Ajker Patrika

‘ছাত্রদল-যুবদল, ১০ টাকা...১০ টাকা’

রিমন রহমান, রাজশাহী
আপডেট : ০২ ডিসেম্বর ২০২২, ১২: ১১
‘ছাত্রদল-যুবদল, ১০ টাকা...১০ টাকা’

রাস্তা দিয়ে একের পর এক মিছিল ঢুকছে। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ‘এই ছাত্রদল, যুবদল, ১০ টাকা, ১০ টাকা’ ডেকেই যাচ্ছেন মো. জাহাঙ্গীর। কখনো কখনো মিছিল থেকে দু-একজন বেরিয়ে আসছেন। জাহাঙ্গীরের কাছে থাকা বিএনপির দলীয় নানা রকম ব্যাজ কিনছেন।

বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশস্থলে এভাবে প্রায় ২০ জন ব্যাজ বিক্রি করছেন। জাহাঙ্গীরের দাবি, তাঁরা সবাই ঢাকা থেকে একসঙ্গেই এসেছেন। সবাই বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। দেশের যেখানে সমাবেশ হচ্ছে, এই ব্যাজ বিক্রেতা হয়ে সেখানেই যাচ্ছেন। 

রাজশাহীতে সমাবেশ হবে শনিবার। তার আগেই নেতা-কর্মীরা সমাবেশস্থলে এসে হাজির হচ্ছেন। বৃহস্পতিবার রাতে তাঁদের কাছেই ব্যাজ বিক্রি করতে দেখা যায় জাহাঙ্গীরকে। ‘এই ছাত্রদল, যুবদল, ১০ টাকা, ১০ টাকা। যেইডা লন ১০ টাকা’ বলে হেঁকে যাচ্ছিলেন তিনি। 

জাহাঙ্গীর বললেন, ‘ঢাকা থিইক্যা আমরা ২০ জন সারা দ্যাশেই যাইতাছি। কুনু জাগায় সমিস্যা হয়নি। আপনাগো রাশশাহীতে আইস্যা হোটেলে থাকনের জাগাও পাচ্ছি না। বিএনপির জিনিসপত্র বিককিরি করতাছে দেইখ্যা একজনরে হোটেলেত থন নামাই দিছে।’ 

জাহাঙ্গীর আরও বলেন, ‘আমি পল্টন থানা বিএনপির কমিটিত আছি, কিন্তু নাম ভাঙাই না। নাম জানাজানি হইলি সমিস্যা।’ কথার ফাঁকে আবার একইভাবে ছাত্রদল-যুবদলের ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে শুরু করলেন জাহাঙ্গীর। 

পাশেই ছিলেন আরেক ব্যাজ বিক্রেতা চান মিয়া। তিনি বলেন, ‘আমরা ২০ জন আছি, অন্য কুনু ব্যাচ পাইবেন না। সব বিএনপির। যেইহানেই বিএনপির প্রোগরাম, সেইহানেই আমরা।’ তারপর চান মিয়াও ‘খালি ২০ টাকা, ২০ টাকা। বাইছা লন, বাইছা লন ২০ টাকা, ২০ টাকা’ বলে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে শুরু করলেন। বললেন, ধানের শীষ প্রতীক ও বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের ছবি থাকা এসব ব্যাজ তারা কেনেন ১৮ টাকা পিস দরে। বিক্রি করেন ২০ টাকায়। সমাবেশে যাওয়ার গাড়িভাড়ার টাকা উঠে এলেই তাঁরা খুশি। 

বিএনপির সমাবেশ হবে ঐতিহাসিক মাদ্রাসা মাঠে (হাজি মুহম্মদ মুহসীন সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠ)। এখন সেখানে মঞ্চ ও মাঠ প্রস্তুতের কাজ চলছে। এই মাঠে এখন অন্য নেতা-কর্মীদের প্রবেশের সুযোগ নেই। তাই দূর-দূরান্ত থেকে আসা নেতা-কর্মীরা পাশের ঈদগাহ মাঠে অবস্থান করছেন। বিরাট ঈদগাহের প্রায় পুরোটাই তাঁবুতে ভরে গেছে। তার পরও এখনো স্লোগানে স্লোগানে মিছিল নিয়ে একটার পর একটা দল ঢুকছে ঈদগাহ মাঠে।

আরও পড়ুন:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

‎হাদি হত্যার বিচার দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

জবি প্রতিনিধি 
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ‎হাদি হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জবি শিক্ষার্থীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ‎হাদি হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জবি শিক্ষার্থীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

‎ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদ এবং হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) জুমার নামাজ শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি বিশ্বজিৎ চত্বর হয়ে লক্ষ্মীবাজার মোড় ঘুরে আবার প্রধান ফটকের সামনে এসে শেষ হয়। ‎

‎এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘আমি কে তুমি কে, হাদি হাদি’, ‘আমার সোনার বাংলায় খুনি লীগের ঠাঁই নাই’, ‘ফ্যাসিবাদের ঠিকানা এই বাংলায় হবে না’, হাদি ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দিব না’সহ নানা স্লোগান দেয়। ‎

জুলাই অভ্যুত্থান ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিচিতি পাওয়া হাদি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকায় গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা রিকশায় থাকা হাদিকে গুলি করে। গুলিটি হাদির মাথায় লাগে।

গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে রাতেই তাঁকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত সোমবার দুপুরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হাদি হত্যা: ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ ছাত্র-জনতার

গাজীপুর ও শ্রীপুর প্রতিনিধি 
মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় মহাসড়ক অবরোধ। ছবি: আজকের পত্রিকা
মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় মহাসড়ক অবরোধ। ছবি: আজকের পত্রিকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির খুনিদের বিচার দাবিতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ছাত্র-জনতা। এতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটা থেকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মাওনা চৌরাস্তা এলাকার পল্লী বিদ্যুৎ মোড়ে অবরোধ কর্মসূচি শুরু হয়।

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) শ্রীপুর শাখার সমন্বয়ক আবু রায়হান মিসবাহ্ বলেন, ‘ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির খুনিদের বিচার দাবিতে আমরা সড়ক অবরোধ করছি। আমরা চাই, দ্রুত সময়ের মধ্যে যেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী খুনিদের আইনের আওতায় আনে।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতা কাইফাত মোড়ল বলেন, ‘একজন জুলাই যোদ্ধাকে যেভাবে গুলি করে খুন করল, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত খুনিদের আজও গ্রেপ্তার করতে পারল না আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। যারা খুনিদের পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করল, তাদেরও বিচার দাবি করছি।’

শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাছির আহমদ বলেন, মহাসড়ক অবরোধের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

গাজীপুরজুড়ে বিক্ষোভ

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর রাতেই গাজীপুরে বিক্ষোভ শুরু হয়। রাতে মহানগরীর শিববাড়ী, টঙ্গীসহ বিভিন্ন এলাকায় মহাসড়ক অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা। গভীর রাত পর্যন্ত তাঁরা আগুন জ্বালিয়ে প্রতিবাদ জানান। বিক্ষোভকারীরা হত্যার ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দায়ীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান।

এসব আন্দোলনে অংশ নেয় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক আবদুল্লাহ আল মুহিম, গাজীপুর মহানগর জাতীয় যুবশক্তির সদস্যসচিব মো. ওমর ফারুক, গাজীপুর মহানগর এনসিপির সংগঠক নাবিল ইউসুফ, জাতীয় যুবশক্তির কেন্দ্রীয় সংগঠক মো. মোহসিন, সোহানুর রহমান শুভসহ এনসিপি, যুবশক্তি ও সাধারণ ছাত্র-জনতা।

পরে আজ সকাল ১০টার দিকে আবারও মহানগরীর চান্দনা চৌরাস্তায় বিক্ষোভ শুরু করেন এনসিপির নেতা-কর্মীরা। স্লোগানে ও প্রতিবাদে মুখর হয় পুরো এলাকা। এ সময় আন্দোলনকারীরা বলেন, শহীদ শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যু কোনোভাবেই স্বাভাবিক নয়, এটি একটি পরিকল্পিত ও নৃশংস হত্যাকাণ্ড। তাঁরা হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেন।

ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট) এলাকায়ও ইনকিলাব মঞ্চসহ বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে শত শত শিক্ষার্থী ক্যাম্পাস থেকে বিক্ষোভ-মিছিল বের করে শিববাড়ী মোড় গিয়ে সড়ক অবরোধ করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।

একই দাবিতে টঙ্গীর কলেজগেট এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বিক্ষোভ করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হাদি হত্যা: ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

ফেনী প্রতিনিধি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ বিক্ষোভকারীদের। ছবি: আজকের পত্রিকা
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ বিক্ষোভকারীদের। ছবি: আজকের পত্রিকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন সাধারণ ছাত্র-জনতা। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মহাসড়কের ফেনী মহিপাল ফ্লাইওভারের দক্ষিণ দিকের অংশে অবস্থান নেন বিক্ষোভকারীরা। প্রায় আধা ঘণ্টা চলা অবরোধে ঢাকা-চট্টগ্রামমুখী উভয় লেনে যানজটের সৃষ্টি হয়।

সরেজমিন দেখা যায়, আন্দোলনকারীরা জুমার নামাজের পর শহরের জহিরিয়া মসজিদ থেকে একটি মিছিল নিয়ে শহীদ শহীদুল্লা সড়ক প্রদক্ষিণ করে মহাসড়কে এসে বিক্ষোভ শুরু করেন। এই সময় হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে স্লোগান দেন তাঁরা।

রাশেদুল ইসলাম নামে এক আন্দোলনকারী বলেন, ‘জুলাইয়ের সম্মুখসারির এক যোদ্ধাকে গুলির ঘটনার এক সপ্তাহ পার হতে চললেও প্রশাসন দৃশ্যমান কোনো ভূমিকা নিতে পারেনি। এ সরকার আমাদের ভাইদের রক্তের ওপর দিয়ে চেয়ারে বসেও তাঁদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। এ ছাড়া মানুষকে কষ্ট দেওয়া আমাদের উদ্দেশ্য নয়। এ হত্যার বিচারের দাবিতে বাধ্য হয়ে আমরা প্রায় আধা ঘণ্টা সময়ের জন্য মহাসড়ক অবরোধ করেছি। শিগগিরই জড়িতদের আইনের আওতায় না আনলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সাবেক জেলা সমন্বয়ক আবদুল আজিজ বলেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী আন্দোলনে হাদি আমাদের যে পথ দেখিয়েছেন, সেই পথে হাঁটতে আমরা লাখো হাদি প্রস্তুত। যত দিন এ দেশে ভারতীয় আধিপত্যবাদ থাকবে, তত দিন রাজপথে আমাদের লড়াই চলবে। হাদির খুনিরা যেখানেই থাকুক, অবিলম্বে তাদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।’

ফেনী মডেল থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) সজল কান্তি দাশ বলেন, ‘অবরোধের খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে যাই। এখন আন্দোলনকারীরা মহাসড়ক থেকে সরে দাঁড়িয়েছে। সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের নতুন কমিটি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের নতুন কমিটি

দেশের স্বাস্থ্যখাতের সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের কার্যনির্বাহী পরিষদ ২০২৬–২৭ এর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতি পদে প্রতীক ইজাজ (দেশ রূপান্তর) এবং সাধারণ সম্পাদক পদে মো. মোজাহিদুল ইসলাম শুভ (এখন টেলিভিশন) নির্বাচিত হয়েছেন।

শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর একটি রেস্টুরেন্টে সংগঠনের বার্ষিক সাধারণ সভা ও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে বিএইচআরএফ নির্বাচন–২০২৬ এর চেয়ারম্যান আবুল খায়ের নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন। এবারের নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন সংগঠনের জ্যেষ্ঠ সদস্য মনিরুজ্জামান উজ্জ্বল ও কবির আহমেদ খান। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী পরিষদ ২০২৬–২৭ আগামী দুই বছরের জন্য দায়িত্ব পালন করবে।

কমিটিতে সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন—মোহাম্মদ আয়নাল হোসেন (সিটিজেন জার্নাল) ও মোহাম্মদ আল আমিন (ডেইলি সান)। যুগ্ম সম্পাদক হয়েছেন মাহমুদ কমল (মাছরাঙা টিভি)। অর্থ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন আজাদুল আদনান (আমার দেশ), সাংগঠনিক সম্পাদক তবিবুর রহমান (সমকাল), দপ্তর সম্পাদক তানভীরুল ইসলাম (ঢাকা পোস্ট) এবং প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মাহমুদুল হাসান (কালবেলা)।

কার্যনির্বাহী সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন শামিমুজ্জামান চৌধুরী (মোহনা টিভি), বুদ্ধদেব কুন্ডু (ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি), তাওসিয়া তাজমিম (দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড—টিবিএস) এবং নেসার উদ্দিন আহাম্মদ।

এর আগে, বিএইচআরএফের সদ্য বিদায়ী সভাপতি রাশেদ রাব্বির সভাপতিত্বে সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল ও সাবেক অর্থ সম্পাদক মো. বায়েজদী মুন্সী বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত