রাসেল মাহমুদ, ঢাকা

১৭ বছরের বেশি সময় পর আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই দিন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য তাঁর নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকবে। এ ছাড়া বিএনপির নিজস্ব ব্যবস্থায় দলের চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্সের (সিএসএফ) মাধ্যমে সমন্বিত নিরাপত্তা পাবেন তারেক রহমান। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতাল ও গুলশান অ্যাভিনিউর বাসভবন পর্যন্ত এই নিরাপত্তারব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এ ছাড়া বাসা, অফিস এলাকা ও চলাচলের পথ ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা-ব্যবস্থা গড়ে তোলা হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
পুলিশ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নেতৃত্বে এরই মধ্যে পুলিশের মহাপরিদর্শকসহ (আইজি) গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানদের নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বৈঠক হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রাথমিকভাবে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে নিরাপত্তাব্যবস্থার চূড়ান্ত নির্দেশনা এখনো ঠিক হয়নি। আগামীকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত চূড়ান্ত নির্দেশনা আসতে পারে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিশেষ ব্যক্তি হিসেবে তারেক রহমানের নিরাপত্তায় ঢাকা মহানগর পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে। তবে সার্বিক নিরাপত্তার মূল দায়িত্বে থাকছে বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)। তাঁরা পুলিশ ও বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিরাপত্তার বিষয়ে কাজ করছেন।
বিএনপির সূত্র জানায়, গুলশান অ্যাভিনিউয়ের বাড়িটি তারেক রহমানের জন্য প্রায় প্রস্তুত। কোনো কারণে সেটি পুরোপুরি প্রস্তুত না হলে তিনি পাশে মা খালেদা জিয়ার ভাড়া বাসা ‘ফিরোজা’য় উঠবেন। গুলশানের ৮৬ নম্বর রোডে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয় থেকেই তিনি দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’ ও তারেক রহমানের বাসভবন দেয়ালঘেঁষা হওয়ায় দুটি বাসা ও তাঁর অফিসকে একই নিরাপত্তা পরিকল্পনার আওতায় আনা হচ্ছে। বিশেষ করে বাসা ও অফিসের মধ্যকার দূরত্ব এবং চলাচলের পথকে নিরাপত্তা পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্রে জানা যায়, ২৩ ডিসেম্বর মধ্যরাত থেকে পুলিশের পাহারা শুরু হতে পারে। গোয়েন্দা পুলিশ, সাদাপোশাকে ও পোশাকধারী পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবেন। ২৫ ডিসেম্বর তারেক রহমান দেশে ফেরার দিন ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তিন শ ফিট হয়ে এভারকেয়ার হাসপাতাল এবং গুলশান অ্যাভিনিউর বাসভবন পর্যন্ত পুলিশ ও বিভিন্ন সংস্থার প্রায় দুই হাজার সদস্য মোতায়েন করা হবে। বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত প্রতিটি থানা এলাকায় পুলিশি নিরাপত্তা থাকবে। সঙ্গে থাকবে পুলিশের ‘স্পেশাল এস্কর্ট’। এ ছাড়া বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে পুলিশি চেকপোস্ট (তল্লাশিচৌকি) রাখা হবে।
বর্তমানে গুলশান, বনানী ও বারিধারা এলাকায় অন্তত নয়টি চেকপোস্ট রয়েছে। এসব চেকপোস্টে ২৪ ঘণ্টায় দেড় শতাধিক পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে। তারেক রহমানের দেশে ফেরা উপলক্ষে আরও তিনটি চেকপোস্ট বাড়ানো হতে পারে গুলশান এলাকায়। বাসা ও আশপাশের এলাকায় প্রতিদিন দেড় শতাধিক পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন থাকবেন। বাসভবন থেকে কোথাও যাতায়াত করলে ও পুলিশি নিরাপত্তা চাইলে বাড়বে নিরাপত্তাব্যবস্থা। তখন পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার তিন শতাধিক সদস্য নিরাপত্তায় যুক্ত থাকবেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়। ঢাকার নিরাপত্তায় বর্তমানে প্রতিদিন সাড়ে পাঁচ শ অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকে। সে সংখ্যাও বাড়তে পারে।
গতকাল শনিবার দুপুর ১২টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, গুলশান অ্যাভিনিউয়ের বাড়ির গেটে পুলিশ ও চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্সের (সিএসএফ) সদস্যরা রয়েছেন। ভেতরে পুরোদমে চলছে বাসা প্রস্তুত করার কাজ। বাড়িটির দক্ষিণ পাশ ঘেঁষে খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’। ফিরোজার গেটের সামনেও পুলিশ ও সিএসএফের সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন।
নতুন প্রস্তুত হওয়া বাড়িটির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সদস্যরা জানান, বাসার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতির কাজ চলছে। ভেতরে কাউকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। নিরাপত্তার সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
তারেক রহমানের বাসভবন এলাকায় নিরাপত্তার বিষয়ে পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) রওনক আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন ইউনিট সমন্বিতভাবে নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করছে। তবে এখনো চূড়ান্ত নির্দেশনা ঠিক হয়নি। আমরা নির্দেশনা অনুযায়ী সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রের ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ (ভিভিআইপি) ঘোষণা করার পর তাঁর নিরাপত্তায় স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) দায়িত্ব পালন শুরু করেছে। বর্তমানে গুরুতর অসুস্থ খালেদা জিয়া রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। নতুন বাসা প্রস্তুত না হলে তারেক রহমান ফিরোজায় উঠতে পারেন। এর মধ্যে খালেদা জিয়া সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরলে বাসাটিতে এসএসএফের নিরাপত্তা পাবেন। তখন এসএসএফ, সিএসএফ ও পুলিশের সমন্বিত নিরাপত্তা কাঠামো হবে।
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সম্প্রতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এ কে এম শামছুল ইসলামকে ‘প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা’ হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারেক রহমানের নিরাপত্তার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে তাঁর নিরাপত্তার জন্য সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’
জানা যায়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে ২৫ ডিসেম্বর বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে তারেক রহমানের ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে। কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, দেশে ফেরার জন্য তিনি ট্রাভেল পাস পেয়েছেন। বিমানের টিকিটও কাটা হয়েছে।
তারেক রহমানের আগমন ঘিরে বিএনপি ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং এই প্রত্যাবর্তনকে স্মরণীয় করে রাখতে দলীয় নেতা-কর্মীদের সক্রিয় করা হয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সাংবাদিকদের জানান, তারেক রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে বিমানবন্দর ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে এবং বিমানবন্দর থেকে গুলশানের বাসভবন ও এভারকেয়ার হাসপাতাল পর্যন্ত যাতায়াত, নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা রক্ষার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। একই সঙ্গে অভ্যর্থনার স্থান যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে।

১৭ বছরের বেশি সময় পর আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই দিন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য তাঁর নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকবে। এ ছাড়া বিএনপির নিজস্ব ব্যবস্থায় দলের চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্সের (সিএসএফ) মাধ্যমে সমন্বিত নিরাপত্তা পাবেন তারেক রহমান। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতাল ও গুলশান অ্যাভিনিউর বাসভবন পর্যন্ত এই নিরাপত্তারব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এ ছাড়া বাসা, অফিস এলাকা ও চলাচলের পথ ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা-ব্যবস্থা গড়ে তোলা হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
পুলিশ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নেতৃত্বে এরই মধ্যে পুলিশের মহাপরিদর্শকসহ (আইজি) গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানদের নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বৈঠক হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রাথমিকভাবে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে নিরাপত্তাব্যবস্থার চূড়ান্ত নির্দেশনা এখনো ঠিক হয়নি। আগামীকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত চূড়ান্ত নির্দেশনা আসতে পারে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিশেষ ব্যক্তি হিসেবে তারেক রহমানের নিরাপত্তায় ঢাকা মহানগর পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে। তবে সার্বিক নিরাপত্তার মূল দায়িত্বে থাকছে বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)। তাঁরা পুলিশ ও বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিরাপত্তার বিষয়ে কাজ করছেন।
বিএনপির সূত্র জানায়, গুলশান অ্যাভিনিউয়ের বাড়িটি তারেক রহমানের জন্য প্রায় প্রস্তুত। কোনো কারণে সেটি পুরোপুরি প্রস্তুত না হলে তিনি পাশে মা খালেদা জিয়ার ভাড়া বাসা ‘ফিরোজা’য় উঠবেন। গুলশানের ৮৬ নম্বর রোডে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয় থেকেই তিনি দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’ ও তারেক রহমানের বাসভবন দেয়ালঘেঁষা হওয়ায় দুটি বাসা ও তাঁর অফিসকে একই নিরাপত্তা পরিকল্পনার আওতায় আনা হচ্ছে। বিশেষ করে বাসা ও অফিসের মধ্যকার দূরত্ব এবং চলাচলের পথকে নিরাপত্তা পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্রে জানা যায়, ২৩ ডিসেম্বর মধ্যরাত থেকে পুলিশের পাহারা শুরু হতে পারে। গোয়েন্দা পুলিশ, সাদাপোশাকে ও পোশাকধারী পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবেন। ২৫ ডিসেম্বর তারেক রহমান দেশে ফেরার দিন ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তিন শ ফিট হয়ে এভারকেয়ার হাসপাতাল এবং গুলশান অ্যাভিনিউর বাসভবন পর্যন্ত পুলিশ ও বিভিন্ন সংস্থার প্রায় দুই হাজার সদস্য মোতায়েন করা হবে। বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত প্রতিটি থানা এলাকায় পুলিশি নিরাপত্তা থাকবে। সঙ্গে থাকবে পুলিশের ‘স্পেশাল এস্কর্ট’। এ ছাড়া বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে পুলিশি চেকপোস্ট (তল্লাশিচৌকি) রাখা হবে।
বর্তমানে গুলশান, বনানী ও বারিধারা এলাকায় অন্তত নয়টি চেকপোস্ট রয়েছে। এসব চেকপোস্টে ২৪ ঘণ্টায় দেড় শতাধিক পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে। তারেক রহমানের দেশে ফেরা উপলক্ষে আরও তিনটি চেকপোস্ট বাড়ানো হতে পারে গুলশান এলাকায়। বাসা ও আশপাশের এলাকায় প্রতিদিন দেড় শতাধিক পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন থাকবেন। বাসভবন থেকে কোথাও যাতায়াত করলে ও পুলিশি নিরাপত্তা চাইলে বাড়বে নিরাপত্তাব্যবস্থা। তখন পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার তিন শতাধিক সদস্য নিরাপত্তায় যুক্ত থাকবেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়। ঢাকার নিরাপত্তায় বর্তমানে প্রতিদিন সাড়ে পাঁচ শ অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকে। সে সংখ্যাও বাড়তে পারে।
গতকাল শনিবার দুপুর ১২টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, গুলশান অ্যাভিনিউয়ের বাড়ির গেটে পুলিশ ও চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্সের (সিএসএফ) সদস্যরা রয়েছেন। ভেতরে পুরোদমে চলছে বাসা প্রস্তুত করার কাজ। বাড়িটির দক্ষিণ পাশ ঘেঁষে খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’। ফিরোজার গেটের সামনেও পুলিশ ও সিএসএফের সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন।
নতুন প্রস্তুত হওয়া বাড়িটির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সদস্যরা জানান, বাসার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতির কাজ চলছে। ভেতরে কাউকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। নিরাপত্তার সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
তারেক রহমানের বাসভবন এলাকায় নিরাপত্তার বিষয়ে পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) রওনক আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন ইউনিট সমন্বিতভাবে নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করছে। তবে এখনো চূড়ান্ত নির্দেশনা ঠিক হয়নি। আমরা নির্দেশনা অনুযায়ী সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রের ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ (ভিভিআইপি) ঘোষণা করার পর তাঁর নিরাপত্তায় স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) দায়িত্ব পালন শুরু করেছে। বর্তমানে গুরুতর অসুস্থ খালেদা জিয়া রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। নতুন বাসা প্রস্তুত না হলে তারেক রহমান ফিরোজায় উঠতে পারেন। এর মধ্যে খালেদা জিয়া সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরলে বাসাটিতে এসএসএফের নিরাপত্তা পাবেন। তখন এসএসএফ, সিএসএফ ও পুলিশের সমন্বিত নিরাপত্তা কাঠামো হবে।
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সম্প্রতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এ কে এম শামছুল ইসলামকে ‘প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা’ হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারেক রহমানের নিরাপত্তার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে তাঁর নিরাপত্তার জন্য সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’
জানা যায়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে ২৫ ডিসেম্বর বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে তারেক রহমানের ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে। কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, দেশে ফেরার জন্য তিনি ট্রাভেল পাস পেয়েছেন। বিমানের টিকিটও কাটা হয়েছে।
তারেক রহমানের আগমন ঘিরে বিএনপি ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং এই প্রত্যাবর্তনকে স্মরণীয় করে রাখতে দলীয় নেতা-কর্মীদের সক্রিয় করা হয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সাংবাদিকদের জানান, তারেক রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে বিমানবন্দর ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে এবং বিমানবন্দর থেকে গুলশানের বাসভবন ও এভারকেয়ার হাসপাতাল পর্যন্ত যাতায়াত, নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা রক্ষার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। একই সঙ্গে অভ্যর্থনার স্থান যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে।

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
৬ ঘণ্টা আগে
জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার...
৯ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
৯ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে। জুলাইয়ের রক্তাক্ত অধ্যায়কে ম্লান করে, গণতন্ত্রকামী জনতার কাছ থেকে জুলাইকে ছিনিয়ে নিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের ওপর দক্ষিণপন্থী ভাবাদর্শিক মালিকানা প্রতিষ্ঠা করতে উদ্ধত এসব শক্তি।
আজ শনিবার তোপখানা রোডের উদীচী কার্যালয়ের সামনে সত্যেন সেন চত্বরে প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশে এসব কথা বলেন উদীচীর কেন্দ্রীয় নেতারা। উদীচী কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ছায়ানট, প্রথম আলো, ডেইলি স্টারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পরিকল্পিত সন্ত্রাসবাদী হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে বিকেল সাড়ে ৪টায় এ প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল করে সংস্কৃতিকর্মীরা।
উদীচীর কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাবিবুল আলমের সভাপতিত্বে এবং সহসাধারণ সম্পাদক রহমান মুফিজের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তৃতা দেন উদীচীর সাধারণ সম্পাদক জামসেদ আনোয়ার তপন, সংগঠনবিষয়ক সম্পাদক আরিফ নূর, গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের রঘু অভিজিৎ রায় প্রমুখ।
সমাবেশে প্রতিবাদী সংগীত পরিবেশন করেন উদীচীর কেন্দ্রীয় সংগীত বিভাগের কর্মীরা।
জুলাইয়ের বীরযোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচার দাবি করে উদীচী নেতারা বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার হাদির খুনিদের ধরতে ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি সরকার প্রথম থেকে এ দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করতে পারেনি। হাদির মৃত্যুর পর ঘটনা ভিন্ন খাতে নিতে এবং নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সারা দেশে নাশকতা শুরু করেছে গণতন্ত্রবিরোধী নব্য ফ্যাসিবাদী শক্তি। দেশে-বিদেশে বিভিন্ন ব্যক্তি ও গোষ্ঠী প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে দেশের গণতান্ত্রিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু হিসেবে ঠিক করে দিচ্ছে। আর সরকারকে দেখা যাচ্ছে নির্বিকার। জুলাই অভ্যুত্থানের পর দেশের এমন বাস্তবতা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
উদীচী নেতারা বলেন, অবিলম্বে ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে। পাশাপাশি ব্যর্থ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ করতে হবে।
এদিকে উদীচীর কেন্দ্রীয় কর্মসূচির পর সন্ধ্যা ৬টায় একই স্থান থেকে, একই ইস্যুতে একটি মশাল মিছিল হয়। এর আয়োজক ছিল সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহের মোর্চা গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য। মশাল মিছিলটি সত্যেন সেন চত্বর থেকে শুরু হয়ে পুরানা পল্টন মোড়, জিরো পয়েন্ট ঘুরে প্রেসক্লাবের সামনে এসে সমাপ্ত হয়।

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে। জুলাইয়ের রক্তাক্ত অধ্যায়কে ম্লান করে, গণতন্ত্রকামী জনতার কাছ থেকে জুলাইকে ছিনিয়ে নিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের ওপর দক্ষিণপন্থী ভাবাদর্শিক মালিকানা প্রতিষ্ঠা করতে উদ্ধত এসব শক্তি।
আজ শনিবার তোপখানা রোডের উদীচী কার্যালয়ের সামনে সত্যেন সেন চত্বরে প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশে এসব কথা বলেন উদীচীর কেন্দ্রীয় নেতারা। উদীচী কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ছায়ানট, প্রথম আলো, ডেইলি স্টারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পরিকল্পিত সন্ত্রাসবাদী হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে বিকেল সাড়ে ৪টায় এ প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল করে সংস্কৃতিকর্মীরা।
উদীচীর কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাবিবুল আলমের সভাপতিত্বে এবং সহসাধারণ সম্পাদক রহমান মুফিজের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তৃতা দেন উদীচীর সাধারণ সম্পাদক জামসেদ আনোয়ার তপন, সংগঠনবিষয়ক সম্পাদক আরিফ নূর, গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের রঘু অভিজিৎ রায় প্রমুখ।
সমাবেশে প্রতিবাদী সংগীত পরিবেশন করেন উদীচীর কেন্দ্রীয় সংগীত বিভাগের কর্মীরা।
জুলাইয়ের বীরযোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচার দাবি করে উদীচী নেতারা বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার হাদির খুনিদের ধরতে ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি সরকার প্রথম থেকে এ দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করতে পারেনি। হাদির মৃত্যুর পর ঘটনা ভিন্ন খাতে নিতে এবং নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সারা দেশে নাশকতা শুরু করেছে গণতন্ত্রবিরোধী নব্য ফ্যাসিবাদী শক্তি। দেশে-বিদেশে বিভিন্ন ব্যক্তি ও গোষ্ঠী প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে দেশের গণতান্ত্রিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু হিসেবে ঠিক করে দিচ্ছে। আর সরকারকে দেখা যাচ্ছে নির্বিকার। জুলাই অভ্যুত্থানের পর দেশের এমন বাস্তবতা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
উদীচী নেতারা বলেন, অবিলম্বে ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে। পাশাপাশি ব্যর্থ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ করতে হবে।
এদিকে উদীচীর কেন্দ্রীয় কর্মসূচির পর সন্ধ্যা ৬টায় একই স্থান থেকে, একই ইস্যুতে একটি মশাল মিছিল হয়। এর আয়োজক ছিল সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহের মোর্চা গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য। মশাল মিছিলটি সত্যেন সেন চত্বর থেকে শুরু হয়ে পুরানা পল্টন মোড়, জিরো পয়েন্ট ঘুরে প্রেসক্লাবের সামনে এসে সমাপ্ত হয়।

১৭ বছরের বেশি সময় পর আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই দিন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য তাঁর নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকবে।
২ ঘণ্টা আগে
জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার...
৯ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
৯ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার চেষ্টা করছে। এদিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর গোপীবাগে এক কর্মিসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘একাত্তরে স্বাধীনতার অর্জন আর চব্বিশে কথা বলার অধিকার এই দেশের জনগণ রক্ত দিয়ে আদায় করেছে। সে অধিকার আজকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
দেশ অস্থিতিশীল করতে সাজানো ছকে হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে আব্বাস বলেন, ‘অস্থিতিশীল করার মতো ঘটনা আমরা ঢাকা শহরে হতে দেব না। যারা করতে আসবে তাদের আমরা প্রতিহত করব।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমান সাহেব যখন বাংলাদেশে আসবেন... ঘোষণার পরে একটা হত্যাকাণ্ড হলো তারপর পরপর কয়েকটা ধারাবাহিক ঘটনা ঘটল। এটার মানে হলো এটা একটা সাজানো একটি ছক।’
একটি মহল দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারকে হরণ করতে চায় অভিযোগ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যেটা আমরা একাত্তর সালে অর্জন করেছি, সেই গণতান্ত্রিক অধিকারকে হরণ করতে দেওয়া যাবে না। আমরা আমাদের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করবই। নির্বাচন বানচালের যেকোনো ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করবে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে জমা দেব। এই দেশে নির্বাচন হবে, নির্বাচন হতে হবে।’
তারেক রহমানের দেশে আসার প্রস্তুতির কথা জানিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমাদের নেতা দেশে আসছেন। মানে হলো গণতন্ত্র দেশে ফেরত আসছে। এই কথাটা মাথায় রাখতে হবে। উনি গণতন্ত্র নিয়ে আসছেন, উনি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবেন। বহু লোক বহু কথা বলছেন, কোনো কথায় বিভ্রান্ত হবেন না।’
একটি দলের দিকে ইঙ্গিত করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘দেশের যারা ভালো চায় না, দেশকে ভালোবাসে না—তারা দেখতে মানুষের মতো কিন্তু মানুষরূপী শয়তান। এরা ’৪৭ সালে পাকিস্তানের বিরোধিতা করেছে, ’৭১ সালে বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছিল। তারা দেশের শান্তি চায় না। তারা কিছুদিন চুপ থাকলেও আবার তাদের নখ ও বিষদাঁত বিকশিত হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম খুবই ধারাবাহিক।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘গণতন্ত্রের সামনে অগণতান্ত্রিক শক্তি টিকে থাকতে পারবে না। যাঁরা ষড়যন্ত্র করছেন, সাবধান হয়ে যান। এ দেশের মানুষ আপনাদের সম্পর্কে জানে। আজকে কতগুলো পত্রিকা অফিস জ্বালিয়ে দিলেন, কতগুলো প্রতিষ্ঠান পুড়িয়ে দিলেন—এরা কারা? ওরা কি দেশকে ভালোবাসে। এরা জাতির শত্রু, এরা দেশের শত্রু। এদের থামাতে হবে।’
সরকারের ভূমিকার সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আমি সরকারকে বলতে চাই আপনাদের দুর্বলতাটা কোথায়? আমরা যখন এই সরকারপ্রধানের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছি...বারবার বলেছি আপনাদের জন্য আমরা সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেছি। কিন্তু আপনারা সেই সহযোগিতার হাত গ্রহণ করেন নাই। আপনারা দেশবিরোধী চক্রের সঙ্গে তাদের সঙ্গে থেকে দেশকে ধ্বংস করার জন্য আছেন বলে আমি মনে করছি। এত ঘটনা ঘটছে কোথায়? কোথায় গ্রেপ্তার? কোথায় এই আইন প্রয়োগকারী সংস্থা? কাউকে মাঠে দেখা যাচ্ছে না।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সভাপতিত্বে সভায় ঢাকা-৫ আসনের প্রার্থী নবী উল্লাহ নবী, ৬ আসনের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, ৭ আসনের প্রার্থী হামিদুর রহমান হামিদ, ৯ আসনের প্রার্থী হাবিবুর রশিদ হাবিব, ঢাকা-১০ আসনের প্রার্থী শেখ রবিউল আলমসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।

জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার চেষ্টা করছে। এদিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর গোপীবাগে এক কর্মিসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘একাত্তরে স্বাধীনতার অর্জন আর চব্বিশে কথা বলার অধিকার এই দেশের জনগণ রক্ত দিয়ে আদায় করেছে। সে অধিকার আজকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
দেশ অস্থিতিশীল করতে সাজানো ছকে হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে আব্বাস বলেন, ‘অস্থিতিশীল করার মতো ঘটনা আমরা ঢাকা শহরে হতে দেব না। যারা করতে আসবে তাদের আমরা প্রতিহত করব।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমান সাহেব যখন বাংলাদেশে আসবেন... ঘোষণার পরে একটা হত্যাকাণ্ড হলো তারপর পরপর কয়েকটা ধারাবাহিক ঘটনা ঘটল। এটার মানে হলো এটা একটা সাজানো একটি ছক।’
একটি মহল দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারকে হরণ করতে চায় অভিযোগ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যেটা আমরা একাত্তর সালে অর্জন করেছি, সেই গণতান্ত্রিক অধিকারকে হরণ করতে দেওয়া যাবে না। আমরা আমাদের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করবই। নির্বাচন বানচালের যেকোনো ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করবে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে জমা দেব। এই দেশে নির্বাচন হবে, নির্বাচন হতে হবে।’
তারেক রহমানের দেশে আসার প্রস্তুতির কথা জানিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমাদের নেতা দেশে আসছেন। মানে হলো গণতন্ত্র দেশে ফেরত আসছে। এই কথাটা মাথায় রাখতে হবে। উনি গণতন্ত্র নিয়ে আসছেন, উনি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবেন। বহু লোক বহু কথা বলছেন, কোনো কথায় বিভ্রান্ত হবেন না।’
একটি দলের দিকে ইঙ্গিত করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘দেশের যারা ভালো চায় না, দেশকে ভালোবাসে না—তারা দেখতে মানুষের মতো কিন্তু মানুষরূপী শয়তান। এরা ’৪৭ সালে পাকিস্তানের বিরোধিতা করেছে, ’৭১ সালে বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছিল। তারা দেশের শান্তি চায় না। তারা কিছুদিন চুপ থাকলেও আবার তাদের নখ ও বিষদাঁত বিকশিত হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম খুবই ধারাবাহিক।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘গণতন্ত্রের সামনে অগণতান্ত্রিক শক্তি টিকে থাকতে পারবে না। যাঁরা ষড়যন্ত্র করছেন, সাবধান হয়ে যান। এ দেশের মানুষ আপনাদের সম্পর্কে জানে। আজকে কতগুলো পত্রিকা অফিস জ্বালিয়ে দিলেন, কতগুলো প্রতিষ্ঠান পুড়িয়ে দিলেন—এরা কারা? ওরা কি দেশকে ভালোবাসে। এরা জাতির শত্রু, এরা দেশের শত্রু। এদের থামাতে হবে।’
সরকারের ভূমিকার সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আমি সরকারকে বলতে চাই আপনাদের দুর্বলতাটা কোথায়? আমরা যখন এই সরকারপ্রধানের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছি...বারবার বলেছি আপনাদের জন্য আমরা সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেছি। কিন্তু আপনারা সেই সহযোগিতার হাত গ্রহণ করেন নাই। আপনারা দেশবিরোধী চক্রের সঙ্গে তাদের সঙ্গে থেকে দেশকে ধ্বংস করার জন্য আছেন বলে আমি মনে করছি। এত ঘটনা ঘটছে কোথায়? কোথায় গ্রেপ্তার? কোথায় এই আইন প্রয়োগকারী সংস্থা? কাউকে মাঠে দেখা যাচ্ছে না।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সভাপতিত্বে সভায় ঢাকা-৫ আসনের প্রার্থী নবী উল্লাহ নবী, ৬ আসনের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, ৭ আসনের প্রার্থী হামিদুর রহমান হামিদ, ৯ আসনের প্রার্থী হাবিবুর রশিদ হাবিব, ঢাকা-১০ আসনের প্রার্থী শেখ রবিউল আলমসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।

১৭ বছরের বেশি সময় পর আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই দিন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য তাঁর নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকবে।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
৬ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
৯ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা হাদির এই বর্বর হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। তবে, যারা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তারা যেন এই ঘটনাকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে না পারে। এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। নির্বাচন পেছানো বা বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র যাতে সফল না হয়, এজন্য দেশের জনগণকে সজাগ থাকতে হবে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে। একটি মহল দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র এবং নির্বাচনের পথকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে। নির্বাচন প্রক্রিয়া বিলম্বিত করার হীন উদ্দেশ্যে পতিত স্বৈরাচারী শক্তির সঙ্গে দেশি-বিদেশি দোসররা এর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে।’ তবে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র ও নির্বাচনের পথকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না বলে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
আগামী দিনের বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচির বিষয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আগামী ২৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সমাবেশের মাধ্যমে দেশ ও জাতিকে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হবে। সেই সমাবেশের মধ্য দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে যে, দেশে আর কোনো ষড়যন্ত্র দানা বাঁধতে পারবে না।’
এ সময় আসন্ন নির্বাচনে দলের বাকি প্রার্থীদের মনোনয়নের বিষয়ে খুব দ্রুতই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হবে বলেও জানান সালাহউদ্দিন আহমদ।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা হাদির এই বর্বর হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। তবে, যারা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তারা যেন এই ঘটনাকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে না পারে। এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। নির্বাচন পেছানো বা বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র যাতে সফল না হয়, এজন্য দেশের জনগণকে সজাগ থাকতে হবে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে। একটি মহল দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র এবং নির্বাচনের পথকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে। নির্বাচন প্রক্রিয়া বিলম্বিত করার হীন উদ্দেশ্যে পতিত স্বৈরাচারী শক্তির সঙ্গে দেশি-বিদেশি দোসররা এর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে।’ তবে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র ও নির্বাচনের পথকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না বলে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
আগামী দিনের বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচির বিষয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আগামী ২৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সমাবেশের মাধ্যমে দেশ ও জাতিকে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হবে। সেই সমাবেশের মধ্য দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে যে, দেশে আর কোনো ষড়যন্ত্র দানা বাঁধতে পারবে না।’
এ সময় আসন্ন নির্বাচনে দলের বাকি প্রার্থীদের মনোনয়নের বিষয়ে খুব দ্রুতই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হবে বলেও জানান সালাহউদ্দিন আহমদ।

১৭ বছরের বেশি সময় পর আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই দিন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য তাঁর নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকবে।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
৬ ঘণ্টা আগে
জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার...
৯ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
আজ শনিবার বিকেলে সরাইল উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের বিটঘর বাজারে এক মতবিনিময় সভায় রুমিন ফারহানা এই ঘোষণা দেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘আমি যা বলি, তা-ই করি। আমার এলাকার মানুষের সিদ্ধান্তই আমার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। আপনারা যদি আমার পাশে থাকেন, মার্কা যা-ই হোক, আমি সরাইল-আশুগঞ্জ থেকেই নির্বাচন করব।’ তিনি আরও যোগ করেন, অধিকাংশ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা হলেও সরাইল-আশুগঞ্জের মানুষ এখনো জানেন না তাঁদের প্রার্থী কে, যা এই এলাকার মানুষের জন্য দুঃখজনক।
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর দেশের মানুষ প্রকৃত ভোট দিতে পারেনি। সরকার বলছে এবার সবচেয়ে ভালো নির্বাচন হবে, আমরা সেই কথায় বিশ্বাস রাখতে চাই।’
তবে সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে ৫ আগস্টের পর থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার এবং প্রার্থী ও ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য তিনি সরকারের প্রতি জোর আহ্বান জানান।
রুমিন ফারহানা তাঁর বক্তব্যে বাবার উত্তরাধিকারের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমার বাবার (অলি আহাদ) অপূর্ণ স্বপ্ন পূরণ করতেই আমি রাজনীতিতে এসেছি। আপনাদের ভোটে সংসদে গেলে সরাইল ও আশুগঞ্জকে আমি একটি মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলব।’ তিনি গত ১৭ বছর দলীয় ও রাজপথে তাঁর ভূমিকার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে এলাকাবাসীর দোয়া ও সমর্থন কামনা করেন।
উল্লেখ্য, বিএনপি ইতিমধ্যে দুই দফায় ২৭২টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে এখনো কোনো নাম চূড়ান্ত করেনি। গত কয়েক মাস ধরে এই আসনে রুমিন ফারহানা নিয়মিত গণসংযোগ ও সামাজিক কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
আজ শনিবার বিকেলে সরাইল উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের বিটঘর বাজারে এক মতবিনিময় সভায় রুমিন ফারহানা এই ঘোষণা দেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘আমি যা বলি, তা-ই করি। আমার এলাকার মানুষের সিদ্ধান্তই আমার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। আপনারা যদি আমার পাশে থাকেন, মার্কা যা-ই হোক, আমি সরাইল-আশুগঞ্জ থেকেই নির্বাচন করব।’ তিনি আরও যোগ করেন, অধিকাংশ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা হলেও সরাইল-আশুগঞ্জের মানুষ এখনো জানেন না তাঁদের প্রার্থী কে, যা এই এলাকার মানুষের জন্য দুঃখজনক।
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর দেশের মানুষ প্রকৃত ভোট দিতে পারেনি। সরকার বলছে এবার সবচেয়ে ভালো নির্বাচন হবে, আমরা সেই কথায় বিশ্বাস রাখতে চাই।’
তবে সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে ৫ আগস্টের পর থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার এবং প্রার্থী ও ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য তিনি সরকারের প্রতি জোর আহ্বান জানান।
রুমিন ফারহানা তাঁর বক্তব্যে বাবার উত্তরাধিকারের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমার বাবার (অলি আহাদ) অপূর্ণ স্বপ্ন পূরণ করতেই আমি রাজনীতিতে এসেছি। আপনাদের ভোটে সংসদে গেলে সরাইল ও আশুগঞ্জকে আমি একটি মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলব।’ তিনি গত ১৭ বছর দলীয় ও রাজপথে তাঁর ভূমিকার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে এলাকাবাসীর দোয়া ও সমর্থন কামনা করেন।
উল্লেখ্য, বিএনপি ইতিমধ্যে দুই দফায় ২৭২টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে এখনো কোনো নাম চূড়ান্ত করেনি। গত কয়েক মাস ধরে এই আসনে রুমিন ফারহানা নিয়মিত গণসংযোগ ও সামাজিক কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন।

১৭ বছরের বেশি সময় পর আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই দিন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য তাঁর নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকবে।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
৬ ঘণ্টা আগে
জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার...
৯ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
৯ ঘণ্টা আগে