কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি

মৌলভীবাজারে কুলাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী গহিন অরণ্যে এক কাতারপ্রবাসীর ৫০ শতক টিলাভূমি কিনে ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলা’ নামে নতুন সংগঠনের কার্যক্রমের জন্য আস্তানা গড়েছিল ‘জঙ্গিরা’। কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) দুর্গম পাহাড়ে গত সাত দিনের নজরদারির মাধ্যমে উপজেলার কর্মধা ইউনিয়নের পূর্ব টাট্টিউলির জুগিটিলা গ্রামে এই নতুন সংগঠনের সদস্যদের আস্তানার সন্ধান পায়। এরপর শুক্রবার রাত থেকে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ওই এলাকার একটি টিলায় কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ও সোয়াট এবং পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে নারীসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে। তাদের সঙ্গে থাকা তিন শিশুসন্তানকেও উদ্ধার করা হয়।
অভিযান শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের অতিরিক্ত কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নতুন ‘জঙ্গি’ সংগঠন ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলার’ সদস্যদের অস্তিত্ব পাই। তারা জিহাদের নামে বেশ কিছু লোককে সংঘবদ্ধ করে দীক্ষা দিয়ে কুলাউড়ার এই গহিন পাহাড় এলাকায় আস্তানা গড়ে তুলেছিল। গ্রেপ্তারকৃতরা টাঙ্গাইল, নারায়ণগঞ্জ, সাতক্ষীরা ও কিশোরগঞ্জের বাসিন্দা।
ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয় ও অভিযানে থাকা সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে জানা যায়, মাস তিনেক আগে কুলাউড়ার কর্মধার পূর্ব টাট্টিউলী গ্রামের বাসিন্দা ও কাতারপ্রবাসী রাশিদ মিয়ার মালিকানাধীন ৫০ শতকের টিলাভূমি ক্রয় করে জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরা। এটি ক্রয়ে স্থানীয় এক ব্যক্তি তাদের সহযোগিতা করেন। ওই টিলায় চারটি টিনের ঘর তৈরি করে বসবাস শুরু করে শিশু-নারীসহ ১৫-১৬ জন সদস্যের পরিবার। প্রয়োজন ছাড়া ওই টিলা থেকে নামত না তারা। তাদের চলাফেরা নিয়ে স্থানীয়দের সন্দেহ হলে নদীগর্ভে নিজেদের বাড়ি বিলীন হয়ে যাওয়ায় এখানে এসে ভূমি ক্রয় করেছে এবং তারা সেখানে সবজি চাষ ও সামাজিক বনায়ন করবে বলে জানায়।
এদিকে সপ্তাহখানেক আগে সংগঠনের এক সদস্য তার পরিবারকে সেখানে নিয়ে যাওয়ার জন্য ঢাকায় গেলে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তাকে আটক করে সিটিটিসির সদস্যরা। আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদে কুলাউড়ার জুগিটিলায় তাদের নতুন আস্তানার কথা স্বীকার করে। সেই সূত্র ধরে সিটিটিসির সদস্যরা ওই এলাকায় প্রায় সাত দিন সেখানে অবস্থানরত সংগঠনের সদস্যদের নজরদারিতে রাখেন। নিশ্চিত হওয়ার পর শুক্রবার রাতে কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ও সোয়াট এবং পুলিশ ওই টিলা ঘিরে রাখে। সকাল ৬টা থেকে প্রায় ৪ ঘণ্টাব্যাপী কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের অতিরিক্ত কমিশনার আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম, হাফিজ উল্লাহ, খায়রুল ইসলাম, শরীফুল ইসলামসহ তাঁদের স্ত্রী চারজন ও আরো দুই নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের তিন শিশুসন্তানকেও উদ্ধার করে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়। তাদের কাছ থেকে নগদ ৩ লাখ ৬২ হাজার টাকা, বোমা তৈরির বিস্ফোরকসহ বিভিন্ন সামগ্রী ও জিহাদী বই উদ্ধার করা হয়। পরে পার্শ্ববর্তী আছকরাবাদ খেলার মাঠে উদ্ধার করে বোম ডিসপোজাল ইউনিটের সদস্যরা বিস্ফোরণের মাধ্যমে সেগুলো নিষ্ক্রিয় করেন।
