বগুড়া প্রতিনিধি

জাতীয় সংসদকে হাস্যকর বানাতে সাধারণ মানুষকে হিরো আলমের পক্ষে ভোট দিতে বিএনপি-জামায়াত গোপনে উদ্বুদ্ধ করেছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা। বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) উপনির্বাচনে হিরো আলম এত ভোট পাওয়ার পেছনে বিএনপি-জামায়াতের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি তাঁদের।
তবে এই দাবি ভিত্তিহীন আখ্যা দিয়ে বিএনপির নেতারা বলছেন, নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিলে হিরো আলম পাঁচ-ছয় শর বেশি ভোট পেতেন না; বরং ধানের শীষ প্রতীক না থাকায় আর আওয়ামী লীগের ওপর ক্ষোভ থেকে মানুষ হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।
এদিকে বগুড়ায় এখন সর্বস্তরে আলোচনায় আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। কেউ বলছেন, বিএনপি-জামায়াতের একাংশের ভোট পেয়েছেন হিরো আলম। আবার কেউ বলছেন, সাধারণ মানুষ ভালোবেসেই তাঁকে ভোট দিয়েছেন।
আজ শুক্রবার এ নিয়ে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা হয়। তাঁদের অনেকে মনে করেন, হিরো আলম পাস করেছিলেন, কিন্তু তাঁকে হারানো হয়েছে। শেষ মুহূর্তে ফল পাল্টে দিয়ে জাসদের প্রার্থী রেজাউল করিম তানসেনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রিকশাচালক খোরশেদ, জুম্মান, রবিউল বিশ্বাস মনে করেন, সরকারের ওপর মহলের নির্দেশে হিরো আলমকে ভোটে জিততে দেওয়া হয়নি। ফুটপাতে ফল বিক্রেতা করিম, আসালত, ছালাম ও আখের আলীর ধারণা, হিরো আলম পাস করলে সংসদে তাঁর পাশে বসতে এমপি-মন্ত্রীদের লজ্জা লাগবে। এ কারণে অনেক ভোট পাওয়ার পরও হিরো আলমকে জয়ী ঘোষণা দেওয়া হয়নি।
হিরো আলমের পরাজয় মানতে পারছেন না অনেকেই। বগুড়া শহরের রাজাবাজারে ব্যবসায়ী আব্দুল হামিদ বলেন, ‘ভোটের দিন কাহালু-নন্দীগ্রামে মানুষের মুখে যা শুনেছি, তাতে হিরো আলম নির্বাচিত হওয়ার কথা। আমার মনে হয়, হিরো আলম পাস করেছিলেন, কিন্তু ফল পাল্টে দিয়ে তাঁকে হারানো হয়েছে।’
সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনে হিরো আলম এত ভোট পাওয়ার কারণ জানতে চাইলে কাহালু উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতের ইন্ধনে সংসদকে হাস্যকর বানানোর উদ্দেশ্যেই হিরো আলমের মতো একজন জোকারকে তাঁরা গোপনে ভোট দিতে বলেছেন তাঁদের লোকজনকে। এ ছাড়া ফেসবুকের মাধ্যমে হিরো আলমের প্রতি আসক্তি থেকে কিছু তরুণ ভোটারও হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।’
নন্দীগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমানে দাবি, ভোট শতভাগ সুষ্ঠু হয়েছে, হিরো আলম ছাড়া অন্য প্রার্থীরা মিডিয়ার কাছে এ কথা বলেছেন। বিএনপি-জামায়াতের শেখানো কথা বলছেন হিরো আলম উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সংসদের ভাবমূর্তি নষ্ট করতেই হিরো আলমকে তাঁদের লোকজন ভোট দিয়েছে।’
কাহালু উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন আজাদ বলেন, ‘বিএনপির লোকজন ভোট দিলে ১৫ ভাগ ভোট পড়ত না। বিএনপি ভোটে গেলে হিরো আলমের ভোট পাঁচ-ছয় শর বেশি হতো না।’ তিনি বলেন, ‘যুবসমাজ এই সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। সমাজের সেই অংশটি হিরো আলমকে ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে তাদের অবস্থান কোথায় তা দেখিয়েছে।’
নন্দীগ্রাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন সরকার বলেন, ‘ধানের শীষ প্রতীক না থাকায় আর আওয়ামী লীগের ওপর ক্ষোভ থেকেই মানুষ হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপির কেউ ভোটকেন্দ্রে যাননি। এই আসনে নৌকা প্রতীক না থাকায় আওয়ামী লীগের অনেকেই হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।’
সাধারণ মানুষ হিরো আলমকে প্রতিবাদ হিসেবে ভোট দিয়েছেন বলে উল্লেখ করে কাহালু উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ও কলেজশিক্ষক মাকছুদার রহমান মাছুদ বলেন, ‘রাজনীতিবিদদের দুর্নীতি, কথার সঙ্গে কাজের মিল না থাকা, ভোটে জেতার পর জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া ছাড়াও বিভিন্ন কারণে তাঁদের প্রতি ক্ষোভ ও বিতৃষ্ণা জন্মেছে মানুষের মধ্যে। হিরো আলমকে ভোট দিয়ে তারা তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে।’
বগুড়া সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি তৌফিক হাসান ময়না বলেন, ‘রাজনৈতিক নেতাদের রাজনৈতিক চরিত্র নেই, এটা স্বীকার করতে হবে। সাধারণ মানুষ থেকে তারা দূরে সরে গেছে। রাজনীতিবিদদের নিয়ে সাধারণ মানুষ একধরনের হতাশায় ভুগছে। সেই হতাশা থেকেই আবেগপ্রবণ বাঙালি হিরো আলমকে বেছে নেওয়ার চেষ্টা করেছে।’
হিরো আলম বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) ও বগুড়া-৬ (সদর) আসনে উপনির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। বগুড়া-৪ আসনে ৮৩৪ ভোটে হেরে যান তিনি। ভোট পেয়েছেন ১৯ হাজার ৫৭১টি। আর বগুড়া-৬ আসনে পেয়েছেন ৫ হাজার ২৭৪ ভোট।
২০১৮ সালে একাদশ সংসদ নির্বাচনে হিরো আলম প্রার্থী হয়েছিলেন বগুড়া-৪ আসনে। সেবার তিনি ভোট পেয়েছিলেন ৬৩২টি। কিন্তু এবার এত ভোট কীভাবে পেলেন হিরো আলম, এই রহস্য উদ্ঘাটন করতে মাঠে কাজ শুরু করেছে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের মতে, জামায়াত-বিএনপির হাত রয়েছে হিরো আলমের ভোটের পেছনে।

জাতীয় সংসদকে হাস্যকর বানাতে সাধারণ মানুষকে হিরো আলমের পক্ষে ভোট দিতে বিএনপি-জামায়াত গোপনে উদ্বুদ্ধ করেছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা। বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) উপনির্বাচনে হিরো আলম এত ভোট পাওয়ার পেছনে বিএনপি-জামায়াতের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি তাঁদের।
তবে এই দাবি ভিত্তিহীন আখ্যা দিয়ে বিএনপির নেতারা বলছেন, নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিলে হিরো আলম পাঁচ-ছয় শর বেশি ভোট পেতেন না; বরং ধানের শীষ প্রতীক না থাকায় আর আওয়ামী লীগের ওপর ক্ষোভ থেকে মানুষ হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।
এদিকে বগুড়ায় এখন সর্বস্তরে আলোচনায় আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। কেউ বলছেন, বিএনপি-জামায়াতের একাংশের ভোট পেয়েছেন হিরো আলম। আবার কেউ বলছেন, সাধারণ মানুষ ভালোবেসেই তাঁকে ভোট দিয়েছেন।
আজ শুক্রবার এ নিয়ে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা হয়। তাঁদের অনেকে মনে করেন, হিরো আলম পাস করেছিলেন, কিন্তু তাঁকে হারানো হয়েছে। শেষ মুহূর্তে ফল পাল্টে দিয়ে জাসদের প্রার্থী রেজাউল করিম তানসেনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রিকশাচালক খোরশেদ, জুম্মান, রবিউল বিশ্বাস মনে করেন, সরকারের ওপর মহলের নির্দেশে হিরো আলমকে ভোটে জিততে দেওয়া হয়নি। ফুটপাতে ফল বিক্রেতা করিম, আসালত, ছালাম ও আখের আলীর ধারণা, হিরো আলম পাস করলে সংসদে তাঁর পাশে বসতে এমপি-মন্ত্রীদের লজ্জা লাগবে। এ কারণে অনেক ভোট পাওয়ার পরও হিরো আলমকে জয়ী ঘোষণা দেওয়া হয়নি।
হিরো আলমের পরাজয় মানতে পারছেন না অনেকেই। বগুড়া শহরের রাজাবাজারে ব্যবসায়ী আব্দুল হামিদ বলেন, ‘ভোটের দিন কাহালু-নন্দীগ্রামে মানুষের মুখে যা শুনেছি, তাতে হিরো আলম নির্বাচিত হওয়ার কথা। আমার মনে হয়, হিরো আলম পাস করেছিলেন, কিন্তু ফল পাল্টে দিয়ে তাঁকে হারানো হয়েছে।’
সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনে হিরো আলম এত ভোট পাওয়ার কারণ জানতে চাইলে কাহালু উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতের ইন্ধনে সংসদকে হাস্যকর বানানোর উদ্দেশ্যেই হিরো আলমের মতো একজন জোকারকে তাঁরা গোপনে ভোট দিতে বলেছেন তাঁদের লোকজনকে। এ ছাড়া ফেসবুকের মাধ্যমে হিরো আলমের প্রতি আসক্তি থেকে কিছু তরুণ ভোটারও হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।’
নন্দীগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমানে দাবি, ভোট শতভাগ সুষ্ঠু হয়েছে, হিরো আলম ছাড়া অন্য প্রার্থীরা মিডিয়ার কাছে এ কথা বলেছেন। বিএনপি-জামায়াতের শেখানো কথা বলছেন হিরো আলম উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সংসদের ভাবমূর্তি নষ্ট করতেই হিরো আলমকে তাঁদের লোকজন ভোট দিয়েছে।’
কাহালু উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন আজাদ বলেন, ‘বিএনপির লোকজন ভোট দিলে ১৫ ভাগ ভোট পড়ত না। বিএনপি ভোটে গেলে হিরো আলমের ভোট পাঁচ-ছয় শর বেশি হতো না।’ তিনি বলেন, ‘যুবসমাজ এই সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। সমাজের সেই অংশটি হিরো আলমকে ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে তাদের অবস্থান কোথায় তা দেখিয়েছে।’
নন্দীগ্রাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন সরকার বলেন, ‘ধানের শীষ প্রতীক না থাকায় আর আওয়ামী লীগের ওপর ক্ষোভ থেকেই মানুষ হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপির কেউ ভোটকেন্দ্রে যাননি। এই আসনে নৌকা প্রতীক না থাকায় আওয়ামী লীগের অনেকেই হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।’
সাধারণ মানুষ হিরো আলমকে প্রতিবাদ হিসেবে ভোট দিয়েছেন বলে উল্লেখ করে কাহালু উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ও কলেজশিক্ষক মাকছুদার রহমান মাছুদ বলেন, ‘রাজনীতিবিদদের দুর্নীতি, কথার সঙ্গে কাজের মিল না থাকা, ভোটে জেতার পর জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া ছাড়াও বিভিন্ন কারণে তাঁদের প্রতি ক্ষোভ ও বিতৃষ্ণা জন্মেছে মানুষের মধ্যে। হিরো আলমকে ভোট দিয়ে তারা তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে।’
বগুড়া সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি তৌফিক হাসান ময়না বলেন, ‘রাজনৈতিক নেতাদের রাজনৈতিক চরিত্র নেই, এটা স্বীকার করতে হবে। সাধারণ মানুষ থেকে তারা দূরে সরে গেছে। রাজনীতিবিদদের নিয়ে সাধারণ মানুষ একধরনের হতাশায় ভুগছে। সেই হতাশা থেকেই আবেগপ্রবণ বাঙালি হিরো আলমকে বেছে নেওয়ার চেষ্টা করেছে।’
হিরো আলম বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) ও বগুড়া-৬ (সদর) আসনে উপনির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। বগুড়া-৪ আসনে ৮৩৪ ভোটে হেরে যান তিনি। ভোট পেয়েছেন ১৯ হাজার ৫৭১টি। আর বগুড়া-৬ আসনে পেয়েছেন ৫ হাজার ২৭৪ ভোট।
২০১৮ সালে একাদশ সংসদ নির্বাচনে হিরো আলম প্রার্থী হয়েছিলেন বগুড়া-৪ আসনে। সেবার তিনি ভোট পেয়েছিলেন ৬৩২টি। কিন্তু এবার এত ভোট কীভাবে পেলেন হিরো আলম, এই রহস্য উদ্ঘাটন করতে মাঠে কাজ শুরু করেছে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের মতে, জামায়াত-বিএনপির হাত রয়েছে হিরো আলমের ভোটের পেছনে।
বগুড়া প্রতিনিধি

জাতীয় সংসদকে হাস্যকর বানাতে সাধারণ মানুষকে হিরো আলমের পক্ষে ভোট দিতে বিএনপি-জামায়াত গোপনে উদ্বুদ্ধ করেছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা। বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) উপনির্বাচনে হিরো আলম এত ভোট পাওয়ার পেছনে বিএনপি-জামায়াতের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি তাঁদের।
তবে এই দাবি ভিত্তিহীন আখ্যা দিয়ে বিএনপির নেতারা বলছেন, নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিলে হিরো আলম পাঁচ-ছয় শর বেশি ভোট পেতেন না; বরং ধানের শীষ প্রতীক না থাকায় আর আওয়ামী লীগের ওপর ক্ষোভ থেকে মানুষ হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।
এদিকে বগুড়ায় এখন সর্বস্তরে আলোচনায় আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। কেউ বলছেন, বিএনপি-জামায়াতের একাংশের ভোট পেয়েছেন হিরো আলম। আবার কেউ বলছেন, সাধারণ মানুষ ভালোবেসেই তাঁকে ভোট দিয়েছেন।
আজ শুক্রবার এ নিয়ে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা হয়। তাঁদের অনেকে মনে করেন, হিরো আলম পাস করেছিলেন, কিন্তু তাঁকে হারানো হয়েছে। শেষ মুহূর্তে ফল পাল্টে দিয়ে জাসদের প্রার্থী রেজাউল করিম তানসেনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রিকশাচালক খোরশেদ, জুম্মান, রবিউল বিশ্বাস মনে করেন, সরকারের ওপর মহলের নির্দেশে হিরো আলমকে ভোটে জিততে দেওয়া হয়নি। ফুটপাতে ফল বিক্রেতা করিম, আসালত, ছালাম ও আখের আলীর ধারণা, হিরো আলম পাস করলে সংসদে তাঁর পাশে বসতে এমপি-মন্ত্রীদের লজ্জা লাগবে। এ কারণে অনেক ভোট পাওয়ার পরও হিরো আলমকে জয়ী ঘোষণা দেওয়া হয়নি।
হিরো আলমের পরাজয় মানতে পারছেন না অনেকেই। বগুড়া শহরের রাজাবাজারে ব্যবসায়ী আব্দুল হামিদ বলেন, ‘ভোটের দিন কাহালু-নন্দীগ্রামে মানুষের মুখে যা শুনেছি, তাতে হিরো আলম নির্বাচিত হওয়ার কথা। আমার মনে হয়, হিরো আলম পাস করেছিলেন, কিন্তু ফল পাল্টে দিয়ে তাঁকে হারানো হয়েছে।’
সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনে হিরো আলম এত ভোট পাওয়ার কারণ জানতে চাইলে কাহালু উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতের ইন্ধনে সংসদকে হাস্যকর বানানোর উদ্দেশ্যেই হিরো আলমের মতো একজন জোকারকে তাঁরা গোপনে ভোট দিতে বলেছেন তাঁদের লোকজনকে। এ ছাড়া ফেসবুকের মাধ্যমে হিরো আলমের প্রতি আসক্তি থেকে কিছু তরুণ ভোটারও হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।’
নন্দীগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমানে দাবি, ভোট শতভাগ সুষ্ঠু হয়েছে, হিরো আলম ছাড়া অন্য প্রার্থীরা মিডিয়ার কাছে এ কথা বলেছেন। বিএনপি-জামায়াতের শেখানো কথা বলছেন হিরো আলম উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সংসদের ভাবমূর্তি নষ্ট করতেই হিরো আলমকে তাঁদের লোকজন ভোট দিয়েছে।’
কাহালু উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন আজাদ বলেন, ‘বিএনপির লোকজন ভোট দিলে ১৫ ভাগ ভোট পড়ত না। বিএনপি ভোটে গেলে হিরো আলমের ভোট পাঁচ-ছয় শর বেশি হতো না।’ তিনি বলেন, ‘যুবসমাজ এই সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। সমাজের সেই অংশটি হিরো আলমকে ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে তাদের অবস্থান কোথায় তা দেখিয়েছে।’
নন্দীগ্রাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন সরকার বলেন, ‘ধানের শীষ প্রতীক না থাকায় আর আওয়ামী লীগের ওপর ক্ষোভ থেকেই মানুষ হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপির কেউ ভোটকেন্দ্রে যাননি। এই আসনে নৌকা প্রতীক না থাকায় আওয়ামী লীগের অনেকেই হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।’
সাধারণ মানুষ হিরো আলমকে প্রতিবাদ হিসেবে ভোট দিয়েছেন বলে উল্লেখ করে কাহালু উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ও কলেজশিক্ষক মাকছুদার রহমান মাছুদ বলেন, ‘রাজনীতিবিদদের দুর্নীতি, কথার সঙ্গে কাজের মিল না থাকা, ভোটে জেতার পর জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া ছাড়াও বিভিন্ন কারণে তাঁদের প্রতি ক্ষোভ ও বিতৃষ্ণা জন্মেছে মানুষের মধ্যে। হিরো আলমকে ভোট দিয়ে তারা তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে।’
বগুড়া সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি তৌফিক হাসান ময়না বলেন, ‘রাজনৈতিক নেতাদের রাজনৈতিক চরিত্র নেই, এটা স্বীকার করতে হবে। সাধারণ মানুষ থেকে তারা দূরে সরে গেছে। রাজনীতিবিদদের নিয়ে সাধারণ মানুষ একধরনের হতাশায় ভুগছে। সেই হতাশা থেকেই আবেগপ্রবণ বাঙালি হিরো আলমকে বেছে নেওয়ার চেষ্টা করেছে।’
হিরো আলম বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) ও বগুড়া-৬ (সদর) আসনে উপনির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। বগুড়া-৪ আসনে ৮৩৪ ভোটে হেরে যান তিনি। ভোট পেয়েছেন ১৯ হাজার ৫৭১টি। আর বগুড়া-৬ আসনে পেয়েছেন ৫ হাজার ২৭৪ ভোট।
২০১৮ সালে একাদশ সংসদ নির্বাচনে হিরো আলম প্রার্থী হয়েছিলেন বগুড়া-৪ আসনে। সেবার তিনি ভোট পেয়েছিলেন ৬৩২টি। কিন্তু এবার এত ভোট কীভাবে পেলেন হিরো আলম, এই রহস্য উদ্ঘাটন করতে মাঠে কাজ শুরু করেছে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের মতে, জামায়াত-বিএনপির হাত রয়েছে হিরো আলমের ভোটের পেছনে।

জাতীয় সংসদকে হাস্যকর বানাতে সাধারণ মানুষকে হিরো আলমের পক্ষে ভোট দিতে বিএনপি-জামায়াত গোপনে উদ্বুদ্ধ করেছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা। বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) উপনির্বাচনে হিরো আলম এত ভোট পাওয়ার পেছনে বিএনপি-জামায়াতের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি তাঁদের।
তবে এই দাবি ভিত্তিহীন আখ্যা দিয়ে বিএনপির নেতারা বলছেন, নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিলে হিরো আলম পাঁচ-ছয় শর বেশি ভোট পেতেন না; বরং ধানের শীষ প্রতীক না থাকায় আর আওয়ামী লীগের ওপর ক্ষোভ থেকে মানুষ হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।
এদিকে বগুড়ায় এখন সর্বস্তরে আলোচনায় আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। কেউ বলছেন, বিএনপি-জামায়াতের একাংশের ভোট পেয়েছেন হিরো আলম। আবার কেউ বলছেন, সাধারণ মানুষ ভালোবেসেই তাঁকে ভোট দিয়েছেন।
আজ শুক্রবার এ নিয়ে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা হয়। তাঁদের অনেকে মনে করেন, হিরো আলম পাস করেছিলেন, কিন্তু তাঁকে হারানো হয়েছে। শেষ মুহূর্তে ফল পাল্টে দিয়ে জাসদের প্রার্থী রেজাউল করিম তানসেনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রিকশাচালক খোরশেদ, জুম্মান, রবিউল বিশ্বাস মনে করেন, সরকারের ওপর মহলের নির্দেশে হিরো আলমকে ভোটে জিততে দেওয়া হয়নি। ফুটপাতে ফল বিক্রেতা করিম, আসালত, ছালাম ও আখের আলীর ধারণা, হিরো আলম পাস করলে সংসদে তাঁর পাশে বসতে এমপি-মন্ত্রীদের লজ্জা লাগবে। এ কারণে অনেক ভোট পাওয়ার পরও হিরো আলমকে জয়ী ঘোষণা দেওয়া হয়নি।
হিরো আলমের পরাজয় মানতে পারছেন না অনেকেই। বগুড়া শহরের রাজাবাজারে ব্যবসায়ী আব্দুল হামিদ বলেন, ‘ভোটের দিন কাহালু-নন্দীগ্রামে মানুষের মুখে যা শুনেছি, তাতে হিরো আলম নির্বাচিত হওয়ার কথা। আমার মনে হয়, হিরো আলম পাস করেছিলেন, কিন্তু ফল পাল্টে দিয়ে তাঁকে হারানো হয়েছে।’
সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনে হিরো আলম এত ভোট পাওয়ার কারণ জানতে চাইলে কাহালু উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতের ইন্ধনে সংসদকে হাস্যকর বানানোর উদ্দেশ্যেই হিরো আলমের মতো একজন জোকারকে তাঁরা গোপনে ভোট দিতে বলেছেন তাঁদের লোকজনকে। এ ছাড়া ফেসবুকের মাধ্যমে হিরো আলমের প্রতি আসক্তি থেকে কিছু তরুণ ভোটারও হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।’
নন্দীগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমানে দাবি, ভোট শতভাগ সুষ্ঠু হয়েছে, হিরো আলম ছাড়া অন্য প্রার্থীরা মিডিয়ার কাছে এ কথা বলেছেন। বিএনপি-জামায়াতের শেখানো কথা বলছেন হিরো আলম উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সংসদের ভাবমূর্তি নষ্ট করতেই হিরো আলমকে তাঁদের লোকজন ভোট দিয়েছে।’
কাহালু উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন আজাদ বলেন, ‘বিএনপির লোকজন ভোট দিলে ১৫ ভাগ ভোট পড়ত না। বিএনপি ভোটে গেলে হিরো আলমের ভোট পাঁচ-ছয় শর বেশি হতো না।’ তিনি বলেন, ‘যুবসমাজ এই সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। সমাজের সেই অংশটি হিরো আলমকে ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে তাদের অবস্থান কোথায় তা দেখিয়েছে।’
নন্দীগ্রাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন সরকার বলেন, ‘ধানের শীষ প্রতীক না থাকায় আর আওয়ামী লীগের ওপর ক্ষোভ থেকেই মানুষ হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপির কেউ ভোটকেন্দ্রে যাননি। এই আসনে নৌকা প্রতীক না থাকায় আওয়ামী লীগের অনেকেই হিরো আলমকে ভোট দিয়েছেন।’
সাধারণ মানুষ হিরো আলমকে প্রতিবাদ হিসেবে ভোট দিয়েছেন বলে উল্লেখ করে কাহালু উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ও কলেজশিক্ষক মাকছুদার রহমান মাছুদ বলেন, ‘রাজনীতিবিদদের দুর্নীতি, কথার সঙ্গে কাজের মিল না থাকা, ভোটে জেতার পর জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া ছাড়াও বিভিন্ন কারণে তাঁদের প্রতি ক্ষোভ ও বিতৃষ্ণা জন্মেছে মানুষের মধ্যে। হিরো আলমকে ভোট দিয়ে তারা তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে।’
বগুড়া সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি তৌফিক হাসান ময়না বলেন, ‘রাজনৈতিক নেতাদের রাজনৈতিক চরিত্র নেই, এটা স্বীকার করতে হবে। সাধারণ মানুষ থেকে তারা দূরে সরে গেছে। রাজনীতিবিদদের নিয়ে সাধারণ মানুষ একধরনের হতাশায় ভুগছে। সেই হতাশা থেকেই আবেগপ্রবণ বাঙালি হিরো আলমকে বেছে নেওয়ার চেষ্টা করেছে।’
হিরো আলম বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) ও বগুড়া-৬ (সদর) আসনে উপনির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। বগুড়া-৪ আসনে ৮৩৪ ভোটে হেরে যান তিনি। ভোট পেয়েছেন ১৯ হাজার ৫৭১টি। আর বগুড়া-৬ আসনে পেয়েছেন ৫ হাজার ২৭৪ ভোট।
২০১৮ সালে একাদশ সংসদ নির্বাচনে হিরো আলম প্রার্থী হয়েছিলেন বগুড়া-৪ আসনে। সেবার তিনি ভোট পেয়েছিলেন ৬৩২টি। কিন্তু এবার এত ভোট কীভাবে পেলেন হিরো আলম, এই রহস্য উদ্ঘাটন করতে মাঠে কাজ শুরু করেছে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের মতে, জামায়াত-বিএনপির হাত রয়েছে হিরো আলমের ভোটের পেছনে।

আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের ঐচ্ছিক তহবিল থেকে রাজধানীর ২১টি গির্জায় প্রায় ২০ লাখ টাকা আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
৩ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে ২৭ জনকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ভোরে মহানন্দা ব্যাটালিয়নের (৫৯ বিজিবি) অধীন ভোলাহাটের চামুশা সীমান্ত এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
শরীয়তপুরে ছাত্রদল ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় একাধিক বিস্ফোরণ ও দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করতে দেখা যায়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
২৮ মিনিট আগে
স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেছেন, গাজীপুরকে একটি পরিকল্পিত ও যানজটমুক্ত শহরে রূপান্তরের পথে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগগুলো প্রশংসনীয়। তিনি আরও বলেন, সরকার গাজীপুরকে একটি সমন্বিত ও পরিবেশবান্ধব মেগা উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় আনার পরিকল্পনা করছে।
৪১ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের ঐচ্ছিক তহবিল থেকে রাজধানীর ২১টি গির্জায় প্রায় ২০ লাখ টাকা আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
ডিএনসিসি জানিয়েছে, বড়দিনকে কেন্দ্র করে গির্জাগুলোর ধর্মীয় আয়োজন, সামাজিক কল্যাণমূলক কার্যক্রম এবং সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণে এই আর্থিক সহায়তা সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বড়দিন উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, শহরের সব ধর্মের মানুষ যেন নিরাপদ, আনন্দঘন ও উৎসবমুখর পরিবেশে নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসব পালন করতে পারেন, সে লক্ষ্যে সিটি করপোরেশন কাজ করছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ঢাকাকে একটি বহু সংস্কৃতির মানবিক নগরীতে পরিণত করতে চাই, যেখানে সব ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষ নির্ভয়ে ও নিশ্চিন্তে বসবাস করতে পারবেন।’
ডিএনসিসি প্রশাসক আরও বলেন, নাগরিক সম্প্রীতি, সহনশীলতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধকে ডিএনসিসি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় বড়দিনসহ বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবে বাস্তবসম্মত সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
ডিএনসিসি জানায়, এর আগে ঈদ ও দুর্গাপূজা উপলক্ষে মসজিদ, মন্দির ও ঈদগাহে আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছিল।

আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের ঐচ্ছিক তহবিল থেকে রাজধানীর ২১টি গির্জায় প্রায় ২০ লাখ টাকা আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
ডিএনসিসি জানিয়েছে, বড়দিনকে কেন্দ্র করে গির্জাগুলোর ধর্মীয় আয়োজন, সামাজিক কল্যাণমূলক কার্যক্রম এবং সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণে এই আর্থিক সহায়তা সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বড়দিন উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, শহরের সব ধর্মের মানুষ যেন নিরাপদ, আনন্দঘন ও উৎসবমুখর পরিবেশে নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসব পালন করতে পারেন, সে লক্ষ্যে সিটি করপোরেশন কাজ করছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ঢাকাকে একটি বহু সংস্কৃতির মানবিক নগরীতে পরিণত করতে চাই, যেখানে সব ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষ নির্ভয়ে ও নিশ্চিন্তে বসবাস করতে পারবেন।’
ডিএনসিসি প্রশাসক আরও বলেন, নাগরিক সম্প্রীতি, সহনশীলতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধকে ডিএনসিসি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় বড়দিনসহ বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবে বাস্তবসম্মত সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
ডিএনসিসি জানায়, এর আগে ঈদ ও দুর্গাপূজা উপলক্ষে মসজিদ, মন্দির ও ঈদগাহে আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছিল।

জাতীয় সংসদকে হাস্যকর বানাতে সাধারণ মানুষকে হিরো আলমের পক্ষে ভোট দিতে বিএনপি-জামায়াত গোপনে উদ্বুদ্ধ করেছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা। বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) উপনির্বাচনে হিরো আলম এত ভোট পাওয়ার পেছনে বিএনপি-জামায়াতের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি তাঁদের।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে ২৭ জনকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ভোরে মহানন্দা ব্যাটালিয়নের (৫৯ বিজিবি) অধীন ভোলাহাটের চামুশা সীমান্ত এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
শরীয়তপুরে ছাত্রদল ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় একাধিক বিস্ফোরণ ও দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করতে দেখা যায়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
২৮ মিনিট আগে
স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেছেন, গাজীপুরকে একটি পরিকল্পিত ও যানজটমুক্ত শহরে রূপান্তরের পথে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগগুলো প্রশংসনীয়। তিনি আরও বলেন, সরকার গাজীপুরকে একটি সমন্বিত ও পরিবেশবান্ধব মেগা উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় আনার পরিকল্পনা করছে।
৪১ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে ২৭ জনকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ভোরে মহানন্দা ব্যাটালিয়নের (৫৯ বিজিবি) অধীন ভোলাহাটের চামুশা সীমান্ত এলাকা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে ৮ জন পুরুষ, ১২ জন নারী, ৫টি শিশুসহ ২ জন তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তি রয়েছে। তারা সবাই পাসপোর্ট ও বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিল।
এ বিষয়ে ৫৯ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল গোলাম কিবরিয়া বলেন, আটক ব্যক্তিরা বিভিন্ন সময়ে পাসপোর্ট ছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে গিয়েছিল। পরে তারা আবার কোনো বৈধ ভ্রমণ নথি ছাড়াই বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করলে আন্তর্জাতিক সীমান্ত এলাকায় বিজিবি তাদের আটক করে। তিনি আরও বলেন, আটক ব্যক্তিদের পরিচয়, স্থায়ী ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্র ও বাংলাদেশি নাগরিকত্ব যাচাই-বাছাইয়ের জন্য প্রয়োজনীয় আইনগত প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হচ্ছে। প্রাথমিক যাচাই শেষে জিডির মাধ্যমে তাদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে ২৭ জনকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ভোরে মহানন্দা ব্যাটালিয়নের (৫৯ বিজিবি) অধীন ভোলাহাটের চামুশা সীমান্ত এলাকা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে ৮ জন পুরুষ, ১২ জন নারী, ৫টি শিশুসহ ২ জন তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তি রয়েছে। তারা সবাই পাসপোর্ট ও বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিল।
এ বিষয়ে ৫৯ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল গোলাম কিবরিয়া বলেন, আটক ব্যক্তিরা বিভিন্ন সময়ে পাসপোর্ট ছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে গিয়েছিল। পরে তারা আবার কোনো বৈধ ভ্রমণ নথি ছাড়াই বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করলে আন্তর্জাতিক সীমান্ত এলাকায় বিজিবি তাদের আটক করে। তিনি আরও বলেন, আটক ব্যক্তিদের পরিচয়, স্থায়ী ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্র ও বাংলাদেশি নাগরিকত্ব যাচাই-বাছাইয়ের জন্য প্রয়োজনীয় আইনগত প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হচ্ছে। প্রাথমিক যাচাই শেষে জিডির মাধ্যমে তাদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

জাতীয় সংসদকে হাস্যকর বানাতে সাধারণ মানুষকে হিরো আলমের পক্ষে ভোট দিতে বিএনপি-জামায়াত গোপনে উদ্বুদ্ধ করেছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা। বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) উপনির্বাচনে হিরো আলম এত ভোট পাওয়ার পেছনে বিএনপি-জামায়াতের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি তাঁদের।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের ঐচ্ছিক তহবিল থেকে রাজধানীর ২১টি গির্জায় প্রায় ২০ লাখ টাকা আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
৩ মিনিট আগে
শরীয়তপুরে ছাত্রদল ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় একাধিক বিস্ফোরণ ও দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করতে দেখা যায়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
২৮ মিনিট আগে
স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেছেন, গাজীপুরকে একটি পরিকল্পিত ও যানজটমুক্ত শহরে রূপান্তরের পথে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগগুলো প্রশংসনীয়। তিনি আরও বলেন, সরকার গাজীপুরকে একটি সমন্বিত ও পরিবেশবান্ধব মেগা উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় আনার পরিকল্পনা করছে।
৪১ মিনিট আগেশরীয়তপুর প্রতিনিধি

শরীয়তপুরে ছাত্রদল ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় একাধিক বিস্ফোরণ ও দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করতে দেখা যায়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
আজ সোমবার শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে নাঈম ব্যাপারী নামের এক ছাত্রদল কর্মীর অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
আহত ব্যক্তিরা হলেন এনসিপির সদস্যসচিব সবুজ তালুকদার (৩৮), ছাত্রদল কর্মী নিরব তালুকদার (১৮), আকাশ (২২), আরমান (২৬), মামুন (৩০), আবিদ খান (২৮), ইসাহাক সরদার (৩২), বিএনপি কর্মী মোহাম্মদ আলীসহ কয়েকজন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে এনসিপি নেতা সবুজ তালুকদারের নেতৃত্বে সন্ধ্যায় শহরে একটি বিক্ষোভ-মিছিল বের হয়। মিছিলটি শহরের গার্লস স্কুল এলাকা থেকে শুরু হয়ে শরীয়তপুর–ঢাকা মহাসড়কের চৌরঙ্গী মোড় অতিক্রম করে তামিম ফ্যামিলি ফুড সেন্টারের সামনে পৌঁছালে ছাত্রদলের কর্মী আকাশের সঙ্গে এনসিপির নেতা-কর্মীদের বিরোধের সৃষ্টি হয়।
এনসিপির নেতা-কর্মীরা ওই ছাত্রদল কর্মীকে ধরে নিয়ে পুনরায় চৌরঙ্গী মোড়ে ফিরে এসে মারধর করেন। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে জেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব সোহেল তালুকদারের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। এরপর দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
একপর্যায়ে সংঘর্ষ ভয়াবহ রূপ নেয়। উভয় পক্ষ হাতবোমা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে একে অপরের ওপর হামলা চালায়। হাতবোমা বিস্ফোরণ ও অস্ত্রের আঘাতে অন্তত ১০ জন আহত হন। এতে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং যান চলাচল সাময়িকভাবে ব্যাহত হয়।
এ বিষয়ে পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম বলেন, ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদে এনসিপির একটি বিক্ষোভ-মিছিল চলাকালে ছাত্রদলের এক কর্মীর সঙ্গে ভুল-বোঝাবুঝি থেকে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বর্তমানে পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

শরীয়তপুরে ছাত্রদল ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় একাধিক বিস্ফোরণ ও দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করতে দেখা যায়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
আজ সোমবার শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে নাঈম ব্যাপারী নামের এক ছাত্রদল কর্মীর অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
আহত ব্যক্তিরা হলেন এনসিপির সদস্যসচিব সবুজ তালুকদার (৩৮), ছাত্রদল কর্মী নিরব তালুকদার (১৮), আকাশ (২২), আরমান (২৬), মামুন (৩০), আবিদ খান (২৮), ইসাহাক সরদার (৩২), বিএনপি কর্মী মোহাম্মদ আলীসহ কয়েকজন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে এনসিপি নেতা সবুজ তালুকদারের নেতৃত্বে সন্ধ্যায় শহরে একটি বিক্ষোভ-মিছিল বের হয়। মিছিলটি শহরের গার্লস স্কুল এলাকা থেকে শুরু হয়ে শরীয়তপুর–ঢাকা মহাসড়কের চৌরঙ্গী মোড় অতিক্রম করে তামিম ফ্যামিলি ফুড সেন্টারের সামনে পৌঁছালে ছাত্রদলের কর্মী আকাশের সঙ্গে এনসিপির নেতা-কর্মীদের বিরোধের সৃষ্টি হয়।
এনসিপির নেতা-কর্মীরা ওই ছাত্রদল কর্মীকে ধরে নিয়ে পুনরায় চৌরঙ্গী মোড়ে ফিরে এসে মারধর করেন। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে জেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব সোহেল তালুকদারের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। এরপর দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
একপর্যায়ে সংঘর্ষ ভয়াবহ রূপ নেয়। উভয় পক্ষ হাতবোমা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে একে অপরের ওপর হামলা চালায়। হাতবোমা বিস্ফোরণ ও অস্ত্রের আঘাতে অন্তত ১০ জন আহত হন। এতে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং যান চলাচল সাময়িকভাবে ব্যাহত হয়।
এ বিষয়ে পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম বলেন, ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদে এনসিপির একটি বিক্ষোভ-মিছিল চলাকালে ছাত্রদলের এক কর্মীর সঙ্গে ভুল-বোঝাবুঝি থেকে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বর্তমানে পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

জাতীয় সংসদকে হাস্যকর বানাতে সাধারণ মানুষকে হিরো আলমের পক্ষে ভোট দিতে বিএনপি-জামায়াত গোপনে উদ্বুদ্ধ করেছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা। বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) উপনির্বাচনে হিরো আলম এত ভোট পাওয়ার পেছনে বিএনপি-জামায়াতের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি তাঁদের।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের ঐচ্ছিক তহবিল থেকে রাজধানীর ২১টি গির্জায় প্রায় ২০ লাখ টাকা আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
৩ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে ২৭ জনকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ভোরে মহানন্দা ব্যাটালিয়নের (৫৯ বিজিবি) অধীন ভোলাহাটের চামুশা সীমান্ত এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেছেন, গাজীপুরকে একটি পরিকল্পিত ও যানজটমুক্ত শহরে রূপান্তরের পথে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগগুলো প্রশংসনীয়। তিনি আরও বলেন, সরকার গাজীপুরকে একটি সমন্বিত ও পরিবেশবান্ধব মেগা উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় আনার পরিকল্পনা করছে।
৪১ মিনিট আগেগাজীপুর প্রতিনিধি

স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেছেন, গাজীপুরকে একটি পরিকল্পিত ও যানজটমুক্ত শহরে রূপান্তরের পথে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগগুলো প্রশংসনীয়। তিনি আরও বলেন, সরকার গাজীপুরকে একটি সমন্বিত ও পরিবেশবান্ধব মেগা উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় আনার পরিকল্পনা করছে।
আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের (গাসিক) প্রধান কার্যালয় পরিদর্শন ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্থানীয় সরকার সচিব এসব কথা বলেন।
এ সময় গাজীপুর মহানগর উন্নয়নে গাসিকের নেওয়া বিভিন্ন কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করে স্থানীয় সরকার সচিব বলেন, গাজীপুরকে একটি পরিকল্পিত, যানজটমুক্ত ও আধুনিক শহরে রূপান্তরের পথে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগগুলো সময়োপযোগী ও বাস্তবভিত্তিক। খাল পুনঃখনন, আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও সড়ক অবকাঠামো উন্নয়ন ইতিমধ্যে নগরবাসীর জীবনমানে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
রেজাউল মাকছুদ জাহেদী আরও বলেন, খালের সৌন্দর্য ও দীর্ঘস্থায়ী কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে গার্ড ওয়াল নির্মাণ, সুয়ারেজ, বিশুদ্ধ পানির লাইন স্থাপনসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়নে সরকার আর্থিক বরাদ্দ দেবে। গাজীপুরের মানুষ যেন স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে স্বাচ্ছন্দ্যে বসবাস করতে পারে, সে লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ সিটি করপোরেশনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে।
এ ছাড়া গাজীপুরকে একটি সমন্বিত ও পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় আনার বিষয়ে সরকার গুরুত্বসহকারে চিন্তাভাবনা করছে বলেও জানান
স্থানীয় সরকার সচিব। প্রশাসন ও সিটি করপোরেশনের সমন্বিত উদ্যোগে নাগরিক সেবা সহজীকরণ, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করাই সরকারের মূল লক্ষ্য বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এ দিন বিকেলে মহানগরীর টঙ্গীর হিমারদীঘি এলাকায় গাসিক নির্মিত আধুনিক ক্রীড়াঙ্গনে আয়োজিত ‘প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৫’-এর জমজমাট ফাইনাল উপভোগ করেন স্থানীয় সরকার সচিব। টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচের লড়াইয়ে বাসন অঞ্চল-৬ দল ২-০ গোলে কোনাবাড়ী অঞ্চল-৭-কে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়। খেলা শেষে বিজয়ীদের হাতে ট্রফি তুলে দেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী।
গাসিক প্রশাসক ও ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন আহমদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন গাজীপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. ইসরাইল হাওলাদার এবং গাজীপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আলম হোসেন। এ ছাড়া গাসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সোহেল হাসানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেছেন, গাজীপুরকে একটি পরিকল্পিত ও যানজটমুক্ত শহরে রূপান্তরের পথে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগগুলো প্রশংসনীয়। তিনি আরও বলেন, সরকার গাজীপুরকে একটি সমন্বিত ও পরিবেশবান্ধব মেগা উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় আনার পরিকল্পনা করছে।
আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের (গাসিক) প্রধান কার্যালয় পরিদর্শন ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্থানীয় সরকার সচিব এসব কথা বলেন।
এ সময় গাজীপুর মহানগর উন্নয়নে গাসিকের নেওয়া বিভিন্ন কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করে স্থানীয় সরকার সচিব বলেন, গাজীপুরকে একটি পরিকল্পিত, যানজটমুক্ত ও আধুনিক শহরে রূপান্তরের পথে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগগুলো সময়োপযোগী ও বাস্তবভিত্তিক। খাল পুনঃখনন, আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও সড়ক অবকাঠামো উন্নয়ন ইতিমধ্যে নগরবাসীর জীবনমানে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
রেজাউল মাকছুদ জাহেদী আরও বলেন, খালের সৌন্দর্য ও দীর্ঘস্থায়ী কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে গার্ড ওয়াল নির্মাণ, সুয়ারেজ, বিশুদ্ধ পানির লাইন স্থাপনসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়নে সরকার আর্থিক বরাদ্দ দেবে। গাজীপুরের মানুষ যেন স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে স্বাচ্ছন্দ্যে বসবাস করতে পারে, সে লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ সিটি করপোরেশনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে।
এ ছাড়া গাজীপুরকে একটি সমন্বিত ও পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় আনার বিষয়ে সরকার গুরুত্বসহকারে চিন্তাভাবনা করছে বলেও জানান
স্থানীয় সরকার সচিব। প্রশাসন ও সিটি করপোরেশনের সমন্বিত উদ্যোগে নাগরিক সেবা সহজীকরণ, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করাই সরকারের মূল লক্ষ্য বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এ দিন বিকেলে মহানগরীর টঙ্গীর হিমারদীঘি এলাকায় গাসিক নির্মিত আধুনিক ক্রীড়াঙ্গনে আয়োজিত ‘প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৫’-এর জমজমাট ফাইনাল উপভোগ করেন স্থানীয় সরকার সচিব। টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচের লড়াইয়ে বাসন অঞ্চল-৬ দল ২-০ গোলে কোনাবাড়ী অঞ্চল-৭-কে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়। খেলা শেষে বিজয়ীদের হাতে ট্রফি তুলে দেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী।
গাসিক প্রশাসক ও ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন আহমদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন গাজীপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. ইসরাইল হাওলাদার এবং গাজীপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আলম হোসেন। এ ছাড়া গাসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সোহেল হাসানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় সংসদকে হাস্যকর বানাতে সাধারণ মানুষকে হিরো আলমের পক্ষে ভোট দিতে বিএনপি-জামায়াত গোপনে উদ্বুদ্ধ করেছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা। বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) উপনির্বাচনে হিরো আলম এত ভোট পাওয়ার পেছনে বিএনপি-জামায়াতের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি তাঁদের।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের ঐচ্ছিক তহবিল থেকে রাজধানীর ২১টি গির্জায় প্রায় ২০ লাখ টাকা আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
৩ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে ২৭ জনকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ভোরে মহানন্দা ব্যাটালিয়নের (৫৯ বিজিবি) অধীন ভোলাহাটের চামুশা সীমান্ত এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
শরীয়তপুরে ছাত্রদল ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় একাধিক বিস্ফোরণ ও দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করতে দেখা যায়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
২৮ মিনিট আগে