রোববার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪

সেকশন

 

গাজীপুর সিটি নির্বাচন পরিস্থিতি নিয়ে মা-ছেলের ভিন্ন সুর

আপডেট : ২৫ মে ২০২৩, ১৪:২২

মা জায়েদা খাতুন ও সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম। ফাইল ছবি গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন এখন পর্যন্ত নির্বাচন পরিস্থিতি নিয়ে সন্তুষ্ট আছেন বলে জানিয়েছেন আজকের পত্রিকাকে। তবে ছেলে জাহাঙ্গীর আলম বলছেন ভিন্ন কথা। তাঁর অভিযোগ, প্রশাসনের লোকেরা জায়েদা খাতুনের সমর্থকদের ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন। 

আজ বুধবার জায়েদা খাতুনের বাসায় মা ও ছেলে একই সঙ্গে সাক্ষাৎকার দেন গণমাধ্যমে। জায়েদা খাতুনকে নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করা হলে, তিনি সুষ্ঠু ভোট নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এ সময় তিনি ইভিএমের প্রতি আস্থা আছে বলেও জানান। 

এক প্রশ্নের জবাবে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আজকে পর্যন্ত যা দেখতে পেলাম, এখানে ৪৮০টি কেন্দ্র আছে। বিভিন্ন ওয়ার্ডে আমাদের যেসব নেতা-কর্মী আছেন, তাঁদের প্রত্যেকের বাড়িতে গিয়ে প্রশাসনের লোকেরা বলেছে জায়েদা খাতুনের ঘড়ি মার্কায় যেন ভোট না দেয়।’

আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত সাবেক এই মেয়র বলেন, প্রশাসনে অনেক ভালো পুলিশ কর্মকর্তা আছেন। তবে অনেক খারাপ পুলিশ কর্মকর্তাও আছেন; যারা প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন ও সরকারকে বিতর্ক করার চেষ্টা করছেন। ১ থেকে ৫৭ ওয়ার্ডে যারা কাউন্সিলর নির্বাচন করছেন, প্রত্যেকটা ওয়ার্ডে তাঁদের সবাইকে বাসায় অথবা অফিসে ডেকে এনে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। 

পোলিং এজেন্টকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমাদের প্রতিটি এজেন্টের বাড়িতে গিয়ে তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, ফোনেও তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।  অনেক অফিসারের কল রেকর্ড আছে।’ 

জাহাঙ্গীর বলেন, ‘এগুলো প্রশাসনের কাজ নয়। আমরা নির্বাচন করছি একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে। একটা সত্যকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য জায়েদা খাতুন নির্বাচন করছেন। প্রশাসনের কেউ কেউ ভালো কাজ করছেন, কেউ কেউ ঝামেলা করছেন। অনেক লোককে ধরে নিয়ে গেছেন। কাউকে জেলে রেখেছেন, আবার কাউকে বাসাবাড়িতে আটকে রেখেছেন।’ 

প্রশাসনের সুনির্দিষ্ট কার প্রতি অভিযোগ আছে—জানতে চাইলে জাহাঙ্গীর তেমন কিছু বলতে পারেননি।

গাজীপুর সিটি নির্বাচন সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

মন্তব্য

আপনার পরিচয় গোপন রাখতে
আমি নীতিমালা মেনে মন্তব্য করছি।
Show
 
    সব মন্তব্য

    ইহাতে মন্তব্য প্রদান বন্ধ রয়েছে

    এলাকার খবর

     

    মাদ্রাসাসহ সব শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণের দাবি 

    বিদেশে শ্রমিক পাঠানোর নামে প্রতারণা, গ্রেপ্তার ২

    ঢাকা নার্সিং কলেজে শিক্ষার্থী-স্টাফদের হাতাহাতি, ৫ শিক্ষার্থী আহত

    যাত্রী হয়রানির অভিযোগ, রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

    পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে লাশ হলেন নারী, আটক ২ 

    বেনাপোল বন্দরে হাসপাতাল নির্মাণ না হলে রাজস্ব বন্ধের হুমকি

    পানির নিচে দুই শতাধিক গ্রাম

    ‘রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচনের প্রস্তুতি সমান্তরালে চলবে’

    রিটেইল স্টার্টআপ অ্যাওয়ার্ড পেল ‘ফুডি’

    মাদ্রাসাসহ সব শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণের দাবি 

    ৫-৭ আগস্টের মধ্যেই পালিয়েছেন বিগত সরকারের লোকেরা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

    বিদেশে শ্রমিক পাঠানোর নামে প্রতারণা, গ্রেপ্তার ২