ওই টিলায় গিয়ে দেখা যায়, টিনের তৈরি চারটি ঘরে বিপুল পরিমাণ চাল, সয়াবিন তেলসহ খাদ্যদ্রব্য, চিকিৎসাসামগ্রী মজুত করে রাখা হয়েছে। তা ছাড়া তাঁদের ব্যবহৃত বিভিন্ন গৃহসামগ্রী রয়েছে।
অতিরিক্ত কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘এই সংগঠনের প্রধান যে ব্যক্তি, তার নাম-পরিচয় পেয়েছি। এই মুহূর্তে তার নাম পরিচয় বলতে পারব না। তাকে গ্রেপ্তারে আমাদের বাহিনী কাজ করছে। এরা নতুনভাবে জঙ্গি সংগঠনের সদস্য সংগ্রহ করেছে। তাদের কার্যক্রম যাতে নির্বিঘ্নে চালিয়ে যেতে পারে, সে জন্য এ রকম নির্জন গহিন পাহাড়ি এলাকায় আস্তানা গড়ে। তারা যে জমি কিনেছে, সেটি ৫০ শতক। তাদের কাছ থেকে দলিলটি উদ্ধার করেছি। তবে জমির দাম যেটি দলিলে লেখা, সেটি সঠিক কি না এবং কী পরিমাণ অর্থ এখানে ব্যয় হয়েছে, সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ এবং তদন্ত করে জানতে পারব। এখানে কারা আসা-যাওয়া করত, তাদের নাম-পরিচয় পেয়েছি। তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।’
অভিযানে নেতৃত্ব দেন সিটিটিসির জয়েন্ট কমিশনার কামরুজ্জামান, সোয়াট কমান্ডার এডিসি জাহিদ, মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ সুপার মনজুর রহমান, কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আব্দুছ ছালেক।

মৌলভীবাজারে কুলাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী গহিন অরণ্যে এক কাতারপ্রবাসীর ৫০ শতক টিলাভূমি কিনে ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলা’ নামে নতুন সংগঠনের কার্যক্রমের জন্য আস্তানা গড়েছিল ‘জঙ্গিরা’। কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) দুর্গম পাহাড়ে গত সাত দিনের নজরদারির মাধ্যমে উপজেলার কর্মধা ইউনিয়নের পূর্ব টাট্টিউলির জুগিটিলা গ্রামে এই নতুন সংগঠনের সদস্যদের আস্তানার সন্ধান পায়। এরপর শুক্রবার রাত থেকে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ওই এলাকার একটি টিলায় কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ও সোয়াট এবং পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে নারীসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে। তাদের সঙ্গে থাকা তিন শিশুসন্তানকেও উদ্ধার করা হয়।
অভিযান শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের অতিরিক্ত কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নতুন ‘জঙ্গি’ সংগঠন ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলার’ সদস্যদের অস্তিত্ব পাই। তারা জিহাদের নামে বেশ কিছু লোককে সংঘবদ্ধ করে দীক্ষা দিয়ে কুলাউড়ার এই গহিন পাহাড় এলাকায় আস্তানা গড়ে তুলেছিল। গ্রেপ্তারকৃতরা টাঙ্গাইল, নারায়ণগঞ্জ, সাতক্ষীরা ও কিশোরগঞ্জের বাসিন্দা।
ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয় ও অভিযানে থাকা সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে জানা যায়, মাস তিনেক আগে কুলাউড়ার কর্মধার পূর্ব টাট্টিউলী গ্রামের বাসিন্দা ও কাতারপ্রবাসী রাশিদ মিয়ার মালিকানাধীন ৫০ শতকের টিলাভূমি ক্রয় করে জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরা। এটি ক্রয়ে স্থানীয় এক ব্যক্তি তাদের সহযোগিতা করেন। ওই টিলায় চারটি টিনের ঘর তৈরি করে বসবাস শুরু করে শিশু-নারীসহ ১৫-১৬ জন সদস্যের পরিবার। প্রয়োজন ছাড়া ওই টিলা থেকে নামত না তারা। তাদের চলাফেরা নিয়ে স্থানীয়দের সন্দেহ হলে নদীগর্ভে নিজেদের বাড়ি বিলীন হয়ে যাওয়ায় এখানে এসে ভূমি ক্রয় করেছে এবং তারা সেখানে সবজি চাষ ও সামাজিক বনায়ন করবে বলে জানায়।
এদিকে সপ্তাহখানেক আগে সংগঠনের এক সদস্য তার পরিবারকে সেখানে নিয়ে যাওয়ার জন্য ঢাকায় গেলে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তাকে আটক করে সিটিটিসির সদস্যরা। আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদে কুলাউড়ার জুগিটিলায় তাদের নতুন আস্তানার কথা স্বীকার করে। সেই সূত্র ধরে সিটিটিসির সদস্যরা ওই এলাকায় প্রায় সাত দিন সেখানে অবস্থানরত সংগঠনের সদস্যদের নজরদারিতে রাখেন। নিশ্চিত হওয়ার পর শুক্রবার রাতে কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ও সোয়াট এবং পুলিশ ওই টিলা ঘিরে রাখে। সকাল ৬টা থেকে প্রায় ৪ ঘণ্টাব্যাপী কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের অতিরিক্ত কমিশনার আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম, হাফিজ উল্লাহ, খায়রুল ইসলাম, শরীফুল ইসলামসহ তাঁদের স্ত্রী চারজন ও আরো দুই নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের তিন শিশুসন্তানকেও উদ্ধার করে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়। তাদের কাছ থেকে নগদ ৩ লাখ ৬২ হাজার টাকা, বোমা তৈরির বিস্ফোরকসহ বিভিন্ন সামগ্রী ও জিহাদী বই উদ্ধার করা হয়। পরে পার্শ্ববর্তী আছকরাবাদ খেলার মাঠে উদ্ধার করে বোম ডিসপোজাল ইউনিটের সদস্যরা বিস্ফোরণের মাধ্যমে সেগুলো নিষ্ক্রিয় করেন।
ওই টিলায় গিয়ে দেখা যায়, টিনের তৈরি চারটি ঘরে বিপুল পরিমাণ চাল, সয়াবিন তেলসহ খাদ্যদ্রব্য, চিকিৎসাসামগ্রী মজুত করে রাখা হয়েছে। তা ছাড়া তাঁদের ব্যবহৃত বিভিন্ন গৃহসামগ্রী রয়েছে।
অতিরিক্ত কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘এই সংগঠনের প্রধান যে ব্যক্তি, তার নাম-পরিচয় পেয়েছি। এই মুহূর্তে তার নাম পরিচয় বলতে পারব না। তাকে গ্রেপ্তারে আমাদের বাহিনী কাজ করছে। এরা নতুনভাবে জঙ্গি সংগঠনের সদস্য সংগ্রহ করেছে। তাদের কার্যক্রম যাতে নির্বিঘ্নে চালিয়ে যেতে পারে, সে জন্য এ রকম নির্জন গহিন পাহাড়ি এলাকায় আস্তানা গড়ে। তারা যে জমি কিনেছে, সেটি ৫০ শতক। তাদের কাছ থেকে দলিলটি উদ্ধার করেছি। তবে জমির দাম যেটি দলিলে লেখা, সেটি সঠিক কি না এবং কী পরিমাণ অর্থ এখানে ব্যয় হয়েছে, সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ এবং তদন্ত করে জানতে পারব। এখানে কারা আসা-যাওয়া করত, তাদের নাম-পরিচয় পেয়েছি। তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।’
অভিযানে নেতৃত্ব দেন সিটিটিসির জয়েন্ট কমিশনার কামরুজ্জামান, সোয়াট কমান্ডার এডিসি জাহিদ, মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ সুপার মনজুর রহমান, কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আব্দুছ ছালেক।
কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি

মৌলভীবাজারে কুলাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী গহিন অরণ্যে এক কাতারপ্রবাসীর ৫০ শতক টিলাভূমি কিনে ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলা’ নামে নতুন সংগঠনের কার্যক্রমের জন্য আস্তানা গড়েছিল ‘জঙ্গিরা’। কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) দুর্গম পাহাড়ে গত সাত দিনের নজরদারির মাধ্যমে উপজেলার কর্মধা ইউনিয়নের পূর্ব টাট্টিউলির জুগিটিলা গ্রামে এই নতুন সংগঠনের সদস্যদের আস্তানার সন্ধান পায়। এরপর শুক্রবার রাত থেকে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ওই এলাকার একটি টিলায় কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ও সোয়াট এবং পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে নারীসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে। তাদের সঙ্গে থাকা তিন শিশুসন্তানকেও উদ্ধার করা হয়।
অভিযান শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের অতিরিক্ত কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নতুন ‘জঙ্গি’ সংগঠন ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলার’ সদস্যদের অস্তিত্ব পাই। তারা জিহাদের নামে বেশ কিছু লোককে সংঘবদ্ধ করে দীক্ষা দিয়ে কুলাউড়ার এই গহিন পাহাড় এলাকায় আস্তানা গড়ে তুলেছিল। গ্রেপ্তারকৃতরা টাঙ্গাইল, নারায়ণগঞ্জ, সাতক্ষীরা ও কিশোরগঞ্জের বাসিন্দা।
ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয় ও অভিযানে থাকা সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে জানা যায়, মাস তিনেক আগে কুলাউড়ার কর্মধার পূর্ব টাট্টিউলী গ্রামের বাসিন্দা ও কাতারপ্রবাসী রাশিদ মিয়ার মালিকানাধীন ৫০ শতকের টিলাভূমি ক্রয় করে জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরা। এটি ক্রয়ে স্থানীয় এক ব্যক্তি তাদের সহযোগিতা করেন। ওই টিলায় চারটি টিনের ঘর তৈরি করে বসবাস শুরু করে শিশু-নারীসহ ১৫-১৬ জন সদস্যের পরিবার। প্রয়োজন ছাড়া ওই টিলা থেকে নামত না তারা। তাদের চলাফেরা নিয়ে স্থানীয়দের সন্দেহ হলে নদীগর্ভে নিজেদের বাড়ি বিলীন হয়ে যাওয়ায় এখানে এসে ভূমি ক্রয় করেছে এবং তারা সেখানে সবজি চাষ ও সামাজিক বনায়ন করবে বলে জানায়।
এদিকে সপ্তাহখানেক আগে সংগঠনের এক সদস্য তার পরিবারকে সেখানে নিয়ে যাওয়ার জন্য ঢাকায় গেলে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তাকে আটক করে সিটিটিসির সদস্যরা। আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদে কুলাউড়ার জুগিটিলায় তাদের নতুন আস্তানার কথা স্বীকার করে। সেই সূত্র ধরে সিটিটিসির সদস্যরা ওই এলাকায় প্রায় সাত দিন সেখানে অবস্থানরত সংগঠনের সদস্যদের নজরদারিতে রাখেন। নিশ্চিত হওয়ার পর শুক্রবার রাতে কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ও সোয়াট এবং পুলিশ ওই টিলা ঘিরে রাখে। সকাল ৬টা থেকে প্রায় ৪ ঘণ্টাব্যাপী কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের অতিরিক্ত কমিশনার আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম, হাফিজ উল্লাহ, খায়রুল ইসলাম, শরীফুল ইসলামসহ তাঁদের স্ত্রী চারজন ও আরো দুই নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের তিন শিশুসন্তানকেও উদ্ধার করে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়। তাদের কাছ থেকে নগদ ৩ লাখ ৬২ হাজার টাকা, বোমা তৈরির বিস্ফোরকসহ বিভিন্ন সামগ্রী ও জিহাদী বই উদ্ধার করা হয়। পরে পার্শ্ববর্তী আছকরাবাদ খেলার মাঠে উদ্ধার করে বোম ডিসপোজাল ইউনিটের সদস্যরা বিস্ফোরণের মাধ্যমে সেগুলো নিষ্ক্রিয় করেন।
ওই টিলায় গিয়ে দেখা যায়, টিনের তৈরি চারটি ঘরে বিপুল পরিমাণ চাল, সয়াবিন তেলসহ খাদ্যদ্রব্য, চিকিৎসাসামগ্রী মজুত করে রাখা হয়েছে। তা ছাড়া তাঁদের ব্যবহৃত বিভিন্ন গৃহসামগ্রী রয়েছে।
অতিরিক্ত কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘এই সংগঠনের প্রধান যে ব্যক্তি, তার নাম-পরিচয় পেয়েছি। এই মুহূর্তে তার নাম পরিচয় বলতে পারব না। তাকে গ্রেপ্তারে আমাদের বাহিনী কাজ করছে। এরা নতুনভাবে জঙ্গি সংগঠনের সদস্য সংগ্রহ করেছে। তাদের কার্যক্রম যাতে নির্বিঘ্নে চালিয়ে যেতে পারে, সে জন্য এ রকম নির্জন গহিন পাহাড়ি এলাকায় আস্তানা গড়ে। তারা যে জমি কিনেছে, সেটি ৫০ শতক। তাদের কাছ থেকে দলিলটি উদ্ধার করেছি। তবে জমির দাম যেটি দলিলে লেখা, সেটি সঠিক কি না এবং কী পরিমাণ অর্থ এখানে ব্যয় হয়েছে, সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ এবং তদন্ত করে জানতে পারব। এখানে কারা আসা-যাওয়া করত, তাদের নাম-পরিচয় পেয়েছি। তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।’
অভিযানে নেতৃত্ব দেন সিটিটিসির জয়েন্ট কমিশনার কামরুজ্জামান, সোয়াট কমান্ডার এডিসি জাহিদ, মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ সুপার মনজুর রহমান, কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আব্দুছ ছালেক।

মৌলভীবাজারে কুলাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী গহিন অরণ্যে এক কাতারপ্রবাসীর ৫০ শতক টিলাভূমি কিনে ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলা’ নামে নতুন সংগঠনের কার্যক্রমের জন্য আস্তানা গড়েছিল ‘জঙ্গিরা’। কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) দুর্গম পাহাড়ে গত সাত দিনের নজরদারির মাধ্যমে উপজেলার কর্মধা ইউনিয়নের পূর্ব টাট্টিউলির জুগিটিলা গ্রামে এই নতুন সংগঠনের সদস্যদের আস্তানার সন্ধান পায়। এরপর শুক্রবার রাত থেকে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ওই এলাকার একটি টিলায় কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ও সোয়াট এবং পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে নারীসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে। তাদের সঙ্গে থাকা তিন শিশুসন্তানকেও উদ্ধার করা হয়।
অভিযান শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের অতিরিক্ত কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নতুন ‘জঙ্গি’ সংগঠন ‘ইমাম মাহমুদের কাফেলার’ সদস্যদের অস্তিত্ব পাই। তারা জিহাদের নামে বেশ কিছু লোককে সংঘবদ্ধ করে দীক্ষা দিয়ে কুলাউড়ার এই গহিন পাহাড় এলাকায় আস্তানা গড়ে তুলেছিল। গ্রেপ্তারকৃতরা টাঙ্গাইল, নারায়ণগঞ্জ, সাতক্ষীরা ও কিশোরগঞ্জের বাসিন্দা।
ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয় ও অভিযানে থাকা সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে জানা যায়, মাস তিনেক আগে কুলাউড়ার কর্মধার পূর্ব টাট্টিউলী গ্রামের বাসিন্দা ও কাতারপ্রবাসী রাশিদ মিয়ার মালিকানাধীন ৫০ শতকের টিলাভূমি ক্রয় করে জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরা। এটি ক্রয়ে স্থানীয় এক ব্যক্তি তাদের সহযোগিতা করেন। ওই টিলায় চারটি টিনের ঘর তৈরি করে বসবাস শুরু করে শিশু-নারীসহ ১৫-১৬ জন সদস্যের পরিবার। প্রয়োজন ছাড়া ওই টিলা থেকে নামত না তারা। তাদের চলাফেরা নিয়ে স্থানীয়দের সন্দেহ হলে নদীগর্ভে নিজেদের বাড়ি বিলীন হয়ে যাওয়ায় এখানে এসে ভূমি ক্রয় করেছে এবং তারা সেখানে সবজি চাষ ও সামাজিক বনায়ন করবে বলে জানায়।
এদিকে সপ্তাহখানেক আগে সংগঠনের এক সদস্য তার পরিবারকে সেখানে নিয়ে যাওয়ার জন্য ঢাকায় গেলে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তাকে আটক করে সিটিটিসির সদস্যরা। আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদে কুলাউড়ার জুগিটিলায় তাদের নতুন আস্তানার কথা স্বীকার করে। সেই সূত্র ধরে সিটিটিসির সদস্যরা ওই এলাকায় প্রায় সাত দিন সেখানে অবস্থানরত সংগঠনের সদস্যদের নজরদারিতে রাখেন। নিশ্চিত হওয়ার পর শুক্রবার রাতে কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ও সোয়াট এবং পুলিশ ওই টিলা ঘিরে রাখে। সকাল ৬টা থেকে প্রায় ৪ ঘণ্টাব্যাপী কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের অতিরিক্ত কমিশনার আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম, হাফিজ উল্লাহ, খায়রুল ইসলাম, শরীফুল ইসলামসহ তাঁদের স্ত্রী চারজন ও আরো দুই নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের তিন শিশুসন্তানকেও উদ্ধার করে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়। তাদের কাছ থেকে নগদ ৩ লাখ ৬২ হাজার টাকা, বোমা তৈরির বিস্ফোরকসহ বিভিন্ন সামগ্রী ও জিহাদী বই উদ্ধার করা হয়। পরে পার্শ্ববর্তী আছকরাবাদ খেলার মাঠে উদ্ধার করে বোম ডিসপোজাল ইউনিটের সদস্যরা বিস্ফোরণের মাধ্যমে সেগুলো নিষ্ক্রিয় করেন।
ওই টিলায় গিয়ে দেখা যায়, টিনের তৈরি চারটি ঘরে বিপুল পরিমাণ চাল, সয়াবিন তেলসহ খাদ্যদ্রব্য, চিকিৎসাসামগ্রী মজুত করে রাখা হয়েছে। তা ছাড়া তাঁদের ব্যবহৃত বিভিন্ন গৃহসামগ্রী রয়েছে।
অতিরিক্ত কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘এই সংগঠনের প্রধান যে ব্যক্তি, তার নাম-পরিচয় পেয়েছি। এই মুহূর্তে তার নাম পরিচয় বলতে পারব না। তাকে গ্রেপ্তারে আমাদের বাহিনী কাজ করছে। এরা নতুনভাবে জঙ্গি সংগঠনের সদস্য সংগ্রহ করেছে। তাদের কার্যক্রম যাতে নির্বিঘ্নে চালিয়ে যেতে পারে, সে জন্য এ রকম নির্জন গহিন পাহাড়ি এলাকায় আস্তানা গড়ে। তারা যে জমি কিনেছে, সেটি ৫০ শতক। তাদের কাছ থেকে দলিলটি উদ্ধার করেছি। তবে জমির দাম যেটি দলিলে লেখা, সেটি সঠিক কি না এবং কী পরিমাণ অর্থ এখানে ব্যয় হয়েছে, সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ এবং তদন্ত করে জানতে পারব। এখানে কারা আসা-যাওয়া করত, তাদের নাম-পরিচয় পেয়েছি। তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।’
অভিযানে নেতৃত্ব দেন সিটিটিসির জয়েন্ট কমিশনার কামরুজ্জামান, সোয়াট কমান্ডার এডিসি জাহিদ, মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ সুপার মনজুর রহমান, কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আব্দুছ ছালেক।

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৬ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেটঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

শুক্রবার রাত থেকে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ওই এলাকার একটি টিলায় কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ও সোয়াট এবং পুলিশের যৌথ অভিযান চালিয়ে নারীসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে। তাঁদের সঙ্গে থাকা তিন শিশুসন্তানকেও উদ্ধার করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৩
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৬ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

শুক্রবার রাত থেকে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ওই এলাকার একটি টিলায় কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ও সোয়াট এবং পুলিশের যৌথ অভিযান চালিয়ে নারীসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে। তাঁদের সঙ্গে থাকা তিন শিশুসন্তানকেও উদ্ধার করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৩
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

শুক্রবার রাত থেকে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ওই এলাকার একটি টিলায় কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ও সোয়াট এবং পুলিশের যৌথ অভিযান চালিয়ে নারীসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে। তাঁদের সঙ্গে থাকা তিন শিশুসন্তানকেও উদ্ধার করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৩
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৬ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

শুক্রবার রাত থেকে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ওই এলাকার একটি টিলায় কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ও সোয়াট এবং পুলিশের যৌথ অভিযান চালিয়ে নারীসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে। তাঁদের সঙ্গে থাকা তিন শিশুসন্তানকেও উদ্ধার করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৩
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৬ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে