থেকে জাহাজ জিম্মি হয়েছে, ওই ডেরার দূরত্ব ছিল ৫৭৬ নটিক্যাল মাইল। ওইখানে যেতে এমভি আবদুল্লাহর সময় লেগেছে তিন দিন।
সোমালিয়ার ওই নেতা আহমেদের সঙ্গে জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ইনচার্জ মো. আসিফ, কমান্ডার মো. আফসির এবং অনুবাদক আহমেদ উর করিমের সঙ্গে নিয়মিত কথা হতো। জাহাজের স্যাটেলাইট ফোন থেকে তাঁরা কথা বলতেন।
দলনেতাদের দৈহিক গঠন কেমন ছিল
নাবিকেরা জানান, জলদস্যুর কমান্ডার মো. আফসিরের বয়স ছিল ৫৬ বছর। উচ্চতা প্রায় ৬ ফুট। গায়ের রং কালো। চুল কোঁকড়ানো, দৈহিক গঠন ছিল খুবই চিকন। চোখগুলো অনেকটা ভেতরে ঢোকানো ছিল। কানগুলো খাড়া টাইপের। গলার অংশটা লম্বা প্রকৃতির ছিল।
অনুবাদক আহমেদ উর রকিমও আফসিরের মতো লম্বা। মুখে কিছুটা দাড়ি ছিল। চুল ছিল ছোট ছোট। দৈহিক গঠন আফসিরের চেয়ে মোটা ছিল। নাকটা লম্বা।
ইনচার্জ আসিফের বয়সও একই। তবে সে খুব স্ট্রং ছিল। আরও একজন ছিল, তার নাম ছিল মহিউদ্দিন। তিনি নাবিকদের দিক নির্দেশনা দিতেন। তিনি কিছুটা মোটা ছিলেন। মুখ চ্যাপ্টা ছিল। তার চেহারার আকৃতি ছিল গোলাকার।
গত শনিবার দিবাগত রাতে জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার পর সোমালিয়া উপকূল ছাড়ে এমভি আবদুল্লাহ। জাহাজটি এডেন উপসাগর হয়ে ওমান উপকূলের সামনে দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছাবে। ওই বন্দরে পৌঁছাতে জাহাজটির আরও এক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে।
মুক্তির আগের দুদিন
নাবিকেরা জানান, মুক্তির আগের দুই দিন দলে দলে আসতে থাকে জলদস্যুরা। সবার হাতে ছিল ভারী ভারী অস্ত্র। জাহাজে এক গ্রুপ যেত, আরেক গ্রুপ আসত। সর্বশেষ মুক্তির আগের দুি দিন থেকে জাহাজে ৬২ জন জলদস্যু ছিলেন। শনিবার বাংলাদেশ সময় রাত ১২টায় একটি বিশেষ উড়ো যানে করে লাল রঙের স্যুটকেসের মাধ্যমে মুক্তিপণের টাকা সমুদ্রে ফেলা হয়। এর আগে বিশেষ উড়ো যানটি চারবার প্রদক্ষিণ করে। চতুর্থবার থেকে তিন দফায় টাকা ফেলা হয়। এমভি আব্দুল্লাহর জাহাজের পাশে দুটি স্পিডবোট রাখা ছিল। ওই স্পিডবোট একটি গিয়ে পরপর টাকাগুলো সংগ্রহ করে। বিমানটি মোট ছয়বার প্রদক্ষিণ করে। চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠবারে তিন দফা টাকা ফেলে। টাকাগুলো জাল কি না চেক করে। নিজেদের মধ্যে সব টাকা ভাগ করে নেয়। তারপর জাহাজ ও নাবিকদের বলা হয়, ইউ আর ফ্রি নাউ।

‘হ্যালো, আই অ্যাম আহমেদ। আই অ্যাম দ্যা লিডার। প্লিজ ফলো দিস লাইন। অ্যান্ড ব্রিং দ্যা শিপ দিস ওয়ে।’ সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাতে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ জিম্মি হওয়ার পর জাহাজটির স্যাটেলাইট টেলিফোন থেকে জলদস্যুর নেতা আহমেদকে কল দেওয়া হয়। তার সঙ্গে কথা বলেন জাহাজটির মাস্টার আব্দুর রশিদ, যিনি জাহাজের মাস্টারকে রুট ম্যাপও পাঠান। মাস্টার সেই রুট ম্যাপ অনুসরণ করে সোমালিয়ায় জলদস্যুদের ডেরায় নিয়ে যান।
জাহাজে ২২ জন জলদস্যু ছিলেন। তাদের সবার হাতে ভারী ভারী অস্ত্র ছিল। এমনকি বিমান বিধ্বংসী অস্ত্রও ছিল বলে জিম্মি থেকে মুক্তি পাওয়া প্রথম শ্রেণির ৫ জন নাবিক জানান। জাহাজে ওই ২২ জন জলদস্যু আবার জাহাজে থাকা তিনজনের কথা মেনে চলতেন। তাঁরা ছিলেন একজন জলদস্যুদের ইনচার্জ মো. আসিফ, আরেকজন ছিলেন কমান্ডার মো. আফসির এবং আরেকজন ছিলেন অনুবাদক আহমেদ উর করিম।
নাবিকেরা জানান, জিম্মি করার পর আহমেদ জাহাজটিকে সোমালিয়ার ডেরায় নিয়ে যেতে বলেন। যেখান থেকে জাহাজ জিম্মি হয়েছে, ওই ডেরার দূরত্ব ছিল ৫৭৬ নটিক্যাল মাইল। ওইখানে যেতে এমভি আবদুল্লাহর সময় লেগেছে তিন দিন।
সোমালিয়ার ওই নেতা আহমেদের সঙ্গে জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ইনচার্জ মো. আসিফ, কমান্ডার মো. আফসির এবং অনুবাদক আহমেদ উর করিমের সঙ্গে নিয়মিত কথা হতো। জাহাজের স্যাটেলাইট ফোন থেকে তাঁরা কথা বলতেন।
দলনেতাদের দৈহিক গঠন কেমন ছিল
নাবিকেরা জানান, জলদস্যুর কমান্ডার মো. আফসিরের বয়স ছিল ৫৬ বছর। উচ্চতা প্রায় ৬ ফুট। গায়ের রং কালো। চুল কোঁকড়ানো, দৈহিক গঠন ছিল খুবই চিকন। চোখগুলো অনেকটা ভেতরে ঢোকানো ছিল। কানগুলো খাড়া টাইপের। গলার অংশটা লম্বা প্রকৃতির ছিল।
অনুবাদক আহমেদ উর রকিমও আফসিরের মতো লম্বা। মুখে কিছুটা দাড়ি ছিল। চুল ছিল ছোট ছোট। দৈহিক গঠন আফসিরের চেয়ে মোটা ছিল। নাকটা লম্বা।
ইনচার্জ আসিফের বয়সও একই। তবে সে খুব স্ট্রং ছিল। আরও একজন ছিল, তার নাম ছিল মহিউদ্দিন। তিনি নাবিকদের দিক নির্দেশনা দিতেন। তিনি কিছুটা মোটা ছিলেন। মুখ চ্যাপ্টা ছিল। তার চেহারার আকৃতি ছিল গোলাকার।
গত শনিবার দিবাগত রাতে জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার পর সোমালিয়া উপকূল ছাড়ে এমভি আবদুল্লাহ। জাহাজটি এডেন উপসাগর হয়ে ওমান উপকূলের সামনে দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছাবে। ওই বন্দরে পৌঁছাতে জাহাজটির আরও এক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে।
মুক্তির আগের দুদিন
নাবিকেরা জানান, মুক্তির আগের দুই দিন দলে দলে আসতে থাকে জলদস্যুরা। সবার হাতে ছিল ভারী ভারী অস্ত্র। জাহাজে এক গ্রুপ যেত, আরেক গ্রুপ আসত। সর্বশেষ মুক্তির আগের দুি দিন থেকে জাহাজে ৬২ জন জলদস্যু ছিলেন। শনিবার বাংলাদেশ সময় রাত ১২টায় একটি বিশেষ উড়ো যানে করে লাল রঙের স্যুটকেসের মাধ্যমে মুক্তিপণের টাকা সমুদ্রে ফেলা হয়। এর আগে বিশেষ উড়ো যানটি চারবার প্রদক্ষিণ করে। চতুর্থবার থেকে তিন দফায় টাকা ফেলা হয়। এমভি আব্দুল্লাহর জাহাজের পাশে দুটি স্পিডবোট রাখা ছিল। ওই স্পিডবোট একটি গিয়ে পরপর টাকাগুলো সংগ্রহ করে। বিমানটি মোট ছয়বার প্রদক্ষিণ করে। চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠবারে তিন দফা টাকা ফেলে। টাকাগুলো জাল কি না চেক করে। নিজেদের মধ্যে সব টাকা ভাগ করে নেয়। তারপর জাহাজ ও নাবিকদের বলা হয়, ইউ আর ফ্রি নাউ।
জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম

‘হ্যালো, আই অ্যাম আহমেদ। আই অ্যাম দ্যা লিডার। প্লিজ ফলো দিস লাইন। অ্যান্ড ব্রিং দ্যা শিপ দিস ওয়ে।’ সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাতে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ জিম্মি হওয়ার পর জাহাজটির স্যাটেলাইট টেলিফোন থেকে জলদস্যুর নেতা আহমেদকে কল দেওয়া হয়। তার সঙ্গে কথা বলেন জাহাজটির মাস্টার আব্দুর রশিদ, যিনি জাহাজের মাস্টারকে রুট ম্যাপও পাঠান। মাস্টার সেই রুট ম্যাপ অনুসরণ করে সোমালিয়ায় জলদস্যুদের ডেরায় নিয়ে যান।
জাহাজে ২২ জন জলদস্যু ছিলেন। তাদের সবার হাতে ভারী ভারী অস্ত্র ছিল। এমনকি বিমান বিধ্বংসী অস্ত্রও ছিল বলে জিম্মি থেকে মুক্তি পাওয়া প্রথম শ্রেণির ৫ জন নাবিক জানান। জাহাজে ওই ২২ জন জলদস্যু আবার জাহাজে থাকা তিনজনের কথা মেনে চলতেন। তাঁরা ছিলেন একজন জলদস্যুদের ইনচার্জ মো. আসিফ, আরেকজন ছিলেন কমান্ডার মো. আফসির এবং আরেকজন ছিলেন অনুবাদক আহমেদ উর করিম।
নাবিকেরা জানান, জিম্মি করার পর আহমেদ জাহাজটিকে সোমালিয়ার ডেরায় নিয়ে যেতে বলেন। যেখান থেকে জাহাজ জিম্মি হয়েছে, ওই ডেরার দূরত্ব ছিল ৫৭৬ নটিক্যাল মাইল। ওইখানে যেতে এমভি আবদুল্লাহর সময় লেগেছে তিন দিন।
সোমালিয়ার ওই নেতা আহমেদের সঙ্গে জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ইনচার্জ মো. আসিফ, কমান্ডার মো. আফসির এবং অনুবাদক আহমেদ উর করিমের সঙ্গে নিয়মিত কথা হতো। জাহাজের স্যাটেলাইট ফোন থেকে তাঁরা কথা বলতেন।
দলনেতাদের দৈহিক গঠন কেমন ছিল
নাবিকেরা জানান, জলদস্যুর কমান্ডার মো. আফসিরের বয়স ছিল ৫৬ বছর। উচ্চতা প্রায় ৬ ফুট। গায়ের রং কালো। চুল কোঁকড়ানো, দৈহিক গঠন ছিল খুবই চিকন। চোখগুলো অনেকটা ভেতরে ঢোকানো ছিল। কানগুলো খাড়া টাইপের। গলার অংশটা লম্বা প্রকৃতির ছিল।
অনুবাদক আহমেদ উর রকিমও আফসিরের মতো লম্বা। মুখে কিছুটা দাড়ি ছিল। চুল ছিল ছোট ছোট। দৈহিক গঠন আফসিরের চেয়ে মোটা ছিল। নাকটা লম্বা।
ইনচার্জ আসিফের বয়সও একই। তবে সে খুব স্ট্রং ছিল। আরও একজন ছিল, তার নাম ছিল মহিউদ্দিন। তিনি নাবিকদের দিক নির্দেশনা দিতেন। তিনি কিছুটা মোটা ছিলেন। মুখ চ্যাপ্টা ছিল। তার চেহারার আকৃতি ছিল গোলাকার।
গত শনিবার দিবাগত রাতে জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার পর সোমালিয়া উপকূল ছাড়ে এমভি আবদুল্লাহ। জাহাজটি এডেন উপসাগর হয়ে ওমান উপকূলের সামনে দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছাবে। ওই বন্দরে পৌঁছাতে জাহাজটির আরও এক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে।
মুক্তির আগের দুদিন
নাবিকেরা জানান, মুক্তির আগের দুই দিন দলে দলে আসতে থাকে জলদস্যুরা। সবার হাতে ছিল ভারী ভারী অস্ত্র। জাহাজে এক গ্রুপ যেত, আরেক গ্রুপ আসত। সর্বশেষ মুক্তির আগের দুি দিন থেকে জাহাজে ৬২ জন জলদস্যু ছিলেন। শনিবার বাংলাদেশ সময় রাত ১২টায় একটি বিশেষ উড়ো যানে করে লাল রঙের স্যুটকেসের মাধ্যমে মুক্তিপণের টাকা সমুদ্রে ফেলা হয়। এর আগে বিশেষ উড়ো যানটি চারবার প্রদক্ষিণ করে। চতুর্থবার থেকে তিন দফায় টাকা ফেলা হয়। এমভি আব্দুল্লাহর জাহাজের পাশে দুটি স্পিডবোট রাখা ছিল। ওই স্পিডবোট একটি গিয়ে পরপর টাকাগুলো সংগ্রহ করে। বিমানটি মোট ছয়বার প্রদক্ষিণ করে। চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠবারে তিন দফা টাকা ফেলে। টাকাগুলো জাল কি না চেক করে। নিজেদের মধ্যে সব টাকা ভাগ করে নেয়। তারপর জাহাজ ও নাবিকদের বলা হয়, ইউ আর ফ্রি নাউ।

‘হ্যালো, আই অ্যাম আহমেদ। আই অ্যাম দ্যা লিডার। প্লিজ ফলো দিস লাইন। অ্যান্ড ব্রিং দ্যা শিপ দিস ওয়ে।’ সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাতে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ জিম্মি হওয়ার পর জাহাজটির স্যাটেলাইট টেলিফোন থেকে জলদস্যুর নেতা আহমেদকে কল দেওয়া হয়। তার সঙ্গে কথা বলেন জাহাজটির মাস্টার আব্দুর রশিদ, যিনি জাহাজের মাস্টারকে রুট ম্যাপও পাঠান। মাস্টার সেই রুট ম্যাপ অনুসরণ করে সোমালিয়ায় জলদস্যুদের ডেরায় নিয়ে যান।
জাহাজে ২২ জন জলদস্যু ছিলেন। তাদের সবার হাতে ভারী ভারী অস্ত্র ছিল। এমনকি বিমান বিধ্বংসী অস্ত্রও ছিল বলে জিম্মি থেকে মুক্তি পাওয়া প্রথম শ্রেণির ৫ জন নাবিক জানান। জাহাজে ওই ২২ জন জলদস্যু আবার জাহাজে থাকা তিনজনের কথা মেনে চলতেন। তাঁরা ছিলেন একজন জলদস্যুদের ইনচার্জ মো. আসিফ, আরেকজন ছিলেন কমান্ডার মো. আফসির এবং আরেকজন ছিলেন অনুবাদক আহমেদ উর করিম।
নাবিকেরা জানান, জিম্মি করার পর আহমেদ জাহাজটিকে সোমালিয়ার ডেরায় নিয়ে যেতে বলেন। যেখান থেকে জাহাজ জিম্মি হয়েছে, ওই ডেরার দূরত্ব ছিল ৫৭৬ নটিক্যাল মাইল। ওইখানে যেতে এমভি আবদুল্লাহর সময় লেগেছে তিন দিন।
সোমালিয়ার ওই নেতা আহমেদের সঙ্গে জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ইনচার্জ মো. আসিফ, কমান্ডার মো. আফসির এবং অনুবাদক আহমেদ উর করিমের সঙ্গে নিয়মিত কথা হতো। জাহাজের স্যাটেলাইট ফোন থেকে তাঁরা কথা বলতেন।
দলনেতাদের দৈহিক গঠন কেমন ছিল
নাবিকেরা জানান, জলদস্যুর কমান্ডার মো. আফসিরের বয়স ছিল ৫৬ বছর। উচ্চতা প্রায় ৬ ফুট। গায়ের রং কালো। চুল কোঁকড়ানো, দৈহিক গঠন ছিল খুবই চিকন। চোখগুলো অনেকটা ভেতরে ঢোকানো ছিল। কানগুলো খাড়া টাইপের। গলার অংশটা লম্বা প্রকৃতির ছিল।
অনুবাদক আহমেদ উর রকিমও আফসিরের মতো লম্বা। মুখে কিছুটা দাড়ি ছিল। চুল ছিল ছোট ছোট। দৈহিক গঠন আফসিরের চেয়ে মোটা ছিল। নাকটা লম্বা।
ইনচার্জ আসিফের বয়সও একই। তবে সে খুব স্ট্রং ছিল। আরও একজন ছিল, তার নাম ছিল মহিউদ্দিন। তিনি নাবিকদের দিক নির্দেশনা দিতেন। তিনি কিছুটা মোটা ছিলেন। মুখ চ্যাপ্টা ছিল। তার চেহারার আকৃতি ছিল গোলাকার।
গত শনিবার দিবাগত রাতে জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার পর সোমালিয়া উপকূল ছাড়ে এমভি আবদুল্লাহ। জাহাজটি এডেন উপসাগর হয়ে ওমান উপকূলের সামনে দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছাবে। ওই বন্দরে পৌঁছাতে জাহাজটির আরও এক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে।
মুক্তির আগের দুদিন
নাবিকেরা জানান, মুক্তির আগের দুই দিন দলে দলে আসতে থাকে জলদস্যুরা। সবার হাতে ছিল ভারী ভারী অস্ত্র। জাহাজে এক গ্রুপ যেত, আরেক গ্রুপ আসত। সর্বশেষ মুক্তির আগের দুি দিন থেকে জাহাজে ৬২ জন জলদস্যু ছিলেন। শনিবার বাংলাদেশ সময় রাত ১২টায় একটি বিশেষ উড়ো যানে করে লাল রঙের স্যুটকেসের মাধ্যমে মুক্তিপণের টাকা সমুদ্রে ফেলা হয়। এর আগে বিশেষ উড়ো যানটি চারবার প্রদক্ষিণ করে। চতুর্থবার থেকে তিন দফায় টাকা ফেলা হয়। এমভি আব্দুল্লাহর জাহাজের পাশে দুটি স্পিডবোট রাখা ছিল। ওই স্পিডবোট একটি গিয়ে পরপর টাকাগুলো সংগ্রহ করে। বিমানটি মোট ছয়বার প্রদক্ষিণ করে। চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠবারে তিন দফা টাকা ফেলে। টাকাগুলো জাল কি না চেক করে। নিজেদের মধ্যে সব টাকা ভাগ করে নেয়। তারপর জাহাজ ও নাবিকদের বলা হয়, ইউ আর ফ্রি নাউ।

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
৩ ঘণ্টা আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন।
উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এর আগে শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন তাঁরা। সেখান থেকে তাঁরা জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (শনিবার) বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারে হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা মানববন্ধন করি। মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যার সময় তারা চা খেয়ে অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিল। অফিসটি এক রুমের। আশপাশে জনবসতি নেই।’
পারভেজ বলেন, ‘বিশ্রাম নেওয়ার সময় কিছু সন্ত্রাসী রেদওয়ান ও ইয়াসিনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেদওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক এবং ইয়াসিন সদস্য।’
তিনি বলেন, ‘রেদওয়ান ও ইয়াসিনের মাথায় কুপিয়ে জখম করা হয়। প্রথমে তাদেরকে উদ্ধার করে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে এবং পরে নিকটবর্তী একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।’
এদিকে জুলাই যোদ্ধাদের কুপিয়ে জখম করার খবর পেয়ে ওই বেসরকারি হাসপাতালে উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোর্শেদ আলমসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তা উপস্থিত হয়েছেন। সেখানে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হতে পারে। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
তবে উত্তরা পূর্ব থানার ওসি মোর্শেদ আলম ও বিমানবন্দর জোনের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) পহন চাকমার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
অপরদিকে উত্তরা পূর্ব থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আশরাফুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুপিয়ে আহতের ঘটনার কোনো তথ্য আমার জানা নেই।’

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন।
উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এর আগে শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন তাঁরা। সেখান থেকে তাঁরা জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (শনিবার) বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারে হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা মানববন্ধন করি। মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যার সময় তারা চা খেয়ে অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিল। অফিসটি এক রুমের। আশপাশে জনবসতি নেই।’
পারভেজ বলেন, ‘বিশ্রাম নেওয়ার সময় কিছু সন্ত্রাসী রেদওয়ান ও ইয়াসিনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেদওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক এবং ইয়াসিন সদস্য।’
তিনি বলেন, ‘রেদওয়ান ও ইয়াসিনের মাথায় কুপিয়ে জখম করা হয়। প্রথমে তাদেরকে উদ্ধার করে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে এবং পরে নিকটবর্তী একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।’
এদিকে জুলাই যোদ্ধাদের কুপিয়ে জখম করার খবর পেয়ে ওই বেসরকারি হাসপাতালে উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোর্শেদ আলমসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তা উপস্থিত হয়েছেন। সেখানে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হতে পারে। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
