
যুগ পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের লাইফস্টাইলও পরিবর্তন হচ্ছে। বর্তমান বাংলাদেশ একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ। দিনের পর দিন আমরা নতুন নতুন আইডিয়া গ্রহণ করে জীবনযাপন প্রণালি পরিবর্তন করছি। স্মার্টফোন হচ্ছে বিশাল পরিবর্তনের একটা মূল মাধ্যম, যার সঠিক ব্যবহারে আপনি করতে পারেন আপনার স্বপ্ন পূরণ।
কেমন হয়, যদি জানেন যে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে চাইলে আপনি আয় করতে পারবেন? আজকের লেখাটি এ নিয়েই। পুরো লেখায় আমরা কথা বলব ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার নানা উপায় নিয়ে।
বর্তমানে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে। এগুলো সম্পর্কে জানতে পুরো লেখাটি পড়তে হবে।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
মোবাইল দিয়ে টাকা উপার্জনের ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আজ আমরা কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব, যা থেকে আপনিও জানতে পারবেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার উপায়। আসুন তাহলে বিস্তারিতভাবে জেনে নিই কীভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়—
মোবাইলে টাকা উপার্জন করতে পারবেন ভেবে কখনোই আপনার ভাবা উচিত নয় যে, আপনি খুবই সহজে এই কাজ করতে পারবেন। এই কাজ করতে অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে।
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে পারে আপনার আয়ের উৎস।
কী কী লাগবে মোবাইলের মাধ্যমে আয় করার জন্য?
মোবাইলের মাধ্যমে ইনকাম করতে আমাদের খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই। সামান্য কিছু বিষয় থাকলেই আপনি আজই শুরু করতে পারেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয়—
মোবাইল ফোন বা স্মার্টফোন
ইন্টারনেট কানেকশন
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ডিজিটাল ওয়ালেট
প্রতিদিন ২ থেকে ৩ ঘণ্টা সময়
মোবাইল দিয়ে টাকা আয়ের অনলাইনে অ্যাপ
আমাদের দেশে অনেক মানুষ আছে, যারা কর্মহীন এবং কাজ খোঁজার অপেক্ষায় বেকার বসে আছে। আপনি যদি চান ঘরে বসে সহজে কিছু টাকা আয় করতে, তাহলে আপনি আপনার গুরুত্বপূর্ণ সময় নষ্ট না করে অনলাইনের মাধ্যমে নিজের ভাগ্য খুলে নিতে পারেন।
কীভাবে করবেন টাকা উপার্জন? সমাধান হচ্ছে, মোবাইল অ্যাপ! আপনি চাইলে মোবাইল অ্যাপ দিয়ে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। তবে হ্যাঁ আপনার অবশ্যই চেষ্টা থাকতে হবে। আপনি যদি সত্যিই মোবাইল দিয়ে কাজ করতে চান, তাহলে আপনার লাগবে একটি স্মার্টফোন। এর মাধ্যমে আপনি অনলাইনে android apps দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা
আমাদের দেশে এবং দেশের বাইরে প্রচুর সফটওয়্যার/অ্যাপ রয়েছে। আপনি চাইলে সফটওয়্যার/ অ্যাপ দিয়েও টাকা ইনকাম করার পথ বের করতে পারবেন। আর এই পথ সম্পর্কে জানাতেই আমাদের এই লেখা।
এ ধরনের অনেক রকম সফটওয়্যার আছে। তবে কোন সফটওয়্যার থেকে আপনার ইনকাম হতে পারে সে বিষয়ে আপনাকে জানতে হবে। শুধু সফটওয়্যার সম্পর্কে জানলে হবে না। সঙ্গে এই সফটওয়্যার বা অ্যাপ ব্যবহার করে টাকা উপার্জনের উপায় সম্পর্কেও আপনাকে জানতে হবে। দিনে কয়েক ঘণ্টা ব্যয় করে কিছু অ্যাপের মাধ্যমে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এরর জন্য নিচের সফটওয়্যার/অ্যাপগুলো দেখুন—
Roz Dhan App
Current Rewards
Poll Pay
Meesho App
Pocket Money.
উল্লেখিত অ্যাপগুলো দিয়ে আপনি মোবাইলের টাকা আয় করতে পারবেন। যেকোনো একটি অ্যাপ দিয়েই কাজ শুরু করুন। একসঙ্গে অনেকগুলো নিয়ে কাজ করতে গেলে হিমশিম খেয়ে যাবেন। যে অ্যাপ দিয়ে কাজ করবেন, সেটা মোবাইল ডিভাইসে ডাউনলোড করে নিন।
এরপর অ্যাপটি ওপেন করে তাদের দেওয়া নিয়ম অনুসরণ করে আপনাকে কাজ করতে হবে। এখান থেকে আপনি দৈনিক ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আয় করা টাকা খুব সহজেই বিকাশ ওয়ালেটের মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্টে পেয়ে যাবেন। এ ছাড়া আপনি আরও কিছু অ্যাপ ফলো করতে পারেন, যদি আপনার ইচ্ছা থাকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে টাকা আয় করার।
ফেসবুকে থেকে টাকা আয়
আপনি চাইলে মোবাইল ফোন দিয়ে ফেসবুক থেকেও টাকা উপার্জন করতে পারবেন। শুধু আপনার জানতে হবে সঠিক পথ। সত্যি বলতে অনেক উপায় রয়েছে মোবাইল ব্যবহার করে টাকা আয়ের। আপনি ফেসবুক গ্রুপ, ফেসবুক পেজ, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে টাকা আয় করতে পারবেন।
এখন আপনার মনে নিশ্চয় প্রশ্ন জাগবে, ফেসবুক গ্রুপে কী করে ইনকাম করবেন? আপনি গ্রুপে কাজ করতে চাইলে আপনাকে একটি গ্রুপ খুলতে হবে। আর যদি পেজে কাজ করতে চান, তাহলে পেজ খুলতে হবে। সেখানে বিভিন্ন রকম প্রোডাক্ট বিক্রয় করা, অন্যের পেজের প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন, ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল শেয়ার করেও আপনি আয় করতে পারেন।
আপনার প্রথম কাজ হবে বেশি বেশি বন্ধু ইনভাইট করা এবং তারপর ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে টাকা আয় করার চেষ্টা করা। এভাবে আপনি সহজেই আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা অন্যের ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে তাদের কাছ থেকে একটা কমিশন পেতে পারেন।
আরেকটি হচ্ছে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট। আমরা সবাই সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকটিভ এবং অনেকের একের অধিক ফেসবুক অ্যাকাউন্টও আছে। এই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করেও কিছু টাকা উপার্জন করার পথ আপনার সামনে রয়েছে।
এ ক্ষেত্রে যে অ্যাকাউন্টগুলো আপনি বিক্রি করবেন, সেই অ্যাকাউন্টে ফ্রেন্ড থাকা জরুরি। যত বেশি ফ্রেন্ড ও ফলোয়ার থাকবে, তত বেশি দাম দিয়ে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করতে পারবেন।
মোবাইল গেমস খেলে আয়
ছাত্রদের জন্য একটি জনপ্রিয় জায়গা হচ্ছে মোবাইল গেমস খেলে টাকা উপার্জন। যেমন ধরুন লুডু গেমস। বর্তমানে ঘরে বসে অনলাইনে লুডু খেলে টাকা আয় করছে অনেকেই। এ ক্ষেত্রেও আপনার প্রথম যে জিনিসটি দরকার, সেটা হচ্ছে একটি স্মার্ট Android মোবাইল ফোন। এই গেমস খেলে আপনি নিজের হাত খরচ খুব ভালো করেই চালাতে পারবেন।
আপনি এ বিষয়ে আগ্রহী হলে আজই লুডু গেমসটি ডাউনলোড করতে পারেন। তারপর লুডু খেলায় বিজয়ী হলে আপনি অনলাইন থেকে টাকা পাবেন।
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ওয়েবসাইট
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ক্ষেত্রে আপনি চাইলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট অথবা নিজের ওয়েবসাইট দিয়েও টাকা আয় করতে পারবেন।
ওয়েবসাইটে আর্টিকেল/নিউজ বা গ্রাফিকসের কাজ করে আপনি প্রতি মাসে ১০ হাজার থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন।
কীভাবে পারবেন কাজ করতে? ধরুন, আপনি যদি হতভাগা ডটকম ওয়েবসাইটে কাজ করতে আগ্রহী হন, তাহলে সেখানে আপনার একটি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর এই ওয়েবসাইটে আপনাকে আর্টিকেল, ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার, লিংক রেফারেল—এই ধরনের কাজগুলো করতে হবে। এভাবেই আপনি চাইলে ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।
আপনি দুই প্রক্রিয়ায় অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। যেমন—ই-মেইল দিয়ে অথবা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে। যেকোনো একটি বেছে নিন। নিচের নিয়মগুলো দেখলে আপনার এই কাজটি আরও বেশি সহজ হয়ে যাবে—
Name:
Username:
E-mail Address:
Password:
Confirm Password:
Register:
উপরিউক্ত তথ্যগুলো সঠিকভাবে পূরণ করার পর আপনার নামে একটি অ্যাকাউন্ট হয়ে যাবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মোবাইলে আয়
আমরা সবাই হয়তো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে জানি। আবার অনেকেই এই বিষয়ে অজ্ঞ। তবে আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। ভাবতে হবে না কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের কথা! আমাদের দেশে, এমনকি বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন কোম্পানি তাদের নিজেদের প্রোডাক্ট বেশি বিক্রির জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেছে নেয়। যেমন, আমাজন, ফ্লিপকার্টসহ আরও কিছু বড় সাইট রয়েছে, যারা সব সময় চায় সব থেকে বেশি সেল করতে।
এই সাইটগুলো সেল বাড়াতে অন্যদের সুযোগ করে দেয় তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করতে। আর এটাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এ ক্ষেত্রে যে মানুষটি বা যারা প্রোডাক্ট বিক্রি করে দিচ্ছে, তারা সেখান থেকে কিছু টাকা প্রফিট/কমিশন পায়। মোবাইল দিয়েই এই কাজগুলো আপনি করতে পারবেন। এই সময়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের চাহিদা অনেক বেশি।
এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্মগুলো হচ্ছে Amazon, eBay Partners, Shopify, Click-bank, Awin, CJ Affiliate, Rakuten Affiliate Network, AvanGate and LinkConnector. বাংলাদেশের অনেকগুলো ওয়েবসাইটের মধ্যে Apsarah অন্যতম। সেখানে আপনি তাদের প্রোডাক্ট সেল করে কমিশনভিত্তিক আনলিমিটেড আয় করতে পারেন।
এ ছাড়া আপনি চাইলে অনলাইন সার্ভে থেকে মোবাইল দিয়ে ইনকাম, শর্ট লিংক শেয়ার করে অনলাইন ইনকাম, অনলাইনে ছবি বিক্রি করে টাকা ইনকাম, ইনস্টাগ্রাম অ্যাপ দিয়ে ঘরে বসে আয়, পিটিসি সাইট থেকে ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন শেয়ার করে ইনকাম এবং আরও অনেক রকম পথ রয়েছে, যা অনুসরণ করলে আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
আপনার স্মার্টফোনটি কতটা কাজের, সেটা নিশ্চয় এখন বুঝতে পারছেন। এভাবেই আমাদের দেওয়া আইডিয়াগুলো ফলো করে আপনি চাইলে খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইনে আয় সম্পর্কিত পড়ুন:

যুগ পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের লাইফস্টাইলও পরিবর্তন হচ্ছে। বর্তমান বাংলাদেশ একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ। দিনের পর দিন আমরা নতুন নতুন আইডিয়া গ্রহণ করে জীবনযাপন প্রণালি পরিবর্তন করছি। স্মার্টফোন হচ্ছে বিশাল পরিবর্তনের একটা মূল মাধ্যম, যার সঠিক ব্যবহারে আপনি করতে পারেন আপনার স্বপ্ন পূরণ।
কেমন হয়, যদি জানেন যে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে চাইলে আপনি আয় করতে পারবেন? আজকের লেখাটি এ নিয়েই। পুরো লেখায় আমরা কথা বলব ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার নানা উপায় নিয়ে।
বর্তমানে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে। এগুলো সম্পর্কে জানতে পুরো লেখাটি পড়তে হবে।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
মোবাইল দিয়ে টাকা উপার্জনের ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আজ আমরা কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব, যা থেকে আপনিও জানতে পারবেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার উপায়। আসুন তাহলে বিস্তারিতভাবে জেনে নিই কীভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়—
মোবাইলে টাকা উপার্জন করতে পারবেন ভেবে কখনোই আপনার ভাবা উচিত নয় যে, আপনি খুবই সহজে এই কাজ করতে পারবেন। এই কাজ করতে অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে।
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে পারে আপনার আয়ের উৎস।
কী কী লাগবে মোবাইলের মাধ্যমে আয় করার জন্য?
মোবাইলের মাধ্যমে ইনকাম করতে আমাদের খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই। সামান্য কিছু বিষয় থাকলেই আপনি আজই শুরু করতে পারেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয়—
মোবাইল ফোন বা স্মার্টফোন
ইন্টারনেট কানেকশন
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ডিজিটাল ওয়ালেট
প্রতিদিন ২ থেকে ৩ ঘণ্টা সময়
মোবাইল দিয়ে টাকা আয়ের অনলাইনে অ্যাপ
আমাদের দেশে অনেক মানুষ আছে, যারা কর্মহীন এবং কাজ খোঁজার অপেক্ষায় বেকার বসে আছে। আপনি যদি চান ঘরে বসে সহজে কিছু টাকা আয় করতে, তাহলে আপনি আপনার গুরুত্বপূর্ণ সময় নষ্ট না করে অনলাইনের মাধ্যমে নিজের ভাগ্য খুলে নিতে পারেন।
কীভাবে করবেন টাকা উপার্জন? সমাধান হচ্ছে, মোবাইল অ্যাপ! আপনি চাইলে মোবাইল অ্যাপ দিয়ে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। তবে হ্যাঁ আপনার অবশ্যই চেষ্টা থাকতে হবে। আপনি যদি সত্যিই মোবাইল দিয়ে কাজ করতে চান, তাহলে আপনার লাগবে একটি স্মার্টফোন। এর মাধ্যমে আপনি অনলাইনে android apps দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা
আমাদের দেশে এবং দেশের বাইরে প্রচুর সফটওয়্যার/অ্যাপ রয়েছে। আপনি চাইলে সফটওয়্যার/ অ্যাপ দিয়েও টাকা ইনকাম করার পথ বের করতে পারবেন। আর এই পথ সম্পর্কে জানাতেই আমাদের এই লেখা।
এ ধরনের অনেক রকম সফটওয়্যার আছে। তবে কোন সফটওয়্যার থেকে আপনার ইনকাম হতে পারে সে বিষয়ে আপনাকে জানতে হবে। শুধু সফটওয়্যার সম্পর্কে জানলে হবে না। সঙ্গে এই সফটওয়্যার বা অ্যাপ ব্যবহার করে টাকা উপার্জনের উপায় সম্পর্কেও আপনাকে জানতে হবে। দিনে কয়েক ঘণ্টা ব্যয় করে কিছু অ্যাপের মাধ্যমে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এরর জন্য নিচের সফটওয়্যার/অ্যাপগুলো দেখুন—
Roz Dhan App
Current Rewards
Poll Pay
Meesho App
Pocket Money.
উল্লেখিত অ্যাপগুলো দিয়ে আপনি মোবাইলের টাকা আয় করতে পারবেন। যেকোনো একটি অ্যাপ দিয়েই কাজ শুরু করুন। একসঙ্গে অনেকগুলো নিয়ে কাজ করতে গেলে হিমশিম খেয়ে যাবেন। যে অ্যাপ দিয়ে কাজ করবেন, সেটা মোবাইল ডিভাইসে ডাউনলোড করে নিন।
এরপর অ্যাপটি ওপেন করে তাদের দেওয়া নিয়ম অনুসরণ করে আপনাকে কাজ করতে হবে। এখান থেকে আপনি দৈনিক ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আয় করা টাকা খুব সহজেই বিকাশ ওয়ালেটের মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্টে পেয়ে যাবেন। এ ছাড়া আপনি আরও কিছু অ্যাপ ফলো করতে পারেন, যদি আপনার ইচ্ছা থাকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে টাকা আয় করার।
ফেসবুকে থেকে টাকা আয়
আপনি চাইলে মোবাইল ফোন দিয়ে ফেসবুক থেকেও টাকা উপার্জন করতে পারবেন। শুধু আপনার জানতে হবে সঠিক পথ। সত্যি বলতে অনেক উপায় রয়েছে মোবাইল ব্যবহার করে টাকা আয়ের। আপনি ফেসবুক গ্রুপ, ফেসবুক পেজ, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে টাকা আয় করতে পারবেন।
এখন আপনার মনে নিশ্চয় প্রশ্ন জাগবে, ফেসবুক গ্রুপে কী করে ইনকাম করবেন? আপনি গ্রুপে কাজ করতে চাইলে আপনাকে একটি গ্রুপ খুলতে হবে। আর যদি পেজে কাজ করতে চান, তাহলে পেজ খুলতে হবে। সেখানে বিভিন্ন রকম প্রোডাক্ট বিক্রয় করা, অন্যের পেজের প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন, ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল শেয়ার করেও আপনি আয় করতে পারেন।
আপনার প্রথম কাজ হবে বেশি বেশি বন্ধু ইনভাইট করা এবং তারপর ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে টাকা আয় করার চেষ্টা করা। এভাবে আপনি সহজেই আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা অন্যের ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে তাদের কাছ থেকে একটা কমিশন পেতে পারেন।
আরেকটি হচ্ছে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট। আমরা সবাই সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকটিভ এবং অনেকের একের অধিক ফেসবুক অ্যাকাউন্টও আছে। এই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করেও কিছু টাকা উপার্জন করার পথ আপনার সামনে রয়েছে।
এ ক্ষেত্রে যে অ্যাকাউন্টগুলো আপনি বিক্রি করবেন, সেই অ্যাকাউন্টে ফ্রেন্ড থাকা জরুরি। যত বেশি ফ্রেন্ড ও ফলোয়ার থাকবে, তত বেশি দাম দিয়ে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করতে পারবেন।
মোবাইল গেমস খেলে আয়
ছাত্রদের জন্য একটি জনপ্রিয় জায়গা হচ্ছে মোবাইল গেমস খেলে টাকা উপার্জন। যেমন ধরুন লুডু গেমস। বর্তমানে ঘরে বসে অনলাইনে লুডু খেলে টাকা আয় করছে অনেকেই। এ ক্ষেত্রেও আপনার প্রথম যে জিনিসটি দরকার, সেটা হচ্ছে একটি স্মার্ট Android মোবাইল ফোন। এই গেমস খেলে আপনি নিজের হাত খরচ খুব ভালো করেই চালাতে পারবেন।
আপনি এ বিষয়ে আগ্রহী হলে আজই লুডু গেমসটি ডাউনলোড করতে পারেন। তারপর লুডু খেলায় বিজয়ী হলে আপনি অনলাইন থেকে টাকা পাবেন।
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ওয়েবসাইট
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ক্ষেত্রে আপনি চাইলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট অথবা নিজের ওয়েবসাইট দিয়েও টাকা আয় করতে পারবেন।
ওয়েবসাইটে আর্টিকেল/নিউজ বা গ্রাফিকসের কাজ করে আপনি প্রতি মাসে ১০ হাজার থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন।
কীভাবে পারবেন কাজ করতে? ধরুন, আপনি যদি হতভাগা ডটকম ওয়েবসাইটে কাজ করতে আগ্রহী হন, তাহলে সেখানে আপনার একটি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর এই ওয়েবসাইটে আপনাকে আর্টিকেল, ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার, লিংক রেফারেল—এই ধরনের কাজগুলো করতে হবে। এভাবেই আপনি চাইলে ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।
আপনি দুই প্রক্রিয়ায় অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। যেমন—ই-মেইল দিয়ে অথবা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে। যেকোনো একটি বেছে নিন। নিচের নিয়মগুলো দেখলে আপনার এই কাজটি আরও বেশি সহজ হয়ে যাবে—
Name:
Username:
E-mail Address:
Password:
Confirm Password:
Register:
উপরিউক্ত তথ্যগুলো সঠিকভাবে পূরণ করার পর আপনার নামে একটি অ্যাকাউন্ট হয়ে যাবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মোবাইলে আয়
আমরা সবাই হয়তো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে জানি। আবার অনেকেই এই বিষয়ে অজ্ঞ। তবে আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। ভাবতে হবে না কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের কথা! আমাদের দেশে, এমনকি বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন কোম্পানি তাদের নিজেদের প্রোডাক্ট বেশি বিক্রির জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেছে নেয়। যেমন, আমাজন, ফ্লিপকার্টসহ আরও কিছু বড় সাইট রয়েছে, যারা সব সময় চায় সব থেকে বেশি সেল করতে।
এই সাইটগুলো সেল বাড়াতে অন্যদের সুযোগ করে দেয় তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করতে। আর এটাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এ ক্ষেত্রে যে মানুষটি বা যারা প্রোডাক্ট বিক্রি করে দিচ্ছে, তারা সেখান থেকে কিছু টাকা প্রফিট/কমিশন পায়। মোবাইল দিয়েই এই কাজগুলো আপনি করতে পারবেন। এই সময়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের চাহিদা অনেক বেশি।
এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্মগুলো হচ্ছে Amazon, eBay Partners, Shopify, Click-bank, Awin, CJ Affiliate, Rakuten Affiliate Network, AvanGate and LinkConnector. বাংলাদেশের অনেকগুলো ওয়েবসাইটের মধ্যে Apsarah অন্যতম। সেখানে আপনি তাদের প্রোডাক্ট সেল করে কমিশনভিত্তিক আনলিমিটেড আয় করতে পারেন।
এ ছাড়া আপনি চাইলে অনলাইন সার্ভে থেকে মোবাইল দিয়ে ইনকাম, শর্ট লিংক শেয়ার করে অনলাইন ইনকাম, অনলাইনে ছবি বিক্রি করে টাকা ইনকাম, ইনস্টাগ্রাম অ্যাপ দিয়ে ঘরে বসে আয়, পিটিসি সাইট থেকে ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন শেয়ার করে ইনকাম এবং আরও অনেক রকম পথ রয়েছে, যা অনুসরণ করলে আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
আপনার স্মার্টফোনটি কতটা কাজের, সেটা নিশ্চয় এখন বুঝতে পারছেন। এভাবেই আমাদের দেওয়া আইডিয়াগুলো ফলো করে আপনি চাইলে খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইনে আয় সম্পর্কিত পড়ুন:

যুগ পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের লাইফস্টাইলও পরিবর্তন হচ্ছে। বর্তমান বাংলাদেশ একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ। দিনের পর দিন আমরা নতুন নতুন আইডিয়া গ্রহণ করে জীবনযাপন প্রণালি পরিবর্তন করছি। স্মার্টফোন হচ্ছে বিশাল পরিবর্তনের একটা মূল মাধ্যম, যার সঠিক ব্যবহারে আপনি করতে পারেন আপনার স্বপ্ন পূরণ।
কেমন হয়, যদি জানেন যে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে চাইলে আপনি আয় করতে পারবেন? আজকের লেখাটি এ নিয়েই। পুরো লেখায় আমরা কথা বলব ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার নানা উপায় নিয়ে।
বর্তমানে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে। এগুলো সম্পর্কে জানতে পুরো লেখাটি পড়তে হবে।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
মোবাইল দিয়ে টাকা উপার্জনের ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আজ আমরা কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব, যা থেকে আপনিও জানতে পারবেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার উপায়। আসুন তাহলে বিস্তারিতভাবে জেনে নিই কীভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়—
মোবাইলে টাকা উপার্জন করতে পারবেন ভেবে কখনোই আপনার ভাবা উচিত নয় যে, আপনি খুবই সহজে এই কাজ করতে পারবেন। এই কাজ করতে অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে।
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে পারে আপনার আয়ের উৎস।
কী কী লাগবে মোবাইলের মাধ্যমে আয় করার জন্য?
মোবাইলের মাধ্যমে ইনকাম করতে আমাদের খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই। সামান্য কিছু বিষয় থাকলেই আপনি আজই শুরু করতে পারেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয়—
মোবাইল ফোন বা স্মার্টফোন
ইন্টারনেট কানেকশন
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ডিজিটাল ওয়ালেট
প্রতিদিন ২ থেকে ৩ ঘণ্টা সময়
মোবাইল দিয়ে টাকা আয়ের অনলাইনে অ্যাপ
আমাদের দেশে অনেক মানুষ আছে, যারা কর্মহীন এবং কাজ খোঁজার অপেক্ষায় বেকার বসে আছে। আপনি যদি চান ঘরে বসে সহজে কিছু টাকা আয় করতে, তাহলে আপনি আপনার গুরুত্বপূর্ণ সময় নষ্ট না করে অনলাইনের মাধ্যমে নিজের ভাগ্য খুলে নিতে পারেন।
কীভাবে করবেন টাকা উপার্জন? সমাধান হচ্ছে, মোবাইল অ্যাপ! আপনি চাইলে মোবাইল অ্যাপ দিয়ে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। তবে হ্যাঁ আপনার অবশ্যই চেষ্টা থাকতে হবে। আপনি যদি সত্যিই মোবাইল দিয়ে কাজ করতে চান, তাহলে আপনার লাগবে একটি স্মার্টফোন। এর মাধ্যমে আপনি অনলাইনে android apps দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা
আমাদের দেশে এবং দেশের বাইরে প্রচুর সফটওয়্যার/অ্যাপ রয়েছে। আপনি চাইলে সফটওয়্যার/ অ্যাপ দিয়েও টাকা ইনকাম করার পথ বের করতে পারবেন। আর এই পথ সম্পর্কে জানাতেই আমাদের এই লেখা।
এ ধরনের অনেক রকম সফটওয়্যার আছে। তবে কোন সফটওয়্যার থেকে আপনার ইনকাম হতে পারে সে বিষয়ে আপনাকে জানতে হবে। শুধু সফটওয়্যার সম্পর্কে জানলে হবে না। সঙ্গে এই সফটওয়্যার বা অ্যাপ ব্যবহার করে টাকা উপার্জনের উপায় সম্পর্কেও আপনাকে জানতে হবে। দিনে কয়েক ঘণ্টা ব্যয় করে কিছু অ্যাপের মাধ্যমে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এরর জন্য নিচের সফটওয়্যার/অ্যাপগুলো দেখুন—
Roz Dhan App
Current Rewards
Poll Pay
Meesho App
Pocket Money.
উল্লেখিত অ্যাপগুলো দিয়ে আপনি মোবাইলের টাকা আয় করতে পারবেন। যেকোনো একটি অ্যাপ দিয়েই কাজ শুরু করুন। একসঙ্গে অনেকগুলো নিয়ে কাজ করতে গেলে হিমশিম খেয়ে যাবেন। যে অ্যাপ দিয়ে কাজ করবেন, সেটা মোবাইল ডিভাইসে ডাউনলোড করে নিন।
এরপর অ্যাপটি ওপেন করে তাদের দেওয়া নিয়ম অনুসরণ করে আপনাকে কাজ করতে হবে। এখান থেকে আপনি দৈনিক ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আয় করা টাকা খুব সহজেই বিকাশ ওয়ালেটের মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্টে পেয়ে যাবেন। এ ছাড়া আপনি আরও কিছু অ্যাপ ফলো করতে পারেন, যদি আপনার ইচ্ছা থাকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে টাকা আয় করার।
ফেসবুকে থেকে টাকা আয়
আপনি চাইলে মোবাইল ফোন দিয়ে ফেসবুক থেকেও টাকা উপার্জন করতে পারবেন। শুধু আপনার জানতে হবে সঠিক পথ। সত্যি বলতে অনেক উপায় রয়েছে মোবাইল ব্যবহার করে টাকা আয়ের। আপনি ফেসবুক গ্রুপ, ফেসবুক পেজ, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে টাকা আয় করতে পারবেন।
এখন আপনার মনে নিশ্চয় প্রশ্ন জাগবে, ফেসবুক গ্রুপে কী করে ইনকাম করবেন? আপনি গ্রুপে কাজ করতে চাইলে আপনাকে একটি গ্রুপ খুলতে হবে। আর যদি পেজে কাজ করতে চান, তাহলে পেজ খুলতে হবে। সেখানে বিভিন্ন রকম প্রোডাক্ট বিক্রয় করা, অন্যের পেজের প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন, ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল শেয়ার করেও আপনি আয় করতে পারেন।
আপনার প্রথম কাজ হবে বেশি বেশি বন্ধু ইনভাইট করা এবং তারপর ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে টাকা আয় করার চেষ্টা করা। এভাবে আপনি সহজেই আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা অন্যের ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে তাদের কাছ থেকে একটা কমিশন পেতে পারেন।
আরেকটি হচ্ছে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট। আমরা সবাই সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকটিভ এবং অনেকের একের অধিক ফেসবুক অ্যাকাউন্টও আছে। এই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করেও কিছু টাকা উপার্জন করার পথ আপনার সামনে রয়েছে।
এ ক্ষেত্রে যে অ্যাকাউন্টগুলো আপনি বিক্রি করবেন, সেই অ্যাকাউন্টে ফ্রেন্ড থাকা জরুরি। যত বেশি ফ্রেন্ড ও ফলোয়ার থাকবে, তত বেশি দাম দিয়ে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করতে পারবেন।
মোবাইল গেমস খেলে আয়
ছাত্রদের জন্য একটি জনপ্রিয় জায়গা হচ্ছে মোবাইল গেমস খেলে টাকা উপার্জন। যেমন ধরুন লুডু গেমস। বর্তমানে ঘরে বসে অনলাইনে লুডু খেলে টাকা আয় করছে অনেকেই। এ ক্ষেত্রেও আপনার প্রথম যে জিনিসটি দরকার, সেটা হচ্ছে একটি স্মার্ট Android মোবাইল ফোন। এই গেমস খেলে আপনি নিজের হাত খরচ খুব ভালো করেই চালাতে পারবেন।
আপনি এ বিষয়ে আগ্রহী হলে আজই লুডু গেমসটি ডাউনলোড করতে পারেন। তারপর লুডু খেলায় বিজয়ী হলে আপনি অনলাইন থেকে টাকা পাবেন।
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ওয়েবসাইট
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ক্ষেত্রে আপনি চাইলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট অথবা নিজের ওয়েবসাইট দিয়েও টাকা আয় করতে পারবেন।
ওয়েবসাইটে আর্টিকেল/নিউজ বা গ্রাফিকসের কাজ করে আপনি প্রতি মাসে ১০ হাজার থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন।
কীভাবে পারবেন কাজ করতে? ধরুন, আপনি যদি হতভাগা ডটকম ওয়েবসাইটে কাজ করতে আগ্রহী হন, তাহলে সেখানে আপনার একটি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর এই ওয়েবসাইটে আপনাকে আর্টিকেল, ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার, লিংক রেফারেল—এই ধরনের কাজগুলো করতে হবে। এভাবেই আপনি চাইলে ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।
আপনি দুই প্রক্রিয়ায় অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। যেমন—ই-মেইল দিয়ে অথবা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে। যেকোনো একটি বেছে নিন। নিচের নিয়মগুলো দেখলে আপনার এই কাজটি আরও বেশি সহজ হয়ে যাবে—
Name:
Username:
E-mail Address:
Password:
Confirm Password:
Register:
উপরিউক্ত তথ্যগুলো সঠিকভাবে পূরণ করার পর আপনার নামে একটি অ্যাকাউন্ট হয়ে যাবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মোবাইলে আয়
আমরা সবাই হয়তো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে জানি। আবার অনেকেই এই বিষয়ে অজ্ঞ। তবে আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। ভাবতে হবে না কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের কথা! আমাদের দেশে, এমনকি বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন কোম্পানি তাদের নিজেদের প্রোডাক্ট বেশি বিক্রির জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেছে নেয়। যেমন, আমাজন, ফ্লিপকার্টসহ আরও কিছু বড় সাইট রয়েছে, যারা সব সময় চায় সব থেকে বেশি সেল করতে।
এই সাইটগুলো সেল বাড়াতে অন্যদের সুযোগ করে দেয় তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করতে। আর এটাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এ ক্ষেত্রে যে মানুষটি বা যারা প্রোডাক্ট বিক্রি করে দিচ্ছে, তারা সেখান থেকে কিছু টাকা প্রফিট/কমিশন পায়। মোবাইল দিয়েই এই কাজগুলো আপনি করতে পারবেন। এই সময়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের চাহিদা অনেক বেশি।
এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্মগুলো হচ্ছে Amazon, eBay Partners, Shopify, Click-bank, Awin, CJ Affiliate, Rakuten Affiliate Network, AvanGate and LinkConnector. বাংলাদেশের অনেকগুলো ওয়েবসাইটের মধ্যে Apsarah অন্যতম। সেখানে আপনি তাদের প্রোডাক্ট সেল করে কমিশনভিত্তিক আনলিমিটেড আয় করতে পারেন।
এ ছাড়া আপনি চাইলে অনলাইন সার্ভে থেকে মোবাইল দিয়ে ইনকাম, শর্ট লিংক শেয়ার করে অনলাইন ইনকাম, অনলাইনে ছবি বিক্রি করে টাকা ইনকাম, ইনস্টাগ্রাম অ্যাপ দিয়ে ঘরে বসে আয়, পিটিসি সাইট থেকে ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন শেয়ার করে ইনকাম এবং আরও অনেক রকম পথ রয়েছে, যা অনুসরণ করলে আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
আপনার স্মার্টফোনটি কতটা কাজের, সেটা নিশ্চয় এখন বুঝতে পারছেন। এভাবেই আমাদের দেওয়া আইডিয়াগুলো ফলো করে আপনি চাইলে খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইনে আয় সম্পর্কিত পড়ুন:

যুগ পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের লাইফস্টাইলও পরিবর্তন হচ্ছে। বর্তমান বাংলাদেশ একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ। দিনের পর দিন আমরা নতুন নতুন আইডিয়া গ্রহণ করে জীবনযাপন প্রণালি পরিবর্তন করছি। স্মার্টফোন হচ্ছে বিশাল পরিবর্তনের একটা মূল মাধ্যম, যার সঠিক ব্যবহারে আপনি করতে পারেন আপনার স্বপ্ন পূরণ।
কেমন হয়, যদি জানেন যে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে চাইলে আপনি আয় করতে পারবেন? আজকের লেখাটি এ নিয়েই। পুরো লেখায় আমরা কথা বলব ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার নানা উপায় নিয়ে।
বর্তমানে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে। এগুলো সম্পর্কে জানতে পুরো লেখাটি পড়তে হবে।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
মোবাইল দিয়ে টাকা উপার্জনের ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আজ আমরা কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব, যা থেকে আপনিও জানতে পারবেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার উপায়। আসুন তাহলে বিস্তারিতভাবে জেনে নিই কীভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়—
মোবাইলে টাকা উপার্জন করতে পারবেন ভেবে কখনোই আপনার ভাবা উচিত নয় যে, আপনি খুবই সহজে এই কাজ করতে পারবেন। এই কাজ করতে অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে।
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে পারে আপনার আয়ের উৎস।
কী কী লাগবে মোবাইলের মাধ্যমে আয় করার জন্য?
মোবাইলের মাধ্যমে ইনকাম করতে আমাদের খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই। সামান্য কিছু বিষয় থাকলেই আপনি আজই শুরু করতে পারেন মোবাইল দিয়ে টাকা আয়—
মোবাইল ফোন বা স্মার্টফোন
ইন্টারনেট কানেকশন
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ডিজিটাল ওয়ালেট
প্রতিদিন ২ থেকে ৩ ঘণ্টা সময়
মোবাইল দিয়ে টাকা আয়ের অনলাইনে অ্যাপ
আমাদের দেশে অনেক মানুষ আছে, যারা কর্মহীন এবং কাজ খোঁজার অপেক্ষায় বেকার বসে আছে। আপনি যদি চান ঘরে বসে সহজে কিছু টাকা আয় করতে, তাহলে আপনি আপনার গুরুত্বপূর্ণ সময় নষ্ট না করে অনলাইনের মাধ্যমে নিজের ভাগ্য খুলে নিতে পারেন।
কীভাবে করবেন টাকা উপার্জন? সমাধান হচ্ছে, মোবাইল অ্যাপ! আপনি চাইলে মোবাইল অ্যাপ দিয়ে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। তবে হ্যাঁ আপনার অবশ্যই চেষ্টা থাকতে হবে। আপনি যদি সত্যিই মোবাইল দিয়ে কাজ করতে চান, তাহলে আপনার লাগবে একটি স্মার্টফোন। এর মাধ্যমে আপনি অনলাইনে android apps দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা
আমাদের দেশে এবং দেশের বাইরে প্রচুর সফটওয়্যার/অ্যাপ রয়েছে। আপনি চাইলে সফটওয়্যার/ অ্যাপ দিয়েও টাকা ইনকাম করার পথ বের করতে পারবেন। আর এই পথ সম্পর্কে জানাতেই আমাদের এই লেখা।
এ ধরনের অনেক রকম সফটওয়্যার আছে। তবে কোন সফটওয়্যার থেকে আপনার ইনকাম হতে পারে সে বিষয়ে আপনাকে জানতে হবে। শুধু সফটওয়্যার সম্পর্কে জানলে হবে না। সঙ্গে এই সফটওয়্যার বা অ্যাপ ব্যবহার করে টাকা উপার্জনের উপায় সম্পর্কেও আপনাকে জানতে হবে। দিনে কয়েক ঘণ্টা ব্যয় করে কিছু অ্যাপের মাধ্যমে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এরর জন্য নিচের সফটওয়্যার/অ্যাপগুলো দেখুন—
Roz Dhan App
Current Rewards
Poll Pay
Meesho App
Pocket Money.
উল্লেখিত অ্যাপগুলো দিয়ে আপনি মোবাইলের টাকা আয় করতে পারবেন। যেকোনো একটি অ্যাপ দিয়েই কাজ শুরু করুন। একসঙ্গে অনেকগুলো নিয়ে কাজ করতে গেলে হিমশিম খেয়ে যাবেন। যে অ্যাপ দিয়ে কাজ করবেন, সেটা মোবাইল ডিভাইসে ডাউনলোড করে নিন।
এরপর অ্যাপটি ওপেন করে তাদের দেওয়া নিয়ম অনুসরণ করে আপনাকে কাজ করতে হবে। এখান থেকে আপনি দৈনিক ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আয় করা টাকা খুব সহজেই বিকাশ ওয়ালেটের মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্টে পেয়ে যাবেন। এ ছাড়া আপনি আরও কিছু অ্যাপ ফলো করতে পারেন, যদি আপনার ইচ্ছা থাকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে টাকা আয় করার।
ফেসবুকে থেকে টাকা আয়
আপনি চাইলে মোবাইল ফোন দিয়ে ফেসবুক থেকেও টাকা উপার্জন করতে পারবেন। শুধু আপনার জানতে হবে সঠিক পথ। সত্যি বলতে অনেক উপায় রয়েছে মোবাইল ব্যবহার করে টাকা আয়ের। আপনি ফেসবুক গ্রুপ, ফেসবুক পেজ, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে টাকা আয় করতে পারবেন।
এখন আপনার মনে নিশ্চয় প্রশ্ন জাগবে, ফেসবুক গ্রুপে কী করে ইনকাম করবেন? আপনি গ্রুপে কাজ করতে চাইলে আপনাকে একটি গ্রুপ খুলতে হবে। আর যদি পেজে কাজ করতে চান, তাহলে পেজ খুলতে হবে। সেখানে বিভিন্ন রকম প্রোডাক্ট বিক্রয় করা, অন্যের পেজের প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন, ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল শেয়ার করেও আপনি আয় করতে পারেন।
আপনার প্রথম কাজ হবে বেশি বেশি বন্ধু ইনভাইট করা এবং তারপর ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে টাকা আয় করার চেষ্টা করা। এভাবে আপনি সহজেই আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা অন্যের ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে তাদের কাছ থেকে একটা কমিশন পেতে পারেন।
আরেকটি হচ্ছে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট। আমরা সবাই সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকটিভ এবং অনেকের একের অধিক ফেসবুক অ্যাকাউন্টও আছে। এই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করেও কিছু টাকা উপার্জন করার পথ আপনার সামনে রয়েছে।
এ ক্ষেত্রে যে অ্যাকাউন্টগুলো আপনি বিক্রি করবেন, সেই অ্যাকাউন্টে ফ্রেন্ড থাকা জরুরি। যত বেশি ফ্রেন্ড ও ফলোয়ার থাকবে, তত বেশি দাম দিয়ে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বিক্রি করতে পারবেন।
মোবাইল গেমস খেলে আয়
ছাত্রদের জন্য একটি জনপ্রিয় জায়গা হচ্ছে মোবাইল গেমস খেলে টাকা উপার্জন। যেমন ধরুন লুডু গেমস। বর্তমানে ঘরে বসে অনলাইনে লুডু খেলে টাকা আয় করছে অনেকেই। এ ক্ষেত্রেও আপনার প্রথম যে জিনিসটি দরকার, সেটা হচ্ছে একটি স্মার্ট Android মোবাইল ফোন। এই গেমস খেলে আপনি নিজের হাত খরচ খুব ভালো করেই চালাতে পারবেন।
আপনি এ বিষয়ে আগ্রহী হলে আজই লুডু গেমসটি ডাউনলোড করতে পারেন। তারপর লুডু খেলায় বিজয়ী হলে আপনি অনলাইন থেকে টাকা পাবেন।
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ওয়েবসাইট
মোবাইলের মাধ্যমে আয়ের ক্ষেত্রে আপনি চাইলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট অথবা নিজের ওয়েবসাইট দিয়েও টাকা আয় করতে পারবেন।
ওয়েবসাইটে আর্টিকেল/নিউজ বা গ্রাফিকসের কাজ করে আপনি প্রতি মাসে ১০ হাজার থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন।
কীভাবে পারবেন কাজ করতে? ধরুন, আপনি যদি হতভাগা ডটকম ওয়েবসাইটে কাজ করতে আগ্রহী হন, তাহলে সেখানে আপনার একটি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর এই ওয়েবসাইটে আপনাকে আর্টিকেল, ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার, লিংক রেফারেল—এই ধরনের কাজগুলো করতে হবে। এভাবেই আপনি চাইলে ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।
আপনি দুই প্রক্রিয়ায় অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। যেমন—ই-মেইল দিয়ে অথবা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে। যেকোনো একটি বেছে নিন। নিচের নিয়মগুলো দেখলে আপনার এই কাজটি আরও বেশি সহজ হয়ে যাবে—
Name:
Username:
E-mail Address:
Password:
Confirm Password:
Register:
উপরিউক্ত তথ্যগুলো সঠিকভাবে পূরণ করার পর আপনার নামে একটি অ্যাকাউন্ট হয়ে যাবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মোবাইলে আয়
আমরা সবাই হয়তো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে জানি। আবার অনেকেই এই বিষয়ে অজ্ঞ। তবে আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। ভাবতে হবে না কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের কথা! আমাদের দেশে, এমনকি বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন কোম্পানি তাদের নিজেদের প্রোডাক্ট বেশি বিক্রির জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেছে নেয়। যেমন, আমাজন, ফ্লিপকার্টসহ আরও কিছু বড় সাইট রয়েছে, যারা সব সময় চায় সব থেকে বেশি সেল করতে।
এই সাইটগুলো সেল বাড়াতে অন্যদের সুযোগ করে দেয় তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করতে। আর এটাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এ ক্ষেত্রে যে মানুষটি বা যারা প্রোডাক্ট বিক্রি করে দিচ্ছে, তারা সেখান থেকে কিছু টাকা প্রফিট/কমিশন পায়। মোবাইল দিয়েই এই কাজগুলো আপনি করতে পারবেন। এই সময়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের চাহিদা অনেক বেশি।
এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্মগুলো হচ্ছে Amazon, eBay Partners, Shopify, Click-bank, Awin, CJ Affiliate, Rakuten Affiliate Network, AvanGate and LinkConnector. বাংলাদেশের অনেকগুলো ওয়েবসাইটের মধ্যে Apsarah অন্যতম। সেখানে আপনি তাদের প্রোডাক্ট সেল করে কমিশনভিত্তিক আনলিমিটেড আয় করতে পারেন।
এ ছাড়া আপনি চাইলে অনলাইন সার্ভে থেকে মোবাইল দিয়ে ইনকাম, শর্ট লিংক শেয়ার করে অনলাইন ইনকাম, অনলাইনে ছবি বিক্রি করে টাকা ইনকাম, ইনস্টাগ্রাম অ্যাপ দিয়ে ঘরে বসে আয়, পিটিসি সাইট থেকে ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন শেয়ার করে ইনকাম এবং আরও অনেক রকম পথ রয়েছে, যা অনুসরণ করলে আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সহজেই।
আপনার স্মার্টফোনটি কতটা কাজের, সেটা নিশ্চয় এখন বুঝতে পারছেন। এভাবেই আমাদের দেওয়া আইডিয়াগুলো ফলো করে আপনি চাইলে খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইনে আয় সম্পর্কিত পড়ুন:

দেড় দশকের বেশি সময় ধরে কখনো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’, আবার কখনো ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার স্লোগান শুনে আসছে দেশের মানুষ। এ নিয়ে ‘অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই)’ নামে প্রকল্পও আছে সরকারের। বেসরকারি পর্যায়েও রয়েছে নানা উদ্যোগ। তারপরও দেশের ৪৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ পরিবার এখনো ইন্টারনেট সেবার আওতার বাইরে রয়ে গেছে।
২ দিন আগে
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, দেশের ডিজিটাল রূপান্তর এখন আর খণ্ডিত প্রকল্প বা অ্যাপভিত্তিক উদ্যোগে সীমাবদ্ধ রাখা যাবে না। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি ও ভিত্তিমূলক রাষ্ট্রীয় রূপান্তর, যার কেন্দ্রে থাকবে ডেটা গভর্ন্যান্স, সাইবার নিরাপত্তা ও নাগরিক অধিকার। দেশে বহু ডিজিটাল সিস্টেম থাকলেও ইন্টারঅপারেবিলিটির...
২ দিন আগে
স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি দেশে রিয়েলমি সি৮৫ উন্মোচন করেছে। এই ডিভাইসটির প্রধান আকর্ষণ হলো এর শক্তিশালী ৭০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের আলট্রা ব্যাটারি ও ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সক্ষমতা (যা ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিংও সাপোর্ট করে)।
২ দিন আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন আর শুধু প্রযুক্তি খাতেই সীমাবদ্ধ নয়; ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনাতেও এটি হয়ে উঠছে নতুন ভরসা। বিশেষ করে জেন-জি ও মিলেনিয়াল প্রজন্মের মধ্যে এআই ব্যবহার করে খরচ নিয়ন্ত্রণ ও সঞ্চয় বাড়ানোর প্রবণতা দ্রুত বাড়ছে।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেড় দশকের বেশি সময় ধরে কখনো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’, আবার কখনো ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার স্লোগান শুনে আসছে দেশের মানুষ। এ নিয়ে ‘অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই)’ নামে প্রকল্পও আছে সরকারের। বেসরকারি পর্যায়েও রয়েছে নানা উদ্যোগ। তারপরও দেশের ৪৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ পরিবার এখনো ইন্টারনেট সেবার আওতার বাইরে রয়ে গেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এক জরিপের তথ্য বলছে, বাংলাদেশে এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করে ৫৬ দশমিক ২ শতাংশ পরিবারের মানুষ। এই হার গ্রামাঞ্চলে ৫১ দশমিক ৫ শতাংশ এবং শহরে ৬৪ শতাংশ।
‘ব্যক্তি ও খানা পর্যায়ে জেলাভিত্তিক আইসিটি ব্যবহারের সুযোগ ও প্রয়োগ পরিমাপ’ প্রকল্পের আওতায় পাঁচ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের ওপর এই জরিপ পরিচালনা করে বিবিএস। এতে পরিবারগুলোয় মোবাইল ফোন, ফিক্সড ফোন, টেলিভিশন, রেডিও ও কম্পিউটার ব্যবহারের চিত্রও উঠে আসে।
জরিপের তথ্য অনুযায়ী, দেশে ব্যক্তি ও পারিবারিক পর্যায়ে মোবাইল ফোনের ব্যবহার বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে টেলিভিশন, কম্পিউটার ও ইন্টারনেট ব্যবহারের হারও। তবে কমেছে স্মার্টফোন ও রেডিওর ব্যবহার।
‘আইসিটি প্রয়োগ ও ব্যবহার জরিপ’-এ পাঁচ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী এবং শহর-পল্লি অঞ্চল অনুযায়ী জাতীয় পর্যায়ে আইসিটির সূচকসমূহ ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে তৈরি করা হয়। সারা দেশে ২ হাজার ৫৬৮টি নির্বাচিত নমুনা এলাকায় দৈবচয়নের ভিত্তিতে ২৪টি করে মোট ৬১ হাজার ৬৩২টি খানায় ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
জরিপের বিষয়ে বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, জরিপের খানা ও ব্যক্তি পর্যায়ে আইসিটির সূচকগুলো আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের (আইটিইউ) আলোকে নেওয়া হয়েছে। জরিপে খানায় রেডিও, টেলিভিশন, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, স্মার্টফোন, ইন্টারনেটের এক্সেস এবং ব্যক্তি পর্যায়ে মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ইন্টারনেটের ব্যবহার, মোবাইল ফোনের মালিকানার ফলাফল প্রস্তুত করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, দেশের অনেক মানুষ ডিজিটাল সেবার বাইরে। এই জরিপে বিকাশ, নগদসহ মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসে (এমএফএস) এর আওতায় আনা হলে পরিসংখ্যান হয়তো পাল্টাবে।
তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ তানভীর হাসান জোহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, সচেতনতার অভাবে এখনো অর্ধেক মানুষ ডিজিটাল সিস্টেমের আওতার বাইরে রয়েছে, যাদের বেশির ভাগ গ্রামাঞ্চল এবং পার্বত্য এলাকার। তারা ডিজিটাল সেবাকে ভয় পায়।
জরিপের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে ৯৮ দশমিক ৯ শতাংশ পরিবারে অন্তত একটি মোবাইল ফোন ব্যবহৃত হচ্ছে। এর মধ্যে ৭২ দশমিক ৪ শতাংশ পরিবারে রয়েছে স্মার্টফোন। স্মার্টফোন ব্যবহারে শহরাঞ্চল এগিয়ে। শহরে ৮০ দশমিক ৮ শতাংশ এবং গ্রামে ৬৮ দশমিক ৮ শতাংশ পরিবার স্মার্টফোন ব্যবহার করে। এ ছাড়া ফিক্সড ফোন ব্যবহার করে শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ পরিবার। কম্পিউটার ব্যবহার করে ৯ দশমিক ১ শতাংশ পরিবার। আর ৫৬ দশমিক ২ শতাংশ পরিবার ইন্টারনেট ব্যবহার করে।
অন্যদিকে, ৫৮ দশমিক ৯ শতাংশ পরিবারে টেলিভিশন দেখা হয় এবং ১৫ দশমিক ১ শতাংশ পরিবার রেডিও ব্যবহার করে বলে জরিপে উঠে এসেছে। আর বিদ্যুৎ সুবিধা রয়েছে ৯৮ দশমিক ৯ শতাংশ পরিবারে।
এর আগের বছর ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে দেশের ৯৮ দশমিক ৮ শতাংশ পরিবারের অন্তত একজন মোবাইল ফোন ব্যবহার করেছিল। এর মধ্যে স্মার্টফোন ছিল ৭২ দশমিক ৮ শতাংশ। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে মোবাইল ফোনের ব্যবহার ১ শতাংশ বাড়লেও স্মার্টফোনের ব্যবহার কমেছে দশমিক ৪ শতাংশ।
২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকে পারিবারিকভাবে কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের সংখ্যা ছিল ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ। সেখান থেকে এই হার দশমিক ২ শতাংশ কমে ১৫ দশমিক ১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। গ্রাম-শহরভিত্তিক হিসাবে দেখা যায়, গ্রামাঞ্চলে ১৪ শতাংশ পরিবার রেডিও ব্যবহার করলেও শহরে এই হার ১৭ দশমিক ৭ শতাংশ।
জরিপের ব্যক্তি পর্যায়ের বিশ্লেষণে দেখানো হয়, ২০২৫ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বরে ৮০ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করেছে, যা এক বছর আগে ছিল ৭৮ দশমিক ৯ শতাংশ। অর্থাৎ এক বছরে মোবাইল ব্যবহারকারী বেড়েছে ১ দশমিক ৭ শতাংশ। এর মধ্যে পুরুষ ৮০ দশমিক ৯ শতাংশ এবং নারী ৭৮ দশমিক ৮ শতাংশ।
তবে ব্যক্তিমালিকানাধীন মোবাইল ফোনের ব্যবহার কিছুটা কমেছে। ২০২৪ সালে যেখানে এ হার ছিল ৫৭ দশমিক ৫ শতাংশ, ২০২৫ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৫৬ দশমিক ৫ শতাংশে। কম্পিউটার ব্যবহারের হারও সামান্য কমে ১০ দশমিক ১ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশে নেমেছে। বিপরীতে, ব্যক্তি পর্যায়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়েছে। ২০২৪ সালে ৪৭ দশমিক ৮ শতাংশ থেকে ২০২৫ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৪৮ দশমিক ৯ শতাংশ। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৫১ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ এবং ৪৬ দশমিক ৩ শতাংশ নারী।
বিবিএস জানায়, এই জরিপের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনা, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) পরিমাপ এবং আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের (আইটিইউ) জন্য আইসিটি সূচক সরবরাহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

দেড় দশকের বেশি সময় ধরে কখনো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’, আবার কখনো ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার স্লোগান শুনে আসছে দেশের মানুষ। এ নিয়ে ‘অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই)’ নামে প্রকল্পও আছে সরকারের। বেসরকারি পর্যায়েও রয়েছে নানা উদ্যোগ। তারপরও দেশের ৪৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ পরিবার এখনো ইন্টারনেট সেবার আওতার বাইরে রয়ে গেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এক জরিপের তথ্য বলছে, বাংলাদেশে এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করে ৫৬ দশমিক ২ শতাংশ পরিবারের মানুষ। এই হার গ্রামাঞ্চলে ৫১ দশমিক ৫ শতাংশ এবং শহরে ৬৪ শতাংশ।
‘ব্যক্তি ও খানা পর্যায়ে জেলাভিত্তিক আইসিটি ব্যবহারের সুযোগ ও প্রয়োগ পরিমাপ’ প্রকল্পের আওতায় পাঁচ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের ওপর এই জরিপ পরিচালনা করে বিবিএস। এতে পরিবারগুলোয় মোবাইল ফোন, ফিক্সড ফোন, টেলিভিশন, রেডিও ও কম্পিউটার ব্যবহারের চিত্রও উঠে আসে।
জরিপের তথ্য অনুযায়ী, দেশে ব্যক্তি ও পারিবারিক পর্যায়ে মোবাইল ফোনের ব্যবহার বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে টেলিভিশন, কম্পিউটার ও ইন্টারনেট ব্যবহারের হারও। তবে কমেছে স্মার্টফোন ও রেডিওর ব্যবহার।
‘আইসিটি প্রয়োগ ও ব্যবহার জরিপ’-এ পাঁচ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী এবং শহর-পল্লি অঞ্চল অনুযায়ী জাতীয় পর্যায়ে আইসিটির সূচকসমূহ ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে তৈরি করা হয়। সারা দেশে ২ হাজার ৫৬৮টি নির্বাচিত নমুনা এলাকায় দৈবচয়নের ভিত্তিতে ২৪টি করে মোট ৬১ হাজার ৬৩২টি খানায় ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
জরিপের বিষয়ে বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, জরিপের খানা ও ব্যক্তি পর্যায়ে আইসিটির সূচকগুলো আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের (আইটিইউ) আলোকে নেওয়া হয়েছে। জরিপে খানায় রেডিও, টেলিভিশন, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, স্মার্টফোন, ইন্টারনেটের এক্সেস এবং ব্যক্তি পর্যায়ে মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ইন্টারনেটের ব্যবহার, মোবাইল ফোনের মালিকানার ফলাফল প্রস্তুত করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, দেশের অনেক মানুষ ডিজিটাল সেবার বাইরে। এই জরিপে বিকাশ, নগদসহ মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসে (এমএফএস) এর আওতায় আনা হলে পরিসংখ্যান হয়তো পাল্টাবে।
তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ তানভীর হাসান জোহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, সচেতনতার অভাবে এখনো অর্ধেক মানুষ ডিজিটাল সিস্টেমের আওতার বাইরে রয়েছে, যাদের বেশির ভাগ গ্রামাঞ্চল এবং পার্বত্য এলাকার। তারা ডিজিটাল সেবাকে ভয় পায়।
জরিপের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে ৯৮ দশমিক ৯ শতাংশ পরিবারে অন্তত একটি মোবাইল ফোন ব্যবহৃত হচ্ছে। এর মধ্যে ৭২ দশমিক ৪ শতাংশ পরিবারে রয়েছে স্মার্টফোন। স্মার্টফোন ব্যবহারে শহরাঞ্চল এগিয়ে। শহরে ৮০ দশমিক ৮ শতাংশ এবং গ্রামে ৬৮ দশমিক ৮ শতাংশ পরিবার স্মার্টফোন ব্যবহার করে। এ ছাড়া ফিক্সড ফোন ব্যবহার করে শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ পরিবার। কম্পিউটার ব্যবহার করে ৯ দশমিক ১ শতাংশ পরিবার। আর ৫৬ দশমিক ২ শতাংশ পরিবার ইন্টারনেট ব্যবহার করে।
অন্যদিকে, ৫৮ দশমিক ৯ শতাংশ পরিবারে টেলিভিশন দেখা হয় এবং ১৫ দশমিক ১ শতাংশ পরিবার রেডিও ব্যবহার করে বলে জরিপে উঠে এসেছে। আর বিদ্যুৎ সুবিধা রয়েছে ৯৮ দশমিক ৯ শতাংশ পরিবারে।
এর আগের বছর ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে দেশের ৯৮ দশমিক ৮ শতাংশ পরিবারের অন্তত একজন মোবাইল ফোন ব্যবহার করেছিল। এর মধ্যে স্মার্টফোন ছিল ৭২ দশমিক ৮ শতাংশ। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে মোবাইল ফোনের ব্যবহার ১ শতাংশ বাড়লেও স্মার্টফোনের ব্যবহার কমেছে দশমিক ৪ শতাংশ।
২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকে পারিবারিকভাবে কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের সংখ্যা ছিল ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ। সেখান থেকে এই হার দশমিক ২ শতাংশ কমে ১৫ দশমিক ১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। গ্রাম-শহরভিত্তিক হিসাবে দেখা যায়, গ্রামাঞ্চলে ১৪ শতাংশ পরিবার রেডিও ব্যবহার করলেও শহরে এই হার ১৭ দশমিক ৭ শতাংশ।
জরিপের ব্যক্তি পর্যায়ের বিশ্লেষণে দেখানো হয়, ২০২৫ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বরে ৮০ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করেছে, যা এক বছর আগে ছিল ৭৮ দশমিক ৯ শতাংশ। অর্থাৎ এক বছরে মোবাইল ব্যবহারকারী বেড়েছে ১ দশমিক ৭ শতাংশ। এর মধ্যে পুরুষ ৮০ দশমিক ৯ শতাংশ এবং নারী ৭৮ দশমিক ৮ শতাংশ।
তবে ব্যক্তিমালিকানাধীন মোবাইল ফোনের ব্যবহার কিছুটা কমেছে। ২০২৪ সালে যেখানে এ হার ছিল ৫৭ দশমিক ৫ শতাংশ, ২০২৫ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৫৬ দশমিক ৫ শতাংশে। কম্পিউটার ব্যবহারের হারও সামান্য কমে ১০ দশমিক ১ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশে নেমেছে। বিপরীতে, ব্যক্তি পর্যায়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়েছে। ২০২৪ সালে ৪৭ দশমিক ৮ শতাংশ থেকে ২০২৫ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৪৮ দশমিক ৯ শতাংশ। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৫১ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ এবং ৪৬ দশমিক ৩ শতাংশ নারী।
বিবিএস জানায়, এই জরিপের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনা, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) পরিমাপ এবং আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের (আইটিইউ) জন্য আইসিটি সূচক সরবরাহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে
১১ মার্চ ২০২২
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, দেশের ডিজিটাল রূপান্তর এখন আর খণ্ডিত প্রকল্প বা অ্যাপভিত্তিক উদ্যোগে সীমাবদ্ধ রাখা যাবে না। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি ও ভিত্তিমূলক রাষ্ট্রীয় রূপান্তর, যার কেন্দ্রে থাকবে ডেটা গভর্ন্যান্স, সাইবার নিরাপত্তা ও নাগরিক অধিকার। দেশে বহু ডিজিটাল সিস্টেম থাকলেও ইন্টারঅপারেবিলিটির...
২ দিন আগে
স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি দেশে রিয়েলমি সি৮৫ উন্মোচন করেছে। এই ডিভাইসটির প্রধান আকর্ষণ হলো এর শক্তিশালী ৭০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের আলট্রা ব্যাটারি ও ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সক্ষমতা (যা ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিংও সাপোর্ট করে)।
২ দিন আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন আর শুধু প্রযুক্তি খাতেই সীমাবদ্ধ নয়; ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনাতেও এটি হয়ে উঠছে নতুন ভরসা। বিশেষ করে জেন-জি ও মিলেনিয়াল প্রজন্মের মধ্যে এআই ব্যবহার করে খরচ নিয়ন্ত্রণ ও সঞ্চয় বাড়ানোর প্রবণতা দ্রুত বাড়ছে।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, ডিজিটাল রূপান্তর মানে শুধু অ্যাপ নয়, রাষ্ট্রের ভিত্তি পুনর্গঠনের প্রক্রিয়া।
রাজধানীর বাংলাদেশ–চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আজ বুধবার ‘বিল্ডিং ট্রাস্ট অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি থ্রু ডেটা গভর্ন্যান্স’ শীর্ষক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ সরকারের সহযোগিতায় দ্য ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএমএবি) এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ (ইডিজিই প্রকল্প) এই সম্মেলনের আয়োজন করে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, দেশের ডিজিটাল রূপান্তর এখন আর খণ্ডিত প্রকল্প বা অ্যাপভিত্তিক উদ্যোগে সীমাবদ্ধ রাখা যাবে না। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি ও ভিত্তিমূলক রাষ্ট্রীয় রূপান্তর, যার কেন্দ্রে থাকবে ডেটা গভর্ন্যান্স, সাইবার নিরাপত্তা ও নাগরিক অধিকার। দেশে বহু ডিজিটাল সিস্টেম থাকলেও ইন্টারঅপারেবিলিটির অভাব বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যা হচ্ছে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কার্যকরভাবে ব্যবহার করা যাচ্ছে না।
তৈয়্যব জানান, অন্তর্বর্তী সরকার এরই মধ্যে সাইবার সেফটি, ব্যক্তিগত ডেটা সুরক্ষা ও জাতীয় ডেটা গভর্ন্যান্স—এই তিন আইনি ভিত্তি গড়ে তোলার কাজ শুরু করেছে, যা ভবিষ্যৎ ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচারের (ডিপিআই) মূল স্তম্ভ হবে। ভবিষ্যতে প্রতিটি নাগরিকের একটি ডিজিটাল ডেটা ওয়ালেট থাকবে; যেখানে জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত তথ্য সুরক্ষিত থাকবে এবং নাগরিকের সম্মতিতেই নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ডেটা ব্যবহার করা যাবে।
সম্মেলনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, কার্যকর ডেটা গভর্ন্যান্স কেবল নীতিমালা প্রণয়নের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়; এর জন্য প্রয়োজন শক্তিশালী প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা, আন্তখাত সমন্বয় এবং সুস্পষ্ট জবাবদিহি কাঠামো। সরকারি ও বেসরকারি খাতে ডিজিটাল সেবার পরিসর বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দায়িত্বশীল ডেটা ব্যবহার, নিরাপত্তা ও কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করা জনআস্থা অর্জন ও টেকসই ডিজিটাল রূপান্তরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সম্মেলনে তিনটি আলাদা অধিবেশনে ডেটা সুরক্ষা নীতিমালার বাস্তব প্রয়োগ, আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে বাংলাদেশের ডেটা ব্যবস্থাপনার তুলনা এবং ডেটা ব্যবস্থাপনায় পেশাদার হিসাববিদদের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হয়।
সম্মেলনে ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব অ্যাকাউন্ট্যান্টসের (আইএফএসি) সভাপতি জ্যঁ বোকু, বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটান অঞ্চলের ডিভিশন ডিরেক্টর জ্যঁ পেসমেসহ সরকারি নীতিনির্ধারক, আন্তর্জাতিক সংস্থা, পেশাদার হিসাববিদ, আইন ও প্রযুক্তি খাতের বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, ডিজিটাল রূপান্তর মানে শুধু অ্যাপ নয়, রাষ্ট্রের ভিত্তি পুনর্গঠনের প্রক্রিয়া।
রাজধানীর বাংলাদেশ–চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আজ বুধবার ‘বিল্ডিং ট্রাস্ট অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি থ্রু ডেটা গভর্ন্যান্স’ শীর্ষক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ সরকারের সহযোগিতায় দ্য ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএমএবি) এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ (ইডিজিই প্রকল্প) এই সম্মেলনের আয়োজন করে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, দেশের ডিজিটাল রূপান্তর এখন আর খণ্ডিত প্রকল্প বা অ্যাপভিত্তিক উদ্যোগে সীমাবদ্ধ রাখা যাবে না। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি ও ভিত্তিমূলক রাষ্ট্রীয় রূপান্তর, যার কেন্দ্রে থাকবে ডেটা গভর্ন্যান্স, সাইবার নিরাপত্তা ও নাগরিক অধিকার। দেশে বহু ডিজিটাল সিস্টেম থাকলেও ইন্টারঅপারেবিলিটির অভাব বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যা হচ্ছে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কার্যকরভাবে ব্যবহার করা যাচ্ছে না।
তৈয়্যব জানান, অন্তর্বর্তী সরকার এরই মধ্যে সাইবার সেফটি, ব্যক্তিগত ডেটা সুরক্ষা ও জাতীয় ডেটা গভর্ন্যান্স—এই তিন আইনি ভিত্তি গড়ে তোলার কাজ শুরু করেছে, যা ভবিষ্যৎ ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচারের (ডিপিআই) মূল স্তম্ভ হবে। ভবিষ্যতে প্রতিটি নাগরিকের একটি ডিজিটাল ডেটা ওয়ালেট থাকবে; যেখানে জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত তথ্য সুরক্ষিত থাকবে এবং নাগরিকের সম্মতিতেই নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ডেটা ব্যবহার করা যাবে।
সম্মেলনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, কার্যকর ডেটা গভর্ন্যান্স কেবল নীতিমালা প্রণয়নের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়; এর জন্য প্রয়োজন শক্তিশালী প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা, আন্তখাত সমন্বয় এবং সুস্পষ্ট জবাবদিহি কাঠামো। সরকারি ও বেসরকারি খাতে ডিজিটাল সেবার পরিসর বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দায়িত্বশীল ডেটা ব্যবহার, নিরাপত্তা ও কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করা জনআস্থা অর্জন ও টেকসই ডিজিটাল রূপান্তরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সম্মেলনে তিনটি আলাদা অধিবেশনে ডেটা সুরক্ষা নীতিমালার বাস্তব প্রয়োগ, আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে বাংলাদেশের ডেটা ব্যবস্থাপনার তুলনা এবং ডেটা ব্যবস্থাপনায় পেশাদার হিসাববিদদের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হয়।
সম্মেলনে ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব অ্যাকাউন্ট্যান্টসের (আইএফএসি) সভাপতি জ্যঁ বোকু, বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটান অঞ্চলের ডিভিশন ডিরেক্টর জ্যঁ পেসমেসহ সরকারি নীতিনির্ধারক, আন্তর্জাতিক সংস্থা, পেশাদার হিসাববিদ, আইন ও প্রযুক্তি খাতের বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন।

ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে
১১ মার্চ ২০২২
দেড় দশকের বেশি সময় ধরে কখনো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’, আবার কখনো ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার স্লোগান শুনে আসছে দেশের মানুষ। এ নিয়ে ‘অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই)’ নামে প্রকল্পও আছে সরকারের। বেসরকারি পর্যায়েও রয়েছে নানা উদ্যোগ। তারপরও দেশের ৪৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ পরিবার এখনো ইন্টারনেট সেবার আওতার বাইরে রয়ে গেছে।
২ দিন আগে
স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি দেশে রিয়েলমি সি৮৫ উন্মোচন করেছে। এই ডিভাইসটির প্রধান আকর্ষণ হলো এর শক্তিশালী ৭০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের আলট্রা ব্যাটারি ও ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সক্ষমতা (যা ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিংও সাপোর্ট করে)।
২ দিন আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন আর শুধু প্রযুক্তি খাতেই সীমাবদ্ধ নয়; ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনাতেও এটি হয়ে উঠছে নতুন ভরসা। বিশেষ করে জেন-জি ও মিলেনিয়াল প্রজন্মের মধ্যে এআই ব্যবহার করে খরচ নিয়ন্ত্রণ ও সঞ্চয় বাড়ানোর প্রবণতা দ্রুত বাড়ছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি দেশে রিয়েলমি সি৮৫ উন্মোচন করেছে। এই ডিভাইসটির প্রধান আকর্ষণ হলো এর শক্তিশালী ৭০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের আলট্রা ব্যাটারি ও ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সক্ষমতা (যা ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিংও সাপোর্ট করে)।
ফোনটিতে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড বিজয়ী ইন্ডাস্ট্রির সর্বোচ্চ ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট প্রোটেকশন স্ট্যান্ডার্ড—আইপি ৬৯ প্রো রেটিং রয়েছে, যা এটিকে ৬০ দিন পর্যন্ত পানির নিচে টিকে থাকতে সাহায্য করে।
এতে রয়েছে ৬.৮ ইঞ্চি অ্যামোলেড ডিসপ্লে, যার রিফ্রেশ রেট সুপার-স্মুথ ১৪৪ হার্জ এবং পিক ব্রাইটনেস ১,২০০ নিট।
ডিভাইসটিতে স্ন্যাপড্রাগন ৬৮৫ ফোরজি প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে। ফটোগ্রাফির জন্য পেছনে ৫০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা এবং সামনে ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা রয়েছে।
রিয়েলমি সি৮৫ সোয়ান ব্ল্যাক ও কিংফিশার ব্লু রঙে দুইটি ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যাচ্ছে: ৬ জিবি + ১২৮ জিবি: মূল্য ১৮,৯৯৯ টাকা। ৮ জিবি + ১২৮ জিবি: মূল্য ২০,৯৯৯ টাকা।

স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি দেশে রিয়েলমি সি৮৫ উন্মোচন করেছে। এই ডিভাইসটির প্রধান আকর্ষণ হলো এর শক্তিশালী ৭০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের আলট্রা ব্যাটারি ও ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সক্ষমতা (যা ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিংও সাপোর্ট করে)।
ফোনটিতে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড বিজয়ী ইন্ডাস্ট্রির সর্বোচ্চ ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট প্রোটেকশন স্ট্যান্ডার্ড—আইপি ৬৯ প্রো রেটিং রয়েছে, যা এটিকে ৬০ দিন পর্যন্ত পানির নিচে টিকে থাকতে সাহায্য করে।
এতে রয়েছে ৬.৮ ইঞ্চি অ্যামোলেড ডিসপ্লে, যার রিফ্রেশ রেট সুপার-স্মুথ ১৪৪ হার্জ এবং পিক ব্রাইটনেস ১,২০০ নিট।
ডিভাইসটিতে স্ন্যাপড্রাগন ৬৮৫ ফোরজি প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে। ফটোগ্রাফির জন্য পেছনে ৫০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা এবং সামনে ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা রয়েছে।
রিয়েলমি সি৮৫ সোয়ান ব্ল্যাক ও কিংফিশার ব্লু রঙে দুইটি ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যাচ্ছে: ৬ জিবি + ১২৮ জিবি: মূল্য ১৮,৯৯৯ টাকা। ৮ জিবি + ১২৮ জিবি: মূল্য ২০,৯৯৯ টাকা।

ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে
১১ মার্চ ২০২২
দেড় দশকের বেশি সময় ধরে কখনো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’, আবার কখনো ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার স্লোগান শুনে আসছে দেশের মানুষ। এ নিয়ে ‘অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই)’ নামে প্রকল্পও আছে সরকারের। বেসরকারি পর্যায়েও রয়েছে নানা উদ্যোগ। তারপরও দেশের ৪৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ পরিবার এখনো ইন্টারনেট সেবার আওতার বাইরে রয়ে গেছে।
২ দিন আগে
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, দেশের ডিজিটাল রূপান্তর এখন আর খণ্ডিত প্রকল্প বা অ্যাপভিত্তিক উদ্যোগে সীমাবদ্ধ রাখা যাবে না। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি ও ভিত্তিমূলক রাষ্ট্রীয় রূপান্তর, যার কেন্দ্রে থাকবে ডেটা গভর্ন্যান্স, সাইবার নিরাপত্তা ও নাগরিক অধিকার। দেশে বহু ডিজিটাল সিস্টেম থাকলেও ইন্টারঅপারেবিলিটির...
২ দিন আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন আর শুধু প্রযুক্তি খাতেই সীমাবদ্ধ নয়; ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনাতেও এটি হয়ে উঠছে নতুন ভরসা। বিশেষ করে জেন-জি ও মিলেনিয়াল প্রজন্মের মধ্যে এআই ব্যবহার করে খরচ নিয়ন্ত্রণ ও সঞ্চয় বাড়ানোর প্রবণতা দ্রুত বাড়ছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন আর শুধু প্রযুক্তি খাতেই সীমাবদ্ধ নয়; ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনাতেও এটি হয়ে উঠছে নতুন ভরসা। বিশেষ করে জেন-জি ও মিলেনিয়াল প্রজন্মের মধ্যে এআই ব্যবহার করে খরচ নিয়ন্ত্রণ ও সঞ্চয় বাড়ানোর প্রবণতা দ্রুত বাড়ছে। এরই একটি উদাহরণ কানাডার অন্টারিওভিত্তিক একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সহপ্রতিষ্ঠাতা তাকি ওং।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) রয়টার্স জানিয়েছে, ২৭ বছর বয়সী তাকি ওং ব্যস্ত পেশাজীবীদের জন্য এআই টুল তৈরি করেন। তবে নিজের ব্যক্তিগত অর্থ পরিচালনায়ও তিনি এআইয়ের ওপর ভরসা রাখেন। গুগলের জেমিনি এআই মডেলকে তিনি নিজের ‘২৪ ঘণ্টার ব্যক্তিগত আর্থিক উপদেষ্টা’ বলে মনে করেন।
ওং জানান, প্রতি মাসে তিনি নিজের ক্রেডিট কার্ড ও অন্যান্য খরচের হিসাব নিজে হাতে এআইয়ে ইনপুট দেন। এরপর এআই সেই তথ্য বিশ্লেষণ করে তাঁকে জানায় কোথায় অপ্রয়োজনীয় খরচ হচ্ছে।
ওংয়ের ভাষায়, এআই কখনো বলে দেয়—‘তুমি হয়তো রেস্তোরাঁয় বেশি খাচ্ছ’, আবার কখনো সতর্ক করে—‘এই সাবস্ক্রিপশনগুলো অপ্রয়োজনীয়।’ এই ধরনের বিশ্লেষণের ফলেই তিনি বাইরে খাওয়ার খরচ মাসে ৬০০ ডলার থেকে কমিয়ে ২০০ ডলারে নামাতে পেরেছেন। একইভাবে টিভি ও অন্যান্য সাবস্ক্রিপশনের খরচ ৩০০ ডলার থেকে কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৫০ ডলারে।
তবে সুবিধার পাশাপাশি সতর্কতাও অবলম্বন করছেন তিনি। ওং স্পষ্ট করে বলেন, তিনি কখনোই এআইয়ের সঙ্গে নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট যুক্ত করেন না। শুধুমাত্র মোট খরচের সংখ্যা বা সামগ্রিক তথ্যই তিনি শেয়ার করেন, যাতে ব্যক্তিগত ডেটা সুরক্ষিত থাকে।
এই প্রবণতা শুধু ওংয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এক গবেষণায় দেখা গেছে, এআই ব্যবহারকারী আমেরিকানদের একটি বড় অংশ আর্থিক পরামর্শ নিতে এআইয়ের ওপর নির্ভর করছে। এঁদের মধ্যে জেন জি ও মিলেনিয়ালদের হার ৮২ শতাংশ। যুক্তরাজ্যেও প্রায় তিনজনের একজন নিয়মিত ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনায় এআই ব্যবহার করেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এআই সময় বাঁচাতে ও খরচের দুর্বল জায়গা চিহ্নিত করতে সহায়ক হলেও সব পরামর্শ যাচাই করে নেওয়া জরুরি। পাশাপাশি ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকাই সবচেয়ে নিরাপদ পথ।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন আর শুধু প্রযুক্তি খাতেই সীমাবদ্ধ নয়; ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনাতেও এটি হয়ে উঠছে নতুন ভরসা। বিশেষ করে জেন-জি ও মিলেনিয়াল প্রজন্মের মধ্যে এআই ব্যবহার করে খরচ নিয়ন্ত্রণ ও সঞ্চয় বাড়ানোর প্রবণতা দ্রুত বাড়ছে। এরই একটি উদাহরণ কানাডার অন্টারিওভিত্তিক একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সহপ্রতিষ্ঠাতা তাকি ওং।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) রয়টার্স জানিয়েছে, ২৭ বছর বয়সী তাকি ওং ব্যস্ত পেশাজীবীদের জন্য এআই টুল তৈরি করেন। তবে নিজের ব্যক্তিগত অর্থ পরিচালনায়ও তিনি এআইয়ের ওপর ভরসা রাখেন। গুগলের জেমিনি এআই মডেলকে তিনি নিজের ‘২৪ ঘণ্টার ব্যক্তিগত আর্থিক উপদেষ্টা’ বলে মনে করেন।
ওং জানান, প্রতি মাসে তিনি নিজের ক্রেডিট কার্ড ও অন্যান্য খরচের হিসাব নিজে হাতে এআইয়ে ইনপুট দেন। এরপর এআই সেই তথ্য বিশ্লেষণ করে তাঁকে জানায় কোথায় অপ্রয়োজনীয় খরচ হচ্ছে।
ওংয়ের ভাষায়, এআই কখনো বলে দেয়—‘তুমি হয়তো রেস্তোরাঁয় বেশি খাচ্ছ’, আবার কখনো সতর্ক করে—‘এই সাবস্ক্রিপশনগুলো অপ্রয়োজনীয়।’ এই ধরনের বিশ্লেষণের ফলেই তিনি বাইরে খাওয়ার খরচ মাসে ৬০০ ডলার থেকে কমিয়ে ২০০ ডলারে নামাতে পেরেছেন। একইভাবে টিভি ও অন্যান্য সাবস্ক্রিপশনের খরচ ৩০০ ডলার থেকে কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৫০ ডলারে।
তবে সুবিধার পাশাপাশি সতর্কতাও অবলম্বন করছেন তিনি। ওং স্পষ্ট করে বলেন, তিনি কখনোই এআইয়ের সঙ্গে নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট যুক্ত করেন না। শুধুমাত্র মোট খরচের সংখ্যা বা সামগ্রিক তথ্যই তিনি শেয়ার করেন, যাতে ব্যক্তিগত ডেটা সুরক্ষিত থাকে।
এই প্রবণতা শুধু ওংয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এক গবেষণায় দেখা গেছে, এআই ব্যবহারকারী আমেরিকানদের একটি বড় অংশ আর্থিক পরামর্শ নিতে এআইয়ের ওপর নির্ভর করছে। এঁদের মধ্যে জেন জি ও মিলেনিয়ালদের হার ৮২ শতাংশ। যুক্তরাজ্যেও প্রায় তিনজনের একজন নিয়মিত ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনায় এআই ব্যবহার করেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এআই সময় বাঁচাতে ও খরচের দুর্বল জায়গা চিহ্নিত করতে সহায়ক হলেও সব পরামর্শ যাচাই করে নেওয়া জরুরি। পাশাপাশি ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকাই সবচেয়ে নিরাপদ পথ।

ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি আপনার দরকার, তা হচ্ছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট। বর্তমান যুগে এসে মোবাইল ও ইন্টারনেট ছাড়া থাকা অনেকটা কঠিনই। আপনার ব্যবসা থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট লাগবে। আপনি মেয়ে, ছেলে, যা-ই হোন না কেন বাড়িতে বসে আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনটি হতে
১১ মার্চ ২০২২
দেড় দশকের বেশি সময় ধরে কখনো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’, আবার কখনো ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার স্লোগান শুনে আসছে দেশের মানুষ। এ নিয়ে ‘অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই)’ নামে প্রকল্পও আছে সরকারের। বেসরকারি পর্যায়েও রয়েছে নানা উদ্যোগ। তারপরও দেশের ৪৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ পরিবার এখনো ইন্টারনেট সেবার আওতার বাইরে রয়ে গেছে।
২ দিন আগে
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, দেশের ডিজিটাল রূপান্তর এখন আর খণ্ডিত প্রকল্প বা অ্যাপভিত্তিক উদ্যোগে সীমাবদ্ধ রাখা যাবে না। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি ও ভিত্তিমূলক রাষ্ট্রীয় রূপান্তর, যার কেন্দ্রে থাকবে ডেটা গভর্ন্যান্স, সাইবার নিরাপত্তা ও নাগরিক অধিকার। দেশে বহু ডিজিটাল সিস্টেম থাকলেও ইন্টারঅপারেবিলিটির...
২ দিন আগে
স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি দেশে রিয়েলমি সি৮৫ উন্মোচন করেছে। এই ডিভাইসটির প্রধান আকর্ষণ হলো এর শক্তিশালী ৭০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের আলট্রা ব্যাটারি ও ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সক্ষমতা (যা ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিংও সাপোর্ট করে)।
২ দিন আগে