তবে উত্তরা পূর্ব থানার ওসি মোর্শেদ আলম ও বিমানবন্দর জোনের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) পহন চাকমার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
অপরদিকে উত্তরা পূর্ব থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আশরাফুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুপিয়ে আহতের ঘটনার কোনো তথ্য আমার জানা নেই।’

জলদস্যুর কমান্ডার মো. আফসিরের বয়স ছিল ৫৬ বছর। উচ্চতা প্রায় ৬ ফুট। গায়ের রং কালো। চুল কোঁকড়ানো, দৈহিক গঠন ছিল খুবই চিকন। চোখগুলো অনেকটা ভেতরে ঢোকানো ছিল। কানগুলো খাড়া খাড়া টাইপের
১৬ এপ্রিল ২০২৪
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন।
শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মিরপুর-১ এলাকার মুক্তিযোদ্ধা শপিং কমপ্লেক্সের ছাদ থেকে একটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। বিস্ফোরণে মার্কেটের সামনের ফুটপাতে থাকা এক দোকানি সামান্য আহত হন।
এ ছাড়া রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিরপুর-১০ এলাকার পুলিশ বক্সের কাছে আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মিরপুরের মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের সামনে একটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ফুটপাতের এক দোকানি সামান্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। মার্কেটের ওপর থেকে কেউ একজন ককটেল নিক্ষেপ করে পালিয়ে গেছে।
অন্যদিকে রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে শান্তিনগর এলাকার পশ্চিম সিগন্যালের কাছে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ককটেলটি সিগন্যালের পাশে থাকা একটি বটগাছে স্থাপিত বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ডে লেগে বিস্ফোরিত হয়। এতে কেউ হতাহত হয়নি।
এ ছাড়া রাত ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে মৌচাক ক্রসিংয়েও আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনাতেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত চলছে।

রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন।
শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মিরপুর-১ এলাকার মুক্তিযোদ্ধা শপিং কমপ্লেক্সের ছাদ থেকে একটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। বিস্ফোরণে মার্কেটের সামনের ফুটপাতে থাকা এক দোকানি সামান্য আহত হন।
এ ছাড়া রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিরপুর-১০ এলাকার পুলিশ বক্সের কাছে আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মিরপুরের মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের সামনে একটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ফুটপাতের এক দোকানি সামান্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। মার্কেটের ওপর থেকে কেউ একজন ককটেল নিক্ষেপ করে পালিয়ে গেছে।
অন্যদিকে রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে শান্তিনগর এলাকার পশ্চিম সিগন্যালের কাছে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ককটেলটি সিগন্যালের পাশে থাকা একটি বটগাছে স্থাপিত বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ডে লেগে বিস্ফোরিত হয়। এতে কেউ হতাহত হয়নি।
এ ছাড়া রাত ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে মৌচাক ক্রসিংয়েও আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনাতেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত চলছে।

জলদস্যুর কমান্ডার মো. আফসিরের বয়স ছিল ৫৬ বছর। উচ্চতা প্রায় ৬ ফুট। গায়ের রং কালো। চুল কোঁকড়ানো, দৈহিক গঠন ছিল খুবই চিকন। চোখগুলো অনেকটা ভেতরে ঢোকানো ছিল। কানগুলো খাড়া খাড়া টাইপের
১৬ এপ্রিল ২০২৪
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
৩ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম চার ঘণ্টা পূর্বের বক্তব্য প্রত্যাহার করেন। তিনি বলেন, এগুলো ডামি অস্ত্র। এগুলো বিএনসিসির জন্য বানানো হচ্ছিল। আর যাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল রাতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
এর আগে পুলিশ ঢাকঢোল পিটিয়ে বলেছিল নগরীর জোড়া গেট এলাকার একটি লেদ কারখানায় অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান এবং সেখান থেকে বিপুল অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়।
এ ছাড়া অস্ত্রগুলো সন্ত্রাসী ও বনদস্যুদের কাছে সরবরাহ করা হতো বলে জানানো হয়।
এদিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি নৌ শাখার এস এম তাফসিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি চুক্তিপত্রে দেখা গেছে, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি প্লাটুনের সেনা, নৌ এবং বিমান শাখার ক্যাডেটদের যুগোপযোগী ট্রেনিংয়ের জন্য কিছুসংখ্যক অত্যাধুনিক কাঠের অস্ত্র (৫০ পিস) তৈরি করা প্রয়োজন। ওই অস্ত্রগুলো বিএনসিসির তত্ত্বাবধানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় বিএনসিসি প্লাটুন প্রাঙ্গণে তৈরি করা হবে। ওই অস্ত্রসমূহ তৈরিতে নিম্নের প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি মো. সালাউদ্দিন গাজী পিকুকে দায়িত্ব দেওয়া হলো।
এর সত্যতা পাওয়ার পর পুলিশ তাদের অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য প্রত্যাহার করে।

খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম চার ঘণ্টা পূর্বের বক্তব্য প্রত্যাহার করেন। তিনি বলেন, এগুলো ডামি অস্ত্র। এগুলো বিএনসিসির জন্য বানানো হচ্ছিল। আর যাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল রাতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
এর আগে পুলিশ ঢাকঢোল পিটিয়ে বলেছিল নগরীর জোড়া গেট এলাকার একটি লেদ কারখানায় অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান এবং সেখান থেকে বিপুল অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়।
এ ছাড়া অস্ত্রগুলো সন্ত্রাসী ও বনদস্যুদের কাছে সরবরাহ করা হতো বলে জানানো হয়।
এদিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি নৌ শাখার এস এম তাফসিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি চুক্তিপত্রে দেখা গেছে, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি প্লাটুনের সেনা, নৌ এবং বিমান শাখার ক্যাডেটদের যুগোপযোগী ট্রেনিংয়ের জন্য কিছুসংখ্যক অত্যাধুনিক কাঠের অস্ত্র (৫০ পিস) তৈরি করা প্রয়োজন। ওই অস্ত্রগুলো বিএনসিসির তত্ত্বাবধানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় বিএনসিসি প্লাটুন প্রাঙ্গণে তৈরি করা হবে। ওই অস্ত্রসমূহ তৈরিতে নিম্নের প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি মো. সালাউদ্দিন গাজী পিকুকে দায়িত্ব দেওয়া হলো।
এর সত্যতা পাওয়ার পর পুলিশ তাদের অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য প্রত্যাহার করে।

জলদস্যুর কমান্ডার মো. আফসিরের বয়স ছিল ৫৬ বছর। উচ্চতা প্রায় ৬ ফুট। গায়ের রং কালো। চুল কোঁকড়ানো, দৈহিক গঠন ছিল খুবই চিকন। চোখগুলো অনেকটা ভেতরে ঢোকানো ছিল। কানগুলো খাড়া খাড়া টাইপের
১৬ এপ্রিল ২০২৪
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
৩ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামের এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
আহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ। তিনি বলেন, বাড়ির পাশে আমবাগানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ককটেলটি পড়ে ছিল। ছোট বাচ্চা বুঝতে না পেরে ককটেলে হাত দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। তার পরিবারকে থানায় এসে মামলা দিতে বলা হয়েছে। পরিবার মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আহত শিশু মিজানুর রহমানকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
শিশুটির চাচা তায়েব আলী বলেন, ‘জেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আমার ভাতিজাকে রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তি করিয়েছি। তার বাঁ হাতের আঙুলগুলো ঝুলে গেছে এবং ডান হাতের মাংসপেশির ভেতর কাচ ঢুকে আছে। মুখ পুড়ে গেছে এবং গলাও কেটে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামের এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
আহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ। তিনি বলেন, বাড়ির পাশে আমবাগানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ককটেলটি পড়ে ছিল। ছোট বাচ্চা বুঝতে না পেরে ককটেলে হাত দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। তার পরিবারকে থানায় এসে মামলা দিতে বলা হয়েছে। পরিবার মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আহত শিশু মিজানুর রহমানকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
শিশুটির চাচা তায়েব আলী বলেন, ‘জেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আমার ভাতিজাকে রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তি করিয়েছি। তার বাঁ হাতের আঙুলগুলো ঝুলে গেছে এবং ডান হাতের মাংসপেশির ভেতর কাচ ঢুকে আছে। মুখ পুড়ে গেছে এবং গলাও কেটে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।’

জলদস্যুর কমান্ডার মো. আফসিরের বয়স ছিল ৫৬ বছর। উচ্চতা প্রায় ৬ ফুট। গায়ের রং কালো। চুল কোঁকড়ানো, দৈহিক গঠন ছিল খুবই চিকন। চোখগুলো অনেকটা ভেতরে ঢোকানো ছিল। কানগুলো খাড়া খাড়া টাইপের
১৬ এপ্রিল ২০২৪
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে